শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

কিশোর গ্যাংয়ের উত্থান

করোনায় স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় পরিস্থিতির অবনতি, গোয়েন্দা প্রতিবেদনে তথ্য
আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
কিশোর গ্যাংয়ের উত্থান

রাজধানীর সবুজবাগ থানার রাজারবাগ বাগপাড়া দরবার গলিতে সিদ্দিকের প্রেসের সামনে কিশোর গ্যাংয়ের হাতে খুন হন মো. জোব্বার আলী। এ ঘটনায় ৮ সেপ্টেম্বর নিহতের ভাই মো. সিদ্দিক বাদী হয়ে সবুজবাগ থানায় একটি মামলা করেন। কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা এ খুনে জড়িত বলে পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে বেরিয়ে আসে। এরপর সিসিটিভি ফুটেজ দেখে খুনি চিহ্নিত করা হয়। পরে ১৭ সেপ্টেম্বর মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল থেকে ইমন ও তার ভাই ইয়াছিনকে গ্রেফতার করা হয়। ইমন সুইচ গিয়ার দিয়ে জোব্বারকে খুন করে আর ইয়াছিন তাকে সহযোগিতা করে। ১৮ সেপ্টেম্বর ইমন এবং ১৯ সেপ্টেম্বর ইয়াছিন খুনের দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। রাজধানীর উত্তরখান থানার রাজাবাড়ি খ্রিস্টানপাড়া রোডে কিশোর গ্যাংয়ের হাতে খুন হয় উত্তরা পাললিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থী সোহাগ। এ ঘটনায় ২৮ আগস্ট নিহতের বড়ভাই উত্তরখান থানায় একটি মামলা করেন। কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা এ খুনে জড়িত বলে পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে বেরিয়ে আসে। পরে ২২ সেপ্টেম্বর দক্ষিণখানের মোল্লারটেক এলাকা থেকে সোহাগ হত্যায় প্রধান অভিযুক্ত ‘দ্য বস’ গ্যাংয়ের টিম লিডার হৃদয় ও মাহবুবুল ইসলাম রাসেল ওরফে কাটার রাসেলকে গ্রেফতার করে র‌্যাব-১ এর সদস্যরা। এ সময় তাদের কাছ থেকে দুটি বিদেশি পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন ও ৮ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।

র‌্যাব বলছে, গ্রেফতার হৃদয় ও রাসেল উত্তরখান এলাকার ‘রগকাটা’ গ্রুপেরও সদস্য। দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী রাসেল হৃদয়ের নেতৃত্বাধীন কিশোর গ্যাং গ্রুপ দ্য বস বা হৃদয় গ্যাংয়ে কাজ করত। আর হৃদয় ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা বাদ দিয়ে উত্তরায় একটি ওয়ার্কশপে কাজ করত। তার সঙ্গে রাসেল, নাদিম, সানি, মেহেদী, সাদ, সাব্বিরসহ এলাকার উঠতি বয়সের কিশোরদের সুসম্পর্ক থাকায় সবাইকে নিয়ে কিশোর গ্যাং ‘দ্য বস’ প্রতিষ্ঠা করে এবং সে নেতৃত্ব দেয়। এই গ্রুপের সদস্য প্রায় ১০/১২ জন। টেলিভিশনের বিভিন্ন দেশি-বিদেশি সিরিয়াল দেখে এরা অপরাধ ও আত্মগোপনের বিভিন্ন কৌশল রপ্ত করে।

রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে কিশোর গ্যাং সদস্যদের অপরাধমূলক কর্মকান্ড আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। আর এতে হুমকির মুখে পড়েছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। শুধু রাজধানীর ১০ থানা এলাকাতেই ৩২টি কিশোর গ্যাংয়ের ৫০০ থেকে সাড়ে ৫০০ সদস্য অপরাধমূলক কর্মকান্ডে লিপ্ত রয়েছে। এখনই তাদের নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হতে পারে। সম্প্রতি সরকারের একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরে কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণে ১২ দফা সুপারিশ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা নিয়ন্ত্রণে আনতে ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা দেওয়া, জুমার খুতবায় কিশোর অপরাধের ভয়াবহতা সম্পর্কে অভিভাবকদের সচেতন করা এবং কিশোরদের নিয়মিত কাউন্সেলিং করা। প্রতিবেদনটি এরই মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোতে পাঠানো হয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ৪ মাসে কিশোর সন্ত্রাসীদের হাতে ১৩টি চাঞ্চল্যকর খুনের ঘটনা ঘটেছে। এতে সমাজে অস্থিরতাসহ এলাকাবাসীর মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। গ্রেফতার করেও গ্যাং সদস্যদের তৎপরতা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না। করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় এবং কর্মজীবী কিশোররা তাদের কর্মস্থান হারিয়ে অধিকতর বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সর্বশেষ শুক্রবার সাতক্ষীরায় কিশোর গ্যাং সদস্যদের চাপাতির কোপে চার আঙ্গুল হারিয়েছেন যুবলীগ নেতা মুজাহিদুর রহমান অন্তু। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসের কারণে ২৫ মার্চ গার্মেন্ট ও শিল্প-কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে সরকার। বর্তমানে কলকারখানা চালু হলেও দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এ কারণে স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার চাপ নেই। আবার অনেক কিশোর করোনার কারণে কর্মসংস্থান হারিয়েছে। একদিকে স্কুল-কলেজ বন্ধ, অন্যদিকে অনেক কিশোর বেকার হয়ে পড়ায় তারা একত্রে পাড়া-মহল্লার অলিগলিতে আড্ডা জমাচ্ছে। নিজেদের গ্রুপ ভারি করার জন্য তারা উঠতি বয়সী কিশোরদের দলে টানছে। পাড়া-মহল্লায় নারী ও কিশোরী মেয়েদের উত্ত্যক্ত করার পাশাপাশি এলাকায় প্রভাব বিস্তার করতে অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে কিশোররা। সামান্য কারণে খুনের মতো ঘটনাও ঘটাচ্ছে তারা। শুধু ঢাকার ডেমরা, সূত্রাপুর, সবুজবাগ, খিলক্ষেত, কোতোয়ালি, উত্তরা পশ্চিম, তুরাগ, খিলগাঁও, দক্ষিণখান ও টঙ্গী থানা এলাকায় ৩২টি কিশোর গ্যাংয়ের ৫০০ থেকে সাড়ে ৫০০ সদস্য বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত। একই স্কুলে অধ্যয়নরত ও একই পাড়া-মহল্লায় বসবাসরত কিশোর-তরুণরা ফেসবুকসহ বিভিন্ন ধরনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাহারি ও চটকদার নাম দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন গ্যাং তৈরি করছে। মোড়ে মোড়ে আড্ডা দেওয়ার পাশাপাশি তাদের মধ্যে ইন্টারনেটে অশ্লীল ছবি দেখার প্রবণতাও বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ছাড়া আধিপত্য বিস্তারসহ নানা কারণে কিশোর গ্যাং সদস্যরা একে অপরের সঙ্গে বিবাদে জড়িয়ে পড়ছে, যা খুবই উদ্বেগজনক। প্রতিবেদনে বলা হয়, কিশোর সন্ত্রাসীরা কখনো রাজনৈতিক ছত্রছায়ায়, আবার কখনো বড়মাপের সন্ত্রাসীদের ছত্রছায়ায় অবস্থান করে অপরাধমূলক কর্মকান্ড চালাচ্ছে। তাদের কারণে সমাজে শান্তিশৃঙ্খলা ও সুষ্ঠু পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। রাস্তাঘাটে প্রকাশ্যে ছিনতাই, ছাত্রী অপহরণ, অ্যাসিড নিক্ষেপের ঘটনায় কিশোরী-তরুণীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।

প্রতিবেদনের সুপারিশে বলা হয়, শিশু-কিশোরদের মানসিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশে অভিভাবকদের আরও যত্নবান হওয়ার পাশাপাশি ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা দিতে হবে। পারিবারিক বন্ধন জোরদারের পাশাপাশি সন্তানরা কোথায় যাচ্ছে, কী করছে, কাদের সঙ্গে মিশছে- এ ব্যাপারে নিয়মিত খোঁজ রাখতে হবে। খারাপ প্রকৃতির ছেলেদের সঙ্গে সন্তানকে না মেশার জন্য পরামর্শ দিতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বেশি করে খেলাধুলা, সংস্কৃতি চর্চা ও বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করতে হবে। স্কুল-কলেজে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন পরিচালনার পাশাপাশি শিক্ষকদের মোটিভেশনাল ভূমিকা রাখতে হবে। গণমাধ্যমে শিশু-কিশোরদের মানসিক বিকাশে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ ও অনুষ্ঠান পরিচালনার ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি সুবিধাবঞ্চিত ও দরিদ্র শিশু-কিশোরদের সুশিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে। কিশোর-তরুণদের গ্যাং কালচারের বিরুদ্ধে সামাজিকভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ কর্তৃক কিশোর গ্যাং নির্মূলে হটস্পট চিহ্নিত করে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করাসহ জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। স্থানীয় রাজনীতিবিদরা যেন কিশোরদের বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ডে ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা করতে না পারেন সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। কমিউনিটি পুলিশিং, বিট পুলিশিং কার্যক্রম জোরদারসহ গ্যাং শনাক্তকরণে পাড়া-মহল্লায় অভিভাবকসহ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও গণমাধ্যম ব্যক্তিদের সমন্বয়ে কমিটি গঠন করে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীরা যাতে লেখাপড়ার বাইরে অন্য কোনো অসৎ উদ্দেশ্যে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে না পারে সে ব্যাপারে অভিভাবকদের সতর্ক থাকতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ গবেষক তৌহিদুল হক জানান, করোনার সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেড়েছে। বেড়েছে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্ব। ঢাকায় কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকলেও ঢাকার বাইরে আগের মতো চলাফেরা করছে কিশোররা। বিভিন্ন বিষয়ে অধিক সময় দেওয়ায় বিরোধ বাড়ছে। ফলে হত্যা, ইভ টিজিং, ছিনতাই, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, মারামারিসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধে জড়াচ্ছে কিশোররা। কিশোর গ্যাং স্থায়ী কালচারে পরিণত হতে যাচ্ছে। এর অন্যতম কারণ উন্মুক্ত বা আকাশ সংস্কৃতি, ইন্টারনেট, তথ্য ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রভাবিত হচ্ছে। এ ছাড়া রাজনৈতিক আশ্রয়ও একটি কারণ। করোনার সময় অভিভাবকদের পরিকল্পনার অভাবে সন্তানদের কাজে লাগাতে ব্যর্থ হচ্ছে। আর এই সুযোগে তার সন্তান নিজের মতো করে সময় ব্যয় করছে। পরে সে নিজেকে আলাদা করে উপস্থাপন করতে চায়। আর এটি করতে গিয়েই কিশোর গ্যাংয়ের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে বা নিজে কিশোর গ্যাং সৃষ্টি করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্পকলায় বাতিঘরের মাংকি ট্রায়াল
শিল্পকলায় বাতিঘরের মাংকি ট্রায়াল
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল
বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ সরকারের বিবেচনার বিষয়
বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ সরকারের বিবেচনার বিষয়
বিএনপির পক্ষ নেওয়ায় ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন জামায়াত প্রার্থীর
বিএনপির পক্ষ নেওয়ায় ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন জামায়াত প্রার্থীর
শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
নিষেধাজ্ঞা উঠলেও জাহাজ ছাড়েনি
নিষেধাজ্ঞা উঠলেও জাহাজ ছাড়েনি
স্বস্তির আভাস চালের দামে
স্বস্তির আভাস চালের দামে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
সুন্দরবনে নিখোঁজ প্রবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
সুন্দরবনে নিখোঁজ প্রবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
সর্বশেষ খবর
ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড
ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল
ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান
মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান

৩৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে
কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা
মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!
পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?
এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি
ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়
দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা
বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার
কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি
ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ
দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা

সম্পাদকীয়

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য

সম্পাদকীয়

২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক
২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক

দেশগ্রাম

ছেলের হাতে বাবা খুন
ছেলের হাতে বাবা খুন

দেশগ্রাম

রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি

সম্পাদকীয়

চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে রাতভর আটকে নির্যাতন
চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে রাতভর আটকে নির্যাতন

দেশগ্রাম

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়

‘হাসিনা মানুষের ভোটের অধিকার হরণ করেছেন’
‘হাসিনা মানুষের ভোটের অধিকার হরণ করেছেন’

দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩
ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

দুই পা হারানো আহাদের পাশে মোশারফ
দুই পা হারানো আহাদের পাশে মোশারফ

দেশগ্রাম

পিরোজপুরে বিএনপির ৩১ দফার প্রচার
পিরোজপুরে বিএনপির ৩১ দফার প্রচার

নগর জীবন

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির লাশ ফেরত দিয়েছে ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির লাশ ফেরত দিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আরও দুজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও দুজনের মৃত্যু

নগর জীবন

স্বস্তির আভাস চালের দামে
স্বস্তির আভাস চালের দামে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা উঠলেও জাহাজ ছাড়েনি
নিষেধাজ্ঞা উঠলেও জাহাজ ছাড়েনি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা

সম্পাদকীয়

দেশের মানুষ আজ ঐক্যবদ্ধ : তৃপ্তি
দেশের মানুষ আজ ঐক্যবদ্ধ : তৃপ্তি

দেশগ্রাম

দখল-দূষণে সংকটে খাল কৃষিতে ক্ষতি ৫০০ কোটি
দখল-দূষণে সংকটে খাল কৃষিতে ক্ষতি ৫০০ কোটি

দেশগ্রাম