শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৪, বৃহস্পতিবার, ০৩ আগস্ট, ২০১৭ আপডেট:

কারও কারও কাছে তুফান ছিল 'সোনার ডিমপাড়া হাঁস'

সাঈদুর রহমান রিমন ও আবদুর রহমান টুলু
অনলাইন ভার্সন
কারও কারও কাছে তুফান ছিল 'সোনার ডিমপাড়া হাঁস'

বগুড়ায় ধর্ষিতা কিশোরী ও তার মায়ের মাথা ন্যাড়া করার ঘটনায় আলোচিত তুফানের ভাই মতিনের আস্তানায় চলত বিচার। প্রতি রাতেই কারও না কারও ওপর চালানো হতো বর্বর নির্যাতন। প্রতিদিন বিকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চকসূত্রাপুরে তার ‘নিরাপদ দুর্গ’ খ্যাত আস্তানায় শহরের জায়গাজমিসহ নানা বিষয় নিয়ে বিচারের আয়োজন হতো। পাশাপাশি মদ-জুয়ার রমরমা আসরও বসত সেখানে। অন্যদিকে ছোট ভাই তুফান গোটা শহর চষে বেড়াত তার হোন্ডা বাহিনী নিয়ে। শহরের যে কোনো প্রান্তে ত্রাসের রাজত্ব করে অন্যের জমি দখল, বিচার, সালিস, সন্ত্রাস সৃষ্টি, ছিনতাই, মাদক বাণিজ্যসহ টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গেও জড়িয়ে পড়ে সে। জেলা শ্রমিক লীগের প্রভাবশালী একটি গ্রুপের তত্ত্বাবধানে ফুলে-ফেঁপে বেড়ে ওঠে তুফান সরকার। বগুড়ায় বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে এক কিশোরী শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের পর ধর্ষিতা ও তার মাকে অমানবিক নির্যাতনসহ মাথা ন্যাড়া করার ঘটনায় অভিযুক্ত তুফান সরকার গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই তার অপরাধজগতের নানা অজানা কাহিনী বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। চোরাচালান, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, ভাড়াটে সন্ত্রাসী বাহিনী পরিচালনা থেকে শুরু করে সব ধরনের অপরাধ-অপকর্মেই সে ছিল অপ্রতিরোধ্য। কারও কারও কাছে তুফান ছিল ‘সোনার ডিমপাড়া হাঁস’। তাদের যে কোনো অনুষ্ঠান, ব্যক্তিগত প্রয়োজন মেটাতে, এমনকি অনেকের বাড়ির কাঁচাবাজার, বাজারের মাছ পর্যন্ত পৌঁছে যেত তুফানের টাকায়।

জেলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে রয়েছে তুফানের  সুসম্পর্ক। তুফান সরকার ২০১৫ সালে শহরের চকসূত্রাপুর এলাকায় বাণিজ্য মেলার নামে প্রায় দেড় বছর জুয়া পরিচালনা করে। অভিযোগ রয়েছে, সেখান থেকেই কয়েক কোটি টাকা আয় করে সে। চোরাই গাড়ি কেনাবেচারও অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। প্রায় দুই বছর বগুড়া শহরে অন্তত ১০ হাজার ব্যাটারিচালিত রিকশা থেকে বিপুল অঙ্কের টাকা চাঁদাবাজি করেছে সে। তার স্টিকার ছাড়া কোনো রিকশা সড়কে চলতে পারত না। প্রতিটি রিকশায় এককালীন দেড় হাজার টাকা ও দৈনিক ২০ টাকা চাঁদা নেওয়া হতো। শুধু ব্যাটারিচালিত রিকশা থেকেই প্রতিদিন তুফানের আয় ছিল অন্তত ১০ হাজার টাকা।

ধর্ষিতা কিশোরী ও তার মায়ের মাথা ন্যাড়া করার পর আলোচিত দুই ভাই তুফান ও মতিন সরকারের পরিবারে গ্রেফতার আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। পরিবারের সদস্যরা রাতে কেউ বাড়িতে থাকছে না। সংবাদকর্মীদের সঙ্গে কেউ কোনো কথাও বলছে না। বগুড়া শহরের চকসূত্রাপুর এলাকায় বসবাসকারীরাও কেউ আর মুখ খুলছেন না। তুফান জামিনে মুক্ত হয়ে ফিরলে আবারও ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করবে এই ভয়ে এলাকাবাসী ভীত হয়ে আছেন। তুফান সরকারের বড় ভাই মঙ্গলবার রাতে বগুড়া শহর যুবলীগ থেকে বহিষ্কৃত আবদুল মতিন সরকারও গ্রেফতার এড়াতে গা ঢাকা দিয়েছে।

জানা যায়, বগুড়া শহরের চকসূত্রাপুর চামড়া গুদাম লেনে তুফান ও মতিন সরকারের বাসায় কেউ নেই। শহরবাসীর মুখে মুখে ফিরছে মতিন আর তুফানের নানা কাহিনী। এলাকায় ঘুরে তাদের সম্পর্কে পাওয়া গেছে নানা তথ্য। তুফান সরকার ১০ বছর আগেও চকসূত্রাপুরে ঢাকা বেকারি নামের একটি কারখানায় শ্রমিকের কাজ করত। আর তার বড় ভাই আবদুল মতিন ছিনতাইকারী ও মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত ছিল। তাদের কারণেই বগুড়া শহরের চকসূত্রাপুর, বাদুড়তলা মাদক এলাকা হিসেবে পরিচিত পেয়েছে। রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় এলাকায় হেরোইন ও ফেনসিডিলসহ বিভিন্ন মাদকের পাইকারি ব্যবসা করে তারা।

২০০০ সালের আগেই মতিন বগুড়া শহরে সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত পায়। পাড়ার ছিঁচকে সন্ত্রাসী মতিন বগুড়া জেলা যুবলীগের কর্মী হিসেবে কর্মকাণ্ড শুরু করে। যুবলীগের নাম-পরিচয়ে চকসূত্রাপুর এলাকায় দাপটের সঙ্গে মাদকের ব্যবসা চালিয়ে যেতে থাকে সে। মাদকের ব্যবসা করে অল্প সময়ের মধ্যে সে অবৈধ টাকার কুমির হয়ে যায়। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর দুই ভাই তুফান সরকার ও মতিন সরকার রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় শ্রমিক লীগ ও যুবলীগের পদ বাগিয়ে নেয়। পর্যায়ক্রমে আবদুল মতিন বগুড়া শহর যুবলীগের যুগ্ম-সম্পাদক (বর্তমানে বহিষ্কৃত) ও ছোট ভাই তুফান সরকার বগুড়া শহর শ্রমিক লীগের আহ্বায়ক (বর্তমানে বহিষ্কৃত) হয়ে যায়। তুফান সরকারের পেছনে কাজ করেন জেলা শ্রমিক লীগের দাপুটে নেতারা। দুই ভাই দুই পদ নিয়ে দলের পরিচয়ে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে। ত্রাসের রাজত্ব করে অন্যের জমি দখল, বিচার, সালিস, সন্ত্রাস, ছিনতাই, মাদক, এমনকি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গেও তারা জড়িয়ে পড়ে। বাবা মজিবর সরকার ছিলেন রিকশাচালক। অথচ তার দুই সন্তানই মাদক বিক্রি করে কিনেছে দামি একাধিক গাড়ি।

তুফান সরকার ২০১৫ সালে ফেনসিডিল ও বিপুল অঙ্কের টাকাসহ র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার হয়। পরে হাজত খাটার পর জামিনে মুক্ত হয়। মাদক ব্যবসা থেকে নিজেকে কিছুটা আড়াল করে গঠন করে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা মালিক সমিতি। এরপর শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে অর্ধশতাধিক কর্মীকে লাঠি হাতে রিকশা থেকে চাঁদা তোলার দায়িত্ব দেয় সে। তার লোকজন ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ধরে চকসূত্রাপুরে তুফানের আস্তানায় নিয়ে যেত। এরপর সমিতিতে ভর্তি বাবদ আদায় করা হতো তিন হাজার টাকা। এ ছাড়া শহরে চলাচলের জন্য প্রতিদিন অটোরিকশা থেকে আদায় করা হতো ২০ টাকা করে চাঁদা। এভাবে ছয় হাজারের বেশি অটোরিকশা থেকে আদায় করা হয়েছে দুই কোটি টাকার ওপরে। আর এখান থেকেই আঙুল ফুলে কলাগাছে পরিণত হয় তুফান। চকসূত্রাপুরে বিল্ডিং বাড়ি, দুটি বিলাসবহুল প্রাইভেট কার এবং শহরের চকজাদু সড়কে অন্যের জমি দখল করে কোটি টাকা ব্যয়ে দোকানের মালিক বনে যায় তুফান সরকার।

রিকশাচালক মজিবর সরকারের সপ্তম ছেলে তুফান সরকার কয়েক বছরের ব্যবধানে হয়ে ওঠে এলাকার ডন। আর এই ডন হয়ে ওঠার পেছনে শক্তি হিসেবে কাজ করেছে তার বড় ভাই যুবলীগ নেতা মতিন সরকার। মতিন বগুড়া শহরের শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পুলিশের তালিকাভুক্ত। মতিনের বিরুদ্ধে এখনো রয়েছে একাধিক হত্যা মামলা। সন্ত্রাসী মতিন বগুড়া শহরে নাইন এমএম মতিন ওরফে কসাই মতিন ওরফে পিস্তল মতিন হিসেবে পরিচিত। তার বিরুদ্ধেও রয়েছে মাদক ও অস্ত্র ব্যবসার অভিযোগ। কিন্তু ক্ষমতাসীন দলের ছত্রচ্ছায়ায় থেকে মতিন কয়েক বছরের মধ্যে বাগিয়ে নিয়েছে জেলা চামড়া ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও জেলা ট্রাক মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদকের পদ। আবদুল মতিন ২০০০ সালে পিস্তলসহ গ্রেফতার হয় এবং ২০০৭ সালে ২৭ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়। ওই মামলায় মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করে নিজেকে পলাতক দেখায় সে। ১৯৯৮ সালে চকসূত্রাপুর এলাকার মো. রসুল, ২০০১ সালে একই এলাকার আবু নাসের উজ্জ্বল ও ২০১১ সালে বগুড়া শহরের মাটিডালির বাণিজ্য মেলায় শফিক চৌধুরী হত্যার সঙ্গে তার নাম জড়িয়ে পড়ে। ২০১২ সালে র‌্যাব-১২ বগুড়া ক্যাম্পের সদস্যরা মতিনকে মাদক ও নগদ টাকাসহ গ্রেফতার করে। পরে সে-যাত্রায় বেশ কিছুদিন জেল খেটে জামিনে মুক্ত হয়ে আসে সে। ২০১৫ সালে এসে চকসূত্রাপুর এলাকায় মাদক বিক্রির ঘটনাকে কেন্দ্র করে খুন হন মো. ইমরান। ওই হত্যাকাণ্ডে জড়িতে বলে মতিন ও তুফানের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা মামলা ও মাদক মামলা রয়েছে।

২০১৪ সালের নির্বাচনের পর মতিন কৌশল পাল্টিয়ে চামড়া ব্যবসায়ী ও ট্রাক মালিক সমিতির পদ বাগিয়ে নেয়। আর এই দুই পদকে পুঁজি করে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলে সে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে এলাকায় জায়গাজমি দখল থেকে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা শুরু করে মতিন। তার প্রভাব লোকমুখে ছড়িয়ে পড়ায় শুধু বগুড়া শহর নয়, জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে জমিজমার বিচার নিয়ে লোকজন আসতে থাকে মতিনের কাছে। প্রতিদিন বিকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চকসত্রাপুরে তার আস্তানায় সালিস চলত। পাশাপাশি সেখানে বসত মদ ও জুয়ার আসর।

প্রতিবাদে ঝাড়ুমিছিল : ছাত্রী ধর্ষণ এবং পরে মা-মেয়েখে ন্যাড়া করার প্রতিবাদে এবং তুফান সরকারের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে গতকাল জেলা মহিলা দল ঝাড়ুমিছিল করেছে। মিছিলটি জেলা বিএনপি অফিস থেকে শুরু হয়ে সদর পুলিশফাঁড়ির সামনের সড়ক প্রদক্ষিণ করে। মিছিলে অংশ নেন মহিলা দলের নেত্রী নাজমা আক্তার, বিউটি বেগম, স্বপ্না, কহিনুর, শেফালী, জেবা, পলিন, লাকী প্রমুখ। একই দাবিতে নারী মুক্তি সংসদ ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) শহরে মানববন্ধন করে। এতে অংশ নেন সালেহা সুলতানা, অ্যাডভোকেট আবদুর রাজ্জাক, আবদুর রউফ প্রমুখ।

তুফান, স্ত্রী ও শাশুড়ি ফের রিমান্ডে : কিশোরী ধর্ষণ ও মা- মেয়ের মাথা ন্যাড়া করার ঘটনায় করা মামলায় তুফান সরকার, তার স্ত্রী আশা সরকার, শাশুড়ি রুমি খাতুনকে দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। গতকাল বগুড়ার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চার আসামিকে হাজির করে সাত দিন রিমান্ডের আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা। শুনানি শেষে তুফান সরকার ও তার সহযোগী মুন্নার দুই দিন করে এবং তুফানের স্ত্রী ও শাশুড়ির এক দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। জোরপূর্বক সাদা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর গ্রহণের মামলায় তাদের রিমান্ডে নেওয়া হয়। মামলার অপর আসামি বগুড়া পৌরসভার নারী কাউন্সিলর মার্জিয়া হাসান রুমকি চার দিনের পুলিশ রিমান্ডে রয়েছে। বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সনাতন চক্রবর্তী আসামিদের রিমান্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ ছাড়া তিনি জানান, নরসুন্দর (নাপিত) জীবন রবিদাস আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে।

উল্লেখ্য, ১৭ জুলাই কলেজে ভর্তি করার কথা বলে কিশোরীকে কৌশলে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে তুফান সরকার। এ ঘটনার পর ২৮ জুলাই দুপুরে ওই এলাকার পৌর কাউন্সিলর রুমকি ও তার সহযোগীরা বিচারের নামে ওই কিশোরী ও তার মাকে ধরে নিয়ে আটকে রেখে মারধর করে মাথা ন্যাড়া করে দেয়। বগুড়া সদর থানায় এসব ঘটনায় কিশোরীর মা মুন্নী বেগম বাদী হয়ে অপহরণ, ধর্ষণ ও মারধরের অভিযোগে মামলা করেন।

বিডি-প্রতিদিন/০৩ আগস্ট, ২০১৭/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে নতুন সচিব রেহানা পারভীন
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে নতুন সচিব রেহানা পারভীন
নির্বাচন সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জন নিয়োগ
নির্বাচন সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জন নিয়োগ
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ
দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা
বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন
মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা
লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ

সম্পাদকীয়

অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা