শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৯, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫

ইসলামে মুসলিম ও অমুসলিম সম্পর্কের মূলনীতি

অনলাইন ভার্সন
ইসলামে মুসলিম ও অমুসলিম সম্পর্কের মূলনীতি

ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান, যা মুমিনদের পারস্পরিক সম্পর্কের পাশাপাশি অমুসলিমদের সঙ্গে আচরণের ক্ষেত্রেও ন্যায় ও ইনসাফের ভিত্তিতে বিস্তৃত নির্দেশনা প্রদান করে। কোরআন ও হাদিসে মুসলমানদের অমুসলিমদের সঙ্গে পারিবারিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক সম্পর্কসহ সব ধরনের সম্পর্কের বিষয়ে দিকনির্দেশনা আছে। এর কারণ হলো, ইসলাম একটি সর্বজনীন ধর্ম। এটি কোনো নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর জন্য নয়, বরং সমগ্র মানবজাতির জন্য পাঠানো হয়েছে।

পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘(হে রাসুল) বলুন, হে মানুষ, আমি তোমাদের সবার জন্য আল্লাহর প্রেরিত রাসুল, যিনি আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর সার্বভৌমত্বের অধিকারী।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৫৮)

যে ধর্মের বার্তা সমগ্র মানবজাতি এবং তাদের সব শ্রেণির উদ্দেশে প্রেরিত, যে ধর্ম পৃথিবীর সব মানুষের কল্যাণ ও মুক্তির প্রতিনিধি হয়ে এসেছে, তা কোনো গোষ্ঠীর প্রতি বিদ্বেষ বা শত্রুতার শিক্ষা দিতে পারে না। ইসলাম তার আকিদা ও বাণী প্রচারের জন্য কোনো ধরনের জবরদস্তি বা জোর-জুলুমের পথ অবলম্বনকে সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করেছে।

ইসলাম সম্পর্ক স্থাপনে সত্যবাদিতা, নম্রতা, বিনয়, কোমলতা, সহনশীলতা, ক্ষমাশীলতা এবং ন্যায়-ইনসাফের ওপর দাঁড়িয়ে থাকার ওপর জোর দিয়েছে।

পাশাপাশি মিথ্যাচার, প্রতারণা, রূঢ় আচরণ, ক্রোধ, প্রতিশোধস্পৃহা এবং অশান্তি সৃষ্টি থেকে বিরত থাকার আদেশ দিয়েছে। সামাজিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ইসলামের এই নির্দেশনা শুধু মুসলমানদের পারস্পরিক সম্পর্কের জন্য নয়, বরং মুসলমান ও অমুসলিম উভয়ের সঙ্গেই এসব গুণ অনুসরণের নির্দেশ দেয়।


অমুসলিমদের সঙ্গে সম্পর্কের মূলনীতি

ইসলাম তার অনুসারীদের অমুসলিমদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সহনশীলতা ও উদারতার ওপর গুরুত্বারোপ করে। ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে, প্রত্যেক মানুষই তার মানবিক মর্যাদার কারণে সম্মানিত, সে যে ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন এবং তার গায়ের রং বা জাতি যাই হোক না কেন।

ইসলাম ধর্ম মতে, এই পৃথিবী মানবজাতির জন্য এক পরীক্ষার ক্ষেত্র। আল্লাহ প্রত্যেক মানুষকে সঠিক পথ গ্রহণ বা প্রত্যাখ্যান করার স্বাধীনতা দিয়ে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমরা তাকে সঠিক পথ দেখিয়ে দিয়েছি, এখন সে কৃতজ্ঞ হবে বা অকৃতজ্ঞ।’

(সুরা : আদ-দাহর, আয়াত : ৩)

মানুষের মুসলিম বা অমুসলিম হওয়া আল্লাহর এক বিশেষ হিকমত। তিনি ইচ্ছা করলে পৃথিবীর সব মানুষকে মুসলিম বানিয়ে দিতে পারতেন।

কিন্তু তার ইচ্ছা ও প্রজ্ঞা হলো, প্রত্যেককে তার নিজের পছন্দমতো ধর্ম অনুসরণ করার অধিকার দেওয়া। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আপনার রব চাইলে সব মানুষকে একই পথের অনুসারী বানিয়ে দিতেন কিন্তু (কাউকে জোর করে কোনো দ্বিন মানতে বাধ্য করাটা তাঁর হিকমতের পরিপন্থী। তাই তাদেরকে তাদের ইচ্ছাক্রমে যেকোনোও পথ অবলম্বনের সুযোগ দেওয়া হয়েছে) তারা বিভিন্ন পথেই চলতে থাকবে।’

(সুরা : হুদ, আয়াত : ১১৮)

যেহেতু কারো মুসলিম বা অমুসলিম হওয়া আল্লাহর ইচ্ছার অংশ, তাই ইসলাম জোর করে কাউকে মুসলিম বানানোর অনুমতি দেয় না। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আপনার প্রতিপালক ইচ্ছা করলে পৃথিবীর সব মানুষ ঈমান আনত। তবে আপনি কি মানুষকে বাধ্য করবেন যেন তারা ঈমান নিয়ে আসে?’ (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ৯৯)

ইসলাম সব মানুষের প্রতি ন্যায়পরায়ণতা ও সদাচরণের নির্দেশ দেয়। এটি এমন একটি ধর্ম, যা তার অনুসারীদের, তা সে মুসলিম বা অমুসলিমের সঙ্গেই হোক, কখনোই অন্যায় বা অবিচার করতে নিষেধ করে। ইসলামে জুলুম ও অধিকার হরণের কোনো স্থান নেই। এ প্রসঙ্গে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘মজলুম-নিপীড়িত ব্যক্তির দোয়া—সে যদি কাফিরও হয়, তার ও আল্লাহর মধ্যে কোনো পর্দা থাকে না।

(মুসনাদে আহমদ, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-৪১১, হাদিস : ২৩৫৩৬)


অমুসলিমদের সঙ্গে সম্পর্কের প্রকারভেদ

অমুসলিমদের সঙ্গে সম্পর্কের প্রকারভেদ নিয়ে আলাপ করতে গিয়ে ইসলামী আইন বিশেষজ্ঞরা সম্পর্কের তিনটি শ্রেণি বর্ণনা করেছেন—

১. মুওয়ালাত : মুওয়ালাত বলতে অন্তরের গভীর ভালোবাসা ও হৃদয়ের সখ্যকে বোঝানো হয়। এটি শুধু মুসলমানদের মধ্যে বৈধ এবং সহধর্মীদের সঙ্গে সীমাবদ্ধ। কাফির ও মুশরিকদের সঙ্গে গোপনীয় সম্পর্ক স্থাপন করা, তাদের প্রতি আন্তরিক ভালোবাসা রাখা বা এমন কোনো সম্মান প্রদর্শন করা, যা কুফর ও শিরকের প্রতি শ্রদ্ধার সমতুল্য হয়, এটি ইসলামী দৃষ্টিকোণে বৈধ নয়।

(আল মাউসুআতুল ফিকহিয়্যাহ, খণ্ড-১৩, পৃষ্ঠা-১৯৫)

কোরআনের বহু আয়াত এবং রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাদিসে কুফর ও শিরক গ্রহণকারীদের সঙ্গে অন্তরঙ্গ বন্ধুত্ব বা আপস করার বিরুদ্ধে কঠোরভাবে সতর্ক করা হয়েছে। এগুলো মূলত মুওয়ালাত সম্পর্কিত নির্দেশ।

(তাফসিরে রাজি, খণ্ড-৮, পৃষ্ঠা-১৪)

২. মুওয়াসাত : মুওয়াসাত অর্থ সহানুভূতি, কল্যাণকামিতা এবং উপকার সাধন। এমন অমুসলিম যারা মুসলমানদের সঙ্গে যুদ্ধ করছে না বা শত্রুতায় লিপ্ত নয়, তারা সহানুভূতি ও কল্যাণকামিতার যোগ্য। তাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করা, দুঃখ-কষ্টে সহানুভূতি প্রদর্শন করা এবং তাদের কল্যাণ কামনা করা বৈধ। এর ফলে অমুসলিমরা ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হবে এবং মুসলমানদের সদ্ব্যবহার ও সুন্দর আচরণ দেখে মুগ্ধ হবে। এতে পারস্পরিক দূরত্ব কমবে এবং সৌহার্দ্য বৃদ্ধি পাবে।

(বয়ানুল কুরআন, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-২০৪)

৩. মুদারাত : মুদারাত বলতে সদাচরণ ও নম্র ব্যবহারকে বোঝানো হয়। এটি সব ধরনের অমুসলিমের সঙ্গে বৈধ। বিশেষত, যখন এর উদ্দেশ্য হয় ধর্মীয় কল্যাণ সাধন, ইসলামের দাওয়াত পৌঁছানো বা ইসলামের নৈতিকতার পরিচয় দেওয়া। এ ছাড়া যদি তারা অতিথি হয়, তবে অতিথির সম্মান জানানো প্রত্যেকের কর্তব্য। আবার কখনো কখনো এর উদ্দেশ্য তাদের ক্ষতি বা দুশ্চরিত্র থেকে নিরাপদ থাকা হতে পারে। (আল-জামে লি আহকামিল কোরআন, খণ্ড-১২, পৃষ্ঠা-৪৩৫)

কোরআনের বিভিন্ন আয়াত, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাদিস এবং সাহাবায়ে কিরামের জীবন থেকে প্রমাণিত হয় যে একজন মানুষ, সে অমুসলিম হলেও তার কিছু মৌলিক মানবিক অধিকার রয়েছে। যেমন—জীবনযাপনের অধিকার, অর্থনৈতিক সংগ্রামের অধিকার, সম্পদ ও সম্পত্তির মালিকানা এবং তা ব্যবহার করার অধিকার ইত্যাদি। ইসলাম তাদের জীবন, সম্পদ ও মর্যাদা সুরক্ষার শিক্ষা দেয় এবং মানবতার প্রতি এই মৌলিক অধিকারগুলোকে সম্মান করার নির্দেশনা দেয়।


নবীজীবনের আলোকে অমুসলিমদের সঙ্গে সম্পর্ক

ইসলাম শুধু অমুসলিমদের সঙ্গে সহনশীলতা, উত্তম আচরণ ও সদ্ব্যবহারের নির্দেশই দেয় না, বরং ইসলাম এই গুণাবলিকে শুধু পছন্দনীয় নয়, বরং সওয়াব ও পুরস্কারের মাধ্যম হিসেবে গণ্য করে। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জীবনবৃত্তান্তে, বিশেষত তায়েফ সফর, বিভিন্ন যুদ্ধ এবং মক্কা বিজয়ের ঘটনাবলিতে এমন অসংখ্য উদাহরণ পাওয়া যায়, যা উজ্জ্বল উদাহরণে পরিপূর্ণ, যার তুলনা ইতিহাসের পাতায় খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। আর এগুলো এমন পরিস্থিতিতে ঘটেছিল, যখন রাসুলুল্লাহ (সা.) মুশরিকদের সঙ্গে যুদ্ধরত ছিলেন এবং তাদের পক্ষ থেকে সর্বদা ক্ষতির আশঙ্কা ছিল। সাধারণত এমন সংকটময় অবস্থায় মানুষ উত্তম আচরণ বা সহমর্মিতার পথ থেকে সরে যায়, কিন্তু রাসুলুল্লাহ (সা.) সেই সময়েও মানবতার প্রতি সম্মান বজায় রেখেছিলেন। এটাই ইসলামী শিক্ষার মূল সৌন্দর্য, যা প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও উত্তম চরিত্র ও সহনশীলতার ওপর জোর দেয় এবং কখনো অমুসলিমের প্রতি অবজ্ঞা বা বিদ্বেষ প্রদর্শন করে না। (কিতাবুল আমওয়াল, পৃষ্ঠা-৫৭)

তাই একজন মুসলমানের উচিত ইসলামের এই শিক্ষাগুলোকে তার জীবনযাপনের অংশ করা এবং অমুসলিমদের প্রতি সদয় আচরণ করা। এভাবেই ইসলাম সম্পর্কে ভুল ধারণাগুলো দূর করা সম্ভব এবং ইসলামোফোবিয়ার মতো অপপ্রচারের মোকাবেলা করা যেতে পারে। আল্লাহ তাআলা আমাদের বোঝার ও মেনে চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক  

এই বিভাগের আরও খবর
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী
আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা
ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন
নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন
শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা