শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ছাত্রদলের কাউন্সিল সভা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের দায়িত্ব

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের দায়িত্ব

যে কোনো সাংগঠনিক-রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও ব্যবস্থা গ্রহণের দায়িত্ব বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ওপর প্রদান করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। এখন থেকে ছাত্রদল গঠন ও পুনর্গঠনসহ গঠনতন্ত্র সংশোধন, কাউন্সিল আহ্বান, কাউন্সিল মুলতবি, নেতৃত্ব নির্ধারণে নির্বাচন পরিচালনা করার বিষয়ে তাকে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। গতকাল রাজধানীর নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ছাত্রদলের কাউন্সিল সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এদিকে ছাত্রদলের কাউন্সিল প্রক্রিয়া থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন বিএনপি নেতারা। কাউন্সিলের প্রক্রিয়াগত ত্রুটি ও আদালতের আদেশের কারণে নতুনভাবে কাউন্সিলের প্রস্তুতি শুরু করেছে ছাত্রদল। এ ক্ষেত্রে বিএনপি শুধু অভিভাবকের ভূমিকায় থাকবে। গতকাল রাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সাবেক ছাত্রদল নেতাদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে লন্ডন থেকে স্কাইপেতে ছিলেন তারেক রহমান। বৈঠকের পর রাতেই ফোন করে সারা দেশের ছাত্রদল কাউন্সিলদের ঢাকায় আসতে বলা হয়েছে। আজ-কালের মধ্যে ছাত্রদলের কাউন্সিলররা বৈঠক করে পরবর্তী করণীয় ঠিক করবেন বলে জানা গেছে। ছাত্রদলের কাউন্সিল উপলক্ষে ৯ জুন সংগঠনটির সাবেক ১৬ নেতাকে দিয়ে নির্বাচন পরিচালনা, বাছাই ও আপিল কমিটি গঠন করা হয়। নেতারা সরে দাঁড়ানোর কারণে এসব কমিটির কার্যক্রমও আর থাকছে না। জানতে চাইলে ছাত্রদলের সাবেক নেতা এ বি এম মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কাউন্সিলররা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে দায়িত্ব দিয়েছেন। আদালতের নিষেধাজ্ঞার কারণে আমরা এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারছি না। ছাত্রদলই তাদের কাউন্সিল করবে। এ ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা নেই।’

সূত্র জানায়, আদালতের নিষেধাজ্ঞার পর বিএনপি প্রমাণ করত চাইছে, তাদের এই কাউন্সিলের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ততা নেই। দলের অন্যতম সহযাগী সংগঠনের দেখভালের কাজটিই শুধু তারা করছেন।

সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন তারেক রহমান : এদিকে যে কোনো সাংগঠনিক-রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও ব্যবস্থা গ্রহণের দায়িত্ব বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ওপর প্রদান করেছে ছাত্রদল। এখন থেকে ছাত্রদল গঠন ও পুনর্গঠনসহ গঠনতন্ত্র সংশোধন, কাউন্সিল আহ্বান, কাউন্সিল মুলতবি, নেতৃত্ব নির্ধারণে নির্বাচন পরিচালনা করার বিষয়ে তাকে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। গতকাল রাজধানীর নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ছাত্রদলের কাউন্সিল সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। বেলা ১টা থেকে এক ঘণ্টার এ বৈঠকে সারা দেশ থেকে আসা ছাত্রদলের তিন শতাধিক কাউন্সিলর উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর পূর্ব শাখার সভাপতি খন্দকার এনামুল হক। সূত্র জানায়, বিএনপি চেয়ারপারসন কিংবা তার অনুপস্থিতিতে অনুরূপ দায়িত্ব পালনরত ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ছাত্রদলের সাংগঠনিক অভিভাবক হিসেবে ঘোষণা করার ব্যাপারে একটি প্রস্তাব সভায় উত্থাপন করেন একজন কাউন্সিলর। সঙ্গে সঙ্গে সে প্রস্তাবে সবাই সমর্থন করেন। পরে ছাত্রদলের গঠনতন্ত্রের সংশোধন, কাউন্সিল আহ্বান, কাউন্সিল মুলতবি করা, নেতৃত্ব নির্ধারণে নির্বাচন পরিচালনা করাসহ যে কোনো সাংগঠনিক-রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও ব্যবস্থা গ্রহণের দায়িত্ব তারেক রহমানকে প্রদানের বিষয়ে প্রস্তাব করেন কাউন্সিলর মিজানুর রহমান রাজ। তার এ প্রস্তাবে সর্বসম্মতিক্রমে সমর্থন জানান কাউন্সিলরা। সভায় ছাত্রদলের মেয়াদোত্তীর্ণ কেন্দ্রীয় কমিটি বাতিল করার জন্য ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে ধন্যবাদ জানান কাউন্সিলররা। সভার বিষয়ে রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে জানানো হয়, ছাত্রদলের কাউন্সিল সভায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে কোনো প্রমাণ ছাড়াই কারারুদ্ধ করার নিন্দা জানানো হয়েছে। পাশাপাশি মিথ্যা ও সাজানো মামলায় বিচারের নামে তার প্রতি যে অবিচার চালানো হচ্ছে, তারও নিন্দা করে অবিলম্বে খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করা হয়েছে। একই সঙ্গে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিকভাবে হয়রানির উদ্দেশ্যে যেসব মিথ্যা মামলা করা হয়েছে, তার নিন্দা এবং সব মামলা তুলে নেওয়ার জোর দাবি জানানো হয়। এ ছাড়া বিবৃতিতে জানানো হয়, সভায় শিক্ষা খাতসহ সব খাতে যে মেগা দুর্নীতি হয়েছে, এ ব্যাপারে বিচার বিভাগের নেতৃত্বে বিশিষ্ট নাগরিকদের সমন্বয়ে একটি তদন্তের আয়োজন জরুরি বলে মনে করছে ছাত্রদল। একই সঙ্গে লুটেরাদের বিরুদ্ধে দ্রুত কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। সভা সম্পর্কে জানতে চাইলে ছাত্রদলের ঢাকা মহানগর পূর্ব শাখার সভাপতি খন্দকার এনামুল হক বলেন, ‘গঠনতন্ত্র মোতাবেক ছাত্রদলের সাংগঠনিক অভিভাবক বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তার অনুপস্থিতিতে এখন আমাদের অভিভাবক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে- আমাদের সাংগঠনিক অভিভাবক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তার ওপর কাউন্সিল-সংক্রান্ত সব ক্ষমতা অর্পণ করা হয়েছে। এখন তিনি যে সিদ্ধান্ত দেবেন আমরা তা মানব। তার নির্দেশনা মেনে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করব। বৈঠক আজকের (গতকাল) মতো মুলতবি করা হয়েছে।’ বৈঠকে তিন শতাধিক কাউন্সিলর উপস্থিত ছিলেন বলেও জানান ছাত্রদলের এই নেতা। বিএনপি আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, আদালতের আদেশ অনুযায়ী ছাত্রদলের কাউন্সিলে কোনো নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়নি। ছাত্রদল নিজস্ব গঠনতন্ত্র অনুযায়ী পরিচালিত হয়। তারা ইচ্ছা করলে কাউন্সিল করতে পারবে। সে ক্ষেত্রে আইনি কোনো বাধা নেই। তিনি বলেন, ‘বিএনপির ১০ নেতাকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। আমরা যথাসময়ে আদালতে জবাব দেব।’

নির্বাচন পরিচালনায় ‘প্রস্তুতি কমিটি’ হচ্ছে : এদিকে কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে নির্বাচন পরিচালনায় ‘প্রস্তুতি কমিটি’ গঠন করা হচ্ছে। দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানায়, ছাত্রদলের বিলুপ্ত কমিটির কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে সিনিয়র কয়েকজন এবং ঢাকা মহানগরের সিনিয়র নেতাদের সমন্বয়ে নির্বাচন পরিচালনার জন্য ‘প্রস্তুতি কমিটি’ করা হবে। ছাত্রদলের মধ্য থেকে এ কমিটি গঠন করা হলে সে ক্ষেত্রে আইনিভাবে কোনো সমস্যায়ও পড়তে হবে না এমনটাই মনে করছেন সংগঠনটির নেতারা। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী সপ্তাহের যে কোনো দিন কাউন্সিল হতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
সাভার হচ্ছে সিটি করপোরেশন
সাভার হচ্ছে সিটি করপোরেশন
আবারও দরপতন শেয়ারবাজারে
আবারও দরপতন শেয়ারবাজারে
সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে
সড়ক নিরাপত্তায় ১২ দফা সুপারিশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির
সড়ক নিরাপত্তায় ১২ দফা সুপারিশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ে দাখিল
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি
সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
বিয়েটা করে ফেলুন রাহুলকে বললেন মিষ্টির দোকানি
বিয়েটা করে ফেলুন রাহুলকে বললেন মিষ্টির দোকানি
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
সর্বশেষ খবর
সহযোগী অধ্যাপক হলেন ১০২ চিকিৎসক
সহযোগী অধ্যাপক হলেন ১০২ চিকিৎসক

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনের শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস, শিক্ষার্থী নিহত ২০ হাজার
ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনের শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস, শিক্ষার্থী নিহত ২০ হাজার

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক-কর্মরত সেনা কর্মকর্তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
সাবেক-কর্মরত সেনা কর্মকর্তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপ, ভারি বৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ, ভারি বৃষ্টির আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

৩৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

৪৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক
মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক

মাঠে ময়দানে

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে
চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে

মাঠে ময়দানে