শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

আউটার রিং রোডেই পাল্টে যাবে চিত্র

একনেকে প্রকল্পের তৃতীয় সংশোধন অনুমোদিত, ২ হাজার ৬৭৫ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ব্যয় নির্ধারণ, কমবে বন্দরকেন্দ্রিক যানজট
ফারুক তাহের, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
আউটার রিং রোডেই পাল্টে যাবে চিত্র

দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর চট্টগ্রামে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম ক্রমান্বয়ে বেড়ে চলেছে। সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মানুষ ও যানবাহনের চাপ। ক্রমবর্ধমান এ চাপ মোকাবিলা করতে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) বন্দর ঘিরে চালিয়ে যাচ্ছে রিং রোড নির্মাণের কাজ। এর নির্মাণকাজ শেষ হলে চট্টগ্রাম বন্দর ও ইপিজেডমুখী ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান এবং লরির মতো ভারী যানবাহন নগরের অভ্যন্তরীণ রুট ব্যবহার করবে না। পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত থেকে হালিশহরের দিকে ৫ কিলোমিটার, দক্ষিণ কাট্টলী থেকে পতেঙ্গার নেভাল একাডেমি পর্যন্ত প্রায় ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ চট্টগ্রাম রিং রোড চট্টগ্রাম ইপিজেডের সঙ্গে যুক্ত হবে। নির্মাণাধীন কর্ণফুলী টানেলের সঙ্গেও যুক্ত হবে এটি। ফলে অনেকটাই যানজটমুক্ত হবে চট্টগ্রামের সড়কগুলো। শুধু তাই নয়, নগর পরিকল্পনাবিদরা মনে করছেন চট্টগ্রাম বন্দর, সিইপিজেড, কেইপিজেড ও মিরসরাইয়ের বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের মূল চালিকাশক্তিতে পরিণত হবে চট্টগ্রামের এ আউটার রিং রোড।

সিডিএ-সূত্রে জানা গেছে, কর্ণফুলী টানেলের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার কারণে দক্ষিণ চট্টগ্রামের আনোয়ারা, বাঁশখালী, মহেশখালী, কক্সবাজার অর্থনৈতিক জোন থেকে বন্দরে সহজে পণ্য পরিবহন করা যাবে। আর ঢাকা-চট্টগ্রাম সড়ক দিয়ে কক্সবাজারমুখী গাড়ি টানেল হয়ে নদীর দক্ষিণ পাড়ে যেতে পারবে। একইভাবে বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর থেকে পণ্যপরিবাহী যানবাহনও দ্রুততম সময়ে দক্ষিণ কাট্টলী হয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে যাতায়াত করতে পারবে। এতে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে গতিশীলতার পাশাপাশি পর্যটকও বাড়বে। একই সঙ্গে শহররক্ষা বাঁধ হিসেবেও কাজ করবে আউটার রিং রোড।

আউটার রিং রোড প্রকল্পের পরিচালক ও সিডিএর ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস জানান, দক্ষিণ কাট্টলী রাসমণি ঘাট থেকে পতেঙ্গার নেভাল একাডেমি পর্যন্ত সাগরপাড়ের প্রায় ১৫ কিলোমিটার এলাকায় আউটার রিং রোড ও উপকূলীয় বেড়িবাঁধ মজবুতকরণ প্রকল্পের কাজ চলছে। ৯০ ফুট চওড়া ও সমুদ্রসমতল থেকে ৩০ ফুট উঁচু এ সড়ক নির্মাণের কাজ ইতিমধ্যে ৯০ শতাংশ শেষ করেছে ঠিকাদারি সংস্থা এসইএল-কেএনআরজেবি। দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে চট্টগ্রাম আউটার রিং রোডের কাজ।

হাসান বিন শামস বলেন, পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত থেকে হালিশহরের দিকে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে সাগরে ওঠানামার জন্য জেটি সুবিধা থাকছে। এ ছাড়া ওয়াকওয়ে, বসার জন্য বেঞ্চ, নির্দিষ্ট দোকান, বাচ্চাদের খেলার জন্য পৃথক জোন, গ্রিন জোন ও পার্কিং সুবিধা রাখা হয়েছে। আর সাগরের পানির সরাসরি আঘাত থেকে রক্ষা করতে বেষ্টনী দেয়াল ও সিমেন্টের ব্লক তৈরি করা হবে।

প্রকল্পসূত্রে জানা গেছে, জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)-এর সহযোগিতায় ১ হাজার ৪১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রাম আউটার রিং রোড নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছিল সরকার। তবে আউটার রিং রোডের সঙ্গে বিভিন্ন সুবিধা যুক্ত করতে গিয়ে এর বাজেট বাড়িয়ে ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা করা হয়েছে। এ প্রকল্পের জন্য বর্ধিত বাজেটের বাকি অর্থ দেবে বাংলাদেশ সরকার। এদিকে আরও এক দফা ব্যয় ও মেয়াদ বাড়ছে ‘চিটাগাং সিটি আউটার রিং রোড নির্মাণ’ প্রকল্পের। আগামী জুনে প্রকল্পটির মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত একনেকের বৈঠকে ‘চিটাগাং সিটি আউটার রিং রোড (তৃতীয় সংশোধন)’ অনুমোদিত হয়েছে। এ পর্যায়ে ব্যয় বাড়ছে ১৬৫ কোটি টাকা। একই সঙ্গে প্রকল্পের সময় ছয় মাস বাড়িয়ে আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়। মোট ব্যয় নির্ধারণ করা হয় ২ হাজার ৬৭৫ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকার খরচ করছে ২ হাজার ৩২ কোটি ৪০ লাখ ৪২ হাজার আর জাইকা ঋণ হিসেবে দিচ্ছে ৬৪৩ কোটি ৫৫ লাখ ৮ হাজার টাকা।

প্রকল্পটির দায়িত্বপ্রাপ্ত পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য মামুন আল-রশীদ বলেন, ‘প্রকল্পটি তৃতীয় সংশোধন বাস্তবায়ন হলে জলোচ্ছ্বাস থেকে চট্টগ্রাম শহরকে রক্ষা, যানজট হ্রাস এবং ইপিজেডের কর্মী ও বিনিয়োগকারীদের সময় এবং কর্মঘণ্টা সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।’

গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সূত্র জানান, জাপান ব্যাংক ফর ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন (জেবিআইসি) চট্টগ্রাম শহরের অপ্রতুল অবকাঠামোগত অসুবিধাগুলো চিহ্নিত করতে ২০০৬ সালে একটি সমীক্ষা পরিচালনা করে। সমীক্ষায় শহর রক্ষাকারী বাঁধ ও একই সঙ্গে রাস্তা নির্মাণের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন মাস্টারপ্ল্যানেও শহরের আউটার রিং রোডের উল্লেখ করা হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ২০১১ সালের ২৯ মার্চ একনেকে প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়। সে সময় প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয় ৮৫৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা। বাস্তবায়নের মেয়াদ নির্ধারণ করা হয় ২০১১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৪ সালের ডিসেম্বর। প্রকল্প বাস্তবায়ন পর্যায়ে জমি অধিগ্রহণের পরিমাণ বৃদ্ধি, মৌজা দর বৃদ্ধি এবং স্ট্রাকচারের ক্ষতিপূরণ বাবদ ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রথম সংশোধন আনা হয়। সেখানে ব্যয় ধরা হয় ১ হাজার ৪৯৬ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। ২০১১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৭ সালের জুনে বাস্তবায়নের জন্য ২০১৩ সালের ১৪ নভেম্বর প্রথম সংশোধিত প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন পায়। ২০১৬ সালের ২২ ডিসেম্বর দ্বিতীয় সংশোধনে প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় নির্ধারণ হয় ২ হাজার ৪২৬ কোটি ১৪ লাখ টাকা। বাস্তবায়নের সময় ধরা হয় ২০১১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৯ পর্যন্ত। এ পর্যায়ে প্রকল্পে যোগ হয় ১০ দশমিক ২০ কিলোমিটার বাঁধের ঢাল বরাবর সিসি ব্লক দ্বারা পিচিং কাজ, নির্মাণাধীন সড়কের মধ্যে সমুদ্রসংলগ্ন অংশে ওয়েভ ডিপলিসিটর ওয়াল নির্মাণ অন্তর্ভুক্তি, সড়কটি দুই থেকে চার লেনে উন্নীতকরণ ও পর্যটনশিল্পের বিকাশের জন্য সমুদ্রতীরে সৌন্দর্যবর্ধন। এদিকে নগর থেকে বিমানবন্দরগামী রোডের ওপর যানবাহনের চাপ কমাতে গত আগস্টে আউটার রিং রোডে আংশিকভাবে যান চলাচলের অনুমতি দেওয়া হলেও চলতি বছরের শেষে এ রোডে পুরোদমে যানবাহন চলা শুরু করার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা। প্রকল্প পরিচালক কাজী হাসান বিন শামস বলেন, ‘প্রকল্পের ৯০ থেকে ৯২ শতাংশ কাজ শেষ। ২০২১ সাল পর্যন্ত কাজের মেয়াদ থাকলেও চলতি বছরের শেষের দিকে পুরোদমে যানবাহন চলতে পারবে বলে আমরা আশাবাদী। এটি চালু হলে বন্দর, শিল্পকারখানা ও বিমানবন্দরগামী যানবাহন এ রোড দিয়ে চলতে পারবে। টানেল থেকে সরাসরি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সঙ্গে যুক্ত হওয়া যাবে। ফলে নগরের অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোর ওপর চাপ কমবে। উপকূলীয় বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে বন্যা ও সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস থেকে শহর, বিমানবন্দর, ইপিজেডসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রক্ষা হবে। শুধু দেশে নয়, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে এ রোড হবে একটি মাইলফলক।’

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা