শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৪, বুধবার, ২৩ জুন, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

সেই ঘসেটি বেগমের শেষ দিনগুলো কেটেছিল ঢাকার যে প্রাসাদে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সেই ঘসেটি বেগমের শেষ দিনগুলো কেটেছিল ঢাকার যে প্রাসাদে

বাংলার শেষ নবাব সিরাজউদ্দৌলা ২৬৪ বছর আগে যে পলাশীর যুদ্ধে হেরে গিয়েছিলেন, তাতেই যে ভারতে ইংরেজদের একচ্ছত্র শাসন প্রতিষ্ঠার পথ তৈরি হয়। 

ইতিহাস বলছে, যে প্রাসাদ ষড়যন্ত্র সিরাজউদ্দৌলার এই পরাজয়ের পেছনে দায়ী তাতে তার নিজের সেনাপতি মীর জাফর ছাড়াও যোগ দিয়েছিলেন তার আপন খালা ঘসেটি বেগম।

এই ঘসেটি বেগম ছিলেন পলাশীর যুদ্ধে সিরাউদ্দৌলার পরাজয়ের পেছনে একজন গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র, যার জীবনের শেষ দিনগুলো কেটেছিল ঢাকার কাছে একটি প্রাসাদে বন্দী অবস্থায়। পলাশী যুদ্ধ পরবর্তীতে তিনিও নিজেও শিকার হয়েছিলেন প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের। এই ষড়যন্ত্রের ফলস্বরূপ বুড়িগঙ্গায় ডুবে করুণ মৃত্যু হয় তার।

যড়যন্ত্রকারী হিসেবে বাংলার মানুষের কাছে তিনি বরাবর ঘৃনিত এবং জটিল মানসিকতার প্রতীক এক চরিত্র। 

জিঞ্জিরা প্রাসাদ

ইতিহাসবিদ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন বলেছেন, ঘসেটি বেগম ইতিহাসবিদদের মনোযোগ তেমন পাননি, যে কারণে তার ঢাকা জীবন সম্পর্কে তেমন তথ্য পাওয়া যায় না।

তার জীবনের শেষ দিনগুলো কেটেছিল ঢাকার কাছে কেরানীগঞ্জে অবস্থিত জিঞ্জিরা প্রাসাদে। জাতীয় তথ্য বাতায়ন নামে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ওয়েবসাইটে ঢাকা জেলার দর্শনীয় স্থানের তালিকায় জিঞ্জিরার প্রাসাদকে অন্যতম হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এটি বুড়িগঙ্গা নদীর ওপারে কয়েক'শ গজ দূরে।

ওয়েবসাইটে জিঞ্জিরার প্রাসাদকে ঐতিহাসিক পুরাকীর্তি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে সেটি কেরানীগঞ্জের স্থানীয় মানুষদের দখলে রয়েছে বলে জানা যায়।

মুনতাসীর মানুন বলেন, জিঞ্জিরা প্রাসাদে ঘসেটি বেগম একা নন, পলাশী যুদ্ধের পর নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরিবারের নারী সদস্য অর্থাৎ তার মা, স্ত্রী, কন্যাসহ অনেকজন নারীকেই বন্দি করে পাঠানো হয়েছিল।

১৭৫৭ সালের শেষের দিকে তাদের ওই প্রাসাদে পাঠানো হয়েছিল। বন্দি নারীদের প্রাসাদের বাইরে বের হবার অনুমতি ছিল না। ১৭৬০ সালে পানিতে ডুবিয়ে হত্যার আগ পর্যন্ত ওই প্রাসাদেই ছিলেন ঘসেটি বেগম।

ঘসেটি বেগমের পরিণতি

শ্রী পারাবাতের লেখা 'আমি সিরাজের বেগম' বইয়ে বলা হয়েছে পলাশীর যুদ্ধ শেষ হবার খবর মুর্শিদাবাদে পৌঁছার পরই ঘসেটি বেগম 'নিজের ভুল' বুঝতে পেরেছিলেন। পরাজিত নবাব তখনো হীরাঝিলে এসে পৌঁছাননি।

সে সময় ঘসেটি বেগম নবাব-পত্নী লুৎফাকে সতর্ক করেছিলেন, যেভাবে, যে পথেই তারা পালান, যেন নদীপথে তারা না যান।

লুৎফা প্রথমবারের মত ঘসেটি বেগমের চোখে মাতৃত্বের ছায়া দেখেছিলেন। তার বয়ানে তিনি বলছেন, 'হয়ত নিজের ভুল বুঝতে পেরেছেন তিনি'।

এদিকে মীর জাফর নবাব হবার পরই ঘসেটি বেগমকে বন্দি করেন। কিছুদিন হীরাঝিলে বন্দি রেখে পরে তাকে ঢাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে জিঞ্জিরা প্রাসাদে স্থানান্তর করেন। সেখানে তার সঙ্গে সিরাজউদ্দৌলার মা আমিনা বেগমকেও অন্তরীণ করে রাখা হয়েছিল। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তারা দুইজনই ওই প্রাসাদে ছিলেন। 

তার মৃত্যু নিয়ে দুই রকম তথ্য প্রচলিত আছে। কোথাও বলা হয়েছে, মুর্শিদাবাদে ফিরিয়ে নিয়ে গিয়ে তাকে হত্যা করা হয়েছিল, এবং সেখানেই তার কবর। কিন্তু বাংলাপিডিয়ায় উল্লেখ করা হয়েছে, ১৭৬০ সালে মীরজাফরের ছেলে মীরনের পরিকল্পনায় ঘসেটি বেগম ও আমিনা বেগমকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করা হয়। ঘসেটি বেগম ও আমিনা বেগমকে মুর্শিদাবাদে ফিরিয়ে নিয়ে যাবার কথা বলে, বুড়িগঙ্গা নদীতে বড় একটি বজরায় তুলে দেয়। যাত্রা শুরুর কিছু পরে ঘসেটি বেগম এবং আমিনা বেগমকে নিয়ে মাঝনদীতে বজরাটি ডুবিয়ে দেয়া হয়।

কে ছিলেন ঘসেটি বেগম

বাংলাদেশের জাতীয় এনসাইক্লোপিডিয়া বাংলাপিডিয়াতে ঘসেটি বেগমের জীবনীতে উল্লেখ করা হয়েছে, তার আসল নাম মেহের-উন-নিসা বেগম। তিনি ছিলেন বাংলা, বিহার ও ওড়িশার নবাব আলীবর্দী খানের তিন মেয়ের মধ্যে প্রথম।

বড় ভাই হাজী আহমেদের তিনি ছেলের সাথে নিজের তিন মেয়ে বিয়ে দিয়েছিলেন আলীবর্দী খান। মেহের-উন-নিসা বেগম বা ঘসেটি বেগমের বিয়ে হয়েছিল নওয়াজিস মুহাম্মদ শাহমাত জং এর সঙ্গে, যিনি ঢাকার নায়েবে নাজিম নিযুক্ত হয়েছিলেন। ঘসেটি বেগম দেখতে কেমন ছিলেন তার সচিত্র উল্লেখ তেমন নেই।

শ্রী পারাবাতের লেখা 'আমি সিরাজের বেগম' বইয়ে সিরাজেউদ্দৌলার স্ত্রী লুৎফার বয়ানে রচিত গদ্যে ঘসেটি বেগমকে 'সুন্দরী', 'আভিজাত্যপূর্ণ', 'চতুর', 'বদমেজাজি' এবং 'উচ্চাভিলাষী' হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

নবাব আলীবর্দী খানের প্রাসাদ হীরাঝিলের একমাত্র শক্তিশালী নারী চরিত্র এই ঘসেটি বেগম যাকে বাইরের পৃথিবী চিনতে পেরেছে। তিনি এতটাই প্রভাবশালী ছিলেন যে মুর্শিদাবাদে নবাব আলীবর্দী খানের তিন মেয়ের মধ্যে একমাত্র তারই আলাদা একটি প্রাসাদ ছিল।

হীরাঝিল প্রাসাদের মতই জাঁকজমকপূর্ণ প্রাসাদের নামও ছিল নবাবের বাড়ির নামের সঙ্গে মিলিয়ে, মতিঝিল। বিভিন্ন বর্ণনায় পাওয়া যায়, ঘসেটি বেগমের 'রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা' ছিল এবং তিনি প্রবল ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন। তিনি রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী ছিলেন।

রাজনীতিতে ঘসেটি বেগম

নবাব আলীবর্দী খানের কোনো ছেলে ছিল না। তিনি ছোট মেয়ে আমিনা বেগমের বড় ছেলে সিরাউদ্দৌলাকে তার উত্তরাধিকারী মনোনীত করেছিলেন। এতে ঘসেটি বেগম অসন্তুষ্ট ছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন তার পালকপুত্র, সিরাজউদ্দৌলার আপন ভাই ইকরামউদ্দৌলাকে ওই স্থানে দেখতে।

কিন্তু ইকরামউদ্দৌলা অল্প বয়সে গুটিবসন্তে মারা যান। এরপর তিনি তার মেজ বোনের ছেলে শওকত জংকে সিংহাসনে অধিষ্ঠিত করার চেষ্টা করেন। কিন্তু নবাব আলীবর্দী খান সেটিও পছন্দ করেননি। এসব কারণে ঘসেটি বেগম সিরাজউদ্দৌলাকে পছন্দ করতেন না, সিরাজউদ্দৌলাও তাকে পছন্দ করতেন না।

পিতার উত্তরাধিকারী নির্বাচনে তার মতামত গুরুত্ব পায়নি ঠিকই, কিন্তু বড় মেয়ে হিসেবে নবাব আলীবর্দী খানের কাছে তিনি গুরুত্ব পেতেন এবং রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার করতেন। তার সুপারিশে কেউ পদ হারিয়েছে, আবার কেউ ক্ষমতার কেন্দ্রে এসেছেন।

বাংলাপিডিয়া বলছে, নিজের প্রভাব কাজে লাগিয়ে তিনি বিপুল বিত্তের মালিক হয়েছিলেন। এছাড়া ১৭৫৫ সালে স্বামীর মৃত্যুর পরেও উত্তরাধিকার সূত্রে প্রচুর অর্থের মালিক হয়েছিলেন তিনি। তার স্বামী নওয়াজিস মুহাম্মদ শাহমাত জং ঢাকার নায়েবে নাজিম ছিলেন, কিন্তু মূলত ঢাকা পরিচালনা করতেন ঘসেটি বেগম।

ইতিহাসবিদ মুনতাসীর মামুন তার 'ঢাকা স্মৃতি বিস্মৃতির নগরী' বইয়ে লিখেছেন, "ঢাকার শাসনভার প্রকৃতপক্ষে ছিল ঘসেটি বেগম ও তার বিশ্বস্ত দেওয়ান, অনেকের মতে প্রণয়ী, হোসেন কুলি খানের হাতে। কারণ নওয়াজিস ছিলেন দুর্বল প্রকৃতির লোক।"

এদিকে, নবাব আলীবর্দী খানের মৃত্যুর পর নবাব হয়ে সিরাজউদ্দৌলা ঘসেটি বেগমকে অন্তরীণ করেছিলেন। সেসময় সিরাজউদ্দৌলা ঢাকার আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছিলেন, কিন্তু রাজভাণ্ডার বা অর্থনৈতিক দায়িত্বে থাকা রাজবল্লভ সঠিক হিসাব দিতে ব্যর্থ হন।

রাজবল্লভ রাজকোষ থেকে প্রচুর অর্থ আত্মস্যাৎ করেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তার ছেলে কৃষ্ণবল্লভ সিরাজউদ্দৌলার কাছ থেকে বাঁচতে কলকাতায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ফোর্ট উইলিয়ামে আশ্রয় নেন।

কৃষ্ণবল্লভকে ফেরৎ চেয়ে কলকাতায় ইংরেজ গভর্নরের কাছে চিঠি লেখেন সিরাজউদ্দৌলা। পলাশীর যুদ্ধের সেটিও একটি কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কৃষ্ণবল্লভকে ফেরত দিতে রাজি হয়নি।

এদিকে, সিরাজউদ্দৌলার সেনাপতি মীর জাফর ছিলেন নবাব আলীবর্দী খানের সেনাপতি। তরুণ নবাবের সঙ্গে ব্যক্তিত্বের সংঘাতের ফলেই একসময় সিরাজউদ্দৌলাকে উৎখাতের ষড়যন্ত্রে নামেন তিনি। তখন তার সঙ্গে যোগ দেন ঘসেটি বেগম।ষড়যন্ত্রে আরো যুক্ত হয় ব্যবসায়ী জগৎ শেঠ এবং উমিচাঁদ। সবার অভিন্ন উদ্দেশ্য ছিল নবাবকে উৎখাত করা।

বাংলাপিডিয়া বলছে, সিরাজউদ্দৌলাকে উৎখাতের পরিকল্পনায় ঘসেটি বেগম প্রচুর অর্থ ব্যয় করেছিলেন। অবশেষে ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশী প্রান্তরে ইংরেজ বাহিনীর কাছে হেরে যান নবাব সিরাজউদ্দৌলা।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ
অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ
ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড
ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার
২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার
নাসার মহাকাশ কর্মসূচিতে চীনা নাগরিকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা
নাসার মহাকাশ কর্মসূচিতে চীনা নাগরিকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা
ওজন কমালেই নগদ বোনাস, চীনা কোম্পানির অনন্য উদ্যোগ
ওজন কমালেই নগদ বোনাস, চীনা কোম্পানির অনন্য উদ্যোগ
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পেরুতে ৪ হাজার বছর আগের দেয়ালচিত্র আবিষ্কার
পেরুতে ৪ হাজার বছর আগের দেয়ালচিত্র আবিষ্কার
সিডনির সৈকতে হাঙরের আক্রমণে সার্ফার নিহত
সিডনির সৈকতে হাঙরের আক্রমণে সার্ফার নিহত
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
সর্বশেষ খবর
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন