শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ মে, ২০২১ আপডেট:

ধানগাছের রং চেনাল লাশ

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ধানগাছের রং চেনাল লাশ

ভোরের আলো ফোটার অপেক্ষায় থাকতে চাচ্ছে না পুলিশ। অন্ধকার থাকতেই অনুসন্ধান চালানোর প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছে তারা। লাশের সন্ধানে ঢাকা থেকে একদল পুলিশ নেত্রকোনার একটি গ্রাম মোহনগঞ্জে এসে অবস্থান নিয়েছে। তাদের কাছে খবর ছিল, সন্দেহের তালিকার অন্যতম একজনকে পাওয়া যাবে মোহনগঞ্জে। কিন্তু টার্গেট করা বাড়িতে সেই সন্দেভাজনকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। পুলিশ আসার আগেই লাপাত্তা। তবে বাড়ির পেছনের একটি ধানখেতে সেই ব্যক্তিকে দেখা গেছে। গ্রামবাসীদের একজন পুলিশকে জানিয়েছে, এক রাতে টর্চ হাতে সেই ব্যক্তিটি ধানখেতে কিছু একটা করছিল। তারা এ বিষয়টি খুব একটা গুরুত্ব দেয়নি। এই তথ্যের সূত্র ধরে, পুলিশ ধানখেতে তল্লাশি শুরু করে। কিন্তু আধা ঘণ্টা ধরে তল্লাশি চালিয়েও কোনো ক্লুু খুঁজে পায় না পুলিশ। ইতিমধ্যে ভোরের আলো ফুটে উঠেছে। ৫-৬ জনের পুলিশের দল হতাশ। পুলিশের একজন কর্মকর্তা পাকা ধানখেতের দিকে আবারও চোখ বুলিয়ে নেয়। হঠাৎ তিনি দেখতে পান, খেতের একটি অংশে ধানগাছের রং সবুজ। ধানগাছগুলোও স্বাভাবিকের চেয়ে ছোট। অন্ধকারে তল্লাশিতে ধানখেতের রঙের এই পার্থক্য চোখে পড়েনি। সন্দেহ হয় পুলিশ কর্মকর্তার। তিনি ছুটে যান  খেতের সেই অংশে। কাছে গিয়েই হতবাক। পাকা ধানখেতের একটি অংশে সবুজ রঙের ধানগাছ! দেখেই বোঝা যাচ্ছিল, সবুজ রঙের ধানগাছের চারাগুলো নতুন করে লাগানো হয়েছে। সন্দেহ হতেই আর দেরি করেনি। ধানক্ষেতে চালানো হলো কোদাল। মাটির নিচ থেকে বেরিয়ে এলো আস্ত একটি কালো রঙের ট্রাঙ্ক। ট্রাঙ্ক খুলতেই বেরিয়ে এলো পচা-গলা লাশ। যে লাশের খোঁজে পুলিশের দলটি ঢাকা থেকে নেত্রকোনায় আসে। লাশ উদ্ধারের পর পুলিশের গতি বেড়ে যায়। এবার খুনিদের ধরার পালা। ছুটতে শুরু করে খুনিদের অবস্থানের দিকে। রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ী থেকে ২০১৭ সালের ১৯ জুলাই রুবেল নামে এক যুবক নিখোঁজ হন। ২ আগস্ট রুবেলের অর্ধগলিত লাশ এভাবেই নেত্রকোনার মোহনগঞ্জের একটি ধানখেত থেকে পুলিশ উদ্ধার করে।  যাত্রাবাড়ীর এক আত্মীয়র বাসা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর রুবেল আর বাসায় ফেরেননি। মোবাইল ফোনও বন্ধ। তার আত্মীয়রা বিভিন্ন স্থানে খোঁজখবর নেন। কোথাও নেই রুবেল। গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার মোহনগঞ্জেও যাননি। তবে গেল কোথায়? দুশ্চিন্তায় অসুস্থ হয়ে পড়েন রুবেলের স্ত্রী পপি। ভাবছেন, দুই দিন পেরিয়ে গেল। একটিবারের জন্যও মোবাইল ফোন খোলেনি। তিনি যাত্রাবাড়ী থানায় একটি জিডি করেন।

তদন্তের দায়িত্ব পাওয়ার পর যাত্রাবাড়ী থানার পুলিশ কর্মকর্তা বেল্লাল ভাবছিলেন রুবেলের নিখোঁজ নিয়ে। কোথা থেকে শুরু করবেন তদন্ত, তা বুঝতে পারছেন না পুলিশের এই তরুণ কর্মকর্তা। দিনের বেলাতেই বিদেশফেরত একজন জলজ্যান্ত মানুষ হাওয়া হয়ে গেল! কোথাও নেই! তার কোনো শত্রু নেই, বন্ধুবান্ধব নেই। তবে কীভাবে তার খোঁজ করবে? রুবেলের স্ত্রী পপির সঙ্গে কথা বলেও তদন্ত কাজে আসবে, এমন কোনো তথ্যই পেলেন না।

বেল্লাল খুব ভোরে বাসা থেকে বেরিয়ে গেলেন। আগের দিন রিকুইজিশন দিয়ে রাখা মোবাইল ফোনের কল লিস্টটাও হাতে নিলেন। তথ্য-প্রযুক্তির মাধ্যমে জানতে পারলেন, রুবেলের সর্বশেষ অবস্থান। পূর্ব রামপুরা। এই এলাকাকেই টার্গেট করলেন তিনি। এই স্থানেই রুবেলের ফোনটি বন্ধ হয়ে যায়। বেল্লালের মনটা আজ ভালো। এলাকার নামটি জানতে পেরেছেন। এখান থেকেই অনেক দূর যাওয়া যাবে। কিন্তু পূর্ব রামপুরায় আছে শত শত বাসা। কোন বাসায় যাবেন তিনি? তা ছাড়া কার বাসায় ছিল রুবেল, তাও অজানা। নানা চিন্তায় হঠাৎ তার মাথায় বুদ্ধি খেলল। ভাবল, রুবেলের বাড়ি নেত্রকোনা। খোঁজ নিয়ে দেখা যেতে পারে, নেত্রকোনার কোনো ভাড়াটিয়া কোনো বাসায় আছে। তিনি খোঁজ করতে লাগলেন। এক বাসা থেকে আরেক বাসা, এই বাসার পর ওই বাসা। এমন করতে করতে দিন গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে। আসে রাত। শরীর চলে না বেল্লালের। বাসায় ফিরে যান তিনি। ভাবছেন, পরদিন হবেই হবে। সেই মতে আবারও বাসায় বাসায় তল্লাশি। সেদিনও ব্যর্থ। চার দিন পেরিয়ে যায়। ৫ম দিন আবারও খোঁজ শুরু। প্রথম বাসা, দ্বিতীয় বাসা, তৃতীয় বাসাতেই কিছু একটা মিলেছে বলে মনে হলো তার। তিনি জানতে পারলেন, পূর্ব রামপুরার ৭৮/২৪ নম্বর বাসার ভাড়াটিয়ার বাড়ি নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে। রুবেলের বাড়িও মোহনগঞ্জ। কেমন যেন যোগসূত্রের গন্ধ পাচ্ছেন বেল্লাল। দারোয়ানের কাছে শুনেই তিনি ভিতরে ঢুকলেন। দারোয়ান জানালেন, ওরা নেই। কবে আসবে বলে যায়নি। পুলিশের কর্মকর্তা দারোয়ানের কাছে নিজের পরিচয় দিয়ে বাড়িওয়ালাকে ডেকে আনতে বলে। বাড়িওয়ালা চলে আসে। তিনি পুলিশকে জানান, বেশ কয়েক দিন আগেই তারা বাসা থেকে কিছু মালামাল নিয়ে গ্রামে গেছে। কবে আসবে কিছু বলেনি। কী নিয়ে গেছে? পুলিশের এই কর্মকর্তার প্রশ্নে বাড়িওয়ালা জানায়, আলমারি, শোকেস এবং একটি ট্রাঙ্ক ছিল তাদের সঙ্গে। পুলিশের এই কর্মকর্তার সন্দেহ আরও বাড়তে থাকে। উত্তেজনায় তিনি দেরি করতে পারছেন না। তিনি ওই ফ্ল্যাটের ভিতর ঢোকার অনুমতি চান বাড়িওয়ালার কাছে। বাড়িওয়ালা ঘটনা শুনে দরজার তালা ভাঙেন। পুলিশ কর্মকর্তা ভিতরে ঢুকে। দুই রুমের ওই ফ্ল্যাটের চারপাশ ভালো করে দেখতে থাকেন। খেয়াল করে দেখেন, এমন কিছু মালামাল নিয়ে গেছে, যেসব জিনিস নিত্যপ্রয়োজনীয়। থালা, বাসন, পাতিল- এসব উল্লেখযোগ্য। চৌকস পুলিশ কর্মকর্তার মাথায় এ বিষয়টি খটকা লাগে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেন নেবে? কদিনের জন্য গেলে থালা-বাসন নেওয়ার কথা নয়। তাহলে কি তারা একবারেই চলে গেছে? তবে কোথায় গেছে? এমন প্রশ্নের পর প্রশ্ন তার মাথায়। পাশের অপর এক ভাড়াটিয়ার ফ্ল্যাটে যান বেল্লাল। মধ্য বয়স্ক একজন মহিলার সঙ্গে তিনি গল্প জুড়ে দেন। দীর্ঘ চার ঘণ্টা ধরে তিনি কথা বলেন। কথার মধ্যেই তদন্তে সহায়ক তথ্য বের করে নেন বেল্লাল। বেল্লাল জানতে পারেন, সন্দেহভাজন ভাড়াটিয়ার নাম ঝুমা। তার স্বামী মোজাম্মেল। তারা মালামাল নিয়ে দেশের বাড়ি নেত্রকোনায় চলে গেছেন। আসতে দেরি হবে। তাদের সঙ্গে যে ট্রাঙ্ক ছিল, তা এক দিন আগে কিনেছে বলেও জানিয়ে দেন সেই মহিলা। সন্দেহ আরও তীব্র হতে থাকে বেল্লালের। বেল্লাল ভাবছে, অঙ্কের নামতার মতো সব যেন কেমন করে মিলে যাচ্ছে। কেন তারা গ্রামে গেল? বেল্লালের এমন প্রশ্নে বয়স্ক ওই মহিলা জানান, তাদের এক আত্মীয় অসুস্থ ছিল। মারা গেছে। লাশ নিয়ে যেতে হবে গ্রামের বাড়ি। আর যেন দেরি করতে পারছেন না পুলিশের কর্মকর্তা বেল্লাল। তিনি সেখান থেকে বেরিয়ে যান। এবার নিখোঁজ ব্যক্তির সন্ধানে ছুটতে শুরু করল পুলিশের দল। তারা প্রথমেই গেল ঝুমাদের গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে। ঝুমাদের বাড়িতে গিয়ে পুলিশ দেখতে পায় ঢাকা থেকে নিয়ে আসা সেই আলমারি আর শোকেস। কিন্তু ট্রাঙ্ক নেই। পুলিশের সন্দেহ যেন সঠিক দিকেই যাচ্ছে। ঝুমা নেই বাড়িতে। পাশের গ্রামে এবার ঝুমার স্বামী মোজাম্মেলের বাড়িতে অভিযান। সেখানেও তারা নেই। মোজাম্মেলদের বাড়ির পেছনের ধানখেতেই পাওয়া যায় সেই ট্রাঙ্ক। যাতে ছিল পচা-গলা লাশ।

এবার খুনি ধরার পালা। পুলিশ খবর পায় ঝুমা আর তার স্বামী মোজাম্মেল আছে সিলেটে। পুলিশ খবর পেয়ে সিলেটে যায়। একে একে পাঁচটি আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে ব্যর্থ হয় পুলিশ। পুলিশ মোবাইল ট্র্যাকিং করে জানতে পারে, ঝুমা সিলেট থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। তার পথ নারায়ণগঞ্জের দিকে। পুলিশ পরদিন ভোরে সিলেটের একটি হোটেলে অভিযান চালিয়ে মোজাম্মেলকে গ্রেফতার করে। তাকে নিয়েই নারায়ণগঞ্জ। গ্রেফতার হয় ঝুমা। তাদের তথ্যে ঢাকা থেকে গ্রেফতার হয় ঝুমার ভাই জাকিরুল। এর পরের গল্প মানুষরূপী হায়েনাদের। এই তিনজনই ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে। তারা এখন আছে কারাগারে। প্রবাসী রুবেলের কাছ থেকে নগদ সাড়ে ৩ লাখ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুটে নিতেই তারা হত্যা করে। ঝুমার সম্পর্কে চাচা হন রুবেল। পুলিশের জেরার মুখে ঝুমা জানায়, ‘চাচা খাটে শুইয়া ছিল, আমি ফ্লোরে বইসা আদা-রসুন বাটতেছিলাম। কোনো কিছু চিন্তা না কইরা হাতের পুঁতা দিয়া ওনার মাথায় বারি মারি। বুঝতে পারি নাই মইরা যাইব। অনেক রক্ত দেইখ্যা পরথম ঘাবরাইয়া গেছিলাম। পরে ঠান্ডা মাথায় বাজার থেইক্কা ২৫০০ টাকা দিয়া একটা ট্রাঙ্ক কিন্যা আনি। লাশটারে পরথম পলিথিনে প্যাঁচাইয়া ট্রাঙ্কে ভরতে চাইছিলাম। কিন্তু লম্বা শরীরডা ট্রাঙ্কে না ঢোকায় বঁটি দিয়া হাত-পা-মাথা টুকরা টুকরা কইরা কাটি। এরপর পলিথিনে প্যাঁচাইয়া ট্রাঙ্কে লাশ ঢুকাইয়া বইস্যা থাকি। বিছানার কাপড় দিয়া রক্ত মুইচ্ছা হেইডা আর আমার জামা-কাপড় ওই ট্রাঙ্কেই রাহি। রাইত সাড়ে ৮টার দিকে হেয় (স্বামী মোজাম্মেল হক) আইলে পুরা কাহিনি খুইল্লা কই। চাচার লগে থাকা টাকা, সোনা হেয় নেয়। লাশসহ সারা রাইত আমরা বইস্যা থাকি। পরের দিন একটা পিকআপে কইরা লাশভর্তি ট্রাঙ্কডারে আমরা নেত্রকোনা লইয়া যাই। হেইখানে নিয়া খেতে পুঁইত্তা ফেলি।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার
পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার
২৫ মে পেট্রোল পাম্পে কর্মবিরতি ঘোষণা
২৫ মে পেট্রোল পাম্পে কর্মবিরতি ঘোষণা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে অনুপ্রবেশকালে ১৪ জন আটক
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে অনুপ্রবেশকালে ১৪ জন আটক
গোল্ডেন জিপিএ-৫ ছাত্রের পোড়া লাশ উদ্ধার
গোল্ডেন জিপিএ-৫ ছাত্রের পোড়া লাশ উদ্ধার
ভোলাহাট সীমান্তে বিএসএফের বাঙ্কার নির্মাণ
ভোলাহাট সীমান্তে বিএসএফের বাঙ্কার নির্মাণ
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের আশ্রয় বিএনপিতে
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের আশ্রয় বিএনপিতে
নিরপরাধ আওয়ামী লীগের জন্য তওবা কমিশন দাবি
নিরপরাধ আওয়ামী লীগের জন্য তওবা কমিশন দাবি
পারিবারিক দ্বন্দ্বে দুই বোন খুন
পারিবারিক দ্বন্দ্বে দুই বোন খুন
দ্রুত সমন্বিত পদক্ষেপের আহ্বান
দ্রুত সমন্বিত পদক্ষেপের আহ্বান
যৌন সহিংসতার শিকার প্রতি পাঁচ নারীর একজন
যৌন সহিংসতার শিকার প্রতি পাঁচ নারীর একজন
নর্থ মেসিডোনিয়া নতুন সম্ভাবনার শ্রমবাজার
নর্থ মেসিডোনিয়া নতুন সম্ভাবনার শ্রমবাজার
সর্বশেষ খবর
পাবনায় বালু উত্তোলনের দায়ে কারাদণ্ড
পাবনায় বালু উত্তোলনের দায়ে কারাদণ্ড

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

'ঈদযাত্রা নিরাপদ, নির্বিঘ্ন ও আনন্দদায়ক করতে সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা করবে'
'ঈদযাত্রা নিরাপদ, নির্বিঘ্ন ও আনন্দদায়ক করতে সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা করবে'

৪৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভালুকায় গার্মেন্টস শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যানজটে দুর্ভোগ
ভালুকায় গার্মেন্টস শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যানজটে দুর্ভোগ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈয়দপুরে হত্যায় জড়িতদের গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন
সৈয়দপুরে হত্যায় জড়িতদের গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে: এ্যানি
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে: এ্যানি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদে ১০ দিন বন্ধ থাকবে পুঁজিবাজার, খোলা থাকবে আগামী ২ শনিবার
ঈদে ১০ দিন বন্ধ থাকবে পুঁজিবাজার, খোলা থাকবে আগামী ২ শনিবার

২৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে বন্ধ ৩২ বিমানবন্দর খুলে দিল ভারত
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে বন্ধ ৩২ বিমানবন্দর খুলে দিল ভারত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১১ বছর পর খালাস পেলেন বিএনপি নেতা দুলু
দীর্ঘ ১১ বছর পর খালাস পেলেন বিএনপি নেতা দুলু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে নিষিদ্ধ হলো দাবা খেলা
আফগানিস্তানে নিষিদ্ধ হলো দাবা খেলা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল পথচারীর
ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল পথচারীর

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যেদিন পারব না, সেদিনই বিদায় : রোহিত শর্মা
যেদিন পারব না, সেদিনই বিদায় : রোহিত শর্মা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি এবং নেপালের সঙ্গে জলবিদ্যুৎ সহযোগিতার আহ্বান
আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংহতি এবং নেপালের সঙ্গে জলবিদ্যুৎ সহযোগিতার আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

কোচ গম্ভীরের মনোভাবই কী কোহলির অবসরের কারণ?
কোচ গম্ভীরের মনোভাবই কী কোহলির অবসরের কারণ?

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ মে আসছে নওগাঁর আম, ৪ হাজার কোটি টাকা বাণিজ্যের সম্ভাবনা
২২ মে আসছে নওগাঁর আম, ৪ হাজার কোটি টাকা বাণিজ্যের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীর জামিন নামঞ্জুর
আইভীর জামিন নামঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৭ ও ২৪ মে শনিবার চলবে সুপ্রিম কোর্টের বিচারকাজ
১৭ ও ২৪ মে শনিবার চলবে সুপ্রিম কোর্টের বিচারকাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউড তারকারা কেন নীরব? জবাব দিলেন জাভেদ আখতার
বলিউড তারকারা কেন নীরব? জবাব দিলেন জাভেদ আখতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
র‌্যাব পুনর্গঠন করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলুপ্তির পথে উল্লুক ও চশমাপরা হনুমান
বিলুপ্তির পথে উল্লুক ও চশমাপরা হনুমান

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কোটালীপাড়ায় মঙ্গলবার দিনব্যাপী কবি সুকান্ত মেলা
কোটালীপাড়ায় মঙ্গলবার দিনব্যাপী কবি সুকান্ত মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়ন করলে ভারতে যাওয়ার প্রয়োজন নেই : রিজভী
দেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়ন করলে ভারতে যাওয়ার প্রয়োজন নেই : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের ৫ অভিযোগ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের ৫ অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের
সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি
ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ
যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর এখন কেমন আছে?
কাশ্মীর এখন কেমন আছে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে ইস্পাতশিল্পের উত্থান
বাংলাদেশে ইস্পাতশিল্পের উত্থান

বিশেষ আয়োজন

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?
বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?

মাঠে ময়দানে

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র
একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ
মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নর্থ মেসিডোনিয়া নতুন সম্ভাবনার শ্রমবাজার
নর্থ মেসিডোনিয়া নতুন সম্ভাবনার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি
চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি

মাঠে ময়দানে

ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ
ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম
ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম

শোবিজ

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

তুষির রঙ্গমালা
তুষির রঙ্গমালা

শোবিজ

রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা
রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা

মাঠে ময়দানে

প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা
প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

নিরপরাধ আওয়ামী লীগের জন্য তওবা কমিশন দাবি
নিরপরাধ আওয়ামী লীগের জন্য তওবা কমিশন দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা