শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫২, রবিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৭ আপডেট:

লোকাল চললেও ভাড়া রাখছে সেই সিটিংয়ের

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
লোকাল চললেও ভাড়া রাখছে সেই সিটিংয়ের

রাজধানীর বিভিন্ন রুটে সিটিং সার্ভিস, গেইট লক, বিরতিহীন কিংবা স্পেশাল সার্ভিস বন্ধের নির্দেশনা কার্যকর হয়েছে আজ রবিবার থেকে। ফলে গাদাগাদি, ঠাসাঠাসি করে গাড়িতে যাত্রী উঠাচ্ছেন বাসের ড্রাইভার-হেলপাররা। যাত্রী টইটুম্বর না হওয়া পর্যন্ত গাড়ি ছাড়া হচ্ছে না। অথচ ভাড়া নেওয়া হচ্ছে আগের সেই সিটিং সার্ভিসের মতোই। আবার দুই/একটা গাড়ি নামে মাত্র ভাড়া ভেতরের সব জায়গা পূর্ণ হওয়ার পর গেটেও কয়েকজনকে বাদুরের মতো ঝুলিয়ে নিচ্ছে। এছাড়াও যাত্রীদের হয়রানি করা হচ্ছে নানাভাবে।    

‘সিটিং সার্ভিস বন্ধ হয়েছে ঠিকই, তবে সাধারণ যাত্রীদের পকেট কাটা ভাড়া এখনও আগের মতোই দিতে হচ্ছে। তাই সিটিং সার্ভিস বন্ধ হওয়ায় সাধারণ যাত্রীদের তুলনায় মালিকপক্ষ বেশি উপকৃত হয়েছে। সঙ্গে যাত্রীদের ভোগান্তি বেড়েছে কয়েক গুণ।' 

সায়েদাবাদের এক যাত্রী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, আমি নিয়মিত রাইদা পরিবহনে যাতায়াত করি। যখন এই আদেশ ছিল না, তখন যে ভাড়া নেয়া হতো, এখন তাই রাখা হচ্ছে। অথচ গাড়িতে গাদাগাদি করে যাত্রী উঠানো হচ্ছে। 

এদিকে, সুপ্রভাত পরিবহনের যাত্রীরা জানান, এ গাড়ির কর্মীরা নিজেদের ইচ্ছামতো আইন করছে। বিআরটিএ নির্ধারিত ভাড়া না মেনে সেই আগের মতই সিটিংয়ের ভাড়া আদায় করছে। প্রতিবাদ করলে যাত্রীদের নানাভাবে হয়রানি করছে। 

শনিবার রাজধানীর এলেনবাড়িতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) প্রধান কার্যালয়ে এক বৈঠক শেষে সংস্থার চেয়ারম্যান মো. মশিয়ার রহমান ঘোষণা দেন- রাজধানীতে সিটিং সার্ভিস বন্ধ পদক্ষেপে মাঠে নামছে বিআরটিএ কর্তৃপক্ষ। বিআরটিএর এমন ঘোষণায় সায় দেয় সড়ক পরিবহন মালিক সমিতিও।

সে সময় বিআরটিএ চেয়ারম্যান মো. মশিয়ার রহমান বলেন, রাজধানীতে সিটিং সার্ভিসের কোনো অনুমোদন নেই। অননুমোদিত যানবাহনের বিরুদ্ধে রবিবার থেকে অভিযান পরিচালনা করা হবে। শুধু সিটিং সার্ভিস বন্ধ নয়, যাত্রী হয়রানি রোধে সবধরনের ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সে অনুযায়ী আজ রবিবার থেকে রাজধানীতে সিটিং সার্ভিস বন্ধ হয়েছে, তবে আগের সিটিং সার্ভিসে যাত্রীদের কাছ থেকে যে ভাড়া নেয়া হত সেই বাসটিই যাত্রী বোঝাই করে লোকাল হওয়ার পরও ভাড়া আগের মতোই নিচ্ছে। এতে করে যাত্রীদের ভোগান্তি আরও বেড়ে গেছে।

মিরপুরের শেওড়াপাড়া থেকে মতিঝিলগামী এক যাত্রী বলেন, ‘সিটিং সার্ভিস বন্ধ হয়েছে ঠিকই তবে সাধারণ যাত্রীদের পকেট কাটা ভাড়া এখনও আগের মতোই দিতে হচ্ছে। তাই সিটিং সার্ভিস বন্ধ হওয়ায় সাধারণ যাত্রীদের তুলনায় মালিকপক্ষ বেশি উপকৃত হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আগে একটা বাসে যে ক’টা সিট সেই সংখ্যায় যাত্রী তোলা হত, তখন মিরপুর থেকে মতিঝিলের ভাড়া রাখা হত ২৫ টাকা। এখন সিটিং সার্ভিস বন্ধ, যাত্রীও ওঠানো হচ্ছে ঠাসাঠাসি করে, সেক্ষেত্রেও ভাড়া নেয়া হচ্ছে আগের মতোই ২৫ টাকা। তাহলে সাধারণ যাত্রীদের কী লাভ হলো?'

শফিক নামে বাড্ডার এক যাত্রী বলেন, ‘বিআরটিএ কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের যাতায়াতের জন্য এসব যানবাহনের সর্বনিম্ন ভাড়া সাত টাকা আর মিনিবাসের জন্য পাঁচ টাকা নির্ধারণ করেছে। পাশাপাশি নির্দিষ্ট গন্তব্যের জন্য নির্দিষ্ট ভাড়া নির্ধারণ করে দেয়া আছে। কিন্তু বাস মালিকরা যাত্রীদের জিম্মি করে ভাড়া আদায় করছে।’

এদিকে সিটিং সার্ভিস বন্ধের ঘোষণার পর আজ সকাল থেকে বেশিরভাগ রুটেই যাত্রী পরিবহনের সংখ্যা কম দেখা গেছে। ফলে দীর্ঘক্ষণ যাত্রীদের বাসের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে। ফলে এই সুযোগে বাসগুলো যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়া আদায় করছে। এ নিয়ে বিভিন্ন পরিবহন কর্মীদের সঙ্গে যাত্রীদের বচসা হচ্ছে।

যাত্রীদের অভিযোগ, কিলোমিটার নয়, নিজস্ব চেক পয়েন্ট হিসাব করে আর মালিক সমিতির চার্ট দেখিয়ে এখনও সরকার নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে দ্বিগুণ, ক্ষেত্রবিশেষে তিনগুণ ভাড়া আদায় করছে পরিবহনগুলো। ফলে যাত্রীদের সঙ্গে স্টাফদের বাকবিতণ্ডা, এমনকি হাতাহাতির ঘটনাও ঘটছে।

সদরঘাট থেকে গাজীপুরগামী সু-প্রভাত পরিবহনে সর্বনিম্ন ভাড়া আদায় করা হচ্ছে ৭ টাকা। অথচ মিনিবাসগুলেতে সরকার নির্ধারিত ভাড়া ৫ টাকা।

এছাড়া আগে সদরঘাট থেকে রামপুরায় এই বাসের ভাড়া ১০ টাকা ছিল, সেখানে আজ থেকে তারা ১৫ টাকা করে নিচ্ছে। এভাবে দূরত্ব ভাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ১৫ থেকে ২০ টাকা বেশি হারে ভাড়া আদায় করছে সু-প্রভাত সার্ভিসের বাসগুলো।

একই অবস্থা পোস্তগোলা থেকে ছেড়ে আসা ছালছাবিল ও রাইদা পরিবহনে। সিটিং সার্ভিস বন্ধ করলেও সিটিংয়ে ভাড়া যেখানে তারা সর্বনিম্ন ১০/১৫ টাকা নিতো। সেখানে এখন ভাড়া নির্ধারণ করেছে ৮/১২ টাকা। একই অবস্থা সাইনবোর্ড থেকে ছেড়ে আসা অনাবিল সার্ভিসের।

গাবতলী থেকে নূর-ই মক্কা, অছিম, রবরব, আনছার ক্যাম্প থেকে ছেড়ে আসা জাবালে নূর পরিবহনগুলো সিটিং সার্ভিস বন্ধ করলেও ভাড়া প্রায় আগের মতোই রেখেছে। 

এ নিয়ে যাত্রী তৌহিদ অভিযোগ করে বলেন, সরকার সংশ্লিষ্টদের এ বিষয়ে মনিটরিং করা উচিৎ। যাত্রীরা পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের কাছে জিম্মি থাকতে পারে না।

এদিকে যাত্রাবাড়ী-সায়েদাবাদ থেকে ছেড়ে আসা মনজিল পরিবহন, বলাকা, মতিঝিল-গুলিস্তান থেকে শতাব্দী, আজমেরী এবং সদরঘাট থেকে ছেড়ে আসা প্রভাতী বনশ্রী, গাজীপুর পরিবহন সার্ভিসগুলোও তাদের সিটিং সার্ভিস বন্ধ করেছে। তবে তারা সর্বনিম্ন ভাড়া ৮ টাকা থেকে ১০/১৫ টাকা করে নিচ্ছে।

এছাড়া সরকার নির্ধারিত কিলোমিটার প্রতি ১ টাকা ৬০ পয়সা হিসেবে ভাড়া না আদায় করে দুই থেকে তিনগুণ ভাড়া বেশি নিচ্ছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শতাব্দী পরিবহনের এক স্টাফ জানান, মালিক সমিতি বিআরটিসি থেকে ভাড়ার তালিকা এনে আমাদের দিয়েছেন, আমরা সেভাবেই কাজ করছি। এটিকে আপনারা বেশি ভাড়া বললে বেশিই নিচ্ছি, আমাদের কিছু বলার নেই।

এদিকে সকাল ৯টার দিকে তেজগাঁও সাত রাস্তার মোড়ে অভিযানে এসে সড়ক যোগাযোগ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেছেন, সিটিং সার্ভিস বন্ধে রাজধানীতে বিআরটিএ'র অভিযান শুরু হয়েছে।

যাত্রী হয়রানি ও তাদের অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, পরিবহনখাতে শৃংখলা না ফেরা পর্যন্ত বিআরটিএ' র এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

সিটিং সার্ভিস বন্ধ হওয়া সত্ত্বেও আগের মতো ভাড়া নেয়া হচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের কাছ থেকে এমন অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে বাংলাদেশ পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েতুল্লাহ বলেন, ‘সিটিং সার্ভিস বন্ধ হয়েছে, তবে ভাড়া কমানোর কোনো সিদ্ধান্ত আমাদের হয়নি। ভাড়ার চার্ট অনুযায়ী ভাড়া নেয়া হবে। প্রতিটি বাসে ভাড়ার চার্ট থাকবে, আর যদি কোনো বাসে চার্ট না থাকে বা সে অনুযায়ী যাত্রীদের কাছ থেকে ভাড়া না নেয়া হয় সেক্ষেত্রে আমরা ব্যবস্থা নেব। আমরা মনিটরিং শুরু করেছি, কেউ এ সিদ্ধান্ত না মানলে আমরা তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেব।’

বিডি প্রতিদিন/১৬ এপ্রিল ২০১৭/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে বিপ্লবের এক বছর পর আশা পরিণত হচ্ছে হতাশায়
বাংলাদেশে বিপ্লবের এক বছর পর আশা পরিণত হচ্ছে হতাশায়
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ আগস্ট)
কী পরিমাণ শুল্ক দিতে হবে বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়
কী পরিমাণ শুল্ক দিতে হবে বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার সম্প্রীতির বন্ধনকে অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার সম্প্রীতির বন্ধনকে অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা
খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৯৯১
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৯৯১
দেশের ৩ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
দেশের ৩ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
সর্বশেষ খবর
এলএ গ্যালাক্সির বিপক্ষে ফিরতে ‘প্রস্তুত’ মেসি
এলএ গ্যালাক্সির বিপক্ষে ফিরতে ‘প্রস্তুত’ মেসি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে বিপ্লবের এক বছর পর আশা পরিণত হচ্ছে হতাশায়
বাংলাদেশে বিপ্লবের এক বছর পর আশা পরিণত হচ্ছে হতাশায়

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৬ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে মৌসুম শুরু লিভারপুলের
৬ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে মৌসুম শুরু লিভারপুলের

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন
রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় মামলা : দেড় হাজার আসামির সবাই অজ্ঞাত
সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় মামলা : দেড় হাজার আসামির সবাই অজ্ঞাত

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মাষ্টমী উপলক্ষে মির্জা ফখরুলের শুভেচ্ছা
জন্মাষ্টমী উপলক্ষে মির্জা ফখরুলের শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে আড়াই মাসে নিহত ১৭৬০ ফিলিস্তিনি: জাতিসংঘ
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে আড়াই মাসে নিহত ১৭৬০ ফিলিস্তিনি: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী পরিমাণ শুল্ক দিতে হবে বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়
কী পরিমাণ শুল্ক দিতে হবে বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানজানিয়ায় খনি ধসে নিহত ২৫
তানজানিয়ায় খনি ধসে নিহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে খেলতে আসতে পারেন রোনালদো
ভারতে খেলতে আসতে পারেন রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার
সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন অতিথি তিন বাঘশাবক
নতুন অতিথি তিন বাঘশাবক

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘নতুন কুঁড়ি’র ক্রীড়া বিভাগ পুনরায় চালু করবে বিএনপি : আমিনুল হক
‘নতুন কুঁড়ি’র ক্রীড়া বিভাগ পুনরায় চালু করবে বিএনপি : আমিনুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ যুবক আটক
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা
৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২
সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ
৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!
নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের
৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার
অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ
চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?
রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক
এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক

২১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল
‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের
'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক
ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা
উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু
সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত
বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত

নগর জীবন

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ
যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের
এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ
বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে
প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে

নগর জীবন

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ
দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী
জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা