শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

ঝুলছে ৪২ লাখ মামলা

আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
ঝুলছে ৪২ লাখ মামলা

সরকার ও বিচার বিভাগের বিভিন্ন কার্যকর উদ্যোগের ফলে আদালতগুলোতে সাম্প্রতিক সময়ে মামলা নিষ্পত্তির হার বেড়েছে। তবে এর পরেও কমছে না মামলাজট। এরই মধ্যে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৪২ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। দীর্ঘদিনেও মামলার বিচারকাজ শেষ না হওয়ায় বিচারপ্রার্থীদের সময় ও অর্থ দুটোই নষ্ট হচ্ছে। দীর্ঘসূত্রতার কারণে ন্যায়বিচার বঞ্চিত হওয়ার শঙ্কা তো রয়েছেই। আর অতিরিক্ত মামলার চাপে হিমশিত খেতে হচ্ছে বিচারক ও আদালত সংশ্লিষ্টদের।

আইনজ্ঞরা বলছেন, বিচারক স্বল্পতার পাশাপাশি আইনের ত্রুটি, সাক্ষী হাজির না হওয়াই মামলাজটের অন্যতম কারণ। এসব সমস্যা দ্রুত দূর করতে পারলেই কমবে মামলাজট। এদিকে মামলাজট নিরসনে সরকার বেশ কিছু কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছে উল্লেখ করে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, এর সুফল শিগগিরই মিলবে।

সুপ্রিম কোর্টের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ৩১ মার্চ পর্যন্ত দেশের সব আদালত ও ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৪২ লাখ ৮ হাজার ৯৮৭টি। এসব মামলার মধ্যে তদন্তাধীন অবস্থায় রয়েছে ১ লাখ ৫৮ হাজার ৫৮ মামলা। এরমধ্যে উচ্চ আদালতের দুই বিভাগে (আপিল বিভাগ ও হাই কোর্ট) ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৩১৭ এবং অধস্তন আদালতে ৩৬ লাখ ৭০ হাজার ৬৭০টি মামলা বিচারাধীন রয়েছে।

পরিসংখ্যান বলছে, ১৩ হাজার ৪৪২টি দেওয়ানি, ৭ হাজার ৫৯৪টি ফৌজদারি ও আদালত অবমাননার ১৪৮টিসহ আপিল বিভাগে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ২১ হাজার ১৮৪টি। অন্যদিকে হাই কোর্ট বিভাগে মোট বিচারাধীন মামলা পাঁচ লাখ ১৭ হাজার ১৩৩টি। এর মধ্যে ৯১ হাজার ৬৩৮টি দেওয়ানী, তিন লাখ তিন হাজার ৮৬৩টি ফৌজদারী এবং রিট ও আদিম মিলিয়ে আরও এক লাখ ২১ হাজার ৬৩২টি মামলা বিচারাধীন আছে।

সুপ্রিম কোর্টের পরিসংখ্যান বলছে, ৬৪ জেলার অধস্তন আদালতে বিচারাধীন মামলা গুলোর মধ্যে ১৬ লাখ ৮৯ হাজার ২৪০টি দেওয়ানী এবং ২৩ লাখ ৯৭ হাজার ৯৬৭টি ফৌজদারী অপরাধের মামলা। এই মামলা গুলোর মধ্যে আবার সাত লাখ ৮১ হাজার ৯৫৬টি মামলা ঝুলছে পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে। এর মধ্যে চার লাখ ৬৭ হাজার ৮৯০টি দেওয়ানী এবং তিন লাখ ১৪ হাজার ৬৬টি ফৌজদারী অপরাধের মামলা। আর অধস্তন আদালতে বিচারাধীন মামলা গুলোর মধ্যে অনুসন্ধান ও তদন্তাধীন রয়েছে এক লাখ ৫৮ হাজার ৫৮টি মামলা। জানা গেছে, বিদায়ী প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী মামলাজট নিরসনে বেশ কিছু কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। এরফলে মামলা নিষ্পত্তির হার বেড়েছে। তার নেওয়া উদ্যোগ গুলোর মধ্যে আট বিভাগের মামলা তদারকিতে হাই কোর্টের আটজন বিচারপতিকে প্রধান করে আটটি মনিটরিং সেল গঠন, উচ্চ আদালতে পুরনো মামলা নিষ্পত্তির জন্য মাঝে মাঝেই বিশেষ বেঞ্চ গঠন ছিল অন্যতম। এদিকে বর্তমান প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান দায়িত্ব গ্রহণের দিন থেকেই মামলাজটকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছেন। এ জন্য নিজের পূর্বসূরীর নেওয়া কার্যকর পদক্ষেপ গুলোর ধারাবাহিকতা বজায় রাখার ঘোষণাও দিয়েছেন তিনি।

শিগগিরই জট কমবে আশা আইনমন্ত্রীর: মামলাজটের বিষয়ে জানতে চাইলে আইন বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মামলাজট নিরসনে আমরা বেশ কিছু কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। তবে আমাদের এসব কাজকে আটকে দিয়েছে করোনা মহামারী। তিনি বলেন, করোনাকালে অপরাধ কমেনি, কিন্তু শুনানি হয়ে মামলা নিষ্পত্তি হওয়া বন্ধই ছিল। ওই সময় আমরা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আদালত কর্তৃক তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার আইন করে মামলার অন্তবর্তীকালীন বিভিন্ন বিষয়, যেমন- জামিন ও স্থগিতাদেশ সংক্রান্ত আবেদন নিষ্পত্তি করেছি। প্রায় এক বছর এজলাসে বসতে পারেননি বিচারকরা। বাসায় থেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমে শুধু অন্তবর্তীকালীন বিষয় নিষ্পত্তি করেছেন। এসব কারণে মামলার সংখ্যা বেড়েছে। তিনি আরও বলেন, করোনার প্রভাব কমে যাওয়ার পর যখন সশরীরে আদালতের কার্যক্রম শুরু হয়, তখন সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শ করে আমরা কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। এর মধ্যে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত মামলার বিচার করা এবং দুপুরের পর থেকে জামিন ও অন্যান্য আবেদনের শুনানি করা। আমরা ছোট মামলা গুলো আদালতের বাইরে নিষ্পত্তির জন্য উৎসাহিত করছি। এইসব কারণে কিন্তু মামলা নিষ্পত্তি কিছুটা বেড়েছে। আইনমন্ত্রী বলেন, জনসংখ্যার তুলনায় আমাদের বিচারকের আনুপাতিক হার কম। তবে এটা আগে আরও অনেক কম ছিল। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিচারক নিয়োগ বৃদ্ধি করেছে। আমি আমার দুই মেয়াদে প্রায় ৮০০ বিচারক নিয়োগ দিতে পেরেছি। মন্ত্রী বলেন, এছাড়াও নতুন নতুন ভবন করে এজলাস সংকট দূর করছি। বিচারকদের উন্নত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে পেরেছি। বিচারক ও বিচার সংশ্লিষ্টদের উন্নত প্রশিক্ষণের জন্য আমরা জুডিশিয়াল একাডেমী প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু করেছি। যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তার সুফল হিসেবে মামলাজট কমার যে চিত্র, তা খুব শিগগিরই দেখা যাবে বলে মনে করেন আইনমন্ত্রী।

কীভাবে হবে মামলাজট দূর : ৪২ লাখের বেশি মামলার জট দেশের বিচার বিভাগের জন্য বিষফোঁড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাহাড়সহ এ মামলার জট নিরসনের কিছু পথ দেখিয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ও সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবীরা। জানতে চাইলে আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিচারপ্রার্থীরা দ্রুততম সময়ে ন্যায়বিচার চান। তবে আমাদের আদালতের পক্ষে মানুষের সেই আশা পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না। বিচারপ্রার্থীদের জন্য একটি দুর্ভোগের নাম ‘মামলাজট’। তিনি বলেন, এই দুর্ভোগের হাত থেকে রেহাই পেতে এখন সাধারণ মানুষের উচিত যতদূর সম্ভব মামলা না করা। মামলার পরিবর্তে বিকল্প বিরোধ পদ্ধতিতে (এডিআর) সকল ঝামেলা নিষ্পত্তি করলে একদিকে আদালতে যেমন মামলার চাপ কমবে, ঠিক একই ভাবে বিচারপ্রার্থীদের সময় ও অর্থ দুটোই বাঁচবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। সাবেক আইনমন্ত্রী সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মামলার জট যেভাবে বাড়ছে, তাতে আইনের শাসন সুপ্রতিষ্ঠিত হচ্ছে বলে আমার মনে হয় না।’ তিনি বলেন, ‘মামলার জট দ্রুত নিষ্পত্তিতে এখন আর হালকা করে ভাবার সময় নেই। দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে সেসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে হবে। টাইম ফ্রেম করে বিচারকদের মামলা নিষ্পত্তির টার্গেট দিতে হবে। আমার মনে হয় ইচ্ছে করলে এটা করা সম্ভব।’ এ ছাড়া নতুন মামলা রুজু ঠেকাতে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির (এডিআর) ওপরও গুরুত্বারোপ করেছেন তিনি। সাবেক এই আইনমন্ত্রী বলেন, এডিআর দুভাবে করা যায়। মামলা দায়েরের আগেও করা যায়, আবার দায়েরের পরেও করা যায়। দুই পক্ষ যদি সম্মত থাকে, দেওয়ানি মামলার পাশাপাশি ফৌজদারি মামলাও এডিআর পদ্ধতি প্রয়োগ করে দ্রুত নিষ্পত্তি করতে হবে। যে কোনোভাবে মামলার জট কমানোর লক্ষ্য নিয়ে কাজ করতে পারলেই এই ‘অভিশাপ’ থেকে মুক্তি সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাগ্‌বিতণ্ডা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি
বাগ্‌বিতণ্ডা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি
এক বছরে ৩০ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্সের মাইলফলক
এক বছরে ৩০ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্সের মাইলফলক
ভারতে আরও ৯ পণ্যে নিষেধাজ্ঞা উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
ভারতে আরও ৯ পণ্যে নিষেধাজ্ঞা উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
ধুলায় দূষণ বাতাসে রাজধানী
ধুলায় দূষণ বাতাসে রাজধানী
কর্মস্থল থেকে উধাও ১৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও ১৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
রাজধানীতে পানির ট্যাংকি বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৪
রাজধানীতে পানির ট্যাংকি বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৪
ভ্যান চুরি নিয়ে সংঘর্ষ, ৫৬ জন হাসপাতালে ভর্তি
ভ্যান চুরি নিয়ে সংঘর্ষ, ৫৬ জন হাসপাতালে ভর্তি
ভারতে সমাজতন্ত্র ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দেওয়ার দাবি
ভারতে সমাজতন্ত্র ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দেওয়ার দাবি
করোনায় আরও ১৩ জন আক্রান্ত
করোনায় আরও ১৩ জন আক্রান্ত
বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
ক্যান্টিন পরিচালনা নিয়ে মারামারির পর প্রতিবাদ বিক্ষোভ
ক্যান্টিন পরিচালনা নিয়ে মারামারির পর প্রতিবাদ বিক্ষোভ
সর্বশেষ খবর
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজা মওকুফ হওয়ায় মুক্তি পেলেন যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া ১৩ আসামি
সাজা মওকুফ হওয়ায় মুক্তি পেলেন যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া ১৩ আসামি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের পর বরখাস্ত বতাফোগো কোচ
ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের পর বরখাস্ত বতাফোগো কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার থেকে আমদানি-রফতানির সব সনদ অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলক
মঙ্গলবার থেকে আমদানি-রফতানির সব সনদ অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানে প্লাস্টিকের বোতল দিলেই মিলবে হাজারো রুপি
পাকিস্তানে প্লাস্টিকের বোতল দিলেই মিলবে হাজারো রুপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জনগণের ভাষা বুঝতে পেরে দ্রুত সময়ে নির্বাচনের ঘোষণা সরকার’
‌‘জনগণের ভাষা বুঝতে পেরে দ্রুত সময়ে নির্বাচনের ঘোষণা সরকার’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সমুদ্রতীরবর্তী ক্যাফেতে ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২০
গাজার সমুদ্রতীরবর্তী ক্যাফেতে ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: নারী দেহের নীরব ঘাতক
ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: নারী দেহের নীরব ঘাতক

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গাইবান্ধায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের যাত্রা শুরু
গাইবান্ধায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে দুশ্চিন্তায় চরাঞ্চলের প্রসূতিরা
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে দুশ্চিন্তায় চরাঞ্চলের প্রসূতিরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বল্লামুখা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব, অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয়দের
বল্লামুখা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব, অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয়দের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে গ্রেফতার ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক
মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে গ্রেফতার ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও পরিচিতি সভা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও পরিচিতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ
ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম