শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৭, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

একাত্তর-পূর্ব মুক্তিসংগ্রামে আলেমদের ভূমিকা

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা
অনলাইন ভার্সন
একাত্তর-পূর্ব মুক্তিসংগ্রামে আলেমদের ভূমিকা

ইসলামের নামে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হলেও পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীরা কখনোই ইসলামের অনুসরণ ও ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় আন্তরিক ছিল না, বরং তারা বাঙালি মুসলমানদের ওপর নানাভাবে দমন-পীড়ন শুরু করে। ফলে পূর্ব পাকিস্তানের মুসলিমরা স্বাধীন ও স্বতন্ত্র ভূমির স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান পর্যন্ত নানা আন্দোলন ও সংগ্রামের ভেতর দিয়ে তৈরি হয়েছিল মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট। জাতীয় মুক্তির এই দীর্ঘ সংগ্রামে আলেমরা সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন।

যেমন—
১. ভাষা আন্দোলনে আলেমদের

অবদান : মুসলমানদের হাতে উর্দু ভাষার জন্ম এবং তা ইসলামী জ্ঞানচর্চার গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হওয়ায় উর্দু ভাষার সঙ্গে আলেমদের ঘনিষ্ঠ সংশ্লিষ্টতা ছিল। তবে তাঁরা মাতৃভাষাকে উর্দুর ওপর প্রাধান্য দিতে কখনো ভুল করেননি। প্রত্যাখ্যাত সাহিত্যিক ও সাংবাদিক আবুল মনসুর আহমদ লিখেছেন, ‘মুসলিম বাংলার সৌভাগ্য যে উর্দুপ্রীতি যাদের বেশি থাকবার কথা, সেই আলেমসমাজই এই অপচেষ্টার বাধা দিয়েছিলেন। মাওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী উর্দুবিরোধী আন্দোলনের নেতৃত্ব দান করেছিলেন।


বাংলার ওপর উর্দু চাপাবার সে চেষ্টা তখনকার মতো ব্যর্থ হয়।’ (একুশের মাওলানারা, পৃষ্ঠা-৬৬)
পাকিস্তান স্বাধীন হওয়ার পর পূর্ব পাকিস্তানে রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন শুরু হলে তৎকালীন আলেমসমাজের সর্বশ্রদ্ধীয় ব্যক্তিত্ব মাওলানা শামছুল হক ফরিদপুরী (রহ.) ভাষা আন্দোলনের প্রতি জোরাল সমর্থন জানিয়ে বলেন, ‘মাতৃভাষা বাংলাকে ভাষার মর্যাদাদান আমাদের ন্যায্য অধিকার। আমাদের এ দাবি মানতেই হবে। ...পাকিস্তানের এক ডানাকে দুর্বল করে ধ্বংস ডেকে আনা হবে আত্মহত্যার শামিল।


মাতৃভাষাকে রাষ্ট্রীয় ভাষার মর্যাদাদান আমাদের ন্যায্য অধিকার।’ [মাওলানা শামছুল হক ফরিদপুরী (রহ.) স্মারকগ্রন্থ, পৃষ্ঠা-১০৮]

২. যুক্তফ্রন্টে আলেমদের অংশগ্রহণ : ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের ফলে বাঙালি মুসলমানের অন্তরে যে স্বদেশপ্রেম জাগ্রত হয়েছিল তার পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৫৪ সালের সাধারণ নির্বাচন ছিল অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। এই নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট নামে মুসলিম লীগবিরোধী একটি জোট গঠিত হয়। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বাধীন জোটের গুরুত্বপূর্ণ মিত্র ছিল নেজামে ইসলাম পার্টি। নির্বাচনে মাওলানা আশরাফ উদ্দিন চৌধুরী ও মাওলানা আতহার আলী (রহ.) প্রমুখ জোরাল ভূমিকা রাখেন। ফলে মুসলিম লীগের ভরাডুবি হয়।


৩. আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে

অংশগ্রহণ : পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর আইয়ুব খানের সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এই আন্দোলনে দেশের ইসলামপন্থী ও আলেমসমাজ ছিল অত্যন্ত সক্রিয়। এই সময়ে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলগুলো গণতান্ত্রিক সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে। এই জোটে জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম ও নেজামে ইসলাম অংশ নেয়। জোটের পক্ষ থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ সে সর্বাত্মক হরতাল ঘোষণা করা হয়। হরতাল আহ্বান করে প্রকাশিত ইশতেহারে স্বাক্ষর করে নেজামে ইসলাম পার্টির সভাপতি ও পূর্ব পাকিস্তান জমিয়তের সভাপতি।

৪. ছয় দফার পক্ষে আলেমরা : ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ছয় দফা ঘোষণা করলে সমগ্র পাকিস্তানের রাজনীতিতে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। এই সময় ছয় দফার পক্ষে অবস্থান নেয় আলেমদের রাজনৈতিক সংগঠন নেজামে ইসলাম পার্টি। এ সময় শেখ মুজিবুর রহমানের মুক্তি ও গণমানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার পক্ষে বিবৃতি দেন সংগঠনের নেতা মওলানা মোসলেহ উদ্দিন, মওলানা আশরাফ আলী ও মওলানা আবদুল মতিন (বরিশালী)। এ ছাড়া ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার মাওলানা সৈয়দ মনজুর হোসেনসহ বহু আঞ্চলিক ধর্মীয় নেতা ছয় দফার পক্ষে অবস্থান নেন।

৫. পাকিস্তানি অপপ্রচারের প্রতিবাদ : পূর্ব পাকিস্তানের মুক্তি আন্দোলন যত জোরাল হচ্ছিল, এ দেশের মুসলমানদের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানিদের অপপ্রচার তত জোরাল হচ্ছিল। তারা পূর্ব পাকিস্তানের মুসলমানদের দেশপ্রেম ও ধর্মীয় অনুরাগকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাচ্ছিল। এর প্রতিবাদ করেন আলেমরা। পাকিস্তান জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামের সাধারণ সম্পাদক মুফতি মাহমুদ হাসান বলেন, ‘ধর্মীয় প্রেরণা ও দেশপ্রেমে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ কোনো অংশে খাটো নয়। যখনই কায়েমি স্বার্থবাদীদের কুমতলব চরিতার্থ করার প্রয়োজন হয়ে পড়েছে তখনই পূর্ব পাকিস্তান, সিন্ধু, সীমান্ত প্রদেশের অনুন্নত এলাকার মানুষের বিরুদ্ধে কুৎসা প্রচার করা হয়েছে।’ (মুক্তিসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে আলেম সমাজের ভূমিকা, পৃষ্ঠা-১১৯-১৩৪)

আল্লাহ তাআলা দেশ ও জাতির জন্য তাদের আত্মত্যাগকে কবুল করুন এবং এ দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করুন। আমিন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
তাওফিক কাকে বলে
তাওফিক কাকে বলে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় ব্যবসায়ী নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় ব্যবসায়ী নিহত

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
নওগাঁয় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের সহযোগী শুটার বিপু গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের সহযোগী শুটার বিপু গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মারধরের পর পল্লী চিকিৎসককে তুলে নেওয়ার অভিযোগ
মারধরের পর পল্লী চিকিৎসককে তুলে নেওয়ার অভিযোগ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইঞ্জিন বিকল, মাঝপথে থেমে চলন্ত ট্রেন
ইঞ্জিন বিকল, মাঝপথে থেমে চলন্ত ট্রেন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
রংপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোকে সংস্কারমুখী হতে হবে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
রাজনৈতিক দলগুলোকে সংস্কারমুখী হতে হবে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোকে সংস্কারমুখী হতে হবে: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
রাজনৈতিক দলগুলোকে সংস্কারমুখী হতে হবে: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষা সংস্কার ও কোচিং বাণিজ্য বন্ধসহ ১২ দাবি অভিভাবক ফোরামের
শিক্ষা সংস্কার ও কোচিং বাণিজ্য বন্ধসহ ১২ দাবি অভিভাবক ফোরামের

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

টুঙ্গিপাড়ায় ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক
টুঙ্গিপাড়ায় ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে কাল রংপুরে
পদযাত্রা কর্মসূচি
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে কাল রংপুরে পদযাত্রা কর্মসূচি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম দেশের ২৫ জেলায় পৌঁছে দিবে ডাক বিভাগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম দেশের ২৫ জেলায় পৌঁছে দিবে ডাক বিভাগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী প্রোপাগান্ডা মেশিন আছে অনলাইনে এবং অফলাইনে : ব্যারিস্টার ফুয়াদ
আওয়ামী প্রোপাগান্ডা মেশিন আছে অনলাইনে এবং অফলাইনে : ব্যারিস্টার ফুয়াদ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান থেকে ভলিবল টুর্নামেন্ট উজবেকিস্তানে
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান থেকে ভলিবল টুর্নামেন্ট উজবেকিস্তানে

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিরলে বিশেষ অভিযান চালিয়ে 
ফেনসিডিল উদ্ধার
বিরলে বিশেষ অভিযান চালিয়ে  ফেনসিডিল উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুুন্সিগঞ্জে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে বিএনপির র‍্যালি
মুুন্সিগঞ্জে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে বিএনপির র‍্যালি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে নিরাপত্তাকর্মীর লাশ উদ্ধার
খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে নিরাপত্তাকর্মীর লাশ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতলক্ষ্যায় কদম রসুল সেতুর পশ্চিমাংশের মুখ পুনঃনির্ধারণের দাবি
শীতলক্ষ্যায় কদম রসুল সেতুর পশ্চিমাংশের মুখ পুনঃনির্ধারণের দাবি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কামিল পরীক্ষা শুরু
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কামিল পরীক্ষা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লক্ষ্মীপুরে আন্তঃপ্রাথমিক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন টাউন সরকারি বিদ্যালয়
লক্ষ্মীপুরে আন্তঃপ্রাথমিক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন টাউন সরকারি বিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিসিবির ভুয়া কার্ড বাতিল করে স্মার্টকার্ড দেওয়া হবে : খাদ্য উপদেষ্টা
টিসিবির ভুয়া কার্ড বাতিল করে স্মার্টকার্ড দেওয়া হবে : খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৃঙ্খলা ভঙ্গ: সিরাজগঞ্জে বিএনপির ৮ নেতার পদ স্থগিত
শৃঙ্খলা ভঙ্গ: সিরাজগঞ্জে বিএনপির ৮ নেতার পদ স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোর সীমান্তে পিস্তল-গুলি উদ্ধার
যশোর সীমান্তে পিস্তল-গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে পৃথক ঘটনায় পিতা-পুত্রসহ গ্রেফতার ১৭
কুড়িগ্রামে পৃথক ঘটনায় পিতা-পুত্রসহ গ্রেফতার ১৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁবিপ্রবিতে 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
চাঁবিপ্রবিতে 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিআইএ থেকে ১২০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
সিআইএ থেকে ১২০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা
ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেফাজতের মহাসমাবেশ শুরু
হেফাজতের মহাসমাবেশ শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক
মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাল খনন বিএনপির রাজনীতির অন্যতম খুঁটি : আমীর খসরু
খাল খনন বিএনপির রাজনীতির অন্যতম খুঁটি : আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ