শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩৫, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

বিশ্বসভ্যতায় হজের প্রভাব

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বসভ্যতায় হজের প্রভাব

হজ এমন সুমহান ইবাদত, যা মানবজাতিকে ভালোবাসার অভিন্ন সুতায় বেঁধে রাখে। হজ মানুষের ভেতর আল্লাহপ্রেমের এমন অনুপ্রেরণা ও আত্মত্যাগের উৎসাহ সৃষ্টি করে, যা বিশ্বের নানা জাতি, শ্রেণি, বর্ণ ও অঞ্চলের মানুষের ভেতর পার্থক্য মুছে দেয়। ফলে তারা এক কাতারে সমবেত হয়। হজযাত্রীদের চির শুভ্র কাফেলায় ধনী-দরিদ্র, শাসক-প্রজা, গুনাহগার ও আল্লাহর ওলিদের ভেতরে কোনো পার্থক্য থাকে না।

তারা একই পোশাকে, একই ময়দানে, একই উপত্যকায় এবং একই ঘরের চারদিকে বিচরণ করে। হজের সফরে তারা পরস্পর সহ্য ও সম্মান করতে শেখে, পরস্পরের সাহায্য-সহযোগিতায় কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলতে শেখে, ক্ষমা ও বিনয়ের চর্চা হয় সর্বত্র। তাদের ভেতর এই বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসে আল্লাহপ্রেমের তাড়না থেকে। 
কেননা মহানবী (সা.) তাকে শিখিয়েছেন, ‘অন্যকে ক্ষমা করার কারণে আল্লাহ বান্দার মর্যাদা সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি করেন এবং যে আল্লাহর জন্য বিনীত হয় আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন।’(সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৫৮৮)।

কোনো এক কবি বলেছেন-

আল্লাহপ্রেমে বিলীন হওয়ায়
টিকে থাকার রাজ
যে জানে না মরতে
বেঁচে থেকে নেই তার কাজ।

আল্লাহর প্রেমে নিজেকে বিলিয়ে দেওয়ার ওপরই নির্ভর করে মানবসভ্যতার অস্তিত্ব। এ জন্য আল্লাহ প্রতিবছর তাঁর ঘরে সমবেত করেন তাঁর প্রেমিক বান্দাদের। যেন এই সমাবেশের মাধ্যমে ইসলামের সুমহান শিক্ষা ও স্রষ্টার সঙ্গে সৃষ্টিজগতের সুগভীর সম্পর্কের বার্তা মানবসমাজে ক্রমেই ছড়িয়ে পড়ে, যারা গাফেল ও বিমুখ তাদের স্মরণে আসে।

মহান আল্লাহ বলেন, ‘পবিত্র কাবাঘর, পবিত্র মাস, কোরবানির জন্য কাবায় প্রেরিত পশু ও গলায় মালা পরিচিত পশুকে আল্লাহ মানুষের কল্যাণের জন্য নির্ধারিত করেছেন। এটা এ জন্য যে তোমরা যেন জানতে পারো, যা কিছু আসমান ও জমিনে আছে আল্লাহ তা জানেন এবং আল্লাহ সব বিষয়ে সর্বজ্ঞ।’(সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৯৭)।

তিনি আরো বলেন, ‘নিশ্চয়ই মানবজাতির জন্য সর্বপ্রথম যে ঘর প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল তা তো মক্কায়, তা বরকতময় ও বিশ্বজগতের দিশারি।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৯৬)

আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ মানবজাতির পথ প্রদর্শনের জন্য প্রথম থেকে এই বরকতময় ঘর নির্মাণ করেছেন। কোনো কোনো বর্ণনা থেকে জানা যায়, ভূপৃষ্ঠ সৃষ্টির পর সর্বপ্রথম মক্কা অঞ্চল দৃশ্যমান হয়।

পৃথিবীতে মানবজাতিকে পাঠানোর আগে ফেরেশতারা কাবাঘর নির্মাণ করেন। আল্লাহ তাআলা আদম (আ.) থেকে রাসুলুল্লাহ (সা.) পর্যন্ত সব নবী-রাসুলকে হজ ও কাবাঘর তাওয়াফের নির্দেশ দেন। কিয়ামত পর্যন্ত পবিত্র এই ঘর মানুষের আধ্যাত্মিক পাথেয় অর্জনের মাধ্যম। এখানেই রাখা হয়েছে তাদের অন্তরের প্রশান্তি ও স্বস্তি। 
ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং সেই সময়কে স্মরণ করো, যখন কাবাঘরকে মানবজাতির মিলনকেন্দ্র ও নিরাপত্তাস্থল করেছিলাম।’(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১২৫)।

আল্লাহ তাঁর পবিত্র ঘরের প্রতি এমন আকর্ষণ সৃষ্টি করেছেন যে বছরজুড়ে সারা পৃথিবীর মানুষ সেখানে সমবেত হয়, বিশেষত হজের সময় আল্লাহর নির্বাচিত বান্দারা সেখানে উপস্থিত হয়। তাদের উসিলায় আল্লাহ উম্মতের জন্য ক্ষমার ফয়সালা করেন এবং আল্লাহর দয়া ও অনুগ্রহের দ্বার উন্মুক্ত হয়। এই ঘর থেকে বান্দা আল্লাহর স্মরণ ও ভালোবাসার দীক্ষা নিয়ে ফেরে। ফলে তারা আল্লাহর জন্য তাঁর সৃষ্টিজগতের প্রতি দয়াশীল হয় এবং আল্লাহ বিধান মেনে জীবনযাপন করে। 

এভাবে দুনিয়ায় ন্যায়, ইনসাফ, মানবতার শিক্ষা ও আলো ছড়িয়ে পড়ে। যেদিন মানুষ এই ঘরের আলো থেকে বঞ্চিত হবে, সেদিন তাদের ধ্বংস অনিবার্য হয়ে উঠবে। এ জন্য হাদিসে বায়তুল্লাহ বিরান হওয়াকে কিয়ামতের শেষ নিদর্শন বলা হয়েছে।

প্রতিবছর প্রেম ও ভালোবাসায় পাগলপাড়াদের সম্মিলন ঘটে কাবাঘরের পবিত্র চত্বরে। এখানে যেমন অস্তিত্ব ও স্থায়িত্বের মাধ্যম তাদেরকে এক সুতায় গাঁথে, তেমনি হজের এই মহিমান্বিত ও বিশ্বব্যাপী সম্মেলনের মাধ্যমে মুসলিম উম্মাহকে প্রেম, আত্মবিসর্জন ও ত্যাগের শিক্ষা দেওয়া হয়। যেমন হজযাত্রী মহান আল্লাহর প্রেমে আত্মবিলীন হয়ে যায় এবং হজের প্রতিটি ধাপে পরস্পরের জন্য ত্যাগ ও সহানুভূতির অনুভব জাগ্রত হয়, তেমনিভাবে যদি সমগ্র মুসলিম উম্মাহ সর্বদা আল্লাহর পরম প্রেমে নিমগ্ন হয়ে আত্মবিসর্জন দেয়, অন্তরে সব সময় একে অপরের জন্য ত্যাগ ও সহানুভূতির স্পন্দন জাগ্রত রাখে, অন্যদের প্রতি নম্র আচরণ করে, সমাজের বিভিন্ন স্তরকে সঙ্গে নিয়ে চলার কৌশল অর্জন করে, সঙ্গীদের মতামত শুনে-বুঝে প্রয়োজন হলে তা গ্রহণ করার ক্ষমতা অর্জন করে, তাহলে পারস্পরিক বিবাদ ও সমস্যাগুলো দূর হবে, জীবনের পথ সুগম হবে, জাগতিক উন্নয়নও সাধিত হবে এবং আধ্যাত্মিক উৎকর্ষও লাভ হবে। কতই চমৎকার হতো, যদি বিশ্ব মুসলিম হজের ইবাদত থেকে এই শিক্ষা ও অনুপ্রেরণা গ্রহণ করত এবং ব্যক্তিগত ও সামষ্টিক জীবনকে এই নীতিমালার ভিত্তিতে গড়ে তুলত।

মহানবী (সা.) আরাফার ময়দানে যে দোয়া করেছিলেন তাতেও মানবজাতির প্রতি হজের সুমহান বার্তা স্পষ্ট হয়। তিনি দোয়া করেছিলেন, ‘হে আল্লাহ! তুমি আমার কথা শুনছ, তুমি আমার অবস্থান দেখছ, তুমি জানো আমার অন্তরের গোপন বিষয় ও প্রকাশ্য বিষয়, আমার ব্যাপারে কিছুই তোমার নিকট গোপন নয়। আমি হতভাগা, দরিদ্র, সাহায্য প্রার্থী, আশ্রয় প্রার্থী, আতঙ্কিত, দুঃখিত, আমার গুনাহ স্বীকারকারী ও দোষারোপকারী। আমি তোমার কাছে প্রার্থনা করি, যেমন এক অভাবী বান্দা প্রার্থনা করে। আমি তোমার কাছে মিনতি করি, যেমন একজন পাপী, লাঞ্ছিত বান্দা মিনতি করে। আমি তোমার কাছে দোয়া করি, যেমন ভীত, বিপদগ্রস্ত ব্যক্তি দোয়া করে। আমি দোয়া করি সেই ব্যক্তির মতো, যার ঘাড় তোমার সামনে নত হয়ে গেছে, যার চোখে অশ্রু প্রবাহিত, যার দেহ তোমার সামনে বিনম্র, যার নাক তোমার সামনে মাটি স্পর্শ করছে। হে আল্লাহ! তুমি যেন আমার এই দোয়া ব্যর্থ বা হতভাগা কোরো না। তুমি আমার প্রতি করুণা ও দয়া করো, হে সর্বোত্তম যাঁর কাছে প্রার্থনা করা হয়, আর তুমিই সর্বোত্তম দাতা!

আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা
আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা
হাজিদের জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা
হাজিদের জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা
দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব
দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব
মুসলিম যুবকদের প্রতি প্রোগ্রামিং ও এআই শেখার আহ্বান
মুসলিম যুবকদের প্রতি প্রোগ্রামিং ও এআই শেখার আহ্বান
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা
এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
সর্বশেষ খবর
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোশ্যাল মিডিয়ার পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়েছে কিনা বুঝবেন যেভাবে
সোশ্যাল মিডিয়ার পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়েছে কিনা বুঝবেন যেভাবে

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

অসুস্থ বাকশক্তিহীন পিতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসুস্থ বাকশক্তিহীন পিতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান

৫২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির মৌন মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় জোড়া খুন: ফাঁসির দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
বগুড়ায় জোড়া খুন: ফাঁসির দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির টাকার ভাগ নিয়ে দ্বন্দ্বে প্রাণ গেল যুবকের, গ্রেফতার ১
চুরির টাকার ভাগ নিয়ে দ্বন্দ্বে প্রাণ গেল যুবকের, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে একদিনে ৮ জনের প্রাণহানি
সিলেটে একদিনে ৮ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাম্প ন্যুতে ফেরার অপেক্ষা বাড়ল বার্সেলোনার
ক্যাম্প ন্যুতে ফেরার অপেক্ষা বাড়ল বার্সেলোনার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গোপালগঞ্জে শনিবার সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল
গোপালগঞ্জে শনিবার সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় তাপমাত্রা বাড়বে
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় তাপমাত্রা বাড়বে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজা চার্লসের পোর্ট্রেট আঁকল নারী রোবট
রাজা চার্লসের পোর্ট্রেট আঁকল নারী রোবট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি নিয়ে বিরোধে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
জমি নিয়ে বিরোধে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ঢাবি শিক্ষার্থীদের জরুরি নির্দেশনা
জামায়াতের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ঢাবি শিক্ষার্থীদের জরুরি নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাংনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গাংনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণে ছাড়া পেলেন অপহৃত পাপেল চাকমা
দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণে ছাড়া পেলেন অপহৃত পাপেল চাকমা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ আজ, রাত থেকেই সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হচ্ছেন নেতাকর্মীরা
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ আজ, রাত থেকেই সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হচ্ছেন নেতাকর্মীরা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে বিএনপির মৌন মিছিল
জয়পুরহাটে বিএনপির মৌন মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরওয়ের বিস্ময়বালক নিপনকে নিয়ে নতুন যুগের পথে ম্যানচেস্টার সিটি
নরওয়ের বিস্ময়বালক নিপনকে নিয়ে নতুন যুগের পথে ম্যানচেস্টার সিটি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল