শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বদলে যাচ্ছে মাতারবাড়ী

বিদ্যুৎ প্রকল্পের প্রথম ইউনিট উৎপাদনে আসবে ২০২৪-এর জানুয়ারিতে, ৫৭.৩৮ শতাংশ কাজ শেষ
জিন্নাতুন নূর, মাতারবাড়ী থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
বদলে যাচ্ছে মাতারবাড়ী

সাগরের কোল ঘেঁষে ক্রমেই মাথা উঁচু করে দাঁড়াচ্ছে মাতারবাড়ী ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার আলট্রা সুপার ক্রিটিকাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। এ বিদ্যুৎ প্রকল্প ঘিরে কক্সবাজারের মাতারবাড়ী ও ধলঘাটা ইউনিয়নের ১ হাজার ৬০৫ একর জমির ওপর এখন চলছে বিশাল কর্মযজ্ঞ। সাড়ে ৭ হাজার কর্মীর দিন-রাত কাজে দ্রুত এগিয়ে চলছে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণকাজ। প্রকল্প-সংশ্লিষ্টরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সম্প্রতি প্রকল্প এলাকা পরিদর্শনে গেলে জানান, ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে এর প্রথম ইউনিট উৎপাদনে যাবে। আর দ্বিতীয় ইউনিটটি একই বছরের জুলাই মাসে যাবে উৎপাদনে। এরই মধ্যে প্রকল্পের ৫৭.৩৮ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। কয়েক বছর আগেও এ দ্বীপ উপজেলার বাসিন্দারা যেখানে উন্নত জীবনের সঙ্গে পরিচিত ছিলেন না, সেই এলাকার লোকজনই এখন এ প্রকল্পের জন্য নির্মিত যোগাযোগব্যবস্থার সুফল পাচ্ছেন। আবার স্থানীয় বাসিন্দাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হওয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে এ এলাকার মানুষের জীবনমান। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বর্তমানে প্রকল্প এলাকায় ২ হাজার ১০০ জন স্থানীয় লোক ব্যবসা-বাণিজ্যসহ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণশ্রমিক হিসেবে কাজ করছেন। আর দেশি-বিদেশি মিলিয়ে এখানে কাজ করছেন সাড়ে ৭ হাজার কর্মী। প্রকল্প এলাকা সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, মহেশখালী উপজেলার দুই ইউনিয়ন মাতারবাড়ী ও ধলঘাটায়  চলছে বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের কাজ। দেশের বাইরে থেকে জাহাজে প্রকল্পের মালামাল নিয়ে আসার জন্য তৈরি করা হয়েছে একটি স্থায়ী জেটি। আরও একটি স্থায়ী জেটির কাজ চলমান আছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লা পোড়ানোর জন্য দুটি বয়লারের কাজও দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। এরই মধ্যে এক নম্বর বয়লারের পাইলিং কাজ শেষে বেজমেন্ট ঢালাই দেওয়া হয়েছে। দুই নম্বর বয়লারের পাইলিং কাজও শেষ। এর বেজমেন্ট ঢালাইয়ের কাজ প্রক্রিয়াধীন। কয়লা পোড়ানোর ধোঁয়া যেন পরিবেশের কম ক্ষতি করে এ জন্য তৈরি হচ্ছে ২৭৫ মিটার উঁচু চিমনি। বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লা পোড়ানোর ফলে যে ছাই তৈরি হবে তা মজুদের জন্য ২৫৫ হেক্টর জমিতে কূপ খনন করা হয়েছে। এই কূপে ২৫ বছর ধরে পোড়ানো কয়লার ছাই মজুদ করে রাখা যাবে। এ ছাড়া কয়লা গুঁড়া করার কোলমিল, কনভেয়ার বেল্ট (বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কয়লা নিয়ে আসার বেল্ট), ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট, ওয়াটার প্লান্ট, কেমিক্যাল লুজিংসহ সব প্লান্টের পাইলিংয়ের কাজ শেষের পথে। জাহাজ থেকে পণ্য খালাস ও প্রকল্পের বিভিন্ন অংশে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে ৯৬ চাকার চালকবিহীন ট্রাক। বিদ্যুৎ প্রকল্পের আওতায় ১৪ দশমিক ৩ কিলোমিটার দীর্ঘ, আড়াই শ মিটার প্রস্থ এবং ১৮ দশমিক ৫ মিটার গভীর সমুদ্রবন্দরের চ্যানেল তৈরি করা হয়েছে। প্রকল্পের সীমানাবাঁধ ঘেঁষে সমুদ্রের পাড়ে চ্যানেলের বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের পাশাপাশি এ দ্বীপেই নির্মিত হচ্ছে দেশের প্রথম গভীর সমুদ্রবন্দর। এতে মাতারবাড়ীর উন্নয়নের গতি আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। এত দিন যেখানে সাগরপথই যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম ছিল, এখন সেখানে অন্য এলাকার সঙ্গে সহজ যোগাযোগে তৈরি হচ্ছে চার লেনের রাস্তা। দুর্গম এ অঞ্চলে ৮০ হাজার লোকের বসবাস। লবণ ও মাছ চাষই এ এলাকার মানুষের আয়ের প্রধান উৎস। কিন্তু এ প্রকল্পের কারণে এরই মধ্যে ভিন্ন পেশায় কাজ শুরু করেছেন এখানকার মানুষ। কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি লিমিটেডের তথ্যমতে, এরই মধ্যে বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণকালে মালামাল আনার জন্য একটি অস্থায়ী চ্যানেল খনন করা হয়েছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ ও স্থায়ী গ্রামীণ জনপদ বিদ্যুতায়নের লক্ষ্যে চকোরিয়া-মাতারবাড়ী ১৩২ কেভি সাব-স্টেশন নির্মাণ করা হয়েছে। এ ছাড়া মাতারবাড়ী সমুদ্রবন্দরে ৩০০ ও ৪৬০ মিটার দৈর্ঘ্যরে দুটি টার্মিনাল থাকবে। এসব টার্মিনালে ১৬ মিটার ড্রাফটের ৮ হাজার টিইইউএস কনটেইনারবাহী জাহাজ ভিড়তে পারবে। চট্টগ্রাম বন্দরে ১৯০ মিটার দৈর্ঘ্যরে এবং ৯ দশমিক ৫ মিটার ড্রাফটের বেশি জাহাজ ভিড়তে পারে না। ফলে মাদার ভ্যাসেলগুলো এ বন্দরে আসতে পারে না। ফিডার জাহাজে করে কনটেইনার আনা-নেওয়া করতে হয়। সেখানে প্রতিদিন ৩৫০০-৩৮০০ টিইইউএস আমদানি পণ্য কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়ে থাকে। আর মাতারবাড়ী সমুদ্রবন্দরে ১৬ মিটার গভীরতার জন্য মাদার ভ্যাসেল ভেড়ার সুযোগ থাকায় একসঙ্গে ৮ হাজার কনটেইনারবাহী জাহাজ ভিড়তে পারবে। ফলে মাতারবাড়ীর এ বন্দর থেকে ফিডার ভ্যাসেলের মাধ্যমে দেশের অনান্য বন্দরে কনটেইনার পরিবহনের সুযোগ সৃষ্টি হবে। প্রকল্পের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. মনোয়ার হোসেন মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, করোনার কারণে এ প্রকল্পের কাজ এক দিনের জন্যও থামেনি। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতেই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির প্রথম ইউনিট উৎপাদনে আসবে। মাতারবাড়ীর এ প্রকল্পের ফলে স্থানীয় ২ হাজার মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়ন হয়েছে। এরই মধ্যে শেষ হয়েছে ৮৫ শতাংশ সঞ্চালন লাইন নির্মাণের কাজ। গভীর সমুদ্রবন্দর ও বিদ্যুৎ কেন্দ্র ছাড়াও এ প্রকল্প ঘিরে আরও ৩৭টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যুৎ প্রকল্প এলাকায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ব্যবস্থা করা হচ্ছে টাউনশিপ ডেভেলপমেন্টের। আর স্থানীয় বাসিন্দা, যাদের জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছিল, তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ছাড়া ভবিষ্যতে এখানে ৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতার একটি সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণেরও পরিকল্পনা রয়েছে। তিনি বলেন, এ বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য যে কয়লা লাগবে তা আনার জন্য সার্ভে করা হয়েছে। প্রাথমিক সার্ভেতে ইন্দোনেশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, মোজাম্বিক ও দক্ষিণ আফ্রিকা- এ চার দেশের সম্ভ্যাবতা যাচাই চলছে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এ প্রকল্প ঘিরে মাতারবাড়ীতে যোগাযোগব্যবস্থার অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটছে। এটি বাস্তবায়নের ফলে এ এলাকার মানুষের জীবনমান ও আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটবে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি তৈরিতে মোট খরচ ধরা হয়েছে ৩৫ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা। আর মাতারবাড়ী বন্দর উন্নয়নের খরচ ধরা হয়েছে ১৭ হাজার ৭৭৭ কোটি ১৬ লাখ ১৩ হাজার  টাকা। প্রসঙ্গত, জাপানের সুমিতোমো করপোরেশন, তোশিবা করপোরেশন ও আইএইচআই করপোরেশনের কনসোর্টিয়ামকে মাতারবাড়ী আলট্রাসুপার ক্রিটিক্যাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের ইপিসি ঠিকাদার হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে। তাদের অধীনে ১৫টির অধিক সাব-ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। মূলত মাতারবাড়ীর এ উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে জাপান সরকার। জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) স্বল্প সুদে এ বিদ্যুৎ প্রকল্পে ২৮ হাজার ৯৩ কোটি ৩ লাখ টাকা এবং বন্দর উন্নয়ন প্রকল্পে ১২ হাজার ৮৯২ কোটি ৭৬ লাখ ৫ হাজার টাকা ঋণ দিচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আবেদন
সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আবেদন
হেলমেটে মিলছে ফুল, না থাকলে সতর্কতা
হেলমেটে মিলছে ফুল, না থাকলে সতর্কতা
চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে ধর্মঘট
চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে ধর্মঘট
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নাগরিকত্ব নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক
নাগরিকত্ব নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ পাঁচ জন অভিযুক্ত
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ পাঁচ জন অভিযুক্ত
গৌরনদীর ৩৮ যুবক লিবিয়ার জেলে
গৌরনদীর ৩৮ যুবক লিবিয়ার জেলে
ফিরলেন ১৭৬ বাংলাদেশি
ফিরলেন ১৭৬ বাংলাদেশি
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
হত্যাযজ্ঞের দায় হাসিনার ন্যায়বিচার চাই
হত্যাযজ্ঞের দায় হাসিনার ন্যায়বিচার চাই
ভোটার আকৃষ্টে মরিয়া প্রার্থীরা
ভোটার আকৃষ্টে মরিয়া প্রার্থীরা
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল

সম্পাদকীয়

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

সম্পাদকীয়

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

হাজারীবাগে ৯ তলার ছাদ থেকে পড়ে আহত ব্যক্তির মৃত্যু
হাজারীবাগে ৯ তলার ছাদ থেকে পড়ে আহত ব্যক্তির মৃত্যু

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ঘুষের টাকা না দেওয়ায়...
ঘুষের টাকা না দেওয়ায়...

দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বাসচাপায় পথচারী নিহত, আহত ৩
বাসচাপায় পথচারী নিহত, আহত ৩

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম