শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

সুযোগ সুবিধায় অনন্য ভাসানচর

কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সঙ্গে আকাশ-পাতাল তফাত
জুলকার নাইন, ভাসানচর থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
সুযোগ সুবিধায় অনন্য ভাসানচর

কক্সবাজারের উঁচু পাহাড়ে বস্তির মতো খুপরি ঘরে ক্যাম্পগুলোতে নানান ধরনের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে থাকছে মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গারা। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোর সঙ্গে ভাসানচরের রয়েছে আকাশ-পাতাল তফাত। ভাসানচরে এলে রোহিঙ্গাদের নিজেদের যেমন ঝুঁকি কমে যাবে, তেমনি বাংলাদেশেরও পরিবেশ ভারসাম্য ও মাদক-মানব পাচারের ঝুঁকি কমে যাবে শতভাগ। কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো পরিদর্শনের পূর্ব অভিজ্ঞতার পর ভাসানচর ঘুরে স্পষ্ট এ পার্থক্য যে কারও চোখে পড়বে। কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের পাহাড়গুলোতে সবচেয়ে বেশি আশঙ্কা হলো বর্ষাকালে ভূমিধসের। এজন্য বছরের যে কোনো সময় একনাগাড়ে দুই দিন বৃষ্টি হলেই তটস্থ থাকতে হয় স্থানীয় প্রশাসনকে। আশঙ্কা থাকে, যে কোনো সময় পাহাড়ধসে মৃত্যু হতে পারে শত শত রোহিঙ্গার। ঘরগুলো অস্থায়ী হওয়ায় ঘূর্ণিঝড়ের সময় খুব ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। কিন্তু ভাসানচরে এ ধরনের ভূমিধসের আশঙ্কা নেই বিন্দুমাত্র। তেমনি ১২০টি বহুমুখী সাইক্লোন শেল্টার থাকায় ঘূর্ণিঝড়সহ যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা অনেকাংশেই নিরাপদ। একইভাবে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কারণে যেখানে বনের পর বন উজাড় হচ্ছে সেখানে ভাসানচরে রয়েছে বিশাল বনায়নের সুযোগ। কক্সবাজারে যেখানে জীব- বৈচিত্র্যের অবক্ষয়, উচ্চ বায়ুদূষণ, ভূগর্ভস্থ জলের দূষণ, পরিবেশগত ভারসাম্যহীনতার ঝুঁকি রয়েছে, সেখানে ভাসানচরে হবে না মাটি ক্ষয়, হবে না বায়ুদূষণ এবং থাকবে না ভূমিধসের ঝুঁকি। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোর বাঁশ এবং টারপলিন দিয়ে তৈরি ঘরগুলো যেখানে প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য উচ্চমাত্রায় সংবেদনশীল, সেখানে ভাসানচরে জাতিসংঘের নির্দেশনা মেনে প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য ৩.৯ বর্গমিটার স্থান বরাদ্দ করা হয়েছে। তৈরি করা হয়েছে স্ট্যান্ডার্ড ক্লাস্টার হাউস।

এমনিতেই টেকনাফ এলাকায় ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবস্থা সীমিত। সেখানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে বিশাল জনগোষ্ঠীর দৈনিক পানি ব্যবহারের কারণে পানির স্তর দিন দিন কমে যাচ্ছে। সেখানে ভাসানচরে জাতিসংঘ সংস্থা ইউএনএইচসিআরের মান অনুসারে ভূগর্ভস্থ পানি এবং পুকুর, হ্রদ, খালের পানির সুবিধা রাখা আছে। সেই সঙ্গে আছে বৃষ্টির পানির আধুনিক সংরক্ষণ ও ব্যবহার পদ্ধতি। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে প্রায়ই খাদ্য সংরক্ষণ ও সরবরাহ ব্যবস্থায় দেখা দেয় জটিলতা। দীর্ঘ পথে খাদ্য পরিবহন করতে হয়, রয়েছে খাদ্য গুদামের অভাব ও জায়গার সীমাবদ্ধতা। কিন্তু ভাসানচরে খাদ্য ও ত্রাণ সংরক্ষণের জন্য সুবিশাল চারটি গুদাম ঘর। এর প্রতিটি গুদাম ২০৫ ফিট লম্বা এবং ৭১ ফিট চওড়া।

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে নেই বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা। রাস্তাঘাটগুলোতে নেই লাইটের ব্যবস্থা, ফলে সন্ধ্যা হলেই অধিকাংশ অঞ্চল হয়ে পড়ে অন্ধকারাচ্ছন্ন। দিনের আলো নিভলেই শুরু হয় অরাজকতা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য কঠিন হয়ে পড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা বজায় রাখা। বিপরীতে ভাসানচরের পরিস্থিতি পুরোপুরি উল্টো। এখানে রয়েছে ডিজেল জেনারেটর, সৌরবিদ্যুৎ ব্যবস্থা, সৌরশক্তির মাধ্যমে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন, রুফটপ সোলার ব্যবস্থা। ফলে প্রতিটি ঘরে, রাস্তাঘাটে বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবস্থা থাকবে সার্বক্ষণিক। পানির ব্যবস্থা থাকবে সব সময়। টেকনাফ-উখিয়ার বসবাস অনুপযোগী ক্যাম্পগুলোতে মাত্রাতিরিক্ত ঘনবসতির কারণে স্থান ব্যবস্থাপনা জটিল। অনেক সময়ই ব্যবস্থাপনা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। কিন্তু ভাসানচরে এই ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার একেবারে নিয়ন্ত্রিত ও সহজসাধ্য। অল্প জায়গায় বাঁশ ও টারপলিনের ঘরগুলোর কারণে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনের ঝুঁকি যেমন বেশি, তেমনি আগুন নেভানোর ব্যবস্থাও অপ্রতুল। ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি আগুনের ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই চূড়ান্ত ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা থেকে যায়। কিন্তু ভাসানচরের পরিকল্পিত ফায়ার সার্ভিস ব্যবস্থা আগুনের ঝুঁকি কমিয়েছে অনেকাংশেই।

উখিয়া-টেকনাফ ক্যাম্পগুলোতে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা একেবারেই সীমিত। সেখানে রাস্তাঘাট নির্মাণও যথেষ্ট ব্যয়বহুল। ফলে সীমিত সড়কের ওপর চাপ পড়ে বেশি, হয় যানজট। কিন্তু ভাসানচরে পরিকল্পনা অনুযায়ী রাস্তা নির্মাণ করায় এবং সব আশ্রয় কেন্দ্রের প্রয়োজনীয় যানবাহনের ব্যবস্থা থাকায় যাতায়াতের সুবিধা হয়েছে অনেক বেশি। কক্সবাজারে টেলিযোগাযোগ সুবিধা কম ও অধিক জনসংখ্যার কারণে ব্যবস্থাপনায় অসুবিধা সৃষ্টি হয় প্রায়ই। কিন্তু ভাসানচরে নিরবচ্ছিন্ন টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে। শুধু ভাসানচরের জন্যই গ্রামীণফোন ও রবি টাওয়ার নির্মিত হয়েছে। টেলিটকের টাওয়ার স্থাপনের কাজ চলছে পুরোদমে। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে নেই জীবিকা-নির্বাহের তেমন কোনো ভালো ব্যবস্থা। কিন্তু ভাসানচরে জীবিকা নির্বাহের মাধ্যম হিসেবে ক্ষুদ্র কুটিরশিল্প, মহিষসহ অন্যান্য পশুপালন ও পানির প্রক্রিয়াজাতকরণ, মৎস্য চাষ, পর্যটনশিল্প স্থাপন, অর্থনৈতিক জোন স্থাপন ও ভোকেশনাল ট্রেইনিং সেন্টার নির্মাণ ইত্যাদির সুযোগ রয়েছে।

এখনকার রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর কারণে কক্সবাজারের পর্যটনের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে প্রতিনিয়ত। কিন্তু ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের আবাসন হলে পর্যটনের ওপর কোনো বিরূপ প্রভাব পড়বে না। রোহিঙ্গাদের সঙ্গে স্থানীয়দের বিরোধ দিন দিন বাড়ছে। ফলে প্রায়ই মুখোমুখি অবস্থানে চলে যেতে দেখা যাচ্ছে স্থানীয় ও রোহিঙ্গাদের। কিন্তু ভাসানচরে এ ধরনের কোনো ঝুঁকি এখন নেই, ভবিষ্যতেও থাকবে না। কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বলতে কিছু নেই। এখনকার ক্যাম্পগুলোর বিশৃঙ্খলাপূর্ণ বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বিপরীতে ভাসানচরে রয়েছে পরিকল্পিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা।

কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে রোহিঙ্গাদের ছেলে-মেয়েদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য খেলাধুলার কোনো জায়গাই নেই। সেখানে ভাসানচরে রাখা হয়েছে আলাদা দুটি খেলার মাঠ। প্রতিটি ক্লাস্টার হাউসে রয়েছে স্বল্প পরিসরে খেলার ব্যবস্থা। এ ছাড়া ভাসানচরে কোনো রোহিঙ্গার মৃত্যু হলে ইসলামী জীবন ব্যবস্থা অনুসারে সৎকার করে কবর দেওয়ার জন্য কবরস্থানও নির্ধারিত রয়েছে।

ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে প্রাথমিক সফলতা : ইতিমধ্যে দুই দফায় মোট ৩০৬ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে আশ্রয় দিয়ে সফলতা এসেছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে পালিয়ে মালয়েশিয়া যাওয়ার পথে এরা সমুদ্রে ভাসমান অবস্থায় আটক হয়েছিল। এই ৩০৬ জনের মধ্যে পুরুষ ৯৭ জন, মহিলা ১৭৬ জন এবং শিশু ৩৩ জন। তাদের নৌবাহিনীর মাধ্যমে তিনবেলা নিয়মিত পুষ্টির দিক বিবেচনা করে রান্না করা খাবার পরিবেশন করা হচ্ছে। নামাজের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। একজন পুরুষ ও একজন নারী ডাক্তার তাদের চিকিৎসা করছেন। নৌবাহিনী তাদের বাচ্চাদের জন্য অস্থায়ী স্কুলের ব্যবস্থা করেছে। শিক্ষা উপকরণ দিয়ে রোহিঙ্গাদেরই দুজনকে শিক্ষক নির্বাচন করে প্রতিদিন দুই ঘণ্টা শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে আরবি, ইংরেজি ও মিয়ানমার বিষয়ে শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। মহিলাদের জন্য সেলাই মেশিন দেওয়া হয়েছে। করা হচ্ছে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা। পুরুষদের চুল কাটার প্রশিক্ষণ দেওয়া ও কাটার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি অপরাধমূলক কর্মকান্ড থেকে বিরত রাখতে সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ডেও সম্পৃক্ত করা হয়েছে এই রোহিঙ্গাদের।

এই বিভাগের আরও খবর
টানা পাঁচ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা পাঁচ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ভুক্তভোগীর অসম্মতিতে হয়নি ডাক্তারি পরীক্ষা
ভুক্তভোগীর অসম্মতিতে হয়নি ডাক্তারি পরীক্ষা
জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্রের দাবিতে কর্মসূচি
জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্রের দাবিতে কর্মসূচি
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
শাহজালাল বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা
শাহজালাল বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
বরগুনায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২০
বরগুনায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২০
শেখরের স্ত্রীর প্লট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
শেখরের স্ত্রীর প্লট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
চিন্ময়সহ ৩৮ জনকে আসামি করে চার্জশিট
চিন্ময়সহ ৩৮ জনকে আসামি করে চার্জশিট
নরসিংদীতে ডিশ ব্যবসায়ীকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে ডিশ ব্যবসায়ীকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার নিখোঁজ ২
এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার নিখোঁজ ২
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন