শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৪, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১৬:২৮, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

কেন সিআইএ বইটি ৫০ বছর লুকিয়ে রেখেছিল?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেন সিআইএ বইটি ৫০ বছর লুকিয়ে রেখেছিল?

মানবজাতির অন্তিম সময় আগত! প্রাকৃতিক চাবুকের ঘায়ে এবার মুছে যাবে পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী! ভয়ঙ্কর বন্যায় ভাসবে গ্রাম-শহর। সুনামির ঢেউতে চাপা পড়বে আস্ত মহাদেশ। আমেরিকার এক পদস্থ কর্তার করা এ হেন ‘গণবিলুপ্তি’র পূর্বাভাসে দুনিয়া জুড়ে ছড়িয়েছে আতঙ্ক।

গত বছরের (২০২৩) ২৪ জুন। যুক্তরাষ্ট্রের গুপ্তচর সংস্থা ‘সেন্ট্রাল ইনটেলিজেন্স এজেন্সি’র (সিআইএ) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয় ‘অ্যাডাম অ্যান্ড ইভ স্টোরি’ নামের একটি বই। সেখানে মানবজাতির বিলুপ্তির উল্লেখ রয়েছে। বইটি লেখেন আমেরিকার বিমানবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার চ্যান থমাস।

মানুষ কীভাবে পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাবে, ‘অ্যাডাম অ্যান্ড ইভ স্টোরি’তে তারই পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ দিয়েছেন থমাস। এর জন্য মূলত বন্যা এবং সুনামিকেই দায়ী করেছেন তিনি। মজার বিষয় হল, গত পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে এই বইটিকে লোকচক্ষুর আড়ালে রেখেছিল সিআইএ। এর একটা কপিও ছাপতে দেয়নি যুক্তরাষ্ট্রের গুপ্তচর সংস্থা।

১৯৬৬ সালে প্রকাশিত হয় থমাসের লেখা ‘অ্যাডাম অ্যান্ড ইভ স্টোরি’। বইয়ে মানবজাতির সম্ভাব্য ধ্বংসের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা করেন তিনি। ব্যাপারটা কানে যেতেই তৎপর হয় যুক্তরাষ্ট্রের গুপ্তচর সংস্থা। দ্রুত বইটিকে নিষিদ্ধ করে রাতারাতি তা বাজার থেকে গায়েব করে দেয় সিআইএ।

যুক্তরাষ্ট্রের গুপ্তচরদের এ হেন পদক্ষেপের নেপথ্যে অনুঘটকের কাজ করেছিল কিউবার ক্ষেপণাস্ত্র সঙ্কট। গত শতাব্দীর ষাটের দশকে ঠান্ডা লড়াইকে কেন্দ্র করে আমেরিকা ও সাবেক সোভিয়েত রাশিয়ার মধ্যে তখন চলছিল তুমুল রেষারেষি। এই পরিস্থিতিতে হাভানায় ফিদেল কাস্ত্রোর নেতৃত্বে কমিউনিস্ট সরকারের প্রতিষ্ঠা ওয়াশিংটনের গলার কাঁটা হয়ে ওঠে।

কিউবায় ফিদেল সরকার প্রতিষ্ঠার পর সেখানে পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করে মস্কো। সালটা ছিল ১৯৬২। ফলে সোভিয়েত আক্রমণের আতঙ্ক গোটা যুক্তরাষ্ট্রে ছড়িয়ে পড়ে। সিআইএর কর্তারা ভেবেছিলেন, এই পরিস্থিতিতে ‘অ্যাডাম অ্যান্ড ইভ স্টোরি’ আমজনতার হাতে গেলে আরও বেশি ভয় পাবেন তারা। সেখান থেকে জন্ম নেবে সামাজিক অস্থিরতা।

কিউবার সঙ্কট কাটার ৫৭ বছর পর ‘তথ্যের স্বাধীনতা’ আইনের উপর ভিত্তি করে ২০১৩ সালে থমাসের লেখা বই প্রকাশের অনুমতি দেয় ওয়াশিংটন। সেটি হাতে পেতেই পাঠকদের চোখ কপালে ওঠে। বইটিতে দুনিয়ার সেরা পৌরাণিক কাহিনিগুলিতে বর্ণিত মানুষের গণবিলুপ্তিকে পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শনের মাধ্যমে সত্যি বলে প্রমাণের চেষ্টা করেছেন চ্যান।

থমাসের দাবি, পৌরাণিক কাহিনিতে বর্ণিত গণবিলুপ্তির ঘটনাগুলি কল্পনা নয়। বরং বাস্তবে ওই সব ঘটনা ঘটেছিল। এর প্রমাণ হিসাবে কাহিনিগুলির মধ্যে হুবহু তথ্যগত এবং বর্ণনায় মিল থাকার উল্লেখ করেছেন তিনি। সেগুলির বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা খোঁজারও চেষ্টা করেছেন আমেরিকার বিমানবাহিনীর ওই ইঞ্জিনিয়ার।

উদাহরণ হিসাবে খ্রিস্টানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ ‘বাইবেল’ বর্ণিত নোয়ার নৌকার গল্পের কথা বলেছেন চ্যান। এর সঙ্গে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ ‘বিষ্ণু পুরাণ’-এর সাদৃশ্য রয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। বিষ্ণুর প্রথম অবতার হল মৎস্য। সেই রূপে আবির্ভূত হয়ে মানবসমাজকে মহাপ্লাবন থেকে রক্ষা করেন তিনি। নোয়ার গল্পতেও একই রকমের প্লাবনের উল্লেখ রয়েছে।

শুধু তাই নয়, বাইবেল এবং পুরাণ— দুই পৌরাণিক কাহিনিতেই মানবজাতিকে প্লাবনের হাত থেকে রক্ষার জন্য সুবিশাল নৌকার কথা লেখা রয়েছে। পাশাপাশি সামুদ্রিক সুনামির উল্লেখ রয়েছে অন্যান্য প্রাচীন সভ্যতার পৌরাণিক উপাখ্যানেও। এর মধ্যে ব্যাবিলনের ‘গিলগামেশ’, মিশরের ‘জিউসুদ্রা’, চিনের ‘গিনিউ’ এবং গ্রিসের ‘ডিউক্যালিয়ন’র নাম সর্বজনবিদিত।

থমাস জানিয়েছেন, পৃথিবীর ৪০টি আলাদা আলাদা সংস্কৃতির পৌরাণিক উপাখ্যানে সামুদ্রিক প্লাবনের ফলে গণবিলুপ্তির কথা লেখা আছে। একে কাকতালীয় মানতে নারাজ তিনি। সংশ্লিষ্ট কাহিনিগুলি রচনার সময়কালের মধ্যেও অদ্ভুত সামঞ্জস্য রয়েছে। সাত থেকে ন’হাজার বছর আগে সেগুলি লেখা হয় বলে নিজের বইয়ে স্পষ্ট করেছেন চ্যান।

প্লাবনের জেরে সভ্যতা ধ্বংসের পুরাতাত্ত্বিক প্রমাণের নেপথ্যে আজীবন ছুটে বেড়িয়েছেন থমাস। নিজের বইয়ে তেমনই দু’টি হারিয়ে যাওয়া সভ্যতার উল্লেখ করেছেন তিনি। এর প্রথমটির নাম ‘আটলান্টিস’। তার দাবি, আটলান্টিক মহাসাগরের উত্তরে ছিল এর অবস্থান। বিখ্যাত গ্রিক দার্শনিক প্লেটোর লেখা ‘টাইমেউস’ এবং ‘ক্রিটিয়াস’ বইতেও আটালান্টিস সভ্যতার উল্লেখ রয়েছে।

প্লেটোর রচনা অনুযায়ী, সমুদ্রের মাঝে চক্রবৎ গোলাকার নগরকেন্দ্রিক সভ্যতা ছিল আটলান্টিস। প্লাবনের জেরে এর পুরোপুরি সলিলসমাধি ঘটে। ১৯৬৫ সালে আটলান্টিক মহাসাগর লাগোয়া আফ্রিকার দেশ মৌরিতানিয়াতে অদ্ভুত গোলাকার প্রাচীন ধ্বংসস্তূপের হদিস পান পুরাতাত্ত্বিকেরা। গবেষকেরা এর নামকরণ করেন ‘রিচ্যাট কাঠামো’।

পুরাতত্ত্ববিদেরা অবশ্য ওই কাঠামোকে প্লেটো বর্ণিত হারিয়ে যাওয়া আটলান্টিস শহরের ধ্বংসাবশেষ বলে মেনে নেননি। উল্টে সেটি প্রাকৃতিক ভাবে গড়ে উঠেছে বলে দাবি করেন তাঁরা। থমাসও হাল ছাড়ার পাত্র নন। কিছু দিনের মধ্যে জাপানের কাছে প্রশান্ত মহাসাগরে নিমজ্জিত পিরামিড আকারের বিশাল মন্দির শহরের খোঁজ মিলতেই তার তত্ত্বে ফের সিলমোহর পড়ে।

কিন্তু এ বারও চ্যানের দাবি বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। বৈজ্ঞানিকদের একাংশ সমুদ্রের গভীরে থাকা এই কাঠামোকে পিরামিড মন্দির বলে মানেননি। উল্টো সেটিও প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হয়েছে বলে একাধিক প্রমাণ দাখিল করেছেন তারা। ফলে আরও পোক্ত প্রমাণের পিছনে ছুটতে হয় থমাসকে।

পৌরাণিক শহরের হদিস পান তিনি। থমাসের দাবি, সংশ্লিষ্ট শহরটি পূর্ব-পশ্চিমে ফিলিপিন্স থেকে ইস্টার্ন আইল্যান্ড এবং উত্তর-দক্ষিণে হাওয়াই থেকে কুক দ্বীপ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। এর মধ্যে ইস্টার্ন আইল্যান্ডে সমুদ্রের তীরে মাটিতে পোঁতা অবস্থায় পড়ে থাকা অদ্ভুত কিছু মূর্তির খোঁজ পান তিনি।

নিজের তত্ত্বকে শক্ত ভিতের উপর প্রতিষ্ঠা করতে মূর্তিগুলিকে মাটি কেটে উপরে তোলেন থমাস। সেগুলিকে নিয়ে চলে দীর্ঘ গবেষণা। সেখানেই পানির অস্বাভাবিক চাপে মূর্তিগুলির কিছু অংশ মাটির তলায় চাপা পড়েছে বলে উঠে আসে। মূর্তিগুলি পৌরাণিক শহরে শোভা পেত বলে নিজের বইয়ে উল্লেখ করেছেন থমাস।

চ্যান এই মূর্তিগুলিকে ‘মোয়াই’ বলেছেন। পাশাপাশি, ওই এলাকার ‘রাপা নুই’ উপজাতির সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার ‘এবরিজিনিস’ এবং আমেরিকার ‘রেড ইন্ডিয়ান’দের মধ্যে সাদৃশ্য খুঁজে পান তিনি। নিজের বইয়ে গণবিলুপ্তির নেপথ্যে থাকা প্লাবনের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মেরু পরিবর্তনের (পোল শিফ্‌ট) তত্ত্বও প্রকাশ্যে আনেন তিনি।

থমাস বলেছেন, পৃথিবীর নিজের অক্ষের উপর ঘূর্ণায়মান থাকায় সমুদ্র এবং স্থলভাগের মধ্যেও একটা গতি রয়েছে। কোনও কারণে স্থলভাগের গতি পরিবর্তন হলে সমুদ্রে তার প্রভাব পড়ে। এরই ফলস্বরূপ আসতে পারে মহাপ্লাবন। ফলে সাগরের বিপুল জলরাশির তলায় চাপা পড়তে পারে আস্ত মহাদেশ।

এ ব্যাপারে প্রাচীন যুগের লম্বা দাঁতওয়ালা হাতিসদৃশ ‘ম্যামথ’ বিলুপ্তির উদাহরণ দিয়েছেন থমাস। তুষার যুগে পৃথিবীর বুক থেকে এই প্রাণীগুলি চিরতরে হারিয়ে যায়। ম্যামথের জীবাশ্ম মিলেছে উত্তর রাশিয়ার সাইবেরিয়ায়। সেখান থেকে সুমেরুর দূরত্ব প্রায় সাড়ে ছ’হাজার কিলোমিটার।

আর তাই চ্যানের দাবি, একটা সময়ে একই জায়গার মধ্যে ছিল সুমেরু ও সাইবেরিয়া। দ্বিতীয় প্রমাণ হিসাবে অ্যান্টার্কটিকায় ইকুয়েডরের উদ্ভিদের জীবাশ্মের খোঁজ পাওয়ার কথাও লিখেছেন তিনি। আর এ ভাবেই দুই মেরু অবস্থান বদল করেছে বলে নিজের তত্ত্বে উল্লেখ করেছেন থমাস।

অন্য দিকে, ১৯১২ সালে মহাদেশের জন্ম সংক্রান্ত নতুন তত্ত্ব নিয়ে আসেন জার্মান ভূবিজ্ঞানী অ্যালফ্রেড ওয়েগনার। গত শতাব্দীর সত্তরের দশকে এটি ধীরে ধীরে জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। একে কেন্দ্র করে সামনে আসে প্লেট টেকটনিক তত্ত্ব। এই তত্ত্বে পৃথিবীর উপরিভাগ একাধিক প্লেটের সমন্বয়ে তৈরি বলে উল্লেখ করা হয়।

প্লেট টেকটনিকে থমাসের মেরু পরিবর্তনের তত্ত্ব ভুল প্রমাণিত হয়। ফলে তাঁর বইয়ের পৌরাণিক কাহিনির প্লাবন এবং গণবিলুপ্তির সাদৃশ্য কল্পবিজ্ঞান হিসাবেই থেকে গিয়েছে। কিন্তু তার পরেও ‘অ্যাডাম অ্যান্ড ইভ স্টোরি’ চাহিদা কমেনি। বেস্ট সেলারের সারিতে জায়গা করে নিয়েছে এই বই।


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
মানব শুক্রাণু ও ডিম্বাণুতে মিলেছে প্লাস্টিক কণার উপস্থিতি: গবেষণা
মানব শুক্রাণু ও ডিম্বাণুতে মিলেছে প্লাস্টিক কণার উপস্থিতি: গবেষণা
পেরুতে ৩,৫০০ বছরের পুরোনো শহরের সন্ধান
পেরুতে ৩,৫০০ বছরের পুরোনো শহরের সন্ধান
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ
পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য
জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য
সোশ্যাল মিডিয়ায় পাতা ‘লাভের ফাঁদে’ ২.১৫ কোটি রুপি গায়েব ব্যবসায়ীর
সোশ্যাল মিডিয়ায় পাতা ‘লাভের ফাঁদে’ ২.১৫ কোটি রুপি গায়েব ব্যবসায়ীর
কারালের ধ্বংসের পর কী ঘটেছিল? পেনিকো শহর দিচ্ছে নতুন ইঙ্গিত
কারালের ধ্বংসের পর কী ঘটেছিল? পেনিকো শহর দিচ্ছে নতুন ইঙ্গিত
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস
যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি