শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৪, বুধবার, ২৩ জুন, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

সেই ঘসেটি বেগমের শেষ দিনগুলো কেটেছিল ঢাকার যে প্রাসাদে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সেই ঘসেটি বেগমের শেষ দিনগুলো কেটেছিল ঢাকার যে প্রাসাদে

বাংলার শেষ নবাব সিরাজউদ্দৌলা ২৬৪ বছর আগে যে পলাশীর যুদ্ধে হেরে গিয়েছিলেন, তাতেই যে ভারতে ইংরেজদের একচ্ছত্র শাসন প্রতিষ্ঠার পথ তৈরি হয়। 

ইতিহাস বলছে, যে প্রাসাদ ষড়যন্ত্র সিরাজউদ্দৌলার এই পরাজয়ের পেছনে দায়ী তাতে তার নিজের সেনাপতি মীর জাফর ছাড়াও যোগ দিয়েছিলেন তার আপন খালা ঘসেটি বেগম।

এই ঘসেটি বেগম ছিলেন পলাশীর যুদ্ধে সিরাউদ্দৌলার পরাজয়ের পেছনে একজন গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র, যার জীবনের শেষ দিনগুলো কেটেছিল ঢাকার কাছে একটি প্রাসাদে বন্দী অবস্থায়। পলাশী যুদ্ধ পরবর্তীতে তিনিও নিজেও শিকার হয়েছিলেন প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের। এই ষড়যন্ত্রের ফলস্বরূপ বুড়িগঙ্গায় ডুবে করুণ মৃত্যু হয় তার।

যড়যন্ত্রকারী হিসেবে বাংলার মানুষের কাছে তিনি বরাবর ঘৃনিত এবং জটিল মানসিকতার প্রতীক এক চরিত্র। 

জিঞ্জিরা প্রাসাদ

ইতিহাসবিদ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন বলেছেন, ঘসেটি বেগম ইতিহাসবিদদের মনোযোগ তেমন পাননি, যে কারণে তার ঢাকা জীবন সম্পর্কে তেমন তথ্য পাওয়া যায় না।

তার জীবনের শেষ দিনগুলো কেটেছিল ঢাকার কাছে কেরানীগঞ্জে অবস্থিত জিঞ্জিরা প্রাসাদে। জাতীয় তথ্য বাতায়ন নামে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ওয়েবসাইটে ঢাকা জেলার দর্শনীয় স্থানের তালিকায় জিঞ্জিরার প্রাসাদকে অন্যতম হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এটি বুড়িগঙ্গা নদীর ওপারে কয়েক'শ গজ দূরে।

ওয়েবসাইটে জিঞ্জিরার প্রাসাদকে ঐতিহাসিক পুরাকীর্তি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে সেটি কেরানীগঞ্জের স্থানীয় মানুষদের দখলে রয়েছে বলে জানা যায়।

মুনতাসীর মানুন বলেন, জিঞ্জিরা প্রাসাদে ঘসেটি বেগম একা নন, পলাশী যুদ্ধের পর নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরিবারের নারী সদস্য অর্থাৎ তার মা, স্ত্রী, কন্যাসহ অনেকজন নারীকেই বন্দি করে পাঠানো হয়েছিল।

১৭৫৭ সালের শেষের দিকে তাদের ওই প্রাসাদে পাঠানো হয়েছিল। বন্দি নারীদের প্রাসাদের বাইরে বের হবার অনুমতি ছিল না। ১৭৬০ সালে পানিতে ডুবিয়ে হত্যার আগ পর্যন্ত ওই প্রাসাদেই ছিলেন ঘসেটি বেগম।

ঘসেটি বেগমের পরিণতি

শ্রী পারাবাতের লেখা 'আমি সিরাজের বেগম' বইয়ে বলা হয়েছে পলাশীর যুদ্ধ শেষ হবার খবর মুর্শিদাবাদে পৌঁছার পরই ঘসেটি বেগম 'নিজের ভুল' বুঝতে পেরেছিলেন। পরাজিত নবাব তখনো হীরাঝিলে এসে পৌঁছাননি।

সে সময় ঘসেটি বেগম নবাব-পত্নী লুৎফাকে সতর্ক করেছিলেন, যেভাবে, যে পথেই তারা পালান, যেন নদীপথে তারা না যান।

লুৎফা প্রথমবারের মত ঘসেটি বেগমের চোখে মাতৃত্বের ছায়া দেখেছিলেন। তার বয়ানে তিনি বলছেন, 'হয়ত নিজের ভুল বুঝতে পেরেছেন তিনি'।

এদিকে মীর জাফর নবাব হবার পরই ঘসেটি বেগমকে বন্দি করেন। কিছুদিন হীরাঝিলে বন্দি রেখে পরে তাকে ঢাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে জিঞ্জিরা প্রাসাদে স্থানান্তর করেন। সেখানে তার সঙ্গে সিরাজউদ্দৌলার মা আমিনা বেগমকেও অন্তরীণ করে রাখা হয়েছিল। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তারা দুইজনই ওই প্রাসাদে ছিলেন। 

তার মৃত্যু নিয়ে দুই রকম তথ্য প্রচলিত আছে। কোথাও বলা হয়েছে, মুর্শিদাবাদে ফিরিয়ে নিয়ে গিয়ে তাকে হত্যা করা হয়েছিল, এবং সেখানেই তার কবর। কিন্তু বাংলাপিডিয়ায় উল্লেখ করা হয়েছে, ১৭৬০ সালে মীরজাফরের ছেলে মীরনের পরিকল্পনায় ঘসেটি বেগম ও আমিনা বেগমকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করা হয়। ঘসেটি বেগম ও আমিনা বেগমকে মুর্শিদাবাদে ফিরিয়ে নিয়ে যাবার কথা বলে, বুড়িগঙ্গা নদীতে বড় একটি বজরায় তুলে দেয়। যাত্রা শুরুর কিছু পরে ঘসেটি বেগম এবং আমিনা বেগমকে নিয়ে মাঝনদীতে বজরাটি ডুবিয়ে দেয়া হয়।

কে ছিলেন ঘসেটি বেগম

বাংলাদেশের জাতীয় এনসাইক্লোপিডিয়া বাংলাপিডিয়াতে ঘসেটি বেগমের জীবনীতে উল্লেখ করা হয়েছে, তার আসল নাম মেহের-উন-নিসা বেগম। তিনি ছিলেন বাংলা, বিহার ও ওড়িশার নবাব আলীবর্দী খানের তিন মেয়ের মধ্যে প্রথম।

বড় ভাই হাজী আহমেদের তিনি ছেলের সাথে নিজের তিন মেয়ে বিয়ে দিয়েছিলেন আলীবর্দী খান। মেহের-উন-নিসা বেগম বা ঘসেটি বেগমের বিয়ে হয়েছিল নওয়াজিস মুহাম্মদ শাহমাত জং এর সঙ্গে, যিনি ঢাকার নায়েবে নাজিম নিযুক্ত হয়েছিলেন। ঘসেটি বেগম দেখতে কেমন ছিলেন তার সচিত্র উল্লেখ তেমন নেই।

শ্রী পারাবাতের লেখা 'আমি সিরাজের বেগম' বইয়ে সিরাজেউদ্দৌলার স্ত্রী লুৎফার বয়ানে রচিত গদ্যে ঘসেটি বেগমকে 'সুন্দরী', 'আভিজাত্যপূর্ণ', 'চতুর', 'বদমেজাজি' এবং 'উচ্চাভিলাষী' হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

নবাব আলীবর্দী খানের প্রাসাদ হীরাঝিলের একমাত্র শক্তিশালী নারী চরিত্র এই ঘসেটি বেগম যাকে বাইরের পৃথিবী চিনতে পেরেছে। তিনি এতটাই প্রভাবশালী ছিলেন যে মুর্শিদাবাদে নবাব আলীবর্দী খানের তিন মেয়ের মধ্যে একমাত্র তারই আলাদা একটি প্রাসাদ ছিল।

হীরাঝিল প্রাসাদের মতই জাঁকজমকপূর্ণ প্রাসাদের নামও ছিল নবাবের বাড়ির নামের সঙ্গে মিলিয়ে, মতিঝিল। বিভিন্ন বর্ণনায় পাওয়া যায়, ঘসেটি বেগমের 'রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা' ছিল এবং তিনি প্রবল ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন। তিনি রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী ছিলেন।

রাজনীতিতে ঘসেটি বেগম

নবাব আলীবর্দী খানের কোনো ছেলে ছিল না। তিনি ছোট মেয়ে আমিনা বেগমের বড় ছেলে সিরাউদ্দৌলাকে তার উত্তরাধিকারী মনোনীত করেছিলেন। এতে ঘসেটি বেগম অসন্তুষ্ট ছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন তার পালকপুত্র, সিরাজউদ্দৌলার আপন ভাই ইকরামউদ্দৌলাকে ওই স্থানে দেখতে।

কিন্তু ইকরামউদ্দৌলা অল্প বয়সে গুটিবসন্তে মারা যান। এরপর তিনি তার মেজ বোনের ছেলে শওকত জংকে সিংহাসনে অধিষ্ঠিত করার চেষ্টা করেন। কিন্তু নবাব আলীবর্দী খান সেটিও পছন্দ করেননি। এসব কারণে ঘসেটি বেগম সিরাজউদ্দৌলাকে পছন্দ করতেন না, সিরাজউদ্দৌলাও তাকে পছন্দ করতেন না।

পিতার উত্তরাধিকারী নির্বাচনে তার মতামত গুরুত্ব পায়নি ঠিকই, কিন্তু বড় মেয়ে হিসেবে নবাব আলীবর্দী খানের কাছে তিনি গুরুত্ব পেতেন এবং রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার করতেন। তার সুপারিশে কেউ পদ হারিয়েছে, আবার কেউ ক্ষমতার কেন্দ্রে এসেছেন।

বাংলাপিডিয়া বলছে, নিজের প্রভাব কাজে লাগিয়ে তিনি বিপুল বিত্তের মালিক হয়েছিলেন। এছাড়া ১৭৫৫ সালে স্বামীর মৃত্যুর পরেও উত্তরাধিকার সূত্রে প্রচুর অর্থের মালিক হয়েছিলেন তিনি। তার স্বামী নওয়াজিস মুহাম্মদ শাহমাত জং ঢাকার নায়েবে নাজিম ছিলেন, কিন্তু মূলত ঢাকা পরিচালনা করতেন ঘসেটি বেগম।

ইতিহাসবিদ মুনতাসীর মামুন তার 'ঢাকা স্মৃতি বিস্মৃতির নগরী' বইয়ে লিখেছেন, "ঢাকার শাসনভার প্রকৃতপক্ষে ছিল ঘসেটি বেগম ও তার বিশ্বস্ত দেওয়ান, অনেকের মতে প্রণয়ী, হোসেন কুলি খানের হাতে। কারণ নওয়াজিস ছিলেন দুর্বল প্রকৃতির লোক।"

এদিকে, নবাব আলীবর্দী খানের মৃত্যুর পর নবাব হয়ে সিরাজউদ্দৌলা ঘসেটি বেগমকে অন্তরীণ করেছিলেন। সেসময় সিরাজউদ্দৌলা ঢাকার আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছিলেন, কিন্তু রাজভাণ্ডার বা অর্থনৈতিক দায়িত্বে থাকা রাজবল্লভ সঠিক হিসাব দিতে ব্যর্থ হন।

রাজবল্লভ রাজকোষ থেকে প্রচুর অর্থ আত্মস্যাৎ করেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তার ছেলে কৃষ্ণবল্লভ সিরাজউদ্দৌলার কাছ থেকে বাঁচতে কলকাতায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ফোর্ট উইলিয়ামে আশ্রয় নেন।

কৃষ্ণবল্লভকে ফেরৎ চেয়ে কলকাতায় ইংরেজ গভর্নরের কাছে চিঠি লেখেন সিরাজউদ্দৌলা। পলাশীর যুদ্ধের সেটিও একটি কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কৃষ্ণবল্লভকে ফেরত দিতে রাজি হয়নি।

এদিকে, সিরাজউদ্দৌলার সেনাপতি মীর জাফর ছিলেন নবাব আলীবর্দী খানের সেনাপতি। তরুণ নবাবের সঙ্গে ব্যক্তিত্বের সংঘাতের ফলেই একসময় সিরাজউদ্দৌলাকে উৎখাতের ষড়যন্ত্রে নামেন তিনি। তখন তার সঙ্গে যোগ দেন ঘসেটি বেগম।ষড়যন্ত্রে আরো যুক্ত হয় ব্যবসায়ী জগৎ শেঠ এবং উমিচাঁদ। সবার অভিন্ন উদ্দেশ্য ছিল নবাবকে উৎখাত করা।

বাংলাপিডিয়া বলছে, সিরাজউদ্দৌলাকে উৎখাতের পরিকল্পনায় ঘসেটি বেগম প্রচুর অর্থ ব্যয় করেছিলেন। অবশেষে ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশী প্রান্তরে ইংরেজ বাহিনীর কাছে হেরে যান নবাব সিরাজউদ্দৌলা।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন
৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন
দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!
পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!
রাতে জ্বলজ্বল করল ২০২৫ সালের সবচেয়ে উজ্জ্বল চাঁদ!
রাতে জ্বলজ্বল করল ২০২৫ সালের সবচেয়ে উজ্জ্বল চাঁদ!
ফ্রান্সে বাগান খননকালে মিললো ৮ লাখ ডলারের গুপ্তধন
ফ্রান্সে বাগান খননকালে মিললো ৮ লাখ ডলারের গুপ্তধন
ফুটবল খেলা দেখতে খেজুর গাছের মাথায় দর্শক
ফুটবল খেলা দেখতে খেজুর গাছের মাথায় দর্শক
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’
নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’
বাদুড়ের দেহ কেন জ্বলে ওঠে, রহস্য অজানা বিজ্ঞানীদেরও
বাদুড়ের দেহ কেন জ্বলে ওঠে, রহস্য অজানা বিজ্ঞানীদেরও
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা