শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫০, বুধবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৫

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে মসজিদের ভূমিকা

ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
অনলাইন ভার্সন
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে মসজিদের ভূমিকা

আদর্শ সমাজ হলো পারস্পরিক সুসম্পর্ক, ভালোবাসা, হৃদ্যতা, ন্যায়বিচার ও বৈষম্যহীন সুষ্ঠু, সুন্দর ও শান্তিময় সমাজব্যবস্থা। যেখানে থাকবে না অন্যায়, অবিচার, মিথ্যাচার, প্রতারণা, পরনিন্দা, সুদ-ঘুষ, দুর্নীতি, জুয়া, লটারি, মাদকাসক্তি, ধূমপান, অধিকারহরণ, চুরি, ডাকাতি, অপহরণ, ছিনতাই, সন্ত্রাস, মারামারি, হানাহানি, হত্যা, আত্মহত্যা, যৌতুক, নারী নির্যাতনসহ নৈতিকতাবিরোধী সামাজিক অপরাধ। অন্যদিকে মসজিদ হলো মুসলিম সভ্যতার কেন্দ্রবিন্দু এবং ইসলামের নিদর্শনাবলির অন্যতম স্থান। মহান আল্লাহর কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে প্রিয় স্থান মসজিদ।


মসজিদে মুসলমানরা দ্বিনের মূলভিত্তি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে থাকে। ইসলামের মূল ভিত্তি আদায়ের স্থান হিসেবে দ্বিনের অন্য কার্যাবলি সম্পাদনেও মসজিদের ভূমিকা প্রাসঙ্গিক ও অনস্বীকার্য। রাসুলুল্লাহ (সা.) ধর্মীয়, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় সব কর্মকাণ্ড মসজিদ থেকে পরিচালনা করেছেন। কালের পরিক্রমায়, বিশেষত বাংলাদেশে মসজিদ কেবল নামাজের স্থান হিসেবে বিবেচিত।

মুসলমানদের চরিত্র গঠন, দ্বিনি শিক্ষা, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও মানবিক কর্মসূচিতে মসজিদের কোনো ভূমিকা নেই বললেই চলে। মসজিদ তার অতীত গৌরবে ফিরে এলে মসজিদই হতে পারে আদর্শ সমাজ বিনির্মাণের পরীক্ষিত উপাদান।
মসজিদের সঙ্গে মুমিনের সম্পর্ক :  মসজিদের সঙ্গে আছে ঈমানের সম্পর্ক। ঈমানদারই মসজিদের আবাদ করে।


সে যেখানেই থাকুক—তার অন্তর থাকে মসজিদের সঙ্গে আবদ্ধ। মসজিদের সঙ্গে অন্তর সম্পৃক্ত থাকার অর্থ, সে নামাজের সময়ের ব্যাপারে সতর্ক থাকে। সময়মতো মসজিদে গমন করে। নামাজের পর যখন মসজিদ থেকে বের হয় পরবর্তী নামাজের প্রতীক্ষায় থাকে। ফলে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজই সে স্বচ্ছন্দে মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে আদায় করতে সক্ষম হয়।
মসজিদের সঙ্গে এ রকম আত্মার সম্পর্ক যাদের, হাশরের ময়দানে তাদের ঠিকানা হবে আল্লাহর আরশের সুশীতল ছায়াতলে। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যেদিন আল্লাহর (আরশের) ছায়া ছাড়া কোনো ছায়া থাকবে না, সেদিন আল্লাহ তাআলা সাত প্রকার মানুষকে সে ছায়ায় আশ্রয় দেবেন। যাদের মধ্যে এক শ্রেণি হলো—যার অন্তরের সম্পর্ক সর্বদা মসজিদের সঙ্গে থাকে।
(বুখারি, হাদিস : ৬২৯)

আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন তোমরা কাউকে অধিক পরিমাণে মসজিদে আসতে অভ্যস্ত দেখ তাহলে তার ঈমানদার হওয়ার সাক্ষি দাও। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তারাই তো আল্লাহর মসজিদের আবাদ করে, যারা ঈমান আনে আল্লাহ ও আখিরাতে।’ [সুরা : তাওবা, আয়াত : ১৮]

(তিরমিজি, হাদিস : ৩০৯৩)

মসজিদ মুসল্লিদের কল্যাণকামী বানায় : মসজিদভিত্তিক সমাজব্যবস্থা মুসলমানদের পারস্পরিক ভ্রাতৃত্ববোধ ও সুসম্পর্ক তৈরির মাধ্যমে মুসল্লিদের কল্যাণকামী করে তোলে। প্রতিদিনই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করতে মসজিদে যেতে হয়। নামাজের কাতারে ধনী-গরিব, আমির-ফকির, মালিক-শ্রমিকের কোনো ভেদাভেদ থাকে না। ভেদাভেদ থাকে না পেশা, বংশ বা অর্থনৈতিক তারতম্যের। সবাই এক কাতারে অভিন্ন মর্যাদার মানুষে পরিণত হয়। মহান রবের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের পাশাপাশি মুসল্লিরা পারস্পরিক কুশলবিনিময় ও খোঁজখবর নেওয়ায় মাধ্যমে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হয়। ফলে একে অন্যের কল্যাণকামী, সহযোগী ও নিরাপদ আশ্রয় হয়ে ওঠে। এভাবে পারস্পরিক সুসম্পর্ক, ভালোবাসা ও ভ্রাতৃত্ববোধ অটুট হওয়ার মাধ্যমে মুসলমানরা প্রকৃত মুসলমানে পরিণত হয়। প্রকৃত মুসলমান হলো—যার হাত ও মুখের অনিষ্ট থেকে অন্য মুসলমানরা নিরাপদ থাকে। আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, প্রকৃত মুসলমান সে, যার হাত ও মুখের অনিষ্ট থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদ থাকে। (বুখারি, অধ্যায় : ঈমান, অনুচ্ছেদ : প্রকৃত মুসলমান সে, যার হাত এবং মুখের অনিষ্ট থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদ, হাদিস : ১০)

মসজিদভিত্তিক সমাজ অপরাধ কমিয়ে দেয় : মসজিদ ইসলাম চর্চার মূল কেন্দ্র। রাসুল (সা.)-এর যুগে মসজিদে নববী ছিল দ্বিন শিক্ষার পাঠকক্ষ। একদল দরিদ্র সাহাবি, ইলমচর্চার জন্য মসজিদে নববীতে পড়ে থাকতেন। তাঁদের আসহাবে সুফফা বলা হয়। তাঁরা রাসুল (সা.)-এর মুখনিঃসৃত হাদিস সংরক্ষণ ও প্রচার করতেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) সুযোগ পেলেই মসজিদে এসে সাহাবিদের দ্বিন শেখাতেন। মসজিদভিত্তিক দ্বিনি জ্ঞানচর্চার ধারা অব্যাহত থাকলে মানুষ খুব সহজেই ইসলামের মৌলিক জ্ঞানে সমৃদ্ধ হতে পারে। আর কোনো সমাজে যত বেশি ইসলামী জ্ঞানের চর্চা বৃদ্ধি পাবে, সেই সমাজ তত বেশি অপরাধ কমে যাবে। এ ছাড়া মসজিদভিত্তিক পাঠাগারের সংস্কৃতি চালু থাকলে মুসল্লিরা নামাজের পাশাপাশি কোরআন-হাদিসসহ ইসলামী জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় সমৃদ্ধ হতে পারে। যে সমাজে মসজিদভিত্তিক জ্ঞানচর্চার সংস্কৃতি যত জোরালো হবে, সেই সমাজ তত বেশি আদর্শ সমাজে রূপান্তরিত হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) নানাভাবে  মসজিদভিত্তিক ইলমচর্চার প্রতি উৎসাহ দিয়েছেন। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, আমি নবী (সা.) থেকে শুনেছি, ‘যে ব্যক্তি আমার এই মসজিদে একমাত্র দ্বিনের শিক্ষাগ্রহণ অথবা শিক্ষাদানের জন্য আসবে, তার মর্যাদা আল্লাহর রাস্তায় জিহাদে অংশগ্রহণকারীর মতো হবে।’

(ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২২৭)

আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) বলেন, একদিন রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর কোনো এক ঘর থেকে বের হয়ে এসে মসজিদে প্রবেশ করেন। তখন সেখানে দুটি সমাবেশ চলছিল। একটি সমাবেশে লোকজন কোরআন তিলাওয়াত ও আল্লাহর জিকিরে মশগুল ছিল এবং অন্য সমাবেশে লোকজন শিক্ষাগ্রহণ ও শিক্ষাদানে রত ছিল। নবী (সা.) বলেন, ‘সবাই কল্যাণকর তৎপরতায় রত আছে। এই সমাবেশের লোকজন কোরআন তিলাওয়াত করছে এবং আল্লাহর কাছে দোয়া করছে। তিনি চাইলে তাদের দান করতেও পারেন আবার চাইলে না-ও দিতে পারেন। অন্যদিকে এই সমাবেশের লোকেরা শিক্ষাগ্রহণ ও শিক্ষাদানে রত আছে। আর আমি শিক্ষক হিসেবেই প্রেরিত হয়েছি। অতঃপর তিনি তাদের সমাবেশে বসলেন।’

(ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২২৯)

আমিরুল মুমিনিন ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) মসজিদভিত্তিক দ্বিনি শিক্ষা কার্যক্রমকে মুসলিম জাতির জন্য কল্যাণকর হিসেবে উল্লেখ করে গুরুত্ব দিয়েছেন। (হায়াতুস সাহাবা : ৪/১৭০)

মসজিদভিত্তিক কর্মসূচি : আদর্শ সমাজ গঠনে মসজিদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ ও ফলপ্রসূ হওয়ার বিষয়টি মসজিদে নববী তথা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর মসজিদ থেকে পাওয়া যায়। সেখানে সব ধরনের ধর্মীয়, মানবিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়েছে। মসজিদভিত্তিক সমাজব্যস্থার মাধ্যমে নবী (সা.) একটি জাতিকে সোনার মানুষে পরিণত করেছেন। সে ক্ষেত্রে আমাদের দেশের মসজিদগুলোতে নামাজ-বন্দেগির পাশাপাশি (১) মসজিদভিত্তিক দ্বিনি শিক্ষা, (২) উচ্চতর ইসলামী গবেষণা, (৩) চিকিৎসাসেবা, (৪) সমাজকল্যাণমূলক কর্মসূচি, (৫) ইসলামী লাইব্রেরি, (৬) শিশু-কিশোরদের জন্য ইসলামী সংস্কৃতি ও (৭) নানা ধরনের মানবিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই মসজিদের শিষ্টাচার রক্ষা করতে হবে এবং ইসলামী আদর্শ ও নীতিমালার আলোকে মসজিদ পরিচালনা নিশ্চিত করতে হবে।

পরিশেষে বলা যায়, একদিকে ঈমানের দাবিতে সবাইকে মসজিদমুখী হতে হবে। অন্যদিকে মসজিদের শিষ্টাচার অক্ষুণ্ন রেখে মসজিদকে ইবাদত, দ্বিনি শিক্ষা এবং মানবিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্র হিসেবে আমানতদারীর সঙ্গে পরিচালনা করতে হবে। তাহলেই আদর্শ সমাজ বিনির্মাণ সহজ ও ত্বরান্বিত হবে ইনশাআল্লাহ।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় অপরিকল্পিত ড্রেনেজে অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা
নেত্রকোনায় অপরিকল্পিত ড্রেনেজে অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কোদালের আঘাতে আহত কৃষকের মৃত্যু, যুবক আটক
কোদালের আঘাতে আহত কৃষকের মৃত্যু, যুবক আটক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি
কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে চিত্র ও ভিডিও প্রদর্শনী
বগুড়ায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে চিত্র ও ভিডিও প্রদর্শনী

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে গরু চোর সন্দেহে দুইজনকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
সিরাজগঞ্জে গরু চোর সন্দেহে দুইজনকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসির খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ ১০ আগস্ট
ইসির খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ ১০ আগস্ট

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে পথনাটক
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে পথনাটক

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাতায়াত ভোগান্তি কমাতে শাবিতে তিনটি দ্বিতল বাসের উদ্বোধন
যাতায়াত ভোগান্তি কমাতে শাবিতে তিনটি দ্বিতল বাসের উদ্বোধন

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ ভারতীয় জেলেকে জেলহাজতে প্রেরণ
১৪ ভারতীয় জেলেকে জেলহাজতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ‘আমার চোখে জুলাই বিপ্লব’ শীর্ষক সংসদীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা
ঠাকুরগাঁওয়ে ‘আমার চোখে জুলাই বিপ্লব’ শীর্ষক সংসদীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ব্যাংক কর্মকর্তাদের সুইফট সচেতনতা সেমিনার
বগুড়ায় ব্যাংক কর্মকর্তাদের সুইফট সচেতনতা সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনায় তুরস্কের নিন্দা
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনায় তুরস্কের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনিতে এ-বি স্ট্রিট লাইব্রেরির ১৭তম শাখার উদ্বোধন
সিডনিতে এ-বি স্ট্রিট লাইব্রেরির ১৭তম শাখার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১,৫৯৩
পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১,৫৯৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরা সীমান্তে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে বিএসএফের গুলি
সাতক্ষীরা সীমান্তে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে বিএসএফের গুলি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৮৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৮৩ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে রেললাইনে শিকল পেঁচিয়ে নাশকতার চেষ্টা
নাটোরে রেললাইনে শিকল পেঁচিয়ে নাশকতার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলবে অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলবে অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে আবার বন্যার চোখ রাঙানি!
সিলেটে আবার বন্যার চোখ রাঙানি!

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভাঙা বন্ধুত্ব জোড়া লাগাবেন কীভাবে
ভাঙা বন্ধুত্ব জোড়া লাগাবেন কীভাবে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১১ মাসে পুলিশের বিরুদ্ধে ৭৬১ মামলা হয়েছে : টিআইবি
১১ মাসে পুলিশের বিরুদ্ধে ৭৬১ মামলা হয়েছে : টিআইবি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্ষাকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যা করবেন
বর্ষাকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যা করবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সমালোচনার পাশাপাশি ভালো দিকগুলোও দেখতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা
সমালোচনার পাশাপাশি ভালো দিকগুলোও দেখতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল
আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা
দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’
‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ
ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস জনগণ : তারেক রহমান
বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস জনগণ : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম