শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৯, শনিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

পাশে থাকার বার্তা নিয়ে দেখা করতে পারেন মমতা

অমর্ত্য সেনের জমি বিতর্কে লেগেছে রাজনীতির রং

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
অমর্ত্য সেনের জমি বিতর্কে লেগেছে রাজনীতির রং

নোবেল জয়ী ভারতীয় অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক অমর্ত্য সেন ও বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীকে ঘিরে বিতর্ক যেন কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না। প্রতিদিনই নিত্যনতুন অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগ চলছেই।

পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার বিশ্বভারতীতে জোর করে জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে অমর্ত্য সেনের বিরুদ্ধে। এই ইস্যুতে ইতোমধ্যেই অমর্ত্য সেনকে তিনবারের বেশি চিঠি ধরিয়েছে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। 

এ মুহূর্তে অমর্ত্য সেনের শান্তিনিকেতনের ‘প্রতীচী’ বাড়িটি এখন সংবাদ শিরোনাম। কারণ, অমর্ত্য সেন ১৩ ডেসিম্যাল অতিরিক্ত জমি দখল করে রেখেছেন- আর এই অভিযোগ তুলে জমি ফেরত চেয়ে চিঠি দিয়েছে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে অমর্ত্য সেনের ব্যাখা ছিল, যে কেউ এই দাবি করতেই পারে। তিনিও বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষকে আইনজীবী মারফৎ চিঠি দেবেন। 

প্রসঙ্গত, বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অন্যতম সঙ্গী ছিলেন অমর্ত্য সেনের দাদা পণ্ডিত ক্ষিতিমোহন সেন। সেই সময় তাকে বসবাসের জন্য আশ্রম সংলগ্ন সুরুল মৌজায় একটি জমি দেওয়া হয়েছিল। এমনকি, স্বয়ং কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘অমর্ত্য’ নামকরণ করেছিলেন। সেই অমর্ত্য সেনের বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ তুলেছেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী।

শান্তিনিকেতন চত্বরে ‘প্রতীচী’ নামে অমর্ত্য সেনের যে বাড়িটি রয়েছে, অভিযোগ তাতেই নাকি জোর করে অতিরিক্ত জায়গা দখল করে রেখেছেন এই নোবেল জয়ী অধ্যাপক। তাকে উদ্ধৃত করে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের তরফে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে ‘আপনি ১.৩৮ একর জমির দখলে রেখেছেন, যা আপনার ১.২৫ একরের আইনি অধিকারের চেয়ে বেশি। দয়া করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জমিটি বিশ্বভারতীকে ফেরত দিন। কারণ, জমির আইনের প্রয়োগ আপনার জন্য এবং বিশ্বভারতীর জন্যও বিব্রত হবে। আপনি জানেন যে, অবৈধভাবে দখল জমি পুনরুদ্ধারের পদ্ধতিটি জমির সুপ্রতিষ্ঠিত আইন অনুসরণ করে।’ একই সঙ্গে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ পুরনো চিঠিও পেশ করেছে।

শেষবার চলতি বছরের ২৪ জানুয়ারি চিঠি পেশ করা হয় ভারতরত্ন অমর্ত্য সেনকে। এবার জমির পর্চা ও আনুসাঙ্গিক সামগ্রিক তথ্য দিয়েছে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। 

মূলত ১৩ ডেসিমেল জমি নিয়ে অমর্ত্য সেন ও উপাচার্যকে ঘীরে বির্তকের দানা বাঁধে। যদিও এই বিতর্কে অমৃত্য সেনের পক্ষেই রয়েছে আশ্রমিক ও বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীদের একাংশ।

গত বৃহস্পতিবার, অমর্ত্য সেনের শান্তিনিকেতনের বাড়িতে দেখা করতে যান বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থী-অধ্যাপকেরা। উপাচার্যের বিভিন্ন কার্যকলাপ নিয়ে একাধিক নালিশ করেন তারা। এরপরই বিশ্বভারতীর শিক্ষার মান থেকে শুরু করে শিক্ষার্থীদের সাসপেণ্ড প্রসঙ্গে উষ্মা প্রকাশ করেন অমর্ত্য সেন। গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জমি বিতর্ক নিয়ে তার বিরুদ্ধে ও ওঠা সমস্ত  অভিযোগের উত্তর দেন তিনি। অমর্ত্য সেন বলেন ‘আইনজীবীর চিঠি নিশ্চয়ই যাবে’। মজার ছলে তার অভিযোগ ছিল ‘দিল্লির কিছু লোকজন আছে যারা আমাকে পছন্দ করেন না।’ 

তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই শুক্রবারই পুনরায় জমি ফেরত চেয়ে অমর্ত্য সেনকে চিঠি দেয় বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। প্রয়োজনে অমর্ত্য সেনের আইনজীবীর উপস্থিতিতে জমি জরিপের প্রস্তাবও দেয় বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ, যা নিয়ে নিন্দার ঝড় ওঠে সর্বত্র।

বিতর্ক এতটাই চরমে ওঠে যে অমর্ত্য সেনকে তার নোবেল পুরস্কার নিয়েও প্রশ্ন তোলেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য। শুক্রবারই তার দাবী ছিল ‘অমর্ত্য সেন নোবেল পাননি। অথচ উনি নিজেকে দাবি করেন নোবেলজয়ী। আমি ওনাকে সম্মান করি। তাই বলছি, উনি যাতে এই বিষয়ে আলোচনার মধ্য দিতে সমস্যার সমাধান করেন।’ উপাচার্যের যুক্তি আলফ্রেড নোবেলের উইলে অর্থনীতিতে নোবেলের কথা ছিল না তাই অমর্ত্য সেন কে নোবেল প্রাপক বলা যায় না। 
এমনকি, অমর্ত্য সেন যে অন্যায়টা করেছেন সেটা চোখে আঙুল দিয়ে দেখানো উচিত বলেও নিশানা করেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য।

এরপর পাল্টা উপাচার্যকে নিশানা করেন অমর্ত্য সেন। জমি বিতর্ক নিয়ে শুক্রবার শান্তিনিকেতনে নিজের বাড়িতে বসে অমর্ত্য সেন জানান ‘আমি আদালতে সত্যিই যাইনি। তবে ভয়ে আদালতে যাচ্ছি না, এটা ভেবে থাকলে উপাচার্যের চিন্তাশক্তি নিয়ে ভাববার কারণ আছে। কেন জমি নিয়ে এই কাণ্ড হচ্ছে, কার মাথায় কী কাজ করছে, তা আমি বলতে পারব না।’

তিনি আরও বলেন, ‘উপাচার্যের সঙ্গে কেউ কেন আলোচনায় বসেন না, সেটা ওনার ভাবা উচিত।’ 
 
‘নোবেল পদক প্রাপ্তি’ প্রসঙ্গে হেসে ভারতরত্নের জবাব ‘কেউ যদি দাবি করেন সেটা তার বিষয়। তিনি দাবি করতেই পারে, আমার কিছু বলার নেই।’

উপাচার্যের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন কি না, সেই প্রশ্নের উত্তরে অমর্ত্য সেন বলেন, ‘উপাচার্যের সঙ্গে আলোচনা করার জন্য আমি খুব উৎসুক। তার সঙ্গে আলোচনা করলে আমার বুদ্ধির বিকাশ হবে। এই যে উনার ধারণা, সেই ধারণা নিয়ে চিন্তা করা দরকার, তার সঙ্গে লোকে কেন আলোচনা করতে যায় না।’

লেগেছে রাজনীতির রং

এদিকে এই ইস্যুতে লেগেছে রাজনীতির রং। ক্ষমতাসীন দল তৃণমূল কংগ্রেস থেকে শুরু করে প্রধান বিরোধী দল বিজেপি প্রত্যেকেই মুখ খুলেছে।  

বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষের প্রশ্ন ‘জমি সম্পত্তির ওপর অমর্ত্য সেনের এত লোভ কেন?’ রাজ্যটির পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়্গপুরে একটি দলীয় কর্মসূচিতে উপস্থিত থেকে দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘অমর্ত্য সেন যে নোবেল পাননি সেটা আগেই জানিয়েছিলাম। কারণ, অর্থনীতিতে নোবেল হয় না। উনাকে ঘিরে বিতর্ক শেষ হয় না। যেগুলো না হওয়াই ভালো। অমর্ত্য সেনের মতো লোক বাঙালির কাছে উদাহরণ। উনি বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি দখল করে নিয়েছেন বলে লোক অভিযোগ করবে সেটা কি সম্মানজনক? উনি নিয়েছেন কি না সেটাও পরিষ্কার করে বলছেন না কেন? যদি নিয়ে থাকেন তাহলে ছেড়ে দিন। জমি নিয়ে কি উনি উপরে যাবেন? এই বয়সে জমি সম্পত্তির ওপর মানুষের মোহ কেটে যায়। উনার এত মোহ কেন?’

বিজেপি সাংসদ স্বপন দাসগুপ্ত বলেন, ‘বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অংশের জমি অমর্ত্য সেনের দখলে আছে। সেই কারণেই বিশ্বভারতী তাদের জমি উদ্ধার করার জন্যে তাকে নোটিশ দিয়েছে। সেটা নিয়ে রাজনীতি করার দরকার নেই। এটি একটি ব্যক্তির এবং অমর্ত্য সেনের ব্যক্তিগত মামলা।’

অন্যদিকে শনিবার হাওড়া পৌরসভায় একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে জমি বিতর্ক ইস্যুতে মুখ খোলেন রাজ্যটির পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। বিশ্বভারতীর উপাচার্যকে পাগল বলে কটাক্ষ করে মন্ত্রী বলেন, ‘উপাচার্যকে এত হাইলাইটস করবেন না। উনি যা করছেন তাতে অমর্ত্য সেনের অপমান নয়, সারা বাংলার অপমান। আসলে অমর্ত্য সেন বিজেপির মতের সঙ্গে একমত হতে পারেননি বলে এই আচরণ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে খুশি করার জন্যই বিশ্বভারতীর উপাচার্য একাজ করছেন।’

রাজ্যের ক্ষুদ্র-কুঠির-মাঝারি শিল্প মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ দাবি তুলেছেন অমর্ত্য সেন নোবেল পেয়েছে কি না তা প্রমাণ করতে হবে বিশ্বভারতীর আচার্যকে। শনিবার মন্ত্রী বলেন, ‘আমি আচার্যের কাছে অনুরোধ করবো আগে এটাই প্রমাণ হোক যে, উনি নোবেল পেয়েছেন কি না। এটা তো লুকানো জিনিস না যে, নোবেল কর্তারা তার বাড়িতে গিয়ে দিয়ে এসেছেন। অর্থনীতিতে নোবেল আছে কি নেই, সেটা আমাদের চেয়ে বিশ্বভারতীর আচার্য ভালো জানবেন। তাই আচার্যের কাছে এই দাবি জানাছি।’ 

নোবেল পুরস্কার ইস্যুতে সরব অভিনেতা বাদশা মৈত্র বলেন, ‘বাঙালিকে জাতি হিসেবে গোটা পৃথিবীতে যারা সম্মান এনে দিয়েছে, বাঙালির গৌরব বাড়িয়েছে, তাদের মধ্যে অমর্ত্য সেন একজন। তাই তিনি শুধু তো ব্যক্তি নন একটা জাতির প্রতিনিধি, সংস্কৃতির প্রতিনিধি। কম বেশি যারা অমর্ত্য সেনকে পড়েছেন তারা কমবেশি সকলেই জানেন। বর্তমান সময়ে কেবল ভারতেই নয়, গোটা বিশ্বের একজন শ্রেষ্ঠ দার্শনিক।’

অমর্ত্য সেনের বাড়িতে যেতে পারেন মমতা

এদিকে জমি বিতর্কের মাঝেই শোনা যাচ্ছে অমর্ত্য সেনের বাড়িতে যেতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তৃণমূল কংগ্রেস সূত্রের খবর দলীয় কর্মসূচি নিয়ে আগামী ৩১ জানুয়ারি তিনি বীরভূম সফরে যাচ্ছেন মমতা। আর ওই কর্মসূচির ফাঁকেই যেতে পারেন অমর্ত্য সেনের বাড়িতে। 

সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে মমতা ব্যানার্জির সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেছিলেন অমর্ত্য সেন। সেই আবহেই অমর্ত্য সেনের পাশে থাকার বার্তা দিতে পারেন মমতা। অন্তত এমনটাই বলছে সংশ্লিষ্ট মহল। 

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়