শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫

মক্কা ও মদিনায় হজযাত্রীদের যেসব ভুল হয়

জাওয়াদ তাহের
অনলাইন ভার্সন
মক্কা ও মদিনায় হজযাত্রীদের যেসব ভুল হয়

হজ ও ওমরাহ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। হজ ফরজ এবং ওমরাহ সুন্নত হলেও উভয়ই আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যম। কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহর জন্য হজ ও ওমরাহ সম্পন্ন করো।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৯৬)

তবে অজ্ঞতা বা ভুল ধারণার কারণে অনেক হাজি হজ-ওমরাহর সময় এমন কিছু ভুল করে ফেলেন, যা তাঁদের ইবাদতের পূর্ণতা বা গ্রহণযোগ্যতা নষ্ট করতে পারে।

এই প্রবন্ধে আমরা কিছু ভুল নিয়ে আলোচনা করব।
১. প্রস্তুতির অভাব

অনেক হাজি হজ বা ওমরাহর নিয়ম-কানুন সম্পর্কে জানার আগেই যাত্রা শুরু করেন। ফলে তাঁরা ইহরামের নিয়ম, হজের ফরজ-ওয়াজিব, এবং ওমরাহর সুন্নত সম্পর্কে অজ্ঞ থাকেন। এ জন্য হজে যাওয়ার আগে স্থানীয় আলেম বা হজ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে নিয়ম শিখে নিন।

২. কাতার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে দাঁড়ানো

মসজিদে হারাম বা তার চত্বরের সীমানার মধ্যে যদি দুই কাতারের সমান বা তার চেয়েও বেশি দূরত্ব থাকে, তবু ইমামের মুকতাদি হওয়া সঠিক হবে। তবে কোনো ওজর ছাড়া এতটা দূরত্ব রেখে নামাজ পড়া মাকরুহ। কিন্তু মসজিদের বাইরের রাস্তার অংশে, নামাজ সঠিক হওয়ার জন্য কাতারগুলো পরস্পর সংযুক্ত হওয়া জরুরি। কাতারগুলো সংযুক্ত না হলে ইমামের ইকতিদা করে নামাজ সহিহ হবে না।


তবে হারামের বাকি তিন পাশে যাঁরা মাতাফে কাতার করে দাঁড়ান, তাঁরা ইমামের চেয়ে সামনে নয়, বরং পাশে বা পেছনে বলে ধরা হয়, তাই তাঁদের নামাজ হবে।

উপরোক্ত ব্যাখ্যার ভিত্তিতে, যাঁরা মসজিদে নববীতে ইমামের চেয়ে সামনে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়েন, তাঁদের নামাজ সহিহ হবে না। তাঁদের উচিত ইমামের পেছনে কাতার করা। কখনো ইমামের সামনে কাতার করা যাবে না। মদিনায় প্রচুর মানুষকে দেখা যায় ইমামের সামনে দাঁড়িয়ে জামাতে শরিক হচ্ছে।

মসজিদে নববীতে ইমাম যেখানে দাঁড়ান তার বরাবর আরবি, ইংরেজি ও উর্দু ভাষায় লেখা আছে, ‘এই বরাবর ইমাম দাঁড়ায়’ তাই এর সামনে দাঁড়ালে নামাজ সহিহ হবে না।’

(আল-মাবসুত, সারাখসি : ১/৪৩)

৪. জুমার সুন্নত

জুমার নামাজের সময় সেই সময়, যা জোহরের সময়, অর্থাৎ সূর্য হেলে পড়ার (জাওয়াল) পর শুরু হয়। সুতরাং, জাওয়ালের আগেই জুমার আজান দেওয়া হানাফি মাজহাব অনুযায়ী সঠিক নয়। তবে যদি এমনটি হয়, তবু জুমার নামাজ আদায় হয়ে যাবে।

এ ছাড়া এই আগেভাগে দেওয়া আজানের পর যদি কেউ কিছু নফল নামাজ পড়ে, তবে তা কেবল সাধারণ নফল নামাজ হবে। কারণ জুমার ফরজের আগে যে চার রাকাত সুন্নত নামাজ পড়া হয়, সেটি সময় প্রবেশের আগে আদায় করা যায় না; বরং সময় প্রবেশ করার পর। এখন যদি খুতবার আগে চার রাকাত পড়ার মতো সময় না পাওয়া যায়, তাহলে সেই চার রাকাত সুন্নত নামাজ ফরজের পর আদায় করা যাবে। (দুররে মুখতার : ১/৪২১)

৫. আসরের নামাজ

মসজিদে হারাম ও মসজিদে নববীতে নামাজ আদায়ের বিষয়ে হাদিসে বিশেষ ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। তাই হারামাইন শরিফাইনে (মক্কা ও মদিনার দুই পবিত্র মসজিদে) প্রথম ছায়া (মিসল আওয়াল) হয়ে যাওয়ার পরও আসরের নামাজ জামাতে আদায় করার সুযোগ আছে। সুতরাং হানাফি মাজহাবের অনুসারী যদি হারামাইন শরিফাইনে ইমামের পেছনে প্রথম ছায়া (মিসল আওয়াল) হওয়ার পরই আসরের নামাজ আদায় করে, তবে তা সঠিক।

কারণ ইমাম আবু ইউসুফ ও ইমাম মুহাম্মদ রহ.-এর মত অনুযায়ী, মিসল আওয়ালের (প্রথম ছায়া) পরও আসরের নামাজ আদায়ের ফতোয়া দিয়েছেন।

তবে সাধারণ স্থান ও পরিস্থিতিতে হানাফি মাজহাবের মূল ফতোয়া হচ্ছে, আসরের নামাজ দ্বিতীয় ছায়া (মিসল সানি) হওয়ার পর আদায় করা উচিত। (আল-বাহরুর রায়েক : ১/২৫৭)

৬. স্মরণীয় মুহূর্তে অহেতুক সেলফি

অনেকেই এই বরকতপূর্ণ জায়গাকে স্মরণীয় রাখতে কাবার সামনে ও রওজা শরিফ জিয়ারতে ছবি উঠিয়ে থাকেন। হজ বা ওমরাহর সময় অহেতুক ছবি তোলা ইবাদতের রুহানিয়াত নষ্ট করে। তাই এসব পরিহার করা কর্তব্য। এসব স্থান মোবাইলে ধারণ নয়, বরং হূদয়ে ধারণ করতে হয়। এসব ছবি আর সেলফির কারণে মূল ইবাদতের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হতে হয় আমাদের। এ জন্য এসব থেকে আমরা সর্বোচ্চ সতর্ক থাকব।

৭. তাওয়াফের সময় উঁচু আওয়াজে জিকির

তাওয়াফের সময় নির্ধারিত কোনো দোয়া নেই। যেকোনো দোয়া পড়া যাবে। তবে যে দৃশ্যটি সবচেয়ে বিরক্তিকর—কিছু লোক একসঙ্গে দলবদ্ধ হয়ে উচ্চৈঃস্বরে দোয়া পড়তে থাকেন। অবশ্য এটি তাঁরা ভালো নিয়তে করে থাকেন। অথচ এমনটি করা একদম উচিত নয়। প্রথমে এভাবে উঁচু আওয়াজে দোয়া পড়ার বিষয়টি প্রমাণিত নয়। দ্বিতীয়ত, এর কারণে অন্যদের তাওয়াফে বিঘ্ন সৃষ্টি হয়। এ জন্য প্রত্যেকে নিচু আওয়াজে দোয়া পড়বেন।

৮. তাওয়াফে অজু ভেঙে গেলে

অজু ছাড়া তাওয়াফ করা বৈধ নয়। নবীজি (সা.) বলেছেন, তাওয়াফ সালাতেরই অনুরূপ, শুধু এ পার্থক্য যে এতে কথা বলা যায়। (জামে তিরমিজি, হাদিস : ৯৬০; ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৯২০)

যদি তাওয়াফের সময় অজু ভেঙে যায়, তাহলে সেই জায়গা থেকেই তাওয়াফ থামানো আবশ্যক। তারপর অজু করে সেই স্থান থেকেই তাওয়াফ সম্পন্ন করা যায়। তবে উত্তম হচ্ছে, তাওয়াফ শুরু থেকেই পুনরায় করা।

(হজ ও ওমরাহর মাসায়েলের বিশ্বকোষ)

৯. রিয়াজুল জান্নাতে অহেতুক কাজ

অনেক হাজিকে দেখা যায় রিয়াজুল জান্নাতে গিয়ে সেখানে যে খুঁটিগুলো আছে সেগুলো ধরে চুম্বন করেন। অথচ এটি সুন্নাহসম্মত নয়। নিরাপত্তাকর্মীরা ডাক দিলেও হাজিরা কর্ণপাত করেন না। নিজের সবটুকু আবেগ ঢেলে দিয়ে খুঁটি জড়িয়ে ধরে থাকেন। অথচ শরিয়তের বিধানকে আবেগের ওপর প্রাধান্য দিতে হবে।
আর এখানে ‘সংযুক্ত’ থাকার মানে হলো, কাতারগুলোর মধ্যে দুই কাতারের সমান বা তার বেশি ফাঁকা যেন না থাকে।
তবে যদি ইমাম ও মুকতাদির মধ্যে কোনো দেয়াল বা বাধা থাকে, আর মুকতাদি ইমামের নামাজের অবস্থা পরিবর্তনের (এক রুকন থেকে অন্য রুকনে যাওয়া) সম্পর্কে সঠিকভাবে জানে, তাহলে ওই মুকতাদির নামাজ সহিহ হবে।

(আল-বাহরুর রায়েক : ১/৫৮৫)

৩. ইমামের আগে দাঁড়ানো

ইমামের ইকতিদা বা অনুসরণ সহিহ হওয়ার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ যে মুকতাদি যেন ইমামের সামনে চলে না যান। ইমামের সামনে অবস্থান নিলে মুকতাদির নামাজ সহিহ হবে না।

তাই যদি মসজিদে হারামে ইমাম মাতাফে না দাঁড়িয়ে হারামের ভবনের ভেতরে দাঁড়ান, তাহলে যেসব নামাজি ইমামের দিকের সামনে অর্থাৎ মাতাফে দাঁড়ান, তাঁরা ইমামের চেয়ে সামনে অবস্থানকারী হিসেবে গণ্য হবেন, ফলে তাঁদের নামাজ সহিহ হবে না।

বিডি প্রতিদিন/কেএ

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
সিরাজগঞ্জে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট র‍্যাঙ্কিংয়ে আবারও শীর্ষে হ্যারি ব্রুক
টেস্ট র‍্যাঙ্কিংয়ে আবারও শীর্ষে হ্যারি ব্রুক

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে ছিনিয়ে নেওয়া আসামি গ্রেফতার
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে ছিনিয়ে নেওয়া আসামি গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাসে মৃতের সংখ্যা ১১১ ছাড়াল, নিখোঁজ ১৬১,
টেক্সাসে মৃতের সংখ্যা ১১১ ছাড়াল, নিখোঁজ ১৬১,

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে জাকেরের বড় লাফ, শান্ত-লিটনের অবনমন
ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে জাকেরের বড় লাফ, শান্ত-লিটনের অবনমন

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আকাশপথ আসলে কতটা নিরাপদ?
ভারতের আকাশপথ আসলে কতটা নিরাপদ?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরসা প্রধান আতাউল্লাহর ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
আরসা প্রধান আতাউল্লাহর ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ১০ জুয়াড়ি আটক
গাইবান্ধায় ১০ জুয়াড়ি আটক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতার পূর্বে স্থাপিত পোস্ট অফিসের বেহাল দশা
স্বাধীনতার পূর্বে স্থাপিত পোস্ট অফিসের বেহাল দশা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৮ বছর পর ঘরে ফেরা, কান্নায় ভাসলেন ডি মারিয়া
১৮ বছর পর ঘরে ফেরা, কান্নায় ভাসলেন ডি মারিয়া

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের অস্থায়ী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ শেফালিকা ত্রিপুরার
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের অস্থায়ী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ শেফালিকা ত্রিপুরার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অশ্বিনের চোখে গিলক্রিস্টের চেয়েও এগিয়ে পান্ত
অশ্বিনের চোখে গিলক্রিস্টের চেয়েও এগিয়ে পান্ত

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে জনতার হাতে আটক আওয়ামী লীগ নেতা
সিলেটে জনতার হাতে আটক আওয়ামী লীগ নেতা

৪০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পুষ্টিগুণে ভরপুর লালশাক
পুষ্টিগুণে ভরপুর লালশাক

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্প টাওয়ারে অফিস খুলছে ফিফা
ট্রাম্প টাওয়ারে অফিস খুলছে ফিফা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৭
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৭

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সজল হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
সজল হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৮৭
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৮৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
বান্দরবানে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৬৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৬৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধস নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তা
ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধস নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম
করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন