শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

চায়ের পাতায় খুশির ঝিলিক

পঞ্চগড়ে চা চাষিদের ভাগ্য পরিবর্তন হচ্ছে, সচল হচ্ছে অর্থনীতির চাকা, চা চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন অনেক তরুণ-যুবক, ন্যায্যমূল্যের বাজার ধরে রাখাই চ্যালেঞ্জ
মাহমুদ আজহার ও সরকার হায়দার, পঞ্চগড় থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
চায়ের পাতায় খুশির ঝিলিক

আশরাফ হোসেন রুবেল। পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার মাঝিপাড়ায় ডাহুক নদীর তীরে সাড়ে ছয় একর জমিতে চা চাষ করেছেন এই যুবক। মাস তিনেক আগেও চা পাতার ন্যায্য মূল্য না পেয়ে হতাশায় নিমজ্জিত ছিলেন আশরাফ। তার পরিবারের মুখেও ছিল দুশ্চিন্তার ছায়া। কিন্তু এখন চা পাতার ন্যায্য মূল্য পাওয়ায় তার মুখে এখন খুশির ঝিলিক। সর্বশেষ এক রাউন্ডে তিনি প্রায় ১৪ হাজার কেজি চা পাতা বিক্রি করেন। তাতে প্রায় তিন লাখ টাকা পান তিনি। সব খরচ বাদে দুই লাখ টাকাই তিনি লাভের মুখ দেখেন। কিছুদিন আগেও তিনি এই লাভ থেকে বঞ্চিত হয়েছিলেন। তখন আবার ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’ হয়ে দাঁড়ায়, চা পাতার ৪০ থেকে ৬০ ভাগ পাতা কর্তন করে নিত কারখানা মালিকরা। এখন সব দুঃখ কষ্ট ছাপিয়ে ক্ষুদ্র এই চা চাষির পরিবারের মুখে ফুটেছে হাসির ঝিলিক।

শুধু আশরাফ হোসেন রুবেলই নন, তার মতো পঞ্চগড়ের হাজার হাজার চা চাষির মুখে এখন হাসি ফুটেছে। তাদের হতাশা আপাতত কেটে গেছে। কাঁচা চা পাতার ভালো মূল্য পাচ্ছেন তারা। কেজিপ্রতি চা পাতার দাম মাঝে মাঝে ওঠানামা করলেও বর্তমান দামে খুশি চা চাষিরা। ক্ষুদ্র চাষিরা বলছেন, এ রকম মূল্য চলমান থাকলে পঞ্চগড়ে চা চাষিদের ভাগ্য বদলে যাবে। বর্তমানে এক কেজি চা পাতার মূল্য ২১ থেকে ২৩ টাকা। কারখানার সংখ্যা বৃদ্ধি এবং চায়ের আন্তর্জাতিক বাজার বৃদ্ধি পাওয়ায় সঠিক মূল্য পাচ্ছেন চাষিরা। এখন সুদিন ফিরে এসেছে চা চাষিদের। চা পাতার ন্যায্য মূল্য পাওয়ায় এই করোনাকালেও পঞ্চগড়ে সচল হচ্ছে অর্থনীতির চাকা। অনেকের ভাগ্য বদলও হয়েছে। বাংলাদেশ চা বোর্ড পঞ্চগড় আঞ্চলিক অফিসের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও এক্সটেনশন অব স্মল হোল্ডিং ট্রি কাল্টিভেশন ইন নর্দান বাংলাদেশ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক কৃষিবিদ ড. মোহাম্মদ শামীম আল মামুন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, চা রপ্তানি বৃদ্ধির কারণে নিলাম বাজারে চায়ের দাম বেড়ে গেছে। এতে করে চা চাষিরা তাদের চা পাতার মূল্য পেয়ে লাভবান হচ্ছেন। নিলাম বাজারে চায়ের দাম স্থিতিশীল অথবা আরও বেড়ে গেলে কারখানা মালিকরা এই দামেই পাতা কিনবে। এতে চা চাষিরা লাভবান হওয়ায় নতুন করে চা আবাদ শুরু হয়েছে। এই দাম অব্যাহত রাখাই এখন চ্যালেঞ্জ। তেঁতুলিয়া উপজেলা পরিষদেও চেয়ারম্যান কাজী মাহমুদুর রহমান ডাবলু বলেন, আমরা ক্ষুদ্র চা চাষিদের মুখে সারা বছরই হাসি দেখতে চাই। তারা চা পাতার যাতে ন্যায্য মূল্য পান, সেজন্য আমরা চা বোর্ড, কারখানা মালিকসহ সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে বৈঠক করেছি। চা পাতার বর্তমান বাজার স্থিতিশীলতা রাখতে সব ধরনের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। জানা যায়, কিছুদিন আগেও কাঁচা চা পাতার মূল্য নিয়ে হা-হুতাশ করেছিলেন পঞ্চগড়ের চা চাষিরা। অনেকে কাঁচা চা পাতা কেটে ফেলে দিচ্ছিলেন। চায়ের চারাও বিক্রি হচ্ছিল না। চা চাষের জন্য জমি উপযোগী করে তুলেও অনেকে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছিলেন। কাঁচা চা পাতার মূল্য বৃদ্ধির দাবিতে সংবাদ সম্মেলনসহ নানা আন্দোলন কর্মসূচিও দিয়েছিলেন প্রান্তিক পর্যায়ের চা চাষিরা। একপর্যায়ে কৃষকদের আন্দোলনের কারণে কাঁচা চা পাতার মূল্য নির্ধারণ কমিটি জরুরি সভায় নতুন করে দামও নির্ধারণ করে দেয়। চা চাষিদের অভিযোগ, কারখানা মালিকরা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কাঁচা চা পাতার মূল্য নিয়ন্ত্রণ করে। তারা আরও বলেন, বর্তমানে কারখানাগুলোর সিন্ডিকেট ভেঙে যাওয়ায় তারা প্রতিযোগিতামূলকভাবে চা পাতা কেনা শুরু করেছে। ফলে দাম বেড়ে গেছে। এতে করে চা চাষিরা লাভবান হওয়ার পাশাপাশি আবারও নতুন করে চা চারা লাগানোর কাজও শুরু হয়েছে। চা বাগান করেছেন ৩নং তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কাজী আনিসুর রহমান। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, চা পাতার বর্তমান যে দাম  আছে তা থাকলে বাগানীদের কোনো অসস্তুষ্টি থাকবে না। এই বাজার ধরে রাখতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। তবে আমাদেরও কোয়ালিটি সম্পন্ন চা উৎপাদন করতে হবে। এক্ষেত্রে যে প্রতিবন্ধকতা রয়েছে তা দূর করতে হবে। এখন কারখানা মালিকরা কোয়ালিটিসম্পন্ন ছোট পাতা যে দামে কেনে, বড় পাতাও একই দামে কেনে। তখন কোয়ালিটি বিবেচনায় নেওয়া হয় না। কোয়ালিটিসম্পন্ন ছোট পাতার একটু মূল্য বেশি দেওয়া হলে তাহলে সবাই এ ধরনের চা পাতা উৎপাদনে প্রতিযোগিতা বাড়বে। চা বোর্ড ও চা চাষির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আন্তর্জাতিক বাজার অনুসরণ করে চলতি বছর চা পাতা সংগ্রহ মৌসুমের শুরুতে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি জেলা কাঁচা চা পাতার মূল্য নির্ধারণ কমিটির সভায় প্রতি কেজি কাঁচা চা পাতার মূল্য নির্ধারণ করা হয় ১৪ টাকা। শুরুতে কারখানাগুলো এই দামেই চা পাতা কিনলেও গত ২৫ জুন থেকে তারা ১৩ টাকা ৫০ পয়সা দরে পাতা কেনা শুরু করে। শুধু ১২ টাকা কেজিতে নয় কারখানায় আনা পাতার ৪০-৬০ শতাংশ পাতার ওজন বাদ দিয়ে তারা পাতা কিনতে থাকে। এতে করে প্রতি কেজি কাঁচা চা পাতার দাম পড়ে ৮/৯ টাকা বা তারও কম। এ নিয়ে আন্দোলনে নামেন ক্ষুদ্র চা চাষিরা। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৯ জুন জেলা কাঁচা চা পাতার মূল্য নির্ধারণ কমিটি জরুরি সভায় বসে। সভায় চলতি ২০২০-২১ নিলাম বর্ষের পাঁচটি নিলামের গড়মূল্য অনুযায়ী কমিটি প্রতি কেজি কাঁচা চা পাতার মূল্য নির্ধারণ করে ১৩ টাকা ৫০ পয়সা। কিছুদিন এই দামেই কারখানাগুলো পাতা কিনলেও আগস্ট মাসের শেষের দিক থেকে কারখানাগুলোতে কাঁচা চা পাতার দাম বাড়াতে থাকে। সেপ্টেম্বর মাসের শুরুর দিকে কারখানাগুলো প্রতি কেজি কাঁচা চা পাতা ৩০-৩৫ টাকা দরে কিনে। বর্তমানে ২১ থেকে ২৩ টাকা দরে চা পাতা কিনছে।

পঞ্চগড় সদর উপজেলার জগদল এলাকার চা চাষি স্কুল শিক্ষক নুর নবী জিন্নাহ জানান, দুই একর জমিতে চা লাগিয়েছি। কিছু দিন আগে সঠিক মূল্য না পেয়ে চা পাতা কেটে ফেলে দিয়েছিলাম। বর্তমানে ভালো দাম পাচ্ছি। এই দাম চলতে থাকলে কোনো সমস্যা নেই। তেঁতুলিয়ার চা চাষি মেহেদী হাসান মামুন জানান, বর্তমানে বাজার ভালো। কিন্তু কতদিন থাকে এটাই চিন্তার ব্যাপাার। এই মূল্য থাকলে চা চাষিরা লাভবান হবে। নাম গোপন রাখার শর্তে একটি চা কারখানার এক কর্মকর্তা জানান, নিলাম বাজারে কিছুটা দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় কারখানাগুলোও বেঁধে দেওয়া দামের চেয়ে বেশি দামে পাতা কিনছে। আমরা প্রতি কেজি ২০ টাকা দরে পাতা কিনলে অন্য কারখানা কিনছে ২১ টাকায়। এভাবেই পাতার দাম বাড়ছে। বাধ্য হয়ে আমরাও বেশি দামে পাতা কিনছি। কারখানা তো বন্ধ রাখা যাবে না।

বাংলাদেশ চা বোর্ড সূত্র জানায়, পঞ্চগড় জেলায় ২০০০ সালে চা চাষ শুরু হয়। বর্তমানে নিবন্ধিত চা চাষি রয়েছেন ৮৯১ জন। অনিবন্ধিত ৫ হাজার ১৮ জন। নিবন্ধিত ৯টি, অনিবন্ধিত ১৯ চা বাগানসহ ৭ হাজার ৫৯৮ একর জমিতে চা চাষ হচ্ছে। গত বছর ১৮টি চা কারখানায় ৪ কোটি ৪৫ লাখ ৪০ হাজার ১১০ কেজি কাঁচা চা পাতা থেকে ৯২ লাখ ৪৯ হাজার ৩২৫ কেজি চা উৎপাদন হয়েছে। এবার কোটি কেজি উৎপাদন ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

তেঁতুলিয়া সদর উপজেলার ক্ষুদ্র চা চাষি জোবায়েদ ইকবাল রাহেল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, চা পাতার বর্তমান বাজার মূল্যে আমি খুশি। কিছুদিন আগেও অনেকেই চা চাষে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছিলেন। এখন অনেক তরুণ চা চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছে। এতে একদিকে যেমন বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে, অন্যদিকে দেশের সর্বোত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের মানুষের ভাগ্যের চাকা সচল হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
বিএনপিসহ ৩০ দলের সঙ্গে আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
বিএনপিসহ ৩০ দলের সঙ্গে আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
পতাকা বৈঠকে গরু ফেরত দিল বিএসএফ
পতাকা বৈঠকে গরু ফেরত দিল বিএসএফ
সিলেটে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সিলেটে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সরকারি সফরে অতিরিক্ত সচিবের আনন্দভ্রমণ
সরকারি সফরে অতিরিক্ত সচিবের আনন্দভ্রমণ
সংঘর্ষের পর স্থগিত ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন, আহত ৩০
সংঘর্ষের পর স্থগিত ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন, আহত ৩০
মেয়ে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে মারলেন স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা
মেয়ে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে মারলেন স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা
ঝিনাইদহে গৃহবধূর ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার
ঝিনাইদহে গৃহবধূর ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার
বিএনপির প্রতিনিধিদল চীন যাবে ২৪ জুন
বিএনপির প্রতিনিধিদল চীন যাবে ২৪ জুন
ভারতে কপ্টার দুর্ঘটনায় পাইলটসহ নিহত ৭
ভারতে কপ্টার দুর্ঘটনায় পাইলটসহ নিহত ৭
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু হাসপাতালে ২৪৯
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু হাসপাতালে ২৪৯
স্বরূপে ফিরছে রাজধানী
স্বরূপে ফিরছে রাজধানী
সর্বশেষ খবর
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

৪২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির
অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি
অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন