শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৪, রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫ আপডেট: ১০:৪৬, রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫

বিলাসবহুল ও রঙিন জীবনযাপনের জন্যই খবরের শিরোনামে বেশি উঠে এসেছেন যে রাজা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিলাসবহুল ও রঙিন জীবনযাপনের জন্যই খবরের শিরোনামে বেশি উঠে এসেছেন যে রাজা

বিশ্বে ধনকুবেরের সংখ্যা কম নয়। তবে রাজকীয় ঐশ্বর্য আর বিলাসিতায় অনেককেই ছাড়িয়ে গেছেন থাইল্যান্ডের রাজা মহা ভাজিরালংকর্ণ, যিনি রাম দশম নামেও পরিচিত। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৭২ বছর বয়সি এই রাজা বর্তমানে বিশ্বের ‘সবচেয়ে ধনী’ রাজা।

মহা ভাজিরালংকর্ণের বাবা রাজা ভূমিবল আদুলিয়াদেজ। তিনি ৭০ বছর ধরে থাইল্যান্ডে শাসন করেছিলেন। বিশ্বের দীর্ঘ দিন শাসন করা রাজাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। ২০১৬ সালের ১৩ অক্টোবর ৮৮ বছর বয়সে ভূমিবলের মৃত্যু হয়। তারপর ২০১৯ সালের মে মাসে বৌদ্ধ এবং ব্রাহ্মণ মতে রাজ্যাভিষেক হয় মহা ভাজিরালংকর্ণের।

থাইল্যান্ডের রাজা মহা ভাজিরালংকর্ণ

থাইল্যান্ডের রাজা মহা ভাজিরালংকর্ণ বিপুল সম্পত্তির মালিক। তবে বিলাসবহুল এবং রঙিন জীবনযাপনের জন্যই খবরের শিরোনামে বেশি উঠে এসেছেন তিনি। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী ভাজিরালংকর্ণের মোট সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ৩.৭ লাখ কোটি টাকা।

এই বিশাল সম্পদের বেশির ভাগই রাজা পেয়েছেন উত্তরাধিকার সূত্রে। তবে বিভিন্ন নামীদামি সংস্থা এবং জমিতে বিনিয়োগ করে সম্পত্তির পরিমাণ আরও বাড়িয়ে তোলেন তিনি। বিভিন্ন প্রতিবেদন অনুযায়ী, থাইল্যান্ড জুড়ে হাজার হাজার একর জমি রয়েছে মহা বাজিরালংকর্ণের। কেবল ব্যাঙ্ককেই ১৭ হাজারের বেশি স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে।

মহা ভাজিরালংকর্ণের বিলাসবহুল জীবনযাত্রা কল্পনাতীত। ৩০০টিরও বেশি বিলাসবহুল গাড়ি রয়েছে তার, যার মধ্যে মার্সিডিজ় বেঞ্জ, বিএমডব্লিউ, লিমুজিন অন্যতম। ৩৮টি ব্যক্তিগত বিমানও রয়েছে তাইল্যান্ড-রাজের। এর মধ্যে বেশ কয়েকটির অন্দরসজ্জা করা হয়েছে সোনা দিয়ে। তবে মহা ভাজিরালংকর্ণের সংগ্রহে থাকা সবচেয়ে আকর্ষণীয় জিনিসপত্রের মধ্যে অন্যতম হল ৫২টি নৌকা। এগুলি কোনো সাধারণ নৌকা নয়। সম্পূর্ণ সোনা দিয়ে সজ্জিত নৌকাগুলি শুধুমাত্র রাজকীয় অনুষ্ঠানের সময় ব্যবহৃত হয়।

এত সম্পত্তি থাকা সত্ত্বেও মহা ভাজিরালংকর্ণের সম্পত্তির পরিমাণ কিন্তু মুকেশ অম্বানী বা গৌতম আদানির মতো ভারতীয় শিল্পপতির চেয়ে কম। ২০২৫ সালের মে মাসের হিসাব অনুযায়ী, অম্বানী এবং আদানি ভারতের প্রথম দুই ধনী ব্যবসায়ী। রিলায়্যান্স গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান মুকেশ অম্বানী ভারতের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি। তার মোট সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৭.৯ লাখ কোটি টাকা। 

অন্য দিকে, ভারতের সবচেয়ে ধনীদের তালিকায় গৌতম আদানির স্থান দ্বিতীয়। তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ৪.৮১ লাখ কোটি টাকা। অর্থাৎ, দুইজনের সম্পত্তির পরিমাণই ভাজিরালংকর্ণের থেকে অনেকটাই বেশি। মহা ভাজিরালংকর্ণের জন্ম ১৯৫২ সালে। প্রয়াত রাজা ভূমিবল এবং রানি সিরিকিতের চার সন্তানের মধ্যে একমাত্র পুত্র তিনি। 

সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভাজিরালংকর্ণের প্রাথমিক শিক্ষা থাইল্যান্ডে। পরে ব্রিটেন এবং অস্ট্রেলিয়ার বেসরকারি স্কুলে পড়াশোনা করেন তিনি। পরে ক্যানবেরার ডানট্রুনের রয়্যাল মিলিটারি কলেজে ভর্তি হন।

থাইল্যান্ডের রাজা মহা ভাজিরালংকর্ণ

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সামরিক শিক্ষায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন মহা ভাজিরালংকর্ণ। তিনি একজন প্রশিক্ষিত সেনা। ফাইটার জেট এবং হেলিকপ্টার ওড়ানোয় দক্ষতা রয়েছে তার। তাই সেনাবাহিনীর সেনাকর্তা হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।

১৯৭০-এর দশকে তাইল্যান্ডের অভ্যন্তরে বিদ্রোহী দমনে অন্যতম ভূমিকা পালন করেছিলেন মহা ভাজিরালংকর্ণ। থাইল্যান্ডের প্রাচীন রীতি অনুযায়ী সন্ন্যাসজীবনও পালন করেছেন মহা ভাজিরালংকর্ণ। ১৯৭৮ সালে তিনি দু’সপ্তাহের জন্য এক বিহারে বৌদ্ধ ভিক্ষু হিসাবে ছিলেন। তার আগে ১৯৭৭ সালে ভাজিরালংকর্ণ বিয়ে করেন তার আত্মীয়া সোওয়ামসায়ালি কিতিয়াকারাকে। সে বছরেই জন্ম হয় তাদের একমাত্র কন্যা বজ্রকিতিয়াভার।

সত্তরের দশকের মাঝামাঝি যুবরাজ ভাজিরালংকর্ণ লিভ ইন শুরু করেন অভিনেত্রী যুবধিদা পলপ্রাসার্থের সঙ্গে। জন্ম হয় তাদের পাঁচ সন্তানের— চার ছেলে এবং এক মেয়ে। কিন্তু দীর্ঘ দিন তাঁকে ডিভোর্স দেননি স্ত্রী কিতিয়াকারা। তাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয় ১৯৯৩ সালে। ব্যর্থ বিয়ের দায় পুরোটাই স্ত্রীর উপর চাপিয়ে দেন সেকালের যুবরাজ, আজকের রাজা। ১৯৯৪ সালে যুবধিদা পলপ্রাসার্থকে বিয়ে করেন ভাজিরালংকর্ণ। বিয়ের পরে যুবরানির নতুন নাম হয় সুজারিনী ভিভাচারাওয়ংসে। কিন্তু বিয়ের দু’বছর পরে সন্তানদের নিয়ে সুজারিনী প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে যান আমেরিকায়। পরে ভাজিরালংকর্ণ তার কন্যাকে তাইল্যান্ডে ফিরিয়ে আনতে পেরেছিলেন। কিন্তু চার ছেলে থেকে যান তাদের মায়ের সঙ্গেই।

ওই চার সন্তানের সব কূটনৈতিক সুবিধা এবং রাজপরিচয় কেড়ে নেওয়া হয়। যে মেয়েকে নিজের কাছে আনতে পেরেছিলেন, তাকে থাইল্যান্ডের রাজকন্যার পরিচয় দেওয়া হয়। ২০০১ সালে তৃতীয় বিয়ে করেন ভাজিরালংকর্ণ। স্ত্রী শ্রীরশ্মি সুওয়াদি ছিলেন সাধারণ নাগরিক। কোনও রাজপরিচয় তার ছিল না। চার বছর পরে পুত্রসন্তানের জন্মের পরে তাদের বিয়ের কথা প্রকাশ্যে আনা হয়।

বিয়ের ১৩ বছর পরে ভেঙে যায় ভাজিরালংকর্ণের তৃতীয় দাম্পত্য। বাজিরালংকর্ণের অভিযোগ ছিল, সুওয়াদির পরিবারের সদস্যেরা দুর্নীতিতে জড়িত। ফলে তাদের কাছ থেকেও কেড়ে নেওয়া হয় প্রাপ্য রাজোচিত সুযোগ-সুবিধা। ২০১৯-এ রাজ্যাভিষেকের তিন দিন আগে চতুর্থ বিয়ে করেন ভাজিরালংকর্ণ। সবাইকে চমকে দিয়ে তিনি পাণিগ্রহণ করেন ব্যক্তিগত রক্ষী দলের উপপ্রধান সুথিদাকে। বিয়ের পরই সুথিদাকে ‘রানি’ উপাধি দেন রাজা।

থাইল্যান্ডের রাজা মহা ভাজিরালংকর্ণ

সুথিদা তিদজাই আগে ফ্লাইট অ্যাটেন্ড্যান্ট ছিলেন। ২০১৪ সালে রাজা মহা ভাজিরালংকর্ণ তাকে ব্যক্তিগত রক্ষী দলের ডেপুটি কমান্ডার নিযুক্ত করেন। কিছু বিদেশি সংবাদমাধ্যম বিয়ের আগেই সুথিদা ও রাজার ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের খবর ফাঁস করে। তবে রাজপ্রাসাদের তরফে বিষয়টি স্বীকার করা হয়নি।

করোনা অতিমারির সময় বিতর্কের মুখে পড়তে হয়েছিল মহা ভাজিরালংকর্ণকে। করোনা পরিস্থিতির জেরে ২০২০ সালের ২৬ মার্চ থেকে থাইল্যান্ড জুড়ে জারি হয় জরুরি অবস্থা। তার মধ্যে দেশবাসীকে রেখে রাজা চলে যান নিশ্চিন্ত আশ্রয়ে। থাইল্যান্ডের রাজার নিভৃতবাস তার জীবনযাত্রার থেকেও রাজকীয় ছিল। জার্মানির বাভারিয়ান আল্পসের বিখ্যাত হোটেল ‘গ্র্যান্ড হোটেল সোনেনবিখল’-এ আশ্রয় নেন তিনি। হোটেলে সাধারণ পর্যটকের প্রবেশ নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু রাজার জন্য সেই নিয়ম শিথিল করে খুলে দেওয়া হয়েছিল দরজা।

নিভৃতবাসে নাকি রাজার সঙ্গী ছিলেন ২০ জন তরুণী। এই হোটেলের একটি বড় অংশে বেশ কিছু পরিবর্তনও করা হয়েছিল রাজার ইচ্ছানুসারে। কিন্তু এর জন্য তীব্র সমালোচিত হন থাইল্যান্ডের রাজা। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমও তার এই সিদ্ধান্তকে ‘পলাতক’ মনোভাব বলে তকমা দিয়েছিল।

সূত্র: আনন্দবাজার

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
ত্বকের গন্ধেই মশার আকর্ষণ, নতুন গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
ত্বকের গন্ধেই মশার আকর্ষণ, নতুন গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
ডিজে বাজিয়ে, গাড়ি-বাইক নিয়ে ‘গণধর্ষকদের’ শোভাযাত্রা
ডিজে বাজিয়ে, গাড়ি-বাইক নিয়ে ‘গণধর্ষকদের’ শোভাযাত্রা
বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!
বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!
১২ তলা থেকে পড়ে বেঁচে গেলেন তিনি
১২ তলা থেকে পড়ে বেঁচে গেলেন তিনি
মঙ্গলের বুকে বিশাল আগ্নেয়গিরি-গিরিখাত : এক নতুন রহস্যময় জগত
মঙ্গলের বুকে বিশাল আগ্নেয়গিরি-গিরিখাত : এক নতুন রহস্যময় জগত
তিয়াংগং মহাকাশ স্টেশনে রহস্যময় ব্যাকটেরিয়া
তিয়াংগং মহাকাশ স্টেশনে রহস্যময় ব্যাকটেরিয়া
এক প্যাকেট চিপসের জন্য প্রাণ গেল ১২ বছরের কিশোরের!
এক প্যাকেট চিপসের জন্য প্রাণ গেল ১২ বছরের কিশোরের!
১২ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরের ছায়াপথের নজিরবিহীন ছবি প্রকাশ
১২ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরের ছায়াপথের নজিরবিহীন ছবি প্রকাশ
পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি
পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি
মৃত্যুর আগে পুত্রবধূকে ২৫৭ মিলিয়ন ডলারের উপহার দিলেন হংকংয়ের এক ধনকুবের
মৃত্যুর আগে পুত্রবধূকে ২৫৭ মিলিয়ন ডলারের উপহার দিলেন হংকংয়ের এক ধনকুবের
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন
গাড়িতে শিশু রেখে বারে গিয়ে মদ্যপান করলেন দুই নারী
গাড়িতে শিশু রেখে বারে গিয়ে মদ্যপান করলেন দুই নারী
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের ইউএনসিটিএডি'র প্রতিবেদনে উদ্বেগ, ধাক্কা খেতে পারে বাংলাদেশের অর্থনীতি
জাতিসংঘের ইউএনসিটিএডি'র প্রতিবেদনে উদ্বেগ, ধাক্কা খেতে পারে বাংলাদেশের অর্থনীতি

১ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

নেত্রকোনায় পেট্রোল পাম্পে ধর্মঘট, বিপাকে গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় পেট্রোল পাম্পে ধর্মঘট, বিপাকে গ্রাহকরা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশ এক কঠিন সময় পার করছে: রাশেদ প্রধান
দেশ এক কঠিন সময় পার করছে: রাশেদ প্রধান

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিদ্ধিরগঞ্জে লেকে ভাসছিল অজ্ঞাত নারী মরদেহ
সিদ্ধিরগঞ্জে লেকে ভাসছিল অজ্ঞাত নারী মরদেহ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে থেকে উদ্ধার সেই নীলগাইয়ের মৃত্যু
পঞ্চগড়ে থেকে উদ্ধার সেই নীলগাইয়ের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত
দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অভিযুক্ত আটক
মুন্সিগঞ্জে দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অভিযুক্ত আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাদেশ বাতিলসহ ৪ দাবিতে আজও চলছে কর্মবিরতি
অধ্যাদেশ বাতিলসহ ৪ দাবিতে আজও চলছে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ ১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কতা সংকেত
ঢাকাসহ ১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কতা সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরকে সংস্কার করতে চাচ্ছি, কাউকে দিচ্ছি না : প্রেস সচিব
চট্টগ্রাম বন্দরকে সংস্কার করতে চাচ্ছি, কাউকে দিচ্ছি না : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে পেট্রোল পাম্পে ধর্মঘট
বরিশালে পেট্রোল পাম্পে ধর্মঘট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরিশালে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ড
বরিশালে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গার্ড অব অনারে মদ্রিচ
গার্ড অব অনারে মদ্রিচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কসবা সীমান্তে বিএসএফ'র গুলিতে আহত ২
কসবা সীমান্তে বিএসএফ'র গুলিতে আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চানখাঁরপুলে ৬ জনকে হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক বিচার প্রক্রিয়া শুরু
চানখাঁরপুলে ৬ জনকে হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক বিচার প্রক্রিয়া শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোবার পানিতে পড়ে প্রাণ গেল দুই শিশুর
ডোবার পানিতে পড়ে প্রাণ গেল দুই শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতভর বৃষ্টি ঝোড়ো বাতাস, বিপর্যস্ত দিল্লির স্বাভাবিক জীবন
রাতভর বৃষ্টি ঝোড়ো বাতাস, বিপর্যস্ত দিল্লির স্বাভাবিক জীবন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মেসি ম্যাজিকে’ বাঁচাল মায়ামি
‘মেসি ম্যাজিকে’ বাঁচাল মায়ামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা
রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হার্ভার্ডে ভর্তি ঝুঁকি: আলোচনায় রাজকুমারী ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে
হার্ভার্ডে ভর্তি ঝুঁকি: আলোচনায় রাজকুমারী ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ বছর ধরে অচল শাকসু, সচল ফি!
২৭ বছর ধরে অচল শাকসু, সচল ফি!

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় বর্বরতা নিয়ে ‘দ্বিচারিতার’ নিন্দা মালয়েশিয়ার
গাজায় বর্বরতা নিয়ে ‘দ্বিচারিতার’ নিন্দা মালয়েশিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি
মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি
উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত
নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর
ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি
কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন
১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা
রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ
হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ
দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’
মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম
আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক
আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব
৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের
পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি
ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’
‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা
হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের
নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ মিনারে হাসানের জানাজায় ছাত্রনেতারা
শহীদ মিনারে হাসানের জানাজায় ছাত্রনেতারা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান হান্নানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান হান্নানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত
সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আধা ঘণ্টায় রেকর্ড ১ কোটি ১৪ লাখ হিট, এক ঘণ্টায় টিকিট শেষ
আধা ঘণ্টায় রেকর্ড ১ কোটি ১৪ লাখ হিট, এক ঘণ্টায় টিকিট শেষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়
ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে
নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ
বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস
পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি
চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল
তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার
শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত
আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে
এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে
তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে

নগর জীবন

সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ
সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ

নগর জীবন

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে
শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো
নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে
শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য
ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা
ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ
আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি
ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি

মাঠে ময়দানে

হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট

সম্পাদকীয়

হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি
হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ
দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস
আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী
জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

দখল-দূষণে সংকটে নদী
দখল-দূষণে সংকটে নদী

দেশগ্রাম

হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি
হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি

সম্পাদকীয়

১৭ বছর পর বিএনপির সম্মেলন
১৭ বছর পর বিএনপির সম্মেলন

দেশগ্রাম