শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৪, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১৬:২৮, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

কেন সিআইএ বইটি ৫০ বছর লুকিয়ে রেখেছিল?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেন সিআইএ বইটি ৫০ বছর লুকিয়ে রেখেছিল?

মানবজাতির অন্তিম সময় আগত! প্রাকৃতিক চাবুকের ঘায়ে এবার মুছে যাবে পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী! ভয়ঙ্কর বন্যায় ভাসবে গ্রাম-শহর। সুনামির ঢেউতে চাপা পড়বে আস্ত মহাদেশ। আমেরিকার এক পদস্থ কর্তার করা এ হেন ‘গণবিলুপ্তি’র পূর্বাভাসে দুনিয়া জুড়ে ছড়িয়েছে আতঙ্ক।

গত বছরের (২০২৩) ২৪ জুন। যুক্তরাষ্ট্রের গুপ্তচর সংস্থা ‘সেন্ট্রাল ইনটেলিজেন্স এজেন্সি’র (সিআইএ) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয় ‘অ্যাডাম অ্যান্ড ইভ স্টোরি’ নামের একটি বই। সেখানে মানবজাতির বিলুপ্তির উল্লেখ রয়েছে। বইটি লেখেন আমেরিকার বিমানবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার চ্যান থমাস।

মানুষ কীভাবে পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাবে, ‘অ্যাডাম অ্যান্ড ইভ স্টোরি’তে তারই পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ দিয়েছেন থমাস। এর জন্য মূলত বন্যা এবং সুনামিকেই দায়ী করেছেন তিনি। মজার বিষয় হল, গত পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে এই বইটিকে লোকচক্ষুর আড়ালে রেখেছিল সিআইএ। এর একটা কপিও ছাপতে দেয়নি যুক্তরাষ্ট্রের গুপ্তচর সংস্থা।

১৯৬৬ সালে প্রকাশিত হয় থমাসের লেখা ‘অ্যাডাম অ্যান্ড ইভ স্টোরি’। বইয়ে মানবজাতির সম্ভাব্য ধ্বংসের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা করেন তিনি। ব্যাপারটা কানে যেতেই তৎপর হয় যুক্তরাষ্ট্রের গুপ্তচর সংস্থা। দ্রুত বইটিকে নিষিদ্ধ করে রাতারাতি তা বাজার থেকে গায়েব করে দেয় সিআইএ।

যুক্তরাষ্ট্রের গুপ্তচরদের এ হেন পদক্ষেপের নেপথ্যে অনুঘটকের কাজ করেছিল কিউবার ক্ষেপণাস্ত্র সঙ্কট। গত শতাব্দীর ষাটের দশকে ঠান্ডা লড়াইকে কেন্দ্র করে আমেরিকা ও সাবেক সোভিয়েত রাশিয়ার মধ্যে তখন চলছিল তুমুল রেষারেষি। এই পরিস্থিতিতে হাভানায় ফিদেল কাস্ত্রোর নেতৃত্বে কমিউনিস্ট সরকারের প্রতিষ্ঠা ওয়াশিংটনের গলার কাঁটা হয়ে ওঠে।

কিউবায় ফিদেল সরকার প্রতিষ্ঠার পর সেখানে পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করে মস্কো। সালটা ছিল ১৯৬২। ফলে সোভিয়েত আক্রমণের আতঙ্ক গোটা যুক্তরাষ্ট্রে ছড়িয়ে পড়ে। সিআইএর কর্তারা ভেবেছিলেন, এই পরিস্থিতিতে ‘অ্যাডাম অ্যান্ড ইভ স্টোরি’ আমজনতার হাতে গেলে আরও বেশি ভয় পাবেন তারা। সেখান থেকে জন্ম নেবে সামাজিক অস্থিরতা।

কিউবার সঙ্কট কাটার ৫৭ বছর পর ‘তথ্যের স্বাধীনতা’ আইনের উপর ভিত্তি করে ২০১৩ সালে থমাসের লেখা বই প্রকাশের অনুমতি দেয় ওয়াশিংটন। সেটি হাতে পেতেই পাঠকদের চোখ কপালে ওঠে। বইটিতে দুনিয়ার সেরা পৌরাণিক কাহিনিগুলিতে বর্ণিত মানুষের গণবিলুপ্তিকে পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শনের মাধ্যমে সত্যি বলে প্রমাণের চেষ্টা করেছেন চ্যান।

থমাসের দাবি, পৌরাণিক কাহিনিতে বর্ণিত গণবিলুপ্তির ঘটনাগুলি কল্পনা নয়। বরং বাস্তবে ওই সব ঘটনা ঘটেছিল। এর প্রমাণ হিসাবে কাহিনিগুলির মধ্যে হুবহু তথ্যগত এবং বর্ণনায় মিল থাকার উল্লেখ করেছেন তিনি। সেগুলির বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা খোঁজারও চেষ্টা করেছেন আমেরিকার বিমানবাহিনীর ওই ইঞ্জিনিয়ার।

উদাহরণ হিসাবে খ্রিস্টানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ ‘বাইবেল’ বর্ণিত নোয়ার নৌকার গল্পের কথা বলেছেন চ্যান। এর সঙ্গে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ ‘বিষ্ণু পুরাণ’-এর সাদৃশ্য রয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। বিষ্ণুর প্রথম অবতার হল মৎস্য। সেই রূপে আবির্ভূত হয়ে মানবসমাজকে মহাপ্লাবন থেকে রক্ষা করেন তিনি। নোয়ার গল্পতেও একই রকমের প্লাবনের উল্লেখ রয়েছে।

শুধু তাই নয়, বাইবেল এবং পুরাণ— দুই পৌরাণিক কাহিনিতেই মানবজাতিকে প্লাবনের হাত থেকে রক্ষার জন্য সুবিশাল নৌকার কথা লেখা রয়েছে। পাশাপাশি সামুদ্রিক সুনামির উল্লেখ রয়েছে অন্যান্য প্রাচীন সভ্যতার পৌরাণিক উপাখ্যানেও। এর মধ্যে ব্যাবিলনের ‘গিলগামেশ’, মিশরের ‘জিউসুদ্রা’, চিনের ‘গিনিউ’ এবং গ্রিসের ‘ডিউক্যালিয়ন’র নাম সর্বজনবিদিত।

থমাস জানিয়েছেন, পৃথিবীর ৪০টি আলাদা আলাদা সংস্কৃতির পৌরাণিক উপাখ্যানে সামুদ্রিক প্লাবনের ফলে গণবিলুপ্তির কথা লেখা আছে। একে কাকতালীয় মানতে নারাজ তিনি। সংশ্লিষ্ট কাহিনিগুলি রচনার সময়কালের মধ্যেও অদ্ভুত সামঞ্জস্য রয়েছে। সাত থেকে ন’হাজার বছর আগে সেগুলি লেখা হয় বলে নিজের বইয়ে স্পষ্ট করেছেন চ্যান।

প্লাবনের জেরে সভ্যতা ধ্বংসের পুরাতাত্ত্বিক প্রমাণের নেপথ্যে আজীবন ছুটে বেড়িয়েছেন থমাস। নিজের বইয়ে তেমনই দু’টি হারিয়ে যাওয়া সভ্যতার উল্লেখ করেছেন তিনি। এর প্রথমটির নাম ‘আটলান্টিস’। তার দাবি, আটলান্টিক মহাসাগরের উত্তরে ছিল এর অবস্থান। বিখ্যাত গ্রিক দার্শনিক প্লেটোর লেখা ‘টাইমেউস’ এবং ‘ক্রিটিয়াস’ বইতেও আটালান্টিস সভ্যতার উল্লেখ রয়েছে।

প্লেটোর রচনা অনুযায়ী, সমুদ্রের মাঝে চক্রবৎ গোলাকার নগরকেন্দ্রিক সভ্যতা ছিল আটলান্টিস। প্লাবনের জেরে এর পুরোপুরি সলিলসমাধি ঘটে। ১৯৬৫ সালে আটলান্টিক মহাসাগর লাগোয়া আফ্রিকার দেশ মৌরিতানিয়াতে অদ্ভুত গোলাকার প্রাচীন ধ্বংসস্তূপের হদিস পান পুরাতাত্ত্বিকেরা। গবেষকেরা এর নামকরণ করেন ‘রিচ্যাট কাঠামো’।

পুরাতত্ত্ববিদেরা অবশ্য ওই কাঠামোকে প্লেটো বর্ণিত হারিয়ে যাওয়া আটলান্টিস শহরের ধ্বংসাবশেষ বলে মেনে নেননি। উল্টে সেটি প্রাকৃতিক ভাবে গড়ে উঠেছে বলে দাবি করেন তাঁরা। থমাসও হাল ছাড়ার পাত্র নন। কিছু দিনের মধ্যে জাপানের কাছে প্রশান্ত মহাসাগরে নিমজ্জিত পিরামিড আকারের বিশাল মন্দির শহরের খোঁজ মিলতেই তার তত্ত্বে ফের সিলমোহর পড়ে।

কিন্তু এ বারও চ্যানের দাবি বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। বৈজ্ঞানিকদের একাংশ সমুদ্রের গভীরে থাকা এই কাঠামোকে পিরামিড মন্দির বলে মানেননি। উল্টো সেটিও প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হয়েছে বলে একাধিক প্রমাণ দাখিল করেছেন তারা। ফলে আরও পোক্ত প্রমাণের পিছনে ছুটতে হয় থমাসকে।

পৌরাণিক শহরের হদিস পান তিনি। থমাসের দাবি, সংশ্লিষ্ট শহরটি পূর্ব-পশ্চিমে ফিলিপিন্স থেকে ইস্টার্ন আইল্যান্ড এবং উত্তর-দক্ষিণে হাওয়াই থেকে কুক দ্বীপ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। এর মধ্যে ইস্টার্ন আইল্যান্ডে সমুদ্রের তীরে মাটিতে পোঁতা অবস্থায় পড়ে থাকা অদ্ভুত কিছু মূর্তির খোঁজ পান তিনি।

নিজের তত্ত্বকে শক্ত ভিতের উপর প্রতিষ্ঠা করতে মূর্তিগুলিকে মাটি কেটে উপরে তোলেন থমাস। সেগুলিকে নিয়ে চলে দীর্ঘ গবেষণা। সেখানেই পানির অস্বাভাবিক চাপে মূর্তিগুলির কিছু অংশ মাটির তলায় চাপা পড়েছে বলে উঠে আসে। মূর্তিগুলি পৌরাণিক শহরে শোভা পেত বলে নিজের বইয়ে উল্লেখ করেছেন থমাস।

চ্যান এই মূর্তিগুলিকে ‘মোয়াই’ বলেছেন। পাশাপাশি, ওই এলাকার ‘রাপা নুই’ উপজাতির সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার ‘এবরিজিনিস’ এবং আমেরিকার ‘রেড ইন্ডিয়ান’দের মধ্যে সাদৃশ্য খুঁজে পান তিনি। নিজের বইয়ে গণবিলুপ্তির নেপথ্যে থাকা প্লাবনের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মেরু পরিবর্তনের (পোল শিফ্‌ট) তত্ত্বও প্রকাশ্যে আনেন তিনি।

থমাস বলেছেন, পৃথিবীর নিজের অক্ষের উপর ঘূর্ণায়মান থাকায় সমুদ্র এবং স্থলভাগের মধ্যেও একটা গতি রয়েছে। কোনও কারণে স্থলভাগের গতি পরিবর্তন হলে সমুদ্রে তার প্রভাব পড়ে। এরই ফলস্বরূপ আসতে পারে মহাপ্লাবন। ফলে সাগরের বিপুল জলরাশির তলায় চাপা পড়তে পারে আস্ত মহাদেশ।

এ ব্যাপারে প্রাচীন যুগের লম্বা দাঁতওয়ালা হাতিসদৃশ ‘ম্যামথ’ বিলুপ্তির উদাহরণ দিয়েছেন থমাস। তুষার যুগে পৃথিবীর বুক থেকে এই প্রাণীগুলি চিরতরে হারিয়ে যায়। ম্যামথের জীবাশ্ম মিলেছে উত্তর রাশিয়ার সাইবেরিয়ায়। সেখান থেকে সুমেরুর দূরত্ব প্রায় সাড়ে ছ’হাজার কিলোমিটার।

আর তাই চ্যানের দাবি, একটা সময়ে একই জায়গার মধ্যে ছিল সুমেরু ও সাইবেরিয়া। দ্বিতীয় প্রমাণ হিসাবে অ্যান্টার্কটিকায় ইকুয়েডরের উদ্ভিদের জীবাশ্মের খোঁজ পাওয়ার কথাও লিখেছেন তিনি। আর এ ভাবেই দুই মেরু অবস্থান বদল করেছে বলে নিজের তত্ত্বে উল্লেখ করেছেন থমাস।

অন্য দিকে, ১৯১২ সালে মহাদেশের জন্ম সংক্রান্ত নতুন তত্ত্ব নিয়ে আসেন জার্মান ভূবিজ্ঞানী অ্যালফ্রেড ওয়েগনার। গত শতাব্দীর সত্তরের দশকে এটি ধীরে ধীরে জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। একে কেন্দ্র করে সামনে আসে প্লেট টেকটনিক তত্ত্ব। এই তত্ত্বে পৃথিবীর উপরিভাগ একাধিক প্লেটের সমন্বয়ে তৈরি বলে উল্লেখ করা হয়।

প্লেট টেকটনিকে থমাসের মেরু পরিবর্তনের তত্ত্ব ভুল প্রমাণিত হয়। ফলে তাঁর বইয়ের পৌরাণিক কাহিনির প্লাবন এবং গণবিলুপ্তির সাদৃশ্য কল্পবিজ্ঞান হিসাবেই থেকে গিয়েছে। কিন্তু তার পরেও ‘অ্যাডাম অ্যান্ড ইভ স্টোরি’ চাহিদা কমেনি। বেস্ট সেলারের সারিতে জায়গা করে নিয়েছে এই বই।


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের
ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী
কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
সর্বশেষ খবর
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৪৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা