শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০২:২০, রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪

টার্গেট ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বাধ্য করা হচ্ছে যৌন পেশায়

নারী পাচারে নতুন মোড়

চাকরি দেওয়ার আশ্বাসে চীনা নাগরিকদের সঙ্গে নকল বিয়ের ব্যবস্থা করে এ তৎপরতা চালানো হচ্ছে
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
নারী পাচারে নতুন মোড়

বাংলাদেশ থেকে নারী পাচারে নতুন প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নারীদের টার্গেট করা হচ্ছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে তাদের বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে চীনে পাঠানো হচ্ছে। ভালো চাকরি দেওয়ার আশ্বাস এবং কিছু ক্ষেত্রে চীনা নাগরিকদের সঙ্গে নকল বিয়ের ব্যবস্থা করে এ তৎপরতা চালানো হচ্ছে। এভাবে চক্রটি বাংলাদেশ থেকে নারীদের পাচারের কাজ করছে।

বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশ থেকে এক দশক আগে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নারীদের পাচার শুরু হলেও সম্প্রতি তা উদ্বেগজনক অবস্থায় পৌঁছেছে। গ্রামের যে মেয়েরা দরিদ্র, লেখাপড়া করতে পারছে না, করোনাকালীন পোশাক কারখানা থেকে যাদের চাকরি চলে যায়, যাদের অভিভাবক খুব দরিদ্র তাদের প্রলোভন দেখিয়ে এবং এই অভিভাবকদের একেকজনকে ২ থেকে ৩ লাখ টাকা দিয়ে রাজি করিয়ে তাদের পাচার করে দেওয়া হচ্ছে। এক্ষেত্রে মেয়ে চীনে গিয়ে ভালো বেতনে চাকরি করবে- এমন আশ্বাস দিচ্ছে। যেসব মেয়েকে বিয়ে করে অবৈধ কাজে বাধ্য করা হচ্ছে, শেষ পর্যন্ত তারা এ কাজে রাজি না হলে তাদের কাগজপত্র কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। যারা এরই মধ্যে যৌন পেশায় জড়িয়ে গেছে তারা নিজেদের এলাকার বন্ধু ও পরিচিত মেয়েদেরও চীনে নিয়ে অবৈধ কাজ করানোর চেষ্টা করছে। বিশেষ করে দীঘিনালা এলাকায় এ ধরনের ঘটনা ঘটছে অনেক বেশি।

জানা গেছে, পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে কম বয়সি মেয়েরা এরই মধ্যে পাচারের শিকার হয়েছেন, যাদের অনেককেই চীনে পাচার করা হয়েছে। স্থানীয়রা জানান, সম্প্রতি শুধু খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার দুটি ইউনিয়ন থেকেই এ পর্যন্ত ৩৬ জন নারী চীন ও হংকংয়ে পাচার হয়েছে। পুরো উপজেলায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, স্থানীয় পাচারকারীরা             ঘুরে বেড়ানোর উদ্দেশ্য নিয়ে পাহাড়ে গেলেও সেখানে তারা কম বয়সি পাহাড়ি মেয়েদের অর্থ ও দামি ফোনের লোভ দেখিয়ে প্রত্যন্ত এলাকা থেকে গরিব ও নিম্নবিত্ত মেয়েদের সংগ্রহ করে ঢাকায় নিয়ে জড়ো করে। এ ছাড়া অনেককে উচ্চ বেতনে চাকরি দেওয়ার লোভ দেখানো হয়। অনেক সময় চীনা নাগরিকদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করিয়ে দেওয়া হয়। পরে তাদের চাইনিজ পুরুষের সঙ্গে বিয়ে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে চীনে পাচার করা হয়। কেউ আপত্তি করলে চীনা যুবকের সঙ্গে সাজানো বিয়ে দিয়ে তার সঙ্গে ভুক্তভোগীকে চীনে পাঠানো হয়। এতে করে কারও সন্দেহ হয় না। আবার একদল ভুক্তভোগীকে ঢাকায় এনে কিছুদিন সৌন্দর্যবর্ধন করা হয়। এরপর তাদের চীনা পাচারকারী চক্রের কাছে দিয়ে দেওয়া হয়।

চীনের পাচারকারীদের পছন্দ হলে মেয়েদের বিক্রির জন্য নিলামে তোলা হয়। নিলামে সন্তুষ্ট হলেই জালিয়াতি চক্রের মাধ্যমে জাল পাসপোর্ট ভিসা করে দেওয়া হয়। পাসপোর্ট ভিসা প্রস্তুত হলেই চীনের পাচারকারীদের কাছ থেকে মেয়ে পাচার বাবদ ৬ থেকে ১০ লাখ টাকা নিয়ে বিভিন্ন ম্যারেজ মিডিয়ার মাধ্যমে বিয়ে দেওয়া হয়।   

সম্প্রতি এক চাকমা নারী আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানান, তার বোনকে পাচারকারীরা চীনে নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে আটকে রেখেছে। ভুক্তভোগীকে পাচারকারীরা শিক্ষা ও ভালো ভবিষ্যতের কথা বলে প্রলোভন দেখান এবং তার আপত্তিকর ছবি তুলে বিয়েতে বাধ্য করেন।  পুলিশের সিআইডি শাখা সম্প্রতি এ ধরনের ঘটনাগুলো তদন্ত করছে। জানা গেছে, স্থানীয় পাচারকারীরা দেশে এ ধরনের নকল বিয়ের আয়োজন করে, এরপর ভুক্তভোগী নারীকে পাচার করে দেয়। উত্তরার এক বাসিন্দা জানান, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর অসহায় নারীদের চীনা নাগরিকদের সঙ্গে বিয়ে দেওয়ার জন্য এ ধরনের নকল বিয়ের আয়োজন করেন। এ জন্য প্রতি নারীর জন্য এই পাচারকারীরা ১০ থেকে ২০ লাখ টাকা নিয়ে থাকেন।

পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক কমিটির সদস্য নিরুপা দেওয়ান গতকাল বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে স্থানীয় নারীদের পাচারের ঘটনায় আমরা বেশ উদ্বিগ্ন। বিষয়টি নিয়ে আমরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গেও কথা বলেছি। পুলিশ বাহিনীও এ বিষয়ে খোঁজখবর রাখছে। পাচারের শিকার অনেক মেয়ে আমাদেরকে তাদের প্রতারিত হওয়ার বিষয়টি জানিয়েছেন।

আমাদের কাছে এ পর্যন্ত অন্তত ১৫ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নারীর পাচারের খবর এসেছে। এই পাচারের ঘটনা আরও আগে থেকে ঘটলেও সম্প্রতি সময়ে তা আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এরই মধ্যে যারা পাচারের শিকার হয়েছে তাদের অনেকেই পাচারকারী চক্রের সঙ্গে এখন অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে।

তিনি বলেন, সাধারণত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মেয়েদের খুব সহজেই পাচার করা সম্ভব, আবার চীনা নাগরিকদের সঙ্গে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মেয়েদের চেহারায় সাদৃশ্য থাকায় তাদের দেশ থেকে সহজে বিয়ে করে নিয়ে যাওয়া যায়। আমাদের ট্র্যাডিশনাল লিডারদের সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে সচেতনতা তৈরির চেষ্টা করছি।

চট্টগ্রাম রেঞ্জের নতুন উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আহসান হাবিব পলাশ বলেন, খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছি, প্রধানত খাগড়াছড়ির দীঘিনালা এলাকায় এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। খুব সম্ভবত এই মেয়েদের বিয়ের কথা বলে চীনে নিয়ে যাওয়া হয়। আবার চীন থেকে ফিরে আসা মেয়েগুলোকে পরিবারও সেভাবে আর গ্রহণ করে না। এ বিষয়ে কারও কাছে যদি কোনো তথ্য থাকে এবং কেউ আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে আমাদের সাহায্য চায় আমরা তাদের সহযোগিতা করব।

এই বিভাগের আরও খবর
সোনার ভরি ১ লাখ ৮৬ হাজার টাকা
সোনার ভরি ১ লাখ ৮৬ হাজার টাকা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আদালত ভবন থেকে লাফিয়ে পালানোর চেষ্টা আসামির
আদালত ভবন থেকে লাফিয়ে পালানোর চেষ্টা আসামির
অনুপ্রবেশকারী ১২ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
অনুপ্রবেশকারী ১২ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
চাকরিচ্যুত এসআইয়ের নেতৃত্বে চাঁদাবাজ চক্র দুজন গ্রেপ্তার
চাকরিচ্যুত এসআইয়ের নেতৃত্বে চাঁদাবাজ চক্র দুজন গ্রেপ্তার
মামুনের মাথার খুলি এখনো প্রতিস্থাপন হয়নি
মামুনের মাথার খুলি এখনো প্রতিস্থাপন হয়নি
নতুন সরকারের মন্ত্রীদের জন্য গাড়ি কেনা হচ্ছে না
নতুন সরকারের মন্ত্রীদের জন্য গাড়ি কেনা হচ্ছে না
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার
সর্বশেষ খবর
সম্মেলনস্থল নিজেরাই পরিষ্কার করছে ঠাকুরগাঁও বিএনপি
সম্মেলনস্থল নিজেরাই পরিষ্কার করছে ঠাকুরগাঁও বিএনপি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা, 'খুশি নন' ট্রাম্প
কাতারে ইসরায়েলি হামলা, 'খুশি নন' ট্রাম্প

১৪ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীমঙ্গলে স্বাস্থ্য সচেতনতায় কাজ করছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
শ্রীমঙ্গলে স্বাস্থ্য সচেতনতায় কাজ করছে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীতে বিচারহীনতার সবচেয়ে বড় উদাহরণ ফিলিস্তিন: শায়খ আহমাদুল্লাহ
পৃথিবীতে বিচারহীনতার সবচেয়ে বড় উদাহরণ ফিলিস্তিন: শায়খ আহমাদুল্লাহ

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার থেকে নেপালে শুরু হচ্ছে বিমান চলাচল
বৃহস্পতিবার থেকে নেপালে শুরু হচ্ছে বিমান চলাচল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের প্রশিক্ষণ দেবে এনবিআর
অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের প্রশিক্ষণ দেবে এনবিআর

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পোল্যান্ডের আকাশে ১৯ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, জানালেন প্রধানমন্ত্রী টাস্ক
পোল্যান্ডের আকাশে ১৯ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, জানালেন প্রধানমন্ত্রী টাস্ক

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের উইকেটে গামিনির বিতর্কিত ১৫ বছরের অধ্যায়ের সমাপ্তি
মিরপুরের উইকেটে গামিনির বিতর্কিত ১৫ বছরের অধ্যায়ের সমাপ্তি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক ঘাঁটিতে বিস্ফোরণ
দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক ঘাঁটিতে বিস্ফোরণ

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির সাথে ট্রাম্পের আলোচনার পরিকল্পনা, বরফ গলছে?
মোদির সাথে ট্রাম্পের আলোচনার পরিকল্পনা, বরফ গলছে?

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় তারেক রহমানের উদ্বেগ
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় তারেক রহমানের উদ্বেগ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে
আগামী ৫ দিন দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডিআর কঙ্গোতে বিদ্রোহীদের হামলায় নিহত ৬১
ডিআর কঙ্গোতে বিদ্রোহীদের হামলায় নিহত ৬১

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া ইচ্ছাকৃতভাবে পোল্যান্ডে ড্রোন হামলা চালিয়েছে, দাবি জেলেনস্কির
রাশিয়া ইচ্ছাকৃতভাবে পোল্যান্ডে ড্রোন হামলা চালিয়েছে, দাবি জেলেনস্কির

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানি বাহিনী যেকোনো আগ্রাসন মোকাবেলায় সম্পূর্ণ প্রস্তুত’
‌‘ইরানি বাহিনী যেকোনো আগ্রাসন মোকাবেলায় সম্পূর্ণ প্রস্তুত’

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৬০ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৬০ মামলা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জন্মদিনে ভক্তদের যা বললেন অক্ষয়
জন্মদিনে ভক্তদের যা বললেন অক্ষয়

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা-কাঠমান্ডু রুটে বিমানের ফ্লাইট স্থগিত
ঢাকা-কাঠমান্ডু রুটে বিমানের ফ্লাইট স্থগিত

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজামুখী নৌবহরে আবারও হামলা
গাজামুখী নৌবহরে আবারও হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে কথা বলার মতো কিছুই নেই: অশ্বিন
বাংলাদেশকে নিয়ে কথা বলার মতো কিছুই নেই: অশ্বিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
ভালুকায় ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন মেনন-ইনুসহ ৬ জন
হত্যা মামলায় ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন মেনন-ইনুসহ ৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদে ট্রাম্পের বাণিজ্য চুক্তি রক্ষা করবেন ইইউ প্রধান
সংসদে ট্রাম্পের বাণিজ্য চুক্তি রক্ষা করবেন ইইউ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সবসময় মার্কিন স্বার্থে কাজ করে না: ড্যানি ড্যানন
ইসরায়েল সবসময় মার্কিন স্বার্থে কাজ করে না: ড্যানি ড্যানন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৪১৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ
এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৪১৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন
এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

রেললাইনের ধারে মাদকের হাট
রেললাইনের ধারে মাদকের হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন