শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ মার্চ, ২০২৩

পাঠদান নয়, রাজনীতিতেই মন

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের দলাদলি বিঘ্নিত শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পাঠদান নয়, রাজনীতিতেই মন

দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষক রাজনীতির কারণেও উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। অভ্যন্তরীণ কোন্দল, গ্রুপিং, আন্দোলন-পাল্টা আন্দোলনে জড়াতেও দেখা যায় শিক্ষকে-শিক্ষকে। একপক্ষের বিপক্ষে সংবাদ সম্মেলন করে অভিযোগ তুলতেও পিছপা হন না অন্য শিক্ষকরা। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতির কারণে পিছিয়ে যাচ্ছে পরীক্ষা, তৈরি হচ্ছে সেশনজট। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠদান আর গবেষণা নয় বরং শুধু রাজনীতিতেই মন দিতে দেখা যায় শিক্ষকদের। সার্বিকভাবে শিক্ষকদের এমন রাজনীতিতে নষ্ট হচ্ছে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ।

রাজনীতি সমর্থন করতে গিয়ে কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও দলীয় ব্যানারের রাজনীতির প্রচারণায় জড়ান, যা নিয়ে তৈরি হয় তুমুল সমালোচনার। শিক্ষাবিদসহ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শিক্ষকরা রাজনীতি সচেতন থাকবেন, রাজনীতিতে সম্পৃক্তও হতে পারেন। কিন্তু পাঠদান আর গবেষণা বাদ দিয়ে রাজনীতিই যেন মুখ্য না হয়। অভিযোগ রয়েছে- রাজনীতির স্বার্থে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনকেও ব্যবহার করছেন শিক্ষকরা।

আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদকরা জানান, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের বেশ কয়েকটি অডিও রেকর্ড ফাঁস হওয়ার ঘটনায় শিক্ষক রাজনীতি এখন তুঙ্গে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে। অডিও ফাঁসের ঘটনায় ‘বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি’ ও প্রগতিশীল শিক্ষকদের সংগঠন ‘শাপলা ফোরাম’ পৃথক সভা করে লিখিতভাবে উপাচার্যের বক্তব্য জানতে চেয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে সরকারের বিভিন্ন দফতরে চিঠি পাঠানোরও ঘোষণা দিয়েছে শিক্ষক নেতারা।

জানা গেছে, উপাচার্যের নানা অনিয়মের ঘটনায় ইতোমধ্যে অভিযোগ জমা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও দুর্নীতি দমন কমিশনে। বিশ্ববিদ্যালয় শাপলা ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবর রহমান এ প্রসঙ্গে বলেন, উপাচার্যের বেশ কয়েকটি অডিও ছড়িয়ে পড়ায় শিক্ষকদের মধ্যে অসন্তোষ শুরু হয়েছে। অডিও রেকর্ডে উপাচার্য এ বিশ্ববিদ্যালয়কে জাহান্নামের সঙ্গে তুলনা করেছেন। আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগ, প্রশ্ন ফাঁস করে প্রার্থী বাছাইয়ের বিষয়টিও তার অডিও রেকর্ডে উঠে এসেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য নিয়েও নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন এ উপাচার্য। তাই আমরা তার কাছে এই রেকর্ড নিয়ে লিখিতভাবে বক্তব্য জানতে চেয়েছি। উপাচার্যের ফাঁস হওয়া কথোপকথনের তথ্যে শিক্ষক সমাজের ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুণœ হয়েছে। যতদ্রুত সম্ভব সরকারের যথাযথ পদক্ষেপে এই অস্বস্তিকর পরিবেশের অবসান হবে বলে আমরা প্রত্যাশা করি।

অডিও ফাঁসের ঘটনায় সৃষ্ট শিক্ষক অসন্তোষের ব্যাপারে উপাচার্য ড. শেখ আবদুস সালামের ফোন বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য জানতে পারেননি প্রতিবেদক। গত সন্ধ্যায় দফায় দফায় ফোন করলেও তার ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে। তবে এর আগে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, যে অডিও ছড়িয়েছে, এগুলো তাঁর ‘কণ্ঠসদৃশ’, সেগুলো সঠিক নয়। উপাচার্যের অডিও ফাঁসের ঘটনায় ছাত্রলীগের সাবেক নেতা-কর্মীরা দফায় দফায় উপাচার্যের দফতরে তালা দিয়েছেন যা শিক্ষকদের অসন্তোষে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়েও তৈরি হয়েছে অস্থিতিশীল পরিবেশ। প্রভাব পড়েছে নিয়মিত ক্লাস-পরীক্ষাতেও। এ ছাড়া উপাচার্যের অডিও ফাঁসের বক্তব্যে শিক্ষকদের মর্যাদা চরমভাবে ক্ষুণœ হয়েছে উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৬ জন শিক্ষক লিখিতভাবে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিধি ছোট হলেও এ ক্যাম্পাসে শিক্ষকদের দলাদলি ও অভ্যন্তরীণ রাজনীতি কম নয়। ক্যাম্পাসে বর্তমানে শিক্ষকদের আলাদা আলাদা চারটি সংগঠন রয়েছে। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা প্রধান দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে রাজনীতি করছে। এদের মধ্যে আওয়ামী লীগ সমর্থিত নীল দল ও বিএনপি সমর্থিত সাদা দলেই শিক্ষকদের বড় দুটি অংশ রয়েছে। এ ছাড়াও নীল দলের অভ্যন্তরীণ কোনো দলে বিভক্ত হয়ে দুটি ভাগে ভাগ হয়ে নীল দলের রাজনীতি করছে শিক্ষকেরা। এ ছাড়াও কিছুদিন পূর্বে আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের নতুন সংগঠন ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীনতা শিক্ষক সমাজ’ নামে আরেকটি দলের আত্মপ্রকাশ করে। শিক্ষকদের এসব অভ্যন্তরীণ রাজনীতি এবং ক্ষমতা লাভের আশায় দিনদিন অস্বাভাবিক হয়ে পড়েছে ক্যাম্পাসের নিয়মিত শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ। শিক্ষক রাজনীতির বলির পাঠা হচ্ছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। শিক্ষক নেতারা একাধিক পদে থাকার জন্য নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রমে অংশ নিতে পারছেন না। বিভিন্ন সভা, সেমিনার, রাজনৈতিক এবং সামাজিক সংগঠনের অনুষ্ঠানে সময় দিতে গিয়ে নিজ বিভাগের কাজগুলো শেষ করতে পারে না এই শিক্ষকরা। এ ছাড়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের চলমান কাজ থমকে আছে শিক্ষকদের এসব ভূ-অভ্যন্তরীণ রাজনীতির কোন্দলে। শিক্ষক নেতাদের পাঠদানে অবহেলা বেড়ে চলছে দিনের পর দিন। শিক্ষক রাজনীতির নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়েও। শিক্ষকদের রাজনীতির কারণে বিঘিœত হচ্ছে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্যানেল ভিত্তিক শিক্ষক রাজনীতিতে আওয়ামী শিক্ষকদের দুটি গ্রুপ ও বিএনপি-জামাতপন্থি শিক্ষকদের দুটি গ্রুপ সক্রিয় রয়েছে। মতাদর্শ সরাসরি প্রকাশ করে শিক্ষক রাজনীতিতে সক্রিয় থাকার সুযোগ না থাকলেও অন্তর্কোন্দলের জেরে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তচিন্তা, জাতীয়তাবাদ ও ধর্মীয় মূল্যবোধ শব্দ ব্যবহার করে শিক্ষক রাজনীতিতে অংশ নিয়ে আসছেন এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। তবে শিক্ষক রাজনীতিতে সক্রিয় থাকার কারণে এর সরাসরি প্রভাব পড়ে ক্লাস-পরীক্ষা ও খাতা মূল্যায়নে। বিশ্ববিদ্যালয়ে নানা সময়ে বিশৃঙ্খলার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল শিক্ষক রাজনীতি। এসব শিক্ষকদের অধিকাংশই ঠিক সময়ে ক্লাস নেন না। কোর্স ও ক্রেডিট অনুসারে নির্দিষ্ট সংখ্যক ক্লাস নেওয়ার কথা থাকলেও ব্যস্ততার কারণে স্বল্পসংখ্যক ক্লাস নিয়ে কোর্স শেষ করেন এসব শিক্ষক। এতে সেশনজটেরও সৃষ্টি হয়। বিভাগে শিক্ষকদের অন্তর্কোন্দলের কারণে শিক্ষার্থীরা ফলাফলে যথাযথ মূল্যায়ন পান না।

অভিযোগ রয়েছে- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান দ্বন্দ্ব এবং সমালোচনার মূল কেন্দ্রে রয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার। দায়িত্ব পাওয়ার তিন বছরেও সিন্ডিকেটে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচন না দিতে পারা, একাধিক নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, ক্যাম্পাসে শৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যর্থতাসহ বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। তবে গত ১২ ও ১৩ মার্চ প্রক্টরসহ প্রশাসনের ২৩ পদের ১৯ জন শিক্ষক পদত্যাগ করেন। যাদের উপাচার্য ‘ঘরের শত্রু বিভীষণ’ উল্লেখ করেন। ভাগবাঁটোয়ারা, লেনদেন কিংবা স্বার্থের দ্বন্দ্বে তাঁরা পদত্যাগ করেন বলে জানা গেছে। তবে এ বিষয়ে উপাচার্য ও প্রক্টর পরস্পরবিরোধী মন্তব্য দিয়েছেন।

শিক্ষক রাজনীতিতে অতিরিক্ত সংশ্লিষ্টতার কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কতিপয় শিক্ষকের বিরুদ্ধে পাঠদান কার্যক্রমে অনীহার অভিযোগ আছে। সেমিস্টারের নির্ধারিত ক্লাস গ্রহণে অনীহা, সময়মতো পরীক্ষা খাতা না দেখা, গবেষণা-শিক্ষার্থীদের সময় না দেওয়াসহ আরও বেশকিছু অভিযোগ আছে। শিক্ষক রাজনীতিতে অতিরিক্ত সক্রিয় থাকার কারণে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের প্রভাবশালী কয়েকজন শিক্ষক নির্ধারিত ক্লাসের চেয়ে কম ক্লাস নেন বলে অভিযোগ রয়েছে। শিক্ষকদের অন্তর্দ্বন্দ্ব ও রাজনীতিতে ধুঁকছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। এসব দ্বন্দ্বের অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার হয় শিক্ষার্থীরা। স্বার্থসিদ্ধির জন্য শিক্ষকেরা একে অন্যের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের লেলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এতে শেষমেশ বলির পাঁঠা হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাক্সিক্ষত শিক্ষা ও গবেষণা ব্যাহত হচ্ছে। একই সঙ্গে কাক্সিক্ষত মানব সম্পদ তৈরিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আবদুস সোবহানের আমলে শিক্ষকদের মধ্যে এই দ্বন্দ্ব তুঙ্গে ছিল। যার রেশ এখনো বহন করছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। নিয়োগ নীতিমালা শিথিল করে স্বজনদের চাকরি দেওয়াকে কেন্দ্র করেই এই দ্বন্দ্বের সূত্রপাত। ফলে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শিক্ষকদের আদর্শিক অবস্থান থাকবে। তারা রাজনীতি সচেতন হবেন এটাও স্বাভাবিক। কিন্তু ইদানীং শিক্ষকদের রাজনীতিতে বেশি জড়িয়ে পড়তে দেখা যায়। এর কারণে পাঠদানে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে, ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। শিক্ষকরা রাজনীতিতেও সম্পৃক্ত হতে পারেন কিন্তু এরও একটি পর্যায় থাকতে হবে, এর জন্য যেন শিক্ষার পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের মধ্যে অন্তর্কোন্দল লক্ষ্য করা যায়, এটি কাম্য নয়। পাঠদানে অবহেলা করে, গবেষণা বাদ দিয়ে কেউ শুধু রাজনীতি করবেন এটি মেনে নেওয়া যায় না। শিক্ষকরা রাজনীতি সচেতন হয়ে দেশের জন্য কাজ করবেন। কিন্তু রাজনীতি করতে গিয়ে তাদের পাঠদান, গবেষণা গৌণ হয়ে যায়- এসব কাম্য নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে