শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

স্কুল নয়, কোচিংয়ে গুরুত্ব

শিক্ষার হালচাল - ১১
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
স্কুল নয়, কোচিংয়ে গুরুত্ব

স্কুলের পাঠদানের চেয়ে কোচিং সেন্টারে বেশি সময় দেন সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষকরা।

আবার কিছু কিছু প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কোচিং করতে বাধ্য করারও অভিযোগ পাওয়া যায়। শিক্ষার্থীরা এখন আর শেখার জন্য বা লেখাপড়ার জন্য স্কুল কলেজে যায় না। যায় হাজিরার জন্য, শিক্ষার্থী হিসেবে তালিকায় নাম থাকার জন্য। পড়ার জন্য, শেখার জন্য বা পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য ছোটে কোচিং সেন্টারগুলোতে। এ চিত্র পুরো দেশের। শিক্ষকরাও শিক্ষার্থীদের এ ধারণার সঙ্গে মানিয়ে নিয়েছেন। হাজিরা নিতেই সময় পার করছেন তারা। তাদের ধারণা- শ্রেণিকক্ষে না শেখালেও শিক্ষার্থীরা কোনো না কোনো কোচিং সেন্টারে গিয়ে পড়া শিখবে, পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাবে। তাই শ্রেণিকক্ষে শেখানোর এত তাড়া নেই। পরিস্থিতি এমন যে— কোচিংগুলোই এখন শিক্ষার মূল ব্যবস্থা।

 আর স্কুলগুলো শুধু সার্টিফিকেট কিংবা আনুষ্ঠানিকতার জন্য। কোচিং সেন্টার বা শিক্ষকদের সৃষ্ট প্রাইভেট হোমে প্রতিদিন সকাল-বিকাল-রাতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ভিড় থাকেই। স্কুল-কলেজে সমান্তরালে শ্রেণিকক্ষের মতো আয়োজন করে এসব জায়গায় পড়ানো হচ্ছে, স্কুলের আদলে পরীক্ষা হয়, ক্লাস হয়, দেওয়া হয় হোমওয়ার্ক। স্কুলের চেয়ে কোচিং সেন্টারে পড়াতেই বাধ্য হন অভিভাকরা। বিরক্ত ও ক্ষুব্ধ অভিভাবকরা সন্তানকে নিয়ে ছোটেন স্কুল এবং কোচিং সেন্টারে। রাজধানীর বেশ কয়েকটি স্কুলের শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে মিলেছে এসব তথ্য। শিক্ষার্থীদের ভাষ্য, স্কুলে তাদের শুধু আসা-যাওয়া। পড়াশোনার চাপ সামলাতে হয় কোচিংয়ে। কোচিংয়ের বিষয়গুলো প্রাকটিস করে যেতে হয়। নিয়মিত কোচিংয়ে পরীক্ষা দিতে হয়। কোচিংয়ের পরীক্ষা ও পড়াশোনার জন্য স্কুলের পড়াশোনায় তেমন গুরুত্ব দেওয়ার সুযোগ থাকে না। তাদের স্কুলের শিক্ষকরাই কোচিংয়ের শিক্ষক। স্কুলের চেয়ে কোচিংয়ে তারা পড়া আদায় করে নেন পাই টু পাই। তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফল ভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থার কারণে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। শিক্ষার্থীরা কি শিখল এটা এখন গুরুত্ব পায় না, গুরুত্ব পায় সে কতটা ভালো ফল করল। আর ভালো ফলের জন্য ছুটছে এক কোচিং থেকে অন্য কোচিংয়ে।

মাহিন বিশ্বাস। দয়াগঞ্জের সিটি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী। সকাল ৮টা থেকে ১২টা পর্যন্ত তার ক্লাস। এক ঘণ্টা বিরতি দিয়ে দুপুর ২টায় শুরু হয় তার কোচিং। ওই স্কুলের শিক্ষকরাই স্কুলের মধ্যেই বিকাল ৫টা পর্যন্ত কোচিং করান। সাদমান। রাজধানীর মনিপুর স্কুলের ৭ম শ্রেণির শিক্ষার্থী। স্কুল সময় দুপুর ১২টা থেকে ৪টা পর্যন্ত। এরপরই তার বাসায় ফেরার কথা। সময়মতো বাসায় ফিরে সে। কিন্তু স্কুলে যাওয়ার ক্ষেত্রে নির্ধারিত সময়ে বের হওয়া হয় না তার। তাকে বের হতে হয় সকাল ৮টায়। সকাল ৮টা থেকে ১১টা পর্যন্ত স্কুলের পাশের একটি কোচিং সেন্টারে পড়তে হয় তাকে। নাজমুস সাবা। মিরপুরের আরেকটি স্কুলের শিক্ষার্থী। তার স্কুল সময় ৮টা থেকে ১২টা পর্যন্ত। কিন্তু সে বাসায় ফেরে বিকাল ৫টায়। স্কুল শেষেই সাবা স্কুলের পাশেই একটি কোচিং সেন্টারে যায়। সেখানে থাকতে হয় প্রায় ৪ ঘণ্টা। কোচিংয়ের দেওয়া হোম ওয়ার্ক, পরীক্ষা নিয়েই পুরো ব্যস্ত সময় কাটে তার। উপরোক্ত শিক্ষার্থীদের বক্তব্য, ‘স্কুলে লেখাপড়া তেমন হয় না। স্যারেরা তেমন গুরুত্ব দিয়ে পড়ান না। তাই কোচিংয়ের বিকল্প নেই। স্কুলে গুরুত্ব দিয়ে শেখালে এবং প্রাকটিস করালে কোচিংয়ে যেতে হতো না।’ কিন্তু ভিন্ন কথা বললেন বামৈল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর বাবা শাহিনুর রহমান। বলেন, সরকারি স্কুল হওয়ার পরও এখানে ছেলে-মেয়েদের ভর্তি করাতে হয় টাকা দিয়ে। আবার ৪র্থ ও ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের কোচিং করতে বাধ্য করেন প্রধান শিক্ষক জাকির হোসেন। কোচিং বাবদ প্রতি শিক্ষার্থীর কাছ থেকে নেওয়া হয় ৫০০ টাকা। স্কুল পরিচালনা কমিটির অনুমোদন সাপেক্ষে কোচিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে— জানতে চাইলে একথা বলেন প্রধান শিক্ষক। পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজারের একটি স্কুলের শিক্ষার্থী তারিকুল ইসলামের ক্লাস শুরু সাড়ে ১২টায়। কিন্তু সকাল ৮টায় সে বাসা থেকে বের হয়। ৮টা থেকে ৯টা পর্যন্ত একজন শিক্ষকের কাছে গণিত, ৯টা থেকে ১০টা পর্যন্ত আরেকজন শিক্ষকের কাছে পদার্থ। দুপুর ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত এক কোচিংয়ে গিয়ে পড়ে রসায়ন। এর পর বাসা থেকে টিফিন বক্সে আনা খাবার খেয়ে হাজির হয় স্কুলে। ক্লান্ত শরীরে কোনো রকম ক্লাসগুলো পার করে। অভিভাবকরা বলছেন, স্কুলগুলোতে মানসম্পন্ন পড়াশোনা না হওয়ায় অপারগ হয়েই তাদের কোচিং সেন্টারমুখী হতে হচ্ছে। সরকার ২০১২ সালে কোচিং বাণিজ্য বন্ধ নীতিমালা জারি করে। ওই নীতিমালা অনুযায়ী শিক্ষকদের নিজ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট পড়ানোর সুযোগ নেই। অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বড়জোর ১০ জন শিক্ষার্থীকে পড়ানোর সুযোগ রয়েছে। কিন্তু এ নীতিমালা কাগজেই বন্দী। আলোর মুখ দেখে না। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মফস্বলের স্কুলগুলোতে পঞ্চম, অষ্টম ও দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি আশঙ্কাজনক হারে কমে গিয়েছে। অনুপস্থিত শিক্ষার্থীরা স্কুল বাদ দিয়ে বিভিন্ন কোচিং সেন্টার ও টিউটোরিয়াল হোমে ভিড় করছে। নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক জানান, একটি শ্রেণিকক্ষে ৮০ থেকে একশর বেশি শিক্ষার্থীকে ৩০-৪৫ মিনিটে কি শেখানো যাবে? হাজিরা নিতেই তো সময় চলে যায়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীরা যা জানতে চায় তা সময়ের অভাবে জানতে পারছে না। শেখানো যাচ্ছে না। তাই তারা বাধ্য হয়েই কোচিং সেন্টারমুখী হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
পুলিশের বাধার মুখে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ
পুলিশের বাধার মুখে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ
সোনার দাম কমে ভরি ২ লাখ ৯ হাজার
সোনার দাম কমে ভরি ২ লাখ ৯ হাজার
ঘুষ দিতে চেয়েছিলেন বৈষম্যবিরোধী নেতা সাকিব
ঘুষ দিতে চেয়েছিলেন বৈষম্যবিরোধী নেতা সাকিব
কাবুলে ভারতের মিশন পেল দূতাবাসের মর্যাদা
কাবুলে ভারতের মিশন পেল দূতাবাসের মর্যাদা
১ লাখ টন চাল কিনছে সরকার
১ লাখ টন চাল কিনছে সরকার
১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনি অ্যাপ
১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনি অ্যাপ
পদ্মায় কুমির গোসল না করতে মাইকিং
পদ্মায় কুমির গোসল না করতে মাইকিং
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষে নিহত ১
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষে নিহত ১
বিজিবির গুলিতে যুবক নিহত
বিজিবির গুলিতে যুবক নিহত
মসজিদে রাজনৈতিক কর্মসূচি নিষিদ্ধ চায় আমজনতার দল
মসজিদে রাজনৈতিক কর্মসূচি নিষিদ্ধ চায় আমজনতার দল
জোবায়েদের হত্যাকাণ্ড নিয়ে যে প্রশ্ন জবি শিক্ষক সমিতির
জোবায়েদের হত্যাকাণ্ড নিয়ে যে প্রশ্ন জবি শিক্ষক সমিতির
ধর্ষণের শিকার নারীর সঙ্গে ধর্ষকের বিয়ে বন্ধে হাই কোর্টে রিট
ধর্ষণের শিকার নারীর সঙ্গে ধর্ষকের বিয়ে বন্ধে হাই কোর্টে রিট
সর্বশেষ খবর
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা
যশোরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শচীনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দুই দিনের আয়োজন
শচীনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দুই দিনের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ৫০
নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ৫০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন: কাদের গনি চৌধুরী
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন: কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোশ্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন উড়িয়ে ববি বললেন, সবই মিথ্যা
সোশ্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন উড়িয়ে ববি বললেন, সবই মিথ্যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত
কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যুক্তরাজ্যে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যুক্তরাজ্যে গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গাংনীতে ইউনিয়ন পরিষদের ভবন ভাঙচুর ও চাল লুটের অভিযোগ
গাংনীতে ইউনিয়ন পরিষদের ভবন ভাঙচুর ও চাল লুটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাম পরিবর্তন বাগছাসের, শিগগিরই কমিটি প্রকাশ
নাম পরিবর্তন বাগছাসের, শিগগিরই কমিটি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইজিপির সঙ্গে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যানবাহনের গতিসীমা সচেতনতায় মাস মিডিয়া ক্যাম্পেইন শুরু
যানবাহনের গতিসীমা সচেতনতায় মাস মিডিয়া ক্যাম্পেইন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাটমোহরে খুচরা সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন
চাটমোহরে খুচরা সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায়  দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ২০
পাবনায়  দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম