শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৫, সোমবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২ কন্টেইনার মদ, সিগারেট ও টিভি জব্দ

শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের হাজার কোটি টাকার মানিলন্ডারিং মামলা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের হাজার কোটি টাকার মানিলন্ডারিং মামলা

চট্টগ্রাম বন্দরে চাঞ্চল্যকর ১২ কন্টেইনার মদ, সিগারেট ও টিভি আটকের ঘটনায় শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ প্রায় ১ হাজার কোটি টাকার মানিলন্ডারিং সংক্রান্ত ফৌজদারি মামলা দায়ের করেছে। অস্তিত্বহীন দুটি প্রতিষ্ঠানের নামে বিপুল পরিমাণ আমদানি নিষিদ্ধ মদ সিগারেট আটকের ঘটনায়  মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ (সংশোধনী ২০১৫) অনুযায়ী শুল্ক গোয়েন্দা আজ রাজধানীর পল্টন মডেল থানায় এজাহার দায়ের করেছে। (মামলা নং ৫০, তারিখ- ২৭/১১/২০১৭। )এজাহার দায়ের করেন শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা বিজয় কুমার রায়। এতো বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের মামলা উদঘাটন এই প্রথম বলে সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে। 

এর আগে গত মার্চ মাসের ৫ ও ৬ তারিখে চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি নিষিদ্ধ সিগারেট ও মদ এবং অবৈধভাবে আনা বিপুল পরিমাণ টেলিভিশনভর্তি ১২টি কনটেইনার জব্দ করেছিল শুল্ক গোয়েন্দা। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এসব কন্টেইনার ইনভেন্ট্রিকালে ১৬ হাজার ১৭০ বোতল মদ, ৩ কোটি ৮৪ লাখ শলাকা সিগারেট, ৪ হাজার ৭৪টি এলইডি টেলিভিশন ও ২৮১টি আমদানি নিষিদ্ধ পুরাতন ফটোকপি মেশিন পাওয়া যায়। 

ওই ১২টি কন্টেইনারের মাধ্যমে আনা পণ্যের ঘোষিত মূল্য ছিল ৫০ লক্ষ টাকা। কিন্তু আটককৃত পণ্যের প্রকৃত বাজারমূল্য প্রায় ১৩৪ কোটি টাকা। পোল্ট্রি ফিডের মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির ঘোষণা দিয়ে এই বিপুল পরিমাণ পণ্য আমদানি করা হয়। কিন্তু কনটেইনার খুলে কোনোটিতেই ঘোষিত পোল্ট্রি পণ্য পাওয়া যায়নি। 

জানা যায়, হিনান আনহুই এগ্রো এলসি ও এগ্রো বিডি অ্যান্ড জেপি নামের দুটি অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আনে আমদানিকারক খোরশেদ আলম। ক্যাপিটাল মেশিনারিজ ঘোষণায় চীন থেকে আনা চালান দুটি খালাসের দায়িত্বে ছিল সিএন্ডএফ প্রতিষ্ঠান রাবেয়া এন্ড সন্স। চালান দুটি চট্টগ্রাম বন্দরে আসার এক সপ্তাহ আগে থেকে শুল্ক গোয়েন্দার একটি দল নজরদারি শুরু করে। 

আমদানিকারকও এসব পণ্য জাহাজ থেকে বন্দরে নামানোর পর দ্রুত খালাস করে নেওয়ার সব প্রক্রিয়া প্রায় গুছিয়ে আনেন। তবে শুল্ক গোয়েন্দাদের কৌশলে তাদের চোরচালান পরিকল্পনা ব্যর্থ হওয়ায় তা আবার ফেরত নেওয়ার জন্য বন্দর ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেন আমদানিকারক। 

সেই আবেদন নাকচ হওয়ার পরই আমদানিকারক ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের মালিক আত্মগোপনে চলে যান। চালান আটকের পর থেকে আজ পর্যন্ত আমদানিকারক ও সিএন্ডএফ প্রতিষ্ঠানের মালিক পলাতক রয়েছেন।

মামলার আসামিরা হচ্ছেন, (১) আব্দুল মোতালেব, (২) জালাল উদ্দিন, (৩) মোঃ আরিফুজ্জামান, (৪) মোহাম্মদ রুকনুজ্জামান, (৫) মোঃ এনামুল হক, (৬) ফররুখ আহাম্মদ ও (৭) মোঃ রওশন আলম।

শুল্ক গোয়েন্দা দপ্তর কর্তৃক অনুসন্ধানে দেখা যায়, উভয় প্রতিষ্ঠানের কোন অস্তিত্ব নেই। অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানকে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে ম্যানুফ্যাকচারার হিসেবে প্রদর্শন করে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির জন্য ঋণপত্র (এলসি) খুললেও প্রকৃতপক্ষে মূলধনী যন্ত্রপাতির পরিবর্তে বিপুল পরিমাণ মদ, সিগারেট ও টেলিভিশনসহ অন্যান্য বাণিজ্যিক পণ্য আমদানি করা হয়েছিল।

উল্লেখ্য, সিগারেটের আমদানি শুল্ক ৫০০ শতাংশ, মদের আমদানি শুল্ক প্রায় ৬০০ শতাংশ আর টিভির আমদানি শুল্ক ১৯০ শতাংশ। অথচ ঘোষিত মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির শুল্ক মাত্র ১ শতাংশ। ম্যানুফ্যাকচারার হিসেবে ভূয়া কাগজ দিয়ে পণ্য খালাসে গ্রিন চ্যানেলের অবৈধ সুবিধা নেয়ার চেষ্টা ছিলো। বিপুল পরিমাণ শুল্ক ফাঁকি দিতেই এভাবে মিথ্যা ঘোষণায় এই চালান আনা হয়েছিল।  

আসামী আব্দুল মোতালেব তার নিজের নাম ও ব্যবসা পরিচয় গোপন করে জনৈক খোরশেদ আলম, গ্রামঃ পূর্বগ্রাম, বাসাঃ দক্ষিণ বেপারীবাড়ী, ইউনিয়নঃ কায়েতপাড়া, উপজেলাঃ রূপগঞ্জ, জেলাঃ নারায়নগঞ্জ এর নাম ও ছবি ব্যবহার করে মূল্য সংযোজন কর নিবন্ধন গ্রহণ করেন। সেখানে তিনি নিজের ছবি ও স্বাক্ষরের স্থলে খোরশেদ আলমের ছবি ও স্বাক্ষর ব্যবহার করেছেন। 

সংশ্লিষ্ট আইএফআইসি-র পল্টন শাখার ব্যাংকের কর্মরত কর্মকর্তাদের যোগসাজসে এই ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও এলসি খোলা হয়েছে মর্মে অনুসন্ধানে পাওয়া যায়। অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠান হওয়া সত্ত্বেও ব্যাংকের সাথে ভূয়া নামপরিচয় ব্যবহার করে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ ব্যবসা করেছে। 

শুল্ক গোয়েন্দার অনুসন্ধানে প্রকাশ করা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজসে চোরাচালানের মাধ্যমে আমদানিকৃত ১২টি পণ্য চালানের বিপরীতে শুল্ককরাদি ফাঁকি প্রদান করে মানিলন্ডারিং এর অপরাধ করেছেন। 

ব্যাংকিং চ্যানেলে আমদানিকারক মূলধনী যন্ত্রপাতি হিসেবে পণ্যের দাম পরিশোধ করেছেন প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা। কিন্তু প্রকৃত অর্থে মদ, সিগারেট ও টেলিভিশনের দাম পরিশোধ করা হয়েছে অবৈধ চ্যানেলে। এই অর্থ হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে পাঠানো হয়েছে। 

মানিলন্ডারিং এর মাধ্যমে মিথ্যা ঘোষণায় আনীত পণ্যের মাধ্যমে শুল্ক ফাঁকির ঘটনা সংঘটিত হওয়ায় দি কাস্টমস্ এ্যাক্ট, ১৯৬৯ এর ২(এস) অনুযায়ী উল্লেখিত অপরাধ সুস্পষ্ট “চোরাচালান” হিসেবে সংজ্ঞায়িত এবং একই আইনের ধারা ১৫৬(১) এর টেবিলভুক্ত দফা ৮২ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। 

মূলধনী যন্ত্রপাতি ঘোষণা দিয়ে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি না করে অবৈধ মদ, সিগারেট ও ইলেকট্রিক পণ্যাদি চোরাচালান করায় বিপুল পরিমাণ অর্থ অবৈধ চ্যানেলে বিদেশে প্রেরণ মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ (সংশোধনী ২০১৫) এর ধারা ২(শ) অনুযায়ী সংজ্ঞায়িত মুদ্রা পাচার সংক্রান্ত অপরাধ এবং একই আইনের ধারা ৪ ও ৮ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

বর্ণিতাবস্থায়, আসামিদের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ (সংশোধনী ২০১৫) এর ধারা- ৪ ও ৮ এ একটি নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়। 

উল্লেখ্য, এই ঘটনার সংশ্লিষ্ট আইএফআইসি ব্যাংক ও চট্টগ্রাম বন্দরের আরো অনেকে জড়িত থাকতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। তদন্তকালে অন্য কোন ব্যক্তির সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তা আইনি আমলে আনা হবে।

উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের অনুমোদন গ্রহণ এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক কার্যক্রম সম্পন্ন করতে সময়ের প্রয়োজন হওয়ায় এজাহার দায়ের করতে কিছুটা বিলম্ব হয়েছে বলে জানিয়েছে শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ। মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ (সংশোধনী ২০১৫) অনুযায়ী শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর কর্তৃক আলোচ্য মামলার পরবর্তী তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করবে।

শুল্ক গোয়েন্দার অনুসন্ধানে দেখা যায়, এই ১২ কন্টেইনার পণ্য আটকের আগেও একই আমদানিকারক একই ব্যাংকের মাধ্যমে আরও ৭৮টি কন্টেইনার একইরকম মূলধনী যন্ত্রপাতি ঘোষণায় আমদানি করে খালাস নিয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে, এগুলোতেও অবৈধ ও নিষিদ্ধ পণ্য আমদানি করা হয়েছে যার বাজারমূল্য প্রায় ১০৫০ কোটি টাকা। 

 


বিডি প্রতিদিন/২৭ নভেম্বর ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
সর্বশেষ খবর
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ
শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী
সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

দেশগ্রাম

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে
হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে

দেশগ্রাম

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ
এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ
সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে
হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

নগর জীবন

বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

নগর জীবন

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ

দেশগ্রাম