শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

কিশোর গ্যাংয়ের উত্থান

করোনায় স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় পরিস্থিতির অবনতি, গোয়েন্দা প্রতিবেদনে তথ্য
আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
কিশোর গ্যাংয়ের উত্থান

রাজধানীর সবুজবাগ থানার রাজারবাগ বাগপাড়া দরবার গলিতে সিদ্দিকের প্রেসের সামনে কিশোর গ্যাংয়ের হাতে খুন হন মো. জোব্বার আলী। এ ঘটনায় ৮ সেপ্টেম্বর নিহতের ভাই মো. সিদ্দিক বাদী হয়ে সবুজবাগ থানায় একটি মামলা করেন। কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা এ খুনে জড়িত বলে পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে বেরিয়ে আসে। এরপর সিসিটিভি ফুটেজ দেখে খুনি চিহ্নিত করা হয়। পরে ১৭ সেপ্টেম্বর মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল থেকে ইমন ও তার ভাই ইয়াছিনকে গ্রেফতার করা হয়। ইমন সুইচ গিয়ার দিয়ে জোব্বারকে খুন করে আর ইয়াছিন তাকে সহযোগিতা করে। ১৮ সেপ্টেম্বর ইমন এবং ১৯ সেপ্টেম্বর ইয়াছিন খুনের দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। রাজধানীর উত্তরখান থানার রাজাবাড়ি খ্রিস্টানপাড়া রোডে কিশোর গ্যাংয়ের হাতে খুন হয় উত্তরা পাললিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থী সোহাগ। এ ঘটনায় ২৮ আগস্ট নিহতের বড়ভাই উত্তরখান থানায় একটি মামলা করেন। কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা এ খুনে জড়িত বলে পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে বেরিয়ে আসে। পরে ২২ সেপ্টেম্বর দক্ষিণখানের মোল্লারটেক এলাকা থেকে সোহাগ হত্যায় প্রধান অভিযুক্ত ‘দ্য বস’ গ্যাংয়ের টিম লিডার হৃদয় ও মাহবুবুল ইসলাম রাসেল ওরফে কাটার রাসেলকে গ্রেফতার করে র‌্যাব-১ এর সদস্যরা। এ সময় তাদের কাছ থেকে দুটি বিদেশি পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন ও ৮ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।

র‌্যাব বলছে, গ্রেফতার হৃদয় ও রাসেল উত্তরখান এলাকার ‘রগকাটা’ গ্রুপেরও সদস্য। দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী রাসেল হৃদয়ের নেতৃত্বাধীন কিশোর গ্যাং গ্রুপ দ্য বস বা হৃদয় গ্যাংয়ে কাজ করত। আর হৃদয় ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা বাদ দিয়ে উত্তরায় একটি ওয়ার্কশপে কাজ করত। তার সঙ্গে রাসেল, নাদিম, সানি, মেহেদী, সাদ, সাব্বিরসহ এলাকার উঠতি বয়সের কিশোরদের সুসম্পর্ক থাকায় সবাইকে নিয়ে কিশোর গ্যাং ‘দ্য বস’ প্রতিষ্ঠা করে এবং সে নেতৃত্ব দেয়। এই গ্রুপের সদস্য প্রায় ১০/১২ জন। টেলিভিশনের বিভিন্ন দেশি-বিদেশি সিরিয়াল দেখে এরা অপরাধ ও আত্মগোপনের বিভিন্ন কৌশল রপ্ত করে।

রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে কিশোর গ্যাং সদস্যদের অপরাধমূলক কর্মকান্ড আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। আর এতে হুমকির মুখে পড়েছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। শুধু রাজধানীর ১০ থানা এলাকাতেই ৩২টি কিশোর গ্যাংয়ের ৫০০ থেকে সাড়ে ৫০০ সদস্য অপরাধমূলক কর্মকান্ডে লিপ্ত রয়েছে। এখনই তাদের নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হতে পারে। সম্প্রতি সরকারের একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরে কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণে ১২ দফা সুপারিশ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা নিয়ন্ত্রণে আনতে ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা দেওয়া, জুমার খুতবায় কিশোর অপরাধের ভয়াবহতা সম্পর্কে অভিভাবকদের সচেতন করা এবং কিশোরদের নিয়মিত কাউন্সেলিং করা। প্রতিবেদনটি এরই মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোতে পাঠানো হয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ৪ মাসে কিশোর সন্ত্রাসীদের হাতে ১৩টি চাঞ্চল্যকর খুনের ঘটনা ঘটেছে। এতে সমাজে অস্থিরতাসহ এলাকাবাসীর মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। গ্রেফতার করেও গ্যাং সদস্যদের তৎপরতা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না। করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় এবং কর্মজীবী কিশোররা তাদের কর্মস্থান হারিয়ে অধিকতর বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সর্বশেষ শুক্রবার সাতক্ষীরায় কিশোর গ্যাং সদস্যদের চাপাতির কোপে চার আঙ্গুল হারিয়েছেন যুবলীগ নেতা মুজাহিদুর রহমান অন্তু। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসের কারণে ২৫ মার্চ গার্মেন্ট ও শিল্প-কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে সরকার। বর্তমানে কলকারখানা চালু হলেও দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এ কারণে স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার চাপ নেই। আবার অনেক কিশোর করোনার কারণে কর্মসংস্থান হারিয়েছে। একদিকে স্কুল-কলেজ বন্ধ, অন্যদিকে অনেক কিশোর বেকার হয়ে পড়ায় তারা একত্রে পাড়া-মহল্লার অলিগলিতে আড্ডা জমাচ্ছে। নিজেদের গ্রুপ ভারি করার জন্য তারা উঠতি বয়সী কিশোরদের দলে টানছে। পাড়া-মহল্লায় নারী ও কিশোরী মেয়েদের উত্ত্যক্ত করার পাশাপাশি এলাকায় প্রভাব বিস্তার করতে অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে কিশোররা। সামান্য কারণে খুনের মতো ঘটনাও ঘটাচ্ছে তারা। শুধু ঢাকার ডেমরা, সূত্রাপুর, সবুজবাগ, খিলক্ষেত, কোতোয়ালি, উত্তরা পশ্চিম, তুরাগ, খিলগাঁও, দক্ষিণখান ও টঙ্গী থানা এলাকায় ৩২টি কিশোর গ্যাংয়ের ৫০০ থেকে সাড়ে ৫০০ সদস্য বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত। একই স্কুলে অধ্যয়নরত ও একই পাড়া-মহল্লায় বসবাসরত কিশোর-তরুণরা ফেসবুকসহ বিভিন্ন ধরনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাহারি ও চটকদার নাম দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন গ্যাং তৈরি করছে। মোড়ে মোড়ে আড্ডা দেওয়ার পাশাপাশি তাদের মধ্যে ইন্টারনেটে অশ্লীল ছবি দেখার প্রবণতাও বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ছাড়া আধিপত্য বিস্তারসহ নানা কারণে কিশোর গ্যাং সদস্যরা একে অপরের সঙ্গে বিবাদে জড়িয়ে পড়ছে, যা খুবই উদ্বেগজনক। প্রতিবেদনে বলা হয়, কিশোর সন্ত্রাসীরা কখনো রাজনৈতিক ছত্রছায়ায়, আবার কখনো বড়মাপের সন্ত্রাসীদের ছত্রছায়ায় অবস্থান করে অপরাধমূলক কর্মকান্ড চালাচ্ছে। তাদের কারণে সমাজে শান্তিশৃঙ্খলা ও সুষ্ঠু পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। রাস্তাঘাটে প্রকাশ্যে ছিনতাই, ছাত্রী অপহরণ, অ্যাসিড নিক্ষেপের ঘটনায় কিশোরী-তরুণীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।

প্রতিবেদনের সুপারিশে বলা হয়, শিশু-কিশোরদের মানসিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশে অভিভাবকদের আরও যত্নবান হওয়ার পাশাপাশি ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা দিতে হবে। পারিবারিক বন্ধন জোরদারের পাশাপাশি সন্তানরা কোথায় যাচ্ছে, কী করছে, কাদের সঙ্গে মিশছে- এ ব্যাপারে নিয়মিত খোঁজ রাখতে হবে। খারাপ প্রকৃতির ছেলেদের সঙ্গে সন্তানকে না মেশার জন্য পরামর্শ দিতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বেশি করে খেলাধুলা, সংস্কৃতি চর্চা ও বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করতে হবে। স্কুল-কলেজে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন পরিচালনার পাশাপাশি শিক্ষকদের মোটিভেশনাল ভূমিকা রাখতে হবে। গণমাধ্যমে শিশু-কিশোরদের মানসিক বিকাশে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ ও অনুষ্ঠান পরিচালনার ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি সুবিধাবঞ্চিত ও দরিদ্র শিশু-কিশোরদের সুশিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে। কিশোর-তরুণদের গ্যাং কালচারের বিরুদ্ধে সামাজিকভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ কর্তৃক কিশোর গ্যাং নির্মূলে হটস্পট চিহ্নিত করে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করাসহ জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। স্থানীয় রাজনীতিবিদরা যেন কিশোরদের বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ডে ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা করতে না পারেন সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। কমিউনিটি পুলিশিং, বিট পুলিশিং কার্যক্রম জোরদারসহ গ্যাং শনাক্তকরণে পাড়া-মহল্লায় অভিভাবকসহ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও গণমাধ্যম ব্যক্তিদের সমন্বয়ে কমিটি গঠন করে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীরা যাতে লেখাপড়ার বাইরে অন্য কোনো অসৎ উদ্দেশ্যে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে না পারে সে ব্যাপারে অভিভাবকদের সতর্ক থাকতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ গবেষক তৌহিদুল হক জানান, করোনার সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেড়েছে। বেড়েছে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্ব। ঢাকায় কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকলেও ঢাকার বাইরে আগের মতো চলাফেরা করছে কিশোররা। বিভিন্ন বিষয়ে অধিক সময় দেওয়ায় বিরোধ বাড়ছে। ফলে হত্যা, ইভ টিজিং, ছিনতাই, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, মারামারিসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধে জড়াচ্ছে কিশোররা। কিশোর গ্যাং স্থায়ী কালচারে পরিণত হতে যাচ্ছে। এর অন্যতম কারণ উন্মুক্ত বা আকাশ সংস্কৃতি, ইন্টারনেট, তথ্য ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রভাবিত হচ্ছে। এ ছাড়া রাজনৈতিক আশ্রয়ও একটি কারণ। করোনার সময় অভিভাবকদের পরিকল্পনার অভাবে সন্তানদের কাজে লাগাতে ব্যর্থ হচ্ছে। আর এই সুযোগে তার সন্তান নিজের মতো করে সময় ব্যয় করছে। পরে সে নিজেকে আলাদা করে উপস্থাপন করতে চায়। আর এটি করতে গিয়েই কিশোর গ্যাংয়ের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে বা নিজে কিশোর গ্যাং সৃষ্টি করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

১০ মিনিট আগে | পরবাস

ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক
ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

১৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা