শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ব্যস্ততা বাড়ছে বাংলাবান্ধায়

নেপাল ভুটান ও ভারত-বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা ব্যবহার করছেন আসা-যাওয়া করছেন রোগী ও পর্যটক, তবু সমস্যার শেষ নেই
মাহমুদ আজহার ও সরকার হায়দার, বাংলাবান্ধা (পঞ্চগড়) থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যস্ততা বাড়ছে বাংলাবান্ধায়

বাংলাদেশের অপার সম্ভাবনার স্থলবন্দর বাংলাবান্ধা। যাতায়াত বেড়েছে এ স্থলবন্দর দিয়ে। নেপাল, ভুটান ও ভারতের শিক্ষার্থীরা এ স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে আসছেন। আবার বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরাও শিলিগুড়ি, দার্জিলিংসহ বিভিন্ন স্থানে পড়াশোনা করতে এ বন্দর ব্যবহার করছেন। অনেকে চিকিৎসা নিতেও এই স্থলবন্দর দিয়ে শিলিগুড়ি-দার্জিলিং যাচ্ছেন। আগের তুলনায় বেড়েছে আমদানি-রপ্তানিও। পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া সীমান্তে এই বন্দরে ব্যবসা-বাণিজ্যের পাশাপাশি পর্যটন খাতে বিপুল রাজস্ব আয়ের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ভারত, নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য চলছে। সুযোগ এসেছে এই স্থলবন্দর ব্যবহার করে চীনের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্প্রসারণ ও সংস্কৃতি আদান-প্রদানের। কিন্তু নানামুখী সমস্যা গ্রাস করেছে এই স্থলবন্দরকে। জানা যায়, ২০১৬ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে শুরু হয় পূর্ণাঙ্গ ইমিগ্রেশন কার্যক্রম। ফলে চতুর্দেশীয় ব্যবসা-বাণিজ্যের স্বপ্নের দুয়ার খুলে যায়। এর মধ্যে পাঁচ লক্ষাধিক যাত্রী এই ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট ব্যবহার করেছেন। দিন দিন যাত্রীর সংখ্যাও বাড়ছে। বর্তমানে মাসে গড়ে ১৬ হাজার যাত্রী আসা-যাওয়া করছেন। ইতিমধ্যে এ বন্দরে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আয় করছে। বাংলাবান্ধায় প্রথম শ্রেণির স্থলবন্দর হিসেবে ইমিগ্রেশন কার্যক্রম পুরোদমে চালু হলে রাজস্ব আয় শতকোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ। ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে নানা হয়রানির শিকারও হতে হয় পর্যটকদের। সংশ্লিষ্ট বেশ কয়েকটি স্থানে বাড়তি টাকা খরচ করতে হয় তাদের। ঘাটে ঘাটে টাকা দিয়ে ইমিগ্রেশন পার হতে হয়। তেঁতুলিয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কাজী মাহমুদুর রহমান ডাবলু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অপার সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের। এ বন্দরে অবকাঠামো উন্নয়নে সরকারকে আরও গুরুত্ব দিতে হবে। ব্যবসা-বাণিজ্যের পাশাপাশি পর্যটকদের নানামুখী সমস্যা দূর করতে আমরা সবাই একসঙ্গে কাজ করছি।’ বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের রাজস্ব কর্মকর্তা ইছাহাক আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘স্থলবন্দরের উন্নয়নে সরকার নানা উদ্যোগ নিয়েছে। বন্দরটির সম্ভাবনা অনেক। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে এ বন্দরটিকে কাস্টমস হাউস হিসেবে ঘোষণা করা হবে এমন সম্ভাবনা উজ্জ্বল।’ জানা যায়, নেপাল, ভুটান ও ভারতের কয়েক শ শিক্ষার্থী বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর ব্যবহার করে দিনাজপুরে হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করছেন। আবার উত্তরবঙ্গের অনেকেই দার্জিলিং ও শিলিগুড়িতে চিকিৎসা নিতে বাংলাবান্ধা স্থলবন্ধর ব্যবহার করছেন। বাংলাদেশি অনেক শিক্ষার্থীও দার্জিলিংয়ে পড়াশোনা করতে যাচ্ছেন এ বন্দর দিয়ে। দার্জিলিংয়ে চিকিৎসা নিতে যাওয়া পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলা সদরের শাহীদা খাতুন নামে এক নারী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঢাকায় যাতায়াত করতে বেশি টাকা খরচ হয়। এ ছাড়া দার্জিলিংয়ে চিকিৎসাসেবার মানও ভালো। তাই চিকিৎসার প্রয়োজন হলে সপরিবারেই তারা বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে দার্জিলিং যান।

বাংলাবান্ধা বন্দর কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, ১৯৯৮ সালে নেপাল এবং ২০১১ সালে ভারতের সঙ্গে শুরু হয় ব্যবসা-বাণিজ্য কার্যক্রম। এরপর ২০১৭ সালের ১ জানুয়ারি ভুটান থেকে পাথর আমদানির মধ্য দিয়ে এই স্থলবন্দরের কার্যক্রম শুরু হয় প্রতিবেশী তিন দেশের সঙ্গে। বিপুল পরিমাণ রাজস্বও আয় হচ্ছে এই বন্দরে। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর থেকে ৩৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় হয়। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করে বন্দরটি আয় করে ৪৩ কোটি টাকা। ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ২০ কোটি টাকা। এ বছর অর্থবছর শেষ হওয়ার দুই মাস আগেই রাজস্ব আদায় হয়েছে ১৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা। ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে নির্ধারিত ৩৬ কোটি ৭৯ লাখ ৬৯ হাজার ৮১১ টাকা লক্ষ্যমাত্রা পেরিয়ে আদায় হয়েছে ৪৮ কোটি ৫৬ লাখ ১৩ হাজার ৮১৬ টাকা। ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩১ কোটি ৫৯ লাখ ৫৯ হাজার ৭০০ টাকা। গত জুন-জুলাই দুই মাসে আদায় হয়েছে ৩ কোটি ৭০ লাখ ১১ হাজার ৮২২ টাকা। ধারণা করা হচ্ছে, এ অর্থবছরে রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রার সূচক পেরিয়ে যাবে।

এদিকে নানা সমস্যার কারণে এই বন্দর দিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন ব্যবসায়ীরা। পর্যটকরাও বলছেন নানা সমস্যার কথা। এ বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ১৯টি পণ্য আমদানির অনুমোদন থাকলেও শুধু পাথর আমদানি হচ্ছে। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, অন্যান্য পণ্য আমদানিতে যে রকম সুবিধা দরকার, কাস্টমস কর্তৃপক্ষ সেই সুবিধা দিচ্ছে না বলে এই বন্দর দিয়ে আমদানি করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে অনেকে এও বলেন, এই বন্দরে এখনো আমদানি-রপ্তানির সুষম পরিবেশ তৈরি হয়নি। কয়েক বছর আগে কয়েকজন ব্যবসায়ী ফল আমদানি করলে স্থানীয় বাসিন্দারা ফলবাহী ট্রাকগুলো থেকে ফল লুটপাট করে। এজন্য অনেক ব্যবসায়ী নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন। এ ব্যাপারে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বলছে, ব্যবসায়ীদের জন্য তারা সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিতে প্রস্তুত। তবে অবকাঠামো আরও বাড়ানো দরকার বলে মনে করছেন তারা।

জানা যায়, স্থলবন্দরে এখনো নেই মোবাইল নেটওয়ার্ক। মোবাইল নেটওয়ার্ক না পাওয়ায় অনেককেই প্রায় তিন কিলোমিটার দূরে গিয়ে কথা বলতে হচ্ছে। সম্প্রতি টেলিটক নেটওয়ার্ক চালু করলেও বিদ্যুৎ না থাকলে নেটওয়ার্ক পাওয়া যায় না বলে অভিযোগ করেছেন অনেকে। বন্দরটিতে ব্যাংক ব্যবস্থা না থাকার কারণে ব্যবসায়ীরা এলসিও খুলতে পারছেন না। বন্দরের অবকাঠামোগত সমস্যাও রয়েছে। সবে একটি পাকা ইয়ার্ড নির্মাণ করা হয়েছে। ফলে সম্ভাবনাময় এই স্থলবন্দরটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে পড়তে হচ্ছে অসহনীয় ভোগান্তিতে।

পর্যটকদের অভিযোগ, এ বন্দরে লাগেজ বহনের নেই কোনো ট্রলি। অসুস্থ রোগীদের জন্য নেই হুইলচেয়ার। আসা-যাওয়ার পথে নেই কোনো যাত্রী ছাউনি। বৃষ্টি হলে ভিজেই যাতায়াত করতে হয় এখানে। ভালো মানের আবাসিক হোটেলও নেই। গড়ে ওঠেনি রেস্টুরেন্ট। ডলার ইনডোর্স ও মানি এক্সচেঞ্জ সুবিধা না থাকায় ব্যাগেজ ক্লিয়ারেন্স নিয়ে জটিলতায় পড়তে হয় যাত্রীদের। জিরো পয়েন্ট থেকে প্রায় ২০০ গজ ব্যাগেজ বহন করার সুবিধা না থাকায় দুর্ভোগ পোহান পর্যটকরা। জিরো পয়েন্টে যেটুকু সড়ক রয়েছে প্রায় সময়ই বন্ধ থাকে। ফলে যাত্রীদের উঁচু-নিচু পথ দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। এ ছাড়া রাজধানী ঢাকা থেকে বাংলাবান্ধায় সরাসরি যানবাহন নেই। এমনকি বাংলাবান্ধা থেকে দিনাজপুর ও রংপুর পর্যন্ত সরাসরি গাড়ি না থাকায় এই চেকপোস্ট ব্যবহারকারীরা হয়রানির শিকার হচ্ছেন।

এদিকে বিজিবির উদ্যোগে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধায় চোরাচালান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ এবং অবৈধ অনুপ্রবেশ বন্ধে প্রশিক্ষিত কুকুরের সহায়তা নেওয়া হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে। বিজিবির আয়োজনে রবিবার অনুষ্ঠিত এক সেমিনারে বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্টে সিসি ক্যামেরা স্থাপন, বডি ও ব্যাগ স্ক্যানার মেশিন স্থাপন এবং প্রশিক্ষিত কুকুরের ব্যবহারসহ আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে সেবা কার্যক্রম শিগগিরই চালু করা হবে বলে জানানো হয়। বিজিবি বলছে, এতে যাত্রীদের হয়রানি যেমন কমবে, তেমনি অপরাধ ও চোরাচালানও রোধ করা সম্ভব হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
সর্বশেষ খবর
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে

২৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার
রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

৪৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম