শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৮, রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫

হতাশ বিনিয়োগকারীরা

তলানিতে শেয়ারবাজার

আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
তলানিতে শেয়ারবাজার

তলানিতে নেমেছে দেশের শেয়ারবাজার। টানা দরপতনে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে শেয়ারবাজারে। গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক। ৫ আগস্টের পর দেশের অর্থনীতির অন্যান্য খাতে পরিবর্তন এলেও ব্যতিক্রম শুধু শেয়ারবাজার। বৃদ্ধি নয়, কমছে মূল্যসূচক ও বাজার মূলধন। কমছে তারল্য প্রবাহ। গত আট মাসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মূল্যসূচক হাজার পয়েন্টের বেশি কমেছে। আর ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা। সবকিছু মিলে শেয়ারবাজার গভীর খাদের কিনারায়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাজারের এ অবস্থার পেছনে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নেতৃত্বের দুর্বলতা দায়ী। এ অবস্থায় বাজারসংশিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি পাঁচ দফা নির্দেশনা দিয়েছেন। পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। এখনো ঢালাওভাবে কমছে শেয়ারের দর। শেয়ারবাজারে অস্থিতিশীলতা ঠেকানো ও আস্থা ফেরাতে করণীয় নিয়ে গত ১১ মে বাজারসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ওই বৈঠকে অংশ নেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (অর্থ মন্ত্রণালয়) আনিসুজ্জামান চৌধুরী, বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব নাজমা মোবারেক প্রমুখ। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা শেয়ারবাজারের উন্নয়নে পাঁচটি নির্দেশনা দিয়েছেন। নির্দেশনাগুলো হচ্ছে : ১. দেশে কার্যক্রম পরিচালনাকারী যেসব বিদেশি বা বহুজাতিক কোম্পানিতে সরকারের মালিকানা রয়েছে, সেগুলোকে দ্রুত শেয়ারবাজারে আনতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ। ২. গত ২০-৩০ বছরে দেশের বেসরকারি খাতে যেসব ভালো ও বড় বড় কোম্পানি গড়ে উঠেছে, সেগুলোকে প্রণোদনা দিয়ে বাজারে আনার উদ্যোগ নেওয়া। ৩. বিদেশ থেকে বিশেষজ্ঞ দল এনে তিন মাসের মধ্যে পুঁজিবাজার সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়া। ৪. পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের যেসব কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ। ৫. বড় বড় কোম্পানি যাতে ব্যাংকঋণ নেওয়ার বদলে শেয়ারবাজারে বন্ড বা শেয়ার ছেড়ে পুঁজি সংগ্রহে আগ্রহী হয়, সে লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া। ওই বৈঠকের পরও বাজারে কোনো ইতিবাচক প্রভাব দেখা যায়নি। ভয়াবহ দরপতনের মধ্যেই লেনদেন চলছে শেয়ারবাজারে। বাজারে তালিকাভুক্ত সব ধরনের কোম্পানির শেয়ারের ঢালাও দরপতন চলছে গত কয়েক মাস ধরে। এতে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক গত ৮ মে ডিএসইএক্স ৪ হাজার ৭৮১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গত সপ্তাহের শেষ তিন দিনে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ১৪০ পয়েন্ট। এতে ২০২০ সালের ২৪ আগস্টের পর সূচকটি সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে গেছে। ২০২০ সালের ২৪ আগস্ট সূচকটি ৪ হাজার ৭৬২ পয়েন্টে ছিল। গত বছরের ১৮ আগস্টের পর নতুন কমিশন গঠন করা হয়। এই পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে শেয়ারবাজার ভালো হবে প্রত্যাশা করা হলেও তা হয়নি। উল্টো নতুন কমিশনের নিয়োগের দিন থেকে গত ১৫ মে পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১ হাজার ১২৩ পয়েন্ট। বর্তমান কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার দিন লেনদেনের শুরুতে ডিএসইএক্স সূচকটি ছিল ৫৯০৪ পয়েন্ট। যে সূচকটি সর্বশেষ ৮ মে ১ হাজার ১২৩ পয়েন্ট কমে ৪৭৮১ পয়েন্টে। গত আট মাসে বাজার মূলধন অর্থাৎ বিনিয়োগকারীদের ধারণ করা মোট শেয়ারে মূল্য কমেছে আশঙ্কাজনকভাবে। গত বছরের ১৮ আগস্ট বাজার মূলধন বা সব সিকিউরিটিজের দাম ছিল ৭ লাখ ৮ হাজার ৯৬৪ কোটি টাকা। যা ৮ মে নেমে এসেছে ৬ লাখ ৪৯ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকায়। এই সরল হিসাবে বিনিয়োগকারীদের সিকিউরিটিজের দাম কমেছে প্রায় ৬০ হাজার ৬৫২ কোটি টাকা। প্রকৃতপক্ষে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছে আরও অনেক বেশি।

বাজার পরিস্থিতির কোনো উন্নতি করতে ব্যর্থ হওয়ায় ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা সড়কে নেমে বিক্ষোভ সমাবেশ করছেন কয়েকদিন ধরে। বিনিয়োগকারীরা বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারণের দাবি জানান। বাজারে ধারাবাহিক পতনের জন্য বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশনের অযোগ্যতা ও শেয়ারবাজার নিয়ে জ্ঞানশূন্যতাকে দায়ী করে আসছেন বিনিয়োগকারীরা।

জানতে চাইলে শেয়ারবাজারের পুরোনো বিনিয়োগকারী আতাউল্লা নাইম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কর্তৃপক্ষের কর্মকাণ্ডে বিনিয়োগকারীরা পুরোপুরি হতাশ। শেয়ারবাজারে শুধু টানা পতন হচ্ছে, এটা অযোগ্যতার কারণে। মাসের পর মাস সংস্কারের গল্প বলে সময় কাটিয়ে দেওয়া হাজার বাজার থাকবে। ততদিনে শেয়ারবাজারে সব পুঁিজ হারিয়ে ফেলবে বিনিয়োগকারীরা। সংস্কার ও বাজার স্থিতিশীল রাখা একই সঙ্গে পদক্ষেপ নিতে হবে। কিন্তু বর্তমান কমিশন শুধু সংস্কারের কথা বলছে। বাস্তবে কী সংস্কার হচ্ছে বা সেই সংস্কার শেয়ারবাজার উন্নয়নে কোনো ধরনের কাজে আসবে কি না সেটা নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারে না। কেতাবি চিন্তা থেকে বের হয়ে বাস্তব পদক্ষেপ নিতে হবে। না হলে বাজারে আস্থা ফিরবে না। বিনিয়োগকারীদের হতাশাও কাটবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার
নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার
স্টিমার চালুর ঘোষণা, নেই ভেড়ানোর ঘাট
স্টিমার চালুর ঘোষণা, নেই ভেড়ানোর ঘাট
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
ডেঙ্গুতে আরও দুজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও দুজনের মৃত্যু
মিয়ানমার সীমান্তে অস্ত্র মর্টার শেল উদ্ধার
মিয়ানমার সীমান্তে অস্ত্র মর্টার শেল উদ্ধার
দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু
দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু
দেশে বিচারব্যবস্থা জনমুখী করতে সহায়তা অব্যাহত থাকবে
দেশে বিচারব্যবস্থা জনমুখী করতে সহায়তা অব্যাহত থাকবে
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
সর্বশেষ খবর
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি ১৩ হাজার টাকায়
আড়াই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি ১৩ হাজার টাকায়

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা
রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব
কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা
অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম
অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল
নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?
ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প
কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড
দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু
লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া
দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতাসহ আটক ১৪
নাটোরে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতাসহ আটক ১৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ২১ দফা দাবিতে শিক্ষার্থীদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’
কারমাইকেল কলেজে ২১ দফা দাবিতে শিক্ষার্থীদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে ডিসির সহায়তা পেল ৩ শিক্ষার্থী
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে ডিসির সহায়তা পেল ৩ শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ১ বিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগ করবে ইইউ
বাংলাদেশে ১ বিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগ করবে ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর পূজা উদযাপন ফ্রন্টের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর পূজা উদযাপন ফ্রন্টের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে বিশ্বকাপের প্রাইজমানি পাচ্ছেন ওমানের ক্রিকেটাররা
অবশেষে বিশ্বকাপের প্রাইজমানি পাচ্ছেন ওমানের ক্রিকেটাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীতাকুণ্ডে মালবাহী ট্রেনের চাকা লাইনচ্যুত
সীতাকুণ্ডে মালবাহী ট্রেনের চাকা লাইনচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরানের ক্ষমতায় বদল চান ট্রাম্প, যা বললেন তার প্রেস সেক্রেটারি
ইরানের ক্ষমতায় বদল চান ট্রাম্প, যা বললেন তার প্রেস সেক্রেটারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান অবশ্যই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারবে না বলে একমত জোট : ন্যাটো প্রধান
ইরান অবশ্যই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারবে না বলে একমত জোট : ন্যাটো প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'
'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়
যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন
কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন

নগর জীবন

ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন
ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন

স্বাস্থ্য

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

যারা ভোটাধিকার হরণে সহায়তা করেছে, তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে
যারা ভোটাধিকার হরণে সহায়তা করেছে, তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে

নগর জীবন

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত ট্রাম্পের
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন
ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন

পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শাস্তি পেতেই হবে : খামেনি
ইসরায়েলকে শাস্তি পেতেই হবে : খামেনি

পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কোনো ফ্যাসিস্টকে ক্ষমতায় আনা যাবে না
নতুন কোনো ফ্যাসিস্টকে ক্ষমতায় আনা যাবে না

নগর জীবন

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে বিচারব্যবস্থা জনমুখী করতে সহায়তা অব্যাহত থাকবে
দেশে বিচারব্যবস্থা জনমুখী করতে সহায়তা অব্যাহত থাকবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনামূল্যে খাবারের অপেক্ষায় ফিলিস্তিনিরা
বিনামূল্যে খাবারের অপেক্ষায় ফিলিস্তিনিরা

পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

আনিসুল সালমানসহ পাঁচজন রিমান্ডে
আনিসুল সালমানসহ পাঁচজন রিমান্ডে

নগর জীবন

চসিকের ২,১৪৫ কোটি  টাকার বাজেট
চসিকের ২,১৪৫ কোটি টাকার বাজেট

নগর জীবন

দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু
দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

স্টিমার চালুর ঘোষণা, নেই ভেড়ানোর ঘাট
স্টিমার চালুর ঘোষণা, নেই ভেড়ানোর ঘাট

পেছনের পৃষ্ঠা