শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ মার্চ, ২০২৩

পাঠদান নয়, রাজনীতিতেই মন

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের দলাদলি বিঘ্নিত শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পাঠদান নয়, রাজনীতিতেই মন

দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষক রাজনীতির কারণেও উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। অভ্যন্তরীণ কোন্দল, গ্রুপিং, আন্দোলন-পাল্টা আন্দোলনে জড়াতেও দেখা যায় শিক্ষকে-শিক্ষকে। একপক্ষের বিপক্ষে সংবাদ সম্মেলন করে অভিযোগ তুলতেও পিছপা হন না অন্য শিক্ষকরা। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতির কারণে পিছিয়ে যাচ্ছে পরীক্ষা, তৈরি হচ্ছে সেশনজট। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠদান আর গবেষণা নয় বরং শুধু রাজনীতিতেই মন দিতে দেখা যায় শিক্ষকদের। সার্বিকভাবে শিক্ষকদের এমন রাজনীতিতে নষ্ট হচ্ছে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ।

রাজনীতি সমর্থন করতে গিয়ে কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও দলীয় ব্যানারের রাজনীতির প্রচারণায় জড়ান, যা নিয়ে তৈরি হয় তুমুল সমালোচনার। শিক্ষাবিদসহ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শিক্ষকরা রাজনীতি সচেতন থাকবেন, রাজনীতিতে সম্পৃক্তও হতে পারেন। কিন্তু পাঠদান আর গবেষণা বাদ দিয়ে রাজনীতিই যেন মুখ্য না হয়। অভিযোগ রয়েছে- রাজনীতির স্বার্থে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনকেও ব্যবহার করছেন শিক্ষকরা।

আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদকরা জানান, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের বেশ কয়েকটি অডিও রেকর্ড ফাঁস হওয়ার ঘটনায় শিক্ষক রাজনীতি এখন তুঙ্গে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে। অডিও ফাঁসের ঘটনায় ‘বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি’ ও প্রগতিশীল শিক্ষকদের সংগঠন ‘শাপলা ফোরাম’ পৃথক সভা করে লিখিতভাবে উপাচার্যের বক্তব্য জানতে চেয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে সরকারের বিভিন্ন দফতরে চিঠি পাঠানোরও ঘোষণা দিয়েছে শিক্ষক নেতারা।

জানা গেছে, উপাচার্যের নানা অনিয়মের ঘটনায় ইতোমধ্যে অভিযোগ জমা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও দুর্নীতি দমন কমিশনে। বিশ্ববিদ্যালয় শাপলা ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবর রহমান এ প্রসঙ্গে বলেন, উপাচার্যের বেশ কয়েকটি অডিও ছড়িয়ে পড়ায় শিক্ষকদের মধ্যে অসন্তোষ শুরু হয়েছে। অডিও রেকর্ডে উপাচার্য এ বিশ্ববিদ্যালয়কে জাহান্নামের সঙ্গে তুলনা করেছেন। আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগ, প্রশ্ন ফাঁস করে প্রার্থী বাছাইয়ের বিষয়টিও তার অডিও রেকর্ডে উঠে এসেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য নিয়েও নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন এ উপাচার্য। তাই আমরা তার কাছে এই রেকর্ড নিয়ে লিখিতভাবে বক্তব্য জানতে চেয়েছি। উপাচার্যের ফাঁস হওয়া কথোপকথনের তথ্যে শিক্ষক সমাজের ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুণœ হয়েছে। যতদ্রুত সম্ভব সরকারের যথাযথ পদক্ষেপে এই অস্বস্তিকর পরিবেশের অবসান হবে বলে আমরা প্রত্যাশা করি।

অডিও ফাঁসের ঘটনায় সৃষ্ট শিক্ষক অসন্তোষের ব্যাপারে উপাচার্য ড. শেখ আবদুস সালামের ফোন বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য জানতে পারেননি প্রতিবেদক। গত সন্ধ্যায় দফায় দফায় ফোন করলেও তার ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে। তবে এর আগে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, যে অডিও ছড়িয়েছে, এগুলো তাঁর ‘কণ্ঠসদৃশ’, সেগুলো সঠিক নয়। উপাচার্যের অডিও ফাঁসের ঘটনায় ছাত্রলীগের সাবেক নেতা-কর্মীরা দফায় দফায় উপাচার্যের দফতরে তালা দিয়েছেন যা শিক্ষকদের অসন্তোষে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়েও তৈরি হয়েছে অস্থিতিশীল পরিবেশ। প্রভাব পড়েছে নিয়মিত ক্লাস-পরীক্ষাতেও। এ ছাড়া উপাচার্যের অডিও ফাঁসের বক্তব্যে শিক্ষকদের মর্যাদা চরমভাবে ক্ষুণœ হয়েছে উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৬ জন শিক্ষক লিখিতভাবে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিধি ছোট হলেও এ ক্যাম্পাসে শিক্ষকদের দলাদলি ও অভ্যন্তরীণ রাজনীতি কম নয়। ক্যাম্পাসে বর্তমানে শিক্ষকদের আলাদা আলাদা চারটি সংগঠন রয়েছে। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা প্রধান দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে রাজনীতি করছে। এদের মধ্যে আওয়ামী লীগ সমর্থিত নীল দল ও বিএনপি সমর্থিত সাদা দলেই শিক্ষকদের বড় দুটি অংশ রয়েছে। এ ছাড়াও নীল দলের অভ্যন্তরীণ কোনো দলে বিভক্ত হয়ে দুটি ভাগে ভাগ হয়ে নীল দলের রাজনীতি করছে শিক্ষকেরা। এ ছাড়াও কিছুদিন পূর্বে আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের নতুন সংগঠন ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীনতা শিক্ষক সমাজ’ নামে আরেকটি দলের আত্মপ্রকাশ করে। শিক্ষকদের এসব অভ্যন্তরীণ রাজনীতি এবং ক্ষমতা লাভের আশায় দিনদিন অস্বাভাবিক হয়ে পড়েছে ক্যাম্পাসের নিয়মিত শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ। শিক্ষক রাজনীতির বলির পাঠা হচ্ছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। শিক্ষক নেতারা একাধিক পদে থাকার জন্য নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রমে অংশ নিতে পারছেন না। বিভিন্ন সভা, সেমিনার, রাজনৈতিক এবং সামাজিক সংগঠনের অনুষ্ঠানে সময় দিতে গিয়ে নিজ বিভাগের কাজগুলো শেষ করতে পারে না এই শিক্ষকরা। এ ছাড়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের চলমান কাজ থমকে আছে শিক্ষকদের এসব ভূ-অভ্যন্তরীণ রাজনীতির কোন্দলে। শিক্ষক নেতাদের পাঠদানে অবহেলা বেড়ে চলছে দিনের পর দিন। শিক্ষক রাজনীতির নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়েও। শিক্ষকদের রাজনীতির কারণে বিঘিœত হচ্ছে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্যানেল ভিত্তিক শিক্ষক রাজনীতিতে আওয়ামী শিক্ষকদের দুটি গ্রুপ ও বিএনপি-জামাতপন্থি শিক্ষকদের দুটি গ্রুপ সক্রিয় রয়েছে। মতাদর্শ সরাসরি প্রকাশ করে শিক্ষক রাজনীতিতে সক্রিয় থাকার সুযোগ না থাকলেও অন্তর্কোন্দলের জেরে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তচিন্তা, জাতীয়তাবাদ ও ধর্মীয় মূল্যবোধ শব্দ ব্যবহার করে শিক্ষক রাজনীতিতে অংশ নিয়ে আসছেন এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। তবে শিক্ষক রাজনীতিতে সক্রিয় থাকার কারণে এর সরাসরি প্রভাব পড়ে ক্লাস-পরীক্ষা ও খাতা মূল্যায়নে। বিশ্ববিদ্যালয়ে নানা সময়ে বিশৃঙ্খলার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল শিক্ষক রাজনীতি। এসব শিক্ষকদের অধিকাংশই ঠিক সময়ে ক্লাস নেন না। কোর্স ও ক্রেডিট অনুসারে নির্দিষ্ট সংখ্যক ক্লাস নেওয়ার কথা থাকলেও ব্যস্ততার কারণে স্বল্পসংখ্যক ক্লাস নিয়ে কোর্স শেষ করেন এসব শিক্ষক। এতে সেশনজটেরও সৃষ্টি হয়। বিভাগে শিক্ষকদের অন্তর্কোন্দলের কারণে শিক্ষার্থীরা ফলাফলে যথাযথ মূল্যায়ন পান না।

অভিযোগ রয়েছে- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান দ্বন্দ্ব এবং সমালোচনার মূল কেন্দ্রে রয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার। দায়িত্ব পাওয়ার তিন বছরেও সিন্ডিকেটে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচন না দিতে পারা, একাধিক নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, ক্যাম্পাসে শৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যর্থতাসহ বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। তবে গত ১২ ও ১৩ মার্চ প্রক্টরসহ প্রশাসনের ২৩ পদের ১৯ জন শিক্ষক পদত্যাগ করেন। যাদের উপাচার্য ‘ঘরের শত্রু বিভীষণ’ উল্লেখ করেন। ভাগবাঁটোয়ারা, লেনদেন কিংবা স্বার্থের দ্বন্দ্বে তাঁরা পদত্যাগ করেন বলে জানা গেছে। তবে এ বিষয়ে উপাচার্য ও প্রক্টর পরস্পরবিরোধী মন্তব্য দিয়েছেন।

শিক্ষক রাজনীতিতে অতিরিক্ত সংশ্লিষ্টতার কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কতিপয় শিক্ষকের বিরুদ্ধে পাঠদান কার্যক্রমে অনীহার অভিযোগ আছে। সেমিস্টারের নির্ধারিত ক্লাস গ্রহণে অনীহা, সময়মতো পরীক্ষা খাতা না দেখা, গবেষণা-শিক্ষার্থীদের সময় না দেওয়াসহ আরও বেশকিছু অভিযোগ আছে। শিক্ষক রাজনীতিতে অতিরিক্ত সক্রিয় থাকার কারণে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের প্রভাবশালী কয়েকজন শিক্ষক নির্ধারিত ক্লাসের চেয়ে কম ক্লাস নেন বলে অভিযোগ রয়েছে। শিক্ষকদের অন্তর্দ্বন্দ্ব ও রাজনীতিতে ধুঁকছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। এসব দ্বন্দ্বের অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার হয় শিক্ষার্থীরা। স্বার্থসিদ্ধির জন্য শিক্ষকেরা একে অন্যের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের লেলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এতে শেষমেশ বলির পাঁঠা হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাক্সিক্ষত শিক্ষা ও গবেষণা ব্যাহত হচ্ছে। একই সঙ্গে কাক্সিক্ষত মানব সম্পদ তৈরিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আবদুস সোবহানের আমলে শিক্ষকদের মধ্যে এই দ্বন্দ্ব তুঙ্গে ছিল। যার রেশ এখনো বহন করছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। নিয়োগ নীতিমালা শিথিল করে স্বজনদের চাকরি দেওয়াকে কেন্দ্র করেই এই দ্বন্দ্বের সূত্রপাত। ফলে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শিক্ষকদের আদর্শিক অবস্থান থাকবে। তারা রাজনীতি সচেতন হবেন এটাও স্বাভাবিক। কিন্তু ইদানীং শিক্ষকদের রাজনীতিতে বেশি জড়িয়ে পড়তে দেখা যায়। এর কারণে পাঠদানে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে, ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। শিক্ষকরা রাজনীতিতেও সম্পৃক্ত হতে পারেন কিন্তু এরও একটি পর্যায় থাকতে হবে, এর জন্য যেন শিক্ষার পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের মধ্যে অন্তর্কোন্দল লক্ষ্য করা যায়, এটি কাম্য নয়। পাঠদানে অবহেলা করে, গবেষণা বাদ দিয়ে কেউ শুধু রাজনীতি করবেন এটি মেনে নেওয়া যায় না। শিক্ষকরা রাজনীতি সচেতন হয়ে দেশের জন্য কাজ করবেন। কিন্তু রাজনীতি করতে গিয়ে তাদের পাঠদান, গবেষণা গৌণ হয়ে যায়- এসব কাম্য নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নগদের সাবেক এমডিসহ ১৩ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ
নগদের সাবেক এমডিসহ ১৩ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
তারিক সিদ্দিকের মেয়ের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ২২ বছরের সর্বনিম্ন
বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ২২ বছরের সর্বনিম্ন
শিক্ষার্থী ভিসায় এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
শিক্ষার্থী ভিসায় এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
একীভূতের পক্ষে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক
একীভূতের পক্ষে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক
নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
ষষ্ঠবারের মতো রাকসুর তফসিল পরিবর্তন
ষষ্ঠবারের মতো রাকসুর তফসিল পরিবর্তন
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ট্রেজারি ভবন ব্যাংকে তালা রেলপথ অবরোধ
ট্রেজারি ভবন ব্যাংকে তালা রেলপথ অবরোধ
আইন লঙ্ঘনে বাধা দেওয়ায় দুই পুলিশকে মারধর
আইন লঙ্ঘনে বাধা দেওয়ায় দুই পুলিশকে মারধর
সর্বশেষ খবর
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু
বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০
সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু
যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড
সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’
‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা