শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:১৪, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
অনলাইন ভার্সন
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?

সভ্যতার পতন হয় কীসে? বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বাদ দিয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বাড়াবাড়ি একটি সভ্যতার পতন ডেকে আনে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, জাহাজের ইঞ্জিনের ত্রুটি সারানোর ইঞ্জিনিয়ার যদি ক্যান্টিনের ডালে লবণ কম হওয়া বা চায়ে চিনি বেশি হওয়া নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন আর এভাবে বছরের পর বছর জাহাজটি চলতে থাকে, কোনো সার্ভিসিং না হয় এবং লবণ-চিনি নিয়ে মাতামাতি হাতাহাতি চরম আকার ধারণ করে, তাহলে ওই জাহাজ সময়ের ব্যবধানে মাঝ সমুদ্রে ডুববেই ডুববে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। চিফ ইঞ্জিনিয়ার যখন ইঞ্জিনের দিক থেকে নজর সরিয়ে ক্যান্টিনের লবণ আর চিনির প্রতি ঝুঁকে পড়েন তখন অন্যদের দৃষ্টিও ওই লবণ আর চিনির মধ্যেই আটকে যায়। উদাহরণটা অন্যভাবেও দেওয়া যায়। অপারেশন থিয়েটারে রোগীর পেট কাটার পর ডাক্তার যদি হাসপাতালের বারান্দা নোংরার ব্যাপারে গভীর ভাবনায় পড়ে যান এবং অপারেশন বন্ধ রেখে বারান্দা পরিষ্কারের ব্যাপারে জোর উদ্যোগী হন, তাহলে রোগীর মৃত্যু নিশ্চিত এতে কোনো সন্দেহ নেই।

প্রিয় পাঠক! আজকের দুনিয়ার ইসলামের অনুসারীদের অবস্থা ওই জাহাজ বা অপারেশন থিয়েটারের পেটকাটা রোগীর মতো হয়ে উঠেছে। জাহাজের চিফ ইঞ্জিনিয়ার তথা বড় বড় আলেমরা ছোট ছোট বিষয় নিয়ে মাতামাতি-দলাদলিতে লিপ্ত থাকার ফাঁকে কবে যে মুসলমানদের মূল চালিকাশক্তি বা ‘ঐক্য’ নামক ইঞ্জিনটি নষ্ট হয়ে গেছে সে বিষয়েও জগৎবাসী বেখবর। নষ্ট ইঞ্জিনের জাহাজের যে বেহাল দশা আজকের বিশ্ব মুসলমানেরও একই দশা। ঐক্যহারা মুসলমান জাতি না পারছে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে, না পারছে নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে। একদিকে আমাদের ধর্মজ্ঞানীরা কথায় কথায় পাশ্চাত্য সমাজের নিন্দায় মুখে ফেনা তুল ফেলছেন, অন্যদিকে তাদের সন্তানরাই পশ্চিমের নাগরিকত্ব পেতে জুতার তলা ক্ষয় করে ফেলছে এবং সুযোগ পেলেই বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ মুসলিম দেশ বাংলাদেশ ছেড়ে ইহুদি-খ্রিস্টানদের দেশে উড়াল দিচ্ছে।

একদিকে বিজ্ঞানের নতুন নতুন আবিষ্কারের বিরুদ্ধে আলেমরা ফতোয়া দিচ্ছেন, আরেক দিকে বিজ্ঞানের আবিষ্কারে ভর করেই তাদের ফতোয়া আপলোড হচ্ছে, প্রিন্ট হচ্ছে। রেডিও, টেলিভিশন, মাইক, ছবি, ভিডিওসহ বিজ্ঞানের প্রতিটি আবিষ্কারই শুরুতে ‘হারাম’ ফতোয়ার মুখোমুখি হতে হয়েছিল এবং পরবর্তী সময়ে সেগুলোই আবার আমাদের অতিরঞ্জন পদচারণে মুখরিত ও বিকৃত হতে দেখা গেছে।

ধর্মের এ দুঃসময় কখন আসে? যখন চিফ ইঞ্জিনিয়ার ইঞ্জিন ছেড়ে চিনি লবণ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। আজ আমাদের আলেমরা সাধারণ মানুষের দৃষ্টিকে আট-দশটি বিষয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে ফেলেছেন। নামাজে হাত বুকের ওপর নাভির নিচে বাঁধা, আমিন জোরে আস্তে বলা, মোনাজাতে হাত তোলা না তোলা ইত্যাদি সুন্নত-মুস্তাহাব বিষয় নিয়ে আমাদের আলেমরা এত এত বাড়াবাড়ি করছেন যার ফলে মূল জায়গায় দৃষ্টি দেওয়ার সুযোগই হয়ে উঠছে না। তুরস্কের প্রখ্যাত হাদিস গবেষক শায়খুল হাদিস মেহমেদ গরমেজ লিখেছেন- এসব ক্ষুদ্র বিষয় নিয়ে মাতামাতির ফলেই ইসলামের সুমহান সভ্যতার পতন হয়েছে। অপারেশন থিয়েটারে রোগীকে ফেলে ডাক্তার বারান্দা ঝাড়ু দিতে গেলে রোগীর যে দশা হয় আজকের দুনিয়ায় ইসলামি সভ্যতারও সে দশা হয়েছে। দীর্ঘ চৌদ্দ শ বছরের সমৃদ্ধ সভ্যতা তথা কোরআনি সভ্যতার পতন হয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে হলে আবুল হাসান আলী নদভীর ‘মুসলিম সভ্যতার পতনে বিশ্ব কী হারালো’ বইটি পড়া যেতে পারে। ড. ইউসুফ আল কারজাভি (রহ.) সুন্নাহ সম্পর্কে একদিন দীর্ঘ আলোচনা করেন। সেখানেও তিনি একই কথা বলেছেন। আজকের দুনিয়ায় মুসলমানদের পতনের একটিই কারণ- অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বাদ দিয়ে ছোটখাটো বিষয় নিয়ে তারা ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। আজকের দুনিয়ায় বড় সমস্যা হলো জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সমস্যা। কোরআনে অসংখ্য আয়াতে পরিবেশ-প্রকৃতির ভারসাম্য নিয়ে বিস্তারিত নির্দেশনা রয়েছে। কই আমাদের আলেমরা তো এ বিষয়ে কোনো অবদান রাখতে পারছেন না। একইভাবে আজকের দুনিয়ায় অন্যতম সমস্যা হলো প্রাণবৈচিত্র্যের হুমকির সমস্যা। কোরআনে পিঁপড়ার আবাস নিয়ে কথা আছে, হাতি ও মাছের প্রসঙ্গ আছে, মাকড়সার আলোচনা আছে।

কিন্তু আমাদের কোরআন গবেষকরা কি যুগের সমস্যা সমাধানে অবদান রাখতে পেরেছেন বা মানুষকে এ বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করতে কোনো ভূমিকা রেখেছেন? রাখেননি। ফলে আজকের জ্ঞান-বিজ্ঞান মুসলমানদের হাতছাড়া হয়ে গেছে। যতদিন জ্ঞান-বিজ্ঞান মুসলমানদের হাতে ছিল, যতদিন ইবনে সিনা, আল রাজি, ফারাবির মতো বিজ্ঞানী ও আলেমরা ছিলেন ততদিন সভ্যতার নেতৃত্ব দিয়েছেন মুসলমানরা। পরবর্তী সময়ে ইবনে সিনার উত্তরসূরিরা যখন রোগীর অপারেশন ফেলে বারান্দা পরিষ্কারে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন, ঠিক তখনই ইসলামি সভ্যতার প্রাসাদ ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায়।   

লেখক : প্রিন্সিপাল, সেইফ এডুকেশন ইনস্টিটিউট

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
সৌদি আরবে আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু
সৌদি আরবে আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু
হজের সফরে দোয়া কবুলের ১০ সময়
হজের সফরে দোয়া কবুলের ১০ সময়
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম
কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম
কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে
কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
সুদান থেকে জেদ্দায় পৌঁছালো হজের প্রথম জাহাজ
সুদান থেকে জেদ্দায় পৌঁছালো হজের প্রথম জাহাজ
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৯ হাজার ১০৩ হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৯ হাজার ১০৩ হজযাত্রী
শত্রু যেভাবে বন্ধু হয়
শত্রু যেভাবে বন্ধু হয়
ইসলাম প্রচারে নারীদের অবদান
ইসলাম প্রচারে নারীদের অবদান
কাবাপ্রেমে প্রোজ্জ্বল যিনি
কাবাপ্রেমে প্রোজ্জ্বল যিনি
নবীজি (সা.)-এর ওপর মিথ্যারোপের ভয়াবহতা
নবীজি (সা.)-এর ওপর মিথ্যারোপের ভয়াবহতা
সর্বশেষ খবর
শিবলির সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন বাংলাদেশের
শিবলির সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন বাংলাদেশের

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জন নিহত, মারা গেছে ৩টি গরু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জন নিহত, মারা গেছে ৩টি গরু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু
বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদের আগে ডাকসু নির্বাচনের তফসিল চান ঢাবি শিক্ষার্থীরা
ঈদের আগে ডাকসু নির্বাচনের তফসিল চান ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলা ব্যানার বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব ড. সলিমুল্লাহ খানের
বাংলা ব্যানার বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব ড. সলিমুল্লাহ খানের

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুমারখালীতে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ব্রিধান-৯২ চাষ, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ
কুমারখালীতে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ব্রিধান-৯২ চাষ, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ

৪০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৩
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৩

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

শৈলকূপায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু
শৈলকূপায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাবিকে ধর্ষণের অপরাধে দুই দেবরের যাবজ্জীবন
ভাবিকে ধর্ষণের অপরাধে দুই দেবরের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়েতে বাসচাপায় অ্যাম্বুলেন্সের পাঁচ যাত্রী নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
এক্সপ্রেসওয়েতে বাসচাপায় অ্যাম্বুলেন্সের পাঁচ যাত্রী নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গজারিয়ায় চুনা কারখানার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, রেস্টুরেন্টে লাখ টাকা জরিমানা
গজারিয়ায় চুনা কারখানার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, রেস্টুরেন্টে লাখ টাকা জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমলয় চাষাবাদে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ
সমলয় চাষাবাদে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ড্রাম ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
কুষ্টিয়ায় ড্রাম ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস উদযাপন
গাজীপুরে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় যাত্রায় দেশে ফিরলো অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল দল
দ্বিতীয় যাত্রায় দেশে ফিরলো অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল দল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতির বিপুল অর্থ জালিয়াতি
নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতির বিপুল অর্থ জালিয়াতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান
৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে আটক যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতাকে থানায় হস্তান্তর
বেনাপোলে আটক যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতাকে থানায় হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় ১০২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড
কুড়িগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় ১০২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে কিংসের গোল উৎসব
প্রিমিয়ার লিগে কিংসের গোল উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লবণের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা রোধে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযান
লবণের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা রোধে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি
নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘুষ নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল, চবির নিরাপত্তা প্রধানকে বরখাস্ত
ঘুষ নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল, চবির নিরাপত্তা প্রধানকে বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ক্ষমতার মসনদ থেকে কীভাবে টেনে নামাতে হয় ছাত্রদল জানে’
‘ক্ষমতার মসনদ থেকে কীভাবে টেনে নামাতে হয় ছাত্রদল জানে’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে জামায়াত নেতা নিহত, ঘাতক আটক
কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে জামায়াত নেতা নিহত, ঘাতক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন
শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক
আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক
সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার
সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন
‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল
রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস
বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু
দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার
পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প
পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া
জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা
ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত
রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির
এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী
নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন
হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?
হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার
বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে
আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে গায়ক নোবেল
কারাগারে গায়ক নোবেল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে
মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা
ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল মাসের বেতন পাননি এমপিওভুক্ত পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী
এপ্রিল মাসের বেতন পাননি এমপিওভুক্ত পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি সুইসাইড করার মতো মেয়ে নই : পরীমণি
আমি সুইসাইড করার মতো মেয়ে নই : পরীমণি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক
উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা
বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

খবর

যত্রতত্র বসছে সর্বনাশা জুয়ার আসর
যত্রতত্র বসছে সর্বনাশা জুয়ার আসর

নগর জীবন

উঠানে আঙুর চমক
উঠানে আঙুর চমক

পেছনের পৃষ্ঠা

সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না
সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ
মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন
ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ
ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না
রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ের পরও ইশরাককে শপথ পড়ানো হচ্ছে না
রায়ের পরও ইশরাককে শপথ পড়ানো হচ্ছে না

নগর জীবন

অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার
অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার

নগর জীবন

সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র
সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে সঠিক পরিমাপের বিকল্প নেই
শিল্পে সঠিক পরিমাপের বিকল্প নেই

নগর জীবন

সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে
সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে

নগর জীবন

ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড
ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড

নগর জীবন

বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র
বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র

নগর জীবন

পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি
পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে

আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার বার্তা ডিএমপির
আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার বার্তা ডিএমপির

নগর জীবন

অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি আলোচনা শুরু করবে রাশিয়া-ইউক্রেন
অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি আলোচনা শুরু করবে রাশিয়া-ইউক্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের
সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ছক্কা মেরে শিবলির সেঞ্চুরি
ছক্কা মেরে শিবলির সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কয়েদির মতো বাঁচতে হলেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা
কয়েদির মতো বাঁচতে হলেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা

নগর জীবন

পরিবেশ ও মানবাধিকারের প্রশ্নে আপস করব না
পরিবেশ ও মানবাধিকারের প্রশ্নে আপস করব না

নগর জীবন

মৌচাষে টেকসই পরিবেশ গড়ার আহ্বান
মৌচাষে টেকসই পরিবেশ গড়ার আহ্বান

নগর জীবন

বিপিএল প্রথম আসরের সর্বোচ্চ গোলদাতা এলিজাহ
বিপিএল প্রথম আসরের সর্বোচ্চ গোলদাতা এলিজাহ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে

কাদা মাঠেও গোল উৎসব কিংসের
কাদা মাঠেও গোল উৎসব কিংসের

মাঠে ময়দানে

৩০৫টি পদের বিপরীতে আবেদন ৫০ হাজার
৩০৫টি পদের বিপরীতে আবেদন ৫০ হাজার

নগর জীবন