শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

সুযোগ সুবিধায় অনন্য ভাসানচর

কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সঙ্গে আকাশ-পাতাল তফাত
জুলকার নাইন, ভাসানচর থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
সুযোগ সুবিধায় অনন্য ভাসানচর

কক্সবাজারের উঁচু পাহাড়ে বস্তির মতো খুপরি ঘরে ক্যাম্পগুলোতে নানান ধরনের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে থাকছে মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গারা। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোর সঙ্গে ভাসানচরের রয়েছে আকাশ-পাতাল তফাত। ভাসানচরে এলে রোহিঙ্গাদের নিজেদের যেমন ঝুঁকি কমে যাবে, তেমনি বাংলাদেশেরও পরিবেশ ভারসাম্য ও মাদক-মানব পাচারের ঝুঁকি কমে যাবে শতভাগ। কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো পরিদর্শনের পূর্ব অভিজ্ঞতার পর ভাসানচর ঘুরে স্পষ্ট এ পার্থক্য যে কারও চোখে পড়বে। কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের পাহাড়গুলোতে সবচেয়ে বেশি আশঙ্কা হলো বর্ষাকালে ভূমিধসের। এজন্য বছরের যে কোনো সময় একনাগাড়ে দুই দিন বৃষ্টি হলেই তটস্থ থাকতে হয় স্থানীয় প্রশাসনকে। আশঙ্কা থাকে, যে কোনো সময় পাহাড়ধসে মৃত্যু হতে পারে শত শত রোহিঙ্গার। ঘরগুলো অস্থায়ী হওয়ায় ঘূর্ণিঝড়ের সময় খুব ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। কিন্তু ভাসানচরে এ ধরনের ভূমিধসের আশঙ্কা নেই বিন্দুমাত্র। তেমনি ১২০টি বহুমুখী সাইক্লোন শেল্টার থাকায় ঘূর্ণিঝড়সহ যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা অনেকাংশেই নিরাপদ। একইভাবে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কারণে যেখানে বনের পর বন উজাড় হচ্ছে সেখানে ভাসানচরে রয়েছে বিশাল বনায়নের সুযোগ। কক্সবাজারে যেখানে জীব- বৈচিত্র্যের অবক্ষয়, উচ্চ বায়ুদূষণ, ভূগর্ভস্থ জলের দূষণ, পরিবেশগত ভারসাম্যহীনতার ঝুঁকি রয়েছে, সেখানে ভাসানচরে হবে না মাটি ক্ষয়, হবে না বায়ুদূষণ এবং থাকবে না ভূমিধসের ঝুঁকি। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোর বাঁশ এবং টারপলিন দিয়ে তৈরি ঘরগুলো যেখানে প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য উচ্চমাত্রায় সংবেদনশীল, সেখানে ভাসানচরে জাতিসংঘের নির্দেশনা মেনে প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য ৩.৯ বর্গমিটার স্থান বরাদ্দ করা হয়েছে। তৈরি করা হয়েছে স্ট্যান্ডার্ড ক্লাস্টার হাউস।

এমনিতেই টেকনাফ এলাকায় ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবস্থা সীমিত। সেখানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে বিশাল জনগোষ্ঠীর দৈনিক পানি ব্যবহারের কারণে পানির স্তর দিন দিন কমে যাচ্ছে। সেখানে ভাসানচরে জাতিসংঘ সংস্থা ইউএনএইচসিআরের মান অনুসারে ভূগর্ভস্থ পানি এবং পুকুর, হ্রদ, খালের পানির সুবিধা রাখা আছে। সেই সঙ্গে আছে বৃষ্টির পানির আধুনিক সংরক্ষণ ও ব্যবহার পদ্ধতি। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে প্রায়ই খাদ্য সংরক্ষণ ও সরবরাহ ব্যবস্থায় দেখা দেয় জটিলতা। দীর্ঘ পথে খাদ্য পরিবহন করতে হয়, রয়েছে খাদ্য গুদামের অভাব ও জায়গার সীমাবদ্ধতা। কিন্তু ভাসানচরে খাদ্য ও ত্রাণ সংরক্ষণের জন্য সুবিশাল চারটি গুদাম ঘর। এর প্রতিটি গুদাম ২০৫ ফিট লম্বা এবং ৭১ ফিট চওড়া।

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে নেই বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা। রাস্তাঘাটগুলোতে নেই লাইটের ব্যবস্থা, ফলে সন্ধ্যা হলেই অধিকাংশ অঞ্চল হয়ে পড়ে অন্ধকারাচ্ছন্ন। দিনের আলো নিভলেই শুরু হয় অরাজকতা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য কঠিন হয়ে পড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা বজায় রাখা। বিপরীতে ভাসানচরের পরিস্থিতি পুরোপুরি উল্টো। এখানে রয়েছে ডিজেল জেনারেটর, সৌরবিদ্যুৎ ব্যবস্থা, সৌরশক্তির মাধ্যমে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন, রুফটপ সোলার ব্যবস্থা। ফলে প্রতিটি ঘরে, রাস্তাঘাটে বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবস্থা থাকবে সার্বক্ষণিক। পানির ব্যবস্থা থাকবে সব সময়। টেকনাফ-উখিয়ার বসবাস অনুপযোগী ক্যাম্পগুলোতে মাত্রাতিরিক্ত ঘনবসতির কারণে স্থান ব্যবস্থাপনা জটিল। অনেক সময়ই ব্যবস্থাপনা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। কিন্তু ভাসানচরে এই ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার একেবারে নিয়ন্ত্রিত ও সহজসাধ্য। অল্প জায়গায় বাঁশ ও টারপলিনের ঘরগুলোর কারণে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনের ঝুঁকি যেমন বেশি, তেমনি আগুন নেভানোর ব্যবস্থাও অপ্রতুল। ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি আগুনের ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই চূড়ান্ত ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা থেকে যায়। কিন্তু ভাসানচরের পরিকল্পিত ফায়ার সার্ভিস ব্যবস্থা আগুনের ঝুঁকি কমিয়েছে অনেকাংশেই।

উখিয়া-টেকনাফ ক্যাম্পগুলোতে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা একেবারেই সীমিত। সেখানে রাস্তাঘাট নির্মাণও যথেষ্ট ব্যয়বহুল। ফলে সীমিত সড়কের ওপর চাপ পড়ে বেশি, হয় যানজট। কিন্তু ভাসানচরে পরিকল্পনা অনুযায়ী রাস্তা নির্মাণ করায় এবং সব আশ্রয় কেন্দ্রের প্রয়োজনীয় যানবাহনের ব্যবস্থা থাকায় যাতায়াতের সুবিধা হয়েছে অনেক বেশি। কক্সবাজারে টেলিযোগাযোগ সুবিধা কম ও অধিক জনসংখ্যার কারণে ব্যবস্থাপনায় অসুবিধা সৃষ্টি হয় প্রায়ই। কিন্তু ভাসানচরে নিরবচ্ছিন্ন টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে। শুধু ভাসানচরের জন্যই গ্রামীণফোন ও রবি টাওয়ার নির্মিত হয়েছে। টেলিটকের টাওয়ার স্থাপনের কাজ চলছে পুরোদমে। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে নেই জীবিকা-নির্বাহের তেমন কোনো ভালো ব্যবস্থা। কিন্তু ভাসানচরে জীবিকা নির্বাহের মাধ্যম হিসেবে ক্ষুদ্র কুটিরশিল্প, মহিষসহ অন্যান্য পশুপালন ও পানির প্রক্রিয়াজাতকরণ, মৎস্য চাষ, পর্যটনশিল্প স্থাপন, অর্থনৈতিক জোন স্থাপন ও ভোকেশনাল ট্রেইনিং সেন্টার নির্মাণ ইত্যাদির সুযোগ রয়েছে।

এখনকার রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর কারণে কক্সবাজারের পর্যটনের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে প্রতিনিয়ত। কিন্তু ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের আবাসন হলে পর্যটনের ওপর কোনো বিরূপ প্রভাব পড়বে না। রোহিঙ্গাদের সঙ্গে স্থানীয়দের বিরোধ দিন দিন বাড়ছে। ফলে প্রায়ই মুখোমুখি অবস্থানে চলে যেতে দেখা যাচ্ছে স্থানীয় ও রোহিঙ্গাদের। কিন্তু ভাসানচরে এ ধরনের কোনো ঝুঁকি এখন নেই, ভবিষ্যতেও থাকবে না। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বলতে কিছু নেই। এখনকার ক্যাম্পগুলোর বিশৃঙ্খলাপূর্ণ বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বিপরীতে ভাসানচরে রয়েছে পরিকল্পিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা।

কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে রোহিঙ্গাদের ছেলে-মেয়েদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য খেলাধুলার কোনো জায়গাই নেই। সেখানে ভাসানচরে রাখা হয়েছে আলাদা দুটি খেলার মাঠ। প্রতিটি ক্লাস্টার হাউসে রয়েছে স্বল্প পরিসরে খেলার ব্যবস্থা। এ ছাড়া ভাসানচরে কোনো রোহিঙ্গার মৃত্যু হলে ইসলামী জীবন ব্যবস্থা অনুসারে সৎকার করে কবর দেওয়ার জন্য কবরস্থানও নির্ধারিত রয়েছে।

ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে প্রাথমিক সফলতা : ইতিমধ্যে দুই দফায় মোট ৩০৬ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে আশ্রয় দিয়ে সফলতা এসেছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে পালিয়ে মালয়েশিয়া যাওয়ার পথে এরা সমুদ্রে ভাসমান অবস্থায় আটক হয়েছিল। এই ৩০৬ জনের মধ্যে পুরুষ ৯৭ জন, মহিলা ১৭৬ জন এবং শিশু ৩৩ জন। তাদের নৌবাহিনীর মাধ্যমে তিনবেলা নিয়মিত পুষ্টির দিক বিবেচনা করে রান্না করা খাবার পরিবেশন করা হচ্ছে। নামাজের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। একজন পুরুষ ও একজন নারী ডাক্তার তাদের চিকিৎসা করছেন। নৌবাহিনী তাদের বাচ্চাদের জন্য অস্থায়ী স্কুলের ব্যবস্থা করেছে। শিক্ষা উপকরণ দিয়ে রোহিঙ্গাদেরই দুজনকে শিক্ষক নির্বাচন করে প্রতিদিন দুই ঘণ্টা শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে আরবি, ইংরেজি ও মিয়ানমার বিষয়ে শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। মহিলাদের জন্য সেলাই মেশিন দেওয়া হয়েছে। করা হচ্ছে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা। পুরুষদের চুল কাটার প্রশিক্ষণ দেওয়া ও কাটার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি অপরাধমূলক কর্মকান্ড থেকে বিরত রাখতে সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ডেও সম্পৃক্ত করা হয়েছে এই রোহিঙ্গাদের।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
সর্বশেষ খবর
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী

১ মিনিট আগে | পরবাস

সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের
সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

৭ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ