শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫২, সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৫১, সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৫

আসমানি শিক্ষায় মানুষের চূড়ান্ত মুক্তি

মাওলানা শামসুল হক নদভি
অনলাইন ভার্সন
আসমানি শিক্ষায় মানুষের চূড়ান্ত মুক্তি

মহান স্রষ্টা যেভাবে মানুষকে সৃষ্টিজগতে কাজকর্মে সবচেয়ে সক্ষমতা দান করেছেন, তাদের শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন, তেমনি তিনি তাদেরকে অসংখ্য অগণিত নিয়ামত দান করেছেন। মানুষের প্রতি আল্লাহর সবচেয়ে বড় অনুগ্রহ হলো তিনি তাদের জ্ঞান-বুদ্ধি দান করেছেন। এই জ্ঞান-বুদ্ধির সাহায্যে মানুষ মানবসভ্যতার সূচনা থেকে আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের যুগ পর্যন্ত অসামান্য সব কর্মযজ্ঞ সম্পন্ন করেছে, সে নিজের চেয়ে শক্তিশালী প্রাণীকে অধীন করে তার দ্বারা উপকৃত হয়েছে। যুগে যুগে নিত্যনতুন আবিষ্কার ও উন্নয়নেও জ্ঞান-বুদ্ধি প্রধান অবলম্বন।

জ্ঞান, বুদ্ধি ও বিবেকই মানুষকে অন্যান্য সৃষ্টির ওপর শ্রেষ্ঠত্ব এবং তাকে নিয়ন্ত্রকের ভূমিকা দান করেছে।
মানব ইতিহাস ও মানবসভ্যতার ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়—প্রত্যেক পরবর্তী প্রজন্ম পূর্ববর্তীদের দৃষ্টিভঙ্গি ও যুক্তি-দর্শন পেছনে ফেলে জ্ঞান-বিজ্ঞান, আবিষ্কার ও উদ্ভাবনের ময়দানে এগিয়ে গেছে। তারা মানবজীবনের জন্য প্রয়োজনীয় নতুন নতুন উপকরণ তৈরি করেছে, যা মানুষের জীবনকে সহজ করেছে। যে সময় থেকে মানবজাতির ইতিহাস সংরক্ষিত তখন থেকে আজ পর্যন্ত এই অগ্রযাত্রা কখনো থেমে যায়নি।

প্রতিটি সকাল নতুন আবিষ্কারের সাক্ষী হয়েছে এবং পেছনের অনুসন্ধান, বিশ্লেষণ ও জ্ঞানগত জিজ্ঞাসা ভুল প্রমাণিত হয়েছে। এই বাস্তবতা এক অনস্বীকার্য সত্যকে সামনে নিয়ে আসে তাহলো মানবীয় জ্ঞান-বুদ্ধির পরিবর্তন ভুল ও বিভ্রান্তির আশঙ্কা রাখে। মানবসভ্যতার হাজার বছরের ইতিহাস প্রমাণ করে মানবীয় জ্ঞান-বুদ্ধি সব উন্নতির পরও কোনো মানবীয় সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত ও সুস্থির বলা যায় না, বরং মানবীয় জ্ঞান-বুদ্ধি ও চিন্তা ক্রমাগত পরিবর্তনের ভেতর দিয়ে চলতে থাকে। আজকের বাস্তবতা আগামী দিনের মিথ্যায় পরিণত হয়।

এ জন্য মানবীয় জ্ঞান-বিজ্ঞানী পরবর্তী দক্ষ ব্যক্তি তার পূর্ববর্তীদের সিদ্ধান্তকে ভুল আখ্যা দেন এবং নিজের অনুসন্ধান ও সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে ঘোষণা দেন। আবার আজকের বিজ্ঞানীরা যেখানে পৌঁছেছেন আগামী দিনের বিজ্ঞানীরা তাকে ভুল প্রমাণ করতে পারেন।
বিপরীতে মানবতার বন্ধু, মনুষ্যত্ব পছন্দকারী, মানুষের কল্যাণে উদগ্রীব ব্যক্তিদের জ্ঞান হলো চিরন্তন। মানবতার কল্যাণে নিবেদিত এসব মানুষকে বলা হয় নবী-রাসুল। তাঁদের জ্ঞান মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে ওহির মাধ্যমে প্রদত্ত।

তাঁদের জ্ঞান চিরন্তন হওয়ায় পরবর্তী নবী-রাসুলরা পূর্ববর্তীদের জ্ঞানকে ভুল বলেননি, বরং তাঁরা পূর্ববর্তীদের সত্যায়ন করেছেন। চাই পরবর্তী ও পূর্ববর্তীদের ভেতর কয়েক শতাব্দীর পার্থক্য হোক না কেন; এমনকি উভয় নবী ও রাসুলের ভেতর জাতিগত ও ভৌগোলিক কোনো সাদৃশ্য না থাকলেও। এর দ্বারা প্রমাণিত হয় নবীদের নিয়ে আসা জ্ঞানগুলোয় ভুলের কোনো আশঙ্কা নেই এবং তা কল্পনাও করা যায় না। কেননা তাঁদের জ্ঞানের উৎস মহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা। যিনি স্রষ্টা, তিনি তাঁর সৃষ্টি সম্পর্কে অজ্ঞাত হতে পারেন না। ইরশাদ হয়েছে, ‘যিনি সৃষ্টি করেছেন, তিনি কি জানেন না? তিনি সূক্ষ্মদর্শী, সম্যক অবগত।’ (সুরা : মুলক, আয়াত : ১৪)
নবী-রাসুল (আ.) বিভিন্ন যুগে ভিন্ন ভিন্ন এলাকায় এসেছিলেন। কখনো কখনো এমনও হয়েছে যে একই যুগ ও সময়ে পৃথক পৃথক এলাকার জন্য পৃথক পৃথক নবী পাঠানো হয়েছে। তাঁদের দায়িত্ব বিশেষ জাতি ও সম্প্রদায়ের ভেতর সীমাবদ্ধ ছিল। সবশেষে আল্লাহ সমগ্র সৃষ্টির জন্য এমন একজন নবী পাঠিয়েছেন, যিনি সব জাতি, সব যুগ ও দেশ-ভূখণ্ডের জন্য কিয়ামত পর্যন্ত যথেষ্ট। তিনি হলেন সর্বশেষ নবী মুহাম্মদ (সা.)। তিনি ছিলেন সমগ্র সৃষ্টির জন্য আল্লাহর অনুগ্রহস্বরূপ। আর যেহেতু তাঁর পর আর কোনো নবী আসবে না, তাই কিয়ামত পর্যন্ত তাঁর আনীত জ্ঞান ও প্রজ্ঞা সংরক্ষণের এক বিস্ময়কর ব্যবস্থাও আল্লাহ করেছেন।

তাঁর ওপর যে কিতাব অবতীর্ণ হয়েছে সেটা শুধু কাগজে নয়, বরং লাখো কোটি মানুষের অন্তরে সংরক্ষণ করা হয়েছে। আল্লাহ তা সংরক্ষণ করেছেন প্রতিটি নুকতা ও হরকতসহ। এরপর কোরআনের ব্যাখ্যায় মহানবী (সা.) যা কিছু বর্ণনা করেছেন তাও বিস্ময়কর উপায়ে সংরক্ষণ করা হয়েছে। পৃথিবীর আর কোনো গ্রন্থ এবং তাঁর ব্যাখ্যাকারীর জীবন পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে সংরক্ষণ করা হয়নি। এমনকি যাঁরা তাঁর জীবন, ইতিহাস ও বাণীগুলো বর্ণনা করেছেন তাঁদের জীবনচরিতও ইতিহাস সংরক্ষণ করেছে। কোনো সন্দেহ নেই এটা একটি অলৌকিক বিষয় ও মুজিজা।

নির্ভুল জ্ঞানের অধিকারী নবী-রাসুলদের একটি বৈশিষ্ট্য হলো তাঁরা মানুষের কাছে কোনো বিনিময় প্রত্যাশ্যা করতেন না। এ জন্য আল্লাহ তাঁদের অনুসরণের নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, ‘তোমরা অনুসরণ করো তাদের, যারা তোমাদের কাছে কোনো প্রতিদান চায় না এবং যারা সৎপথপ্রাপ্ত।’ (সুরা : ইয়াসিন, আয়াত : ২১)

অর্থাৎ তোমরা তাদের কথা মান্য করো, যাদের জ্ঞান ও প্রজ্ঞা কিয়ামত পর্যন্ত প্রত্যেক যুগের সত্যের চূড়ান্ত মানদণ্ড।

আধুনিক যুগে নতুন সভ্যতা ও সংস্কৃতি, জগত্জীবনের সামগ্রিক প্রশস্ততা যদিও মানবজীবনে ভোগ-বিলাসিতার পথ প্রশস্ত করেছে। তবে আমরা এটাও দেখছি যে এই উন্নয়ন ও অগ্রগতির ভেতরও মানুষের ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবন সীমাহীন অস্তিরতা ও বিশৃঙ্খলার শিকার। ভোগ-বিলাসে নিমজ্জিত মানুষ মানবীয় মূল্যবোধ ও গুণাবলি এবং মনুষ্যত্বের বৈশিষ্ট্য বিসর্জন দিয়ে পশুর বৈশিষ্ট্য ধারণ করেছে। এর সপক্ষে প্রমাণ হিসেবে যেকোনো দিনের একটি সংবাদপত্রই যথেষ্ট। যাতে প্রকাশিত হয় বিভিন্ন ধরনের হত্যা, আত্মসাৎ, নারীর সম্ভ্রমহানি, মানুষের অসহায়ত্ব, জীবনের প্রতি বিতৃষ্ণা থেকে আত্মহত্যার মতো অসংখ্য ঘটনা। এসবের সঙ্গে শুধু শিক্ষাদীক্ষাহীন মূর্খরাই জড়িত নয়, বরং উচ্চ শিক্ষিত বহু মানুষ এর সঙ্গে জড়িত। এমনকি যাদের কাঁধে সমাজকে অপরাধমুক্ত রাখার দায়িত্ব ন্যস্ত তারা নিজেরাও অসংখ্য অপরাধের হোতা।

এমন করুণ পরিস্থিতি যখন মানবতা নিজেই আত্মহত্যা করতে উদগ্রীব, তখন কোনো ভুলে ভরা শিক্ষা মানবজাতিকে মুক্তি দিতে পারবে না। মানবজাতির মুক্তির জন্য প্রয়োজন নবী-রাসুল (আ.)-এর শিক্ষা ও আদর্শ। আসমানি শিক্ষা মানবজাতির মুক্তি তরান্বিত করতে পারে। এর মাধ্যমেই মানুষের চূড়ান্ত কল্যাণ নিশ্চিত হতে পারে। অতীত ইতিহাসও সাক্ষ্য দেয় মানবজাতি যখনই বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়েছিল আসমানি শিক্ষার আশ্রয়ই তাদেরকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করেছিল। মহান আল্লাহ মুক্তি বার্তা দিয়ে বলেন, ‘তোমরা সবাই আল্লাহর রজ্জু দৃঢ়ভাবে ধরো এবং পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না। তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ স্মরণ করো : তোমরা ছিলে পরস্পর শত্রু এবং তিনি তোমাদের হৃদয়ে প্রীতির সঞ্চার করেন, ফলে তাঁর অনুগ্রহে তোমরা পরস্পর ভাই হয়ে গেলে। তোমরা ছিলে অগ্নিকুণ্ডের প্রান্তে, আল্লাহ তা থেকে তোমাদের রক্ষা করেছেন।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৩)

আল্লাহ সবাইকে দ্বিনের ওপর চলার তাওফিক দিন। আমিন।

তামিরে হায়াত থেকে মো. আবদুল মজিদ মোল্লার ভাষান্তর

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় অপরিকল্পিত ড্রেনেজে অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা
নেত্রকোনায় অপরিকল্পিত ড্রেনেজে অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোদালের আঘাতে আহত কৃষকের মৃত্যু, যুবক আটক
কোদালের আঘাতে আহত কৃষকের মৃত্যু, যুবক আটক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি
কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে চিত্র ও ভিডিও প্রদর্শনী
বগুড়ায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে চিত্র ও ভিডিও প্রদর্শনী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে গরু চোর সন্দেহে দুইজনকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
সিরাজগঞ্জে গরু চোর সন্দেহে দুইজনকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসির খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ ১০ আগস্ট
ইসির খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ ১০ আগস্ট

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে পথনাটক
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে পথনাটক

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাতায়াত ভোগান্তি কমাতে শাবিতে তিনটি দ্বিতল বাসের উদ্বোধন
যাতায়াত ভোগান্তি কমাতে শাবিতে তিনটি দ্বিতল বাসের উদ্বোধন

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ ভারতীয় জেলেকে জেলহাজতে প্রেরণ
১৪ ভারতীয় জেলেকে জেলহাজতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ‘আমার চোখে জুলাই বিপ্লব’ শীর্ষক সংসদীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা
ঠাকুরগাঁওয়ে ‘আমার চোখে জুলাই বিপ্লব’ শীর্ষক সংসদীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ব্যাংক কর্মকর্তাদের সুইফট সচেতনতা সেমিনার
বগুড়ায় ব্যাংক কর্মকর্তাদের সুইফট সচেতনতা সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনায় তুরস্কের নিন্দা
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনায় তুরস্কের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনিতে এ-বি স্ট্রিট লাইব্রেরির ১৭তম শাখার উদ্বোধন
সিডনিতে এ-বি স্ট্রিট লাইব্রেরির ১৭তম শাখার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১,৫৯৩
পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১,৫৯৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরা সীমান্তে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে বিএসএফের গুলি
সাতক্ষীরা সীমান্তে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে বিএসএফের গুলি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৮৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৮৩ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে রেললাইনে শিকল পেঁচিয়ে নাশকতার চেষ্টা
নাটোরে রেললাইনে শিকল পেঁচিয়ে নাশকতার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলবে অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলবে অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে আবার বন্যার চোখ রাঙানি!
সিলেটে আবার বন্যার চোখ রাঙানি!

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভাঙা বন্ধুত্ব জোড়া লাগাবেন কীভাবে
ভাঙা বন্ধুত্ব জোড়া লাগাবেন কীভাবে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১১ মাসে পুলিশের বিরুদ্ধে ৭৬১ মামলা হয়েছে : টিআইবি
১১ মাসে পুলিশের বিরুদ্ধে ৭৬১ মামলা হয়েছে : টিআইবি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্ষাকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যা করবেন
বর্ষাকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যা করবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সমালোচনার পাশাপাশি ভালো দিকগুলোও দেখতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা
সমালোচনার পাশাপাশি ভালো দিকগুলোও দেখতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল
আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা
দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’
‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ
ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস জনগণ : তারেক রহমান
বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস জনগণ : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম