শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

খুনের পর সিগারেটের প্যাকেটে সুইসাইড নোট

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনের পর সিগারেটের প্যাকেটে সুইসাইড নোট

সাত সকালে এক নারীর লাশ গাছের ডালে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখে লোকজনের ভিড় লেগে যায়। এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে লাশ উদ্ধারের খবর রটে যায়। পুলিশও খবর পেয়ে হাজির। গ্রামবাসীর ভিড় সামাল দিতে পুলিশের বেশ বেগ পেতে হয়। লাশ নামানোর আগে কেউ চিনতে পারছিল না ২৮ বছরের নারীকে। পুলিশ একপর্যায়ে দড়ি কেটে গাছ থেকে লাশটি নামিয়ে আনে। সালোয়ার-কামিজ পরা নারীকে মাটিতে শুইয়ে রাখে। ভিড় করা মানুষের কাছে পুলিশের জিজ্ঞাসা, আপনারা কি কেউ এ নারীকে চেনেন। মানুষের ভিতরে তখন গুঞ্জন। কেউ কথা বলছিল না। কয়েক মুহূর্ত পর ভিড়ের মধ্য থেকে এক যুবক বলে ওঠেন, স্যার আমি চিনি। সবার দৃষ্টি তখন ওই যুবকের দিকে। পুলিশ তাকে সামনে আসতে বলে। যুবকটি পুলিশের সামনে এসে দাঁড়ায়। বলে, আমি চিনি। উনার নাম আকলিমা। তার বাড়ি পার্শ্ববর্তী কিশামত কামারবাড়ি গ্রামে। বাবার নাম আবেদ আলী। কোনোরকম ঝক্কি ঝামেলা ছাড়াই পুলিশ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করা অজ্ঞাত নারীর পরিচয় পেয়ে যায়। এরপর শুরু হয় সুরতহাল রিপোর্ট তৈরির কাজ।

দুই মহিলা পুলিশ সদস্য সুরতহাল রিপোর্ট তৈরির কাজ শুরু করেন। শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন রয়েছে কি না তা পরীক্ষা করছিলেন তারা। এ সময় সালোয়ার-কামিজের ফিতার গিটে হাত দিতেই কিছু একটা গুঁজে রাখা আছে বলে টের পান নারী পুলিশ সদস্য। তা বের করে এনে দেখেন ‘ডার্বি’ ব্র্যান্ডের সিগারেটের প্যাকেটের ভিতরে থাকা রুপালি রঙের ফয়েল পেপারের একটি টুকরো। ফয়েল পেপারের অপর পাশের সাদা অংশে কলম দিয়ে লেখা ‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়’। একটি সুইসাইড নোট। পুলিশ ভাবে, আত্মহত্যার আগে আকলিমা সুইসাইড নোট লিখে রাখেন। পুলিশ আকলিমার দেহ পরীক্ষা করতে গিয়ে কয়েক জায়গায় নখের আঁচড়ের দাগ দেখতে পায়। এ আঁচড়ের দাগ পুলিশকে ভাবিয়ে তোলে। পুলিশের সন্দেহ হয়, এটি আত্মহত্যা না-ও হতে পারে। ইতিমধ্যে খবর পেয়ে ছুটে এসেছেন আকলিমার বাবা আবেদ আলী, মা এবং ভাইয়েরা। তারা আকলিমার মৃতদেহের সামনে এসে আহাজারি করতে থাকেন। পুলিশ লাশ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।

২০১২ সালে তার বিয়ে হয় দিনাজপুরের পার্বতীপুরের শরিফুল ইসলামের সঙ্গে। কিন্তু যৌতুকের জন্য আকলিমাকে চরম নির্যাতনের শিকার হতে হতো। মুখ বুঝে সহ্য করতেন আকলিমা। ২০২০ সালের আগস্টের ২০ তারিখে তার স্বামী আর শ্বশুর মিলে প্রচ  মারধর করে। পরে বাসা থেকে আকলিমাকে বের করে দেয়। আকলিমা সৈয়দপুরে তার বাবার বাড়ি চলে যায়। সেখানেও সমস্যা। আকলিমা তার সম্পত্তি ভাগ করে দিতে বলায় তার ভাই তাকে শ্বশুরবাড়ি ফিরে যেতে বলে। আকলিমার মা ছেলের পক্ষ নেয়। কী করবে আকলিমা বুঝতে পারছিল না। শ্বশুরবাড়িতে নির্যাতনের শিখার হয়ে এলো বাবার বাড়িতে। সেখানেও তার কোনো মূল্যায়ন নেই। বেরিয়ে যেতে বলেছে এখান থেকেও। দুই দিন পর ২২ আগস্ট মন খারাপ করে বাড়ির বাইরে ঘোরাফেরা করছিল আকলিমা। পরদিন সকালে খবর পাওয়া যায়, আকলিমার লাশ ঝুলছে গাছের ডালে। সঙ্গে পাওয়া গেছে সুইসাইড নোট।

লাশ উদ্ধারের পর আকলিমার মা বাদী হয়ে সৈয়দপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। আসামি করা হয় আকলিমার স্বামী শরিফুল ইসলামসহ অজ্ঞাত কয়েকজনকে।

আকলিমার খুনের ঘটনাটি পুলিশকে ভাবিয়ে তুলেছে। বাবার বাড়িতে আসার দুই দিনের মধ্যেই আকলিমার লাশ উদ্ধার হলো। স্বামীর বাড়ি পার্বতীপুর। আর খুন হলো সৈয়দপুর। সন্দেভাজন আসামি শরিফুলের বাড়ি থেকে ঘটনাস্থল অনেক দূর। এরপরও পুলিশ শরিফুলকে খুনি হিসেবে সন্দেহ করে তদন্তকাজ এগিয়ে নেয়। কিন্তু সিগারেটের কাগজে সুইসাইড নোটের কী হবে? খুনে কি আকলিমার ভাই জড়িত? এমন প্রশ্ন পুলিশের তদন্তে চলে এসেছে। পুলিশ আকলিমার বাবা-মা আর ভাইকেও জেরা করে। তাদের বক্তব্য হলো, আকলিমা বাসা থেকে বেরিয়ে গেছে। তাদের ধারণা ছিল, আকলিমা তার শ্বশুরবাড়ি ফিরে গেছে। পুলিশ তাদের বক্তব্যে সন্তুষ্ট হয়।

পুলিশ আকলিমার পারিবারিক কলহের পুরনো ইতিহাস জানতে পেরে একরকম নিশ্চিত হয়, তার স্বামী এ খুনের ঘটনায় জড়িত। যৌতুকের কারণে তাকে হত্যা করা হতে পারে। পুলিশ এমন ধারণা থেকে অভিযান চালায় পার্বতীপুরে। ধরে নিয়ে আসে শরিফুলকে। নানা কায়দায় জেরা করা হয় শরিফুলকে। কিন্তু খুনের কোনো তথ্য পায় না পুলিশ। পুলিশের হাতে চলে আসে ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট। তাতে বলা হয়েছে, আকলিমা গ্যাং রেপের শিকার হয়েছে। ধর্ষণের পর তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। পুলিশ এবার ভীষণ চিন্তিত। এবার তাদের কাজ বেড়ে যায়। যেহেতু স্বামীর সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পাওয়া যায়নি, আবার ময়নাতদন্ত রিপোর্টে গ্যাং রেপের কথা উল্লেখ রয়েছে, খুনের তদন্তের পরিধি তাদের বাড়াতে হবে। কিন্তু কোন উপায়ে? যদিও পুলিশের হাতে একটি সূত্র রয়ে গেছে। সেই সুইসাইড নোট। যদিও পুলিশের আগে থেকেই সন্দেহ ছিল, সুইসাইড নোটটি আকলিমার লেখা নাও হতে পারে। কারণ, আত্মহত্যার আগে কেউ সুইসাইড নোট লিখতে চাইলে বাসা থেকেই লিখে আনার কথা। অধূমপায়ী একজন নারীর কাছে ডার্বি সিগারেটের প্যাকেট থাকার কথা নয়। ঘটনাস্থলেও কোনো কলম খুঁজে পাওয়া যায়নি যে, প্রমাণ করে সেখানেই বসে আকলিমা লিখেছে। এসব নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে নতুন পরিকল্পনা নেয় পুলিশ। যেহেতু গ্যাং রেপের শিকার হয়েছেন আকলিমা, পুলিশের সন্দেহ একই গ্রামের লোকজন জড়িত তাতে। পুলিশ এবার ধূমপায়ীদের টার্গেট শুরু করে। গ্রামের যারা ধুমপায়ী এবং ডার্বি সিগারেটে অভ্যস্ত তাদের খেঁঁজ করতে থাকে। এ কাজটি করতে গিয়ে পুলিশের কয়েককজন সদস্য রাখালের ছদ্মবেশ নেন। পুলিশ ডার্বি সিগারেটে অভ্যস্ত গ্রামবাসীদের শনাক্ত করতে থাকে। কিন্তু সমস্যা হলো হাতের লেখাও মিলতে হবে। হাতের লেখা মেলানোর জন্য ভিন্ন পথে যায় পুলিশের দল।

পুলিশ তার কিছু সদস্যকে দিয়ে গ্রামে একটি খবর ছড়িয়ে দেয়। ডার্বি সিগারেট কোম্পানির হয়ে একটি জরিপ শুরু হবে। কোম্পানি থেকে সঠিক তথ্যদাতাদের ১ লাখ টাকা পুরস্কৃত করা হবে। এমন খবর রটিয়ে পুলিশ সদস্যরাই ছদ্মবেশ নিয়ে ডার্বি ব্র্যান্ডের ধূমপায়ীদের তথ্য নিতে থাকে। ধূমপায়ীদের কাছ থেকে নাম-ঠিকানা নিজেদের হাতে লিখে নেয়। এমন ৫০ থেকে ৬০ জনের তথ্য পুলিশ পায়। যারা নিজের হাতেই নাম-ঠিকানা লিখে দিয়েছেন। এবার হাতের লেখাগুলো পরীক্ষার পালা। সুইসাইড নোটের হাতের লেখার সঙ্গে এই ৫০-৬০ জনের মধ্যে কারও হাতের লেখা মিলে গেলেই পুলিশ সাকসেস। ভীষণ টেনশন নিয়ে পুলিশ কর্মকর্তারা সুইসাইড নোটের হাতের লেখার সঙ্গে মিলিয়ে দেখছে ডার্বি ব্র্যান্ডের ধূমপায়ীদের হাতের লেখা। পুলিশ একটি হাতের লেখার সঙ্গে সুইসাইড নোটের লেখার সঙ্গে মিল খুঁজে পায়। পুলিশ দেরি করেনি। সেই রাতেই অভিযান চালায়। গ্রাম থেকে তুলে নিয়ে আসে আনোয়ারুল ইসলাম নামে এক যুবককে।

কীরে, ধর্ষণ করলি আবার খুনও করে ফেললি। কে কে কাজটা করলি তোরা? তাড়াতাড়ি বল। পুলিশের জেরার শুরুটাই ছিল এমন। হঠাৎ এমন প্রশ্ন শুনে ভ্যাবাচ্যাকা খায় আনোয়ারুল। সে জবাবে বলে, স্যার কী বলছেন আপনারা। আমি কিছু জানি না। পুলিশ বলে, তুই জানবি, আবার যারা ছিল তারাও জানবে। নয়তো তোরা যা করেছিস, তোর ওপর সেগুলোই হোক। দাঁড়া ব্যবস্থা করছি। পুলিশের এমন হুমকিতে আর থেমে থাকেনি আনোয়ারুল। বলে দেয় সব কিছু।

আনোয়ারুল বলে, সেই রাতে আকলিমাকে মন খারাপ করে তাদের বাড়ির সামনে বসে থাকতে দেখে। সে আকলিমার সামনে গিয়ে বলে, কিরে আকলিমা, বসে আছিস কেন মন খারাপা করে। আকলিমা বলে, না চিন্তায় আছি। আমার একটা জমি বিক্রি করতে হবে। শ্বশুরবাড়িতে টাকা না নিয়ে যাওয়া যাবে না। আনোয়ারুল বলে, জমি বিক্রি করবি ভালো কথা। আমার এক বন্ধুই তো জমি কিনবে। তুই থাক। আমি দেখছি বন্ধুকে খবর দেই। নগদ বিক্রির ব্যবস্থা করে দেব। এমন কথা শুনে খুশি হয় আকলিমা। সেখানে বসেই অপেক্ষায় থাকে। ঘণ্টাখানেক পর আনোয়ারুল আবারও আসে। এসে বলে, চল আমার সঙ্গে। তোর সঙ্গে কথা বলিয়ে দেব। আকলিশা বলে, এখানেই নিয়ে আসো। আমি যাব না। আনোয়ারুল বলে, আমি ওদের সামনে দাঁড় করিয়ে রেখেছি। চল তো। নয় তো তোর জমি বিক্রি হবে না। এ কথা শুনে আকলিমা তার সঙ্গে একটু এগিয়ে যায়। মৎস্য খামারের পাশে নিয়ে যায় আকলিমাকে। সেখানে আগে থেকেই ছিল আনোয়ারুলের বন্ধু শুভ ও মো. হৃদয়। আকলিমা যেতেই তারা তিনজন সেখানে জাপটে ধরে। মুখ চেপে তারা তিনজন পালাক্রমে ধর্ষণ করে। আকলিমা এ সময় চিৎকার করে বলতে থাকে সব ঘটনা বলে দেবে। থানায় যাবে। এতে তারা আকলিমাকে শ্বাসরোধ করে সেখানেই হত্যা করে। একটি দড়ি দিয়ে গলায় বেঁধে গাছের ডালের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখে। আনোয়ারুল তার পকেটে রাখা ডার্বি সিগারেটের প্যাকেট বেড় করে লেখে- ‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়’। হত্যাকা কে ভিন্ন খাতে নিতে তার এ পরিকল্পনা। পুলিশ এসব শুনে বাকি দুজনকে গ্রেফতারে অভিযান চালায়। কারাগারে আটক আকলিমার স্বামী শরিফুল মুক্তি পায়।

এই বিভাগের আরও খবর
সোনার দাম বাড়ল ভরিতে ৮৯০০ টাকা
সোনার দাম বাড়ল ভরিতে ৮৯০০ টাকা
গণভোটসহ পাঁচ দাবিতে ইসলামি দলগুলোর কর্মসূচি
গণভোটসহ পাঁচ দাবিতে ইসলামি দলগুলোর কর্মসূচি
১২৮ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল
১২৮ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল
ওসমানীতে বিমানের ইঞ্জিনে বোর্ডিং ব্রিজের ধাক্কা
ওসমানীতে বিমানের ইঞ্জিনে বোর্ডিং ব্রিজের ধাক্কা
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে ৭ নভেম্বরের মধ্যে আবেদনের আহ্বান
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে ৭ নভেম্বরের মধ্যে আবেদনের আহ্বান
আমার সোনার বাংলা গেয়ে বিতর্কে কংগ্রেস নেতা
আমার সোনার বাংলা গেয়ে বিতর্কে কংগ্রেস নেতা
সিটি ও ড্যাফোডিলের সংঘর্ষে পাল্টাপাল্টি মামলা
সিটি ও ড্যাফোডিলের সংঘর্ষে পাল্টাপাল্টি মামলা
পরিবারকে ২ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয় : হাই কোর্ট
পরিবারকে ২ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয় : হাই কোর্ট
আইন উপদেষ্টার বক্তব্য স্বাধীন বিচার বিভাগের ওপর হস্তক্ষেপ
আইন উপদেষ্টার বক্তব্য স্বাধীন বিচার বিভাগের ওপর হস্তক্ষেপ
শিশুর ঝগড়া কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৩৫
শিশুর ঝগড়া কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৩৫
মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার ফটিকছড়িতে
মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার ফটিকছড়িতে
স্বামীর দেওয়া আগুনে পুড়ে স্ত্রী-ছেলের মৃত্যু
স্বামীর দেওয়া আগুনে পুড়ে স্ত্রী-ছেলের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান
ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই
ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন
ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল
ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান
বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল
কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কের অনুরোধে আফগানিস্তান-পাকিস্তান ফের আলোচনায় বসছে
তুরস্কের অনুরোধে আফগানিস্তান-পাকিস্তান ফের আলোচনায় বসছে

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবি’র অধ্যাপক নাহরিন ইসলামকে হুমকি গণতান্ত্রিক চেতনার বিরোধী
জাবি’র অধ্যাপক নাহরিন ইসলামকে হুমকি গণতান্ত্রিক চেতনার বিরোধী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক এমপি নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউএফটিতে ‘ভয়েসেস ফর প্যালেস্টাইন’ সলিডারিটি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে ‘ভয়েসেস ফর প্যালেস্টাইন’ সলিডারিটি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে ভাঙছে শত বছরের প্রথা
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে ভাঙছে শত বছরের প্রথা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন
ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা
রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া সেই যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া সেই যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নিখোঁজের ৭ দিন পর শিশু আদিবার মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের ৭ দিন পর শিশু আদিবার মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে'
'ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে আসুস এক্সপার্ট সিরিজের ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ উন্মোচন
বাংলাদেশে আসুস এক্সপার্ট সিরিজের ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন