শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০০, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪

রসুল (সা.)-এর অমূল্য নসিহত

মুফতি মুহাম্মদ আল আমিন
অনলাইন ভার্সন
রসুল (সা.)-এর অমূল্য নসিহত

প্রিয় নবী (সা.) প্রায় সময় সাহাবায়ে কেরামকে নসিহত করতেন। মূল্যবান উপদেশ দান করতেন। এসব উপদেশমালা প্রত্যেক মানুষের জীবনের জন্য খুবই জরুরি। যে কেউ প্রিয় নবীর এসব উপদেশ ও নসিহত মনে রাখবে, তা তার জন্য জীবন পথের পাথেয় হয়ে থাকবে। হজরত আমর ইবনে মায়মুন (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রসুল (সা.) এক ব্যক্তিকে উপদেশস্বরূপ বললেন, পাঁচটি বস্তু আসার আগে পাঁচটি কাজ করাকে বড় নিয়ামত মনে করবে। যথা- ১. তোমার বার্ধক্য আসার আগে যৌবনকে ২. রোগে আক্রান্ত হওয়ার আগে সুস্থতাকে ৩. অভাবগ্রস্ত হওয়ার আগে অভাবমুক্ত থাকা ৪. ব্যস্ততা শুরু হওয়ার আগে অবসর এবং অবকাশকে আর ৫. মৃত্যু আসার আগে জীবন বা আয়ুকে (তিরমিযী)। অর্থাৎ এ পাঁচটি বিষয় সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। যৌবনকে মূলায়ন করতে হবে। এই বয়সে ইবাদত-বন্দেগি বেশি করতে হবে। সুস্থ অবস্থাকে আল্লাহর নেয়ামত মনে করতে হবে। অসুস্থ হওয়ার আগেই নিজের জানমাল, সময় আল্লাহর ইবাদতে ব্যয় করতে হবে। সচ্ছল অবস্থায় নিজের টাকাপয়সা ভালো কাজে ব্যয় করতে হবে। কারণ এমনও হতে পারে যে আপনি চাইবেন নিজের সম্পদ আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় করতে, কিন্তু তখন হয়তো সামর্থ্য থাকবে না। তাই সামর্থ্যবান থাকা অবস্থায় প্রত্যেকে সাধ্যানুযায়ী ভালো ভালো কাজে সম্পদ ও সম্পত্তি ব্যয় করতে হবে। অনুরূপভাবে অবসর সময়কে কাজে লাগাতে হবে। এমন একটা সময় চলে আসতে পারে, যখন আপনি হয়তো চাইবেন ভালো কাজে সময় ব্যয় করতে। কিন্তু তখন ব্যস্ততা অনেক বেড়ে যাবে। চাইলেও তখন আল্লাহর রাস্তায় সময় ব্যয় করতে পারবেন না। তাই প্রিয় নবী (সা.) অবসর সময়কে কাজে লাগানোর প্রতি গুরুত্বারোপ করেছেন। এরপর রসুল (সা.) মৃত্যু আসার আগে নিজের জীবনকে এবং জীবনের সময়কে ভালো ভালো কাজে ব্যয় করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। কারণ যে আজ মারা গেল, সে জানতই না যে আজ তার হায়াত শেষ। পৃথিবী থেকে আজই তাকে বিদায় নিতে হবে। যদি সে জানত, তাহলে হয়তো আল্লাহর কাছে তওবা করত। নিজের ভুলত্রুটির জন্য মহান আল্লাহর দরবারে ক্ষমা চাইত। হজরত আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, এ কয়েকটি বিধান আমার কাছ থেকে গ্রহণ করবে এবং তদনুযায়ী আমল করবে? বা এরূপ লোককে শিখিয়ে দেবে যে তদনুরূপ আমল করে? আমি বললাম, ইয়া রসুলাল্লাহ, আমি গ্রহণ করব। অতঃপর তিনি আমার হাত ধরে পাঁচটি সংখ্যা গণনা করালেন। তিনি বললেন, ১. আল্লাহতায়ালা যা কিছু নিষিদ্ধ করেছেন তা থেকে বিরত থাক। এতে তুমি উত্তম ইবাদতকারী হবে। ২. আল্লাহতায়ালা তোমার নসিবে যা কিছু বণ্টন করে দিয়াছেন, তাতেই খুশি থাকবে। এতে তুমি সর্বাপেক্ষা বড় ধনী হবে। ৩. তোমার প্রতিবেশীর সঙ্গে সদাচরণ করবে, এতে তুমি পূর্ণ ইমানদার হবে। ৪. নিজের জন্য যা পছন্দ কর, মানুষের জন্যও তা পছন্দ করবে। এতে তুমি প্রকৃত মুসলমান হবে এবং ৫. বেশি হাসবে না। কেননা বেশি হাসলে অন্তর মরে যায় (মুসনাদে আহমদ, তিরমিযী)। হজরত ইবনে মাসউদ (রা.) নবী করিম (সা.) থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি ইরশাদ করেছেন, কিয়ামত দিবসে মানুষের দুই পা এতটুকু বাড়তে পারবে না, যে পর্যন্ত না তার কাছ থেকে পাঁচটি বিষয়ের জবাব চাওয়া হবে। যথা ১. তার বয়স সম্পর্কে যে সে তার বয়স কী কাজে ব্যয় করেছে? ২. তার যৌবন সম্পর্কে যে সে তার যৌবন কী কাজে লাগিয়েছে? ৩. তার ধনসম্পদ সম্পর্কে যে সে তার ধনসম্পদ কীভাবে কোথা থেকে অর্জন করেছে? ৪. তার ধনসম্পদ সম্পর্কে যে সে তার ধনসম্পদ কোথায় কীভাবে ব্যয় করেছে? ৫. এবং সে ইল্ম সম্পর্কে, যে ইল্ম সে হাসিল করছিল তদনুযায়ী কী আমল করেছে? (তিরমিযী)। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, স্বাস্থ্য (সুস্থতা) এবং অবকাশ এ দুটি মূল্যবান সম্পদের সদ্ব্যবহারের ব্যাপারে অধিকাংশ লোক বিভ্রান্তিতে রয়েছে (বুখারি)। অর্থাৎ এ দুটি এমন মূল্যবান সম্পদ, যা হাতছাড়া হয়ে যাওয়ার পর তার মর্যাদা মানুষ বুঝতে পারে। হজরত আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, রোজ কিয়ামতে নিয়ামত সম্পর্কে বান্দার কাছে সর্বপ্রথম যে প্রশ্ন করা হবে, তা হলো, আমি কি তোমাকে স্বাস্থ্য ও সুস্থতা দান করিনি? আমি কী তোমাকে শীতল পানি দিয়ে পরিতৃপ্ত করিনি? (তিরমিযী)।  

লেখক : খতিব, সমিতি বাজার মসজিদ, নাখালপাড়া, ঢাকা

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জীবন যেভাবে সুখের হয়
জীবন যেভাবে সুখের হয়
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
সর্বশেষ খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিগ ব্যাশে আবারও দল পেলেন রিশাদ
বিগ ব্যাশে আবারও দল পেলেন রিশাদ

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন মামলায় গ্রেফতার আনিসুল হক
নতুন মামলায় গ্রেফতার আনিসুল হক

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় যশোরে দুই করোনা রোগীর মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় যশোরে দুই করোনা রোগীর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুরুদাসপুরের সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
গুরুদাসপুরের সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে
দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যান বিতরণ
গোবিপ্রবির হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যান বিতরণ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ট্রাক্টর চাপায় আপন দুই বোন নিহত
কুড়িগ্রামে ট্রাক্টর চাপায় আপন দুই বোন নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব
রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ১২ ঘণ্টায় ৫৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ১২ ঘণ্টায় ৫৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি
প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম
বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান
আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার
রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস
৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ
প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের
ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে

সম্পাদকীয়

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর