শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৪, বৃহস্পতিবার, ০৩ আগস্ট, ২০১৭ আপডেট:

কারও কারও কাছে তুফান ছিল 'সোনার ডিমপাড়া হাঁস'

সাঈদুর রহমান রিমন ও আবদুর রহমান টুলু
অনলাইন ভার্সন
কারও কারও কাছে তুফান ছিল 'সোনার ডিমপাড়া হাঁস'

বগুড়ায় ধর্ষিতা কিশোরী ও তার মায়ের মাথা ন্যাড়া করার ঘটনায় আলোচিত তুফানের ভাই মতিনের আস্তানায় চলত বিচার। প্রতি রাতেই কারও না কারও ওপর চালানো হতো বর্বর নির্যাতন। প্রতিদিন বিকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চকসূত্রাপুরে তার ‘নিরাপদ দুর্গ’ খ্যাত আস্তানায় শহরের জায়গাজমিসহ নানা বিষয় নিয়ে বিচারের আয়োজন হতো। পাশাপাশি মদ-জুয়ার রমরমা আসরও বসত সেখানে। অন্যদিকে ছোট ভাই তুফান গোটা শহর চষে বেড়াত তার হোন্ডা বাহিনী নিয়ে। শহরের যে কোনো প্রান্তে ত্রাসের রাজত্ব করে অন্যের জমি দখল, বিচার, সালিস, সন্ত্রাস সৃষ্টি, ছিনতাই, মাদক বাণিজ্যসহ টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গেও জড়িয়ে পড়ে সে। জেলা শ্রমিক লীগের প্রভাবশালী একটি গ্রুপের তত্ত্বাবধানে ফুলে-ফেঁপে বেড়ে ওঠে তুফান সরকার। বগুড়ায় বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে এক কিশোরী শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের পর ধর্ষিতা ও তার মাকে অমানবিক নির্যাতনসহ মাথা ন্যাড়া করার ঘটনায় অভিযুক্ত তুফান সরকার গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই তার অপরাধজগতের নানা অজানা কাহিনী বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। চোরাচালান, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, ভাড়াটে সন্ত্রাসী বাহিনী পরিচালনা থেকে শুরু করে সব ধরনের অপরাধ-অপকর্মেই সে ছিল অপ্রতিরোধ্য। কারও কারও কাছে তুফান ছিল ‘সোনার ডিমপাড়া হাঁস’। তাদের যে কোনো অনুষ্ঠান, ব্যক্তিগত প্রয়োজন মেটাতে, এমনকি অনেকের বাড়ির কাঁচাবাজার, বাজারের মাছ পর্যন্ত পৌঁছে যেত তুফানের টাকায়।

জেলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে রয়েছে তুফানের  সুসম্পর্ক। তুফান সরকার ২০১৫ সালে শহরের চকসূত্রাপুর এলাকায় বাণিজ্য মেলার নামে প্রায় দেড় বছর জুয়া পরিচালনা করে। অভিযোগ রয়েছে, সেখান থেকেই কয়েক কোটি টাকা আয় করে সে। চোরাই গাড়ি কেনাবেচারও অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। প্রায় দুই বছর বগুড়া শহরে অন্তত ১০ হাজার ব্যাটারিচালিত রিকশা থেকে বিপুল অঙ্কের টাকা চাঁদাবাজি করেছে সে। তার স্টিকার ছাড়া কোনো রিকশা সড়কে চলতে পারত না। প্রতিটি রিকশায় এককালীন দেড় হাজার টাকা ও দৈনিক ২০ টাকা চাঁদা নেওয়া হতো। শুধু ব্যাটারিচালিত রিকশা থেকেই প্রতিদিন তুফানের আয় ছিল অন্তত ১০ হাজার টাকা।

ধর্ষিতা কিশোরী ও তার মায়ের মাথা ন্যাড়া করার পর আলোচিত দুই ভাই তুফান ও মতিন সরকারের পরিবারে গ্রেফতার আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। পরিবারের সদস্যরা রাতে কেউ বাড়িতে থাকছে না। সংবাদকর্মীদের সঙ্গে কেউ কোনো কথাও বলছে না। বগুড়া শহরের চকসূত্রাপুর এলাকায় বসবাসকারীরাও কেউ আর মুখ খুলছেন না। তুফান জামিনে মুক্ত হয়ে ফিরলে আবারও ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করবে এই ভয়ে এলাকাবাসী ভীত হয়ে আছেন। তুফান সরকারের বড় ভাই মঙ্গলবার রাতে বগুড়া শহর যুবলীগ থেকে বহিষ্কৃত আবদুল মতিন সরকারও গ্রেফতার এড়াতে গা ঢাকা দিয়েছে।

জানা যায়, বগুড়া শহরের চকসূত্রাপুর চামড়া গুদাম লেনে তুফান ও মতিন সরকারের বাসায় কেউ নেই। শহরবাসীর মুখে মুখে ফিরছে মতিন আর তুফানের নানা কাহিনী। এলাকায় ঘুরে তাদের সম্পর্কে পাওয়া গেছে নানা তথ্য। তুফান সরকার ১০ বছর আগেও চকসূত্রাপুরে ঢাকা বেকারি নামের একটি কারখানায় শ্রমিকের কাজ করত। আর তার বড় ভাই আবদুল মতিন ছিনতাইকারী ও মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত ছিল। তাদের কারণেই বগুড়া শহরের চকসূত্রাপুর, বাদুড়তলা মাদক এলাকা হিসেবে পরিচিত পেয়েছে। রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় এলাকায় হেরোইন ও ফেনসিডিলসহ বিভিন্ন মাদকের পাইকারি ব্যবসা করে তারা।

২০০০ সালের আগেই মতিন বগুড়া শহরে সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত পায়। পাড়ার ছিঁচকে সন্ত্রাসী মতিন বগুড়া জেলা যুবলীগের কর্মী হিসেবে কর্মকাণ্ড শুরু করে। যুবলীগের নাম-পরিচয়ে চকসূত্রাপুর এলাকায় দাপটের সঙ্গে মাদকের ব্যবসা চালিয়ে যেতে থাকে সে। মাদকের ব্যবসা করে অল্প সময়ের মধ্যে সে অবৈধ টাকার কুমির হয়ে যায়। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর দুই ভাই তুফান সরকার ও মতিন সরকার রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় শ্রমিক লীগ ও যুবলীগের পদ বাগিয়ে নেয়। পর্যায়ক্রমে আবদুল মতিন বগুড়া শহর যুবলীগের যুগ্ম-সম্পাদক (বর্তমানে বহিষ্কৃত) ও ছোট ভাই তুফান সরকার বগুড়া শহর শ্রমিক লীগের আহ্বায়ক (বর্তমানে বহিষ্কৃত) হয়ে যায়। তুফান সরকারের পেছনে কাজ করেন জেলা শ্রমিক লীগের দাপুটে নেতারা। দুই ভাই দুই পদ নিয়ে দলের পরিচয়ে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে। ত্রাসের রাজত্ব করে অন্যের জমি দখল, বিচার, সালিস, সন্ত্রাস, ছিনতাই, মাদক, এমনকি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গেও তারা জড়িয়ে পড়ে। বাবা মজিবর সরকার ছিলেন রিকশাচালক। অথচ তার দুই সন্তানই মাদক বিক্রি করে কিনেছে দামি একাধিক গাড়ি।

তুফান সরকার ২০১৫ সালে ফেনসিডিল ও বিপুল অঙ্কের টাকাসহ র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার হয়। পরে হাজত খাটার পর জামিনে মুক্ত হয়। মাদক ব্যবসা থেকে নিজেকে কিছুটা আড়াল করে গঠন করে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা মালিক সমিতি। এরপর শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে অর্ধশতাধিক কর্মীকে লাঠি হাতে রিকশা থেকে চাঁদা তোলার দায়িত্ব দেয় সে। তার লোকজন ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ধরে চকসূত্রাপুরে তুফানের আস্তানায় নিয়ে যেত। এরপর সমিতিতে ভর্তি বাবদ আদায় করা হতো তিন হাজার টাকা। এ ছাড়া শহরে চলাচলের জন্য প্রতিদিন অটোরিকশা থেকে আদায় করা হতো ২০ টাকা করে চাঁদা। এভাবে ছয় হাজারের বেশি অটোরিকশা থেকে আদায় করা হয়েছে দুই কোটি টাকার ওপরে। আর এখান থেকেই আঙুল ফুলে কলাগাছে পরিণত হয় তুফান। চকসূত্রাপুরে বিল্ডিং বাড়ি, দুটি বিলাসবহুল প্রাইভেট কার এবং শহরের চকজাদু সড়কে অন্যের জমি দখল করে কোটি টাকা ব্যয়ে দোকানের মালিক বনে যায় তুফান সরকার।

রিকশাচালক মজিবর সরকারের সপ্তম ছেলে তুফান সরকার কয়েক বছরের ব্যবধানে হয়ে ওঠে এলাকার ডন। আর এই ডন হয়ে ওঠার পেছনে শক্তি হিসেবে কাজ করেছে তার বড় ভাই যুবলীগ নেতা মতিন সরকার। মতিন বগুড়া শহরের শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পুলিশের তালিকাভুক্ত। মতিনের বিরুদ্ধে এখনো রয়েছে একাধিক হত্যা মামলা। সন্ত্রাসী মতিন বগুড়া শহরে নাইন এমএম মতিন ওরফে কসাই মতিন ওরফে পিস্তল মতিন হিসেবে পরিচিত। তার বিরুদ্ধেও রয়েছে মাদক ও অস্ত্র ব্যবসার অভিযোগ। কিন্তু ক্ষমতাসীন দলের ছত্রচ্ছায়ায় থেকে মতিন কয়েক বছরের মধ্যে বাগিয়ে নিয়েছে জেলা চামড়া ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও জেলা ট্রাক মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদকের পদ। আবদুল মতিন ২০০০ সালে পিস্তলসহ গ্রেফতার হয় এবং ২০০৭ সালে ২৭ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়। ওই মামলায় মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করে নিজেকে পলাতক দেখায় সে। ১৯৯৮ সালে চকসূত্রাপুর এলাকার মো. রসুল, ২০০১ সালে একই এলাকার আবু নাসের উজ্জ্বল ও ২০১১ সালে বগুড়া শহরের মাটিডালির বাণিজ্য মেলায় শফিক চৌধুরী হত্যার সঙ্গে তার নাম জড়িয়ে পড়ে। ২০১২ সালে র‌্যাব-১২ বগুড়া ক্যাম্পের সদস্যরা মতিনকে মাদক ও নগদ টাকাসহ গ্রেফতার করে। পরে সে-যাত্রায় বেশ কিছুদিন জেল খেটে জামিনে মুক্ত হয়ে আসে সে। ২০১৫ সালে এসে চকসূত্রাপুর এলাকায় মাদক বিক্রির ঘটনাকে কেন্দ্র করে খুন হন মো. ইমরান। ওই হত্যাকাণ্ডে জড়িতে বলে মতিন ও তুফানের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা মামলা ও মাদক মামলা রয়েছে।

২০১৪ সালের নির্বাচনের পর মতিন কৌশল পাল্টিয়ে চামড়া ব্যবসায়ী ও ট্রাক মালিক সমিতির পদ বাগিয়ে নেয়। আর এই দুই পদকে পুঁজি করে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলে সে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে এলাকায় জায়গাজমি দখল থেকে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা শুরু করে মতিন। তার প্রভাব লোকমুখে ছড়িয়ে পড়ায় শুধু বগুড়া শহর নয়, জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে জমিজমার বিচার নিয়ে লোকজন আসতে থাকে মতিনের কাছে। প্রতিদিন বিকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চকসত্রাপুরে তার আস্তানায় সালিস চলত। পাশাপাশি সেখানে বসত মদ ও জুয়ার আসর।

প্রতিবাদে ঝাড়ুমিছিল : ছাত্রী ধর্ষণ এবং পরে মা-মেয়েখে ন্যাড়া করার প্রতিবাদে এবং তুফান সরকারের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে গতকাল জেলা মহিলা দল ঝাড়ুমিছিল করেছে। মিছিলটি জেলা বিএনপি অফিস থেকে শুরু হয়ে সদর পুলিশফাঁড়ির সামনের সড়ক প্রদক্ষিণ করে। মিছিলে অংশ নেন মহিলা দলের নেত্রী নাজমা আক্তার, বিউটি বেগম, স্বপ্না, কহিনুর, শেফালী, জেবা, পলিন, লাকী প্রমুখ। একই দাবিতে নারী মুক্তি সংসদ ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) শহরে মানববন্ধন করে। এতে অংশ নেন সালেহা সুলতানা, অ্যাডভোকেট আবদুর রাজ্জাক, আবদুর রউফ প্রমুখ।

তুফান, স্ত্রী ও শাশুড়ি ফের রিমান্ডে : কিশোরী ধর্ষণ ও মা- মেয়ের মাথা ন্যাড়া করার ঘটনায় করা মামলায় তুফান সরকার, তার স্ত্রী আশা সরকার, শাশুড়ি রুমি খাতুনকে দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। গতকাল বগুড়ার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চার আসামিকে হাজির করে সাত দিন রিমান্ডের আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা। শুনানি শেষে তুফান সরকার ও তার সহযোগী মুন্নার দুই দিন করে এবং তুফানের স্ত্রী ও শাশুড়ির এক দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। জোরপূর্বক সাদা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর গ্রহণের মামলায় তাদের রিমান্ডে নেওয়া হয়। মামলার অপর আসামি বগুড়া পৌরসভার নারী কাউন্সিলর মার্জিয়া হাসান রুমকি চার দিনের পুলিশ রিমান্ডে রয়েছে। বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সনাতন চক্রবর্তী আসামিদের রিমান্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ ছাড়া তিনি জানান, নরসুন্দর (নাপিত) জীবন রবিদাস আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে।

উল্লেখ্য, ১৭ জুলাই কলেজে ভর্তি করার কথা বলে কিশোরীকে কৌশলে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে তুফান সরকার। এ ঘটনার পর ২৮ জুলাই দুপুরে ওই এলাকার পৌর কাউন্সিলর রুমকি ও তার সহযোগীরা বিচারের নামে ওই কিশোরী ও তার মাকে ধরে নিয়ে আটকে রেখে মারধর করে মাথা ন্যাড়া করে দেয়। বগুড়া সদর থানায় এসব ঘটনায় কিশোরীর মা মুন্নী বেগম বাদী হয়ে অপহরণ, ধর্ষণ ও মারধরের অভিযোগে মামলা করেন।

বিডি-প্রতিদিন/০৩ আগস্ট, ২০১৭/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)
বাংলাদেশে পালিত হলো বৈশ্বিক অভিগম্যতা সচেতনতা দিবস
বাংলাদেশে পালিত হলো বৈশ্বিক অভিগম্যতা সচেতনতা দিবস
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
পানির ন্যায্য অধিকার না পেলে বাংলাদেশের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে : কাদের গনি চৌধুরী
পানির ন্যায্য অধিকার না পেলে বাংলাদেশের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে : কাদের গনি চৌধুরী
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬২
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬২
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
পোলট্রি খাতে ২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ চায় বিপিএ
পোলট্রি খাতে ২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ চায় বিপিএ
দুই দিনের অর্ধদিবস কর্মবিরতি ঘোষণা বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের
দুই দিনের অর্ধদিবস কর্মবিরতি ঘোষণা বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
ইতালি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান
ইতালি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান
সর্বশেষ খবর
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত নদীতে বাঁধ দিয়ে আধিপত্যবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটায় : সাকি
ভারত নদীতে বাঁধ দিয়ে আধিপত্যবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটায় : সাকি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফিট থাকতে ৫ অভ্যাস
ফিট থাকতে ৫ অভ্যাস

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মাদ্রিদ ওপেনে হেরে অবসরের ইঙ্গিত দিলেন জোকোভিচ
মাদ্রিদ ওপেনে হেরে অবসরের ইঙ্গিত দিলেন জোকোভিচ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে লড়বে বাংলাদেশ
ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে লড়বে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

'চোরতন্ত্রের ব্যবস্থা শেখ মুজিবের সময় থেকে গড়িয়েছে হাসিনার সময় পর্যন্ত'
'চোরতন্ত্রের ব্যবস্থা শেখ মুজিবের সময় থেকে গড়িয়েছে হাসিনার সময় পর্যন্ত'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে হুথি নিয়ন্ত্রিত বন্দরে ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে হুথি নিয়ন্ত্রিত বন্দরে ইসরায়েলের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের কারাগার থেকে পালালেন খুনের আসামিসহ ১১ বন্দি
যুক্তরাষ্ট্রের কারাগার থেকে পালালেন খুনের আসামিসহ ১১ বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে পুলিশের চুরি যাওয়া অস্ত্র উদ্ধার, আটক ২
চাঁদপুরে পুলিশের চুরি যাওয়া অস্ত্র উদ্ধার, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে স্কুলছাত্রী অপহরণ মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে স্কুলছাত্রী অপহরণ মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় মা-বাবাকে কুপিয়ে জখম
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় মা-বাবাকে কুপিয়ে জখম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের রূপরেখা নিয়ে ববিতে আলোচনা সভা
বাংলাদেশের রূপরেখা নিয়ে ববিতে আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

করিমগঞ্জে বজ্রপাতে যুবক নিহত
করিমগঞ্জে বজ্রপাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই খুন
রাজধানীতে দুই খুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থপাচারকারীদের শান্তিতে থাকতে দেওয়া হবে না : গভর্নর
অর্থপাচারকারীদের শান্তিতে থাকতে দেওয়া হবে না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজায় প্রতি ৪ মিনিটে একবার হামলা, প্রাণ গেল শতাধিক মানুষের
গাজায় প্রতি ৪ মিনিটে একবার হামলা, প্রাণ গেল শতাধিক মানুষের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউএফটিতে ‘লেদার ক্রাফট এক্সিবিশন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে ‘লেদার ক্রাফট এক্সিবিশন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ছাত্রলীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
সিলেটে ছাত্রলীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রমেকে ক্যান্সার, কিডনি ও হৃদরোগ বিভাগ নির্মাণের অগ্রগতি পরিদর্শন
রমেকে ক্যান্সার, কিডনি ও হৃদরোগ বিভাগ নির্মাণের অগ্রগতি পরিদর্শন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবৈধভাবে পাচারকালে ৩০ হাজার রেনু উদ্ধার, নদীতে অবমুক্ত
অবৈধভাবে পাচারকালে ৩০ হাজার রেনু উদ্ধার, নদীতে অবমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়নবিরোধী কর্মশালা
রংপুরে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়নবিরোধী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌতুক না দেওয়ায় বিয়ের আসর থেকে বর পালাল, সংঘর্ষে আহত ৫
যৌতুক না দেওয়ায় বিয়ের আসর থেকে বর পালাল, সংঘর্ষে আহত ৫

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৪ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৪ হাজার টাকায় বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জার্মান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জার্মান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে : মির্জা আব্বাস
গত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে : মির্জা আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতই থাকবে, জানাল ভারত
পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতই থাকবে, জানাল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ, মার্কিন সিনেট থেকে গ্রেফতার বেন কোহেন
গাজায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ, মার্কিন সিনেট থেকে গ্রেফতার বেন কোহেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে
জুলাই থেকে ইন্টারনেটের দাম ২০ শতাংশ কমবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প
পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত
মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে
চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা
একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি শিক্ষার্থীদের দাবি ‘ন্যায়সংগত’, মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
জবি শিক্ষার্থীদের দাবি ‘ন্যায়সংগত’, মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা
৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়ামাল জাদুতে শিরোপা নিশ্চিত করল বার্সেলোনা
ইয়ামাল জাদুতে শিরোপা নিশ্চিত করল বার্সেলোনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি
বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

করিডোর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার: ফারুক
করিডোর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার: ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ
মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ

মাঠে ময়দানে

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশেই মরুভূমির সুস্বাদু সাম্মাম
দেশেই মরুভূমির সুস্বাদু সাম্মাম

শনিবারের সকাল