শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ মে, ২০২১ আপডেট:

খুনি পাঁচ ছেলে

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনি পাঁচ ছেলে

টঙ্গীর ব্যবসায়ী ফকরুল ইসলাম। গাজীপুরের বাসন এলাকার মোহাম্মদ আলীর কাছে তিনি সোয়া লাখ টাকা পান। কিন্তু নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও টাকা ফেরত পাচ্ছিলেন না। এ জন্য মোহাম্মদ আলীর বাড়িতে যান তিনি। কিন্তু তার ছেলেরা তাকে জানায়, তাদের বাবা বাড়িতে নেই। ফকরুল ফেরত যান। কদিন পর তিনি আবারও মোহাম্মদ আলীর বাসায় তাগাদার জন্য যান। ছেলেরা এবার জানায়, তাদের বাবা, সৎ মা চায়না বেগম এবং সৎ ভাই কোথায় চলে গেছেন তারা জানেন না। এ কথা শুনে ঘাবড়ে যান ফকরুল। আশপাশ এলাকার লোকজনের কাছে মোহাম্মদ আলীর খবর জানতে চান তিনি। স্থানীয়রা জানায়, তারাও শুনেছেন মোহাম্মদ আলী তার দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী-সন্তান নিয়ে নিখোঁজ। তবে ছেলেরা এ ব্যাপারে থানা পুলিশ করেনি। খোঁজখবরও নেয়নি। উটকো বিপদের আশঙ্কায় ফকরুল সেখান থেকে চলে যান। ঘটনাটি ২০০৫ সালের। গাজীপুর সিটি করপোরেশনের বাসন এলাকার বাসিন্দা এই মোহাম্মদ আলী (৬০)। পেশায় তিনি একজন কৃষক। স্ত্রী ও পাঁচ ছেলে সন্তানকে রেখে তিনি দ্বিতীয় বিয়ে করেন কুড়িগ্রামের চায়না খাতুনকে। তাদের ঘরে এক সন্তান রয়েছে। নাম ইমরান। বয়স চার বছর। সব ঠিকঠাক চলছিল। হঠাৎ করেই এই তিনজন নিখোঁজ। এদের কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু মোহাম্মদ আলীর পাঁচ ছেলে আত্মীয়স্বজন ও এলাকার লোকজনের কাছে একেক সময় একেক ধরনের কথা বলে। শেষাব্দি তারা জানায়, তাদের বাবা রাগ করে তাদের সৎ মা ও ছোট ভাইকে নিয়ে বাসা থেকে চলে গেছেন। সৎ মায়ের বাড়ি রংপুরে রয়েছে। দিন যায়, মাস যায়, বছরের পর বছর গড়ায়। এই তিনজন আর ফেরে না গাজীপুরে। এলাকার লোকজনও এই মোহাম্মদ আলীর কথা একরকম ভুলেই গেছেন। পাঁচ ভাই পরিবার-পরিজন নিয়ে আলাদা আলাদা বসবাস করছেন। সবাই ভুলে গেলেও সেই ব্যবসায়ী ভোলেননি। তিনি পান সোয়া লাখ টাকা। উল্টো তিনি নিজেই অজানা আতঙ্কে টাকা চাইতে পারছেন না ছেলেদের কাছে। তার যখনই মনে পড়ে, তখনই তিনি খোঁজখবর নিতে শুরু করেন। তিনি খোঁজখবর নিতে মোহাম্মদ আলীর গ্রামের বাড়ি যান। সেখানে গিয়ে ঠিকানা নেন দ্বিতীয় স্ত্রী চায়না বেগমের। তিনি চলে যান কুড়িগ্রাম মোহাম্মদ আলীর শ্বশুরবাড়িতে। বাড়িতে ছিলেন শাশুড়ি জরিনা বেগম। তিনি ফকরুলকে বলেন, ‘তার মেয়ে চায়না বেগম, মেয়েজামাই আর নাতিরে খুন করে ফেলেছে। এলাকার লোকজন বলেছে।’ পুলিশের কাছে যাননি কেন? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘জয়দেবপুর থানায় গিয়ে দেখি প্রথম পক্ষের ছেলেরা ঘোরাঘুরি করছে। তারা আমাকে থানার বাইরে নিয়ে যায়। আমাকে মেরে ফেলবে বলে হুমকি দেয়। ভয়ে আমি আর ঢাকায় যাইনি।’ ব্যবসায়ী নির্ভয় দিলে জরিনা বেগম চলে আসেন ঢাকায়। ঘটনার ১১ বছর পর ২০১৬ সালের মে মাসে র‌্যাবের কাছে গিয়ে পুরো ঘটনার বর্ণনা করেন তিনি। র‌্যাব এমন চাঞ্চল্যকর ঘটনার তদন্ত করতে মাঠে নামে। গ্রেফতার করে মোহাম্মদ আলীর চার ছেলেকে। আরেক ছেলে পালিয়ে যায় অভিযান টের পেয়ে।

এরপরের গল্প মানুষরূপী চার অমানুষের। যারা নিজ জš§দাতা বাবা আর সৎ মাকে নির্মমভাবে হত্যা করে লাশ নদীতে ফেলে দিয়েছিল। আর চার বছরের সেই সৎ ভাই ইমরানকে ফেলে রেখে আসে সিলেটের শাহজালালের মাজারে। যার খোঁজ অদ্যাবদি কেউ দিতে পারেনি। বেঁচে থাকলে সেই চার বছরের শিশুটির বয়স এখন ১৫। এত বড় অপরাধ সংঘটনের পরও তাদের মধ্যে ছিল না কোনো বিকার। ঘুণাক্ষরেও কেউ জানতে পারেনি, বাবা-মাকে খুন করে সুন্দর জীবনযাপন করে যাচ্ছেন পাঁচ ভাই। তাদের কাছ থেকেই জানা যায়, তাদের বাবা-মা নিখোঁজ হয়নি। তারা সন্তানদের হাতে নির্মম খুনের শিকার হয়েছেন।

পুলিশের অভিযান : অভিযোগ পেয়ে র‌্যাব-১ বিষয়টি নিয়ে তদন্তে নামে। নিখোঁজ ওই তিনজনের হদিস না পেয়ে তদন্তের একপর্যায়ে এএসপি মোহাম্মদ নাজমুল হাসান রাজীবের নেতৃত্বে র‌্যাব-১-এর সদস্যরা গাজীপুর মহানগরীর বাসন এলাকার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ওই চার ভাইকে আটক করে। অভিযানকালে তাদের অপর ভাই আহসান হাবিব (৪৫) পালিয়ে যান। গ্রেফতার চার ভাই হলেন- মো. রমজান আলী, মো. বাবুল হোসেন, মো. আরফান আলী এবং মো. আকরাম আলী। এরা বাবা-মায়ের খুনের দায় স্বীকার করেন। তারা জানিয়েছেন, তাদের বাবা মোহাম্মদ আলী তার দ্বিতীয় স্ত্রী ও সন্তানকে ২০০৫ সালে ১০ শতাংশ করে মোট ২০ শতাংশ জমি লিখে দেন। এ নিয়ে তাদের মায়ের সঙ্গে বাবার ঝগড়া হতো। এই ঝগড়ায় মায়ের পক্ষ নিয়ে তারা বাবাকে গালমন্দ করতেন।

র‌্যাবের জেরায় মো. রমজান আলী জানান, ‘জমি রেজিস্ট্রি করে দেওয়ার এক সপ্তাহ আগে এক রাতে আমরা পাঁচ ভাই বাবার রুমে ঢুকি। সৎ মা ও সৎ ভাইও সেখানে ছিল। সৎ মা ও ভাইকে জমি দেওয়ার বিষয়ে বাবাকে জিজ্ঞাসা করি। বাবা বিষয়টি অস্বীকার করেন। এ সময় তারে গালাগাল করি। বাবা আমাদের জমি দেবে না বললে মাথায় রক্ত উঠে যায়। তাকে আমি থাপ্পড় দেই। বাবা পড়ে যান। বাবা উঠে আমাকে মারতে এলে আমি কিল ঘুষি দেই। আমার সঙ্গে আমার ভাইয়েরাও মারধর করেন বাবারে। বাবা খাটের ওপর পড়ে যান। পড়ে গেলে খাটের এক পাশে থাকা বালিশ নিয়ে আমরা দুই ভাই বাবার মুখে চেপে ধরি। বাকি দুজন বাবার পা চেপে ধরে রাখে। আরেকজন পাহারায় ছিল। শ্বাসরোধ করে বাবাকে হত্যা করি। তখন সৎ মা চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করেন। তখন তাকেও একই কায়দায় বালিশ চেপে ধরে হত্যা করি। বাবা ও সৎ মায়ের লাশ পাশের তুরাগ নদের সামনে নিয়ে যাই। প্লাস্টিকের বস্তায় মাটি ভরে লাশের কোমরে রশি দিয়ে বেঁধে নদীতে ফেলে দেই। বাড়িতে এসে ওই রাতেই ছোট ভাই বাবুল ও আহসান সৎ ভাই ইমরান আলীকে নিয়ে হজরত শাহজালাল (রহ.) মাজার সিলেটে যায়। সেখানে ইমরানকে ফেলে রেখে পালিয়ে গাজীপুরে চলে আসে। আমরা এলাকায় ছড়িয়ে দেই, বাবা রাগ করে চলে গেছেন।’

ঠিক এভাবেই রহস্যের জট খুলে ১৬ বছর আগে ঘটে যাওয়া নির্মম এই জোড়া খুনের ঘটনাটি। আসামিরা গ্রেফতার হন। কিন্তু খুঁজে পাওয়া যায়নি সেই ইমরানকে। র‌্যাব সিলেট শাহজালাল মাজারে গিয়ে খোঁজ করলেও কেউ কোনো তথ্য দিতে পারেননি।

এই বিভাগের আরও খবর
তিস্তা বাঁচানোর দাবিতে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
তিস্তা বাঁচানোর দাবিতে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
আদালতে সাংবাদিকের ওপর আওয়ামী লীগ নেতার হামলা
আদালতে সাংবাদিকের ওপর আওয়ামী লীগ নেতার হামলা
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নার্সদের কর্মবিরতি
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নার্সদের কর্মবিরতি
মেট্রোরেলের সময় বাড়ছে এক ঘণ্টা
মেট্রোরেলের সময় বাড়ছে এক ঘণ্টা
অভিনব কায়দায় ছোঁ মেরে ছিনতাই
অভিনব কায়দায় ছোঁ মেরে ছিনতাই
পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি
পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
শহীদ মিনারে আজ শিক্ষকদের অনশন
শহীদ মিনারে আজ শিক্ষকদের অনশন
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
বসুন্ধরায় কমিউনিটি পার্ক
বসুন্ধরায় কমিউনিটি পার্ক
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
সর্বশেষ খবর
ফোর্বস জরিপ: ২০২৫ সালে আয়ে শীর্ষে রোনালদো
ফোর্বস জরিপ: ২০২৫ সালে আয়ে শীর্ষে রোনালদো

৪৭ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামান্ন-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন
তামান্ন-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন

২ মিনিট আগে | শোবিজ

বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার ‘মিস্টার বিস্ট’ এর সঙ্গে বলিউডের তিন খান
বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার ‘মিস্টার বিস্ট’ এর সঙ্গে বলিউডের তিন খান

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান
রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু, এসেছেন যারা
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু, এসেছেন যারা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ওআইসির উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ওআইসির উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাড়ির ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
গাড়ির ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় রাসমেলা উদযাপনে সভা
কলাপাড়ায় রাসমেলা উদযাপনে সভা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন যুগে মাইক্রোসফট, মুখের কথায় চলবে কম্পিউটার
নতুন যুগে মাইক্রোসফট, মুখের কথায় চলবে কম্পিউটার

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অনশন শুরু এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
অনশন শুরু এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে বিজিবি
রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে বিজিবি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৬ মাসের গর্ভবতী হিসেবে বিশ্বরেকর্ড করে ফেললাম: সোনাক্ষী
১৬ মাসের গর্ভবতী হিসেবে বিশ্বরেকর্ড করে ফেললাম: সোনাক্ষী

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জাকেরকে নিয়ে বিতর্কে মুখ খুললেন ফিল সিমন্স
জাকেরকে নিয়ে বিতর্কে মুখ খুললেন ফিল সিমন্স

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়াকাটায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
কুয়াকাটায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় খাল থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
মোংলায় খাল থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মেঘনার ভাঙন রোধে টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি
নোয়াখালীতে মেঘনার ভাঙন রোধে টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে প্রায় ৯০ কোটি দরিদ্র মানুষ জলবায়ু বিপর্যয়ের ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ
বিশ্বে প্রায় ৯০ কোটি দরিদ্র মানুষ জলবায়ু বিপর্যয়ের ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
বঙ্গোপসাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীর মেডিবাংলা হাসপাতালের পাশের গলি থেকে কিশোরের লাশ উদ্ধার
যাত্রাবাড়ীর মেডিবাংলা হাসপাতালের পাশের গলি থেকে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তে আত্মঘাতী হামলায় ৭ পাকিস্তানি সেনা নিহত
সীমান্তে আত্মঘাতী হামলায় ৭ পাকিস্তানি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘জোরপূর্বক’ উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘জোরপূর্বক’ উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধার দুই কলেজে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই কলেজে শতভাগ ফেল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য
এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ