শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

২০২৫ সালের মে মাসের ১০ তারিখে যখন আমি এই নিবন্ধ লিখছি তখন বাংলাদেশ ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিনতর সময় পার করছে। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ, পার্শ্ববর্তী মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে যুদ্ধ এবং সেই যুদ্ধে আপাতত যারা সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছে সেই আরাকান আর্মির সঙ্গে পশ্চিমা মদতে বন্ধুত্ব করার জন্য আমাদের দেশের মধ্যে যখন জাতিসংঘ-আমেরিকার উপস্থিতি জনমনে আতঙ্ক তৈরি করছে, ঠিক তখন ঢাকার ঐতিহাসিক শাহবাগ চত্বরে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের কয়েকটি পক্ষ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে দ্বিতীয় বিপ্লবের ডাক দিয়েছে। জামায়াত-শিবিরের সহায়তায় নতুন দল এনসিপি শাহবাগের অতীত গণজাগরণ মঞ্চের কীর্তির ওপর নতুন ইতিহাস রচনা করার জন্য যখন ইনকিলাব জিন্দাবাদ বলে পিজি হাসপাতাল-ডায়াবেটিক হাসপাতাল-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ শাহবাগকেন্দ্রিক নিত্যকার পথযাত্রীকে দ্বিতীয় বিপ্লবের নীতি-আদর্শ গলাধঃকরণ করাচ্ছে, তখন আমার কেন সেলুকাসের কথা মনে পড়ল, সেই কাহিনিই আজ আপনাদের বলব।

মহামতি আলেকজান্ডার ভারত আক্রমণ করেছিলেন খ্রিস্টের জন্মের ৩২৬ বছর আগে। আজকের দিনে ঝিলাম নদীর তীরে ভারত-পাকিস্তান পাঞ্জাবের যে অংশে যুদ্ধ করছে ঠিক সেখানেই মে মাসে এবং সম্ভবত মে মাসের ১০ তারিখে ভারতীয় রাজা পুরুর সঙ্গে যুদ্ধ হয়েছিল। যুদ্ধজয়ের পর ভারতবর্ষের গতিপ্রকৃতি আবহাওয়া এবং মানুষের মেজাজমর্জি দেখে আলেকজান্ডার বলেছিলেন কী বিচিত্র এই দেশ! সেলুকাস। আলেকজান্ডার পাঞ্জাব পর্যন্তই এগিয়েছিলেন। তিনি ভারতবর্ষের অন্য অঞ্চলে আসেননি এবং বাংলা সম্পর্কে তাঁর কোনো ধারণাই ছিল না। যদি থাকত তবে কী বলতেন, তা অনুমানের জন্য আজকের দিনে অর্থাৎ ১০ মে ১৮৫৭ সালে অধুনা পশ্চিমবঙ্গের ব্যারাকপুরে ভারতীয় সৈন্যরা যে কারণে এবং যেভাবে সিপাহি বিপ্লব শুরু করেছিল ও সেই বিদ্রোহের প্রেক্ষাপট, পরিণতি এবং কারণ সম্পর্কে আজকের দিনের নয়া শাহবাগী বিপ্লবীরা যদি জানতেন, তবে সুবেবাংলার গাঙ্গেয় বদ্বীপের অধুনা বাংলাদেশের দুর্ভোগ-দুর্গতি কিছুটা হলেও কমত।

আজকের নিবন্ধে আমি অতীত ইতিহাসের তিতা কথাগুলো বলব না। বরং বাঙালির বীরত্ব-বুদ্ধিমত্তা-সাহস-শক্তির আবহমান ইতিহাসের কিছু দিক তুলে ধরব, যাতে করে গণজাগরণ মঞ্চেপাঠক সহজে বুঝতে পারবেন কেন আমরা বারবার পরাজিত হয়েছি : কেন আমরা বারবার সুখের সময়ে ভূতের দলের কবলে পড়েছি এবং দিনে রাতে ভূতের কিল খেয়ে লোকালয় ছেড়ে বনবাদাড়ে আশ্রয় নিয়েছি। কেন বারবার আমাদের ভূখণ্ড দক্ষিণ ভারতের চাণক্য বংশ, দিল্লির সুলতান- সম্রাট ছাড়াও কানপুর, জৌনপুর, বিহার, ওডিশা, নাগপুর, কামরূপ, ত্রিপুরা কিংবা মুর্শিদাবাদের ছোট ছোট সামন্ত রাজার দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে। কেন পৃথিবীর হাজার হাজার জাতি গোষ্ঠীর মধ্যে বাঙালিকে বলা হয় এমন জাতি যারা সব সময় শক্তের ভক্ত এবং নরমের যম হিসেবে গিনেস বুকে গড়া নিজেদের রেকর্ড বারবার নিজেরাই ভেঙে চুরমার করে নতুন ইতিহাস গড়েছে। এসব বিষয়ে বিস্তারিত বলব- তার আগে আরও একটি মজার ইতিহাস বলার লোভ সামলাতে পারছি না।

বাংলার ইলিয়াস শাহি বংশের তিনজন বিখ্যাত শাসক যথা- সামসুদ্দীন ইলিয়াস শাহ, সিকান্দার শাহ এবং গিয়াস উদ্দিন আজম শাহের পর এই রাজবংশের লোকদের ভূতে কিলানো আরম্ভ করে। বাংলা, বিহার, ওডিশা ছাড়াও আধুনা ভারেেতর সেভেন সিস্টারসের বহু অংশ তাদের দখলে ছিল এবং সমগ্র ভারতবর্ষ তো বটেই তামাম দুনিয়ায় তখন বাংলার ধনসম্পদ, শিল্প-কলকারখানা, শিল্পসাহিত্য এবং সভ্যতার শ্রেষ্ঠত্ব মশহুর ছিল। দিল্লির সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলক পরপর দুইবার বাংলা আক্রমণ করে ব্যর্থ হন এবং ভবিষ্যতে আর কোনো আক্রমণ করবেন না এই শর্তে সিকান্দার শাহের সঙ্গে শান্তি চুক্তি করে ফিরে যান। ফলে পরবর্তী ২০০ বছর বাংলা স্বাধীন ছিল। ফলে বাংলার ঐতিহ্য এবং আর্থিক উন্নয়ন চরমে পৌঁছে আর এ অবস্থায় আমাদের পূর্বপুরুষদের ভাগ্যে কী বিপর্যয় নেমে এসেছিল এবং কীভাবে বাঙালি শক্তের ভক্ত নরমের যমে পরিণত হয়েছিল, তা আপনাদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি।

পরপর তিনজন সফল শাসকের কল্যাণে বাংলার অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জাগরণ ঘটেছিল। ভারতবর্ষের সবচেয়ে চৌকশ ব্যবসায়ীরা বাংলায় এসে তাদের ব্যবসাবাণিজ্যের সদর দপ্তর স্থাপন করেছিলেন। জ্ঞানী-গুণীরা এসে অসংখ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তৈরি করেছিলেন। ধর্ম প্রচারক, বিজ্ঞানী-কবি-সাহিত্যিক এবং সচ্ছল জনগণের সম্মেলনে সোনারগাঁ, গৌড়, পাটনা, মুর্শিদাবাদ, পাতুয়া প্রভৃতি নগরে যে প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে উঠেছিল সেখানে ন্যায়বিচার, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, সুশাসন ও প্রজা অধিকার রক্ষার যে নজির স্থাপত হয়েছিল, তা সমসাময়িক দুনিয়ার অন্য কোথাও ছিল না। জনগণ অবাধে রাজার সমালোচনা করত। আমলারা অন্যায় করলে তাদের বিরুদ্ধেও কাজির দরবারে মামলা করে দিতেন - রাজা বা সামন্ত রাজারা অন্যায় করলে তাদের বিরুদ্ধে কাজির দরবারে নালিশ জানালে বিচারক সমন বা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতেন।

সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের পরবর্তী দুর্বল শাসকরা প্রথমে জনগণকে ভয় পেতে শুরু করেন। তারপর রাজ্যের সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের পরবর্তী দুর্বল শাসকরা প্রথমে জনগণকে ভয় পেতে শুরু করেন। তারপর রাজ্যের সামন্তপ্রেমী ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের হিংসা করতে থাকেন এবং সব নষ্টের কারিগর রূপ-জ্ঞানীগুণী-পণ্ডিতদের শত্রুরূপে ধ্যানজ্ঞান করতে থাকেন। তাদের মধ্যে রোকন উদ্দিন বারবাক শাহ বাংলার লোকদের ভয় দেখানোর জন্য এবং নিজের নিরাপত্তার জন্য আবিসিনিয়া থেকে প্রচুর দাসদাসী কিনে আনেন এবং তাদের নিজের দেহরক্ষী, প্রাসাদরক্ষী ও হেরেম পাহারা দেওয়ার কাজে নিযুক্ত করেন। এদের হাবসি বলা হতো। এদের অত্যাচার ও অসভ্যতামির কাছে পাকিস্তান জমানার এনএসএফ, মুক্তিযুদ্ধের সময়ের রাজাকার-আলবদর অথবা সাবেক সরকারের জমানার ছাত্রলীগ-যুবলীগের অত্যাচার ও অনাচার ছিল নস্যি। ফলে তৎকালীন বাংলার জ্ঞানীরা বিদ্যাবুদ্ধি বিসর্জন দিল, ব্যবসায়ীরা ভারতের অন্যান্য অংশে চলে গেল, কাজিরা ন্যায়বিচার বন্ধ করল-কোতোয়াল (পুলিশ), ফৌজদারি (আর্মি), দেওয়ান (সিভিল সার্ভেন্ট) এবং দেশীয় সামন্তরা হাবসি দাসদের পদলেহন করল। এ অবস্থায় একজন হিজড়া হাবসি দাস ইলিয়াস শাহি বংশের সুলতান জালাল উদ্দিন ফতেহ শাহকে হত্যা করে বাংলার সিংহাসনে বসলেন। বারবাক নামক সেই হাবসি হিজড়ার অত্যাচারে ১৪৮৭ সালে সুবে বাংলার অধিবাসীরা যেভাবে শক্তের ভক্ত ও নরমের যমে পরিণত হয়েছিলেন, তা ২০২৫ সালের মে মাসে এসে কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে, তার কিছু বাস্তব উদাহরণ দিয়ে আজকের নিবন্ধ শেষ করব।

আজকের দিনে আপনি যদি গ্রামের টং ঘরের কোনো চা-দোকানিকে জিজ্ঞাসা করেন দেশের শীর্ষ শিল্প-প্রতিষ্ঠানগুলোর দুরবস্থা কেন? তিনি এমনভাবে কথা বলবেন যেন তাকে- যেকোনো শিল্পগোষ্ঠীর বোর্ড অব ডাইরেক্টরসের চেয়ারম্যান বানালে সব সমস্যা মুহূর্তের মধ্যে দূর হয়ে যাবে। ঠিক একইভাবে আপনি যদি রাস্তার পাশে পসরা সাজিয়ে বসা সাইকেলের মেকানিককে রোলস রয়েস অথবা বোয়িং ৭৮৭ মেরামতের কথা বলেন, তিনি খুশিমনে সর্বশক্তি নিয়ে আপনার সঙ্গে রওনা দেবেন।

আমাদের দেশের নাপিত মনে করে, সে যদি মন্ত্রী হয় তবে দেশ অচিরে লন্ডন-আমেরিকা হয়ে যাবে। পাড়া-মহল্লার ছিঁচকে মস্তান অথবা ছিনতাইকারীর ধারণা, তারা আইজি হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা মুহূর্তের মধ্যে জাদুকরি জান্নাতি রূপ লাভ করবে। এ দেশের অনেক জোব্বাওয়ালা মনে করে তসবি টিপে আকাশের দিকে তাকিয়ে ফুঁ দিলে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে পাকিস্তানের বিজয় নিশ্চিত হবে। ঢাকার রাস্তায় বিশাল সমাবেশ করে লন্ডন-আমেরিকাকে ভয় দেখানো সম্ভব এবং ইসরায়েলের নেতানিয়াহুকে হামাসের কাছে আত্মসমর্পণ করানো কোনো বিষয়ই না।

বাংলাদেশে বৃষ্টির জন্য ব্যাঙের বিয়ে দেওয়া হয়। এ দেশের দরিদ্র অসহায় এবং সুন্দরী মেয়েদের ওপরই সব সময় ভূত-জিন-পরিরা ভর করে এবং তা তাড়ানোর জন্য রাতবিরেতে সাধু-সন্ন্যাসী জটাধারী এবং জোব্বাওয়ালা তাবিজবাজদেরই দরকার পড়ে। এখানকার মানুষ শৌচকর্মের জন্য বদনাকে জাতীয় সম্পদ মনে করে এবং লন্ডন-আমেরিকা প্রবাসী হয়েও বদনা-শৈশবের পাট খেতে প্রাকৃতিক কর্ম এবং দূর্বাঘাসে হ্যাচড় দেওয়ার কথা স্মরণ করে আবেগে গদগদ হয়ে পড়ে। তারা ডিমকে আন্ডা কিংবা বয়জা বলে এবং প্রতিপক্ষকে গরম ডিমের থেরাপি দেওয়ার স্বপ্ন দেখে। তারা গভীর রাতে একাকী চলতে গিয়ে ভয় পেলে গান করে এবং কোনো কিছুর সন্দেহজনক নড়াচড়া দেখলে ওরে বাবারে ওরে মারে বলে আর্তচিৎকার করে প্রাণপণ দৌড়ে বাড়ির দরজায় পৌঁছে, তারপর পরিবারের প্রিয়জনকে দেখামাত্র আবেগে জ্ঞান হারিয়ে বাড়িতে কান্নায় রোল তুলে দেয়।

বাঙালি ক্ষমতা পেলে নিজেকে অতিমানব-মহামানব কিংবা দানব মনে করে। আর ক্ষমতা হারালে মুহূর্তের মধ্যে ইঁদুরের গর্তে ঢুকে যায়। তারপর সেই গর্তে বসে রাতের আঁধারে আকাশের তারা গোনে। কল্পনার বাসর সাজিয়ে আবাবিল পাখি-সিন্দাবাদের দৈত্য অথবা অন্য কোনো অলৌকিক শক্তির কথা ভাবতে থাকে। এ দেশের ক্ষমতাধরদের দেখলে বা তাদের হাবভাব দেখলে মনে হয়, তারা যেন সম্রাট আকবরের পুত্র সম্রাট জাহাঙ্গীর। আর ক্ষমতাধর মহিলাদের দেখলে মনে হয় তারা সুলতান সুলেমানের সম্রাজ্ঞী হুরবাম সুলতানের কার্বন কপি। তাদের জ্ঞান এত বেশি যা কিনা সক্রেটিস প্লেটো অ্যারিস্টটলের সম্মিলিত জ্ঞানের চেয়েও অধিকতর আর তাদের ক্ষমতা দারায়স-সাইরাস-সারগণ শি হুয়ান টি সিজার নেপোলিয়ন অথবা হানিবল বার্কারের চেয়েও বেশি।

উল্লিখিত ক্ষমতাধরদের ক্ষমতা চলে যাওয়ার পর তাদের হাবভাব দেখলে মনে হবে, তারা যেকোনো দিন মানুষ ছিল সে চিন্তা বিশ্বাস তাদের মনমস্তিষ্ক থেকে চলে গেছে। নিজেদের তারা হীনম্মন্যতার এমন পর্যায়ে নামিয়ে আনে, যা দেখে মনে হতে পারে যে তারা হয়তো ভাবছে ইস্ যদি মানুষ না হয়ে বিলাই হতাম। কিংবা ময়না-টিয়া শালিক হতে পারতাম। ক্ষমতা হারিয়ে তারা ফুটো বেলুনের মতো ফুঁস করে নিজের আকার-আকৃতি হারিয়ে ফেলে এবং টুস করে কোনো ইঁদুরের গর্তে এমনভাবে ঢুকে পড়ে যা দেখলে সম্রাট আলেকজান্ডার তার সেনাপতি সেলুকাসকে কী বলতেন, তা নিয়ে আমাদের হয়তো বহুদিন গবেষণা করতে হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
সর্বশেষ খবর
বিচ সকার বিশ্বকাপে সপ্তমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল
বিচ সকার বিশ্বকাপে সপ্তমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনায় বড় অগ্রগতি, ৯০ দিনের জন্য শুল্ক হ্রাসে একমত যুক্তরাষ্ট্র-চীন
আলোচনায় বড় অগ্রগতি, ৯০ দিনের জন্য শুল্ক হ্রাসে একমত যুক্তরাষ্ট্র-চীন

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালবৈশাখী ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে র‍্যাব সদস্য নিহত
কালবৈশাখী ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে র‍্যাব সদস্য নিহত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন স্ক্যাম ধরতে গুগলের নতুন অস্ত্র ‘জেমিনি ন্যানো’
অনলাইন স্ক্যাম ধরতে গুগলের নতুন অস্ত্র ‘জেমিনি ন্যানো’

১২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেহেরপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মেহেরপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লবে শহিদ ৮ লাশের পরিচয় উদ্‌ঘাটনে সহায়তার আহ্বান
জুলাই বিপ্লবে শহিদ ৮ লাশের পরিচয় উদ্‌ঘাটনে সহায়তার আহ্বান

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পিসিএ’র সদস্য হওয়ায় বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীকে ঢাকা রিজেন্সির শুভেচ্ছা
পিসিএ’র সদস্য হওয়ায় বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীকে ঢাকা রিজেন্সির শুভেচ্ছা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস পালিত
নোয়াখালীতে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস পালিত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা খালের প্রাণ প্রবাহ ফিরিয়ে আনা হবে : রিজওয়ানা
কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা খালের প্রাণ প্রবাহ ফিরিয়ে আনা হবে : রিজওয়ানা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প কি পারস্য উপসাগরের নাম বদলাতে পারেন?
ট্রাম্প কি পারস্য উপসাগরের নাম বদলাতে পারেন?

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ নয়, অজ্ঞতাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে শেষ করবে : কঙ্গনা
যুদ্ধ নয়, অজ্ঞতাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে শেষ করবে : কঙ্গনা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ঈদুল আজহা উপলক্ষে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২১ মে
ঈদুল আজহা উপলক্ষে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২১ মে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে বাসচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
রংপুরে বাসচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুষ্টিগুণে ভরপুর লালশাক
পুষ্টিগুণে ভরপুর লালশাক

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই থেকে মুক্তি পেতে চান ব্রিটিশ তারকারা
এআই থেকে মুক্তি পেতে চান ব্রিটিশ তারকারা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঠাকুরগাঁওয়ে প্রি-পেইড মিটার চালুর সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
ঠাকুরগাঁওয়ে প্রি-পেইড মিটার চালুর সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরমে লাউয়ের রস খাওয়ার যত উপকার
গরমে লাউয়ের রস খাওয়ার যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গরমে শরীর চাঙ্গা রাখবে যেসব ফল
গরমে শরীর চাঙ্গা রাখবে যেসব ফল

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কাশ্মীর এখন কেমন আছে?
কাশ্মীর এখন কেমন আছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিলখানা বিদ্রোহ : আরও ৪০ জওয়ান পেলেন জামিন
পিলখানা বিদ্রোহ : আরও ৪০ জওয়ান পেলেন জামিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অভিযানে সারা দেশে গ্রেফতার ১৮২১
বিশেষ অভিযানে সারা দেশে গ্রেফতার ১৮২১

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাভের আশায় দিনাজপুরের বাজারে অপরিপক্ব লিচু
লাভের আশায় দিনাজপুরের বাজারে অপরিপক্ব লিচু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
আজ আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে নিরাপদ আম উৎপাদন বিষয়ক কর্মশালা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে নিরাপদ আম উৎপাদন বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের
সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি
ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ
যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে ইস্পাতশিল্পের উত্থান
বাংলাদেশে ইস্পাতশিল্পের উত্থান

বিশেষ আয়োজন

বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?
বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?

মাঠে ময়দানে

একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র
একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ
মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি
চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি

মাঠে ময়দানে

ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ
ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম
ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম

শোবিজ

ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা
রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা

মাঠে ময়দানে

তুষির রঙ্গমালা
তুষির রঙ্গমালা

শোবিজ

প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা
প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড

শোবিজ

এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে