শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ মার্চ, ২০২৩

পাঠদান নয়, রাজনীতিতেই মন

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের দলাদলি বিঘ্নিত শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পাঠদান নয়, রাজনীতিতেই মন

দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষক রাজনীতির কারণেও উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। অভ্যন্তরীণ কোন্দল, গ্রুপিং, আন্দোলন-পাল্টা আন্দোলনে জড়াতেও দেখা যায় শিক্ষকে-শিক্ষকে। একপক্ষের বিপক্ষে সংবাদ সম্মেলন করে অভিযোগ তুলতেও পিছপা হন না অন্য শিক্ষকরা। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতির কারণে পিছিয়ে যাচ্ছে পরীক্ষা, তৈরি হচ্ছে সেশনজট। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠদান আর গবেষণা নয় বরং শুধু রাজনীতিতেই মন দিতে দেখা যায় শিক্ষকদের। সার্বিকভাবে শিক্ষকদের এমন রাজনীতিতে নষ্ট হচ্ছে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ।

রাজনীতি সমর্থন করতে গিয়ে কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও দলীয় ব্যানারের রাজনীতির প্রচারণায় জড়ান, যা নিয়ে তৈরি হয় তুমুল সমালোচনার। শিক্ষাবিদসহ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শিক্ষকরা রাজনীতি সচেতন থাকবেন, রাজনীতিতে সম্পৃক্তও হতে পারেন। কিন্তু পাঠদান আর গবেষণা বাদ দিয়ে রাজনীতিই যেন মুখ্য না হয়। অভিযোগ রয়েছে- রাজনীতির স্বার্থে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনকেও ব্যবহার করছেন শিক্ষকরা।

আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদকরা জানান, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের বেশ কয়েকটি অডিও রেকর্ড ফাঁস হওয়ার ঘটনায় শিক্ষক রাজনীতি এখন তুঙ্গে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে। অডিও ফাঁসের ঘটনায় ‘বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি’ ও প্রগতিশীল শিক্ষকদের সংগঠন ‘শাপলা ফোরাম’ পৃথক সভা করে লিখিতভাবে উপাচার্যের বক্তব্য জানতে চেয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে সরকারের বিভিন্ন দফতরে চিঠি পাঠানোরও ঘোষণা দিয়েছে শিক্ষক নেতারা।

জানা গেছে, উপাচার্যের নানা অনিয়মের ঘটনায় ইতোমধ্যে অভিযোগ জমা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও দুর্নীতি দমন কমিশনে। বিশ্ববিদ্যালয় শাপলা ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবর রহমান এ প্রসঙ্গে বলেন, উপাচার্যের বেশ কয়েকটি অডিও ছড়িয়ে পড়ায় শিক্ষকদের মধ্যে অসন্তোষ শুরু হয়েছে। অডিও রেকর্ডে উপাচার্য এ বিশ্ববিদ্যালয়কে জাহান্নামের সঙ্গে তুলনা করেছেন। আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগ, প্রশ্ন ফাঁস করে প্রার্থী বাছাইয়ের বিষয়টিও তার অডিও রেকর্ডে উঠে এসেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য নিয়েও নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন এ উপাচার্য। তাই আমরা তার কাছে এই রেকর্ড নিয়ে লিখিতভাবে বক্তব্য জানতে চেয়েছি। উপাচার্যের ফাঁস হওয়া কথোপকথনের তথ্যে শিক্ষক সমাজের ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুণœ হয়েছে। যতদ্রুত সম্ভব সরকারের যথাযথ পদক্ষেপে এই অস্বস্তিকর পরিবেশের অবসান হবে বলে আমরা প্রত্যাশা করি।

অডিও ফাঁসের ঘটনায় সৃষ্ট শিক্ষক অসন্তোষের ব্যাপারে উপাচার্য ড. শেখ আবদুস সালামের ফোন বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য জানতে পারেননি প্রতিবেদক। গত সন্ধ্যায় দফায় দফায় ফোন করলেও তার ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে। তবে এর আগে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, যে অডিও ছড়িয়েছে, এগুলো তাঁর ‘কণ্ঠসদৃশ’, সেগুলো সঠিক নয়। উপাচার্যের অডিও ফাঁসের ঘটনায় ছাত্রলীগের সাবেক নেতা-কর্মীরা দফায় দফায় উপাচার্যের দফতরে তালা দিয়েছেন যা শিক্ষকদের অসন্তোষে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়েও তৈরি হয়েছে অস্থিতিশীল পরিবেশ। প্রভাব পড়েছে নিয়মিত ক্লাস-পরীক্ষাতেও। এ ছাড়া উপাচার্যের অডিও ফাঁসের বক্তব্যে শিক্ষকদের মর্যাদা চরমভাবে ক্ষুণœ হয়েছে উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৬ জন শিক্ষক লিখিতভাবে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিধি ছোট হলেও এ ক্যাম্পাসে শিক্ষকদের দলাদলি ও অভ্যন্তরীণ রাজনীতি কম নয়। ক্যাম্পাসে বর্তমানে শিক্ষকদের আলাদা আলাদা চারটি সংগঠন রয়েছে। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা প্রধান দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে রাজনীতি করছে। এদের মধ্যে আওয়ামী লীগ সমর্থিত নীল দল ও বিএনপি সমর্থিত সাদা দলেই শিক্ষকদের বড় দুটি অংশ রয়েছে। এ ছাড়াও নীল দলের অভ্যন্তরীণ কোনো দলে বিভক্ত হয়ে দুটি ভাগে ভাগ হয়ে নীল দলের রাজনীতি করছে শিক্ষকেরা। এ ছাড়াও কিছুদিন পূর্বে আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের নতুন সংগঠন ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীনতা শিক্ষক সমাজ’ নামে আরেকটি দলের আত্মপ্রকাশ করে। শিক্ষকদের এসব অভ্যন্তরীণ রাজনীতি এবং ক্ষমতা লাভের আশায় দিনদিন অস্বাভাবিক হয়ে পড়েছে ক্যাম্পাসের নিয়মিত শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ। শিক্ষক রাজনীতির বলির পাঠা হচ্ছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। শিক্ষক নেতারা একাধিক পদে থাকার জন্য নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রমে অংশ নিতে পারছেন না। বিভিন্ন সভা, সেমিনার, রাজনৈতিক এবং সামাজিক সংগঠনের অনুষ্ঠানে সময় দিতে গিয়ে নিজ বিভাগের কাজগুলো শেষ করতে পারে না এই শিক্ষকরা। এ ছাড়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের চলমান কাজ থমকে আছে শিক্ষকদের এসব ভূ-অভ্যন্তরীণ রাজনীতির কোন্দলে। শিক্ষক নেতাদের পাঠদানে অবহেলা বেড়ে চলছে দিনের পর দিন। শিক্ষক রাজনীতির নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়েও। শিক্ষকদের রাজনীতির কারণে বিঘিœত হচ্ছে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্যানেল ভিত্তিক শিক্ষক রাজনীতিতে আওয়ামী শিক্ষকদের দুটি গ্রুপ ও বিএনপি-জামাতপন্থি শিক্ষকদের দুটি গ্রুপ সক্রিয় রয়েছে। মতাদর্শ সরাসরি প্রকাশ করে শিক্ষক রাজনীতিতে সক্রিয় থাকার সুযোগ না থাকলেও অন্তর্কোন্দলের জেরে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তচিন্তা, জাতীয়তাবাদ ও ধর্মীয় মূল্যবোধ শব্দ ব্যবহার করে শিক্ষক রাজনীতিতে অংশ নিয়ে আসছেন এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। তবে শিক্ষক রাজনীতিতে সক্রিয় থাকার কারণে এর সরাসরি প্রভাব পড়ে ক্লাস-পরীক্ষা ও খাতা মূল্যায়নে। বিশ্ববিদ্যালয়ে নানা সময়ে বিশৃঙ্খলার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল শিক্ষক রাজনীতি। এসব শিক্ষকদের অধিকাংশই ঠিক সময়ে ক্লাস নেন না। কোর্স ও ক্রেডিট অনুসারে নির্দিষ্ট সংখ্যক ক্লাস নেওয়ার কথা থাকলেও ব্যস্ততার কারণে স্বল্পসংখ্যক ক্লাস নিয়ে কোর্স শেষ করেন এসব শিক্ষক। এতে সেশনজটেরও সৃষ্টি হয়। বিভাগে শিক্ষকদের অন্তর্কোন্দলের কারণে শিক্ষার্থীরা ফলাফলে যথাযথ মূল্যায়ন পান না।

অভিযোগ রয়েছে- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান দ্বন্দ্ব এবং সমালোচনার মূল কেন্দ্রে রয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার। দায়িত্ব পাওয়ার তিন বছরেও সিন্ডিকেটে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচন না দিতে পারা, একাধিক নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, ক্যাম্পাসে শৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যর্থতাসহ বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। তবে গত ১২ ও ১৩ মার্চ প্রক্টরসহ প্রশাসনের ২৩ পদের ১৯ জন শিক্ষক পদত্যাগ করেন। যাদের উপাচার্য ‘ঘরের শত্রু বিভীষণ’ উল্লেখ করেন। ভাগবাঁটোয়ারা, লেনদেন কিংবা স্বার্থের দ্বন্দ্বে তাঁরা পদত্যাগ করেন বলে জানা গেছে। তবে এ বিষয়ে উপাচার্য ও প্রক্টর পরস্পরবিরোধী মন্তব্য দিয়েছেন।

শিক্ষক রাজনীতিতে অতিরিক্ত সংশ্লিষ্টতার কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কতিপয় শিক্ষকের বিরুদ্ধে পাঠদান কার্যক্রমে অনীহার অভিযোগ আছে। সেমিস্টারের নির্ধারিত ক্লাস গ্রহণে অনীহা, সময়মতো পরীক্ষা খাতা না দেখা, গবেষণা-শিক্ষার্থীদের সময় না দেওয়াসহ আরও বেশকিছু অভিযোগ আছে। শিক্ষক রাজনীতিতে অতিরিক্ত সক্রিয় থাকার কারণে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের প্রভাবশালী কয়েকজন শিক্ষক নির্ধারিত ক্লাসের চেয়ে কম ক্লাস নেন বলে অভিযোগ রয়েছে। শিক্ষকদের অন্তর্দ্বন্দ্ব ও রাজনীতিতে ধুঁকছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। এসব দ্বন্দ্বের অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার হয় শিক্ষার্থীরা। স্বার্থসিদ্ধির জন্য শিক্ষকেরা একে অন্যের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের লেলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এতে শেষমেশ বলির পাঁঠা হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাক্সিক্ষত শিক্ষা ও গবেষণা ব্যাহত হচ্ছে। একই সঙ্গে কাক্সিক্ষত মানব সম্পদ তৈরিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আবদুস সোবহানের আমলে শিক্ষকদের মধ্যে এই দ্বন্দ্ব তুঙ্গে ছিল। যার রেশ এখনো বহন করছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। নিয়োগ নীতিমালা শিথিল করে স্বজনদের চাকরি দেওয়াকে কেন্দ্র করেই এই দ্বন্দ্বের সূত্রপাত। ফলে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শিক্ষকদের আদর্শিক অবস্থান থাকবে। তারা রাজনীতি সচেতন হবেন এটাও স্বাভাবিক। কিন্তু ইদানীং শিক্ষকদের রাজনীতিতে বেশি জড়িয়ে পড়তে দেখা যায়। এর কারণে পাঠদানে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে, ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। শিক্ষকরা রাজনীতিতেও সম্পৃক্ত হতে পারেন কিন্তু এরও একটি পর্যায় থাকতে হবে, এর জন্য যেন শিক্ষার পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের মধ্যে অন্তর্কোন্দল লক্ষ্য করা যায়, এটি কাম্য নয়। পাঠদানে অবহেলা করে, গবেষণা বাদ দিয়ে কেউ শুধু রাজনীতি করবেন এটি মেনে নেওয়া যায় না। শিক্ষকরা রাজনীতি সচেতন হয়ে দেশের জন্য কাজ করবেন। কিন্তু রাজনীতি করতে গিয়ে তাদের পাঠদান, গবেষণা গৌণ হয়ে যায়- এসব কাম্য নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
ভোরের কুয়াশা চাদর
ভোরের কুয়াশা চাদর
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রের সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

১৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির
রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক
দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত
গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর
প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট
অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল
ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ

২৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন
বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট
ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’
‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল
রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড
মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা