শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

ধীরগতি মানব পাচার মামলার বিচারে

সাক্ষী না পাওয়াকে দায়ী করলেন সংশ্লিষ্টরা, বিচারাধীন সাড়ে ৬ হাজার, নিষ্পত্তি মাত্র ৮১২টি
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
ধীরগতি মানব পাচার মামলার বিচারে

কক্সবাজারের রামু উপজেলার ১৫ বছর বয়সী কিশোরীকে নেপালে ভালো চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দিয়েছিল মানব পাচারকারীরা। ২০১৪ সালের আগস্টে তাদের খপ্পরে পড়ে ওই কিশোরীর ঠাঁই হয় খুলনার একটি যৌনপল্লীতে। পরে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। পাঁচ মাস পর ২০১৫ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি তিন মানব পাচারকারীর বিরুদ্ধে রামু থানায় মামলা করে কিশোরীর পরিবার।

ওই বছরের অক্টোবরে তিনজনকে আসামি করে চার্জশিট দিয়েছিল পুলিশ। এখন পর্যন্ত বিচার দূরে থাক, আসামিদের কেউ ধরা পড়েননি। এটির মতো সারা দেশে ৬ হাজার ৩৬৭টি মানব পাচার মামলার বিচারকাজ এখনো চলমান। এ ছাড়া বিচার সম্পন্ন হয়েছে ৮১২টি মামলার। এ ছাড়াও কক্সবাজারের ৪৬৭টি মামলারও বিচার চলমান আছে। বিচারকাজের দীর্ঘসূত্রতার কারণে ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে মানব পাচারকারী ও দালালরা। আর পাচারের শিকার ভুক্তভোগী পরিবারগুলো রয়েছে দুর্বিষহ যন্ত্রণায়। আইনজীবীরা বলছেন, সাক্ষীর অভাবে থেমে রয়েছে মামলার বিচার কার্যক্রম। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্র জানায়, ৮টি রুট ব্যবহার করে সীমান্তবর্তী এলাকায় বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষদের পাচার করা হচ্ছে। এর মধ্যে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর, সাতক্ষীরার দেবহাটা, যশোরের বেনাপোল,  লালমনিরহাটের পাটগ্রাম ও দহগ্রাম, জয়পুরহাটের বস্তাকর, মৌলভীবাজারের পশ্চিম শিলুয়া, কক্সবাজার টেকনাফের জালিয়াপাড়া এবং কুমিল্লার গোলাবাড়ী সীমান্ত দিয়ে পাচারের ঘটনা ঘটে। ছোট ছোট রুটের মধ্যে আছে বান্দরবানের সীমান্ত এলাকা, সিলেটের জকিগঞ্জ সীমান্ত, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

রামু থানায় ২০১৫ সালের মামলাটির বিষয়ে ওই কিশোরীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট শামসুল হক জানান, ওই মামলাটি বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে। মামলাটি এখনো সাক্ষী পর্যায়ে আছে। দীর্ঘদিন মামলাটি বিচারাধীন থাকায় ভুক্তভোগীরা হতাশ হয়ে আর মামলার খোঁজ রাখেন না। মামলার সাক্ষীদেরও পাওয়া যায় না। পরে মেয়েটির বিয়ে হয়েছে চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায়। সে খুবই অসহায়। বাবা নেই, শুধু মা বেঁচে আছেন।

পুলিশ সদর দফতরের সারা দেশের মানব পাচার মামলার পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, ২০০৪ সালের ১৫ জুন থেকে গত বছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ৭ হাজার ১৭৯টি মামলা হয়েছে। এর ভুক্তভোগীর সংখ্যা ১২ হাজার ৮০৭ জন। এদের মধ্যে উদ্ধার করা হয়েছে ১০ হাজার ৮৮ জনকে। এদেরকে পাচারে সম্পৃক্ততায় ২৯ হাজার ৫৩০ জনকে চিহ্নিত করা হয়েছে। আর গ্রেফতার করা হয়েছে ১৩ হাজার ৫৬২ জনকে। এসবের মধ্যে গত বছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ৮১২টি মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে। সাজা হয়েছে ৪০৯ জনের। খালাস পেয়েছেন ১ হাজার ৭২১ জন। মৃত্যুদণ্ড হয়েছে ৮ জনের। যাবজ্জীবন হয়েছে ২৯৯ জনের। 

 

পুলিশ সদর দফতর সূত্র জানিয়েছে, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- ২০০৪ সালের আগের বিভিন্ন সময়ের মামলার আসামি। এর মধ্যে রয়েছে চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জের একটি মামলা, পাবনা সদরের একটি মামলা, যশোর বেনাপোলের দুটি মামলা, চাঁদপুর কচুয়ার একটি মামলা এবং যশোর মনিরামপুরের একটি মামলা।

কক্সবাজারের পাচারের ধরন সম্পর্কে আইনজীবী, মানবাধিকার ও এনজিও কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মূলত শীত মৌসুমে সাগর শান্ত থাকার সুযোগে মানব পাচারকারীদের তৎপরতা বেড়ে যায়। বর্তমানে পাচারের টার্গেটে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্যাতনের মুখে বিভিন্ন সময়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা। ছেলেদের চাকরি ও মেয়েদের বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে পাচারের চেষ্টা করা হয়।

কক্সবাজারে নোঙর নামে একটি এনজিও দীর্ঘদিন ধরে কক্সবাজারের মানব পাচারের মামলা নিয়ে কাজ করছে। সংস্থাটির তথ্যানুযায়ী, কক্সবাজারের আদালতে এখন পর্যন্ত ৪৬৭টি মামলা বিচারাধীন আছে। ২০১২ সালে কক্সবাজারে মানব পাচারের মামলা হয় ৪১টি, ২০১৩ সালে ৬১টি, ২০১৪ সালে ৭৬টি, ২০১৫ সালে ১২২টি, ২০১৬ সালে ১৩৭টি, ২০১৭ সালে ২৭টি, ২০১৮ সালে ৯টি, ২০১৯ সালে ৪২টি, ২০২০ সালে ৩৩ এবং ২০২১ সালে ১৪টি। প্রায় ৫৬২টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে ২ হাজার ৩০০ জনকে। এদের মধ্যে বিভিন্ন সময়ে গ্রেফতার হয়েছেন ৮৫০ জন। নোঙরের নির্বাহী পরিচালক দিদারুল আলম রাশেদ জানান, ২০১২ সালের পর কক্সবাজার থেকে ১ লাখের বেশি মানুষ পাচার হয়েছে। পাচারের শিকার পরিবারগুলো ভোগান্তি ও সমস্যার মধ্যে দিনযাপন করছে। পক্ষান্তরে পাচারকারী ও দালালরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে। ফলে মানব পাচার থামছে না। স্থানীয় ও রোহিঙ্গারা মূলত পাচারের শিকার হচ্ছে সড়ক, আকাশ ও সাগরসহ সব পথে। কেউ কেউ এককভাবে, আবার গ্রুপ আকারেও পাচারের শিকার হন। এ ছাড়াও অনেকে চাকরি ও বিয়ের প্রলোভনে স্বেচ্ছায় পাচার হচ্ছেন। আর এর নেপথ্যে রয়েছে মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, মধ্যপ্রাচ্য ও বাংলাদেশের নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। নোঙরের তথ্যমতে, ২০১২ সালের পর থেকে কক্সবাজারে মানব পাচার বেড়ে গেছে। ২০১৫ সালে থাইল্যান্ডের গভীর জঙ্গলে গণকবর আবিষ্কৃত হয়। এরপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতায় ২০১৬ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত কক্সবাজার উপকূল দিয়ে মানব পাচার বন্ধ ছিল। ২০১৯ সাল থেকে সমুদ্রপথে মানব পাচার পুনরায় শুরু হয়েছে। সাগরপথে পাচারের শিকার আবদুর রহমান নামে একজনের সঙ্গে কথা হয়। তিনি এ প্রতিবেদককে জানান, তার এক বন্ধু মালয়েশিয়ায় থাকেন। সেখানে ভালো আয় রোজগারের প্রলোভনে পড়ে ২০১৯ সালে মালয়েশিয়াতে পাঠাতে দালালরা তাকে নৌকায় তুলে দেয়। যাওয়ার পথে ছেড়াদিয়া দ্বীপে পাথরের ধাক্কায় নৌকাটি এক পাশে হেলে যায়। পরে আবদুর রহমান জাতীয় জরুরি সেবার ৯৯৯-এ ফোন করলে উদ্ধার হন। এর আগে তাদের পাচারের উদ্দেশ্যে টেকনাফের নোয়াখালী নামে একটি স্থানে রাখা হয়। সেখানে মারধর করে টাকা-পয়সা কেড়ে নেয়। এরপরই নৌকায় তুলে দেওয়া হয়। তার বাড়ি কক্সবাজারের ইনানীতে। তার আইনজীবী অ্যাডভোকেট বিশ্বজিৎ ভৌমিক জানান, মামলাটি উখিয়া থানায় হয়েছিল। তা এখনো তদন্তাধীন। পাচারের ঘটনায় একজন বাংলাদেশি গ্রেফতার হয়েছিলেন। আর বাকি সব অনিবন্ধিত রোহিঙ্গা। এরা সাগরপথে নৌকায় করে শতাধিক ব্যক্তিকে পাচার করেন। যাদের খোঁজ এখনো পাওয়া যায়নি। তারা সবাই পলাতক রয়েছেন। সিআইডির ট্রাফিকিং অ্যাগেনেইস্ট হিউম্যান বেয়িং (টিএইচবি)-এর অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার আক্তারুজ্জামান জানান, দীর্ঘ সময়ে বিচারের বিষয়ে তারা কিছু বলতে পারবেন না। তবে তারা তদন্ত পর্যায়ে মানব পাচারে জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনতে পারেন না। কারণ এদের বেশির ভাগই বিদেশে অবস্থান করেন।

 এদিকে সিআইডি সূত্র জানিয়েছে, বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া তিন কিশোরী এক বছরের বেশি সময় ধরে বেঙ্গালুরুর সরকারি আশ্রয় কেন্দ্র ‘গভর্নমেন্ট চিলড্রেন হোম ফর গার্লস’-এ রয়েছে। ভালো বেতনের কাজের প্রলোভন দেখিয়ে দরিদ্র পরিবারের এই তিন কিশোরীকে ভারতে পাচার করে একটি চক্র। এই তিন কিশোরীর মধ্যে দুজনের বাড়ি ফরিদপুরে। একজনের মাদারীপুরে। ফরিদপুর থেকে পাচার হওয়া দুই কিশোরীর বয়স ১৫ ও ১৬ বছর। তারা পূর্বপরিচিত। গত বছর ফেব্রুয়ারিতে প্রলোভনে পড়ে তারা একসঙ্গে ঘর ছাড়ে। পাচার চক্রের লোকজন তাদের প্রথমে কলকাতায় নিয়ে যায়। বাড়ি ছাড়ার তিন দিন পর ১৬ বছরের কিশোরীটি মোবাইল ফোনে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে বলে জানিয়েছেন তার মা। তাদের ফেরাতে চেষ্টা করছে সিআইডিসহ বেসরকারি সংস্থা আইন ও সালিস কেন্দ্র (আসক)। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. জুয়েল মুন্সি সুমন জানান, মানব পাচার মামলাগুলোর দীর্ঘ সময় বিচারাধীন থাকার ৩/৪টি কারণ থাকে। এর প্রধান কারণ হলো সাক্ষী না পাওয়া। যেহেতু মানব পাচারের ঘটনায় প্রত্যক্ষ কোনো সাক্ষী বা কাগজপত্রের প্রমাণাদি থাকে না, তাই অভিযোগ প্রমাণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। পরোক্ষ সাক্ষী থাকে। আর প্রত্যক্ষ সাক্ষী থাকলেও আদালতে তাদের হাজির করাও অনেক কঠিন হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
সর্বশেষ খবর
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ
সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন