শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১১, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

রাজনীতিতে ফের ট্রাম্পকার্ড এরশাদ

৯৬ সালে জাপার সমর্থনে সরকার গঠন আওয়ামী লীগের, ২০০৮ সালে মহাজোটে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অংশ নিয়ে নির্বাচনকে বৈধতা দেয় জাপা, মির্জা ফখরুল বললেন, জাপার সঙ্গে বিএনপির জোট উড়িয়ে দেওয়া যায় না
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতিতে ফের ট্রাম্পকার্ড এরশাদ

আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দেশের রাজনীতিতে আবারও ‘ট্রাম্পকার্ড’ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। কি আওয়ামী লীগ, কি বিএনপি সব দলের কাছেই নতুন করে কদর বাড়ছে সাবেক এই রাষ্ট্রপতির। সর্বত্রই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠছেন তিনি। সম্প্রতি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘জাতীয় পার্টির সঙ্গে আগামীতে বিএনপির জোট করার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।’ অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘এরশাদের শেষ কথা শোনার সময় এখনো আসেনি।’ রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ভোটের রাজনীতিতে জাতীয় পার্টি বড় ফ্যাক্টর। দুই প্রধান দলের যেটিই ক্ষমতায় যেতে চায়, সেই দলের জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের সমর্থন প্রয়োজন হবে। সব মিলিয়ে এইচ এম এরশাদ আগামীতেও ক্ষমতার রাজনীতির ‘ট্রাম্পকার্ড’ হিসেবেই থাকছেন। এদিকে এরশাদ বলেন, ‘জাতীয় পার্টি বর্তমানে কতটা শক্তিশালী রংপুর সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে এক লাখ ভোটের ব্যবধানে জয়ী হওয়ার মধ্য দিয়ে তা প্রমাণিত হয়েছে। আগামী দিনের রাজনীতিতে জাতীয় পার্টি যে বড় ফ্যাক্টর তা প্রমাণিত হয়েছে। জাতীয় পার্টিকে উপেক্ষা করার শক্তি কারও নেই।’ তিনি বলেন, ‘ক্ষমতায় যাওয়া আমাদের টার্গেট। রংপুরের জয়ের ধারা আমরা ধরে রাখতে চাই। দুই দলের ব্যর্থতার কারণে মানুষ জাতীয় পার্টির মধ্যেই আশার আলো দেখছে। আগামী নির্বাচনে তা প্রমাণ হবে।’ রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. তারেক শামসুর রেহমান বলেন, ‘রংপুর বা উত্তরবঙ্গই নয়, বাংলাদেশের বেশির ভাগ স্থানেই এরশাদ ও জাতীয় পার্টি সমর্থিতদের ভোটব্যাংক রয়েছে। এই ভোট নির্বাচনী ফলাফল নির্ধারণে একটি বড় ভূমিকা রাখে। বিশেষ করে যেসব আসনে ৫ থেকে ১০ শতাংশ ভোটের ব্যবধানে প্রার্থীর জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয় সেসব আসনে জাতীয় পার্টির এই ভোটব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। জাতীয় পার্টি বরাবরই বাংলাদেশের সংসদীয় রাজনীতিতে একটা বড় ফ্যাক্টর।’ জাপা নেতা-কর্মীরা বলছেন, ১৯৯৬ সালে জাতীয় পার্টির সমর্থন নিয়ে দীর্ঘ ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। ২০০১ সালের নির্বাচনের আগে বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামায়াত মিলে জোট গঠিত হয়। ভুল বোঝাবুঝির কারণে নির্বাচনের ঠিক আগমুহূর্তে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ওই জোট ত্যাগ করে এককভাবে নির্বাচনে অংশ নেন। জোটের রাজনীতির সুফল বুঝতে পেরে ২০০৮ সালের নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে নিয়ে আওয়ামী লীগ মহাজোট গঠন করে এবং সরকার গঠনে সক্ষম হয়। একইভাবে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বিএনপি-জামায়াত বর্জন করলেও জাতীয় পার্টি অংশ নেওয়ার কারণে তা বৈধতা পায়। তারা বলছে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমরা কত আসন পেলাম তা বড় কথা নয়। আমাদের সমর্থন নিতে হলে সরকারপ্রধান হবেন এইচ এম এরশাদ। এদিকে রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়লাভের মধ্য দিয়ে জাতীয় পার্টির সক্ষমতা নিয়ে নতুন করে হিসাব-নিকাশ শুরু হয়েছে। ফলে এরই মধ্যে সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদকে নিয়ে রাজনীতির ভিতরে-বাইরে সর্বত্র আলোচনা শুরু হয়েছে। আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে পাশে পেতে চাচ্ছে। বিএনপি থেকেও নানা টোপ দেওয়া হচ্ছে। নির্বাচন সুষ্ঠু হলে বড় দুই দলের হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে থার্ড পার্টি হিসেবে বাজিমাত করতে পারে চলতি সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি।

জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, ‘আগামীতে পল্লীবন্ধু এরশাদ ও জাতীয় পার্টিকে উপেক্ষা করে কেউ ক্ষমতায় যেতে পারবে না। কারণ জনগণ আমাদের সঙ্গে রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘৩০০ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছি। প্রার্থী বাছাই চলছে। অনেকে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিচ্ছেন। আরও অনেকে যোগ দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। যোগ্যতা বিবেচনায় নিয়ে প্রার্থী মনোনীত করব।’ তার মতে আগামী নির্বাচন আওয়ামী লীগের জন্য কঠিন পরীক্ষা। বিএনপির অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নও বটে। এজন্য অনেক আগে থেকেই জনপ্রিয় ও ক্লিন ইমেজের প্রার্থীর সন্ধান করা হচ্ছে। একাদশ জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে এবং বিএনপি এই নির্বাচনে মরণ কামড় দিয়ে নামবে— এই ধারণায় ১৪-দলীয় জোটের পরিধি বাড়ানোর কাজ শুরু করে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। তাই উভয় দলই জাতীয় পার্টিকে পাশে পেতে চাচ্ছে।

পার্টির ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সভাপতি সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা বলেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির সমর্থন ছাড়া কোনো দল এককভাবে ক্ষমতায় যেতে পারবে না। বরাবরের মতো এবারও ক্ষমতায় যাওয়ার ট্রাম্পকার্ড এইচ এম এরশাদ।’ এইচ এম এরশাদের উপদেষ্টা কাজী মামুন বলেন, ‘জাতীয় পার্টিকে দিয়ে আওয়ামী লীগ বার বার নির্বাচনী বৈতরণী পার হয়েছে। আর আগাম জোট নয়। আসন যাই পাই না কেন, নির্বাচনের পর এইচ এম এরশাদের নেতৃত্বে সরকার গঠন হবে এমনটা মেনেই জোট হতে পারে। তবে আমাদের লক্ষ্য এককভাবে সরকার গঠন।’ গত সংসদ অধিবেশনে জাপা চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদও আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। আসন বণ্টন নিয়ে কথা বলেছেন। আওয়ামী লীগ দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো এবারও যুগপত্ভাবে নির্বাচন করার প্রস্তাব দিয়েছে এরশাদকে। তবে এ বিষয়ে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেছেন, ‘আপাতত মহাজোট নিয়ে ভাবছি না। নির্বাচন সামনে এলে জোট-মহাজোট নিয়ে আলোচনা হবে। এখন আমরা এককভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছি।’ জাপা নেতা-কর্মীরা বলছেন, এমনিতেই হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সরকার গঠনের রাজনীতিতে বড় ফ্যাক্টর। উপরন্তু রংপুরে সিটি মেয়র পদে জয়ের মধ্য দিয়ে এরশাদের রাজনৈতিক দরকষাকষির শক্তি আরও বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ভোটের রাজনীতির নানা সমীকরণ ও বাস্তব কিছু প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিলে এক কথায় বলা যায়, এরশাদ যেদিকে, ক্ষমতাও সেদিকে ঝুঁকবে।

পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আবদুস সবুর আসুদ বলেন, ‘পিরোজপুর-৩ আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ডা. রুস্তম আলী ফরাজী জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়েছেন। সাবেক, বর্তমান আরও একাধিক সংসদ সদস্য ও প্রভাবশালী নেতা জাতীয় পার্টিতে যোগ দেওয়ার অপেক্ষায় আছেন।’ আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য তাজ রহমান বলেন, ‘আমরা এককভাবে নির্বাচন করব। আমাদের জনপ্রিয়তা আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। আমরা এককভাবে সরকার গঠনের উদ্দেশ্যে নির্বাচন করব।’ জাতীয় পার্টির একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, বিএনপি নেতারা প্রকাশ্যে কিছু না বললেও আড়ালে-আবডালে জোটে ভেড়ার নানা টোপ দিচ্ছেন তাদের পার্টিকে। বিএনপির অধিকাংশ নেতা গোয়েন্দা নজরদারিতে থাকায় এ প্রস্তাব সরাসরি এরশাদের কাছে পৌঁছানো যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে আগামী নির্বাচনে এইচ এম এরশাদ ফের ক্ষমতার ট্রাম্পকার্ডের ভূমিকা পালন করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
মালয়েশিয়ায় অবৈধ অভিবাসনবিরোধী অভিযানে ৫৪৫ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় অবৈধ অভিবাসনবিরোধী অভিযানে ৫৪৫ বাংলাদেশি আটক
মার্কিন কোম্পানিকে বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
মার্কিন কোম্পানিকে বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ট্রাকের হেলপার নিহত
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ট্রাকের হেলপার নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের একাদশে পরিবর্তনের আভাস
বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের একাদশে পরিবর্তনের আভাস

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে আটক ১০ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর
ভারতে আটক ১০ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের মেরু অঞ্চলে মরিচা ধরা ধাতুর সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
চাঁদের মেরু অঞ্চলে মরিচা ধরা ধাতুর সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

স্কেটিং জুতা কিনে না দেওয়ায় মায়ের উপর অভিমান করে শিশুর আত্মহত্যা
স্কেটিং জুতা কিনে না দেওয়ায় মায়ের উপর অভিমান করে শিশুর আত্মহত্যা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যাম্পবেলটাউনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মৃতিস্তম্ভ নিয়ে মতবিনিময়
ক্যাম্পবেলটাউনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মৃতিস্তম্ভ নিয়ে মতবিনিময়

৬ মিনিট আগে | পরবাস

দিনাজপুরে ছেলের লাঠির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
দিনাজপুরে ছেলের লাঠির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় বিলীন হচ্ছে সাগর পাড়ের বনাঞ্চল
কুয়াকাটায় বিলীন হচ্ছে সাগর পাড়ের বনাঞ্চল

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় ৬৫০ গ্রাম দানাদার রুপা জব্দ
চুয়াডাঙ্গায় ৬৫০ গ্রাম দানাদার রুপা জব্দ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় ভূমি অধিগ্রহণের চেক হস্তান্তর
নওগাঁয় ভূমি অধিগ্রহণের চেক হস্তান্তর

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় রাস্তার পাশে পড়েছিল নারীর মরদেহ
নওগাঁয় রাস্তার পাশে পড়েছিল নারীর মরদেহ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে দালাল আটক, তিন মাসের কারাদণ্ড
বিশ্বনাথে দালাল আটক, তিন মাসের কারাদণ্ড

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিষমুক্ত ফসল উৎপাদনে পার্চিং পদ্ধতিতে বিপ্লব
বিষমুক্ত ফসল উৎপাদনে পার্চিং পদ্ধতিতে বিপ্লব

৪১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে পাকিস্তানকে সতর্ক করলেন মিসবাহ
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে পাকিস্তানকে সতর্ক করলেন মিসবাহ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবীনগরে কলেজছাত্রী জুঁই হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
নবীনগরে কলেজছাত্রী জুঁই হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ
সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা ৯ দিন বন্ধ থাকবে বুড়িমারী স্থলবন্দর
টানা ৯ দিন বন্ধ থাকবে বুড়িমারী স্থলবন্দর

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ৮০ হাজার ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক
কক্সবাজারে ৮০ হাজার ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গিলের নেতৃত্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে ভারত
গিলের নেতৃত্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে ভারত

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা
জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ভেনেজুয়েলা
৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ভেনেজুয়েলা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্যকুমারের মন্তব্যে বিতর্ক, তদন্তে নামল আইসিসি
সূর্যকুমারের মন্তব্যে বিতর্ক, তদন্তে নামল আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিপক্ষে যে রেকর্ড গড়ার অপেক্ষায় মুস্তাফিজ
ভারতের বিপক্ষে যে রেকর্ড গড়ার অপেক্ষায় মুস্তাফিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার
নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের ‘কাগজের বাঘ’ মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ট্রাম্পের ‘কাগজের বাঘ’ মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা