শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৫, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৮:২৮, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৫

আদর্শ মুসলিম শাসক উমর ইবনে আব্দুল আজিজ (রহ.)

মুফতি মাহমুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
আদর্শ মুসলিম শাসক উমর ইবনে আব্দুল আজিজ (রহ.)

উমর ইবনে আব্দুল আজিজ (রহ.) উমাইয়া খেলাফতের অষ্টম খলিফা। সত্যনিষ্ঠা, খোদাভীরুতা ও ন্যায়-ইনসাফের কারণে মুসলিম উম্মাহ তাঁকে খুলাফায়ে রাশিদিনের মধ্যে গণ্য করে। তাঁকে পঞ্চম বা ষষ্ঠ খলিফায়ে রাশেদও বলা হয়। এ ছাড়া তাঁকে ‘দ্বিতীয় উমর’ বলেও স্মরণ করা হয়।

শৈশব থেকে মদিনা নগরীতে মহান ব্যক্তিদের সান্নিধ্যে বেড়ে ওঠায় দৃঢ়তা ও শক্তিশালী ব্যক্তিত্ব ছিল উমর ইবনে আব্দুল আজিজ (রহ.)-এর প্রধান গুণাবলি।
 
মদিনার গভর্নর নিযুক্তির মাধ্যমে শাসনকার্যের সূচনা

৮৭ হিজরিতে খলিফা আব্দুল মালিক ইবনে মারওয়ান উমর ইবনে আব্দুল আজিজকে মদিনার গভর্নর নিযুক্ত করেন। ৯১ হিজরিতে তিনি তায়েফসহ পুরো হেজাজের গভর্নর হন। গভর্নর নিযুক্তির পর প্রথম দিনই তিনি মদিনার বিজ্ঞ আলেমদের ডেকে বললেন : ‘আপনারা আমাকে সৎ পথে চলতে সহযোগিতা করবেন, আমি আপনাদের পরামর্শ ছাড়া কোনো কাজ করব না।

আমার অধীন কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীর থেকেও কোনো জুলুমের খবর পেলে আমাকে অবশ্যই জানাবেন।’ ফলে সবাই তাঁকে স্বাগত জানান ও সন্তুষ্টচিত্তে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
(সিয়ারু আলামিন নুবালা ৫/১১৮)

মুসলিম উম্মাহর খেলাফতের দায়িত্ব গ্রহণ

৯৯ হিজরিতে সুলাইমান ইবনে আব্দুল মালিকের ইন্তেকালের পর উমর ইবনে আব্দুল আজিজ (রহ.) উম্মাহর খলিফা নিযুক্ত হন। খলিফার দায়িত্ব গ্রহণের আগে তাঁর চলাফেরা ও বেশভূষায় ছিল একজন শৌখিন যুবকের ছাপ।

আতরের সুঘ্রাণ পেলেই মানুষ বুঝতে পারত এ রাস্তা দিয়ে উমর ইবনে আব্দুল আজিজ গিয়েছেন। তাঁর পোশাক-আশাক ও ব্যবহার্য সামগ্রীর মূল্য ছিল আকাশছোঁয়া। কিন্তু সেই উমর খেলাফতের দায়িত্ব গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গেই তাঁর চলাফেরায় আমূল পরিবর্তন চলে এলো। আগের জৌলুস ভরা জীবন পরিত্যাগ করে সরল ও সাধারণ জীবন গ্রহণ করলেন।
(আখবারু উমর ইবনে আব্দুল আজিজ, আবু বকর আজুরি পৃ: ৫৫)

খেলাফত গ্রহণের পর সর্বপ্রথম ভাষণেই তিনি বলেন, ‘হে লোকসকল! আমি কোনো আইন প্রণেতা নই, বরং আমি শরিয়তের আইন বাস্তবায়নকারী।

আমি নতুন কিছু আবিষ্কার করার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত হইনি, বরং রাসুলুল্লাহ (সা.) ও খুলাফায়ে রাশিদিনের সুন্নাহের অনুসরণকারী। তোমরা যদি আমাকে মেনে নাও তাহলে আমি তোমাদের শাসক, নচেৎ আমি তোমাদের শাসক নই।’ ভাষণ শেষে নামার পর আরোহণের জন্য রাজকীয় বাহন আনা হলে তিনি বললেন : ‘না, আমার সাধারণ বাহনই যথেষ্ট, তা আন।’
(সিয়ারু আলামিন নুবালা : ৫/১২৬)

শাসনব্যবস্থার বিরল বৈশিষ্ট্য ও কার্যাবলি

দায়িত্ব গ্রহণের পর খেলাফতব্যবস্থার সংস্কারে দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। সুশাসন প্রতিষ্ঠা, মজলিসে শুরা বা উপদেষ্টা পরিষদ গঠন, অত্যাচার-নিপীড়নমূলক সব নীতিমালা পরিহার, জনসাধারণের মধ্যে ইলমের প্রচার-প্রসার ও হাদিস সংকলনের সূচনাসহ অনেক কল্যাণমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করেন তিনি।

উমরের আড়াই বছরের সংক্ষিপ্ত খেলাফতকালে এমনই প্রাচুর্য হয়েছে যে মানুষ দান করার জন্য মাল বোঝাই করে দরিদ্রদের খুঁজত, কিন্তু কোনো দরিদ্র খুঁজে না পেয়ে সেগুলো নিয়ে ঘরে ফিরে আসত। আলেমদের মধ্যে যারা দ্বিনি শিক্ষাকার্যক্রমের কারণে আয়-রোজগারের পেছনে সময় দিতে পারতেন না, তিনি তাঁদের জন্য কোষাগার থেকে ভাতা চালু করেন।

(সিরাতে উমর বিন আব্দুল আজিজ, ইবনে আব্দুল হাকাম পৃ: ১১০, ১৪১)

তিনি তাঁর মহান পূর্বসূরি খলিফা উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)-এর ন্যায় মানুষের দুঃখ-দুর্দশার খোঁজ নিতে ছদ্মবেশে জনপদে বের হতেন, মানুষের সমস্যার সমাধা করতেন, অত্যাচারিত ব্যক্তির পাশে দাঁড়াতেন। (প্রাগুক্ত, পৃ: ১১১, ১১৫)

উমর ইবনে আব্দুল আজিজের স্ত্রী ফাতেমা বলেন : একদা আমি তাঁকে দেখলাম জায়নামাজে বসে অঝোরে কাঁদছেন। আমি জিজ্ঞেস করলাম, কোনো দুর্ঘটনা ঘটেছে? তিনি বললেন : ফাতেমা! আমি মুহাম্মাদ (সা.)-এর উম্মতের দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছি, তাই আমি ক্ষুধার্ত দরিদ্রদের কথা ভাবছি, অসুস্থ, বস্ত্রহীন, দূরদেশে শত্রুদের হাতে বন্দি, শোষিত, অশীতিপর বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, প্রত্যন্ত অঞ্চলের অভাবগ্রস্ত পরিবারের কথা ভাবছি। আমাকে আমার রব হাশরের দিন এদের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করবেন এবং তাদের পক্ষে খোদ মুহাম্মাদ (সা.) দাঁড়াবেন। এ কথা ভেবে ভয়ে কাঁদছি যে সেদিন আমার কী অবস্থা হবে।

(সিয়ারু আলামিন নুবালা : ৫/১৩২)

আমর ইবনে মুহাজির বলেন : উমর ইবনে আব্দুল আজিজ (রহ.) যখন সরকারি কাজে ব্যস্ত থাকতেন, তখন সরকারি বাতি ব্যবহার করতেন, কিন্তু যখন সরকারি কাজ শেষ হতো তা নিভিয়ে নিজ মালিকানাধীন বাতি জ্বালাতেন। (প্রাগুক্ত : ৫/১৩৬)

অনাড়ম্বর জীবন ও খোদাভীরুতার কিছু দৃষ্টান্ত

খলিফা হিসেবে দায়িত্ব পালন করলেও সার্বিক জীবনযাপনে তাঁর মতো সাদাসিধা অনাড়ম্বর খোদাভীরু শাসক সত্যিই ইতিহাসের পাতায় বিরল। মাইমুন (রহ.) বলেন, আমি উমর ইবনে আব্দুল আজিজের কাছে ছয় মাস অবস্থান করেছি, আমি তাঁকে একটি জামার বেশি ব্যবহার করতে দেখিনি, যা প্রতি জুমার দিন ধুয়ে শুকানোর পর আবার গায়ে দিতেন। একদা জুমায় আসতে দেরির কারণ জিজ্ঞেস করলে তিনি বললেন : ‘জামাটি ধুয়ে দিয়েছিলাম, তা শুকাতে দেরি হয়েছিল।’

(সিয়ারু আলামিন নুবালা : ৫/১৩২)

একদা উমর ইবনে আব্দুল আজিজ (রহ.) অসুস্থ হলে মাসলামা (রহ.) দেখতে যান। তখন তাঁর জামা ময়লা দেখতে পেয়ে স্ত্রী ফাতেমা, যিনি মাসলামার বোন, তাঁকে জামা ময়লা কেন জিজ্ঞেস করলে তিনি বললেন, কী করব? তাঁর এ ছাড়া কোনো জামা নেই, এটি ধুয়ে দিলে জামা ছাড়াই থাকতে হবে। (সিরাতে উমর, ইবনে আব্দুল হাকাম : পৃ: ৪৮)

খেলাফতের দায়িত্ব গ্রহণের পর তাঁর ঘরে সর্বদা অভাব-অনটন লেগেই থাকত। একবার তিনি ঘরে এসে দেখলেন, তাঁর মেয়েরা কথা বলার সময় মুখে হাত চাপা দিচ্ছে। তিনি বললেন, কী ব্যাপার? তারা বলল, আজ ঘরে কোনো তরকারি ছিল না, আমরা পেঁয়াজ দিয়ে রুটি খেয়েছি, আপনার কষ্ট হবে তাই আমরা মুখে হাত চেপে রেখেছি। এতদশ্রবণে তাঁর দুই চোখ অশ্রুসজল হলো। তিনি বললেন, ‘তোমরা কি চাও, তোমরা বিভিন্ন মুখরোচক খাবার খাবে, আর তোমাদের বাবা জাহান্নামের আগুনে জ্বলবে!’ এরপর তাঁরা সবাই কাঁদতে লাগলেন। (প্রাগুক্ত : পৃ: ৫৪)

একবার তাঁর এক কন্যা কানের দুল বানিয়ে দেওয়ার আবেদন করে কাউকে পাঠালে তিনি কন্যার কাছে দুটি জ্বলন্ত অঙ্গার পাঠিয়ে বললেন : ‘যদি তুমি এ দুটি তোমার কানে পরতে পার, তাহলে আমি তোমাকে কানের দুল বানিয়ে দেব।’ (প্রাগুক্ত, পৃ: ১৩৮)

স্ত্রী ফাতেমা বলেন : উমর খুব বেশি নফল পড়তেন না, নফল রোজা রাখতেন না। কিন্তু আল্লাহর কসম, আমি তাঁর মতো অধিক আল্লাহভীরু কাউকে দেখিনি। বিছানায় শুয়ে আল্লাহর কোনো নির্দেশ স্মরণ হলে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতেন এবং বলতেন : ‘হায়! আমার আর এই খেলাফতের দায়িত্বের মধ্যে যদি পূর্ব-পশ্চিমের দূরত্ব হতো।’ আল্লাহর কসম, খেলাফত গ্রহণের পর থেকে আমি তাঁকে কখনো হাসতে দেখিনি। (প্রাগুক্ত, পৃ: ৪৭)

তাঁর ব্যাপারে তাঁর ছেলেকে জিজ্ঞেস করা হলো যে খেলাফত গ্রহণের সময় তিনি কী পরিমাণ সম্পদের মালিক ছিলেন? তিনি বললেন, ৫০ হাজার দিনার (স্বর্ণ মুদ্রা)। এরপর জিজ্ঞেস করা হলো, তাঁর মৃত্যুর সময় কী পরিমাণ সম্পদের মালিক ছিলেন? বলা হলো ২০০ দিনার।

(সিয়ারু আলামিন নুবালা : ৫/১৩৪)

১০১ হিজরি সনের ২০ রজব মুসলিম উম্মাহর এই মহান খলিফা মৃত্যুবরণ করেন। তখন তাঁর বয়স ছিল ৩৯ বছর। তাঁর শাসনকাল ছিল মাত্র দুই বছর পাঁচ মাস। মুসলিম উম্মাহ আজও সহস্রাধিক বছর যাবৎ আরেকজন উমর ইবনে আব্দুল আজিজের অপেক্ষায় আছে। আসবে কী সেই প্রতীক্ষিত উমর!

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী
আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা
ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন
নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন
শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা