শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

সুযোগ সুবিধায় অনন্য ভাসানচর

কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সঙ্গে আকাশ-পাতাল তফাত
জুলকার নাইন, ভাসানচর থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
সুযোগ সুবিধায় অনন্য ভাসানচর

কক্সবাজারের উঁচু পাহাড়ে বস্তির মতো খুপরি ঘরে ক্যাম্পগুলোতে নানান ধরনের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে থাকছে মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গারা। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোর সঙ্গে ভাসানচরের রয়েছে আকাশ-পাতাল তফাত। ভাসানচরে এলে রোহিঙ্গাদের নিজেদের যেমন ঝুঁকি কমে যাবে, তেমনি বাংলাদেশেরও পরিবেশ ভারসাম্য ও মাদক-মানব পাচারের ঝুঁকি কমে যাবে শতভাগ। কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো পরিদর্শনের পূর্ব অভিজ্ঞতার পর ভাসানচর ঘুরে স্পষ্ট এ পার্থক্য যে কারও চোখে পড়বে। কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের পাহাড়গুলোতে সবচেয়ে বেশি আশঙ্কা হলো বর্ষাকালে ভূমিধসের। এজন্য বছরের যে কোনো সময় একনাগাড়ে দুই দিন বৃষ্টি হলেই তটস্থ থাকতে হয় স্থানীয় প্রশাসনকে। আশঙ্কা থাকে, যে কোনো সময় পাহাড়ধসে মৃত্যু হতে পারে শত শত রোহিঙ্গার। ঘরগুলো অস্থায়ী হওয়ায় ঘূর্ণিঝড়ের সময় খুব ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। কিন্তু ভাসানচরে এ ধরনের ভূমিধসের আশঙ্কা নেই বিন্দুমাত্র। তেমনি ১২০টি বহুমুখী সাইক্লোন শেল্টার থাকায় ঘূর্ণিঝড়সহ যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা অনেকাংশেই নিরাপদ। একইভাবে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কারণে যেখানে বনের পর বন উজাড় হচ্ছে সেখানে ভাসানচরে রয়েছে বিশাল বনায়নের সুযোগ। কক্সবাজারে যেখানে জীব- বৈচিত্র্যের অবক্ষয়, উচ্চ বায়ুদূষণ, ভূগর্ভস্থ জলের দূষণ, পরিবেশগত ভারসাম্যহীনতার ঝুঁকি রয়েছে, সেখানে ভাসানচরে হবে না মাটি ক্ষয়, হবে না বায়ুদূষণ এবং থাকবে না ভূমিধসের ঝুঁকি। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোর বাঁশ এবং টারপলিন দিয়ে তৈরি ঘরগুলো যেখানে প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য উচ্চমাত্রায় সংবেদনশীল, সেখানে ভাসানচরে জাতিসংঘের নির্দেশনা মেনে প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য ৩.৯ বর্গমিটার স্থান বরাদ্দ করা হয়েছে। তৈরি করা হয়েছে স্ট্যান্ডার্ড ক্লাস্টার হাউস।

এমনিতেই টেকনাফ এলাকায় ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবস্থা সীমিত। সেখানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে বিশাল জনগোষ্ঠীর দৈনিক পানি ব্যবহারের কারণে পানির স্তর দিন দিন কমে যাচ্ছে। সেখানে ভাসানচরে জাতিসংঘ সংস্থা ইউএনএইচসিআরের মান অনুসারে ভূগর্ভস্থ পানি এবং পুকুর, হ্রদ, খালের পানির সুবিধা রাখা আছে। সেই সঙ্গে আছে বৃষ্টির পানির আধুনিক সংরক্ষণ ও ব্যবহার পদ্ধতি। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে প্রায়ই খাদ্য সংরক্ষণ ও সরবরাহ ব্যবস্থায় দেখা দেয় জটিলতা। দীর্ঘ পথে খাদ্য পরিবহন করতে হয়, রয়েছে খাদ্য গুদামের অভাব ও জায়গার সীমাবদ্ধতা। কিন্তু ভাসানচরে খাদ্য ও ত্রাণ সংরক্ষণের জন্য সুবিশাল চারটি গুদাম ঘর। এর প্রতিটি গুদাম ২০৫ ফিট লম্বা এবং ৭১ ফিট চওড়া।

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে নেই বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা। রাস্তাঘাটগুলোতে নেই লাইটের ব্যবস্থা, ফলে সন্ধ্যা হলেই অধিকাংশ অঞ্চল হয়ে পড়ে অন্ধকারাচ্ছন্ন। দিনের আলো নিভলেই শুরু হয় অরাজকতা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য কঠিন হয়ে পড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা বজায় রাখা। বিপরীতে ভাসানচরের পরিস্থিতি পুরোপুরি উল্টো। এখানে রয়েছে ডিজেল জেনারেটর, সৌরবিদ্যুৎ ব্যবস্থা, সৌরশক্তির মাধ্যমে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন, রুফটপ সোলার ব্যবস্থা। ফলে প্রতিটি ঘরে, রাস্তাঘাটে বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবস্থা থাকবে সার্বক্ষণিক। পানির ব্যবস্থা থাকবে সব সময়। টেকনাফ-উখিয়ার বসবাস অনুপযোগী ক্যাম্পগুলোতে মাত্রাতিরিক্ত ঘনবসতির কারণে স্থান ব্যবস্থাপনা জটিল। অনেক সময়ই ব্যবস্থাপনা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। কিন্তু ভাসানচরে এই ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার একেবারে নিয়ন্ত্রিত ও সহজসাধ্য। অল্প জায়গায় বাঁশ ও টারপলিনের ঘরগুলোর কারণে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনের ঝুঁকি যেমন বেশি, তেমনি আগুন নেভানোর ব্যবস্থাও অপ্রতুল। ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি আগুনের ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই চূড়ান্ত ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা থেকে যায়। কিন্তু ভাসানচরের পরিকল্পিত ফায়ার সার্ভিস ব্যবস্থা আগুনের ঝুঁকি কমিয়েছে অনেকাংশেই।

উখিয়া-টেকনাফ ক্যাম্পগুলোতে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা একেবারেই সীমিত। সেখানে রাস্তাঘাট নির্মাণও যথেষ্ট ব্যয়বহুল। ফলে সীমিত সড়কের ওপর চাপ পড়ে বেশি, হয় যানজট। কিন্তু ভাসানচরে পরিকল্পনা অনুযায়ী রাস্তা নির্মাণ করায় এবং সব আশ্রয় কেন্দ্রের প্রয়োজনীয় যানবাহনের ব্যবস্থা থাকায় যাতায়াতের সুবিধা হয়েছে অনেক বেশি। কক্সবাজারে টেলিযোগাযোগ সুবিধা কম ও অধিক জনসংখ্যার কারণে ব্যবস্থাপনায় অসুবিধা সৃষ্টি হয় প্রায়ই। কিন্তু ভাসানচরে নিরবচ্ছিন্ন টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে। শুধু ভাসানচরের জন্যই গ্রামীণফোন ও রবি টাওয়ার নির্মিত হয়েছে। টেলিটকের টাওয়ার স্থাপনের কাজ চলছে পুরোদমে। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে নেই জীবিকা-নির্বাহের তেমন কোনো ভালো ব্যবস্থা। কিন্তু ভাসানচরে জীবিকা নির্বাহের মাধ্যম হিসেবে ক্ষুদ্র কুটিরশিল্প, মহিষসহ অন্যান্য পশুপালন ও পানির প্রক্রিয়াজাতকরণ, মৎস্য চাষ, পর্যটনশিল্প স্থাপন, অর্থনৈতিক জোন স্থাপন ও ভোকেশনাল ট্রেইনিং সেন্টার নির্মাণ ইত্যাদির সুযোগ রয়েছে।

এখনকার রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর কারণে কক্সবাজারের পর্যটনের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে প্রতিনিয়ত। কিন্তু ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের আবাসন হলে পর্যটনের ওপর কোনো বিরূপ প্রভাব পড়বে না। রোহিঙ্গাদের সঙ্গে স্থানীয়দের বিরোধ দিন দিন বাড়ছে। ফলে প্রায়ই মুখোমুখি অবস্থানে চলে যেতে দেখা যাচ্ছে স্থানীয় ও রোহিঙ্গাদের। কিন্তু ভাসানচরে এ ধরনের কোনো ঝুঁকি এখন নেই, ভবিষ্যতেও থাকবে না। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বলতে কিছু নেই। এখনকার ক্যাম্পগুলোর বিশৃঙ্খলাপূর্ণ বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বিপরীতে ভাসানচরে রয়েছে পরিকল্পিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা।

কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে রোহিঙ্গাদের ছেলে-মেয়েদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য খেলাধুলার কোনো জায়গাই নেই। সেখানে ভাসানচরে রাখা হয়েছে আলাদা দুটি খেলার মাঠ। প্রতিটি ক্লাস্টার হাউসে রয়েছে স্বল্প পরিসরে খেলার ব্যবস্থা। এ ছাড়া ভাসানচরে কোনো রোহিঙ্গার মৃত্যু হলে ইসলামী জীবন ব্যবস্থা অনুসারে সৎকার করে কবর দেওয়ার জন্য কবরস্থানও নির্ধারিত রয়েছে।

ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে প্রাথমিক সফলতা : ইতিমধ্যে দুই দফায় মোট ৩০৬ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে আশ্রয় দিয়ে সফলতা এসেছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে পালিয়ে মালয়েশিয়া যাওয়ার পথে এরা সমুদ্রে ভাসমান অবস্থায় আটক হয়েছিল। এই ৩০৬ জনের মধ্যে পুরুষ ৯৭ জন, মহিলা ১৭৬ জন এবং শিশু ৩৩ জন। তাদের নৌবাহিনীর মাধ্যমে তিনবেলা নিয়মিত পুষ্টির দিক বিবেচনা করে রান্না করা খাবার পরিবেশন করা হচ্ছে। নামাজের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। একজন পুরুষ ও একজন নারী ডাক্তার তাদের চিকিৎসা করছেন। নৌবাহিনী তাদের বাচ্চাদের জন্য অস্থায়ী স্কুলের ব্যবস্থা করেছে। শিক্ষা উপকরণ দিয়ে রোহিঙ্গাদেরই দুজনকে শিক্ষক নির্বাচন করে প্রতিদিন দুই ঘণ্টা শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে আরবি, ইংরেজি ও মিয়ানমার বিষয়ে শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। মহিলাদের জন্য সেলাই মেশিন দেওয়া হয়েছে। করা হচ্ছে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা। পুরুষদের চুল কাটার প্রশিক্ষণ দেওয়া ও কাটার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি অপরাধমূলক কর্মকান্ড থেকে বিরত রাখতে সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ডেও সম্পৃক্ত করা হয়েছে এই রোহিঙ্গাদের।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা