শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৪, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫

কোরআনের বর্ণনায় শয়তানকে উল্কা নিক্ষেপ ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা

মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা
অনলাইন ভার্সন
কোরআনের বর্ণনায় শয়তানকে উল্কা নিক্ষেপ ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা

বর্তমানে আধুনিক সমরাস্ত্রের লড়াইয়ের ক্ষেত্রে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিজেদের আকাশসীমায় শত্রুদের অনুপ্রবেশ ঠেকানো ও শত্রুপক্ষকে পাল্টা জবাব দেওয়ার ক্ষেত্রে যাদের দক্ষতা ও প্রযুক্তি যতটা শক্তিশালী, তাদেরই বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে প্রভাবশালী হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

পবিত্র কোরআনের কয়েকটি আয়াতে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ধারণা পাওয়া যায়, যার সঙ্গে বর্তমানে ব্যবহৃত আধুনিক এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের কার্যকলাপ অনেকটা মিলে যায়। পবিত্র কোরআনের একটি আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আমি কাছের আসমানকে তারকারাজির সৌন্দর্যে সুশোভিত করেছি এবং রক্ষা করেছি প্রত্যেক বিদ্রোহী শয়তান থেকে।

তারা ঊর্ধ্বজগতের কিছু শুনতে পারে না, কারণ প্রতিটি দিক থেকে তাদের দিকে নিক্ষেপ করা হয় (উল্কাপিণ্ড)। (তাদের) তাড়ানোর জন্য। তাদের জন্য আছে বিরামহীন শাস্তি। তবে কেউ সন্তর্পণে কিছু শুনে নিলে তাকে পিছু তাড়া করে জ্বলন্ত উল্কাপিণ্ড।’
(সুরা : সাফফাত, আয়াত : ৬-১০)

এই আয়াত বর্তমান আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সঙ্গে কিভাবে মেলে তা বুঝতে হলে আগে আমাদের জানতে হবে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কে। 

আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কী

বিবিসির তথ্য অনুযায়ী, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এমন এক ধরনের সামরিক ব্যবস্থা, যা শত্রু বিমান, ক্ষেপণাস্ত্র, ড্রোন এবং আকাশপথে আসা অন্যান্য হুমকি থেকে নিজেদের আকাশসীমাকে রক্ষা করে।

রাডার, সেন্সর, ক্ষেপণাস্ত্র ও গান সিস্টেম ব্যবহার করে আকাশপথে আসা হুমকিকে চিহ্নিত ও ট্র্যাক করে এবং পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানানো হয় এই ব্যবস্থার মাধ্যমে।

আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা স্থির (স্থায়ী স্থাপনা) বা চলমান আকারে স্থাপন করা যেতে পারে।

এটা ছোট ড্রোন থেকে শুরু করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের মতো বৃহত্তর হুমকিও প্রতিরোধ করতে সক্ষম।
প্রতিপক্ষের বিমান হামলা থেকে নিজেদের বেসামরিক এলাকা, সামরিক ঘাঁটি ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো রক্ষা করাই এর মূল উদ্দেশ্য। (বিবিসি)

দুনিয়ায় এখন অনেক উন্নতমানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা রয়েছে; যেমন—রাশিয়ার তৈরি এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ হলো বিশ্বের অন্যতম উন্নত দূরপাল্লার বিমান ও মিসাইল প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। এটি স্টেলথ ফাইটার, বোমারু বিমান, ক্রুজ ও ব্যালিস্টিক মিসাইল এবং ড্রোন ধ্বংস করতে সক্ষম। এর দুটি অত্যাধুনিক রাডার রয়েছে, যা ৬০০ কিলোমিটার দূরত্ব পর্যন্ত ৮০টি লক্ষ্যবস্তু একসঙ্গে শনাক্ত করতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি থাড (THAAD) বা থার্মাল হাই অল্টিটিউড এরিয়া ডিফেন্স। একটি উন্নত মিসাইল প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, যা টার্মিনাল পর্যায়ে ইনকামিং ব্যালিস্টিক মিসাইল ধ্বংস করতে ব্যবহৃত হয়। এটি ২০০ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্ব এবং ১৫০ কিলোমিটার উচ্চতায় লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত করতে পারে।

এ ছাড়া বহুল আলোচিত ও ইসরায়েলের ব্যবহৃত আয়রন ডোম, যা ১০০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে আসা ক্ষেপণাস্ত্রগুলো শনাক্ত করতে পারে এবং সেগুলো ধ্বংস করতে পারে। আয়রন ডোমের মধ্যে একটি ব্যাটল ম্যানেজমেন্ট কন্ট্রোল সিস্টেম (বিএমসি) আছে, যার মাধ্যমে সেই ক্ষেপণাস্ত্রগুলোকেই আটকে দেওয়া হয়, যেগুলো সুরক্ষিত এলাকায় আঘাত হানতে পারে। শত্রুপক্ষের প্রতিটি ক্ষেপণাস্ত্রের বিরুদ্ধে ২০টি ইন্টারসেপ্ট ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়তে পারে আয়রন ডোম।

(বিভিন্ন গণমাধ্যম থেকে সংগৃহীত)

আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কিত উল্লিখিত তথ্যগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় তিনটি ধাপ রয়েছে—১. সার্বক্ষণিক আকাশসীমা নজরদারি ব্যবস্থা; ২. নিজেদের সীমানার দিকে এগিয়ে আসা যেকোনো সন্দেহজনক জিনিস শনাক্তকরণ এবং ৩. সময়মতো শত্রুপক্ষের পাঠানো যেকোনো ক্ষতিকর বস্তুকে নিরাপদ দূরত্বে রেখেই ধ্বংস করা বা তাড়িয়ে দেওয়ার সক্ষমতা।

পবিত্র কোরআনের উল্লিখিত আয়াতে এই তিনটি ধাপই পাওয়া যায়। মহান আল্লাহ তারকারাজির মাধ্যমে একদিকে যেমন বিশাল আকাশকে সাজিয়ে রেখেছেন, তেমনি সেগুলোকে আকাশ প্রতিরক্ষার কাজেও নিয়োজিত রেখেছেন, যা অনেকটা দুনিয়ার মিসাইল সিস্টেমের মতো। যখনই কোনো শয়তান আকাশের তথ্য চুরির জন্য ঊর্ধ্বগমনের চেষ্টা করে, তখন আকাশের পাহারায় থাকা ফেরেশতারা এই তারিকারাজিকে মিসাইলের মতো তাদের দিকে নিক্ষেপ করেন।

উদাহরণ : শত্রুপক্ষ সব সময় মিসাইল নিক্ষেপ করে আকাশের নিরাপত্তা বিনষ্ট করে না, বরং কখনো কখনো স্পাই ড্রোনের মাধ্যমে তাদের টার্গেট করা দেশের গোয়েন্দা তথ্য চুরি করে। এসব ড্রোনে থাকা বিভিন্ন সেন্সর ও উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ক্যামেরা দিয়ে তাদের পারমাণবিক, সামরিক তৎপরতার তথ্য ও ছবি সংগ্রহ করে। কিছুদিন আগে জিও নিউজসহ একাধিক পাকিস্তানি গণমাধ্যমে জানানো হয়েছে, পেহেলগামে হামলা নিয়ে উত্তেজনার মধ্যেই নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ভারতীয় কোয়াডকপ্টার (স্পাই ড্রোন) ভূপাতিত করার দাবি করেছে পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী। গত ২৯ এপ্রিল ভিম্বর জেলার মানাওয়ার সেক্টরে পাকিস্তানের আকাশসীমা লঙ্ঘনের সময় এ ঘটনা ঘটে।

এ ধরনের ঘটনাগুলো আকাশের তথ্য চুরি করতে যাওয়া শয়তানদের তৎপরতার সঙ্গে হুবহু মিলে যায়। একটি স্পাই ড্রোন কোরআনে বর্ণিত শয়তানের মতোই অন্য দেশের তথ্য চুরি করতে তাদের আকাশসীমা অতিক্রম করেছে, সেই দেশ তাদের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দিয়ে ড্রোন শনাক্ত করে ভূপাতিত করে দিয়েছে, যেভাবে ফেরেশতারা শয়তানকে শনাক্ত করে উল্কা দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়। মিসাইল ধ্বংস করার বিষয়টি সরাসরি কোরআনের আয়াতের সঙ্গে না মিললেও নিজের সীমানায় এগিয়ে আসা সন্দেহজনক বস্তু ধ্বংস করার ধারণা শয়তানকে নিক্ষেপ করা আগুনের গোলার সঙ্গে অবশ্যই মেলে।

উল্লেখ্য, একসময় জিনরা আকাশের তথ্য চুরি করতে পারত। এই তথ্যগুলো তারা সাধারণত চুরি করত ফেরেশতাদের (আসমানি সিদ্ধান্ত সংশ্লিষ্ট) আলোচনা থেকে। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ তাআলা যখন আকাশে কোনো হুকুম জারি করেন, তখন সব ফেরেশতা আনুগত্যসূচক পাখা নাড়া দেয়। এরপর তারা সেই বিষয়ে পরস্পর আলোচনা করে। শয়তানরা এখান থেকে এগুলো চুরি করে গণকদের কাছে পৌঁছে দেয় এবং তাতে নিজেদের পক্ষ থেকে শত শত মিথ্যা বিষয় সংযোজন করে দেয়।’ (বুখারি, হাদিস : ৪৭০১)

কিন্তু একটা পর্যায়ে তাদের জন্য এই পদ্ধতি অনেক কঠিন হয়ে যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নবুয়ত লাভের আগে আকাশের খবর চুরির ধারা বিনা বাধায় অব্যাহত ছিল। শয়তানরা নির্বিঘ্নে ওপরে আরোহণ করে ফেরেশতাদের কাছে শুনে নিত। কিন্তু রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নবুয়ত লাভের সময় তাঁর ওহির হেফাজতের উদ্দেশ্যে চুরির সুযোগ বন্ধ করে দেওয়া হলো এবং কোনো শয়তান খবর চুরির জন্য ওপরে গেলে তাকে লক্ষ্য করে জ্বলন্ত উল্কাপিণ্ড নিক্ষিপ্ত হতে লাগল। চোর বিতাড়নের এই নতুন উদ্যোগ দেখেই শয়তান ও জিনরা চিন্তিত হয়ে পড়ে; কারণ অনুসন্ধানের জন্য পৃথিবীর কোণে কোণে সন্ধানকারী দল প্রেরণ করেছিল, অতঃপর ‘নাখলাহ’ নামক স্থানে একদল জিন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে কোরআন শুনে ইসলাম গ্রহণ করেছিল, এরপর তারা যে কথোপকথন করেছিল, তার কিছু পবিত্র কোরআনের আয়াত হিসেবে নাজিল হয়েছিল। এর মধ্যে শয়তানকে প্রতিহত করতে আকাশের সুরক্ষা ব্যবস্থার কথাও রয়েছে। (দেখুন : ফাতহুল কাদির)

পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর নিশ্চয় আমরা আকাশ স্পর্শ করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু আমরা সেটাকে পেলাম যে তা কঠোর প্রহরী এবং উল্কাপিণ্ড দ্বারা পরিপূর্ণ। আর আমরা তো সংবাদ শোনার জন্য আকাশের বিভিন্ন ঘাঁটিতে বসতাম, কিন্তু এখন যে শুনতে চাইবে, সে তার জন্য প্রস্তুত জ্বলন্ত উল্কাপিণ্ড পাবে।’

(সুরা : জিন, আয়াত : ৮-৯)

শেষ কথা হলো, পৃথিবীর যে অত্যাধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাগুলো আছে, সেগুলো ফাঁকি দেওয়ারও বহু প্রযুক্তি আছে, কিন্তু মহান আল্লাহর আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ফাঁকি দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। মহান আল্লাহ প্রবল পরাক্রমশালী। তাঁর হুকুম ছাড়া একটি কণাও জায়গা থেকে নড়তে পারে না।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না
আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না
স্তন্যদান বিষয়ে ইসলামের বিধান
স্তন্যদান বিষয়ে ইসলামের বিধান
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
সৌদি পৌঁছালেন ৪৪ হাজার ৭১৮ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছালেন ৪৪ হাজার ৭১৮ হজযাত্রী
গিবত করাও পাপ, শোনাও পাপ
গিবত করাও পাপ, শোনাও পাপ
পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে
পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে
কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা
কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা
মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব
মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ার পরিণতি ভয়াবহ
মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ার পরিণতি ভয়াবহ
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
সর্বশেষ খবর
দুপুরের মধ্যে রংপুর বিভাগে বজ্রপাতের শঙ্কা
দুপুরের মধ্যে রংপুর বিভাগে বজ্রপাতের শঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় গাড়িচাপায় প্রাণ গেল ২ মোটরসাইকেল আরোহীর
কুমিল্লায় গাড়িচাপায় প্রাণ গেল ২ মোটরসাইকেল আরোহীর

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বনানীতে গাড়ির ধাক্কায় অজ্ঞাতপরিচয় নারী নিহত
বনানীতে গাড়ির ধাক্কায় অজ্ঞাতপরিচয় নারী নিহত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজায় নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৩ হাজার
গাজায় নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৩ হাজার

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা তৃতীয় দিন রাজপথে জবি শিক্ষার্থীরা
টানা তৃতীয় দিন রাজপথে জবি শিক্ষার্থীরা

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি
বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

‘আত্মতৃপ্তি নিয়েই টেস্ট ছেড়েছে কোহলি’
‘আত্মতৃপ্তি নিয়েই টেস্ট ছেড়েছে কোহলি’

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে সূচক ৫ বছরে সর্বনিম্ন
শেয়ারবাজারে সূচক ৫ বছরে সর্বনিম্ন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না
স্থানীয় উদ্যোক্তাদের অস্বস্তি থাকলে বিদেশি বিনিয়োগ আসে না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীনগর বাজারে অগ্নিকাণ্ড
শ্রীনগর বাজারে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংর্ঘষে স্কুল শিক্ষক নিহত
টাঙ্গাইলে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংর্ঘষে স্কুল শিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদচ্যুত ব্রাজিলের ফুটবল প্রধান
পদচ্যুত ব্রাজিলের ফুটবল প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে মেস থেকে কলেজ ছাত্রের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে মেস থেকে কলেজ ছাত্রের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত
মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
গোপালগঞ্জে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবে মাঠে ফিরছেন তাসকিন?
কবে মাঠে ফিরছেন তাসকিন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘মেধাসম্পন্ন জাতি গড়তে সুষম ও বৈচিত্র্যপূর্ণ খাদ্যাভাস গড়ে তুলতে হবে’
‘মেধাসম্পন্ন জাতি গড়তে সুষম ও বৈচিত্র্যপূর্ণ খাদ্যাভাস গড়ে তুলতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়ামাল জাদুতে শিরোপা নিশ্চিত করল বার্সেলোনা
ইয়ামাল জাদুতে শিরোপা নিশ্চিত করল বার্সেলোনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না
আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পুতিনের ওপর চাপ সৃষ্টি করার সময় এসেছে: যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পুতিনের ওপর চাপ সৃষ্টি করার সময় এসেছে: যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাকবা দিবসে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১১৫ ফিলিস্তিনি
নাকবা দিবসে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১১৫ ফিলিস্তিনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্তন্যদান বিষয়ে ইসলামের বিধান
স্তন্যদান বিষয়ে ইসলামের বিধান

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের বর্ণনায় শয়তানকে উল্কা নিক্ষেপ ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা
কোরআনের বর্ণনায় শয়তানকে উল্কা নিক্ষেপ ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ মে)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের দাবি ‘ন্যায়সংগত’, মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
জবি শিক্ষার্থীদের দাবি ‘ন্যায়সংগত’, মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে
জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীদের সমাবেশ সকালে, জুমার পর গণঅনশন
জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীদের সমাবেশ সকালে, জুমার পর গণঅনশন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে অন্তত দুটি ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাবে দিল্লি
আইপিএলে অন্তত দুটি ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাবে দিল্লি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট
কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট

শোবিজ

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুবলী একাই ১০০
বুবলী একাই ১০০

শোবিজ

সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার
সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার

মাঠে ময়দানে

সাবিনাদের ২৮ গোলে জয়
সাবিনাদের ২৮ গোলে জয়

মাঠে ময়দানে

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাস্কেটবল কোচ আমির
এবার বাস্কেটবল কোচ আমির

শোবিজ

মোহামেডানের অন্যরকম ম্যাচ
মোহামেডানের অন্যরকম ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা