শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ফল ফসলে জেগে উঠেছে সম্ভাবনার পাহাড়

শিমুল মাহমুদ, পার্বত্যাঞ্চল থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ফল ফসলে জেগে উঠেছে সম্ভাবনার পাহাড়

খাগড়াছড়ির গুঁইমারা বাজারে ২৮ নভেম্বর সকালে পাহাড়ি ফল-ফসলের বিশাল আড়ত দেখে মনে হলো, এ যেন আরেক কারওয়ান বাজার। জায়গায় জায়গায় কলার কাদির বিশাল স্তূপ। পাকা কলা, কাঁচা (তরকারির) কলা। আনারস, পেঁপের বড় বড় স্তূপ। রয়েছে নানা রকমের সবজি। পাহাড়ি অঞ্চল থেকে কৃষকরা নিয়ে এসেছেন এই পাইকারি বাজারে। তিন পার্বত্য জেলার উন্নয়নে বিস্তৃত সড়ক নেটওয়ার্ক গড়ে তোলায় কৃষকরা এখন তাদের উৎপাদিত ফল-ফসলের ভালো দাম পাচ্ছেন। ফলে, এক সময়ের জুমনির্ভর কৃষি ব্যবস্থা পাল্টে উচ্চমূল্যের ফল-ফসলে মনোযোগী হচ্ছেন পাহাড়ের কৃষক। গড়ে উঠেছে মিশ্র ফল বাগান। ব্যাপক হারে চাষ হচ্ছে কাজুবাদাম। গড়ে উঠেছে কাজু প্রক্রিয়াজাত প্লান্ট। পার্বত্য শান্তিচুক্তি পরবর্তী আড়াই দশকে সরকারের পাহাড়কেন্দ্রিক উন্নয়নের ফলে বদলে গেছে পাহাড়ি মানুষের জনজীবন।

যোগাযোগ ব্যবস্থা আধুনিকায়নের কারণে এখন তিন পার্বত্য জেলার আর্থ-সামাজিক অবস্থা বদলে গেছে। পার্বত্যবাসী তাদের উৎপাদিত ফল-ফসলের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে। গত ২৬ বছরে তিন জেলায় প্রচুর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হয়েছে। স্থানীয়দের আয়বর্ধক বিভিন্ন কর্মসূচি চালু হয়েছে। পাহাড়ে এখন হাজার হাজার হেক্টর জমিতে মিশ্র ফলের বাগান হয়েছে। কফি ও কাজুবাদামের চাষ বাড়ছে। পাহাড় থেকে এখন প্রতিদিন শত শত ট্রাক মৌসুমি ফল ও সবজি আসছে সমতলে। দেশের মোট আয়তনের ১০ ভাগ নিয়ে তিন পার্বত্য জেলা এখন জাতীয় অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে শুরু করেছে। এর পরিমাণ বাড়তেই থাকবে।

পার্বত্য পথে চলাচলের সময় সড়কের পাশে কলার কাদি, পেঁপে, আনারস, আম, কাঁঠালের স্তূপ নিয়ে কৃষকদের ট্রাকের অপেক্ষায় থাকতে দেখা যায়। প্রতিদিন এসব ফল-ফসল সংগ্রহ করে শত শত ট্রাক পাহাড় থেকে সমতলে নেমে আসে। এক সময় পাহাড়ে ছিল না তেমন কোনো সড়ক নেটওয়ার্ক। বিদ্যুৎহীন অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল পাহাড়ের প্রত্যন্ত অঞ্চল। সেখানে এখন শান্তিচুক্তি পরবর্তী ২৬ বছরে বিস্তৃত সড়ক নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা হয়েছে। সীমান্তবর্তী দুর্গম পার্বত্য এলাকায় গড়ে তোলা হচ্ছে হাজার কিলোমিটারের বেশি সীমান্ত সড়ক। তিন জেলায় চুক্তি পার্বতী সময়ে ১ হাজার ২১২ কিলোমিটার পাকা সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। কাঁচা রাস্তা করা হয়েছে ৭০০ কিলোমিটার। সংস্কার করা হয়েছে ৬১৪ কিলোমিটার রাস্তা। এ সময় ৯ হাজার ৮৩৯টি ব্রিজ এবং ১৪১টি কালভার্ট তৈরি করা হয়েছে। এসব অবকাঠামো নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। অভ্যন্তরীণ সড়ক নেটওয়ার্কের পাশাপাশি ২০৫ কিলোমিটার সীমান্ত সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে।

এর ফলে দুর্গম পার্বত্য এলাকাগুলো নিরাপত্তা বাহিনীর নজরদারির আওতায় চলে এসেছে। সহজ হয়েছে সাধারণ মানুষের চলাচল এবং তাদের উৎপাদিত ফল ফসলের পরিবহন। যোগাযোগ ব্যবস্থা নিশ্চিত হওয়ায় পাহাড়ে এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ফল-ফসলের চাষাবাদ বাড়ছে। স্থানীয় উদ্যোক্তারা কৃষি খাতে বিনিয়োগ বাড়িয়েছেন। পার্বত্য চুক্তিকে সামনে রেখে সম্প্রতি খাগড়াছড়ি এবং রাঙামাটির বিভিন্ন এলাকা ঘুরে বদলে যাওয়া পাহাড়ের দৃশ্যপট চোখে পড়ে। রাঙামাটি চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মো. আবদুল ওয়াদুদ বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে ফল উৎপাদনের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে, যা পুরোপুরি কাজে লাগানো যাচ্ছে না। চলতি মৌসুমে শুধু রাঙামাটি জেলাতেই আম, কলা, আনারস, লিচু ও কাঁঠাল উৎপাদিত হয়েছে ৪ লাখ ৭০ হাজার মেট্রিক টন। এ পাঁচ ফলের বাজারমূল্য ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা। তিনি বলেন, শুধু মৌসুমি ফল চাষ করেই তিন জেলায় কয়েক হাজার কোটি টাকা আয় করা সম্ভব। এখানে ফল সংরক্ষণের ব্যবস্থা ও প্রক্রিয়াজাত করার কারখানা স্থাপনেরও সুযোগ রয়েছে।

উল্লেখ্য, ভারতের মিজোরাম ও ত্রিপুরা সীমান্তে সড়ক উন্নয়নের কাজ চলছে। সড়ক নির্মিত হলে উৎপাদিত কৃষিপণ্য সহজে বাজারজাত করা যাবে। একই সঙ্গে ভারতের মিজোরাম রাজ্যের সঙ্গে ঠেগামুখে স্থলবন্দর নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ পয়েন্টে স্থলবন্দর নির্মিত হলে তিন পার্বত্য জেলার সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য বিস্তৃত হবে। এদিকে ব্যাপক সম্ভাবনা সত্ত্বেও পার্বত্য অঞ্চলে বড় শিল্প কারখানা গড়ে ওঠেনি। এর মূল কারণ হিসাবে বলা হচ্ছে, ব্যাংক ঋণের সুবিধা না থাকা। সে জন্য বড় ধরনের ব্যবসা সেখানে হচ্ছে না। পার্বত্য চট্টগ্রামে ২ কোটি টাকার বেশি ব্যাংক ঋণ দেওয়া হয় না। তাতেও নানা শর্ত দেওয়া হয়। সারা দেশের মতো সহজ শর্তে ও বেশি ঋণ দেওয়া হলে অনেক উদ্যোক্তা সৃষ্টি হবে এবং স্থানীয় কর্মসংস্থান বাড়বে। একসময় পাহাড়িরা জুম চাষের ওপর নির্ভরশীল ছিল। এখন মানুষের আয়ের উৎস বাঁশ, গাছ, পর্যটন ও উৎপাদিত কৃষিপণ্য।

খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান বলেন, পার্বত্য চুক্তির পর বাঙালি এবং পাহাড়িদের মধ্যে আস্থার পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এখন পাহাড়ে শান্তির পরিবেশ ফিরে এসেছে। সরকারের ধারাবাহিক প্রচেষ্টায় স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি, পর্যটন খাতে প্রভূত উন্নয়ন হয়েছে। ফলে পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর জীবনে সমৃদ্ধির ছোঁয়া লেগেছে। অর্থনীতিতে গতি সঞ্চার হয়েছে।

পার্বত্য অঞ্চল গবেষক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ কল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ড. তৌহিদুল হক বলেন, দেশের পার্বত্য অঞ্চলে অপার সম্ভাবনা লুকিয়ে আছে। সেখানকার পর্যটন খাত, কৃষি ও ফলদ চাষাবাদ-উৎপাদনের ক্ষেত্রে নতুন নতুন সম্ভাবনা দেখা দিচ্ছে।

পাহাড়ি অঞ্চলে উৎকৃষ্টমানের ড্রাগন, কাজু বাদাম, কমলা-মাল্টা, আনারস, আম, কলাসহ নানা কৃষি ও ফল-ফলাদি উৎপাদন হতে শুরু করেছে। এমনকি সেখানে ভালো মানের কফি উৎপাদন শুরু হয়েছে। কৃষি সম্ভাবনার কারণে সেখানে অনেক প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠতে পারে। এতে স্থানীয়দের কর্মসংস্থান বাড়বে, জাতীয় অর্থনীতিতেও এটা বড় ভূমিকা রাখবে।

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ অনুপ্রবেশকারীকে থানায় হস্তান্তর
১৫ অনুপ্রবেশকারীকে থানায় হস্তান্তর
আপ বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ
আপ বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ
আধিপত্য বিস্তার নিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গোলাগুলি
আধিপত্য বিস্তার নিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গোলাগুলি
মোটরসাইকেল ছাড়াতে এসে থানায় ছাত্রদলের হামলা, গ্রেপ্তার ৯
মোটরসাইকেল ছাড়াতে এসে থানায় ছাত্রদলের হামলা, গ্রেপ্তার ৯
হত্যা মামলার আসামির ছুরিতে যুবক খুন
হত্যা মামলার আসামির ছুরিতে যুবক খুন
তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
সীমান্তে কড়াকড়ি ২৫ বাংলাদেশি আটক
সীমান্তে কড়াকড়ি ২৫ বাংলাদেশি আটক
চলন্ত বাস থেকে ফেলে শিক্ষার্থীকে হত্যা
চলন্ত বাস থেকে ফেলে শিক্ষার্থীকে হত্যা
আয়ের প্রবৃদ্ধিতে শীর্ষে বাংলাদেশ
আয়ের প্রবৃদ্ধিতে শীর্ষে বাংলাদেশ
সাতক্ষীরায় সতর্ক বিজিবি চাঁপাইয়ে নজরদারি
সাতক্ষীরায় সতর্ক বিজিবি চাঁপাইয়ে নজরদারি
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
বসতবাড়িতে দুর্লভ ফুল ‘কুরচি’
বসতবাড়িতে দুর্লভ ফুল ‘কুরচি’
সর্বশেষ খবর
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ৪ টিভির সম্প্রচার বন্ধের ব্যাখ্যা চাওয়া হবে : ফয়েজ আহমদ
ভারতে ৪ টিভির সম্প্রচার বন্ধের ব্যাখ্যা চাওয়া হবে : ফয়েজ আহমদ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ফুটবল খেলার বিরোধে খুন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন
গাজীপুরে ফুটবল খেলার বিরোধে খুন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে বগুড়ার দই তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন অভি
মুন্সিগঞ্জে বগুড়ার দই তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন অভি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একাত্মতা জানাতে শাহবাগে জনতার দল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একাত্মতা জানাতে শাহবাগে জনতার দল

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের ৯ নাগরিক আটক
বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের ৯ নাগরিক আটক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত: ১২ ঘণ্টা পর দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রেল চলাচল স্বাভাবিক
জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত: ১২ ঘণ্টা পর দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রেল চলাচল স্বাভাবিক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা ড. এম আলিমউল্যার মৃত্যুবার্ষিকী আজ
আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা ড. এম আলিমউল্যার মৃত্যুবার্ষিকী আজ

৫২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দোষীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দোষীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না’

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আটকের পর ছাড়া পেলেন নেওয়ার্কের মেয়র রাস বারাকা
আটকের পর ছাড়া পেলেন নেওয়ার্কের মেয়র রাস বারাকা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশ রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে’
‘প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশ রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবির অভিযানে সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের গ্রেফতার ৫
ডিবির অভিযানে সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আপনার ফোনের মেয়াদ শেষ কবে?
আপনার ফোনের মেয়াদ শেষ কবে?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই স্থানে দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত, ১০ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই স্থানে দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত, ১০ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ দল নিয়ে নারী বিশ্বকাপ!
৪৮ দল নিয়ে নারী বিশ্বকাপ!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সনদ নাগরিকের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে : আলী রীয়াজ
জাতীয় সনদ নাগরিকের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে : আলী রীয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশের মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের
সারাদেশের মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে দুধ দিয়ে গোসল যুবকের
অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে দুধ দিয়ে গোসল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেপ্তার
পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ চলছে
শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেডআরএফের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হলেন অধ্যাপক মোর্শেদ
জেডআরএফের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হলেন অধ্যাপক মোর্শেদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ
দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩
পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন

ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ

শোবিজ