শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৪, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫

কোরআনের বর্ণনায় শয়তানকে উল্কা নিক্ষেপ ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা

মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা
অনলাইন ভার্সন
কোরআনের বর্ণনায় শয়তানকে উল্কা নিক্ষেপ ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা

বর্তমানে আধুনিক সমরাস্ত্রের লড়াইয়ের ক্ষেত্রে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিজেদের আকাশসীমায় শত্রুদের অনুপ্রবেশ ঠেকানো ও শত্রুপক্ষকে পাল্টা জবাব দেওয়ার ক্ষেত্রে যাদের দক্ষতা ও প্রযুক্তি যতটা শক্তিশালী, তাদেরই বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে প্রভাবশালী হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

পবিত্র কোরআনের কয়েকটি আয়াতে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ধারণা পাওয়া যায়, যার সঙ্গে বর্তমানে ব্যবহৃত আধুনিক এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের কার্যকলাপ অনেকটা মিলে যায়। পবিত্র কোরআনের একটি আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আমি কাছের আসমানকে তারকারাজির সৌন্দর্যে সুশোভিত করেছি এবং রক্ষা করেছি প্রত্যেক বিদ্রোহী শয়তান থেকে।

তারা ঊর্ধ্বজগতের কিছু শুনতে পারে না, কারণ প্রতিটি দিক থেকে তাদের দিকে নিক্ষেপ করা হয় (উল্কাপিণ্ড)। (তাদের) তাড়ানোর জন্য। তাদের জন্য আছে বিরামহীন শাস্তি। তবে কেউ সন্তর্পণে কিছু শুনে নিলে তাকে পিছু তাড়া করে জ্বলন্ত উল্কাপিণ্ড।’
(সুরা : সাফফাত, আয়াত : ৬-১০)

এই আয়াত বর্তমান আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সঙ্গে কিভাবে মেলে তা বুঝতে হলে আগে আমাদের জানতে হবে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কে। 

আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কী

বিবিসির তথ্য অনুযায়ী, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এমন এক ধরনের সামরিক ব্যবস্থা, যা শত্রু বিমান, ক্ষেপণাস্ত্র, ড্রোন এবং আকাশপথে আসা অন্যান্য হুমকি থেকে নিজেদের আকাশসীমাকে রক্ষা করে।

রাডার, সেন্সর, ক্ষেপণাস্ত্র ও গান সিস্টেম ব্যবহার করে আকাশপথে আসা হুমকিকে চিহ্নিত ও ট্র্যাক করে এবং পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানানো হয় এই ব্যবস্থার মাধ্যমে।

আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা স্থির (স্থায়ী স্থাপনা) বা চলমান আকারে স্থাপন করা যেতে পারে।

এটা ছোট ড্রোন থেকে শুরু করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের মতো বৃহত্তর হুমকিও প্রতিরোধ করতে সক্ষম।
প্রতিপক্ষের বিমান হামলা থেকে নিজেদের বেসামরিক এলাকা, সামরিক ঘাঁটি ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো রক্ষা করাই এর মূল উদ্দেশ্য। (বিবিসি)

দুনিয়ায় এখন অনেক উন্নতমানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা রয়েছে; যেমন—রাশিয়ার তৈরি এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ হলো বিশ্বের অন্যতম উন্নত দূরপাল্লার বিমান ও মিসাইল প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। এটি স্টেলথ ফাইটার, বোমারু বিমান, ক্রুজ ও ব্যালিস্টিক মিসাইল এবং ড্রোন ধ্বংস করতে সক্ষম। এর দুটি অত্যাধুনিক রাডার রয়েছে, যা ৬০০ কিলোমিটার দূরত্ব পর্যন্ত ৮০টি লক্ষ্যবস্তু একসঙ্গে শনাক্ত করতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি থাড (THAAD) বা থার্মাল হাই অল্টিটিউড এরিয়া ডিফেন্স। একটি উন্নত মিসাইল প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, যা টার্মিনাল পর্যায়ে ইনকামিং ব্যালিস্টিক মিসাইল ধ্বংস করতে ব্যবহৃত হয়। এটি ২০০ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্ব এবং ১৫০ কিলোমিটার উচ্চতায় লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত করতে পারে।

এ ছাড়া বহুল আলোচিত ও ইসরায়েলের ব্যবহৃত আয়রন ডোম, যা ১০০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে আসা ক্ষেপণাস্ত্রগুলো শনাক্ত করতে পারে এবং সেগুলো ধ্বংস করতে পারে। আয়রন ডোমের মধ্যে একটি ব্যাটল ম্যানেজমেন্ট কন্ট্রোল সিস্টেম (বিএমসি) আছে, যার মাধ্যমে সেই ক্ষেপণাস্ত্রগুলোকেই আটকে দেওয়া হয়, যেগুলো সুরক্ষিত এলাকায় আঘাত হানতে পারে। শত্রুপক্ষের প্রতিটি ক্ষেপণাস্ত্রের বিরুদ্ধে ২০টি ইন্টারসেপ্ট ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়তে পারে আয়রন ডোম।

(বিভিন্ন গণমাধ্যম থেকে সংগৃহীত)

আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কিত উল্লিখিত তথ্যগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় তিনটি ধাপ রয়েছে—১. সার্বক্ষণিক আকাশসীমা নজরদারি ব্যবস্থা; ২. নিজেদের সীমানার দিকে এগিয়ে আসা যেকোনো সন্দেহজনক জিনিস শনাক্তকরণ এবং ৩. সময়মতো শত্রুপক্ষের পাঠানো যেকোনো ক্ষতিকর বস্তুকে নিরাপদ দূরত্বে রেখেই ধ্বংস করা বা তাড়িয়ে দেওয়ার সক্ষমতা।

পবিত্র কোরআনের উল্লিখিত আয়াতে এই তিনটি ধাপই পাওয়া যায়। মহান আল্লাহ তারকারাজির মাধ্যমে একদিকে যেমন বিশাল আকাশকে সাজিয়ে রেখেছেন, তেমনি সেগুলোকে আকাশ প্রতিরক্ষার কাজেও নিয়োজিত রেখেছেন, যা অনেকটা দুনিয়ার মিসাইল সিস্টেমের মতো। যখনই কোনো শয়তান আকাশের তথ্য চুরির জন্য ঊর্ধ্বগমনের চেষ্টা করে, তখন আকাশের পাহারায় থাকা ফেরেশতারা এই তারিকারাজিকে মিসাইলের মতো তাদের দিকে নিক্ষেপ করেন।

উদাহরণ : শত্রুপক্ষ সব সময় মিসাইল নিক্ষেপ করে আকাশের নিরাপত্তা বিনষ্ট করে না, বরং কখনো কখনো স্পাই ড্রোনের মাধ্যমে তাদের টার্গেট করা দেশের গোয়েন্দা তথ্য চুরি করে। এসব ড্রোনে থাকা বিভিন্ন সেন্সর ও উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ক্যামেরা দিয়ে তাদের পারমাণবিক, সামরিক তৎপরতার তথ্য ও ছবি সংগ্রহ করে। কিছুদিন আগে জিও নিউজসহ একাধিক পাকিস্তানি গণমাধ্যমে জানানো হয়েছে, পেহেলগামে হামলা নিয়ে উত্তেজনার মধ্যেই নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ভারতীয় কোয়াডকপ্টার (স্পাই ড্রোন) ভূপাতিত করার দাবি করেছে পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী। গত ২৯ এপ্রিল ভিম্বর জেলার মানাওয়ার সেক্টরে পাকিস্তানের আকাশসীমা লঙ্ঘনের সময় এ ঘটনা ঘটে।

এ ধরনের ঘটনাগুলো আকাশের তথ্য চুরি করতে যাওয়া শয়তানদের তৎপরতার সঙ্গে হুবহু মিলে যায়। একটি স্পাই ড্রোন কোরআনে বর্ণিত শয়তানের মতোই অন্য দেশের তথ্য চুরি করতে তাদের আকাশসীমা অতিক্রম করেছে, সেই দেশ তাদের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দিয়ে ড্রোন শনাক্ত করে ভূপাতিত করে দিয়েছে, যেভাবে ফেরেশতারা শয়তানকে শনাক্ত করে উল্কা দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়। মিসাইল ধ্বংস করার বিষয়টি সরাসরি কোরআনের আয়াতের সঙ্গে না মিললেও নিজের সীমানায় এগিয়ে আসা সন্দেহজনক বস্তু ধ্বংস করার ধারণা শয়তানকে নিক্ষেপ করা আগুনের গোলার সঙ্গে অবশ্যই মেলে।

উল্লেখ্য, একসময় জিনরা আকাশের তথ্য চুরি করতে পারত। এই তথ্যগুলো তারা সাধারণত চুরি করত ফেরেশতাদের (আসমানি সিদ্ধান্ত সংশ্লিষ্ট) আলোচনা থেকে। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ তাআলা যখন আকাশে কোনো হুকুম জারি করেন, তখন সব ফেরেশতা আনুগত্যসূচক পাখা নাড়া দেয়। এরপর তারা সেই বিষয়ে পরস্পর আলোচনা করে। শয়তানরা এখান থেকে এগুলো চুরি করে গণকদের কাছে পৌঁছে দেয় এবং তাতে নিজেদের পক্ষ থেকে শত শত মিথ্যা বিষয় সংযোজন করে দেয়।’ (বুখারি, হাদিস : ৪৭০১)

কিন্তু একটা পর্যায়ে তাদের জন্য এই পদ্ধতি অনেক কঠিন হয়ে যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নবুয়ত লাভের আগে আকাশের খবর চুরির ধারা বিনা বাধায় অব্যাহত ছিল। শয়তানরা নির্বিঘ্নে ওপরে আরোহণ করে ফেরেশতাদের কাছে শুনে নিত। কিন্তু রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নবুয়ত লাভের সময় তাঁর ওহির হেফাজতের উদ্দেশ্যে চুরির সুযোগ বন্ধ করে দেওয়া হলো এবং কোনো শয়তান খবর চুরির জন্য ওপরে গেলে তাকে লক্ষ্য করে জ্বলন্ত উল্কাপিণ্ড নিক্ষিপ্ত হতে লাগল। চোর বিতাড়নের এই নতুন উদ্যোগ দেখেই শয়তান ও জিনরা চিন্তিত হয়ে পড়ে; কারণ অনুসন্ধানের জন্য পৃথিবীর কোণে কোণে সন্ধানকারী দল প্রেরণ করেছিল, অতঃপর ‘নাখলাহ’ নামক স্থানে একদল জিন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে কোরআন শুনে ইসলাম গ্রহণ করেছিল, এরপর তারা যে কথোপকথন করেছিল, তার কিছু পবিত্র কোরআনের আয়াত হিসেবে নাজিল হয়েছিল। এর মধ্যে শয়তানকে প্রতিহত করতে আকাশের সুরক্ষা ব্যবস্থার কথাও রয়েছে। (দেখুন : ফাতহুল কাদির)

পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর নিশ্চয় আমরা আকাশ স্পর্শ করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু আমরা সেটাকে পেলাম যে তা কঠোর প্রহরী এবং উল্কাপিণ্ড দ্বারা পরিপূর্ণ। আর আমরা তো সংবাদ শোনার জন্য আকাশের বিভিন্ন ঘাঁটিতে বসতাম, কিন্তু এখন যে শুনতে চাইবে, সে তার জন্য প্রস্তুত জ্বলন্ত উল্কাপিণ্ড পাবে।’

(সুরা : জিন, আয়াত : ৮-৯)

শেষ কথা হলো, পৃথিবীর যে অত্যাধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাগুলো আছে, সেগুলো ফাঁকি দেওয়ারও বহু প্রযুক্তি আছে, কিন্তু মহান আল্লাহর আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ফাঁকি দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। মহান আল্লাহ প্রবল পরাক্রমশালী। তাঁর হুকুম ছাড়া একটি কণাও জায়গা থেকে নড়তে পারে না।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সুস্থ জীবন লাভে নামাজের ভূমিকা
সুস্থ জীবন লাভে নামাজের ভূমিকা
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সুফিসংগীতের মর্মকথা
সুফিসংগীতের মর্মকথা
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
সর্বশেষ খবর
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

চলতি বছর ঢাকায় বাংলাদেশ-নেপালের এফওসি বৈঠক
চলতি বছর ঢাকায় বাংলাদেশ-নেপালের এফওসি বৈঠক

নগর জীবন

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা