শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

দুই সেটে প্রার্থী বাছাই আওয়ামী লীগে

আমলনামা দেখে মনোনয়ন, বিএনপি অংশ নিলে বাদ পড়বেন অনেক প্রভাবশালীও, তৃণমূলে জনপ্রিয় না হলে মিলবে না নৌকা
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
দুই সেটে প্রার্থী বাছাই আওয়ামী লীগে

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অনানুষ্ঠানিক প্রার্থী বাছাই শুরু করেছে আওয়ামী লীগ। দলকে টানা চতুর্থবারের মতো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আনতে দুই সেটে প্রার্থী চূড়ান্ত করছেন দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর নিজস্ব টিম, দলীয়ভাবে এবং বিভিন্ন সংস্থা দিয়ে যাচাই-বাছাই চলছে সম্ভাব্য নৌকার কান্ডারিদের। গণভবন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও দলের একাধিক সূত্র বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সূত্রগুলো বলছেন, অতীতের যে কোনো নির্বাচনের চেয়ে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে অপেক্ষাকৃত বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন সভানেত্রী শেখ হাসিনা। সে কারণে এখন থেকেই দলীয় প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়া শুরু করেছেন তিনি। দলীয় মনোনয়নের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছেন প্রার্থীর জনপ্রিয়তা, সাংগঠনিক ভিত্তি এবং অতীত আমলনামা। এলাকায় সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য না হলে যত বড় নেতাই হোন না কেন এবার নৌকা মিলবে না।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সব সময় নির্বাচনমুখী দল। একটি নির্বাচন শেষ হলে আরেকটি নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণ করে বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া দল আওয়ামী লীগ। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রার্থী চূড়ান্ত করার কাজ শুরু  করেছেন।’ তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ একটি প্রাচীনতম ও ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল। একাধিক বিকল্প মাথায় রেখেই প্রার্থী চূড়ান্তকরণের কাজ চলছে। সে ক্ষেত্রে নির্বাচনী এলাকার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী দেখে আমাদের দলের প্রার্থী ঘোষণা করা হবে। এতে রানিং এমপি-মন্ত্রীর কপালও পুড়তে পারে। অতীতেও এমন নজির রয়েছে।’  

দলটির নেতারা বলছেন, বিগত দুই নির্বাচনের চেয়ে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বেশ চ্যালেঞ্জিং। কারণ দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকায় দলের ভিতরে কোন্দল-উপ-কোন্দল সৃষ্টি হয়েছে। অনেক স্থানে এমপিরা কর্তৃত্ব ধরে রাখতে গিয়ে সংগঠনের স্থলে ‘এমপি লীগ’ বলয় ভারী করছেন। এতে স্থানীয় নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ। তারা সময়ের অপেক্ষায় রয়েছেন। এ ছাড়াও উপজেলা- পৌরসভা এবং চলমান ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে এমপিদের প্রার্থী পছন্দ না হলে নৌকা ডোবাচ্ছেন। আবার পারিবারিক লীগও সৃষ্টি করছেন কেউ কেউ। এসব তথ্য আছে দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে। এসব বিষয় মাথায় রেখেই প্রার্থী মনোনয়ন দিতে যাচ্ছেন তিনি।

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের দুজন সদস্য নাম না প্রকাশের শর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন আগামী ২০২৩ সালের শেষাশেষি অথবা ২০২৪ সালের প্রথম দিকে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নির্বাচনে যোগ্য প্রার্থীর খোঁজ করছেন দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা। নিজস্ব টিম, দলীয়ভাবে এবং সংস্থার মাধ্যমে এখন থেকেই প্রার্থীদের ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছেন। যেখানে নতুন মুখ আসবে, তারা সব সময় মাঠে থাকেন কি না সে বিষয়টি বিশেষ বিবেচনায় রাখছেন তিনি। সূত্রমতে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য আওয়ামী লীগের প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ শুরু হয়েছে দুই বছর আগে থেকেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে বেশ কয়েকটি পর্যায়ে আসনভিত্তিক জরিপ কাজ পরিচালনা করা হয়। জরিপে প্রার্থীর বিজয়ের সম্ভাব্যতা যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। যেসব আসনে দলীয় প্রার্থীদের বিজয়ের সম্ভাবনা রয়েছে, তাদের ‘এ’ তালিকায় রাখা হয়েছে এবং ইতিমধ্যে তাদের জোরালোভাবে মাঠে কাজ করে যেতে বলা হয়েছে। আর যারা কম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন তাদের ‘বি’ তালিকায় রেখে জনসম্পৃক্তা বাড়াতে বলা হয়েছে। আর যেসব আসনে নতুন মুখ আনা হচ্ছে, তাদের এখন থেকেই মাঠ গোছাতে বলা হচ্ছে। আগামী নির্বাচনের বাকি থাকলেও বিএনপি বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে। তবে ক্ষমতাসীন দলের নেতারা বলছেন, নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য বিএনপি নির্বাচন করবে। যদি বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নেয়, তাহলে বর্তমান একাদশ সংসদের আওয়ামী লীগ দলীয় শতাধিক এমপির কপাল পুড়তে পারে। ভোটের হিসাব-নিকাশে ভাগ্য বিপর্যয় হতে পারে অনেক হেভিওয়েট নেতা-এমপি-মন্ত্রীরও। এক্ষেত্রে মনোনয়নে এগিয়ে থাকবেন জনপ্রিয় ও স্বচ্ছ ভাবমূর্তিসম্পন্ন প্রার্থীরা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিভিন্ন জরিপের ভিত্তিতে পৃথক দুই সেট খসড়া তালিকা তৈরি করছেন বলে জানা গেছে। একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে, এবার আওয়ামী লীগের অনেক এমপি-মন্ত্রী নির্বাচন থেকে ছিটকে পড়বেন। দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সম্পর্কশূন্য, জনবিচ্ছিন্ন ও চাটুকার পরিবেষ্টিত থাকার অভিযোগ রয়েছে এমন নেতাদের তালিকা তৈরি হচ্ছে। এ ছাড়া বিভিন্ন সময়ে বিতর্ক সৃষ্টি করে দলকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলেছেন, নানাভাবে সমালোচিত হয়ে নিজেকে এবং দলকে হেয় করেছেন, এসব নেতাও থাকবেন বাতিলের তালিকায়। দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একাধিকবার হুঁশিয়ার করার পর যাদের অবস্থার পরিবর্তন হয়নি আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক জরিপে যাদের সম্পর্কে নেতিবাচক তথ্য উঠে এসেছে, তাদের ব্যাপারে কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হবে না। এ মুহূর্তে আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায় মনে করছে, তাদের প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিএনপি আগামী নির্বাচনে অংশ নেবে। এ নির্বাচন হবে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। কাজেই জনবিচ্ছিন্ন ও বিতর্কিতদের দিয়ে নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়া সম্ভব হবে না। দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপির প্রার্থীরা ভোটারদের সহানুভূতি আদায়ে সার্বিকভাবে চেষ্টা করবেন। এ অবস্থায় ক্ষমতাসীন দলের ভরসা অপেক্ষাকৃত তরুণ, ত্যাগী ও জনপ্রিয় নেতারা। এক্ষেত্রে পেছনের কাতারে থাকা সৎ, ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতারা গুরুত্ব পাবেন। সূত্র জানিয়েছে, আওয়ামী লীগ প্রার্থী মনোনয়নে ৩০০ আসনের কথা মাথায় রেখে অগ্রসর হলেও জোটের শরিকদের বিষয়টিও চিন্তায় রয়েছে। শরিকদের বর্তমান আসনগুলোতে আওয়ামী লীগের নিজস্ব প্রার্থী রাখা হবে। তবে এসব প্রার্থীকে প্রয়োজনে ছাড় দেওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
রামগঞ্জে মা ও মেয়ের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
রামগঞ্জে মা ও মেয়ের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজনে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজনে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ
দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী
দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী
সব কর অঞ্চলে ই-রিটার্ন হেল্প ডেস্ক চালু করছে এনবিআর
সব কর অঞ্চলে ই-রিটার্ন হেল্প ডেস্ক চালু করছে এনবিআর
মেরামত হয়নি বাঁধ তলিয়েছে হাজার বিঘার আমন
মেরামত হয়নি বাঁধ তলিয়েছে হাজার বিঘার আমন
আট দাবিতে সোমবার বান্দরবানে সকাল সন্ধ্যা হরতাল
আট দাবিতে সোমবার বান্দরবানে সকাল সন্ধ্যা হরতাল
বাবা-মাকে হত্যা করে পুঁতে রাখল খাটের নিচে
বাবা-মাকে হত্যা করে পুঁতে রাখল খাটের নিচে
জামায়াতের গণমিছিল আজ
জামায়াতের গণমিছিল আজ
রাজনৈতিক সহিংসতায় ৯ মাসে নিহত ১০৭
রাজনৈতিক সহিংসতায় ৯ মাসে নিহত ১০৭
হাসিনাসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ১২ দপ্তরে
হাসিনাসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ১২ দপ্তরে
সুন্দরবনসংলগ্ন খাল থেকে উদ্ধার কুমিরছানা
সুন্দরবনসংলগ্ন খাল থেকে উদ্ধার কুমিরছানা
হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার
হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার
সর্বশেষ খবর
পাঁচ দফা দাবিতে রংপুরে জামায়াতের গণমিছিল
পাঁচ দফা দাবিতে রংপুরে জামায়াতের গণমিছিল

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে হ্যাকার চক্রের ৯ সদস্য গ্রেফতার
নাটোরে হ্যাকার চক্রের ৯ সদস্য গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৮ কর্মকর্তাকে রদবদল
ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৮ কর্মকর্তাকে রদবদল

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্ব ডিম দিবস উপলক্ষে রংপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডিম দিবস উপলক্ষে রংপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুক্ত আকাশে ফিরলো পানকৌড়ি
মুক্ত আকাশে ফিরলো পানকৌড়ি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হলে পরিস্থিতি ভয়ংকর হওয়ার শঙ্কা দুদুর
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হলে পরিস্থিতি ভয়ংকর হওয়ার শঙ্কা দুদুর

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭১১
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭১১

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় কমছেই না সবজির দাম
নেত্রকোনায় কমছেই না সবজির দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেরানীগঞ্জে হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ৬৫ ভরি স্বর্ণসহ গ্রেফতার ২
শাহজালাল বিমানবন্দরে ৬৫ ভরি স্বর্ণসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিশন সেমিফাইনাল, কিউইদের বিপক্ষে বোলিংয়ে টাইগ্রেসরা
মিশন সেমিফাইনাল, কিউইদের বিপক্ষে বোলিংয়ে টাইগ্রেসরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের দায়ের কোপে প্রাণ গেলো শিশুর
যুবকের দায়ের কোপে প্রাণ গেলো শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিকআপের ধাক্কায় পথচারী নিহত
পিকআপের ধাক্কায় পথচারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে আরও এক অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে আরও এক অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের স্বাক্ষরকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বিএনপি : রিজভী
জুলাই সনদের স্বাক্ষরকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বিএনপি : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরেছেন আরও ৩০৯ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরেছেন আরও ৩০৯ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র পথ সুষ্ঠু নির্বাচন: মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র পথ সুষ্ঠু নির্বাচন: মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর বিশ্বকাপে আলজেরিয়া
এক যুগ পর বিশ্বকাপে আলজেরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি ক্রীড়াবিদদের ভিসা দেবে না ইন্দোনেশিয়া
ইসরায়েলি ক্রীড়াবিদদের ভিসা দেবে না ইন্দোনেশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অষ্টগ্রামে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
অষ্টগ্রামে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান
এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি
দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর
সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ
কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের
এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন
কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি
মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি
জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?
ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ
আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী
ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন
আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর হবে ১৫ অক্টোবর
জুলাই সনদ স্বাক্ষর হবে ১৫ অক্টোবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার্থীদের নতুন নির্দেশনা
৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার্থীদের নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও
গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ: অ্যামনেস্টি
গাজায় ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ: অ্যামনেস্টি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে, অভিযোগ তাইওয়ানের
চীন হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে, অভিযোগ তাইওয়ানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একীভূত হচ্ছে বেসরকারি শরিয়াভিত্তিক পাঁচ ব্যাংক, প্রস্তাব অনুমোদন
একীভূত হচ্ছে বেসরকারি শরিয়াভিত্তিক পাঁচ ব্যাংক, প্রস্তাব অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা
আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা

নগর জীবন

হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী
হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?
কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ
ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

সম্পাদকীয়

আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার
আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার
বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা
বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ
দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী
চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো
তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

নগর জীবন

নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার
হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

নগর জীবন

শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী
শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী

নগর জীবন

সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি
সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি

নগর জীবন

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

নগর জীবন

শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ
শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ

নগর জীবন

ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান
ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান

পূর্ব-পশ্চিম

চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে
টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে

নগর জীবন

দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী
দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত
আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত

নগর জীবন