শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

খুনের পর সিগারেটের প্যাকেটে সুইসাইড নোট

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনের পর সিগারেটের প্যাকেটে সুইসাইড নোট

সাত সকালে এক নারীর লাশ গাছের ডালে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখে লোকজনের ভিড় লেগে যায়। এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে লাশ উদ্ধারের খবর রটে যায়। পুলিশও খবর পেয়ে হাজির। গ্রামবাসীর ভিড় সামাল দিতে পুলিশের বেশ বেগ পেতে হয়। লাশ নামানোর আগে কেউ চিনতে পারছিল না ২৮ বছরের নারীকে। পুলিশ একপর্যায়ে দড়ি কেটে গাছ থেকে লাশটি নামিয়ে আনে। সালোয়ার-কামিজ পরা নারীকে মাটিতে শুইয়ে রাখে। ভিড় করা মানুষের কাছে পুলিশের জিজ্ঞাসা, আপনারা কি কেউ এ নারীকে চেনেন। মানুষের ভিতরে তখন গুঞ্জন। কেউ কথা বলছিল না। কয়েক মুহূর্ত পর ভিড়ের মধ্য থেকে এক যুবক বলে ওঠেন, স্যার আমি চিনি। সবার দৃষ্টি তখন ওই যুবকের দিকে। পুলিশ তাকে সামনে আসতে বলে। যুবকটি পুলিশের সামনে এসে দাঁড়ায়। বলে, আমি চিনি। উনার নাম আকলিমা। তার বাড়ি পার্শ্ববর্তী কিশামত কামারবাড়ি গ্রামে। বাবার নাম আবেদ আলী। কোনোরকম ঝক্কি ঝামেলা ছাড়াই পুলিশ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করা অজ্ঞাত নারীর পরিচয় পেয়ে যায়। এরপর শুরু হয় সুরতহাল রিপোর্ট তৈরির কাজ।

দুই মহিলা পুলিশ সদস্য সুরতহাল রিপোর্ট তৈরির কাজ শুরু করেন। শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন রয়েছে কি না তা পরীক্ষা করছিলেন তারা। এ সময় সালোয়ার-কামিজের ফিতার গিটে হাত দিতেই কিছু একটা গুঁজে রাখা আছে বলে টের পান নারী পুলিশ সদস্য। তা বের করে এনে দেখেন ‘ডার্বি’ ব্র্যান্ডের সিগারেটের প্যাকেটের ভিতরে থাকা রুপালি রঙের ফয়েল পেপারের একটি টুকরো। ফয়েল পেপারের অপর পাশের সাদা অংশে কলম দিয়ে লেখা ‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়’। একটি সুইসাইড নোট। পুলিশ ভাবে, আত্মহত্যার আগে আকলিমা সুইসাইড নোট লিখে রাখেন। পুলিশ আকলিমার দেহ পরীক্ষা করতে গিয়ে কয়েক জায়গায় নখের আঁচড়ের দাগ দেখতে পায়। এ আঁচড়ের দাগ পুলিশকে ভাবিয়ে তোলে। পুলিশের সন্দেহ হয়, এটি আত্মহত্যা না-ও হতে পারে। ইতিমধ্যে খবর পেয়ে ছুটে এসেছেন আকলিমার বাবা আবেদ আলী, মা এবং ভাইয়েরা। তারা আকলিমার মৃতদেহের সামনে এসে আহাজারি করতে থাকেন। পুলিশ লাশ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।

২০১২ সালে তার বিয়ে হয় দিনাজপুরের পার্বতীপুরের শরিফুল ইসলামের সঙ্গে। কিন্তু যৌতুকের জন্য আকলিমাকে চরম নির্যাতনের শিকার হতে হতো। মুখ বুঝে সহ্য করতেন আকলিমা। ২০২০ সালের আগস্টের ২০ তারিখে তার স্বামী আর শ্বশুর মিলে প্রচ  মারধর করে। পরে বাসা থেকে আকলিমাকে বের করে দেয়। আকলিমা সৈয়দপুরে তার বাবার বাড়ি চলে যায়। সেখানেও সমস্যা। আকলিমা তার সম্পত্তি ভাগ করে দিতে বলায় তার ভাই তাকে শ্বশুরবাড়ি ফিরে যেতে বলে। আকলিমার মা ছেলের পক্ষ নেয়। কী করবে আকলিমা বুঝতে পারছিল না। শ্বশুরবাড়িতে নির্যাতনের শিখার হয়ে এলো বাবার বাড়িতে। সেখানেও তার কোনো মূল্যায়ন নেই। বেরিয়ে যেতে বলেছে এখান থেকেও। দুই দিন পর ২২ আগস্ট মন খারাপ করে বাড়ির বাইরে ঘোরাফেরা করছিল আকলিমা। পরদিন সকালে খবর পাওয়া যায়, আকলিমার লাশ ঝুলছে গাছের ডালে। সঙ্গে পাওয়া গেছে সুইসাইড নোট।

লাশ উদ্ধারের পর আকলিমার মা বাদী হয়ে সৈয়দপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। আসামি করা হয় আকলিমার স্বামী শরিফুল ইসলামসহ অজ্ঞাত কয়েকজনকে।

আকলিমার খুনের ঘটনাটি পুলিশকে ভাবিয়ে তুলেছে। বাবার বাড়িতে আসার দুই দিনের মধ্যেই আকলিমার লাশ উদ্ধার হলো। স্বামীর বাড়ি পার্বতীপুর। আর খুন হলো সৈয়দপুর। সন্দেভাজন আসামি শরিফুলের বাড়ি থেকে ঘটনাস্থল অনেক দূর। এরপরও পুলিশ শরিফুলকে খুনি হিসেবে সন্দেহ করে তদন্তকাজ এগিয়ে নেয়। কিন্তু সিগারেটের কাগজে সুইসাইড নোটের কী হবে? খুনে কি আকলিমার ভাই জড়িত? এমন প্রশ্ন পুলিশের তদন্তে চলে এসেছে। পুলিশ আকলিমার বাবা-মা আর ভাইকেও জেরা করে। তাদের বক্তব্য হলো, আকলিমা বাসা থেকে বেরিয়ে গেছে। তাদের ধারণা ছিল, আকলিমা তার শ্বশুরবাড়ি ফিরে গেছে। পুলিশ তাদের বক্তব্যে সন্তুষ্ট হয়।

পুলিশ আকলিমার পারিবারিক কলহের পুরনো ইতিহাস জানতে পেরে একরকম নিশ্চিত হয়, তার স্বামী এ খুনের ঘটনায় জড়িত। যৌতুকের কারণে তাকে হত্যা করা হতে পারে। পুলিশ এমন ধারণা থেকে অভিযান চালায় পার্বতীপুরে। ধরে নিয়ে আসে শরিফুলকে। নানা কায়দায় জেরা করা হয় শরিফুলকে। কিন্তু খুনের কোনো তথ্য পায় না পুলিশ। পুলিশের হাতে চলে আসে ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট। তাতে বলা হয়েছে, আকলিমা গ্যাং রেপের শিকার হয়েছে। ধর্ষণের পর তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। পুলিশ এবার ভীষণ চিন্তিত। এবার তাদের কাজ বেড়ে যায়। যেহেতু স্বামীর সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পাওয়া যায়নি, আবার ময়নাতদন্ত রিপোর্টে গ্যাং রেপের কথা উল্লেখ রয়েছে, খুনের তদন্তের পরিধি তাদের বাড়াতে হবে। কিন্তু কোন উপায়ে? যদিও পুলিশের হাতে একটি সূত্র রয়ে গেছে। সেই সুইসাইড নোট। যদিও পুলিশের আগে থেকেই সন্দেহ ছিল, সুইসাইড নোটটি আকলিমার লেখা নাও হতে পারে। কারণ, আত্মহত্যার আগে কেউ সুইসাইড নোট লিখতে চাইলে বাসা থেকেই লিখে আনার কথা। অধূমপায়ী একজন নারীর কাছে ডার্বি সিগারেটের প্যাকেট থাকার কথা নয়। ঘটনাস্থলেও কোনো কলম খুঁজে পাওয়া যায়নি যে, প্রমাণ করে সেখানেই বসে আকলিমা লিখেছে। এসব নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে নতুন পরিকল্পনা নেয় পুলিশ। যেহেতু গ্যাং রেপের শিকার হয়েছেন আকলিমা, পুলিশের সন্দেহ একই গ্রামের লোকজন জড়িত তাতে। পুলিশ এবার ধূমপায়ীদের টার্গেট শুরু করে। গ্রামের যারা ধুমপায়ী এবং ডার্বি সিগারেটে অভ্যস্ত তাদের খেঁঁজ করতে থাকে। এ কাজটি করতে গিয়ে পুলিশের কয়েককজন সদস্য রাখালের ছদ্মবেশ নেন। পুলিশ ডার্বি সিগারেটে অভ্যস্ত গ্রামবাসীদের শনাক্ত করতে থাকে। কিন্তু সমস্যা হলো হাতের লেখাও মিলতে হবে। হাতের লেখা মেলানোর জন্য ভিন্ন পথে যায় পুলিশের দল।

পুলিশ তার কিছু সদস্যকে দিয়ে গ্রামে একটি খবর ছড়িয়ে দেয়। ডার্বি সিগারেট কোম্পানির হয়ে একটি জরিপ শুরু হবে। কোম্পানি থেকে সঠিক তথ্যদাতাদের ১ লাখ টাকা পুরস্কৃত করা হবে। এমন খবর রটিয়ে পুলিশ সদস্যরাই ছদ্মবেশ নিয়ে ডার্বি ব্র্যান্ডের ধূমপায়ীদের তথ্য নিতে থাকে। ধূমপায়ীদের কাছ থেকে নাম-ঠিকানা নিজেদের হাতে লিখে নেয়। এমন ৫০ থেকে ৬০ জনের তথ্য পুলিশ পায়। যারা নিজের হাতেই নাম-ঠিকানা লিখে দিয়েছেন। এবার হাতের লেখাগুলো পরীক্ষার পালা। সুইসাইড নোটের হাতের লেখার সঙ্গে এই ৫০-৬০ জনের মধ্যে কারও হাতের লেখা মিলে গেলেই পুলিশ সাকসেস। ভীষণ টেনশন নিয়ে পুলিশ কর্মকর্তারা সুইসাইড নোটের হাতের লেখার সঙ্গে মিলিয়ে দেখছে ডার্বি ব্র্যান্ডের ধূমপায়ীদের হাতের লেখা। পুলিশ একটি হাতের লেখার সঙ্গে সুইসাইড নোটের লেখার সঙ্গে মিল খুঁজে পায়। পুলিশ দেরি করেনি। সেই রাতেই অভিযান চালায়। গ্রাম থেকে তুলে নিয়ে আসে আনোয়ারুল ইসলাম নামে এক যুবককে।

কীরে, ধর্ষণ করলি আবার খুনও করে ফেললি। কে কে কাজটা করলি তোরা? তাড়াতাড়ি বল। পুলিশের জেরার শুরুটাই ছিল এমন। হঠাৎ এমন প্রশ্ন শুনে ভ্যাবাচ্যাকা খায় আনোয়ারুল। সে জবাবে বলে, স্যার কী বলছেন আপনারা। আমি কিছু জানি না। পুলিশ বলে, তুই জানবি, আবার যারা ছিল তারাও জানবে। নয়তো তোরা যা করেছিস, তোর ওপর সেগুলোই হোক। দাঁড়া ব্যবস্থা করছি। পুলিশের এমন হুমকিতে আর থেমে থাকেনি আনোয়ারুল। বলে দেয় সব কিছু।

আনোয়ারুল বলে, সেই রাতে আকলিমাকে মন খারাপ করে তাদের বাড়ির সামনে বসে থাকতে দেখে। সে আকলিমার সামনে গিয়ে বলে, কিরে আকলিমা, বসে আছিস কেন মন খারাপা করে। আকলিমা বলে, না চিন্তায় আছি। আমার একটা জমি বিক্রি করতে হবে। শ্বশুরবাড়িতে টাকা না নিয়ে যাওয়া যাবে না। আনোয়ারুল বলে, জমি বিক্রি করবি ভালো কথা। আমার এক বন্ধুই তো জমি কিনবে। তুই থাক। আমি দেখছি বন্ধুকে খবর দেই। নগদ বিক্রির ব্যবস্থা করে দেব। এমন কথা শুনে খুশি হয় আকলিমা। সেখানে বসেই অপেক্ষায় থাকে। ঘণ্টাখানেক পর আনোয়ারুল আবারও আসে। এসে বলে, চল আমার সঙ্গে। তোর সঙ্গে কথা বলিয়ে দেব। আকলিশা বলে, এখানেই নিয়ে আসো। আমি যাব না। আনোয়ারুল বলে, আমি ওদের সামনে দাঁড় করিয়ে রেখেছি। চল তো। নয় তো তোর জমি বিক্রি হবে না। এ কথা শুনে আকলিমা তার সঙ্গে একটু এগিয়ে যায়। মৎস্য খামারের পাশে নিয়ে যায় আকলিমাকে। সেখানে আগে থেকেই ছিল আনোয়ারুলের বন্ধু শুভ ও মো. হৃদয়। আকলিমা যেতেই তারা তিনজন সেখানে জাপটে ধরে। মুখ চেপে তারা তিনজন পালাক্রমে ধর্ষণ করে। আকলিমা এ সময় চিৎকার করে বলতে থাকে সব ঘটনা বলে দেবে। থানায় যাবে। এতে তারা আকলিমাকে শ্বাসরোধ করে সেখানেই হত্যা করে। একটি দড়ি দিয়ে গলায় বেঁধে গাছের ডালের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখে। আনোয়ারুল তার পকেটে রাখা ডার্বি সিগারেটের প্যাকেট বেড় করে লেখে- ‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়’। হত্যাকা কে ভিন্ন খাতে নিতে তার এ পরিকল্পনা। পুলিশ এসব শুনে বাকি দুজনকে গ্রেফতারে অভিযান চালায়। কারাগারে আটক আকলিমার স্বামী শরিফুল মুক্তি পায়।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক