শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ভাতায় যত দুর্নীতি

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ভাতায় যত দুর্নীতি

সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের আওতায় সরকার দেশের বয়স্ক জনগোষ্ঠী, বিধবা নারী ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে প্রতি বছর বাজেটে অর্থ বরাদ্দ রাখলেও এর সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন উপকারভোগী। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সাম্প্রতিক অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে এসব ভাতা প্রদানের ক্ষেত্রে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ। দেশের বিভিন্ন জেলার প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্যে জানা যায়, প্রতি মাসে সরকারের বরাদ্দকৃত বয়স্ক, বিধবা, মাতৃত্বকালীন ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ভাতা পাওয়ার জন্য দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। এ জন্য তাদের বাধ্য হয়ে দিতে হচ্ছে ঘুষ। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা টাকার বিনিময়ে পছন্দের লোকদের ভাতা কার্ড দিচ্ছেন। ভাতার অনলাইন আবেদনের জন্য ভাতাভোগীর কাছ থেকে আদায় হচ্ছে অতিরিক্ত অর্থ। একজন বিধবাকে মৃত দেখিয়ে তার ভাতা কার্ড বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, ভাতার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তিতে দিতে হচ্ছে অবৈধ অর্থ। এ অবস্থায় বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্বজনপ্রীতির কারণে ভাতার প্রকৃত উপকারভোগীরা আর্থিক সহায়তা থেকে বঞ্চিত হয়ে দুর্বিষহ জীবন-যাপন করছেন। সরকারকে এ জন্য স্থানীয় প্রশাসনকে তৎপর করতে হবে। প্রশাসনের একাংশ এই অনৈতিক কাজের সঙ্গে জড়িত। যারা এ ধরনের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত তাদের পরিচয় ও অবস্থানের ঊর্ধ্বে থেকে জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিভিন্ন গণমাধ্যমে পাওয়া তথ্যে জানতে পারছি সরকার নির্ধারিত ভাতাভোগীরা এর আংশিক সুফল পাচ্ছেন। পর্যাপ্ত সুবিধা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে ভাতাভোগীদের তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম। বিশেষ করে স্থানীয়, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক প্রভাবশালী মহলের মানসিকতা হচ্ছে তারা এ ধরনের কর্মসূচিকে নিজেদের সুবিধা অর্জনের উপায় হিসেবে দেখতে চান। এতে তারা অনেকটা বলপূর্বক এই কর্মসূচির অংশীদার হন। এতে এসব ভাতা যাদের জন্য নির্ধারিত তাদের অনেকেই এর সুফল পাচ্ছেন না। বাধ্য হয়ে সুবিধা পেতে অনেক ভাতাভোগী অনৈতিক লেনদেনে জড়িয়ে পড়ছেন। স্থানীয় যে প্রভাবশালীরা এই অনৈতিক কাজে জড়িত তাদের এ জন্য কোনো জবাবদিহির মধ্যে পড়তে হয় না। তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকেন। এর ফলে এই কর্মসূচি থেকে সরকারের যে মহৎ উদ্দেশ্য তা বাস্তবায়নে বড় ধরনের অন্তরায় সৃষ্টি হচ্ছে। এতে জনগণের অর্থেরও অপচয় হচ্ছে। জনগণের টাকার সুফল নিচ্ছে এক ধরনের সুবিধাভোগী ও স্বার্থান্বেষী মহল।’ বর্তমানে সরকার সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের আওতায় ৫৮ লাখ ১ হাজার নারী-পুরুষকে বয়স্ক ভাতা দিচ্ছে। চলতি বাজেটে এই ভাতা ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৬০০ টাকা করা হয়েছে। এ ছাড়া ২৫ লাখ ৭৫ হাজার বিধবা মাসে ৫৫০ টাকা করে ভাতা পাচ্ছেন। এখন মোট ২৯ লাখ প্রতিবন্ধী মাসে ৮৫০ টাকা করে ভাতা পাচ্ছেন। আর  মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচির উপকারভোগীর সংখ্যা ১৩ লাখ ৪ হাজার।

ভাতার অনিয়ম নিয়ে সিপিডির জরিপ : দেশের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির ঘাটতি নিরূপণ এবং এর কার্যকারিতা বৃদ্ধির বিষয়ে চলতি বছর ৩০ এপ্রিল একটি জরিপের ফলাফল উপস্থাপন করা হয়। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) ও ব্র্যাক সেন্টার ইন ক্রিশ্চিয়ান এইডের এই জরিপ থেকে জানা যায়, বয়স্ক ভাতার কার্ড পেতে সংশ্লিষ্টদের গড়ে ২ হাজার ৬৫৩ টাকা ঘুষ দিতে হয়। এতে ৫০০ থেকে শুরু করে ৬ হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুষ লেনদেন হয়। অনেকে যোগ্য হলেও ঘুষ দিতে না পারায় ভাতা পান না। বয়স্ক ও বিধবা ভাতার টাকা প্রতারকরা ভুয়া পরিচয়ে হাতিয়ে নেয়। সামাজিক সুরক্ষার প্রয়োজন আছে এমন ব্যক্তিদের খুঁজে বের করার ব্যর্থতা ও প্রশাসনিক দুর্বলতার কারণে এমন হচ্ছে। এতে আরও উল্লেখ করা হয়, সামাজিক সুরক্ষাবলয়ের আওতায় আসার যোগ্য ৩৩ লাখ বয়স্ক ও ২৫ লাখ বিধবা নারী এখনো সুবিধা পাচ্ছেন না। উপকারভোগী নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইউপি মেম্বার-চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের পক্ষপাত ও দুর্নীতির কারণে এমন হচ্ছে। অযোগ্যদের ভাতা দেওয়া বন্ধ করা হলে প্রকৃত যোগ্য ৪৫ শতাংশ ব্যক্তিকে এর আওতায় আনা সম্ভব।

পছন্দের লোককে কার্ড : অনুসন্ধানে জানা যায়, বগুড়ার বিভিন্ন উপজেলায় অসহায় বিধবাদের কার্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কিছু ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের পছন্দের লোকদের এ কার্ড দিতে গিয়ে অনিয়ম করা হচ্ছে। কখনো কখনো টাকার বিনিময়ে কার্ড করে দেওয়া হচ্ছে। জানা যায়, সরকার দেশের অবহেলিত, অসহায় নারী ও জনগোষ্ঠীর মান উন্নয়নে বিভিন্ন সহযোগিতা প্রদান করে থাকে। বগুড়ার ধুনট উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড মথুরাপুর গ্রামের বিধবা আয়শার বিধবা ভাতার কার্ড ছিল। সেই সরকারি সহায়তার টাকায় আয়শা কোনোমতে জীবন-যাপন করলেও অর্থের লোভে ভুক্তভোগীকে মৃত বানিয়ে সেই কার্ডটি বিক্রি করে দিয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ জেমস মল্লিক। বিধবা আয়শা খাতুন বলেন, ‘স্থানীয় এক ভাতিজার মাধ্যমে একটি বিধবা ভাতার কার্ড করেছিলাম। সরকারি সহায়তায় কোনোরকমে বেঁচে ছিলাম। কিন্তু আমি বেঁচে থাকলেও আমাকে মৃত বানিয়ে আরেকজনের কাছে আমার বিধবা ভাতার কার্ডটি বিক্রি করে দিয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান।’

বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলার ২ নম্বর চামরুল ইউনিয়নে তালিকায় স্থান পাওয়া একই গ্রামের মৃত আফজাল হোসেনের স্ত্রী শোরেফা বিবি জানান, ‘স্বামীর মৃত্যুর পর ১০ বছরে দুই মেয়ে নিয়ে অন্যের বাড়িতে কাজ করে জীবন চালানো কঠিন ছিল। ভাতার জন্য দালালদের ৫ হাজার টাকা দিতে না পেরে কোনো কার্ড পাইনি। অথচ জানতে পারি আমার নামে দুটি ভিজিএফ ও ভিজিডি কার্ড রয়েছে।’ কার্ড না পাওয়া উপকারভোগীরা বলছেন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান-মেম্বাররা মিলে এসব করছেন। গরিবদের নামে কার্ড দেওয়া হয়েছে ঠিকই কিন্তু ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান-মেম্বারদের যোগসাজশে ওই কার্ডগুলো কার্ডধারীদের না জানিয়ে তাদের হাতে রাখা হয়েছে।

অনলাইন আবেদনে অতিরিক্ত টাকা আদায় : ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডুতে মা ও শিশু সহায়তা ভাতার অনলাইন আবেদনে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের অভিযোগে দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছে। ২২ আগস্ট সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুস্মিতা সাহা দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদে তদন্তে গিয়ে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় চেয়ারম্যান আবুল কালামকে এ আদেশ দেন। জানা যায়, দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ‘মা ও শিশু সহায়তা’ (মাতৃত্বকালীন ভাতা) কার্ডের অনলাইন আবেদনে সরকার-নির্ধারিত ফি ৪০ টাকার পরিবর্তে জনপ্রতি অতিরিক্ত ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা করে আদায় করা হয়। ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদের নির্দেশে ওই ইউনিয়নের ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা ইস্র্রাফিল হুসাইন এ টাকা আদায় করেন। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। পরে বিষয়টি উপজেলা প্রশাসন যাচাই-বাছাই করে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় চেয়ারম্যান আবুল কালামকে কারণ দর্শানোর নোটিস দেয়। অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘কারণ দর্শানোর নোটিসের ব্যাপারে আমার কিছু জানা নেই।’ তবে উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা মুন্সি ফিরোজা খাতুন জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে চেয়ারম্যানের উপস্থিতিতে তাকে শোকজের নোটিস দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুস্মিতা সাহা জানান, দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ করেন একাধিক ভুক্তভোগী। এরপর তাকে কারণ দর্শানোর জন্য চিঠি দেওয়া হয়।

জীবিত স্বামীকে মৃত দেখানো হচ্ছে : লালমনিরহাটের সামাজিক নিরাপত্তাবেষ্টনীর বিশেষ বরাদ্দের বয়স্ক, বিধবা ও প্রতিবন্ধী ভাতার বই জমা দেওয়ার সময় অফিসের খরচের কথা বলে টাকা নেওয়ার অভিযোগ নিত্যদিনের ঘটনা। ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সামাজিক নিরাপত্তাবেষ্টনীর ভাতাভোগীর তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত হতে ৫০০ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত গুনতে হচ্ছে। টাকা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় অতিদরিদ্র বৃদ্ধ-বৃদ্ধা ও বিধবারা এ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। আবার টাকার বিনিময়ে জীবিত স্বামীকে মৃত দেখিয়ে বিধবা ভাতা এবং মৃত ব্যক্তিকেও ভাতার জন্য মনোনীত করা হয়েছে। অনিয়মের দিক থেকে জেলার মহিষখোঁচা, খুনিয়াগাছ ইউনিয়ন রয়েছে শীর্ষে। মহিষখোঁচা ইউনিয়নে জনপ্রতিনিধিরা টাকার বিনিময়ে ও আত্মীয়স্বজনের তালিকা প্রণয়ন করেছেন বলে ভুক্তভোগীদের কাছে অভিযোগ পাওয়া যায়।

অন্যদিকে টাকার বিনিময়ে জীবিত স্বামীকে মৃত দেখিয়ে রাবেয়া বেগমকে বিধবা ভাতার জন্য মনোনীত করারও ঘটনা ঘটেছে। শুধু রাবেয়া নন, ওই ইউনিয়নের বিধবা ভাতা তালিকার ১ নম্বর ওয়ার্ডের তারামিনা বেগম, ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ওশনা বেগম, জাহানুর বেগম, ছকিনা বেগমকে বিধবা বলা হলেও তারা স্বামীসহ এক ঘরেই বসবাস করছেন। ৯ নম্বর ওয়ার্ডের হাছমা বেগম ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাচ্চা বুড়ির নামে বিধবা ভাতা এবং তাদের স্বামীর নামে রয়েছে বয়স্ক ভাতা। এতেই শেষ নয়, বেশ কিছু মৃত ব্যক্তির নামও রয়েছে বয়স্ক ভাতার তালিকায়। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মহিষখোঁচা ইউপি চেয়ারম্যান মোসাদ্দেক হোসেন চৌধুরী। আদিতমারীর ইউএনও জি আর সারোয়ার বলেন, অভিযোগ তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এমন চিত্র শুধু মহিষখোঁচা ইউনিয়নেই নয়, জেলার ৪৫টি ইউনিয়নের অধিকাংশেই ঘটছে নানা অনিয়ম।

ঘুষ না দিলে মেলে না ভাতার কার্ড ও অর্থ : চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুরে সমাজসেবা অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ভাতার কার্ড ও অর্থ প্রদানে ঘুষ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। জানা যায়, গোমস্তাপুর উপজেলা সমাজসেবা অফিসের ইউনিয়ন সমাজকর্মী শাহনাজ খাতুন, শফিকুল ইসলাম ও অফিস সহায়ক আতিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে বয়স্ক, বিধবা ও প্রতিবন্ধী ভাতার কার্ড করে দেওয়ার জন্য টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। অন্যদিকে রহনপুর ইউনিয়নের সমাজকর্মী শাহনাজ খাতুন ভাতাভোগীদের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার সময় হাতেনাতে ধরা পড়েন। পরে ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান টাকা ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করেন। এ ছাড়া নানাজনকে কার্ড করে দেওয়ার কথা বলে বিভিন্ন ভুয়া রসিদ দিয়ে টাকা নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে ভারপ্রাপ্ত ফিল্ড সুপারভাইজার শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে। গোমস্তাপুর উপজেলার নয়াদিয়াড়ী গ্রামের প্রতিবন্ধী ভাতাভোগী সুলতানা খাতুন বলেন, তিনি প্রতিবন্ধী ভাতার কার্ড করার জন্য সমাজসেবা অফিসে গেলে তার কাছ থেকে দেড় হাজার টাকা নেন আতিকুল। টাকা দেওয়ার দেড় বছর পর তার ভাতা কার্ডটি চালু হয়। অন্যদিকে গোমস্তাপুর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মো. নুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে মৃত ভাতাভোগীদের নমিনিদের সম্পূর্ণ অর্থ না দিয়ে এজেন্ট ব্যাংকিং-সংশ্লিষ্টদের সহায়তায় অবশিষ্ট টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এ প্রসঙ্গে গোমস্তাপুর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার নুরুল ইসলাম বলেন, ‘একজন ভাতাভোগী মারা যাওয়ার পর তার নমিনি তিন মাসের ভাতা পাবেন। এ ছাড়া ভাতাভোগীর অ্যাকাউন্টে যদি আগের কিছু টাকা থেকে থাকে তাহলে সেই টাকাও নমিনি পাবেন। তবে আমি অন্ধের মতো তাদের টাকা দিয়ে থাকি। এ ক্ষেত্রে কম-বেশি হয়।’ এ ব্যাপারে গোমস্তাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসমা খাতুন বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে।

[প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক বগুড়া আবদুর রহমান টুলু, চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি মো. রফিকুল আলম, লালমনিরহাট প্রতিনিধি রেজাউল করিম মানিক ও ঝিনাইদহ প্রতিনিধি শেখ রুহুল আমিন]

এই বিভাগের আরও খবর
আগস্টে দেশে বেড়েছে ভুয়া তথ্য ও গুজব
আগস্টে দেশে বেড়েছে ভুয়া তথ্য ও গুজব
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
জামায়াত আমিরের সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও বাড়ল
কক্সবাজারে উচ্ছেদ আতঙ্ক, বিক্ষোভ স্থানীয়দের
কক্সবাজারে উচ্ছেদ আতঙ্ক, বিক্ষোভ স্থানীয়দের
সমুদ্রগামী জাহাজ আমদানিতে মূসক অব্যাহতি
সমুদ্রগামী জাহাজ আমদানিতে মূসক অব্যাহতি
পেটে ঢুকে পিঠ দিয়ে গুলি বেরিয়ে যায়
পেটে ঢুকে পিঠ দিয়ে গুলি বেরিয়ে যায়
লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ
বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল
ডেঙ্গুতে মৌসুমে এক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু
ডেঙ্গুতে মৌসুমে এক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু
হরতালে অচল বাগেরহাট ফরিদপুরে অবরোধ
হরতালে অচল বাগেরহাট ফরিদপুরে অবরোধ
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়িতে তরুণ শিল্পীদের নিয়ে আর্ট ক্যাম্পের সূচনা
খাগড়াছড়িতে তরুণ শিল্পীদের নিয়ে আর্ট ক্যাম্পের সূচনা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্থানীয় কৃষকদের অনুপ্রেরণার উৎস রমজান আলী
সোনারগাঁয়ে স্থানীয় কৃষকদের অনুপ্রেরণার উৎস রমজান আলী

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

খানাখন্দে ভরা বগুড়া পৌরসভা সড়ক
খানাখন্দে ভরা বগুড়া পৌরসভা সড়ক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
চট্টগ্রামে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডাকসু নির্বাচনের ফল মিলেছে পূর্বের জরিপের সঙ্গে
ডাকসু নির্বাচনের ফল মিলেছে পূর্বের জরিপের সঙ্গে

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁতার প্রশিক্ষণ
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁতার প্রশিক্ষণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের সুয়ালকের ইটভাটা থেকে অপহৃত ২ শ্রমিক মুক্ত
বান্দরবানের সুয়ালকের ইটভাটা থেকে অপহৃত ২ শ্রমিক মুক্ত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৮০৯
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৮০৯

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু
সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু
সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আট মাসে দিনাজপুরের এক উপজেলাতেই শতাধিক আত্মহত্যা, নেপথ্যে কী?
আট মাসে দিনাজপুরের এক উপজেলাতেই শতাধিক আত্মহত্যা, নেপথ্যে কী?

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের অর্থনীতি শক্তিশালী করতে চীনে রফতানি বাড়ানো জরুরি : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশের অর্থনীতি শক্তিশালী করতে চীনে রফতানি বাড়ানো জরুরি : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে তিন মাদক কারবারি আটক
সিলেটে তিন মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বেনাপোল সীমান্তে ভারতে যাওয়ার সময় চার নারী-পুরুষ আটক
বেনাপোল সীমান্তে ভারতে যাওয়ার সময় চার নারী-পুরুষ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে প্রাইভেট কার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দোকানে ধাক্কা, নিহত ১
সিরাজগঞ্জে প্রাইভেট কার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দোকানে ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন শাহরুখ খান
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন শাহরুখ খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজশাহীতে অজ্ঞাত বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে অজ্ঞাত বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টরন্টোতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মতবিনিময়
টরন্টোতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের রোষানলে পরিবারসহ জন্মভূমি ছাড়লেন জোকোভিচ, দাবি রিপোর্টে
সরকারের রোষানলে পরিবারসহ জন্মভূমি ছাড়লেন জোকোভিচ, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপগঞ্জে মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ
রূপগঞ্জে মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬
ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব কাজী মিরাজ আর নেই
সাবেক সচিব কাজী মিরাজ আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিপদে কপিল শর্মা
ফের বিপদে কপিল শর্মা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু
নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ
আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের
সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ
সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’
আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’

শোবিজ

বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধে অচল রাজধানী
অবরোধে অচল রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী
উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় জয়ে শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে শুরু বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম