শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

আউটার রিং রোডেই পাল্টে যাবে চিত্র

একনেকে প্রকল্পের তৃতীয় সংশোধন অনুমোদিত, ২ হাজার ৬৭৫ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ব্যয় নির্ধারণ, কমবে বন্দরকেন্দ্রিক যানজট
ফারুক তাহের, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
আউটার রিং রোডেই পাল্টে যাবে চিত্র

দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর চট্টগ্রামে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম ক্রমান্বয়ে বেড়ে চলেছে। সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মানুষ ও যানবাহনের চাপ। ক্রমবর্ধমান এ চাপ মোকাবিলা করতে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) বন্দর ঘিরে চালিয়ে যাচ্ছে রিং রোড নির্মাণের কাজ। এর নির্মাণকাজ শেষ হলে চট্টগ্রাম বন্দর ও ইপিজেডমুখী ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান এবং লরির মতো ভারী যানবাহন নগরের অভ্যন্তরীণ রুট ব্যবহার করবে না। পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত থেকে হালিশহরের দিকে ৫ কিলোমিটার, দক্ষিণ কাট্টলী থেকে পতেঙ্গার নেভাল একাডেমি পর্যন্ত প্রায় ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ চট্টগ্রাম রিং রোড চট্টগ্রাম ইপিজেডের সঙ্গে যুক্ত হবে। নির্মাণাধীন কর্ণফুলী টানেলের সঙ্গেও যুক্ত হবে এটি। ফলে অনেকটাই যানজটমুক্ত হবে চট্টগ্রামের সড়কগুলো। শুধু তাই নয়, নগর পরিকল্পনাবিদরা মনে করছেন চট্টগ্রাম বন্দর, সিইপিজেড, কেইপিজেড ও মিরসরাইয়ের বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের মূল চালিকাশক্তিতে পরিণত হবে চট্টগ্রামের এ আউটার রিং রোড।

সিডিএ-সূত্রে জানা গেছে, কর্ণফুলী টানেলের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার কারণে দক্ষিণ চট্টগ্রামের আনোয়ারা, বাঁশখালী, মহেশখালী, কক্সবাজার অর্থনৈতিক জোন থেকে বন্দরে সহজে পণ্য পরিবহন করা যাবে। আর ঢাকা-চট্টগ্রাম সড়ক দিয়ে কক্সবাজারমুখী গাড়ি টানেল হয়ে নদীর দক্ষিণ পাড়ে যেতে পারবে। একইভাবে বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর থেকে পণ্যপরিবাহী যানবাহনও দ্রুততম সময়ে দক্ষিণ কাট্টলী হয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে যাতায়াত করতে পারবে। এতে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে গতিশীলতার পাশাপাশি পর্যটকও বাড়বে। একই সঙ্গে শহররক্ষা বাঁধ হিসেবেও কাজ করবে আউটার রিং রোড।

আউটার রিং রোড প্রকল্পের পরিচালক ও সিডিএর ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস জানান, দক্ষিণ কাট্টলী রাসমণি ঘাট থেকে পতেঙ্গার নেভাল একাডেমি পর্যন্ত সাগরপাড়ের প্রায় ১৫ কিলোমিটার এলাকায় আউটার রিং রোড ও উপকূলীয় বেড়িবাঁধ মজবুতকরণ প্রকল্পের কাজ চলছে। ৯০ ফুট চওড়া ও সমুদ্রসমতল থেকে ৩০ ফুট উঁচু এ সড়ক নির্মাণের কাজ ইতিমধ্যে ৯০ শতাংশ শেষ করেছে ঠিকাদারি সংস্থা এসইএল-কেএনআরজেবি। দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে চট্টগ্রাম আউটার রিং রোডের কাজ।

হাসান বিন শামস বলেন, পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত থেকে হালিশহরের দিকে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে সাগরে ওঠানামার জন্য জেটি সুবিধা থাকছে। এ ছাড়া ওয়াকওয়ে, বসার জন্য বেঞ্চ, নির্দিষ্ট দোকান, বাচ্চাদের খেলার জন্য পৃথক জোন, গ্রিন জোন ও পার্কিং সুবিধা রাখা হয়েছে। আর সাগরের পানির সরাসরি আঘাত থেকে রক্ষা করতে বেষ্টনী দেয়াল ও সিমেন্টের ব্লক তৈরি করা হবে।

প্রকল্পসূত্রে জানা গেছে, জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)-এর সহযোগিতায় ১ হাজার ৪১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রাম আউটার রিং রোড নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছিল সরকার। তবে আউটার রিং রোডের সঙ্গে বিভিন্ন সুবিধা যুক্ত করতে গিয়ে এর বাজেট বাড়িয়ে ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা করা হয়েছে। এ প্রকল্পের জন্য বর্ধিত বাজেটের বাকি অর্থ দেবে বাংলাদেশ সরকার। এদিকে আরও এক দফা ব্যয় ও মেয়াদ বাড়ছে ‘চিটাগাং সিটি আউটার রিং রোড নির্মাণ’ প্রকল্পের। আগামী জুনে প্রকল্পটির মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত একনেকের বৈঠকে ‘চিটাগাং সিটি আউটার রিং রোড (তৃতীয় সংশোধন)’ অনুমোদিত হয়েছে। এ পর্যায়ে ব্যয় বাড়ছে ১৬৫ কোটি টাকা। একই সঙ্গে প্রকল্পের সময় ছয় মাস বাড়িয়ে আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়। মোট ব্যয় নির্ধারণ করা হয় ২ হাজার ৬৭৫ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকার খরচ করছে ২ হাজার ৩২ কোটি ৪০ লাখ ৪২ হাজার আর জাইকা ঋণ হিসেবে দিচ্ছে ৬৪৩ কোটি ৫৫ লাখ ৮ হাজার টাকা।

প্রকল্পটির দায়িত্বপ্রাপ্ত পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য মামুন আল-রশীদ বলেন, ‘প্রকল্পটি তৃতীয় সংশোধন বাস্তবায়ন হলে জলোচ্ছ্বাস থেকে চট্টগ্রাম শহরকে রক্ষা, যানজট হ্রাস এবং ইপিজেডের কর্মী ও বিনিয়োগকারীদের সময় এবং কর্মঘণ্টা সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।’

গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সূত্র জানান, জাপান ব্যাংক ফর ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন (জেবিআইসি) চট্টগ্রাম শহরের অপ্রতুল অবকাঠামোগত অসুবিধাগুলো চিহ্নিত করতে ২০০৬ সালে একটি সমীক্ষা পরিচালনা করে। সমীক্ষায় শহর রক্ষাকারী বাঁধ ও একই সঙ্গে রাস্তা নির্মাণের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন মাস্টারপ্ল্যানেও শহরের আউটার রিং রোডের উল্লেখ করা হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ২০১১ সালের ২৯ মার্চ একনেকে প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়। সে সময় প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয় ৮৫৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা। বাস্তবায়নের মেয়াদ নির্ধারণ করা হয় ২০১১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৪ সালের ডিসেম্বর। প্রকল্প বাস্তবায়ন পর্যায়ে জমি অধিগ্রহণের পরিমাণ বৃদ্ধি, মৌজা দর বৃদ্ধি এবং স্ট্রাকচারের ক্ষতিপূরণ বাবদ ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রথম সংশোধন আনা হয়। সেখানে ব্যয় ধরা হয় ১ হাজার ৪৯৬ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। ২০১১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৭ সালের জুনে বাস্তবায়নের জন্য ২০১৩ সালের ১৪ নভেম্বর প্রথম সংশোধিত প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন পায়। ২০১৬ সালের ২২ ডিসেম্বর দ্বিতীয় সংশোধনে প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় নির্ধারণ হয় ২ হাজার ৪২৬ কোটি ১৪ লাখ টাকা। বাস্তবায়নের সময় ধরা হয় ২০১১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৯ পর্যন্ত। এ পর্যায়ে প্রকল্পে যোগ হয় ১০ দশমিক ২০ কিলোমিটার বাঁধের ঢাল বরাবর সিসি ব্লক দ্বারা পিচিং কাজ, নির্মাণাধীন সড়কের মধ্যে সমুদ্রসংলগ্ন অংশে ওয়েভ ডিপলিসিটর ওয়াল নির্মাণ অন্তর্ভুক্তি, সড়কটি দুই থেকে চার লেনে উন্নীতকরণ ও পর্যটনশিল্পের বিকাশের জন্য সমুদ্রতীরে সৌন্দর্যবর্ধন। এদিকে নগর থেকে বিমানবন্দরগামী রোডের ওপর যানবাহনের চাপ কমাতে গত আগস্টে আউটার রিং রোডে আংশিকভাবে যান চলাচলের অনুমতি দেওয়া হলেও চলতি বছরের শেষে এ রোডে পুরোদমে যানবাহন চলা শুরু করার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা। প্রকল্প পরিচালক কাজী হাসান বিন শামস বলেন, ‘প্রকল্পের ৯০ থেকে ৯২ শতাংশ কাজ শেষ। ২০২১ সাল পর্যন্ত কাজের মেয়াদ থাকলেও চলতি বছরের শেষের দিকে পুরোদমে যানবাহন চলতে পারবে বলে আমরা আশাবাদী। এটি চালু হলে বন্দর, শিল্পকারখানা ও বিমানবন্দরগামী যানবাহন এ রোড দিয়ে চলতে পারবে। টানেল থেকে সরাসরি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সঙ্গে যুক্ত হওয়া যাবে। ফলে নগরের অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোর ওপর চাপ কমবে। উপকূলীয় বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে বন্যা ও সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস থেকে শহর, বিমানবন্দর, ইপিজেডসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রক্ষা হবে। শুধু দেশে নয়, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে এ রোড হবে একটি মাইলফলক।’

এই বিভাগের আরও খবর
বিভিন্ন দূতাবাসে মিনিস্টার ফার্স্ট সেক্রেটারি হলেন ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে মিনিস্টার ফার্স্ট সেক্রেটারি হলেন ১৭ কর্মকর্তা
নিয়ম নেই, তবুও হলের দোকানে জরিমানা ডাকসু নেতাদের
নিয়ম নেই, তবুও হলের দোকানে জরিমানা ডাকসু নেতাদের
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সর্বশেষ খবর
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৪৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা
রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন