শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

২০২৫ সালের মে মাসের ১০ তারিখে যখন আমি এই নিবন্ধ লিখছি তখন বাংলাদেশ ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিনতর সময় পার করছে। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ, পার্শ্ববর্তী মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে যুদ্ধ এবং সেই যুদ্ধে আপাতত যারা সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছে সেই আরাকান আর্মির সঙ্গে পশ্চিমা মদতে বন্ধুত্ব করার জন্য আমাদের দেশের মধ্যে যখন জাতিসংঘ-আমেরিকার উপস্থিতি জনমনে আতঙ্ক তৈরি করছে, ঠিক তখন ঢাকার ঐতিহাসিক শাহবাগ চত্বরে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের কয়েকটি পক্ষ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে দ্বিতীয় বিপ্লবের ডাক দিয়েছে। জামায়াত-শিবিরের সহায়তায় নতুন দল এনসিপি শাহবাগের অতীত গণজাগরণ মঞ্চের কীর্তির ওপর নতুন ইতিহাস রচনা করার জন্য যখন ইনকিলাব জিন্দাবাদ বলে পিজি হাসপাতাল-ডায়াবেটিক হাসপাতাল-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ শাহবাগকেন্দ্রিক নিত্যকার পথযাত্রীকে দ্বিতীয় বিপ্লবের নীতি-আদর্শ গলাধঃকরণ করাচ্ছে, তখন আমার কেন সেলুকাসের কথা মনে পড়ল, সেই কাহিনিই আজ আপনাদের বলব।

মহামতি আলেকজান্ডার ভারত আক্রমণ করেছিলেন খ্রিস্টের জন্মের ৩২৬ বছর আগে। আজকের দিনে ঝিলাম নদীর তীরে ভারত-পাকিস্তান পাঞ্জাবের যে অংশে যুদ্ধ করছে ঠিক সেখানেই মে মাসে এবং সম্ভবত মে মাসের ১০ তারিখে ভারতীয় রাজা পুরুর সঙ্গে যুদ্ধ হয়েছিল। যুদ্ধজয়ের পর ভারতবর্ষের গতিপ্রকৃতি আবহাওয়া এবং মানুষের মেজাজমর্জি দেখে আলেকজান্ডার বলেছিলেন কী বিচিত্র এই দেশ! সেলুকাস। আলেকজান্ডার পাঞ্জাব পর্যন্তই এগিয়েছিলেন। তিনি ভারতবর্ষের অন্য অঞ্চলে আসেননি এবং বাংলা সম্পর্কে তাঁর কোনো ধারণাই ছিল না। যদি থাকত তবে কী বলতেন, তা অনুমানের জন্য আজকের দিনে অর্থাৎ ১০ মে ১৮৫৭ সালে অধুনা পশ্চিমবঙ্গের ব্যারাকপুরে ভারতীয় সৈন্যরা যে কারণে এবং যেভাবে সিপাহি বিপ্লব শুরু করেছিল ও সেই বিদ্রোহের প্রেক্ষাপট, পরিণতি এবং কারণ সম্পর্কে আজকের দিনের নয়া শাহবাগী বিপ্লবীরা যদি জানতেন, তবে সুবেবাংলার গাঙ্গেয় বদ্বীপের অধুনা বাংলাদেশের দুর্ভোগ-দুর্গতি কিছুটা হলেও কমত।

আজকের নিবন্ধে আমি অতীত ইতিহাসের তিতা কথাগুলো বলব না। বরং বাঙালির বীরত্ব-বুদ্ধিমত্তা-সাহস-শক্তির আবহমান ইতিহাসের কিছু দিক তুলে ধরব, যাতে করে গণজাগরণ মঞ্চেপাঠক সহজে বুঝতে পারবেন কেন আমরা বারবার পরাজিত হয়েছি : কেন আমরা বারবার সুখের সময়ে ভূতের দলের কবলে পড়েছি এবং দিনে রাতে ভূতের কিল খেয়ে লোকালয় ছেড়ে বনবাদাড়ে আশ্রয় নিয়েছি। কেন বারবার আমাদের ভূখণ্ড দক্ষিণ ভারতের চাণক্য বংশ, দিল্লির সুলতান- সম্রাট ছাড়াও কানপুর, জৌনপুর, বিহার, ওডিশা, নাগপুর, কামরূপ, ত্রিপুরা কিংবা মুর্শিদাবাদের ছোট ছোট সামন্ত রাজার দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে। কেন পৃথিবীর হাজার হাজার জাতি গোষ্ঠীর মধ্যে বাঙালিকে বলা হয় এমন জাতি যারা সব সময় শক্তের ভক্ত এবং নরমের যম হিসেবে গিনেস বুকে গড়া নিজেদের রেকর্ড বারবার নিজেরাই ভেঙে চুরমার করে নতুন ইতিহাস গড়েছে। এসব বিষয়ে বিস্তারিত বলব- তার আগে আরও একটি মজার ইতিহাস বলার লোভ সামলাতে পারছি না।

বাংলার ইলিয়াস শাহি বংশের তিনজন বিখ্যাত শাসক যথা- সামসুদ্দীন ইলিয়াস শাহ, সিকান্দার শাহ এবং গিয়াস উদ্দিন আজম শাহের পর এই রাজবংশের লোকদের ভূতে কিলানো আরম্ভ করে। বাংলা, বিহার, ওডিশা ছাড়াও আধুনা ভারেেতর সেভেন সিস্টারসের বহু অংশ তাদের দখলে ছিল এবং সমগ্র ভারতবর্ষ তো বটেই তামাম দুনিয়ায় তখন বাংলার ধনসম্পদ, শিল্প-কলকারখানা, শিল্পসাহিত্য এবং সভ্যতার শ্রেষ্ঠত্ব মশহুর ছিল। দিল্লির সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলক পরপর দুইবার বাংলা আক্রমণ করে ব্যর্থ হন এবং ভবিষ্যতে আর কোনো আক্রমণ করবেন না এই শর্তে সিকান্দার শাহের সঙ্গে শান্তি চুক্তি করে ফিরে যান। ফলে পরবর্তী ২০০ বছর বাংলা স্বাধীন ছিল। ফলে বাংলার ঐতিহ্য এবং আর্থিক উন্নয়ন চরমে পৌঁছে আর এ অবস্থায় আমাদের পূর্বপুরুষদের ভাগ্যে কী বিপর্যয় নেমে এসেছিল এবং কীভাবে বাঙালি শক্তের ভক্ত নরমের যমে পরিণত হয়েছিল, তা আপনাদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি।

পরপর তিনজন সফল শাসকের কল্যাণে বাংলার অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জাগরণ ঘটেছিল। ভারতবর্ষের সবচেয়ে চৌকশ ব্যবসায়ীরা বাংলায় এসে তাদের ব্যবসাবাণিজ্যের সদর দপ্তর স্থাপন করেছিলেন। জ্ঞানী-গুণীরা এসে অসংখ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তৈরি করেছিলেন। ধর্ম প্রচারক, বিজ্ঞানী-কবি-সাহিত্যিক এবং সচ্ছল জনগণের সম্মেলনে সোনারগাঁ, গৌড়, পাটনা, মুর্শিদাবাদ, পাতুয়া প্রভৃতি নগরে যে প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে উঠেছিল সেখানে ন্যায়বিচার, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, সুশাসন ও প্রজা অধিকার রক্ষার যে নজির স্থাপত হয়েছিল, তা সমসাময়িক দুনিয়ার অন্য কোথাও ছিল না। জনগণ অবাধে রাজার সমালোচনা করত। আমলারা অন্যায় করলে তাদের বিরুদ্ধেও কাজির দরবারে মামলা করে দিতেন - রাজা বা সামন্ত রাজারা অন্যায় করলে তাদের বিরুদ্ধে কাজির দরবারে নালিশ জানালে বিচারক সমন বা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতেন।

সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের পরবর্তী দুর্বল শাসকরা প্রথমে জনগণকে ভয় পেতে শুরু করেন। তারপর রাজ্যের সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের পরবর্তী দুর্বল শাসকরা প্রথমে জনগণকে ভয় পেতে শুরু করেন। তারপর রাজ্যের সামন্তপ্রেমী ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের হিংসা করতে থাকেন এবং সব নষ্টের কারিগর রূপ-জ্ঞানীগুণী-পণ্ডিতদের শত্রুরূপে ধ্যানজ্ঞান করতে থাকেন। তাদের মধ্যে রোকন উদ্দিন বারবাক শাহ বাংলার লোকদের ভয় দেখানোর জন্য এবং নিজের নিরাপত্তার জন্য আবিসিনিয়া থেকে প্রচুর দাসদাসী কিনে আনেন এবং তাদের নিজের দেহরক্ষী, প্রাসাদরক্ষী ও হেরেম পাহারা দেওয়ার কাজে নিযুক্ত করেন। এদের হাবসি বলা হতো। এদের অত্যাচার ও অসভ্যতামির কাছে পাকিস্তান জমানার এনএসএফ, মুক্তিযুদ্ধের সময়ের রাজাকার-আলবদর অথবা সাবেক সরকারের জমানার ছাত্রলীগ-যুবলীগের অত্যাচার ও অনাচার ছিল নস্যি। ফলে তৎকালীন বাংলার জ্ঞানীরা বিদ্যাবুদ্ধি বিসর্জন দিল, ব্যবসায়ীরা ভারতের অন্যান্য অংশে চলে গেল, কাজিরা ন্যায়বিচার বন্ধ করল-কোতোয়াল (পুলিশ), ফৌজদারি (আর্মি), দেওয়ান (সিভিল সার্ভেন্ট) এবং দেশীয় সামন্তরা হাবসি দাসদের পদলেহন করল। এ অবস্থায় একজন হিজড়া হাবসি দাস ইলিয়াস শাহি বংশের সুলতান জালাল উদ্দিন ফতেহ শাহকে হত্যা করে বাংলার সিংহাসনে বসলেন। বারবাক নামক সেই হাবসি হিজড়ার অত্যাচারে ১৪৮৭ সালে সুবে বাংলার অধিবাসীরা যেভাবে শক্তের ভক্ত ও নরমের যমে পরিণত হয়েছিলেন, তা ২০২৫ সালের মে মাসে এসে কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে, তার কিছু বাস্তব উদাহরণ দিয়ে আজকের নিবন্ধ শেষ করব।

আজকের দিনে আপনি যদি গ্রামের টং ঘরের কোনো চা-দোকানিকে জিজ্ঞাসা করেন দেশের শীর্ষ শিল্প-প্রতিষ্ঠানগুলোর দুরবস্থা কেন? তিনি এমনভাবে কথা বলবেন যেন তাকে- যেকোনো শিল্পগোষ্ঠীর বোর্ড অব ডাইরেক্টরসের চেয়ারম্যান বানালে সব সমস্যা মুহূর্তের মধ্যে দূর হয়ে যাবে। ঠিক একইভাবে আপনি যদি রাস্তার পাশে পসরা সাজিয়ে বসা সাইকেলের মেকানিককে রোলস রয়েস অথবা বোয়িং ৭৮৭ মেরামতের কথা বলেন, তিনি খুশিমনে সর্বশক্তি নিয়ে আপনার সঙ্গে রওনা দেবেন।

আমাদের দেশের নাপিত মনে করে, সে যদি মন্ত্রী হয় তবে দেশ অচিরে লন্ডন-আমেরিকা হয়ে যাবে। পাড়া-মহল্লার ছিঁচকে মস্তান অথবা ছিনতাইকারীর ধারণা, তারা আইজি হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা মুহূর্তের মধ্যে জাদুকরি জান্নাতি রূপ লাভ করবে। এ দেশের অনেক জোব্বাওয়ালা মনে করে তসবি টিপে আকাশের দিকে তাকিয়ে ফুঁ দিলে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে পাকিস্তানের বিজয় নিশ্চিত হবে। ঢাকার রাস্তায় বিশাল সমাবেশ করে লন্ডন-আমেরিকাকে ভয় দেখানো সম্ভব এবং ইসরায়েলের নেতানিয়াহুকে হামাসের কাছে আত্মসমর্পণ করানো কোনো বিষয়ই না।

বাংলাদেশে বৃষ্টির জন্য ব্যাঙের বিয়ে দেওয়া হয়। এ দেশের দরিদ্র অসহায় এবং সুন্দরী মেয়েদের ওপরই সব সময় ভূত-জিন-পরিরা ভর করে এবং তা তাড়ানোর জন্য রাতবিরেতে সাধু-সন্ন্যাসী জটাধারী এবং জোব্বাওয়ালা তাবিজবাজদেরই দরকার পড়ে। এখানকার মানুষ শৌচকর্মের জন্য বদনাকে জাতীয় সম্পদ মনে করে এবং লন্ডন-আমেরিকা প্রবাসী হয়েও বদনা-শৈশবের পাট খেতে প্রাকৃতিক কর্ম এবং দূর্বাঘাসে হ্যাচড় দেওয়ার কথা স্মরণ করে আবেগে গদগদ হয়ে পড়ে। তারা ডিমকে আন্ডা কিংবা বয়জা বলে এবং প্রতিপক্ষকে গরম ডিমের থেরাপি দেওয়ার স্বপ্ন দেখে। তারা গভীর রাতে একাকী চলতে গিয়ে ভয় পেলে গান করে এবং কোনো কিছুর সন্দেহজনক নড়াচড়া দেখলে ওরে বাবারে ওরে মারে বলে আর্তচিৎকার করে প্রাণপণ দৌড়ে বাড়ির দরজায় পৌঁছে, তারপর পরিবারের প্রিয়জনকে দেখামাত্র আবেগে জ্ঞান হারিয়ে বাড়িতে কান্নায় রোল তুলে দেয়।

বাঙালি ক্ষমতা পেলে নিজেকে অতিমানব-মহামানব কিংবা দানব মনে করে। আর ক্ষমতা হারালে মুহূর্তের মধ্যে ইঁদুরের গর্তে ঢুকে যায়। তারপর সেই গর্তে বসে রাতের আঁধারে আকাশের তারা গোনে। কল্পনার বাসর সাজিয়ে আবাবিল পাখি-সিন্দাবাদের দৈত্য অথবা অন্য কোনো অলৌকিক শক্তির কথা ভাবতে থাকে। এ দেশের ক্ষমতাধরদের দেখলে বা তাদের হাবভাব দেখলে মনে হয়, তারা যেন সম্রাট আকবরের পুত্র সম্রাট জাহাঙ্গীর। আর ক্ষমতাধর মহিলাদের দেখলে মনে হয় তারা সুলতান সুলেমানের সম্রাজ্ঞী হুরবাম সুলতানের কার্বন কপি। তাদের জ্ঞান এত বেশি যা কিনা সক্রেটিস প্লেটো অ্যারিস্টটলের সম্মিলিত জ্ঞানের চেয়েও অধিকতর আর তাদের ক্ষমতা দারায়স-সাইরাস-সারগণ শি হুয়ান টি সিজার নেপোলিয়ন অথবা হানিবল বার্কারের চেয়েও বেশি।

উল্লিখিত ক্ষমতাধরদের ক্ষমতা চলে যাওয়ার পর তাদের হাবভাব দেখলে মনে হবে, তারা যেকোনো দিন মানুষ ছিল সে চিন্তা বিশ্বাস তাদের মনমস্তিষ্ক থেকে চলে গেছে। নিজেদের তারা হীনম্মন্যতার এমন পর্যায়ে নামিয়ে আনে, যা দেখে মনে হতে পারে যে তারা হয়তো ভাবছে ইস্ যদি মানুষ না হয়ে বিলাই হতাম। কিংবা ময়না-টিয়া শালিক হতে পারতাম। ক্ষমতা হারিয়ে তারা ফুটো বেলুনের মতো ফুঁস করে নিজের আকার-আকৃতি হারিয়ে ফেলে এবং টুস করে কোনো ইঁদুরের গর্তে এমনভাবে ঢুকে পড়ে যা দেখলে সম্রাট আলেকজান্ডার তার সেনাপতি সেলুকাসকে কী বলতেন, তা নিয়ে আমাদের হয়তো বহুদিন গবেষণা করতে হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৩৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা