শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

সুযোগ সুবিধায় অনন্য ভাসানচর

কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সঙ্গে আকাশ-পাতাল তফাত
জুলকার নাইন, ভাসানচর থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
সুযোগ সুবিধায় অনন্য ভাসানচর

কক্সবাজারের উঁচু পাহাড়ে বস্তির মতো খুপরি ঘরে ক্যাম্পগুলোতে নানান ধরনের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে থাকছে মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গারা। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোর সঙ্গে ভাসানচরের রয়েছে আকাশ-পাতাল তফাত। ভাসানচরে এলে রোহিঙ্গাদের নিজেদের যেমন ঝুঁকি কমে যাবে, তেমনি বাংলাদেশেরও পরিবেশ ভারসাম্য ও মাদক-মানব পাচারের ঝুঁকি কমে যাবে শতভাগ। কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো পরিদর্শনের পূর্ব অভিজ্ঞতার পর ভাসানচর ঘুরে স্পষ্ট এ পার্থক্য যে কারও চোখে পড়বে। কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের পাহাড়গুলোতে সবচেয়ে বেশি আশঙ্কা হলো বর্ষাকালে ভূমিধসের। এজন্য বছরের যে কোনো সময় একনাগাড়ে দুই দিন বৃষ্টি হলেই তটস্থ থাকতে হয় স্থানীয় প্রশাসনকে। আশঙ্কা থাকে, যে কোনো সময় পাহাড়ধসে মৃত্যু হতে পারে শত শত রোহিঙ্গার। ঘরগুলো অস্থায়ী হওয়ায় ঘূর্ণিঝড়ের সময় খুব ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। কিন্তু ভাসানচরে এ ধরনের ভূমিধসের আশঙ্কা নেই বিন্দুমাত্র। তেমনি ১২০টি বহুমুখী সাইক্লোন শেল্টার থাকায় ঘূর্ণিঝড়সহ যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা অনেকাংশেই নিরাপদ। একইভাবে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কারণে যেখানে বনের পর বন উজাড় হচ্ছে সেখানে ভাসানচরে রয়েছে বিশাল বনায়নের সুযোগ। কক্সবাজারে যেখানে জীব- বৈচিত্র্যের অবক্ষয়, উচ্চ বায়ুদূষণ, ভূগর্ভস্থ জলের দূষণ, পরিবেশগত ভারসাম্যহীনতার ঝুঁকি রয়েছে, সেখানে ভাসানচরে হবে না মাটি ক্ষয়, হবে না বায়ুদূষণ এবং থাকবে না ভূমিধসের ঝুঁকি। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোর বাঁশ এবং টারপলিন দিয়ে তৈরি ঘরগুলো যেখানে প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য উচ্চমাত্রায় সংবেদনশীল, সেখানে ভাসানচরে জাতিসংঘের নির্দেশনা মেনে প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য ৩.৯ বর্গমিটার স্থান বরাদ্দ করা হয়েছে। তৈরি করা হয়েছে স্ট্যান্ডার্ড ক্লাস্টার হাউস।

এমনিতেই টেকনাফ এলাকায় ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবস্থা সীমিত। সেখানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে বিশাল জনগোষ্ঠীর দৈনিক পানি ব্যবহারের কারণে পানির স্তর দিন দিন কমে যাচ্ছে। সেখানে ভাসানচরে জাতিসংঘ সংস্থা ইউএনএইচসিআরের মান অনুসারে ভূগর্ভস্থ পানি এবং পুকুর, হ্রদ, খালের পানির সুবিধা রাখা আছে। সেই সঙ্গে আছে বৃষ্টির পানির আধুনিক সংরক্ষণ ও ব্যবহার পদ্ধতি। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে প্রায়ই খাদ্য সংরক্ষণ ও সরবরাহ ব্যবস্থায় দেখা দেয় জটিলতা। দীর্ঘ পথে খাদ্য পরিবহন করতে হয়, রয়েছে খাদ্য গুদামের অভাব ও জায়গার সীমাবদ্ধতা। কিন্তু ভাসানচরে খাদ্য ও ত্রাণ সংরক্ষণের জন্য সুবিশাল চারটি গুদাম ঘর। এর প্রতিটি গুদাম ২০৫ ফিট লম্বা এবং ৭১ ফিট চওড়া।

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে নেই বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা। রাস্তাঘাটগুলোতে নেই লাইটের ব্যবস্থা, ফলে সন্ধ্যা হলেই অধিকাংশ অঞ্চল হয়ে পড়ে অন্ধকারাচ্ছন্ন। দিনের আলো নিভলেই শুরু হয় অরাজকতা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য কঠিন হয়ে পড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা বজায় রাখা। বিপরীতে ভাসানচরের পরিস্থিতি পুরোপুরি উল্টো। এখানে রয়েছে ডিজেল জেনারেটর, সৌরবিদ্যুৎ ব্যবস্থা, সৌরশক্তির মাধ্যমে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন, রুফটপ সোলার ব্যবস্থা। ফলে প্রতিটি ঘরে, রাস্তাঘাটে বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবস্থা থাকবে সার্বক্ষণিক। পানির ব্যবস্থা থাকবে সব সময়। টেকনাফ-উখিয়ার বসবাস অনুপযোগী ক্যাম্পগুলোতে মাত্রাতিরিক্ত ঘনবসতির কারণে স্থান ব্যবস্থাপনা জটিল। অনেক সময়ই ব্যবস্থাপনা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। কিন্তু ভাসানচরে এই ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার একেবারে নিয়ন্ত্রিত ও সহজসাধ্য। অল্প জায়গায় বাঁশ ও টারপলিনের ঘরগুলোর কারণে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনের ঝুঁকি যেমন বেশি, তেমনি আগুন নেভানোর ব্যবস্থাও অপ্রতুল। ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি আগুনের ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই চূড়ান্ত ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা থেকে যায়। কিন্তু ভাসানচরের পরিকল্পিত ফায়ার সার্ভিস ব্যবস্থা আগুনের ঝুঁকি কমিয়েছে অনেকাংশেই।

উখিয়া-টেকনাফ ক্যাম্পগুলোতে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা একেবারেই সীমিত। সেখানে রাস্তাঘাট নির্মাণও যথেষ্ট ব্যয়বহুল। ফলে সীমিত সড়কের ওপর চাপ পড়ে বেশি, হয় যানজট। কিন্তু ভাসানচরে পরিকল্পনা অনুযায়ী রাস্তা নির্মাণ করায় এবং সব আশ্রয় কেন্দ্রের প্রয়োজনীয় যানবাহনের ব্যবস্থা থাকায় যাতায়াতের সুবিধা হয়েছে অনেক বেশি। কক্সবাজারে টেলিযোগাযোগ সুবিধা কম ও অধিক জনসংখ্যার কারণে ব্যবস্থাপনায় অসুবিধা সৃষ্টি হয় প্রায়ই। কিন্তু ভাসানচরে নিরবচ্ছিন্ন টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে। শুধু ভাসানচরের জন্যই গ্রামীণফোন ও রবি টাওয়ার নির্মিত হয়েছে। টেলিটকের টাওয়ার স্থাপনের কাজ চলছে পুরোদমে। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে নেই জীবিকা-নির্বাহের তেমন কোনো ভালো ব্যবস্থা। কিন্তু ভাসানচরে জীবিকা নির্বাহের মাধ্যম হিসেবে ক্ষুদ্র কুটিরশিল্প, মহিষসহ অন্যান্য পশুপালন ও পানির প্রক্রিয়াজাতকরণ, মৎস্য চাষ, পর্যটনশিল্প স্থাপন, অর্থনৈতিক জোন স্থাপন ও ভোকেশনাল ট্রেইনিং সেন্টার নির্মাণ ইত্যাদির সুযোগ রয়েছে।

এখনকার রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর কারণে কক্সবাজারের পর্যটনের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে প্রতিনিয়ত। কিন্তু ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের আবাসন হলে পর্যটনের ওপর কোনো বিরূপ প্রভাব পড়বে না। রোহিঙ্গাদের সঙ্গে স্থানীয়দের বিরোধ দিন দিন বাড়ছে। ফলে প্রায়ই মুখোমুখি অবস্থানে চলে যেতে দেখা যাচ্ছে স্থানীয় ও রোহিঙ্গাদের। কিন্তু ভাসানচরে এ ধরনের কোনো ঝুঁকি এখন নেই, ভবিষ্যতেও থাকবে না। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বলতে কিছু নেই। এখনকার ক্যাম্পগুলোর বিশৃঙ্খলাপূর্ণ বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বিপরীতে ভাসানচরে রয়েছে পরিকল্পিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা।

কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে রোহিঙ্গাদের ছেলে-মেয়েদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য খেলাধুলার কোনো জায়গাই নেই। সেখানে ভাসানচরে রাখা হয়েছে আলাদা দুটি খেলার মাঠ। প্রতিটি ক্লাস্টার হাউসে রয়েছে স্বল্প পরিসরে খেলার ব্যবস্থা। এ ছাড়া ভাসানচরে কোনো রোহিঙ্গার মৃত্যু হলে ইসলামী জীবন ব্যবস্থা অনুসারে সৎকার করে কবর দেওয়ার জন্য কবরস্থানও নির্ধারিত রয়েছে।

ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে প্রাথমিক সফলতা : ইতিমধ্যে দুই দফায় মোট ৩০৬ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে আশ্রয় দিয়ে সফলতা এসেছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে পালিয়ে মালয়েশিয়া যাওয়ার পথে এরা সমুদ্রে ভাসমান অবস্থায় আটক হয়েছিল। এই ৩০৬ জনের মধ্যে পুরুষ ৯৭ জন, মহিলা ১৭৬ জন এবং শিশু ৩৩ জন। তাদের নৌবাহিনীর মাধ্যমে তিনবেলা নিয়মিত পুষ্টির দিক বিবেচনা করে রান্না করা খাবার পরিবেশন করা হচ্ছে। নামাজের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। একজন পুরুষ ও একজন নারী ডাক্তার তাদের চিকিৎসা করছেন। নৌবাহিনী তাদের বাচ্চাদের জন্য অস্থায়ী স্কুলের ব্যবস্থা করেছে। শিক্ষা উপকরণ দিয়ে রোহিঙ্গাদেরই দুজনকে শিক্ষক নির্বাচন করে প্রতিদিন দুই ঘণ্টা শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে আরবি, ইংরেজি ও মিয়ানমার বিষয়ে শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। মহিলাদের জন্য সেলাই মেশিন দেওয়া হয়েছে। করা হচ্ছে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা। পুরুষদের চুল কাটার প্রশিক্ষণ দেওয়া ও কাটার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি অপরাধমূলক কর্মকান্ড থেকে বিরত রাখতে সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ডেও সম্পৃক্ত করা হয়েছে এই রোহিঙ্গাদের।

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
সর্বশেষ খবর
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭

৩৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে