শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০২৩

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চলছেই

♦ লক্কড়-ঝক্কড় পরিবহন, রেষারেষি থামছে না ♦ ভাড়া আদায় নিয়ে তর্ক মারামারি প্রতিদিন
হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চলছেই

রাজধানীর সড়কে ফিটনেসবিহীন লক্কড়-ঝক্কড় বাস চলাচল অব্যাহত রয়েছে। জীর্ণ বাসেই চলছে যাত্রী পরিবহন। অধিকাংশের উঠে গেছে রং, নেই লুকিং গ্লাস। পেছনের গ্লাসও ভাঙা, ধুলা-ময়লা যেন নিত্যসঙ্গী আসনগুলোর। ঝুঁকিপূর্ণ এসব যানবাহনে চলাচল যেমন বিপজ্জনক তেমনি এসব লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি নগরীর সৌন্দর্য হানিও করছে। বিভিন্ন সময়ে এসব বাস নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হলেও রাস্তা থেকে সে সব বাস সরেনি। যাত্রীরা বলছেন, দেশের রাজধানী শহরে এমন বাস কোনোভাবেই চলতে পারে না। গত কদিনে রাজধানীর গুলিস্তান, যাত্রাবাড়ী, উত্তরা, মিরপুর, মোহাম্মদপুরে সরেজমিনে এমনই দৃশ্য চোখে পড়েছে। লোকাল সার্ভিস, সিটিং সার্ভিস, এমনকি টিকিট সার্ভিসের গাড়িতেও একই অবস্থা। এসব জীর্ণ বাসের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ চোখে পড়ে না। ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্ল্যাহ এই পরিস্থিতি স্বীকার করে বলেছেন, ঢাকার রাস্তায় লক্কড়-ঝক্কড় বাস আছে। তবে আমাদের পক্ষ থেকে বিআরটিএ-কে বারবার বলছি এসব পরিবহনের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করতে। লক্কড়-ঝক্কড়, রংবিহীন এবং রুট পারমিটবিহীন বাস সড়কে না থাকুক সেটা আমরা চাই।

যানবাহনের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএর তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ঢাকা শহরে মোট নিবন্ধিত গাড়ির সংখ্যা ১৯ লাখ ৭৬ হাজার ৮৯৮টি। এসবের মধ্যে শুধু বাসের সংখ্যা ৩৯ হাজার ৯১৯টি। মিনিবাস ১০ হাজার ৪২টি। মাইক্রোবাস ৯২ হাজার ২০৫টি। নিয়ম অনুযায়ী, এসব গাড়িকে অন্তত ৩০ ধরনের পরীক্ষার পর রাস্তায় চলাচলের জন্য লাইসেন্স দেওয়ার কথা। তবে বিআরটিএর তথ্যে যা-ই থাক, বাস্তবতা পুরোপুরি ভিন্ন।

সরেজমিনে দেখা গেছে, কোনো বাসের গ্লাস ভাঙা, কোনোটির লুকিং গ্লাসই নেই, কোনোটির সামনে ও পেছনের বাম্পার খোলা, কোনোটির জানালার কাচ অর্ধভাঙা হয়ে ঝুলছে, কোনো কোনোটির আবার বডি দুমড়ানো-মোচড়ানো। আবার কোনো কোনো গাড়ি ভাঙাচোরা না হলেও রাস্তায় চলাচলের সময় ঘষাঘষির কারণে দু-তিন মাসের মধ্যেই রং উঠে কদাকার। রাজধানীর মৌচাক মোড়ে যানজটে আটকে থাকা এরকম একাধিক বাস চোখে পড়েছে।

স্বাধীন পরিবহন (ব-১২০৮২১) বাসটি চলে মোহাম্মদপুর থেকে মগবাজার, রামপুরা হয়ে স্টাফ কোয়ার্টার। এই পরিবহনের অবস্থা খুবই নাজুক। বাসটির পিছনের গ্লাস নেই। একই সঙ্গে দুই পাশের অধিকাংশ জানালার গ্লাস নেই। ভিতরে পাখা লাগানো থাকলেও চলে না। লুকিং গ্লাস নেই। বাসের সিট, সিট কভার ও জানালার পর্দায় বালু আর বালু। যাত্রীরা বসলে কাপর নোংরা হয়ে যায়। আর সিট কভারগুলো অনেক পুরনো ও ছেঁড়া। এই বাসটি পুরাই লক্কড়-ঝক্কড়। একই অবস্থা রাজধানী পরিবহন নামের ঢাকা মেট্রো (ব-১৫৩২২৮) বাসটির। এটি চলে হেমায়েতপুর থেকে মিরপুর হয়ে স্টাফ কোয়ার্টার। এই বাসটির পিছনের গ্লাস ভাঙা, কয়েক টুকরা হয়ে ঝুলে আছে। যে কোনো সময়ে গ্লাস পড়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। সামনের লুকিং গ্লাস নেই, বাসটির দুই পাশে রং উঠে গেছে। বাসের ভিতরে চারটি পাখা থাকলেও একটি নষ্ট। সিটগুলোতে প্রচুর বালু। সিটের কাপড়গুলো অনেক পুরনো ও অপরিষ্কার। শিকড় পরিবহনের (ব-১৪১৯৯৪) বাসটি চলে যাত্রাবাড়ী থেকে শাহবাগ হয়ে মিরপুর। এই বাসটির দুই পাশে জানালার গ্লাস ভাঙা। সিট অপরিষ্কার ও চারটি পাখার মধ্যে দুটি কোনোমতে চলে। এই বাসটির দুই পাশে রং উঠে যাওয়ায় শ্রীহীন দেখা যাচ্ছে। একই অবস্থা মতিঝিল থেকে মিরপুর রুটে চলা বিকল্প পরিবহন, অছিম পরিবহন (ব-১১৮২৭৭), স্বাধীন পরিবহনের ব-১১৯৬২৮, বৈশাখী পরিবহনের ব-১১২২২৩, ভিক্টর ক্লাসিকের ব-১২০৯১০ সিরিয়ালের বাসগুলোর। এ ছাড়া আবদুল্লাপুর টু যাত্রাবাড়ী রুটের অনাবিল, তুরাগ পরিবহন, গাবতলী টু যাত্রাবাড়ী এবং গাবতলী টু সদরঘাট রুটের অধিকাংশ কোম্পানির বেশির ভাগ গাড়িই লক্কড়-ঝক্কড়।

ড্রাইভারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নিয়মিত টাকা দিয়ে তবেই তারা এসব গাড়ি চালাচ্ছেন। প্রতি বছর যখন বিআরটিএর অভিযান জোরদার হয় তখন এসব গাড়ি ঢাকার আশপাশে পাঠানো হয়। অভিযান গতি হারানোর পর এগুলো ধীরে ধীরে রাজধানীতে প্রবেশ করে।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মী সাইফুল ইসলাম নিয়মিত স্বাধীন-তরঙ্গ বাসে ত্রিমোহনী থেকে মৌচাকে যাতায়াত করেন। প্রতিবেদককে সাইফুল বলেন, আমাদের দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা উন্নতি হয়েছে। কিন্তু গণপরিবহনের চিত্র পরিবর্তন হয়নি। বরং উল্টো পরিবহনের মান আরও খারাপ হয়েছে। শতকরা ৭০ ভাগ গণপরিবহনের ঘষাঘষির কারণে রং নেই এবং লক্কড়-ঝক্কড়। কোনোটিতে পাখা নষ্ট, সিট ভাঙা, কোনোটিতে আবার গ্লাস নেই। একটা দেশের রাজধানীর গণপরিবহনের চিত্র এমন তা মানতে পারছি না।

জহির নামের অছিম পরিবহনের এক চালক বলেন, ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে মালিকপক্ষের ‘চুক্তি’ (বোঝাপড়া) আছে। অভিযানের সময় ছাড়া গাড়ি ধরলে ছেড়ে দেয়। কারণ ট্রাফিক পুলিশকে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দেয় মালিক। শাহেদ নামের সুপ্রভাত পরিবহনের এক চালক বলেন, গাড়ির ফিটনেসের জন্য মাঝে মাঝে ধরলে কিছু টাকা দিলে ছেড়ে দেয়। টাকা না দিলে অবশ্য বিভিন্ন ধারায় মামলা দিয়ে দেয়।

এদিকে বাস শ্রমিকদের খামখেয়ালিপনায় ঢাকার সড়কে বেড়েছে বিশৃঙ্খলা। চলছে নৈরাজ্য। মানা হচ্ছে না নিয়মনীতি। বেপরোয়া হেলপার থেকে চালক। থামছে না মৃত্যুর মিছিল। ফলাফল সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতি বছর হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বেড়েই চলেছে। প্রশাসনের নাকের ডগায়ই নগরীর প্রতিটি সড়কে সর্বোচ্চ গতিতে ওভারটেকিং করছে বাস, মোটরসাইকেল ও প্রাইভেট কার। পুরো সড়ক দখলে নিয়ে গণপরিবহন চালাচ্ছেন তারা। বিনা প্রয়োজনে পেছনের বাসগুলোকে আটকাতে ঘন ঘন লেন বদলানো হয়। ফলে তাদের এই রেষারেষিতে সড়কে দীর্ঘ যানজট তৈরি হয়। একই সঙ্গে ফিটনেসবিহীন বাস ও রুট পারমিটবিহীন বাসের আধিক্য রয়েছে সড়কে। দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) মাঝে মধ্যে অভিযান দেখা গেলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় নগণ্য। রাজধানীতে ২৫৮টি রুটে যাত্রীবাহী বাস চলাচল করলেও বিআরটিএর অভিযান চলে দু-একটি স্থানে। ফলে অনেকটাই ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকছে অভিযুক্ত গণপরিবহন।

এ বিষয়ে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্ল্যাহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাস মালিকরা সবাই সমান নয়। কেউ কথা শুনে আবার কেউ কথা শুনে না। মালিকদের বলা হয়েছে লক্কড়-ঝক্কড় ও রং উঠানো বাস সড়কে না নামানোর জন্য। তারপরেও কিছু মালিক অতি লোভে সড়কে বাস নামাচ্ছে। এদের বিরুদ্ধে অ্যাকশনে যেতে বিআরটিএকে বলেছি। এখন বিআরটিএ ব্যবস্থা নিলে হয়।

জানতে চাইলে বিআরটিএ চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, লক্কড়-ঝক্কড় বাস, রুট পারমিটবিহীন বাস, ফিটনেসবিহীন বাসের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। তবে কিছুদিন ম্যাজিস্ট্রেট কম থাকায় কিছুটা সমস্যা হয়েছে। তবে নতুন তিনজন ম্যাজিস্ট্রেট যোগদান করেছে। এখন থেকে নিয়মিত অভিযান চলবে। তিনি বলেন, লক্কড়-ঝক্কড় বাস সড়কে না নামাতে পরিবহন মালিকদের বলা হয়েছে। রং করে এবং গাড়ি সার্ভিসিং করে নামাতে বলা হয়েছে। এ বিষয়ে বারবার চিঠি দেওয়া হয়েছে।

এই কর্মকর্তা আরও বলেন, বাসের চালকরা কে কার আগে যাবে এমন প্রতিযোগিতায় লিপ্ত। এ জন্য বিভিন্ন সময় দুর্ঘটনাও ঘটে। এগুলো বন্ধে পরিবহন মালিকদের বিভিন্ন সময় চিঠি দিলেও কোনো সুরহা হয়নি। তবে এগুলোর মূল কারণ হলো বাস মালিকরা চালকদের চুক্তিতে গাড়ি দেয়। এতে শুরু হয় প্রতিযোগিতা। এগুলো আমরা চালকদেরকে নিয়োগপত্রের মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়ার জন্য মালিক পক্ষকে চিঠি দিয়েছি। চালকদের বেতনের ভিত্তিতে নিয়োগ করা হলে তারা আর প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
স্বর্ণের লোভে মা মেয়েকে হত্যা যুবক গ্রেপ্তার
স্বর্ণের লোভে মা মেয়েকে হত্যা যুবক গ্রেপ্তার
সার্জেন্টের কাজে বাধা, স্বামীর কারাদণ্ড স্ত্রীর জরিমানা
সার্জেন্টের কাজে বাধা, স্বামীর কারাদণ্ড স্ত্রীর জরিমানা
বিমানবন্দর ইমিগ্রেশনে যাত্রী হয়রানি চরমে
বিমানবন্দর ইমিগ্রেশনে যাত্রী হয়রানি চরমে
ইউরোপে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি
ইউরোপে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি
খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২ আহত ১৩
খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২ আহত ১৩
খুলনায় ঘরে ঢুকে যুবককে গুলি
খুলনায় ঘরে ঢুকে যুবককে গুলি
অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রেকর্ড রাজস্ব আদায়
অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রেকর্ড রাজস্ব আদায়
বাংলাদেশের তীব্র নিন্দা, বিবৃতি দিল ভারতও
বাংলাদেশের তীব্র নিন্দা, বিবৃতি দিল ভারতও
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
চালু হলো সহশিক্ষা কার্যক্রম
চালু হলো সহশিক্ষা কার্যক্রম
সর্বশেষ খবর
গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই
গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার
লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন