শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ফ্রিজ নিয়ে গেল খুনির কাছে

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ফ্রিজ নিয়ে গেল খুনির কাছে

রাজধানী ঢাকার পূর্ব রাজাবাজার নাজনীন স্কুল। মূল ফটক বন্ধ। ভিতরে এক যুবকের আর্তচিৎকার। বাঁচাও, কে আছো আমাকে বাঁচাও ... ওরা আমাকে মেরে ফেলল। স্কুলের ফটকের বাইরে তখন এক বৃদ্ধা চিৎকার করছেন। বলছেন, ‘গেট খোল বাবারা। আমার ছেলেকে মেরো না। ওর জীবনটা ভিক্ষা দেও।’ মিনিট বিশেক পর স্কুলের ভিতর থেকে আর আর্তচিৎকারের কোনো শব্দ পাওয়া যাচ্ছিল না। ফটক ভিতর থেকে খুলে গেল।  ৮-১০ জন যুবক একে একে বেরিয়ে আসছে। তাদের শরীর, হাতে-মুখে টাটকা রক্ত লেগে আছে। সেই বৃদ্ধা মায়ের সামনে দিয়েই তারা বেরোচ্ছে। বৃদ্ধা মা তাদের প্রশ্ন করছেন, আমার ছেলে কই? ও বাবারা, আমার ছেলেরে কী করছ? কোনো জবাব কেউ দিচ্ছিল না। গেট দিয়ে সর্বশেষ বেরিয়ে এলো এক যুবক।

মাথায় চুল কম। জিন্সের প্যান্ট ও কালো রঙের টি-শার্ট পরা। এক হাতে পিস্তল আর অন্য হাতে রক্তমাখা বেয়নেট। যুবকটি স্কুল থেকে বেরিয়েই পাগলপ্রায় ওই বৃদ্ধা মাকে বললেন, ‘এত চিল্লাইতেছেন কেন। কাজের সময় এত চিল্লাইলে ভালো লাগে না। যান, আপনার পোলা ভিতরে আছে’। শেষ কথাটি শুনেই ভিতরে ছুটলেন মা। স্কুলের ভিতরে ক্লাসরুমের পাশের বারান্দায় রক্তে ভেসে যাওয়া ছেলের নিথর দেহ খুঁঁজে পেলেন তিনি।

১৯৮৭ সালের মাঝামাঝি সময়ের ঘটনা এটি। শেষ যুবকটির নাম আসলাম। যিনি সুইডেন আসলাম নামে পরিচিত। সাতসকালে ঠিক এভাবেই পৈশাচিকতার এক উদাহরণ সৃষ্টি করেছিলেন শীর্ষ সন্ত্রাসী খুনি আসলাম।

১৯৯৫ সালের ৪ অক্টোবর। রাত তখন আনুমানিক পৌনে ৯টা কিংবা ৯টা হবে। পুরান ঢাকার ৪ নম্বর আবদুল হাদী লেনের একটি পরিত্যক্ত  কেমিক্যাল ফ্যাক্টরি। মামুন এলেন সঙ্গে তার দুই সঙ্গী সন্ত্রাসী গোপাল কর ও গোপীবাগের নুরুল ইসলামকে নিয়ে। তখন মোবাইলের ব্যাপক ব্যবহার শুরু না হলেও পেজার চালু হয়েছিল। ভারতীয় সন্ত্রাসী গোপাল কর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বহিরাগত সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত ও খ্যাতি ছিল। তার কোমরে পেজার। মামুন হয়তো তখনো জানত না এটাই তার শেষ রাত। আগেই প্রস্তুতি নিয়ে রাখা সুইডেন আসলাম ও তার বাহিনী মামুন, গোপাল ও নুরুল ইসলামকে কোনো সুযোগ না দিয়েই তাদের ওপর উপর্যুপরি গুলি করে নির্মমভাবে হত্যা করে। আবদুল হাদী লেনের ওই ফ্যাক্টরি থেকে গোলাগুলির শব্দে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। মুহূর্তেই গোটা এলাকা জনশূন্য হয়ে পড়ে। রক্তাক্ত তিনটি লাশ পরে থাকে। পুরান ঢাকার এই নির্মম খুনের সংবাদ মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে গোটা ঢাকা শহরে। পুলিশের ওয়্যারলেস বার্তার মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে চলে আসেন তৎকালীন ঢাকার ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা। ডিবির এসি আক্তারুজ্জামান রুনু তার টিমের চৌকস অফিসার ইন্সপেক্টর হামিদুল হক, ইন্সপেক্টর বাবুল ও এসআই আলমগীরকে সঙ্গে নিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তখনো লাশগুলোর শরীর থেকে রক্ত ঝরছিল।

আসলামের স্ত্রী ইতিকে বিয়ে করায় মামুনকে তার দুই সহযোগীসহ প্রাণ দিতে হয়। সমঝোতার কথা বলে ডেকে নিয়ে এভাবেই খুন করা হয়েছিল মামুনদের।

এর পরের টার্গেট ছিল বিপুল। মামুনের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। ফার্মগেট আনন্দ হলের সামনে থেকে বিপুলের ঘাড়ে হাত রেখে আসলাম কথা বলতে বলতে হেঁটে যেতে থাকে। সঙ্গে আছে আসলামের কিলার বাহিনী। কথা বলতে বলতে আনন্দ হলের পাশের গলি তেজতুরী বাজারে নিয়ে যায় বিপুলকে। একটি মাঠে নিয়ে দিনদুপুরে বিপুলকে হত্যা করে আসলাম। এরপর কলাবাগানে কিসলুকে গুলি করে হত্যা করে শত শত মানুষের সামনে।

১৯৯৭ সালের ২৬ মার্চ তেজকুনিপাড়ায় খুন হন যুবলীগ নেতা মাহমুুদুল হক খান গালিব। সুইডেন আসলাম তার কিলার বাহিনী পাঠিয়ে তেজকুনিপাড়ায় বাসার সামনেই গালিবকে গুলি করে হত্যা করায়। এমন খুনের অজস্র উদাহরণ সৃষ্টি করেছিলেন সুইডেন আসলাম।

১৯৮৫ সালে নাটকীয় উত্থান ঘটে এই সুইডেন আসলামের। কোমল পানীয় ফান্টার বোতল ভেঙে রংবাজি শুরু করা আসলামের হাতে একসময় উঠে আসে একে-৪৭ মতো মারণাস্ত্র। ভয়ংকর হয়ে উঠতে থাকে আসলাম। তার সিরিজ খুনের ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে গোটা শহরে। পুলিশ প্রশাসনকে ভাবিয়ে তোলে। তাকে গ্রেফতারের সব অভিযানই একে একে ব্যর্থ হতে থাকে। ’৯০ সালে সে হয়ে ওঠে ঢাকার অপরাধ জগতের ভয়ংকর ডন। ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যায় আসলাম। চলে যায় সুইডেন। খুনের প্রয়োজনে তাকে দেখা যায় ঢাকায়। খুন করেই উড়াল দেয় আকাশে। এভাবেই চলতে থাকে আসলামের অপরাধ জীবন। কিন্তু যুবলীগ নেতা গালিব খুনের পর তার মাথার মূল্য ঘোষণা করা হয় লাখ টাকা। সরকারিভাবে পুরস্কার ঘোষণা করার পর তাকে গ্রেফতারের দায়িত্ব পরে তৎকালীন গোয়েন্দা পুলিশের এসি আকরাম হোসাইনের ওপর। এসি আকরামের বেশ কয়েকটি অভিযানও ব্যর্থ করে দেয় চতুর সুইডেন আসলাম। কিন্তু এসি আকরাম ছেড়ে দেওয়ার পাত্র ছিলেন না।

সুইডেন আসলামকে গ্রেফতারে জাল বিছিয়ে দিয়েছিলেন ঢাকার সর্বত্র। যে কোনো মূল্যে তাকে আটক করতেই হবে। ১৯৯৭ সালের মে মাসের শেষ সপ্তাহ। একটি সূত্রে খরব এলো সুইডেন আসলাম তার দ্বিতীয় স্ত্রীর সঙ্গেই থাকছে। স্ত্রীর জন্য একটি নতুন ফ্রিজ কিনেছে ঢাকা স্টেডিয়াম মার্কেটের একটি দোকান থেকে। এসি আকরাম ভাবলেন, এই ফ্রিজটি পৌঁছে দিতে পারে সুইডেন আসলামের কাছে। সত্যতা যাচাইয়ে কৌশলে তিনি স্টেডিয়াম মার্কেটের সেই দোকানের চার দিনের সেল রিপোর্ট ও মাল ডেলিভারির চালানের ঠিকানা সংগ্রহ করলেন। দোকান মালিক বা কর্মচারীদের কিছুই বুঝতে দেননি কোন ক্রেতার ঠিকানা খুঁজছেন। তিনি কাক্সিক্ষত ফ্রিজ ডেলিভারির একটি ঠিকানা সোর্সের দেওয়া এলাকার সঙ্গে মিল পেলেন। বিচক্ষণ পুলিশ অফিসার এসি আকরামের বুঝতে বাকি নেই ফ্রিজের এই ঠিকানায় লুকিয়ে আছে দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী সুইডেন আসলাম।

১৯৯৭ সালের ২৫ মে। মহাখালী ডিওএইচএসের সেই বাড়িটিকে ঘিরে ফেলা হলো। এসি আকরামের সঙ্গে তার চৌকস কয়েকজন পুলিশ অফিসার। সবার সতর্ক দৃষ্টি সেই ফ্ল্যাটটির একটি কক্ষের দিকে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই তাকে ধরতে হবে। কারণ দুঃসাহসী সুইডেন আসলাম টের পেলে গুলি করতে পারে। তাই তাকে কোনো সুযোগ দেওয়া যাবে না। ফ্ল্যাটটি আগেই ঘিরে ফেলা হলো। পালানোর সব পথেই সবার সতর্ক অবস্থান। ছাদের ওপর যাতে উঠতে না পারে সেখানেও গোয়েন্দাদের সতর্ক অবস্থান।

মহাখালী ডিওএইচএসের কাক্সিক্ষত সেই ফ্ল্যাটে নক করতেই ভিতর থেকে কেউ কোনো সাড়াশব্দ করছিল না। বারবার কলিংবেল বাজানোর পরও যখন কেউ খুলছিল না, এসি আকরাম তখন নিজের পরিচয় দিয়ে দরজা ভেঙে ফেলার কথা বলেন। এ-ও জানান পুলিশ তার ফ্ল্যাটের চারপাশ ঘিরে রেখেছে। এক পর্যায়ে সুইডেন আসলামের দ্বিতীয় স্ত্রী দরজা খুলে দেন। সতর্কতার সঙ্গে এসি আকরাম অস্ত্র তাক করে রুমে প্রবেশ করে সুইডেন আসলামের হাতে আইনের শিকল পরিয়ে দেন। সেই সঙ্গে ঢাকায় অপরাধ জগতের এক ভয়ংকর খুনি সুইডেন আসলাম অধ্যায় শিকলবন্দী হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

এই মাত্র | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা