শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

খুনের পর সিগারেটের প্যাকেটে সুইসাইড নোট

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনের পর সিগারেটের প্যাকেটে সুইসাইড নোট

সাত সকালে এক নারীর লাশ গাছের ডালে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখে লোকজনের ভিড় লেগে যায়। এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে লাশ উদ্ধারের খবর রটে যায়। পুলিশও খবর পেয়ে হাজির। গ্রামবাসীর ভিড় সামাল দিতে পুলিশের বেশ বেগ পেতে হয়। লাশ নামানোর আগে কেউ চিনতে পারছিল না ২৮ বছরের নারীকে। পুলিশ একপর্যায়ে দড়ি কেটে গাছ থেকে লাশটি নামিয়ে আনে। সালোয়ার-কামিজ পরা নারীকে মাটিতে শুইয়ে রাখে। ভিড় করা মানুষের কাছে পুলিশের জিজ্ঞাসা, আপনারা কি কেউ এ নারীকে চেনেন। মানুষের ভিতরে তখন গুঞ্জন। কেউ কথা বলছিল না। কয়েক মুহূর্ত পর ভিড়ের মধ্য থেকে এক যুবক বলে ওঠেন, স্যার আমি চিনি। সবার দৃষ্টি তখন ওই যুবকের দিকে। পুলিশ তাকে সামনে আসতে বলে। যুবকটি পুলিশের সামনে এসে দাঁড়ায়। বলে, আমি চিনি। উনার নাম আকলিমা। তার বাড়ি পার্শ্ববর্তী কিশামত কামারবাড়ি গ্রামে। বাবার নাম আবেদ আলী। কোনোরকম ঝক্কি ঝামেলা ছাড়াই পুলিশ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করা অজ্ঞাত নারীর পরিচয় পেয়ে যায়। এরপর শুরু হয় সুরতহাল রিপোর্ট তৈরির কাজ।

দুই মহিলা পুলিশ সদস্য সুরতহাল রিপোর্ট তৈরির কাজ শুরু করেন। শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন রয়েছে কি না তা পরীক্ষা করছিলেন তারা। এ সময় সালোয়ার-কামিজের ফিতার গিটে হাত দিতেই কিছু একটা গুঁজে রাখা আছে বলে টের পান নারী পুলিশ সদস্য। তা বের করে এনে দেখেন ‘ডার্বি’ ব্র্যান্ডের সিগারেটের প্যাকেটের ভিতরে থাকা রুপালি রঙের ফয়েল পেপারের একটি টুকরো। ফয়েল পেপারের অপর পাশের সাদা অংশে কলম দিয়ে লেখা ‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়’। একটি সুইসাইড নোট। পুলিশ ভাবে, আত্মহত্যার আগে আকলিমা সুইসাইড নোট লিখে রাখেন। পুলিশ আকলিমার দেহ পরীক্ষা করতে গিয়ে কয়েক জায়গায় নখের আঁচড়ের দাগ দেখতে পায়। এ আঁচড়ের দাগ পুলিশকে ভাবিয়ে তোলে। পুলিশের সন্দেহ হয়, এটি আত্মহত্যা না-ও হতে পারে। ইতিমধ্যে খবর পেয়ে ছুটে এসেছেন আকলিমার বাবা আবেদ আলী, মা এবং ভাইয়েরা। তারা আকলিমার মৃতদেহের সামনে এসে আহাজারি করতে থাকেন। পুলিশ লাশ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।

২০১২ সালে তার বিয়ে হয় দিনাজপুরের পার্বতীপুরের শরিফুল ইসলামের সঙ্গে। কিন্তু যৌতুকের জন্য আকলিমাকে চরম নির্যাতনের শিকার হতে হতো। মুখ বুঝে সহ্য করতেন আকলিমা। ২০২০ সালের আগস্টের ২০ তারিখে তার স্বামী আর শ্বশুর মিলে প্রচ  মারধর করে। পরে বাসা থেকে আকলিমাকে বের করে দেয়। আকলিমা সৈয়দপুরে তার বাবার বাড়ি চলে যায়। সেখানেও সমস্যা। আকলিমা তার সম্পত্তি ভাগ করে দিতে বলায় তার ভাই তাকে শ্বশুরবাড়ি ফিরে যেতে বলে। আকলিমার মা ছেলের পক্ষ নেয়। কী করবে আকলিমা বুঝতে পারছিল না। শ্বশুরবাড়িতে নির্যাতনের শিখার হয়ে এলো বাবার বাড়িতে। সেখানেও তার কোনো মূল্যায়ন নেই। বেরিয়ে যেতে বলেছে এখান থেকেও। দুই দিন পর ২২ আগস্ট মন খারাপ করে বাড়ির বাইরে ঘোরাফেরা করছিল আকলিমা। পরদিন সকালে খবর পাওয়া যায়, আকলিমার লাশ ঝুলছে গাছের ডালে। সঙ্গে পাওয়া গেছে সুইসাইড নোট।

লাশ উদ্ধারের পর আকলিমার মা বাদী হয়ে সৈয়দপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। আসামি করা হয় আকলিমার স্বামী শরিফুল ইসলামসহ অজ্ঞাত কয়েকজনকে।

আকলিমার খুনের ঘটনাটি পুলিশকে ভাবিয়ে তুলেছে। বাবার বাড়িতে আসার দুই দিনের মধ্যেই আকলিমার লাশ উদ্ধার হলো। স্বামীর বাড়ি পার্বতীপুর। আর খুন হলো সৈয়দপুর। সন্দেভাজন আসামি শরিফুলের বাড়ি থেকে ঘটনাস্থল অনেক দূর। এরপরও পুলিশ শরিফুলকে খুনি হিসেবে সন্দেহ করে তদন্তকাজ এগিয়ে নেয়। কিন্তু সিগারেটের কাগজে সুইসাইড নোটের কী হবে? খুনে কি আকলিমার ভাই জড়িত? এমন প্রশ্ন পুলিশের তদন্তে চলে এসেছে। পুলিশ আকলিমার বাবা-মা আর ভাইকেও জেরা করে। তাদের বক্তব্য হলো, আকলিমা বাসা থেকে বেরিয়ে গেছে। তাদের ধারণা ছিল, আকলিমা তার শ্বশুরবাড়ি ফিরে গেছে। পুলিশ তাদের বক্তব্যে সন্তুষ্ট হয়।

পুলিশ আকলিমার পারিবারিক কলহের পুরনো ইতিহাস জানতে পেরে একরকম নিশ্চিত হয়, তার স্বামী এ খুনের ঘটনায় জড়িত। যৌতুকের কারণে তাকে হত্যা করা হতে পারে। পুলিশ এমন ধারণা থেকে অভিযান চালায় পার্বতীপুরে। ধরে নিয়ে আসে শরিফুলকে। নানা কায়দায় জেরা করা হয় শরিফুলকে। কিন্তু খুনের কোনো তথ্য পায় না পুলিশ। পুলিশের হাতে চলে আসে ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট। তাতে বলা হয়েছে, আকলিমা গ্যাং রেপের শিকার হয়েছে। ধর্ষণের পর তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। পুলিশ এবার ভীষণ চিন্তিত। এবার তাদের কাজ বেড়ে যায়। যেহেতু স্বামীর সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পাওয়া যায়নি, আবার ময়নাতদন্ত রিপোর্টে গ্যাং রেপের কথা উল্লেখ রয়েছে, খুনের তদন্তের পরিধি তাদের বাড়াতে হবে। কিন্তু কোন উপায়ে? যদিও পুলিশের হাতে একটি সূত্র রয়ে গেছে। সেই সুইসাইড নোট। যদিও পুলিশের আগে থেকেই সন্দেহ ছিল, সুইসাইড নোটটি আকলিমার লেখা নাও হতে পারে। কারণ, আত্মহত্যার আগে কেউ সুইসাইড নোট লিখতে চাইলে বাসা থেকেই লিখে আনার কথা। অধূমপায়ী একজন নারীর কাছে ডার্বি সিগারেটের প্যাকেট থাকার কথা নয়। ঘটনাস্থলেও কোনো কলম খুঁজে পাওয়া যায়নি যে, প্রমাণ করে সেখানেই বসে আকলিমা লিখেছে। এসব নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে নতুন পরিকল্পনা নেয় পুলিশ। যেহেতু গ্যাং রেপের শিকার হয়েছেন আকলিমা, পুলিশের সন্দেহ একই গ্রামের লোকজন জড়িত তাতে। পুলিশ এবার ধূমপায়ীদের টার্গেট শুরু করে। গ্রামের যারা ধুমপায়ী এবং ডার্বি সিগারেটে অভ্যস্ত তাদের খেঁঁজ করতে থাকে। এ কাজটি করতে গিয়ে পুলিশের কয়েককজন সদস্য রাখালের ছদ্মবেশ নেন। পুলিশ ডার্বি সিগারেটে অভ্যস্ত গ্রামবাসীদের শনাক্ত করতে থাকে। কিন্তু সমস্যা হলো হাতের লেখাও মিলতে হবে। হাতের লেখা মেলানোর জন্য ভিন্ন পথে যায় পুলিশের দল।

পুলিশ তার কিছু সদস্যকে দিয়ে গ্রামে একটি খবর ছড়িয়ে দেয়। ডার্বি সিগারেট কোম্পানির হয়ে একটি জরিপ শুরু হবে। কোম্পানি থেকে সঠিক তথ্যদাতাদের ১ লাখ টাকা পুরস্কৃত করা হবে। এমন খবর রটিয়ে পুলিশ সদস্যরাই ছদ্মবেশ নিয়ে ডার্বি ব্র্যান্ডের ধূমপায়ীদের তথ্য নিতে থাকে। ধূমপায়ীদের কাছ থেকে নাম-ঠিকানা নিজেদের হাতে লিখে নেয়। এমন ৫০ থেকে ৬০ জনের তথ্য পুলিশ পায়। যারা নিজের হাতেই নাম-ঠিকানা লিখে দিয়েছেন। এবার হাতের লেখাগুলো পরীক্ষার পালা। সুইসাইড নোটের হাতের লেখার সঙ্গে এই ৫০-৬০ জনের মধ্যে কারও হাতের লেখা মিলে গেলেই পুলিশ সাকসেস। ভীষণ টেনশন নিয়ে পুলিশ কর্মকর্তারা সুইসাইড নোটের হাতের লেখার সঙ্গে মিলিয়ে দেখছে ডার্বি ব্র্যান্ডের ধূমপায়ীদের হাতের লেখা। পুলিশ একটি হাতের লেখার সঙ্গে সুইসাইড নোটের লেখার সঙ্গে মিল খুঁজে পায়। পুলিশ দেরি করেনি। সেই রাতেই অভিযান চালায়। গ্রাম থেকে তুলে নিয়ে আসে আনোয়ারুল ইসলাম নামে এক যুবককে।

কীরে, ধর্ষণ করলি আবার খুনও করে ফেললি। কে কে কাজটা করলি তোরা? তাড়াতাড়ি বল। পুলিশের জেরার শুরুটাই ছিল এমন। হঠাৎ এমন প্রশ্ন শুনে ভ্যাবাচ্যাকা খায় আনোয়ারুল। সে জবাবে বলে, স্যার কী বলছেন আপনারা। আমি কিছু জানি না। পুলিশ বলে, তুই জানবি, আবার যারা ছিল তারাও জানবে। নয়তো তোরা যা করেছিস, তোর ওপর সেগুলোই হোক। দাঁড়া ব্যবস্থা করছি। পুলিশের এমন হুমকিতে আর থেমে থাকেনি আনোয়ারুল। বলে দেয় সব কিছু।

আনোয়ারুল বলে, সেই রাতে আকলিমাকে মন খারাপ করে তাদের বাড়ির সামনে বসে থাকতে দেখে। সে আকলিমার সামনে গিয়ে বলে, কিরে আকলিমা, বসে আছিস কেন মন খারাপা করে। আকলিমা বলে, না চিন্তায় আছি। আমার একটা জমি বিক্রি করতে হবে। শ্বশুরবাড়িতে টাকা না নিয়ে যাওয়া যাবে না। আনোয়ারুল বলে, জমি বিক্রি করবি ভালো কথা। আমার এক বন্ধুই তো জমি কিনবে। তুই থাক। আমি দেখছি বন্ধুকে খবর দেই। নগদ বিক্রির ব্যবস্থা করে দেব। এমন কথা শুনে খুশি হয় আকলিমা। সেখানে বসেই অপেক্ষায় থাকে। ঘণ্টাখানেক পর আনোয়ারুল আবারও আসে। এসে বলে, চল আমার সঙ্গে। তোর সঙ্গে কথা বলিয়ে দেব। আকলিশা বলে, এখানেই নিয়ে আসো। আমি যাব না। আনোয়ারুল বলে, আমি ওদের সামনে দাঁড় করিয়ে রেখেছি। চল তো। নয় তো তোর জমি বিক্রি হবে না। এ কথা শুনে আকলিমা তার সঙ্গে একটু এগিয়ে যায়। মৎস্য খামারের পাশে নিয়ে যায় আকলিমাকে। সেখানে আগে থেকেই ছিল আনোয়ারুলের বন্ধু শুভ ও মো. হৃদয়। আকলিমা যেতেই তারা তিনজন সেখানে জাপটে ধরে। মুখ চেপে তারা তিনজন পালাক্রমে ধর্ষণ করে। আকলিমা এ সময় চিৎকার করে বলতে থাকে সব ঘটনা বলে দেবে। থানায় যাবে। এতে তারা আকলিমাকে শ্বাসরোধ করে সেখানেই হত্যা করে। একটি দড়ি দিয়ে গলায় বেঁধে গাছের ডালের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখে। আনোয়ারুল তার পকেটে রাখা ডার্বি সিগারেটের প্যাকেট বেড় করে লেখে- ‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়’। হত্যাকা কে ভিন্ন খাতে নিতে তার এ পরিকল্পনা। পুলিশ এসব শুনে বাকি দুজনকে গ্রেফতারে অভিযান চালায়। কারাগারে আটক আকলিমার স্বামী শরিফুল মুক্তি পায়।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম