শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

খুনের পর সিগারেটের প্যাকেটে সুইসাইড নোট

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনের পর সিগারেটের প্যাকেটে সুইসাইড নোট

সাত সকালে এক নারীর লাশ গাছের ডালে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখে লোকজনের ভিড় লেগে যায়। এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে লাশ উদ্ধারের খবর রটে যায়। পুলিশও খবর পেয়ে হাজির। গ্রামবাসীর ভিড় সামাল দিতে পুলিশের বেশ বেগ পেতে হয়। লাশ নামানোর আগে কেউ চিনতে পারছিল না ২৮ বছরের নারীকে। পুলিশ একপর্যায়ে দড়ি কেটে গাছ থেকে লাশটি নামিয়ে আনে। সালোয়ার-কামিজ পরা নারীকে মাটিতে শুইয়ে রাখে। ভিড় করা মানুষের কাছে পুলিশের জিজ্ঞাসা, আপনারা কি কেউ এ নারীকে চেনেন। মানুষের ভিতরে তখন গুঞ্জন। কেউ কথা বলছিল না। কয়েক মুহূর্ত পর ভিড়ের মধ্য থেকে এক যুবক বলে ওঠেন, স্যার আমি চিনি। সবার দৃষ্টি তখন ওই যুবকের দিকে। পুলিশ তাকে সামনে আসতে বলে। যুবকটি পুলিশের সামনে এসে দাঁড়ায়। বলে, আমি চিনি। উনার নাম আকলিমা। তার বাড়ি পার্শ্ববর্তী কিশামত কামারবাড়ি গ্রামে। বাবার নাম আবেদ আলী। কোনোরকম ঝক্কি ঝামেলা ছাড়াই পুলিশ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করা অজ্ঞাত নারীর পরিচয় পেয়ে যায়। এরপর শুরু হয় সুরতহাল রিপোর্ট তৈরির কাজ।

দুই মহিলা পুলিশ সদস্য সুরতহাল রিপোর্ট তৈরির কাজ শুরু করেন। শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন রয়েছে কি না তা পরীক্ষা করছিলেন তারা। এ সময় সালোয়ার-কামিজের ফিতার গিটে হাত দিতেই কিছু একটা গুঁজে রাখা আছে বলে টের পান নারী পুলিশ সদস্য। তা বের করে এনে দেখেন ‘ডার্বি’ ব্র্যান্ডের সিগারেটের প্যাকেটের ভিতরে থাকা রুপালি রঙের ফয়েল পেপারের একটি টুকরো। ফয়েল পেপারের অপর পাশের সাদা অংশে কলম দিয়ে লেখা ‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়’। একটি সুইসাইড নোট। পুলিশ ভাবে, আত্মহত্যার আগে আকলিমা সুইসাইড নোট লিখে রাখেন। পুলিশ আকলিমার দেহ পরীক্ষা করতে গিয়ে কয়েক জায়গায় নখের আঁচড়ের দাগ দেখতে পায়। এ আঁচড়ের দাগ পুলিশকে ভাবিয়ে তোলে। পুলিশের সন্দেহ হয়, এটি আত্মহত্যা না-ও হতে পারে। ইতিমধ্যে খবর পেয়ে ছুটে এসেছেন আকলিমার বাবা আবেদ আলী, মা এবং ভাইয়েরা। তারা আকলিমার মৃতদেহের সামনে এসে আহাজারি করতে থাকেন। পুলিশ লাশ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।

২০১২ সালে তার বিয়ে হয় দিনাজপুরের পার্বতীপুরের শরিফুল ইসলামের সঙ্গে। কিন্তু যৌতুকের জন্য আকলিমাকে চরম নির্যাতনের শিকার হতে হতো। মুখ বুঝে সহ্য করতেন আকলিমা। ২০২০ সালের আগস্টের ২০ তারিখে তার স্বামী আর শ্বশুর মিলে প্রচ  মারধর করে। পরে বাসা থেকে আকলিমাকে বের করে দেয়। আকলিমা সৈয়দপুরে তার বাবার বাড়ি চলে যায়। সেখানেও সমস্যা। আকলিমা তার সম্পত্তি ভাগ করে দিতে বলায় তার ভাই তাকে শ্বশুরবাড়ি ফিরে যেতে বলে। আকলিমার মা ছেলের পক্ষ নেয়। কী করবে আকলিমা বুঝতে পারছিল না। শ্বশুরবাড়িতে নির্যাতনের শিখার হয়ে এলো বাবার বাড়িতে। সেখানেও তার কোনো মূল্যায়ন নেই। বেরিয়ে যেতে বলেছে এখান থেকেও। দুই দিন পর ২২ আগস্ট মন খারাপ করে বাড়ির বাইরে ঘোরাফেরা করছিল আকলিমা। পরদিন সকালে খবর পাওয়া যায়, আকলিমার লাশ ঝুলছে গাছের ডালে। সঙ্গে পাওয়া গেছে সুইসাইড নোট।

লাশ উদ্ধারের পর আকলিমার মা বাদী হয়ে সৈয়দপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। আসামি করা হয় আকলিমার স্বামী শরিফুল ইসলামসহ অজ্ঞাত কয়েকজনকে।

আকলিমার খুনের ঘটনাটি পুলিশকে ভাবিয়ে তুলেছে। বাবার বাড়িতে আসার দুই দিনের মধ্যেই আকলিমার লাশ উদ্ধার হলো। স্বামীর বাড়ি পার্বতীপুর। আর খুন হলো সৈয়দপুর। সন্দেভাজন আসামি শরিফুলের বাড়ি থেকে ঘটনাস্থল অনেক দূর। এরপরও পুলিশ শরিফুলকে খুনি হিসেবে সন্দেহ করে তদন্তকাজ এগিয়ে নেয়। কিন্তু সিগারেটের কাগজে সুইসাইড নোটের কী হবে? খুনে কি আকলিমার ভাই জড়িত? এমন প্রশ্ন পুলিশের তদন্তে চলে এসেছে। পুলিশ আকলিমার বাবা-মা আর ভাইকেও জেরা করে। তাদের বক্তব্য হলো, আকলিমা বাসা থেকে বেরিয়ে গেছে। তাদের ধারণা ছিল, আকলিমা তার শ্বশুরবাড়ি ফিরে গেছে। পুলিশ তাদের বক্তব্যে সন্তুষ্ট হয়।

পুলিশ আকলিমার পারিবারিক কলহের পুরনো ইতিহাস জানতে পেরে একরকম নিশ্চিত হয়, তার স্বামী এ খুনের ঘটনায় জড়িত। যৌতুকের কারণে তাকে হত্যা করা হতে পারে। পুলিশ এমন ধারণা থেকে অভিযান চালায় পার্বতীপুরে। ধরে নিয়ে আসে শরিফুলকে। নানা কায়দায় জেরা করা হয় শরিফুলকে। কিন্তু খুনের কোনো তথ্য পায় না পুলিশ। পুলিশের হাতে চলে আসে ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট। তাতে বলা হয়েছে, আকলিমা গ্যাং রেপের শিকার হয়েছে। ধর্ষণের পর তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। পুলিশ এবার ভীষণ চিন্তিত। এবার তাদের কাজ বেড়ে যায়। যেহেতু স্বামীর সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পাওয়া যায়নি, আবার ময়নাতদন্ত রিপোর্টে গ্যাং রেপের কথা উল্লেখ রয়েছে, খুনের তদন্তের পরিধি তাদের বাড়াতে হবে। কিন্তু কোন উপায়ে? যদিও পুলিশের হাতে একটি সূত্র রয়ে গেছে। সেই সুইসাইড নোট। যদিও পুলিশের আগে থেকেই সন্দেহ ছিল, সুইসাইড নোটটি আকলিমার লেখা নাও হতে পারে। কারণ, আত্মহত্যার আগে কেউ সুইসাইড নোট লিখতে চাইলে বাসা থেকেই লিখে আনার কথা। অধূমপায়ী একজন নারীর কাছে ডার্বি সিগারেটের প্যাকেট থাকার কথা নয়। ঘটনাস্থলেও কোনো কলম খুঁজে পাওয়া যায়নি যে, প্রমাণ করে সেখানেই বসে আকলিমা লিখেছে। এসব নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে নতুন পরিকল্পনা নেয় পুলিশ। যেহেতু গ্যাং রেপের শিকার হয়েছেন আকলিমা, পুলিশের সন্দেহ একই গ্রামের লোকজন জড়িত তাতে। পুলিশ এবার ধূমপায়ীদের টার্গেট শুরু করে। গ্রামের যারা ধুমপায়ী এবং ডার্বি সিগারেটে অভ্যস্ত তাদের খেঁঁজ করতে থাকে। এ কাজটি করতে গিয়ে পুলিশের কয়েককজন সদস্য রাখালের ছদ্মবেশ নেন। পুলিশ ডার্বি সিগারেটে অভ্যস্ত গ্রামবাসীদের শনাক্ত করতে থাকে। কিন্তু সমস্যা হলো হাতের লেখাও মিলতে হবে। হাতের লেখা মেলানোর জন্য ভিন্ন পথে যায় পুলিশের দল।

পুলিশ তার কিছু সদস্যকে দিয়ে গ্রামে একটি খবর ছড়িয়ে দেয়। ডার্বি সিগারেট কোম্পানির হয়ে একটি জরিপ শুরু হবে। কোম্পানি থেকে সঠিক তথ্যদাতাদের ১ লাখ টাকা পুরস্কৃত করা হবে। এমন খবর রটিয়ে পুলিশ সদস্যরাই ছদ্মবেশ নিয়ে ডার্বি ব্র্যান্ডের ধূমপায়ীদের তথ্য নিতে থাকে। ধূমপায়ীদের কাছ থেকে নাম-ঠিকানা নিজেদের হাতে লিখে নেয়। এমন ৫০ থেকে ৬০ জনের তথ্য পুলিশ পায়। যারা নিজের হাতেই নাম-ঠিকানা লিখে দিয়েছেন। এবার হাতের লেখাগুলো পরীক্ষার পালা। সুইসাইড নোটের হাতের লেখার সঙ্গে এই ৫০-৬০ জনের মধ্যে কারও হাতের লেখা মিলে গেলেই পুলিশ সাকসেস। ভীষণ টেনশন নিয়ে পুলিশ কর্মকর্তারা সুইসাইড নোটের হাতের লেখার সঙ্গে মিলিয়ে দেখছে ডার্বি ব্র্যান্ডের ধূমপায়ীদের হাতের লেখা। পুলিশ একটি হাতের লেখার সঙ্গে সুইসাইড নোটের লেখার সঙ্গে মিল খুঁজে পায়। পুলিশ দেরি করেনি। সেই রাতেই অভিযান চালায়। গ্রাম থেকে তুলে নিয়ে আসে আনোয়ারুল ইসলাম নামে এক যুবককে।

কীরে, ধর্ষণ করলি আবার খুনও করে ফেললি। কে কে কাজটা করলি তোরা? তাড়াতাড়ি বল। পুলিশের জেরার শুরুটাই ছিল এমন। হঠাৎ এমন প্রশ্ন শুনে ভ্যাবাচ্যাকা খায় আনোয়ারুল। সে জবাবে বলে, স্যার কী বলছেন আপনারা। আমি কিছু জানি না। পুলিশ বলে, তুই জানবি, আবার যারা ছিল তারাও জানবে। নয়তো তোরা যা করেছিস, তোর ওপর সেগুলোই হোক। দাঁড়া ব্যবস্থা করছি। পুলিশের এমন হুমকিতে আর থেমে থাকেনি আনোয়ারুল। বলে দেয় সব কিছু।

আনোয়ারুল বলে, সেই রাতে আকলিমাকে মন খারাপ করে তাদের বাড়ির সামনে বসে থাকতে দেখে। সে আকলিমার সামনে গিয়ে বলে, কিরে আকলিমা, বসে আছিস কেন মন খারাপা করে। আকলিমা বলে, না চিন্তায় আছি। আমার একটা জমি বিক্রি করতে হবে। শ্বশুরবাড়িতে টাকা না নিয়ে যাওয়া যাবে না। আনোয়ারুল বলে, জমি বিক্রি করবি ভালো কথা। আমার এক বন্ধুই তো জমি কিনবে। তুই থাক। আমি দেখছি বন্ধুকে খবর দেই। নগদ বিক্রির ব্যবস্থা করে দেব। এমন কথা শুনে খুশি হয় আকলিমা। সেখানে বসেই অপেক্ষায় থাকে। ঘণ্টাখানেক পর আনোয়ারুল আবারও আসে। এসে বলে, চল আমার সঙ্গে। তোর সঙ্গে কথা বলিয়ে দেব। আকলিশা বলে, এখানেই নিয়ে আসো। আমি যাব না। আনোয়ারুল বলে, আমি ওদের সামনে দাঁড় করিয়ে রেখেছি। চল তো। নয় তো তোর জমি বিক্রি হবে না। এ কথা শুনে আকলিমা তার সঙ্গে একটু এগিয়ে যায়। মৎস্য খামারের পাশে নিয়ে যায় আকলিমাকে। সেখানে আগে থেকেই ছিল আনোয়ারুলের বন্ধু শুভ ও মো. হৃদয়। আকলিমা যেতেই তারা তিনজন সেখানে জাপটে ধরে। মুখ চেপে তারা তিনজন পালাক্রমে ধর্ষণ করে। আকলিমা এ সময় চিৎকার করে বলতে থাকে সব ঘটনা বলে দেবে। থানায় যাবে। এতে তারা আকলিমাকে শ্বাসরোধ করে সেখানেই হত্যা করে। একটি দড়ি দিয়ে গলায় বেঁধে গাছের ডালের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখে। আনোয়ারুল তার পকেটে রাখা ডার্বি সিগারেটের প্যাকেট বেড় করে লেখে- ‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়’। হত্যাকা কে ভিন্ন খাতে নিতে তার এ পরিকল্পনা। পুলিশ এসব শুনে বাকি দুজনকে গ্রেফতারে অভিযান চালায়। কারাগারে আটক আকলিমার স্বামী শরিফুল মুক্তি পায়।

এই বিভাগের আরও খবর
শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক
সাড়ে তিন মাস পর বাড়ি ফিরল যমজ শিশু
সাড়ে তিন মাস পর বাড়ি ফিরল যমজ শিশু
শ্বশুরবাড়িতে খুন জামাতা নাতনি
শ্বশুরবাড়িতে খুন জামাতা নাতনি
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচ মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচ মৃত্যু
বিএনপির প্রার্থী হতে প্রচারণায় লন্ডনের দুই কাউন্সিলর
বিএনপির প্রার্থী হতে প্রচারণায় লন্ডনের দুই কাউন্সিলর
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
শপথ নিলেন স্থায়ী নিয়োগ পাওয়া ২১ বিচারপতি
শপথ নিলেন স্থায়ী নিয়োগ পাওয়া ২১ বিচারপতি
ঢাকাস্থ ভারতীয় কূটনীতিককে তলব উদ্বেগ প্রকাশ
ঢাকাস্থ ভারতীয় কূটনীতিককে তলব উদ্বেগ প্রকাশ
হস্তান্তরের নির্দেশ সেই ৩১ বিলাসবহুল গাড়ি
হস্তান্তরের নির্দেশ সেই ৩১ বিলাসবহুল গাড়ি
আদালত প্রঙ্গণে শতবর্ষী কাঠগোলাপ
আদালত প্রঙ্গণে শতবর্ষী কাঠগোলাপ
বেরোবি শিক্ষকরাও ছাত্রদের লক্ষ করে ঢিল ছুড়েছিলেন
বেরোবি শিক্ষকরাও ছাত্রদের লক্ষ করে ঢিল ছুড়েছিলেন
সর্বশেষ খবর
দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড
দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম
২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম

২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিসে হতাশ মাহমুদুল
প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিসে হতাশ মাহমুদুল

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের
দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের

২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

এনসিপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন এনএইচএ’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন এনএইচএ’র আত্মপ্রকাশ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ
কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রীড়া ফেডারেশনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ এনএসসির
ক্রীড়া ফেডারেশনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ এনএসসির

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তাকে বদলি
দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তাকে বদলি

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জন্মদিনে নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
জন্মদিনে নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু
ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার
শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের জরিমানা
শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীত বিএনপির বিক্ষোভ, পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ১৭
নোয়াখালীত বিএনপির বিক্ষোভ, পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ১৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের লামায় মশাল মিছিল, গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানের লামায় মশাল মিছিল, গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনপুরায় ১৫ নারী পেলেন সেলাই মেশিন উপহার
মনপুরায় ১৫ নারী পেলেন সেলাই মেশিন উপহার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনে হিমু উৎসব
নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনে হিমু উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়