শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ মে, ২০২২ আপডেট:

নির্যাতন পিছু ছাড়ছে না প্রবাসী নারীর

৩৭ শতাংশ কাজে যোগ দিয়েও বেতন পাননি
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
নির্যাতন পিছু ছাড়ছে না প্রবাসী নারীর

সৌদি আরবে গৃহকর্মীর কাজ করতে গিয়ে নির্যাতনের শিকার হয়ে সম্প্রতি দেশে ফিরেছেন গাজীপুরের মেয়ে পলি। তার স্বামী আসির উদ্দিন ১১ মে ঢাকার জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) সেলে লিখিত অভিযোগ করেন। পলি দেশে ফেরেন ২৫ মে। নির্যাতিতা এই নারী সাংবাদিকদের জানান, সৌদি যাওয়ার পর মাসের প্রথম ১৫ দিন ভালোই ছিলেন। প্রথম প্রথম ঘরের দরজা খোলা রাখা হতো। এরপর থেকে তালা দেওয়া হয়। সৌদি অবস্থানকালে আট মাসে পলিকে স্বামীর সঙ্গে প্রথম কয়েকদিন কথা বলতে দেওয়া হলেও পরে ফোনটি ভেঙে ফেলা হয়। তাকে ঘরের বাইরে যেতে দেওয়া হতো না।  এরই মধ্যে মারধর করে মৃতপ্রায় অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয় পলিকে। পরে হাসপাতাল থেকে তার মালিক বাসায় নিয়ে তিন মাসের বেতন ধরিয়ে বিমানবন্দরের টিকিট কিনে দেন। টিকিটের টাকাও তিন মাসের বেতন থেকে কেটে নেওয়া হয়। কাপড়চোপড় ও মোবাইল কিছুই দেওয়া হয়নি। পলি বলেন, ‘আমি একটি নরকে ছিলাম। এর বিচার চাই।’

সৌদি আরবে গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করতে যাওয়ার পাঁচ মাসের মাথায় অসুস্থ অবস্থায় ক্ষতবিক্ষত শরীরে দেশে ফিরে আসেন ঢাকার হাজেরা বেগম। ২০২১ সালের ১২ ডিসেম্বর সৌদি যাওয়ার পর মাত্র পাঁচ দিন ভালো ছিলেন হাজেরা। এরপরই শুরু হয় সীমাহীন নির্যাতন। মাত্র দুজনকে দেখাশোনার কথা বলা হলেও সেখানে যাওয়ার পর সাতজনের দায়িত্ব দেওয়া হয় হাজেরাকে। সেখানে থাকার সময় ছুরি দিয়ে তার হাত পুড়িয়ে দেওয়া, হাত থেকে কামড়ে মাংস তুলে ফেলা, ছুরি দিয়ে গলায় পোচ দেওয়াসহ নানারকম শারীরিক নির্যাতন করা হতো। ময়লা ফেলার উছিলায় বাইরে এসে কোনো বাঙালি পেলে তাদের সাহায্য চাইতেন হাজেরা। এভাবে কয়েকটি বাংলাদেশি সংস্থার সহায়তায় শেষ পর্যন্ত কোনোরকমে প্রাণ নিয়ে দেশে ফিরে আসেন এই প্রবাসী শ্রমিক।

পলি ও হাজেরার মতো সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ভাগ্য বদলের আশায় গিয়ে নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন প্রবাসী নারীরা। ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে দেশ-বিদেশের কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের গবেষক দলের সম্প্রতি প্রকাশিত এক জরিপ থেকে প্রাপ্ত তথ্যে, নির্যাতিত নারীদের মধ্যে ৩৭ শতাংশ নারী শ্রমিক মহামারি শুরুর পর কাজে যোগ দিয়েও কোনোরকম বেতন-ভাতা পাননি। বিদেশফেরত ৬৫৫ জন নারীর কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, করোনাকালীন আরব দেশগুলোয় যাওয়া নারী অভিবাসীদের ২৮ শতাংশ কখনো স্কুলে যাননি। করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়লে বিভিন্ন দেশ থেকে ফিরে আসেন ৬০ শতাংশ শ্রমিক। ২০২০ ও ২০২১ সালে এ শ্রমিকরা দেশে ফিরে আসেন। এদের মধ্যে ৫৫ শতাংশই বিবাহিত। আর বিচ্ছেদ হয়েছে ১৬ শতাংশের। বিধবা ১১ শতাংশ। ৭ শতাংশ অবিবাহিত। বিবাহিত নারীরা অধিকাংশই তাদের পরিবারের খরচ চালানোর জন্য বিদেশে শ্রমিক হিসেবে যান। ৬৫৫ জনের মধ্যে ৩০ শতাংশ দেশে ফিরে আসার অপেক্ষা করতে করতে জমানো টাকা খুইয়েছেন। এদের তখন ধার করে দেশে আসতে হয়েছে। ৬৫ শতাংশকে পারিবারিক ব্যয় খোয়াতে হয়েছে। এ সময় বিদেশে কোনো ধরনের স্বাস্থ্যসেবা পাননি ১৪ শতাংশ। একা বিদেশ যাওয়ার কারণে ১১ শতাংশ নারী সামাজিক প্রতিহিংসার শিকার হন। দেশে ফিরে আসার পর এসব নারীর কারও কারও পরিবার তাকে গ্রহণ করতে চায়নি। কারও স্বামী নতুন বিয়ে করেছে। খালি হাতে দেশে ফিরে আসায় পরিবারের সদস্যদের জবাবদিহিতার মুখোমুখি হয়েছেন অনেকে। ফিরে আসা নারীদের মধ্যে ৮৭ শতাংশ কাজে যুক্ত হলেও আগের চেয়ে তাদের আয় কমেছে। ৪৩ শতাংশ নারী জানান, তাদের যে বেতন দেওয়ার কথা বলে নিয়ে যাওয়া হয় তার চেয়ে তারা কম বেতন পেয়েছেন। ২৭ শতাংশ কোনো না কোনো নির্যাতন ও হুমকির সম্মুখীন হন। ৪১ শতাংশের সে দেশে কোনো নারী বন্ধু বা পরিচিত কেউ ছিল না। প্রত্যেকের দিনে ১৪ ঘণ্টা করে কাজ করতে হয়েছে এবং ৭৬ শতাংশ এক দিনের জন্যও সাপ্তাহিক ছুটি পাননি। বিএমইটির পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০২১ সালে দেশের বাইরে কাজ করতে যান ৮০ হাজার ১৪৩ জন নারী। আর ২০২২ সালের এপ্রিল পর্যন্ত গিয়েছেন ৪৩ হাজার ৬১০ জন। এর মধ্যে শুধু সৌদি আরবেই গিয়েছেন ২৭ হাজার ৩১৯ জন। যা মোট প্রবাসে গমনকারী নারীর ৬৩ শতাংশ। সংশ্লিষ্টরা বলেন, পর্যাপ্ত প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ না থাকায় বাংলাদেশ থেকে আরব দেশগুলোতে যাওয়া নারী শ্রমিকরা নানা নির্যাতনের শিকার হলেও তারা প্রতিকার চাইতে পারেন না। নারী শ্রমিকরা করোনাভীতি কাটিয়ে আবার কাজে ফেরা শুরু করলেও তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করা খুবই প্রয়োজন। শ্রমিকদের দক্ষতা আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত না হলে তাদের মানোন্নয়নও হবে না। নারী শ্রমিকরা সব সময় বাধ্য হয়েই বিদেশে কাজ করতে যান। আর মহামারির সংকট তাদের পরিবারের সার্বিক সংকটকে আরও বৃদ্ধি করেছে। সংকট বৃদ্ধির ফলে করোনাভীতি কাটিয়ে হলেও নারীদের প্রবাসে যাওয়ার হার বৃদ্ধি পেয়েছে। আবার নারী শ্রমিকদের টিকা পাওয়ার প্রক্রিয়াও বেশ সহজ ছিল। এ জন্য তাদের কাজে ফিরে যাওয়ার বিষয়টিও নিশ্চিত হয়েছে। অন্যদিকে করোনাকালীন বিদেশে শ্রমিকদের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে মানুষের সেবা দেওয়ার জন্য গৃহকর্মীদের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ছাড়া গার্মেন্টেও নারী শ্রমিকের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশ নারী শ্রমিক কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক সুমাইয়া ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রবাসে কর্মরত নারীরা কেমন আছে, তারা বেতন-ভাতা ঠিকভাবে পেল কি না তা নজরদারির দায়িত্ব সরকারের কিন্তু তা করা হচ্ছে না। যেহেতু বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে সবচেয়ে বেশি নারী শ্রমিক কাজের জন্য যাচ্ছেন এ জন্য সে দেশ থেকে নির্যাতিত নারী শ্রমিকের সংখ্যাও বেশি। আবার কাজ করতে যাওয়ার আগেও নারীরা জানে না যে তাদের সেখানে ১৮ থেকে ২০ ঘণ্টা কাজ করতে হবে। ফলে কাজ করতে গিয়ে তাদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
পারিবারিক অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া
পারিবারিক অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া
লোক ভাড়া করে ৩০ বাড়িঘরে হামলা লুটপাট
লোক ভাড়া করে ৩০ বাড়িঘরে হামলা লুটপাট
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
হাসিনার বিরুদ্ধে কাল গণহত্যার অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট দাখিল
হাসিনার বিরুদ্ধে কাল গণহত্যার অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট দাখিল
ক্লু খুঁজে পায়নি পুলিশ
ক্লু খুঁজে পায়নি পুলিশ
গণফোরাম ভোট চায় সংবিধানের আলোকে
গণফোরাম ভোট চায় সংবিধানের আলোকে
ভাঙ্গায় লাইনচ্যুত ১২ ঘণ্টা বন্ধ
ভাঙ্গায় লাইনচ্যুত ১২ ঘণ্টা বন্ধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১০ ঘণ্টা ট্রেন চলাচল ব্যাহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১০ ঘণ্টা ট্রেন চলাচল ব্যাহত
ঋণ পুনঃতফসিলে অগ্রাধিকার পাবেন অনিচ্ছাকৃত খেলাপিরা
ঋণ পুনঃতফসিলে অগ্রাধিকার পাবেন অনিচ্ছাকৃত খেলাপিরা
দিনাজপুরে চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব
দিনাজপুরে চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব
আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা
আজ শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা
সর্বশেষ খবর
বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি
২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি

২ মিনিট আগে | জাতীয়

অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

২৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম