শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:১৪, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
অনলাইন ভার্সন
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?

সভ্যতার পতন হয় কীসে? বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বাদ দিয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বাড়াবাড়ি একটি সভ্যতার পতন ডেকে আনে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, জাহাজের ইঞ্জিনের ত্রুটি সারানোর ইঞ্জিনিয়ার যদি ক্যান্টিনের ডালে লবণ কম হওয়া বা চায়ে চিনি বেশি হওয়া নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন আর এভাবে বছরের পর বছর জাহাজটি চলতে থাকে, কোনো সার্ভিসিং না হয় এবং লবণ-চিনি নিয়ে মাতামাতি হাতাহাতি চরম আকার ধারণ করে, তাহলে ওই জাহাজ সময়ের ব্যবধানে মাঝ সমুদ্রে ডুববেই ডুববে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। চিফ ইঞ্জিনিয়ার যখন ইঞ্জিনের দিক থেকে নজর সরিয়ে ক্যান্টিনের লবণ আর চিনির প্রতি ঝুঁকে পড়েন তখন অন্যদের দৃষ্টিও ওই লবণ আর চিনির মধ্যেই আটকে যায়। উদাহরণটা অন্যভাবেও দেওয়া যায়। অপারেশন থিয়েটারে রোগীর পেট কাটার পর ডাক্তার যদি হাসপাতালের বারান্দা নোংরার ব্যাপারে গভীর ভাবনায় পড়ে যান এবং অপারেশন বন্ধ রেখে বারান্দা পরিষ্কারের ব্যাপারে জোর উদ্যোগী হন, তাহলে রোগীর মৃত্যু নিশ্চিত এতে কোনো সন্দেহ নেই।

প্রিয় পাঠক! আজকের দুনিয়ার ইসলামের অনুসারীদের অবস্থা ওই জাহাজ বা অপারেশন থিয়েটারের পেটকাটা রোগীর মতো হয়ে উঠেছে। জাহাজের চিফ ইঞ্জিনিয়ার তথা বড় বড় আলেমরা ছোট ছোট বিষয় নিয়ে মাতামাতি-দলাদলিতে লিপ্ত থাকার ফাঁকে কবে যে মুসলমানদের মূল চালিকাশক্তি বা ‘ঐক্য’ নামক ইঞ্জিনটি নষ্ট হয়ে গেছে সে বিষয়েও জগৎবাসী বেখবর। নষ্ট ইঞ্জিনের জাহাজের যে বেহাল দশা আজকের বিশ্ব মুসলমানেরও একই দশা। ঐক্যহারা মুসলমান জাতি না পারছে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে, না পারছে নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে। একদিকে আমাদের ধর্মজ্ঞানীরা কথায় কথায় পাশ্চাত্য সমাজের নিন্দায় মুখে ফেনা তুল ফেলছেন, অন্যদিকে তাদের সন্তানরাই পশ্চিমের নাগরিকত্ব পেতে জুতার তলা ক্ষয় করে ফেলছে এবং সুযোগ পেলেই বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ মুসলিম দেশ বাংলাদেশ ছেড়ে ইহুদি-খ্রিস্টানদের দেশে উড়াল দিচ্ছে।

একদিকে বিজ্ঞানের নতুন নতুন আবিষ্কারের বিরুদ্ধে আলেমরা ফতোয়া দিচ্ছেন, আরেক দিকে বিজ্ঞানের আবিষ্কারে ভর করেই তাদের ফতোয়া আপলোড হচ্ছে, প্রিন্ট হচ্ছে। রেডিও, টেলিভিশন, মাইক, ছবি, ভিডিওসহ বিজ্ঞানের প্রতিটি আবিষ্কারই শুরুতে ‘হারাম’ ফতোয়ার মুখোমুখি হতে হয়েছিল এবং পরবর্তী সময়ে সেগুলোই আবার আমাদের অতিরঞ্জন পদচারণে মুখরিত ও বিকৃত হতে দেখা গেছে।

ধর্মের এ দুঃসময় কখন আসে? যখন চিফ ইঞ্জিনিয়ার ইঞ্জিন ছেড়ে চিনি লবণ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। আজ আমাদের আলেমরা সাধারণ মানুষের দৃষ্টিকে আট-দশটি বিষয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে ফেলেছেন। নামাজে হাত বুকের ওপর নাভির নিচে বাঁধা, আমিন জোরে আস্তে বলা, মোনাজাতে হাত তোলা না তোলা ইত্যাদি সুন্নত-মুস্তাহাব বিষয় নিয়ে আমাদের আলেমরা এত এত বাড়াবাড়ি করছেন যার ফলে মূল জায়গায় দৃষ্টি দেওয়ার সুযোগই হয়ে উঠছে না। তুরস্কের প্রখ্যাত হাদিস গবেষক শায়খুল হাদিস মেহমেদ গরমেজ লিখেছেন- এসব ক্ষুদ্র বিষয় নিয়ে মাতামাতির ফলেই ইসলামের সুমহান সভ্যতার পতন হয়েছে। অপারেশন থিয়েটারে রোগীকে ফেলে ডাক্তার বারান্দা ঝাড়ু দিতে গেলে রোগীর যে দশা হয় আজকের দুনিয়ায় ইসলামি সভ্যতারও সে দশা হয়েছে। দীর্ঘ চৌদ্দ শ বছরের সমৃদ্ধ সভ্যতা তথা কোরআনি সভ্যতার পতন হয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে হলে আবুল হাসান আলী নদভীর ‘মুসলিম সভ্যতার পতনে বিশ্ব কী হারালো’ বইটি পড়া যেতে পারে। ড. ইউসুফ আল কারজাভি (রহ.) সুন্নাহ সম্পর্কে একদিন দীর্ঘ আলোচনা করেন। সেখানেও তিনি একই কথা বলেছেন। আজকের দুনিয়ায় মুসলমানদের পতনের একটিই কারণ- অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বাদ দিয়ে ছোটখাটো বিষয় নিয়ে তারা ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। আজকের দুনিয়ায় বড় সমস্যা হলো জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সমস্যা। কোরআনে অসংখ্য আয়াতে পরিবেশ-প্রকৃতির ভারসাম্য নিয়ে বিস্তারিত নির্দেশনা রয়েছে। কই আমাদের আলেমরা তো এ বিষয়ে কোনো অবদান রাখতে পারছেন না। একইভাবে আজকের দুনিয়ায় অন্যতম সমস্যা হলো প্রাণবৈচিত্র্যের হুমকির সমস্যা। কোরআনে পিঁপড়ার আবাস নিয়ে কথা আছে, হাতি ও মাছের প্রসঙ্গ আছে, মাকড়সার আলোচনা আছে।

কিন্তু আমাদের কোরআন গবেষকরা কি যুগের সমস্যা সমাধানে অবদান রাখতে পেরেছেন বা মানুষকে এ বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করতে কোনো ভূমিকা রেখেছেন? রাখেননি। ফলে আজকের জ্ঞান-বিজ্ঞান মুসলমানদের হাতছাড়া হয়ে গেছে। যতদিন জ্ঞান-বিজ্ঞান মুসলমানদের হাতে ছিল, যতদিন ইবনে সিনা, আল রাজি, ফারাবির মতো বিজ্ঞানী ও আলেমরা ছিলেন ততদিন সভ্যতার নেতৃত্ব দিয়েছেন মুসলমানরা। পরবর্তী সময়ে ইবনে সিনার উত্তরসূরিরা যখন রোগীর অপারেশন ফেলে বারান্দা পরিষ্কারে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন, ঠিক তখনই ইসলামি সভ্যতার প্রাসাদ ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায়।   

লেখক : প্রিন্সিপাল, সেইফ এডুকেশন ইনস্টিটিউট

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
জটিল রোগাক্রান্তদের হজ পালনে নিষেধাজ্ঞা
জটিল রোগাক্রান্তদের হজ পালনে নিষেধাজ্ঞা
উত্তর আফ্রিকার নারী কবি ও ভাষাবিদ
উত্তর আফ্রিকার নারী কবি ও ভাষাবিদ
স্মার্ট প্রতারণার ফাঁদে করপোরেট জগৎ
স্মার্ট প্রতারণার ফাঁদে করপোরেট জগৎ
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
নবীজির নিযুক্ত করা মক্কার দায়িত্বশীল ব্যক্তি
নবীজির নিযুক্ত করা মক্কার দায়িত্বশীল ব্যক্তি
সর্বশেষ খবর
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ধান চাষে কৃষকদের সহযোগিতায় হেল্পলাইন চালু করলো ব্রি
ধান চাষে কৃষকদের সহযোগিতায় হেল্পলাইন চালু করলো ব্রি

২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১৩ দেশের গবেষক নিয়ে রাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
১৩ দেশের গবেষক নিয়ে রাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৬০৬৯ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন ডিএনসিসির
৬০৬৯ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন ডিএনসিসির

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬

১৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুমারখালীতে চার প্রতিষ্ঠানে জরিমানা
কুমারখালীতে চার প্রতিষ্ঠানে জরিমানা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পর্তুগাল প্রবাসী মাহবুবুল হত্যার বিচার দাবিতে লিসবনে মানববন্ধন
পর্তুগাল প্রবাসী মাহবুবুল হত্যার বিচার দাবিতে লিসবনে মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | পরবাস

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুরা ও উল্টোরথ যাত্রার সময় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে : ডিএমপি কমিশনার
আশুরা ও উল্টোরথ যাত্রার সময় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে : ডিএমপি কমিশনার

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রেনের টয়লেটে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ের কর্মচারী আটক
ট্রেনের টয়লেটে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ের কর্মচারী আটক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গলে রেকর্ড গড়া জোড়া সেঞ্চুরিতে ২১ ধাপ উন্নতি শান্তর
গলে রেকর্ড গড়া জোড়া সেঞ্চুরিতে ২১ ধাপ উন্নতি শান্তর

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত
কুলাউড়ায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড় সীমান্তে ১৮ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্তে ১৮ জনকে পুশইন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাগরে লঘুচাপ, চার বন্দরে সতর্ক সংকেত
সাগরে লঘুচাপ, চার বন্দরে সতর্ক সংকেত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের জনসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের জনসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

৫৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান, নতুন কর্মসূচি দিল এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ
আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান, নতুন কর্মসূচি দিল এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৪ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৪ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের পটভূমি রচনার প্রধান নায়ক তারেক রহমান: রিজভী
জুলাই আন্দোলনের পটভূমি রচনার প্রধান নায়ক তারেক রহমান: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘‌পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে সচেতন হতে হবে’
‘‌পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে সচেতন হতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৬

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

প্রশিক্ষণ ও সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে ভবিষ্যতের ক্রীড়াবিদ গড়ে তোলা হবে: ক্রীড়া উপদেষ্টা
প্রশিক্ষণ ও সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে ভবিষ্যতের ক্রীড়াবিদ গড়ে তোলা হবে: ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেভিকল চ্যাম্পিয়ন্স ক্লাবের উদ্যোগে দেশজুড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ফেভিকল চ্যাম্পিয়ন্স ক্লাবের উদ্যোগে দেশজুড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেহাল সড়ক সংস্কার করলেন প্রবাসী
বেহাল সড়ক সংস্কার করলেন প্রবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একযোগে বৃক্ষরোপণ
টাঙ্গাইলে সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একযোগে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মৌসুম পর কাম্প ন্যু’তে ফিরছে বার্সেলোনা
দুই মৌসুম পর কাম্প ন্যু’তে ফিরছে বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ইরান আগ্রাসনকে সমর্থন করেন না বেশির ভাগ মার্কিনি: জরিপ
ট্রাম্পের ইরান আগ্রাসনকে সমর্থন করেন না বেশির ভাগ মার্কিনি: জরিপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে