শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ঘুষ দিয়েও ক্ষতিপূরণের চেক মিলছে না ঢাকা ডিসি অফিসে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঘুষ দিয়েও ক্ষতিপূরণের চেক মিলছে না ঢাকা ডিসি অফিসে

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজের জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত ভূমি মালিকরা ক্ষতিপূরণের টাকা পাচ্ছেন না। রাজধানীর বিমানবন্দর থেকে যাত্রাবাড়ীর কুতুবখালী পর্যন্ত নির্মাণাধীন এ প্রকল্পের জন্য তাদের যৎসামান্য ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু বর্তমানে সেটা নিয়ে চলছে নানা দুর্নীতি আর হয়রানি। ঘুষ দিয়েও ঢাকা ডিসি অফিসের এলএ (ভূমি অধিগ্রহণ) শাখা থেকে ক্ষতিপূরণের টাকা পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে বাস্তুহারারা অর্থকষ্টে পথে পথে ঘুরছেন। কিছুদিন আগেও তাদের বাড়ি গাড়ি ছিল আর এখন স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কোনোমতে জীবন-যাপন করছেন—এমন ঘটনাও রয়েছে। তাদের কেউ কেউ ঠিকমতো বাসা ভাড়াও দিতে পারছেন না। নাখালপাড়ার একজন ক্ষতিগ্রস্ত জানান, অর্থের অভাবে সন্তানের জন্য দুধ কিনতেও পারছেন না।

রসুলবাগ এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত নাদির উদ্দিন বলেন, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মিত হলে হয় তো ঢাকার চেহারা পাল্টে যাবে।

কিন্তু আমাদের মতো যাদের বাড়িঘর অধিগ্রহণ করে স্থাপনা তৈরি করা হচ্ছে, তাদের ভাগ্যে কী আছে? আমরা তো ডিসি অফিসে ঘুরে ঘুরে জুতার তলা ক্ষয় করেও ক্ষতিপূরণের টাকা পাচ্ছি না। সরকার এলএ শাখায়  ক্ষতিপূরণের ১২০০ কোটি টাকা মজুদ রাখলেও কতিপয় দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তার স্বেচ্ছাচারিতায় সেটা আমরা পাচ্ছি না। নানা অজুহাতে তারা সে টাকা ক্ষতিগ্রস্তদের দিচ্ছে না।

জানা যায়, বর্তমানে বেশ কয়েকটি চক্র ডিসি অফিসের কতিপয় দুর্নীতিবাজ কর্মচারীর সহযোগিতায় বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত বিলের ওপর আপত্তি দিচ্ছে। তারা একটি সাদা কাগজের ওপর সে আপত্তির আবেদন করছে, যার অধিকাংশই ভুয়া ওয়ারিশ কিংবা জাল মালিক। আর সেটা এডিসি এলএ’র মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট শাখায় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পাঠানো হচ্ছে। এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের টাকা পেতে আরও দেরি হচ্ছে। ৬ ও ৭ ধারার নোটিসের পরও দুর্নীতিবাজরা আদালতে কোনোরকমে একটি মোকদ্দমা দিয়ে একটি নম্বর ফেলে ডিসি অফিসে গিয়ে আপত্তি দিচ্ছে। যাতে মানুষের হয়রানি আরও বেড়ে যায়। এসব আপত্তি দ্রুত নিষ্পত্তি করে সঠিক ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে বিল দেওয়ার পরিবর্তে হয়রানি করা হচ্ছে। তা ছাড়া এসব আপত্তি দ্রুত নিষ্পত্তি না হওয়ায় ডিসি অফিসের দুর্নীতিবাজ চক্র সুযোগ নিচ্ছে। যাদের ফাইলে আপত্তি পড়ছে তাদের নানাভাবে বোঝানো হচ্ছে, নির্দিষ্ট পরিমাণ ঘুষ না দিলে সে আপত্তি নিষ্পত্তি হবে না। আর সেটা না হলে ক্ষতিপূরণের বিল পেতে বছরের পর বছর ঘুরতে হবে। যার কারণে অনেকে নিরুপায় হয়ে দুর্নীতিবাজদের হাতে মোটা অঙ্কের ঘুষ তুলে দিচ্ছেন।

ডিসি অফিস সূত্রে জানা গেছে, কোনোরকম দলিলপত্র, পর্চা, হালনাগাদ নামজারি কিংবা খাজনার রসিদ ছাড়া এডিসি এলএতে সাদা কাগজে আপত্তি গ্রহণ করা ঠিক নয়। কারণ, এর ফলে সেখানে একটি আপত্তি কেস সৃষ্টি হয়। যার মাধ্যমে নোটিস জারি করে দুই পক্ষকে তলব করে সময়ক্ষেপণ করা হয়। তাই কেউ আপত্তি দিলে তার কাছে সে জমির হালনাগাদ মালিকানার কাগজপত্র দাবি করা উচিত। তা না হলে সংশ্লিষ্ট অভিযোগকারীর আবেদন গ্রহণ করা উচিত নয়। হালনাগাদ কাগজপত্র দেখাতে না পারলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোনো কোনো ক্ষেত্রে জালিয়াতির অভিযোগ করা যায়।

একাধিক ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, গত বছরের শেষ দিকে ক্ষতিগ্রস্তদের ৯০টি চেক দেওয়ার কথা ছিল। এর মধ্যে ঢাকার এডিসি এলএ আবদুল্লাহ আল মামুন ৫৩টি চেক বিতরণ করে বলেন, আগামী সপ্তাহে অবশিষ্ট চেকগুলো বিতরণ করা হবে। কিন্তু অদ্যাবধি সেটা বিতরণ করা হয়নি। এ ব্যাপারে ক্ষতিগ্রস্তদের কেউ কেউ তার সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, চেকগুলো পুনরায় যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। এভাবে কালক্ষেপণ করে চেক হস্তান্তর কাজ আটকে রাখা হচ্ছে।

এলএ শাখা সূত্রে জানা যায়, বাড়িঘর, জমিজমা ও অন্যান্য স্থাপনার মালিকানার কাগজপত্র যাচাই-বাছাই এবং সঠিক ওয়ারিশ নির্ণয়ের পরই চেক তৈরি করা হয়। সেটা করতে বেশ সময় চলে যায়। পুনরায় এটা করা হলে সময় অপচয় ছাড়া আর কিছু নয়। এর ফলে সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। যে কোনো সময় এটা বিস্ফোরিত হতে পারে। তখন ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ রাজপথে নেমে পড়া ছাড়া আর কোনো গতি থাকবে না। এর ফলে প্রকল্পের কাজ বিঘ্নিত হয়ে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতে পারে।

সরেজমিন মহাখালী, রসুলবাগ, নাখালপাড়া ও মগবাজার এলাকায় গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের হাহাকার দেখা গেছে। মগবাজার রেলগেটের কাছে বৃদ্ধ হাসেম আলী ভাঙা বাড়ির পাশেই দাঁড়িয়ে অশ্রুপাত করছেন। সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে কেঁদে উঠলেন। বললেন, বাবা, এক চিলতে জমির ওপর ৬ তলা বাড়ি নির্মাণ কাজ মাত্র শেষ হয়েছে। বাড়ি ভাড়ার টাকায় সংসার চলত। এর মধ্যে তা অধিগ্রহণ হয়ে যায়। এখন সব হারিয়ে পথে বসেছি। অনেক ঘোরাঘুরি করেও ক্ষতিপূরণের টাকা পাচ্ছি না। চেক আজ দেব কাল দেব বলে শুধু ঘুরানো হচ্ছে।

এলএ শাখা সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পে ১২০০ কোটি টাকা ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে বিতরণের জন্য প্রস্তুত রয়েছে। অধিগ্রহণের দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও ১২০০ কোটি টাকা থেকে গত এক বছরে মাত্র ২০০ কোটি টাকার চেক দেওয়া হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তরা বেঁচে থাকতে বাকি টাকা পাবেন কিনা সে সন্দেহ দেখা দিয়েছে।

এলএ শাখার একাধিক কর্মকর্তা জানান, এডিসি এলএর অযাচিত হস্তক্ষেপের কারণেও ক্ষতিগ্রস্তদের চেক হস্তান্তরে  দেরি হচ্ছে। যে কোনো জমি অধিগ্রহণ কাজের বিশেষজ্ঞ হলেন ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা (এলএও)। অধিগ্রহণ ও ক্ষতিপূরণ কাজে সব রকম দায়-দায়িত্ব তার ওপর বর্তায়। এডিসি এলএ শুধু ওই কাজে দেখাশোনা কিংবা তত্ত্বাবধান করে থাকেন। কেউ কোনো অভিযোগ করলে সেটাও তিনি খতিয়ে দেখতে পারেন। কিন্তু বর্তমান এডিসি এলএ সব কিছু নিজের আয়ত্তে রেখে ক্ষতিপূরণের কাজ দীর্ঘায়িত করছেন।

এডিসি এলএ আল মামুন বলেন, এত দিন ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা ছিলেন না বলে কাজে কিছুটা ধীরগতি এসেছিল। এর ফলে ক্ষতিগ্রস্তদের চেক দিতে কিছুটা দেরি হয়েছে। তবে বর্তমানে দ্রুত গতিতে কাজ চলছে। আগামী সপ্তাহ থেকেই চেক দেওয়া শুরু হবে। তখন আর ক্ষতিগ্রস্তদের কোনো অভিযোগ থাকবে না।

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজে সরকার যে ২৪৭ একর জমি অধিগ্রহণ করেছে তার ক্ষতিপূরণ হিসেবে ১২০০ কোটি টাকা দিতে হবে। কিন্তু হাজার হাজার ভূমি মালিকের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হচ্ছে, তারা বাস্তুহারা হারানো সম্পত্তির ক্ষতিপূরণ আনতে গিয়ে নানা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। ঘুষ না দিয়ে কেউই তাদের চেক পাচ্ছেন না। যারা ঘুষের টাকা ব্যাংক চেক হিসেবে কর্মকর্তাদের হাতে তুলে দিচ্ছেন শুধু তারাই ক্ষতিপূরণের চেক হাতে পাচ্ছেন।

রসুলবাগ, নাখালপাড়া ও মগবাজারের বেশ কয়েকজন ক্ষতিগ্রস্ত ভূমি মালিক অভিযোগ করেছেন, মালিকানার সব কাগজপত্র থাকার পরও তাদের ক্ষতিপূরণের ১০ থেকে ২০ ভাগ টাকা ঘুষ হিসেবে দিতে হয়েছে। কেউ কেউ ৩০ থেকে ৪০ ভাগ টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিয়ে ক্ষতিপূরণের টাকা হাতে পেয়েছেন। এ ঘুষ দিতে গিয়ে তাদের ফার্মগেটের বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের গ্রিন রোড শাখায় নতুন করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়েছে। সে অ্যাকাউন্টে ক্ষতিপূরণ হিসেবে পাওয়া চেক জমা দিতে বাধ্য করা হয়। ব্যাংক ম্যানেজারের সহযোগিতায় আগের ঘুষের টাকা ক্যাশ করা হয়। পরে  ক্ষতিপূরণের টাকা দেওয়া হয়।

একাধিক ভুক্তভোগী জানান, কোটি কোটি টাকার ঘুষ নেওয়ার বিষয়টি প্রমাণ করতে কারও সাক্ষীর দরকার নেই। ঘুষের সব প্রমাণ কমার্স ব্যাংকের গ্রিন রোড শাখার নথিপত্রেই রয়েছে। ঢাকায় এত ব্যাংক থাকতে শুধু কমার্স ব্যাংকের নির্দিষ্ট শাখায় কেন অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। সেখানকার অ্যাকাউন্ট চেক করলেই পার্সেন্ট অনুযায়ী ঘুষের প্রমাণ পাওয়া যাবে। কে চেক জমা দিয়েছেন আর কে চেক দিয়ে সে অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলেছেন তার সবকিছুর রেকর্ডই সে ব্যাংকে রয়েছে। বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের গ্রিন রোড শাখার ম্যানেজার সৈয়দ সালাহউদ্দিন বলেন, আমার শাখায় ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ক্ষতিগ্রস্ত অনেকেই একাউন্ট খুলে তাদের পেমেন্ট ক্যাশ করছেন। তারা যে হারে চেক জমা দিচ্ছেন, সে হারেই তাদের টাকা দেওয়া হচ্ছে। এখানে কোনটা ঘুষের টাকা সেটা নির্ণয় করার দায়িত্ব আমাদের নয়। তাছাড়া ডিসি অফিসের কারো সঙ্গে আমার কোন যোগসাজশ নেই। তাদের কাছ থেকে কোন সুবিধা নেওয়ার অভিযোগ সঠিক নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় খুন হন সাম্য
গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় খুন হন সাম্য
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
সর্বশেষ খবর
ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম
ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া
পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের খেলার সময়সূচি
আজকের খেলার সময়সূচি

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

৫৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের
ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা