শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

ধীরগতি মানব পাচার মামলার বিচারে

সাক্ষী না পাওয়াকে দায়ী করলেন সংশ্লিষ্টরা, বিচারাধীন সাড়ে ৬ হাজার, নিষ্পত্তি মাত্র ৮১২টি
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
ধীরগতি মানব পাচার মামলার বিচারে

কক্সবাজারের রামু উপজেলার ১৫ বছর বয়সী কিশোরীকে নেপালে ভালো চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দিয়েছিল মানব পাচারকারীরা। ২০১৪ সালের আগস্টে তাদের খপ্পরে পড়ে ওই কিশোরীর ঠাঁই হয় খুলনার একটি যৌনপল্লীতে। পরে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। পাঁচ মাস পর ২০১৫ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি তিন মানব পাচারকারীর বিরুদ্ধে রামু থানায় মামলা করে কিশোরীর পরিবার।

ওই বছরের অক্টোবরে তিনজনকে আসামি করে চার্জশিট দিয়েছিল পুলিশ। এখন পর্যন্ত বিচার দূরে থাক, আসামিদের কেউ ধরা পড়েননি। এটির মতো সারা দেশে ৬ হাজার ৩৬৭টি মানব পাচার মামলার বিচারকাজ এখনো চলমান। এ ছাড়া বিচার সম্পন্ন হয়েছে ৮১২টি মামলার। এ ছাড়াও কক্সবাজারের ৪৬৭টি মামলারও বিচার চলমান আছে। বিচারকাজের দীর্ঘসূত্রতার কারণে ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে মানব পাচারকারী ও দালালরা। আর পাচারের শিকার ভুক্তভোগী পরিবারগুলো রয়েছে দুর্বিষহ যন্ত্রণায়। আইনজীবীরা বলছেন, সাক্ষীর অভাবে থেমে রয়েছে মামলার বিচার কার্যক্রম। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্র জানায়, ৮টি রুট ব্যবহার করে সীমান্তবর্তী এলাকায় বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষদের পাচার করা হচ্ছে। এর মধ্যে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর, সাতক্ষীরার দেবহাটা, যশোরের বেনাপোল,  লালমনিরহাটের পাটগ্রাম ও দহগ্রাম, জয়পুরহাটের বস্তাকর, মৌলভীবাজারের পশ্চিম শিলুয়া, কক্সবাজার টেকনাফের জালিয়াপাড়া এবং কুমিল্লার গোলাবাড়ী সীমান্ত দিয়ে পাচারের ঘটনা ঘটে। ছোট ছোট রুটের মধ্যে আছে বান্দরবানের সীমান্ত এলাকা, সিলেটের জকিগঞ্জ সীমান্ত, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

রামু থানায় ২০১৫ সালের মামলাটির বিষয়ে ওই কিশোরীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট শামসুল হক জানান, ওই মামলাটি বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে। মামলাটি এখনো সাক্ষী পর্যায়ে আছে। দীর্ঘদিন মামলাটি বিচারাধীন থাকায় ভুক্তভোগীরা হতাশ হয়ে আর মামলার খোঁজ রাখেন না। মামলার সাক্ষীদেরও পাওয়া যায় না। পরে মেয়েটির বিয়ে হয়েছে চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায়। সে খুবই অসহায়। বাবা নেই, শুধু মা বেঁচে আছেন।

পুলিশ সদর দফতরের সারা দেশের মানব পাচার মামলার পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, ২০০৪ সালের ১৫ জুন থেকে গত বছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ৭ হাজার ১৭৯টি মামলা হয়েছে। এর ভুক্তভোগীর সংখ্যা ১২ হাজার ৮০৭ জন। এদের মধ্যে উদ্ধার করা হয়েছে ১০ হাজার ৮৮ জনকে। এদেরকে পাচারে সম্পৃক্ততায় ২৯ হাজার ৫৩০ জনকে চিহ্নিত করা হয়েছে। আর গ্রেফতার করা হয়েছে ১৩ হাজার ৫৬২ জনকে। এসবের মধ্যে গত বছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ৮১২টি মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে। সাজা হয়েছে ৪০৯ জনের। খালাস পেয়েছেন ১ হাজার ৭২১ জন। মৃত্যুদণ্ড হয়েছে ৮ জনের। যাবজ্জীবন হয়েছে ২৯৯ জনের। 

 

পুলিশ সদর দফতর সূত্র জানিয়েছে, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- ২০০৪ সালের আগের বিভিন্ন সময়ের মামলার আসামি। এর মধ্যে রয়েছে চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জের একটি মামলা, পাবনা সদরের একটি মামলা, যশোর বেনাপোলের দুটি মামলা, চাঁদপুর কচুয়ার একটি মামলা এবং যশোর মনিরামপুরের একটি মামলা।

কক্সবাজারের পাচারের ধরন সম্পর্কে আইনজীবী, মানবাধিকার ও এনজিও কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মূলত শীত মৌসুমে সাগর শান্ত থাকার সুযোগে মানব পাচারকারীদের তৎপরতা বেড়ে যায়। বর্তমানে পাচারের টার্গেটে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্যাতনের মুখে বিভিন্ন সময়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা। ছেলেদের চাকরি ও মেয়েদের বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে পাচারের চেষ্টা করা হয়।

কক্সবাজারে নোঙর নামে একটি এনজিও দীর্ঘদিন ধরে কক্সবাজারের মানব পাচারের মামলা নিয়ে কাজ করছে। সংস্থাটির তথ্যানুযায়ী, কক্সবাজারের আদালতে এখন পর্যন্ত ৪৬৭টি মামলা বিচারাধীন আছে। ২০১২ সালে কক্সবাজারে মানব পাচারের মামলা হয় ৪১টি, ২০১৩ সালে ৬১টি, ২০১৪ সালে ৭৬টি, ২০১৫ সালে ১২২টি, ২০১৬ সালে ১৩৭টি, ২০১৭ সালে ২৭টি, ২০১৮ সালে ৯টি, ২০১৯ সালে ৪২টি, ২০২০ সালে ৩৩ এবং ২০২১ সালে ১৪টি। প্রায় ৫৬২টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে ২ হাজার ৩০০ জনকে। এদের মধ্যে বিভিন্ন সময়ে গ্রেফতার হয়েছেন ৮৫০ জন। নোঙরের নির্বাহী পরিচালক দিদারুল আলম রাশেদ জানান, ২০১২ সালের পর কক্সবাজার থেকে ১ লাখের বেশি মানুষ পাচার হয়েছে। পাচারের শিকার পরিবারগুলো ভোগান্তি ও সমস্যার মধ্যে দিনযাপন করছে। পক্ষান্তরে পাচারকারী ও দালালরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে। ফলে মানব পাচার থামছে না। স্থানীয় ও রোহিঙ্গারা মূলত পাচারের শিকার হচ্ছে সড়ক, আকাশ ও সাগরসহ সব পথে। কেউ কেউ এককভাবে, আবার গ্রুপ আকারেও পাচারের শিকার হন। এ ছাড়াও অনেকে চাকরি ও বিয়ের প্রলোভনে স্বেচ্ছায় পাচার হচ্ছেন। আর এর নেপথ্যে রয়েছে মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, মধ্যপ্রাচ্য ও বাংলাদেশের নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। নোঙরের তথ্যমতে, ২০১২ সালের পর থেকে কক্সবাজারে মানব পাচার বেড়ে গেছে। ২০১৫ সালে থাইল্যান্ডের গভীর জঙ্গলে গণকবর আবিষ্কৃত হয়। এরপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতায় ২০১৬ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত কক্সবাজার উপকূল দিয়ে মানব পাচার বন্ধ ছিল। ২০১৯ সাল থেকে সমুদ্রপথে মানব পাচার পুনরায় শুরু হয়েছে। সাগরপথে পাচারের শিকার আবদুর রহমান নামে একজনের সঙ্গে কথা হয়। তিনি এ প্রতিবেদককে জানান, তার এক বন্ধু মালয়েশিয়ায় থাকেন। সেখানে ভালো আয় রোজগারের প্রলোভনে পড়ে ২০১৯ সালে মালয়েশিয়াতে পাঠাতে দালালরা তাকে নৌকায় তুলে দেয়। যাওয়ার পথে ছেড়াদিয়া দ্বীপে পাথরের ধাক্কায় নৌকাটি এক পাশে হেলে যায়। পরে আবদুর রহমান জাতীয় জরুরি সেবার ৯৯৯-এ ফোন করলে উদ্ধার হন। এর আগে তাদের পাচারের উদ্দেশ্যে টেকনাফের নোয়াখালী নামে একটি স্থানে রাখা হয়। সেখানে মারধর করে টাকা-পয়সা কেড়ে নেয়। এরপরই নৌকায় তুলে দেওয়া হয়। তার বাড়ি কক্সবাজারের ইনানীতে। তার আইনজীবী অ্যাডভোকেট বিশ্বজিৎ ভৌমিক জানান, মামলাটি উখিয়া থানায় হয়েছিল। তা এখনো তদন্তাধীন। পাচারের ঘটনায় একজন বাংলাদেশি গ্রেফতার হয়েছিলেন। আর বাকি সব অনিবন্ধিত রোহিঙ্গা। এরা সাগরপথে নৌকায় করে শতাধিক ব্যক্তিকে পাচার করেন। যাদের খোঁজ এখনো পাওয়া যায়নি। তারা সবাই পলাতক রয়েছেন। সিআইডির ট্রাফিকিং অ্যাগেনেইস্ট হিউম্যান বেয়িং (টিএইচবি)-এর অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার আক্তারুজ্জামান জানান, দীর্ঘ সময়ে বিচারের বিষয়ে তারা কিছু বলতে পারবেন না। তবে তারা তদন্ত পর্যায়ে মানব পাচারে জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনতে পারেন না। কারণ এদের বেশির ভাগই বিদেশে অবস্থান করেন।

 এদিকে সিআইডি সূত্র জানিয়েছে, বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া তিন কিশোরী এক বছরের বেশি সময় ধরে বেঙ্গালুরুর সরকারি আশ্রয় কেন্দ্র ‘গভর্নমেন্ট চিলড্রেন হোম ফর গার্লস’-এ রয়েছে। ভালো বেতনের কাজের প্রলোভন দেখিয়ে দরিদ্র পরিবারের এই তিন কিশোরীকে ভারতে পাচার করে একটি চক্র। এই তিন কিশোরীর মধ্যে দুজনের বাড়ি ফরিদপুরে। একজনের মাদারীপুরে। ফরিদপুর থেকে পাচার হওয়া দুই কিশোরীর বয়স ১৫ ও ১৬ বছর। তারা পূর্বপরিচিত। গত বছর ফেব্রুয়ারিতে প্রলোভনে পড়ে তারা একসঙ্গে ঘর ছাড়ে। পাচার চক্রের লোকজন তাদের প্রথমে কলকাতায় নিয়ে যায়। বাড়ি ছাড়ার তিন দিন পর ১৬ বছরের কিশোরীটি মোবাইল ফোনে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে বলে জানিয়েছেন তার মা। তাদের ফেরাতে চেষ্টা করছে সিআইডিসহ বেসরকারি সংস্থা আইন ও সালিস কেন্দ্র (আসক)। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. জুয়েল মুন্সি সুমন জানান, মানব পাচার মামলাগুলোর দীর্ঘ সময় বিচারাধীন থাকার ৩/৪টি কারণ থাকে। এর প্রধান কারণ হলো সাক্ষী না পাওয়া। যেহেতু মানব পাচারের ঘটনায় প্রত্যক্ষ কোনো সাক্ষী বা কাগজপত্রের প্রমাণাদি থাকে না, তাই অভিযোগ প্রমাণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। পরোক্ষ সাক্ষী থাকে। আর প্রত্যক্ষ সাক্ষী থাকলেও আদালতে তাদের হাজির করাও অনেক কঠিন হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
এনবিআরের ২ শতাধিক কর্মকর্তা ক্ষমা চাইলেন
এনবিআরের ২ শতাধিক কর্মকর্তা ক্ষমা চাইলেন
অ্যাসিড নিক্ষেপের মামলা ডিপজলের বিরুদ্ধে
অ্যাসিড নিক্ষেপের মামলা ডিপজলের বিরুদ্ধে
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
টিকটকে পরিচয় ইমোতে ব্ল্যাকমেল
টিকটকে পরিচয় ইমোতে ব্ল্যাকমেল
আকুর বিল পরিশোধে কমেছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
আকুর বিল পরিশোধে কমেছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
রাজশাহীতে বালুমহালে গুলি ভাঙচুর
রাজশাহীতে বালুমহালে গুলি ভাঙচুর
দিনভর বৃষ্টি জলাবদ্ধতা যানজট জনদুর্ভোগ
দিনভর বৃষ্টি জলাবদ্ধতা যানজট জনদুর্ভোগ
সাগরে গোসলে নেমে চবি ছাত্রের মৃত্যু, নিখোঁজ ২
সাগরে গোসলে নেমে চবি ছাত্রের মৃত্যু, নিখোঁজ ২
৭ দফা আদায়েই অভ্যুত্থানের সফলতা
৭ দফা আদায়েই অভ্যুত্থানের সফলতা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
আলপনায় রঙিন গ্রাম
আলপনায় রঙিন গ্রাম
চট্টগ্রামে জিকা ভাইরাস নিয়ে দুশ্চিন্তা
চট্টগ্রামে জিকা ভাইরাস নিয়ে দুশ্চিন্তা
সর্বশেষ খবর
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন