শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ মার্চ, ২০২৩

পাঠদান নয়, রাজনীতিতেই মন

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের দলাদলি বিঘ্নিত শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পাঠদান নয়, রাজনীতিতেই মন

দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষক রাজনীতির কারণেও উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। অভ্যন্তরীণ কোন্দল, গ্রুপিং, আন্দোলন-পাল্টা আন্দোলনে জড়াতেও দেখা যায় শিক্ষকে-শিক্ষকে। একপক্ষের বিপক্ষে সংবাদ সম্মেলন করে অভিযোগ তুলতেও পিছপা হন না অন্য শিক্ষকরা। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতির কারণে পিছিয়ে যাচ্ছে পরীক্ষা, তৈরি হচ্ছে সেশনজট। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠদান আর গবেষণা নয় বরং শুধু রাজনীতিতেই মন দিতে দেখা যায় শিক্ষকদের। সার্বিকভাবে শিক্ষকদের এমন রাজনীতিতে নষ্ট হচ্ছে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ।

রাজনীতি সমর্থন করতে গিয়ে কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও দলীয় ব্যানারের রাজনীতির প্রচারণায় জড়ান, যা নিয়ে তৈরি হয় তুমুল সমালোচনার। শিক্ষাবিদসহ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শিক্ষকরা রাজনীতি সচেতন থাকবেন, রাজনীতিতে সম্পৃক্তও হতে পারেন। কিন্তু পাঠদান আর গবেষণা বাদ দিয়ে রাজনীতিই যেন মুখ্য না হয়। অভিযোগ রয়েছে- রাজনীতির স্বার্থে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনকেও ব্যবহার করছেন শিক্ষকরা।

আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদকরা জানান, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের বেশ কয়েকটি অডিও রেকর্ড ফাঁস হওয়ার ঘটনায় শিক্ষক রাজনীতি এখন তুঙ্গে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে। অডিও ফাঁসের ঘটনায় ‘বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি’ ও প্রগতিশীল শিক্ষকদের সংগঠন ‘শাপলা ফোরাম’ পৃথক সভা করে লিখিতভাবে উপাচার্যের বক্তব্য জানতে চেয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে সরকারের বিভিন্ন দফতরে চিঠি পাঠানোরও ঘোষণা দিয়েছে শিক্ষক নেতারা।

জানা গেছে, উপাচার্যের নানা অনিয়মের ঘটনায় ইতোমধ্যে অভিযোগ জমা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও দুর্নীতি দমন কমিশনে। বিশ্ববিদ্যালয় শাপলা ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবর রহমান এ প্রসঙ্গে বলেন, উপাচার্যের বেশ কয়েকটি অডিও ছড়িয়ে পড়ায় শিক্ষকদের মধ্যে অসন্তোষ শুরু হয়েছে। অডিও রেকর্ডে উপাচার্য এ বিশ্ববিদ্যালয়কে জাহান্নামের সঙ্গে তুলনা করেছেন। আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগ, প্রশ্ন ফাঁস করে প্রার্থী বাছাইয়ের বিষয়টিও তার অডিও রেকর্ডে উঠে এসেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য নিয়েও নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন এ উপাচার্য। তাই আমরা তার কাছে এই রেকর্ড নিয়ে লিখিতভাবে বক্তব্য জানতে চেয়েছি। উপাচার্যের ফাঁস হওয়া কথোপকথনের তথ্যে শিক্ষক সমাজের ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুণœ হয়েছে। যতদ্রুত সম্ভব সরকারের যথাযথ পদক্ষেপে এই অস্বস্তিকর পরিবেশের অবসান হবে বলে আমরা প্রত্যাশা করি।

অডিও ফাঁসের ঘটনায় সৃষ্ট শিক্ষক অসন্তোষের ব্যাপারে উপাচার্য ড. শেখ আবদুস সালামের ফোন বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য জানতে পারেননি প্রতিবেদক। গত সন্ধ্যায় দফায় দফায় ফোন করলেও তার ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে। তবে এর আগে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, যে অডিও ছড়িয়েছে, এগুলো তাঁর ‘কণ্ঠসদৃশ’, সেগুলো সঠিক নয়। উপাচার্যের অডিও ফাঁসের ঘটনায় ছাত্রলীগের সাবেক নেতা-কর্মীরা দফায় দফায় উপাচার্যের দফতরে তালা দিয়েছেন যা শিক্ষকদের অসন্তোষে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়েও তৈরি হয়েছে অস্থিতিশীল পরিবেশ। প্রভাব পড়েছে নিয়মিত ক্লাস-পরীক্ষাতেও। এ ছাড়া উপাচার্যের অডিও ফাঁসের বক্তব্যে শিক্ষকদের মর্যাদা চরমভাবে ক্ষুণœ হয়েছে উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৬ জন শিক্ষক লিখিতভাবে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিধি ছোট হলেও এ ক্যাম্পাসে শিক্ষকদের দলাদলি ও অভ্যন্তরীণ রাজনীতি কম নয়। ক্যাম্পাসে বর্তমানে শিক্ষকদের আলাদা আলাদা চারটি সংগঠন রয়েছে। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা প্রধান দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে রাজনীতি করছে। এদের মধ্যে আওয়ামী লীগ সমর্থিত নীল দল ও বিএনপি সমর্থিত সাদা দলেই শিক্ষকদের বড় দুটি অংশ রয়েছে। এ ছাড়াও নীল দলের অভ্যন্তরীণ কোনো দলে বিভক্ত হয়ে দুটি ভাগে ভাগ হয়ে নীল দলের রাজনীতি করছে শিক্ষকেরা। এ ছাড়াও কিছুদিন পূর্বে আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের নতুন সংগঠন ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীনতা শিক্ষক সমাজ’ নামে আরেকটি দলের আত্মপ্রকাশ করে। শিক্ষকদের এসব অভ্যন্তরীণ রাজনীতি এবং ক্ষমতা লাভের আশায় দিনদিন অস্বাভাবিক হয়ে পড়েছে ক্যাম্পাসের নিয়মিত শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ। শিক্ষক রাজনীতির বলির পাঠা হচ্ছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। শিক্ষক নেতারা একাধিক পদে থাকার জন্য নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রমে অংশ নিতে পারছেন না। বিভিন্ন সভা, সেমিনার, রাজনৈতিক এবং সামাজিক সংগঠনের অনুষ্ঠানে সময় দিতে গিয়ে নিজ বিভাগের কাজগুলো শেষ করতে পারে না এই শিক্ষকরা। এ ছাড়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের চলমান কাজ থমকে আছে শিক্ষকদের এসব ভূ-অভ্যন্তরীণ রাজনীতির কোন্দলে। শিক্ষক নেতাদের পাঠদানে অবহেলা বেড়ে চলছে দিনের পর দিন। শিক্ষক রাজনীতির নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়েও। শিক্ষকদের রাজনীতির কারণে বিঘিœত হচ্ছে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্যানেল ভিত্তিক শিক্ষক রাজনীতিতে আওয়ামী শিক্ষকদের দুটি গ্রুপ ও বিএনপি-জামাতপন্থি শিক্ষকদের দুটি গ্রুপ সক্রিয় রয়েছে। মতাদর্শ সরাসরি প্রকাশ করে শিক্ষক রাজনীতিতে সক্রিয় থাকার সুযোগ না থাকলেও অন্তর্কোন্দলের জেরে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তচিন্তা, জাতীয়তাবাদ ও ধর্মীয় মূল্যবোধ শব্দ ব্যবহার করে শিক্ষক রাজনীতিতে অংশ নিয়ে আসছেন এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। তবে শিক্ষক রাজনীতিতে সক্রিয় থাকার কারণে এর সরাসরি প্রভাব পড়ে ক্লাস-পরীক্ষা ও খাতা মূল্যায়নে। বিশ্ববিদ্যালয়ে নানা সময়ে বিশৃঙ্খলার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল শিক্ষক রাজনীতি। এসব শিক্ষকদের অধিকাংশই ঠিক সময়ে ক্লাস নেন না। কোর্স ও ক্রেডিট অনুসারে নির্দিষ্ট সংখ্যক ক্লাস নেওয়ার কথা থাকলেও ব্যস্ততার কারণে স্বল্পসংখ্যক ক্লাস নিয়ে কোর্স শেষ করেন এসব শিক্ষক। এতে সেশনজটেরও সৃষ্টি হয়। বিভাগে শিক্ষকদের অন্তর্কোন্দলের কারণে শিক্ষার্থীরা ফলাফলে যথাযথ মূল্যায়ন পান না।

অভিযোগ রয়েছে- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান দ্বন্দ্ব এবং সমালোচনার মূল কেন্দ্রে রয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার। দায়িত্ব পাওয়ার তিন বছরেও সিন্ডিকেটে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচন না দিতে পারা, একাধিক নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, ক্যাম্পাসে শৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যর্থতাসহ বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। তবে গত ১২ ও ১৩ মার্চ প্রক্টরসহ প্রশাসনের ২৩ পদের ১৯ জন শিক্ষক পদত্যাগ করেন। যাদের উপাচার্য ‘ঘরের শত্রু বিভীষণ’ উল্লেখ করেন। ভাগবাঁটোয়ারা, লেনদেন কিংবা স্বার্থের দ্বন্দ্বে তাঁরা পদত্যাগ করেন বলে জানা গেছে। তবে এ বিষয়ে উপাচার্য ও প্রক্টর পরস্পরবিরোধী মন্তব্য দিয়েছেন।

শিক্ষক রাজনীতিতে অতিরিক্ত সংশ্লিষ্টতার কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কতিপয় শিক্ষকের বিরুদ্ধে পাঠদান কার্যক্রমে অনীহার অভিযোগ আছে। সেমিস্টারের নির্ধারিত ক্লাস গ্রহণে অনীহা, সময়মতো পরীক্ষা খাতা না দেখা, গবেষণা-শিক্ষার্থীদের সময় না দেওয়াসহ আরও বেশকিছু অভিযোগ আছে। শিক্ষক রাজনীতিতে অতিরিক্ত সক্রিয় থাকার কারণে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের প্রভাবশালী কয়েকজন শিক্ষক নির্ধারিত ক্লাসের চেয়ে কম ক্লাস নেন বলে অভিযোগ রয়েছে। শিক্ষকদের অন্তর্দ্বন্দ্ব ও রাজনীতিতে ধুঁকছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। এসব দ্বন্দ্বের অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার হয় শিক্ষার্থীরা। স্বার্থসিদ্ধির জন্য শিক্ষকেরা একে অন্যের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের লেলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এতে শেষমেশ বলির পাঁঠা হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাক্সিক্ষত শিক্ষা ও গবেষণা ব্যাহত হচ্ছে। একই সঙ্গে কাক্সিক্ষত মানব সম্পদ তৈরিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আবদুস সোবহানের আমলে শিক্ষকদের মধ্যে এই দ্বন্দ্ব তুঙ্গে ছিল। যার রেশ এখনো বহন করছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। নিয়োগ নীতিমালা শিথিল করে স্বজনদের চাকরি দেওয়াকে কেন্দ্র করেই এই দ্বন্দ্বের সূত্রপাত। ফলে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শিক্ষকদের আদর্শিক অবস্থান থাকবে। তারা রাজনীতি সচেতন হবেন এটাও স্বাভাবিক। কিন্তু ইদানীং শিক্ষকদের রাজনীতিতে বেশি জড়িয়ে পড়তে দেখা যায়। এর কারণে পাঠদানে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে, ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। শিক্ষকরা রাজনীতিতেও সম্পৃক্ত হতে পারেন কিন্তু এরও একটি পর্যায় থাকতে হবে, এর জন্য যেন শিক্ষার পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের মধ্যে অন্তর্কোন্দল লক্ষ্য করা যায়, এটি কাম্য নয়। পাঠদানে অবহেলা করে, গবেষণা বাদ দিয়ে কেউ শুধু রাজনীতি করবেন এটি মেনে নেওয়া যায় না। শিক্ষকরা রাজনীতি সচেতন হয়ে দেশের জন্য কাজ করবেন। কিন্তু রাজনীতি করতে গিয়ে তাদের পাঠদান, গবেষণা গৌণ হয়ে যায়- এসব কাম্য নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় খুন হন সাম্য
গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় খুন হন সাম্য
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
সর্বশেষ খবর
বিএনপি নিরাপদ ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে : প্রিন্স
বিএনপি নিরাপদ ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে : প্রিন্স

এই মাত্র | রাজনীতি

গোয়ালন্দে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত
গোয়ালন্দে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শ্রমিককে পুনর্বহালের দাবিতে সড়ক অবরোধ
সিদ্ধিরগঞ্জে শ্রমিককে পুনর্বহালের দাবিতে সড়ক অবরোধ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতির তিন মামলার শুনানির তারিখ নির্ধারণ
শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতির তিন মামলার শুনানির তারিখ নির্ধারণ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মেয়ের জন্মকে স্মরণীয় রাখতে ২০০ পরিবারে ফলজ চারা উপহার
মেয়ের জন্মকে স্মরণীয় রাখতে ২০০ পরিবারে ফলজ চারা উপহার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত
বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না: মফিকুল হাসান তৃপ্তি
বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না: মফিকুল হাসান তৃপ্তি

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে
দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার
মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় চালু হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পুলিশ বক্স
ঢাকায় চালু হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পুলিশ বক্স

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’
‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫

৫৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইবিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
ইবিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘তোরা আমাকে পুলিশে দিলি, আমি তো দেখবো’ -বললেন আটক নারী ছিনতাইকারী
‘তোরা আমাকে পুলিশে দিলি, আমি তো দেখবো’ -বললেন আটক নারী ছিনতাইকারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে বিএনপি প্রার্থী দিপু’র গণমিছিল
নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে বিএনপি প্রার্থী দিপু’র গণমিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে মাজার জিয়ারত দিয়ে প্রচারণা শুরু করলেন বিএনপির প্রার্থী এমরান
সিলেটে মাজার জিয়ারত দিয়ে প্রচারণা শুরু করলেন বিএনপির প্রার্থী এমরান

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাকৃবিতে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা
আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিশোরের মৃত্যু
নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ঘুমন্ত স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগে স্ত্রী আটক
গাজীপুরে ঘুমন্ত স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগে স্ত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুজরাটে জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার
গুজরাটে জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা