শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

২০২৫ সালের মে মাসের ১০ তারিখে যখন আমি এই নিবন্ধ লিখছি তখন বাংলাদেশ ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিনতর সময় পার করছে। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ, পার্শ্ববর্তী মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে যুদ্ধ এবং সেই যুদ্ধে আপাতত যারা সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছে সেই আরাকান আর্মির সঙ্গে পশ্চিমা মদতে বন্ধুত্ব করার জন্য আমাদের দেশের মধ্যে যখন জাতিসংঘ-আমেরিকার উপস্থিতি জনমনে আতঙ্ক তৈরি করছে, ঠিক তখন ঢাকার ঐতিহাসিক শাহবাগ চত্বরে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের কয়েকটি পক্ষ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে দ্বিতীয় বিপ্লবের ডাক দিয়েছে। জামায়াত-শিবিরের সহায়তায় নতুন দল এনসিপি শাহবাগের অতীত গণজাগরণ মঞ্চের কীর্তির ওপর নতুন ইতিহাস রচনা করার জন্য যখন ইনকিলাব জিন্দাবাদ বলে পিজি হাসপাতাল-ডায়াবেটিক হাসপাতাল-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ শাহবাগকেন্দ্রিক নিত্যকার পথযাত্রীকে দ্বিতীয় বিপ্লবের নীতি-আদর্শ গলাধঃকরণ করাচ্ছে, তখন আমার কেন সেলুকাসের কথা মনে পড়ল, সেই কাহিনিই আজ আপনাদের বলব।

মহামতি আলেকজান্ডার ভারত আক্রমণ করেছিলেন খ্রিস্টের জন্মের ৩২৬ বছর আগে। আজকের দিনে ঝিলাম নদীর তীরে ভারত-পাকিস্তান পাঞ্জাবের যে অংশে যুদ্ধ করছে ঠিক সেখানেই মে মাসে এবং সম্ভবত মে মাসের ১০ তারিখে ভারতীয় রাজা পুরুর সঙ্গে যুদ্ধ হয়েছিল। যুদ্ধজয়ের পর ভারতবর্ষের গতিপ্রকৃতি আবহাওয়া এবং মানুষের মেজাজমর্জি দেখে আলেকজান্ডার বলেছিলেন কী বিচিত্র এই দেশ! সেলুকাস। আলেকজান্ডার পাঞ্জাব পর্যন্তই এগিয়েছিলেন। তিনি ভারতবর্ষের অন্য অঞ্চলে আসেননি এবং বাংলা সম্পর্কে তাঁর কোনো ধারণাই ছিল না। যদি থাকত তবে কী বলতেন, তা অনুমানের জন্য আজকের দিনে অর্থাৎ ১০ মে ১৮৫৭ সালে অধুনা পশ্চিমবঙ্গের ব্যারাকপুরে ভারতীয় সৈন্যরা যে কারণে এবং যেভাবে সিপাহি বিপ্লব শুরু করেছিল ও সেই বিদ্রোহের প্রেক্ষাপট, পরিণতি এবং কারণ সম্পর্কে আজকের দিনের নয়া শাহবাগী বিপ্লবীরা যদি জানতেন, তবে সুবেবাংলার গাঙ্গেয় বদ্বীপের অধুনা বাংলাদেশের দুর্ভোগ-দুর্গতি কিছুটা হলেও কমত।

আজকের নিবন্ধে আমি অতীত ইতিহাসের তিতা কথাগুলো বলব না। বরং বাঙালির বীরত্ব-বুদ্ধিমত্তা-সাহস-শক্তির আবহমান ইতিহাসের কিছু দিক তুলে ধরব, যাতে করে গণজাগরণ মঞ্চেপাঠক সহজে বুঝতে পারবেন কেন আমরা বারবার পরাজিত হয়েছি : কেন আমরা বারবার সুখের সময়ে ভূতের দলের কবলে পড়েছি এবং দিনে রাতে ভূতের কিল খেয়ে লোকালয় ছেড়ে বনবাদাড়ে আশ্রয় নিয়েছি। কেন বারবার আমাদের ভূখণ্ড দক্ষিণ ভারতের চাণক্য বংশ, দিল্লির সুলতান- সম্রাট ছাড়াও কানপুর, জৌনপুর, বিহার, ওডিশা, নাগপুর, কামরূপ, ত্রিপুরা কিংবা মুর্শিদাবাদের ছোট ছোট সামন্ত রাজার দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে। কেন পৃথিবীর হাজার হাজার জাতি গোষ্ঠীর মধ্যে বাঙালিকে বলা হয় এমন জাতি যারা সব সময় শক্তের ভক্ত এবং নরমের যম হিসেবে গিনেস বুকে গড়া নিজেদের রেকর্ড বারবার নিজেরাই ভেঙে চুরমার করে নতুন ইতিহাস গড়েছে। এসব বিষয়ে বিস্তারিত বলব- তার আগে আরও একটি মজার ইতিহাস বলার লোভ সামলাতে পারছি না।

বাংলার ইলিয়াস শাহি বংশের তিনজন বিখ্যাত শাসক যথা- সামসুদ্দীন ইলিয়াস শাহ, সিকান্দার শাহ এবং গিয়াস উদ্দিন আজম শাহের পর এই রাজবংশের লোকদের ভূতে কিলানো আরম্ভ করে। বাংলা, বিহার, ওডিশা ছাড়াও আধুনা ভারেেতর সেভেন সিস্টারসের বহু অংশ তাদের দখলে ছিল এবং সমগ্র ভারতবর্ষ তো বটেই তামাম দুনিয়ায় তখন বাংলার ধনসম্পদ, শিল্প-কলকারখানা, শিল্পসাহিত্য এবং সভ্যতার শ্রেষ্ঠত্ব মশহুর ছিল। দিল্লির সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলক পরপর দুইবার বাংলা আক্রমণ করে ব্যর্থ হন এবং ভবিষ্যতে আর কোনো আক্রমণ করবেন না এই শর্তে সিকান্দার শাহের সঙ্গে শান্তি চুক্তি করে ফিরে যান। ফলে পরবর্তী ২০০ বছর বাংলা স্বাধীন ছিল। ফলে বাংলার ঐতিহ্য এবং আর্থিক উন্নয়ন চরমে পৌঁছে আর এ অবস্থায় আমাদের পূর্বপুরুষদের ভাগ্যে কী বিপর্যয় নেমে এসেছিল এবং কীভাবে বাঙালি শক্তের ভক্ত নরমের যমে পরিণত হয়েছিল, তা আপনাদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি।

পরপর তিনজন সফল শাসকের কল্যাণে বাংলার অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জাগরণ ঘটেছিল। ভারতবর্ষের সবচেয়ে চৌকশ ব্যবসায়ীরা বাংলায় এসে তাদের ব্যবসাবাণিজ্যের সদর দপ্তর স্থাপন করেছিলেন। জ্ঞানী-গুণীরা এসে অসংখ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তৈরি করেছিলেন। ধর্ম প্রচারক, বিজ্ঞানী-কবি-সাহিত্যিক এবং সচ্ছল জনগণের সম্মেলনে সোনারগাঁ, গৌড়, পাটনা, মুর্শিদাবাদ, পাতুয়া প্রভৃতি নগরে যে প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে উঠেছিল সেখানে ন্যায়বিচার, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, সুশাসন ও প্রজা অধিকার রক্ষার যে নজির স্থাপত হয়েছিল, তা সমসাময়িক দুনিয়ার অন্য কোথাও ছিল না। জনগণ অবাধে রাজার সমালোচনা করত। আমলারা অন্যায় করলে তাদের বিরুদ্ধেও কাজির দরবারে মামলা করে দিতেন - রাজা বা সামন্ত রাজারা অন্যায় করলে তাদের বিরুদ্ধে কাজির দরবারে নালিশ জানালে বিচারক সমন বা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতেন।

সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের পরবর্তী দুর্বল শাসকরা প্রথমে জনগণকে ভয় পেতে শুরু করেন। তারপর রাজ্যের সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের পরবর্তী দুর্বল শাসকরা প্রথমে জনগণকে ভয় পেতে শুরু করেন। তারপর রাজ্যের সামন্তপ্রেমী ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের হিংসা করতে থাকেন এবং সব নষ্টের কারিগর রূপ-জ্ঞানীগুণী-পণ্ডিতদের শত্রুরূপে ধ্যানজ্ঞান করতে থাকেন। তাদের মধ্যে রোকন উদ্দিন বারবাক শাহ বাংলার লোকদের ভয় দেখানোর জন্য এবং নিজের নিরাপত্তার জন্য আবিসিনিয়া থেকে প্রচুর দাসদাসী কিনে আনেন এবং তাদের নিজের দেহরক্ষী, প্রাসাদরক্ষী ও হেরেম পাহারা দেওয়ার কাজে নিযুক্ত করেন। এদের হাবসি বলা হতো। এদের অত্যাচার ও অসভ্যতামির কাছে পাকিস্তান জমানার এনএসএফ, মুক্তিযুদ্ধের সময়ের রাজাকার-আলবদর অথবা সাবেক সরকারের জমানার ছাত্রলীগ-যুবলীগের অত্যাচার ও অনাচার ছিল নস্যি। ফলে তৎকালীন বাংলার জ্ঞানীরা বিদ্যাবুদ্ধি বিসর্জন দিল, ব্যবসায়ীরা ভারতের অন্যান্য অংশে চলে গেল, কাজিরা ন্যায়বিচার বন্ধ করল-কোতোয়াল (পুলিশ), ফৌজদারি (আর্মি), দেওয়ান (সিভিল সার্ভেন্ট) এবং দেশীয় সামন্তরা হাবসি দাসদের পদলেহন করল। এ অবস্থায় একজন হিজড়া হাবসি দাস ইলিয়াস শাহি বংশের সুলতান জালাল উদ্দিন ফতেহ শাহকে হত্যা করে বাংলার সিংহাসনে বসলেন। বারবাক নামক সেই হাবসি হিজড়ার অত্যাচারে ১৪৮৭ সালে সুবে বাংলার অধিবাসীরা যেভাবে শক্তের ভক্ত ও নরমের যমে পরিণত হয়েছিলেন, তা ২০২৫ সালের মে মাসে এসে কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে, তার কিছু বাস্তব উদাহরণ দিয়ে আজকের নিবন্ধ শেষ করব।

আজকের দিনে আপনি যদি গ্রামের টং ঘরের কোনো চা-দোকানিকে জিজ্ঞাসা করেন দেশের শীর্ষ শিল্প-প্রতিষ্ঠানগুলোর দুরবস্থা কেন? তিনি এমনভাবে কথা বলবেন যেন তাকে- যেকোনো শিল্পগোষ্ঠীর বোর্ড অব ডাইরেক্টরসের চেয়ারম্যান বানালে সব সমস্যা মুহূর্তের মধ্যে দূর হয়ে যাবে। ঠিক একইভাবে আপনি যদি রাস্তার পাশে পসরা সাজিয়ে বসা সাইকেলের মেকানিককে রোলস রয়েস অথবা বোয়িং ৭৮৭ মেরামতের কথা বলেন, তিনি খুশিমনে সর্বশক্তি নিয়ে আপনার সঙ্গে রওনা দেবেন।

আমাদের দেশের নাপিত মনে করে, সে যদি মন্ত্রী হয় তবে দেশ অচিরে লন্ডন-আমেরিকা হয়ে যাবে। পাড়া-মহল্লার ছিঁচকে মস্তান অথবা ছিনতাইকারীর ধারণা, তারা আইজি হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা মুহূর্তের মধ্যে জাদুকরি জান্নাতি রূপ লাভ করবে। এ দেশের অনেক জোব্বাওয়ালা মনে করে তসবি টিপে আকাশের দিকে তাকিয়ে ফুঁ দিলে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে পাকিস্তানের বিজয় নিশ্চিত হবে। ঢাকার রাস্তায় বিশাল সমাবেশ করে লন্ডন-আমেরিকাকে ভয় দেখানো সম্ভব এবং ইসরায়েলের নেতানিয়াহুকে হামাসের কাছে আত্মসমর্পণ করানো কোনো বিষয়ই না।

বাংলাদেশে বৃষ্টির জন্য ব্যাঙের বিয়ে দেওয়া হয়। এ দেশের দরিদ্র অসহায় এবং সুন্দরী মেয়েদের ওপরই সব সময় ভূত-জিন-পরিরা ভর করে এবং তা তাড়ানোর জন্য রাতবিরেতে সাধু-সন্ন্যাসী জটাধারী এবং জোব্বাওয়ালা তাবিজবাজদেরই দরকার পড়ে। এখানকার মানুষ শৌচকর্মের জন্য বদনাকে জাতীয় সম্পদ মনে করে এবং লন্ডন-আমেরিকা প্রবাসী হয়েও বদনা-শৈশবের পাট খেতে প্রাকৃতিক কর্ম এবং দূর্বাঘাসে হ্যাচড় দেওয়ার কথা স্মরণ করে আবেগে গদগদ হয়ে পড়ে। তারা ডিমকে আন্ডা কিংবা বয়জা বলে এবং প্রতিপক্ষকে গরম ডিমের থেরাপি দেওয়ার স্বপ্ন দেখে। তারা গভীর রাতে একাকী চলতে গিয়ে ভয় পেলে গান করে এবং কোনো কিছুর সন্দেহজনক নড়াচড়া দেখলে ওরে বাবারে ওরে মারে বলে আর্তচিৎকার করে প্রাণপণ দৌড়ে বাড়ির দরজায় পৌঁছে, তারপর পরিবারের প্রিয়জনকে দেখামাত্র আবেগে জ্ঞান হারিয়ে বাড়িতে কান্নায় রোল তুলে দেয়।

বাঙালি ক্ষমতা পেলে নিজেকে অতিমানব-মহামানব কিংবা দানব মনে করে। আর ক্ষমতা হারালে মুহূর্তের মধ্যে ইঁদুরের গর্তে ঢুকে যায়। তারপর সেই গর্তে বসে রাতের আঁধারে আকাশের তারা গোনে। কল্পনার বাসর সাজিয়ে আবাবিল পাখি-সিন্দাবাদের দৈত্য অথবা অন্য কোনো অলৌকিক শক্তির কথা ভাবতে থাকে। এ দেশের ক্ষমতাধরদের দেখলে বা তাদের হাবভাব দেখলে মনে হয়, তারা যেন সম্রাট আকবরের পুত্র সম্রাট জাহাঙ্গীর। আর ক্ষমতাধর মহিলাদের দেখলে মনে হয় তারা সুলতান সুলেমানের সম্রাজ্ঞী হুরবাম সুলতানের কার্বন কপি। তাদের জ্ঞান এত বেশি যা কিনা সক্রেটিস প্লেটো অ্যারিস্টটলের সম্মিলিত জ্ঞানের চেয়েও অধিকতর আর তাদের ক্ষমতা দারায়স-সাইরাস-সারগণ শি হুয়ান টি সিজার নেপোলিয়ন অথবা হানিবল বার্কারের চেয়েও বেশি।

উল্লিখিত ক্ষমতাধরদের ক্ষমতা চলে যাওয়ার পর তাদের হাবভাব দেখলে মনে হবে, তারা যেকোনো দিন মানুষ ছিল সে চিন্তা বিশ্বাস তাদের মনমস্তিষ্ক থেকে চলে গেছে। নিজেদের তারা হীনম্মন্যতার এমন পর্যায়ে নামিয়ে আনে, যা দেখে মনে হতে পারে যে তারা হয়তো ভাবছে ইস্ যদি মানুষ না হয়ে বিলাই হতাম। কিংবা ময়না-টিয়া শালিক হতে পারতাম। ক্ষমতা হারিয়ে তারা ফুটো বেলুনের মতো ফুঁস করে নিজের আকার-আকৃতি হারিয়ে ফেলে এবং টুস করে কোনো ইঁদুরের গর্তে এমনভাবে ঢুকে পড়ে যা দেখলে সম্রাট আলেকজান্ডার তার সেনাপতি সেলুকাসকে কী বলতেন, তা নিয়ে আমাদের হয়তো বহুদিন গবেষণা করতে হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
সর্বশেষ খবর
লন্ডনে বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানানোর আহ্বান সালাহউদ্দিনের
লন্ডনে বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানানোর আহ্বান সালাহউদ্দিনের

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য আরও ৪ রুটে বিমানের বিশেষ ভাড়া
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য আরও ৪ রুটে বিমানের বিশেষ ভাড়া

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণ চায় জনগণ : আমীর খসরু
দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণ চায় জনগণ : আমীর খসরু

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভাঙ্গা মহিলা কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান
ভাঙ্গা মহিলা কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক প্রতিমন্ত্রী মোতাহারের কোটি টাকার গাড়িসহ আটক ২
সাবেক প্রতিমন্ত্রী মোতাহারের কোটি টাকার গাড়িসহ আটক ২

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের মানুষ ভোট দিতে উন্মুখ হয়ে আছে : মঈন খান
বাংলাদেশের মানুষ ভোট দিতে উন্মুখ হয়ে আছে : মঈন খান

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় অতিরিক্ত ভাড়া যাত্রীদের ফেরত
মোংলায় অতিরিক্ত ভাড়া যাত্রীদের ফেরত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগরভবনে সভা করলেন ইশরাক
নগরভবনে সভা করলেন ইশরাক

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিবসহ ১৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাকিবসহ ১৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিস্ফোরক মামলায় বিএনপি নেতা এ্যানিসহ ৯ জন খালাস
বিস্ফোরক মামলায় বিএনপি নেতা এ্যানিসহ ৯ জন খালাস

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ মুজিবরের আমলে গণমাধ্যমের নিপীড়ন দুনিয়ার ইতিহাসে আর কোথাও হয়নি: কাদের গণি চৌধুরী
শেখ মুজিবরের আমলে গণমাধ্যমের নিপীড়ন দুনিয়ার ইতিহাসে আর কোথাও হয়নি: কাদের গণি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুশইন করা ৩ ভারতীয় নাগরিককে ফেরত পাঠালো বিজিবি
পুশইন করা ৩ ভারতীয় নাগরিককে ফেরত পাঠালো বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদহজমের সমস্যা আছে যেভাবে বুঝবেন
বদহজমের সমস্যা আছে যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঝিনাইদহে ছেলের কোদালের আঘাতে বাবা নিহত
ঝিনাইদহে ছেলের কোদালের আঘাতে বাবা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণ, অবিস্ফোরিত ৬ টি উদ্ধার
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণ, অবিস্ফোরিত ৬ টি উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ছাদে এক বগি থেকে আরেক বগিতে দৌড়ানোর সময় পড়ে পা হারাল কিশোর
ট্রেনের ছাদে এক বগি থেকে আরেক বগিতে দৌড়ানোর সময় পড়ে পা হারাল কিশোর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
দুই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে অটোরিকশা চালক নিহত
জয়পুরহাটে অটোরিকশা চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দল না আইপিএল: হ্যাজলউডের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ জনসন
জাতীয় দল না আইপিএল: হ্যাজলউডের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ জনসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়