শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

চায়ের পাতায় খুশির ঝিলিক

পঞ্চগড়ে চা চাষিদের ভাগ্য পরিবর্তন হচ্ছে, সচল হচ্ছে অর্থনীতির চাকা, চা চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন অনেক তরুণ-যুবক, ন্যায্যমূল্যের বাজার ধরে রাখাই চ্যালেঞ্জ
মাহমুদ আজহার ও সরকার হায়দার, পঞ্চগড় থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
চায়ের পাতায় খুশির ঝিলিক

আশরাফ হোসেন রুবেল। পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার মাঝিপাড়ায় ডাহুক নদীর তীরে সাড়ে ছয় একর জমিতে চা চাষ করেছেন এই যুবক। মাস তিনেক আগেও চা পাতার ন্যায্য মূল্য না পেয়ে হতাশায় নিমজ্জিত ছিলেন আশরাফ। তার পরিবারের মুখেও ছিল দুশ্চিন্তার ছায়া। কিন্তু এখন চা পাতার ন্যায্য মূল্য পাওয়ায় তার মুখে এখন খুশির ঝিলিক। সর্বশেষ এক রাউন্ডে তিনি প্রায় ১৪ হাজার কেজি চা পাতা বিক্রি করেন। তাতে প্রায় তিন লাখ টাকা পান তিনি। সব খরচ বাদে দুই লাখ টাকাই তিনি লাভের মুখ দেখেন। কিছুদিন আগেও তিনি এই লাভ থেকে বঞ্চিত হয়েছিলেন। তখন আবার ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’ হয়ে দাঁড়ায়, চা পাতার ৪০ থেকে ৬০ ভাগ পাতা কর্তন করে নিত কারখানা মালিকরা। এখন সব দুঃখ কষ্ট ছাপিয়ে ক্ষুদ্র এই চা চাষির পরিবারের মুখে ফুটেছে হাসির ঝিলিক।

শুধু আশরাফ হোসেন রুবেলই নন, তার মতো পঞ্চগড়ের হাজার হাজার চা চাষির মুখে এখন হাসি ফুটেছে। তাদের হতাশা আপাতত কেটে গেছে। কাঁচা চা পাতার ভালো মূল্য পাচ্ছেন তারা। কেজিপ্রতি চা পাতার দাম মাঝে মাঝে ওঠানামা করলেও বর্তমান দামে খুশি চা চাষিরা। ক্ষুদ্র চাষিরা বলছেন, এ রকম মূল্য চলমান থাকলে পঞ্চগড়ে চা চাষিদের ভাগ্য বদলে যাবে। বর্তমানে এক কেজি চা পাতার মূল্য ২১ থেকে ২৩ টাকা। কারখানার সংখ্যা বৃদ্ধি এবং চায়ের আন্তর্জাতিক বাজার বৃদ্ধি পাওয়ায় সঠিক মূল্য পাচ্ছেন চাষিরা। এখন সুদিন ফিরে এসেছে চা চাষিদের। চা পাতার ন্যায্য মূল্য পাওয়ায় এই করোনাকালেও পঞ্চগড়ে সচল হচ্ছে অর্থনীতির চাকা। অনেকের ভাগ্য বদলও হয়েছে। বাংলাদেশ চা বোর্ড পঞ্চগড় আঞ্চলিক অফিসের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও এক্সটেনশন অব স্মল হোল্ডিং ট্রি কাল্টিভেশন ইন নর্দান বাংলাদেশ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক কৃষিবিদ ড. মোহাম্মদ শামীম আল মামুন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, চা রপ্তানি বৃদ্ধির কারণে নিলাম বাজারে চায়ের দাম বেড়ে গেছে। এতে করে চা চাষিরা তাদের চা পাতার মূল্য পেয়ে লাভবান হচ্ছেন। নিলাম বাজারে চায়ের দাম স্থিতিশীল অথবা আরও বেড়ে গেলে কারখানা মালিকরা এই দামেই পাতা কিনবে। এতে চা চাষিরা লাভবান হওয়ায় নতুন করে চা আবাদ শুরু হয়েছে। এই দাম অব্যাহত রাখাই এখন চ্যালেঞ্জ। তেঁতুলিয়া উপজেলা পরিষদেও চেয়ারম্যান কাজী মাহমুদুর রহমান ডাবলু বলেন, আমরা ক্ষুদ্র চা চাষিদের মুখে সারা বছরই হাসি দেখতে চাই। তারা চা পাতার যাতে ন্যায্য মূল্য পান, সেজন্য আমরা চা বোর্ড, কারখানা মালিকসহ সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে বৈঠক করেছি। চা পাতার বর্তমান বাজার স্থিতিশীলতা রাখতে সব ধরনের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। জানা যায়, কিছুদিন আগেও কাঁচা চা পাতার মূল্য নিয়ে হা-হুতাশ করেছিলেন পঞ্চগড়ের চা চাষিরা। অনেকে কাঁচা চা পাতা কেটে ফেলে দিচ্ছিলেন। চায়ের চারাও বিক্রি হচ্ছিল না। চা চাষের জন্য জমি উপযোগী করে তুলেও অনেকে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছিলেন। কাঁচা চা পাতার মূল্য বৃদ্ধির দাবিতে সংবাদ সম্মেলনসহ নানা আন্দোলন কর্মসূচিও দিয়েছিলেন প্রান্তিক পর্যায়ের চা চাষিরা। একপর্যায়ে কৃষকদের আন্দোলনের কারণে কাঁচা চা পাতার মূল্য নির্ধারণ কমিটি জরুরি সভায় নতুন করে দামও নির্ধারণ করে দেয়। চা চাষিদের অভিযোগ, কারখানা মালিকরা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কাঁচা চা পাতার মূল্য নিয়ন্ত্রণ করে। তারা আরও বলেন, বর্তমানে কারখানাগুলোর সিন্ডিকেট ভেঙে যাওয়ায় তারা প্রতিযোগিতামূলকভাবে চা পাতা কেনা শুরু করেছে। ফলে দাম বেড়ে গেছে। এতে করে চা চাষিরা লাভবান হওয়ার পাশাপাশি আবারও নতুন করে চা চারা লাগানোর কাজও শুরু হয়েছে। চা বাগান করেছেন ৩নং তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কাজী আনিসুর রহমান। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, চা পাতার বর্তমান যে দাম  আছে তা থাকলে বাগানীদের কোনো অসস্তুষ্টি থাকবে না। এই বাজার ধরে রাখতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। তবে আমাদেরও কোয়ালিটি সম্পন্ন চা উৎপাদন করতে হবে। এক্ষেত্রে যে প্রতিবন্ধকতা রয়েছে তা দূর করতে হবে। এখন কারখানা মালিকরা কোয়ালিটিসম্পন্ন ছোট পাতা যে দামে কেনে, বড় পাতাও একই দামে কেনে। তখন কোয়ালিটি বিবেচনায় নেওয়া হয় না। কোয়ালিটিসম্পন্ন ছোট পাতার একটু মূল্য বেশি দেওয়া হলে তাহলে সবাই এ ধরনের চা পাতা উৎপাদনে প্রতিযোগিতা বাড়বে। চা বোর্ড ও চা চাষির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আন্তর্জাতিক বাজার অনুসরণ করে চলতি বছর চা পাতা সংগ্রহ মৌসুমের শুরুতে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি জেলা কাঁচা চা পাতার মূল্য নির্ধারণ কমিটির সভায় প্রতি কেজি কাঁচা চা পাতার মূল্য নির্ধারণ করা হয় ১৪ টাকা। শুরুতে কারখানাগুলো এই দামেই চা পাতা কিনলেও গত ২৫ জুন থেকে তারা ১৩ টাকা ৫০ পয়সা দরে পাতা কেনা শুরু করে। শুধু ১২ টাকা কেজিতে নয় কারখানায় আনা পাতার ৪০-৬০ শতাংশ পাতার ওজন বাদ দিয়ে তারা পাতা কিনতে থাকে। এতে করে প্রতি কেজি কাঁচা চা পাতার দাম পড়ে ৮/৯ টাকা বা তারও কম। এ নিয়ে আন্দোলনে নামেন ক্ষুদ্র চা চাষিরা। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৯ জুন জেলা কাঁচা চা পাতার মূল্য নির্ধারণ কমিটি জরুরি সভায় বসে। সভায় চলতি ২০২০-২১ নিলাম বর্ষের পাঁচটি নিলামের গড়মূল্য অনুযায়ী কমিটি প্রতি কেজি কাঁচা চা পাতার মূল্য নির্ধারণ করে ১৩ টাকা ৫০ পয়সা। কিছুদিন এই দামেই কারখানাগুলো পাতা কিনলেও আগস্ট মাসের শেষের দিক থেকে কারখানাগুলোতে কাঁচা চা পাতার দাম বাড়াতে থাকে। সেপ্টেম্বর মাসের শুরুর দিকে কারখানাগুলো প্রতি কেজি কাঁচা চা পাতা ৩০-৩৫ টাকা দরে কিনে। বর্তমানে ২১ থেকে ২৩ টাকা দরে চা পাতা কিনছে।

পঞ্চগড় সদর উপজেলার জগদল এলাকার চা চাষি স্কুল শিক্ষক নুর নবী জিন্নাহ জানান, দুই একর জমিতে চা লাগিয়েছি। কিছু দিন আগে সঠিক মূল্য না পেয়ে চা পাতা কেটে ফেলে দিয়েছিলাম। বর্তমানে ভালো দাম পাচ্ছি। এই দাম চলতে থাকলে কোনো সমস্যা নেই। তেঁতুলিয়ার চা চাষি মেহেদী হাসান মামুন জানান, বর্তমানে বাজার ভালো। কিন্তু কতদিন থাকে এটাই চিন্তার ব্যাপাার। এই মূল্য থাকলে চা চাষিরা লাভবান হবে। নাম গোপন রাখার শর্তে একটি চা কারখানার এক কর্মকর্তা জানান, নিলাম বাজারে কিছুটা দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় কারখানাগুলোও বেঁধে দেওয়া দামের চেয়ে বেশি দামে পাতা কিনছে। আমরা প্রতি কেজি ২০ টাকা দরে পাতা কিনলে অন্য কারখানা কিনছে ২১ টাকায়। এভাবেই পাতার দাম বাড়ছে। বাধ্য হয়ে আমরাও বেশি দামে পাতা কিনছি। কারখানা তো বন্ধ রাখা যাবে না।

বাংলাদেশ চা বোর্ড সূত্র জানায়, পঞ্চগড় জেলায় ২০০০ সালে চা চাষ শুরু হয়। বর্তমানে নিবন্ধিত চা চাষি রয়েছেন ৮৯১ জন। অনিবন্ধিত ৫ হাজার ১৮ জন। নিবন্ধিত ৯টি, অনিবন্ধিত ১৯ চা বাগানসহ ৭ হাজার ৫৯৮ একর জমিতে চা চাষ হচ্ছে। গত বছর ১৮টি চা কারখানায় ৪ কোটি ৪৫ লাখ ৪০ হাজার ১১০ কেজি কাঁচা চা পাতা থেকে ৯২ লাখ ৪৯ হাজার ৩২৫ কেজি চা উৎপাদন হয়েছে। এবার কোটি কেজি উৎপাদন ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

তেঁতুলিয়া সদর উপজেলার ক্ষুদ্র চা চাষি জোবায়েদ ইকবাল রাহেল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, চা পাতার বর্তমান বাজার মূল্যে আমি খুশি। কিছুদিন আগেও অনেকেই চা চাষে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছিলেন। এখন অনেক তরুণ চা চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছে। এতে একদিকে যেমন বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে, অন্যদিকে দেশের সর্বোত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের মানুষের ভাগ্যের চাকা সচল হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ