শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪০, সোমবার, ১২ মার্চ, ২০১৮ আপডেট:

বাবা-মাকে খুন করল মেয়েটি

হঠাৎ ভয়ঙ্কর নেশায় জড়িয়েই হলো সর্বনাশ
মির্জা মেহেদী তমাল
অনলাইন ভার্সন
বাবা-মাকে খুন করল মেয়েটি

‘মা, আমাকে স্কুলে নিয়ে চলো না। সবার মা-বাবা, কেউ না কেউ তাদের ছেলেমেয়েকে স্কুলে নিয়ে যায়। শুধু আমি একাই যাই স্কুলে। রাস্তায় তো বিপদাপদও হতে পারে। আমার ভালো লাগে না।’ ঐশী তার মাকে খুব করে অনুরোধ করছিল স্কুলে নিয়ে যেতে। জবাবে তার মা বলেন, ‘আগে তো তোমাকে নিয়ে যেতাম। এখন তুমি বড় হচ্ছো। কিছু হবে না। তুমি একাই স্কুলে যাবে। তোমার কোনো বিপদাপদ হবে না। কারণ, তোমার বাবা একজন পুলিশ অফিসার।’ সাতসকালে মা-মেয়ের এমন কথাবার্তাকে পাত্তা দেন না বাবা পুলিশ অফিসার মাহফুজুর রহমান। তিনি নাস্তায় ব্যস্ত। ঐশীকে তিনি বলেন, ‘মা, তুমি নাস্তা খেয়ে স্কুলে যেও।’ কিন্তু ঐশী বাবা-মায়ের ওপর অভিমান করে। বলে, ‘আমাকে সেই কত বছর আগে স্কুলে নিয়ে গেছ, তা আমার এখন আর মনেই পড়ে না। ধুর! আমি নাস্তাই খাব না।’ কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে স্কুলের উদ্দেশে বেরিয়ে যায় চৌদ্দ বছরের ঐশী। রোজ সকালেই স্কুলে যাওয়ার আগে স্কুলে দিয়ে আসা নিয়ে মা-মেয়ে তর্কাতর্কি হয়। একপর্যায়ে নাস্তা না খেয়েই বেরিয়ে পড়ে ঐশী। পুলিশ অফিসার বাবা মাহফুজুর রহমান তার কাজ নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত। মা স্বপ্না রহমানও ব্যস্ত ঘরে-বাইরে। কখনো কখনো তাদের ছোট ছেলে ঐহিকে নিয়ে বাইরে যান। বেশির ভাগ সময় ঐহিও বাসায় থাকে। তার খেলার সাথী তাদের কাজের মেয়ে। ঐশী স্কুলে যায়, ফিরে আসে একা। বাসায় ফিরে খাবার খেয়েই মোবাইল ফোনে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। কিছুদিন পর থেকে বিকালে তার সহপাঠীদের নিয়ে আড্ডা দেয়। সেই আড্ডায় থাকে তার স্কুলের বান্ধবী। কিছুদিন পর আড্ডায় যুক্ত হয় কয়েকজন ছেলেবন্ধু। প্রতিদিনই তাদের আড্ডা চলে বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত। দিন শেষে রাত হয়। বাসায় ফিরে আসেন স্বপ্না রহমান। ফেরেন মাহফুজুর রহমানও। যে যার ঘরে। নিজেদের নিয়েই আছেন তারা। রাজধানীর চামেলীবাগের নিজ ফ্ল্যাটে এভাবেই দিন যাচ্ছিল মাহফুজুর রহমানের পরিবারের। বেশ কয়েক মাস পর একদিন স্বপ্না রহমান বাইরে থেকে একটু আগেভাগেই বাসায় ফিরে আসেন। দেখেন ঐশী আড্ডা দিচ্ছে, তার রুমের দরজা বন্ধ। ভিতরে চলছে ইংরেজি গান। স্বপ্না রহমান কাজের মেয়ের কাছে জানতে চাইলেন, ঐশীর ঘরে আর কে আছে? কাজের মেয়ে বলে, ‘আপুর বন্ধু আর বান্ধবী।’ স্বপ্না তার নিজ রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নেন। এর মধ্যেই রুম থেকে ঐশী তার বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে বাইরে বের হয়। বন্ধুরা ফ্ল্যাট থেকে বেরিয়ে দরজার সামনে গিয়ে দাঁড়ায়। ঐশী তার মায়ের কাছে কিছু টাকা চায়। স্বপ্না রহমান বলেন, ‘তোমাকে সকালে এতগুলো টাকা দেওয়া হলো, এখন আবার কী জন্য টাকা দরকার!’ ঐশী বলে, ‘সকালের টাকা স্যারকে দিয়েছি। এখন টাকা লাগবে। আমরা বন্ধুরা রেস্টুরেন্টে যাব।’ স্বপ্না রহমান তাকে ৫০০ টাকা দেন। চিৎকার করে ওঠে ঐশী, ‘৫০০ টাকা দিয়ে কী হবে! আমার আরও চাই। ৫ হাজার টাকা দাও। না দিলে সব ভেঙে ফেলব।’ মেয়ের মুখে এসব শুনে খুব ধাক্কা খেলেন স্বপ্না রহমান। মেয়ের দিকে বড় বড় চোখে তাকিয়ে থাকেন। ভাবেন, এ কেমন ব্যবহার! এমন চেহারা তো মেয়ের আগে ছিল না? নানা কিছু ভেবে ৩ হাজার টাকা দিলেন ঐশীকে। টাকা নিয়ে বন্ধুবান্ধবসমেত বেরিয়ে পড়ে ঐশী। ঐশীর ব্যবহারে স্বপ্না রহমানের মনটা খচখচ করতে থাকে। তিনি মেয়ের রুমে যান। রুমে কেমন যেন একটা গন্ধ। ভিতরটা ঘোলাটে। ধোঁয়া ধোঁয়া। তিনি ভাবেন, ঐশীর ছেলেবন্ধুর বয়স কত? সিগারেট খায় নাকি? কিন্তু সিগারেটের গন্ধটাইবা এমন কেন? কেমন যেন অপরিচিত গন্ধ। কাজের মেয়েকে জিজ্ঞাসা করলেন স্বপ্না। কোনো জবাব দেয় না সে। রুমে নিয়ে গিয়ে অনেক জেরা করলে কাজের মেয়ে জানায়, ‘যারা আসে সবাই সিগারেট খায়। আপুকেও দেখেছি খেতে। আমারে বলতে না করছে। দরজা-জানালা, ফ্যান বন্ধ করে তারা ভিতরে থাকে।’ এসব শুনে স্বপ্না কিছুই বুঝতে পারেন না। তবে তার সন্দেহ, মেয়ে অন্য কিছু খাচ্ছে। কিন্তু কী খাচ্ছে, তা ধারণা করতে পারছেন না। প্রতিদিনই কেন রাত করে ফেরে ঐশী, এমন প্রশ্ন এখন তার মাথায়। সেদিনও অনেক রাতে বাসায় ফিরল ঐশী। এলোমেলো চুল। চেহারায় ক্লান্তির ছাপ। শরীর থেকে কেমন যেন গন্ধ বেরোচ্ছে। কারও সঙ্গে কথা না বলে নিজের রুমে ঢুকে যায় ঐশী। আরও পরে বাসায় ফিরলেন ঐশীর বাবা। স্বপ্না রহমান স্বামীকে বলেন, ‘ঐশী মনে হয় নেশা শুরু করেছে। তার হাবভাব দেখে আমার তাই মনে হচ্ছে।’ শুনে আকাশ থেকে পড়েন মাহফুজুর রহমান। বলেন, ‘ধুর! তুমি কি পাগল হয়ে গেলে? এমন ফালতু কথা আমার মেয়ের সম্পর্কে তুমি বলবা না কখনো। আমার মেয়ের মতো ভালো মেয়ে আরেকটা দেখাও তো। পুলিশ অফিসার আমি। সব বুঝতে পারি। মেয়ের বিষয়টিও বুঝি।’ কিন্তু স্বপ্না রহমানের মন থেকে সন্দেহ দূর হয় না। তিনি বলেন, ‘ঐশীর এখন এত এত টাকা কেন লাগে। সপ্তাহে ১০ হাজার টাকা নিচ্ছে নানা অজুহাতে। এত টাকা কী করছে? কোথায় যাচ্ছে? কিছুই তো জানি না।’ এসব শুনে মাহফুজুর রহমানের কপালে ভাঁজ পড়ে। বলেন, ‘তা ঠিক। কিন্তু সে তো স্যারের বাসায় যায় পড়তে। স্কুলে নিয়মিত। তবে কি কোথাও খারাপ কিছু করছে? যাক এসব নিয়ে ভাবাটা বেশি হচ্ছে। পরে দেখা যাবে।’ পরদিন সকালে ঐশীর টাকা প্রয়োজন। কোনো কিছু না বলেই বাবা তার পকেট থেকে ২ হাজার টাকা বের করে দেন। এক সকালে ঐশী জানায়, আজ তার চাই ১০ হাজার টাকা। এত টাকা কেন লাগবে মা? জানতে চান মাহফুজুর। ‘আমার লাগবে। আমি কথা দিয়েছি বন্ধুবান্ধবদের দুপুরে খাওয়াব। গুলশান যাব। নতুন একটা রেস্টুরেন্ট খুলেছে। হেব্বি মজা সেখানকার খাবার।’ এক নিঃশ্বাসে কথাগুলো বলে যায় ঐশী। ‘ঠিক আছে, আমি তোকে নিয়ে যাব মা।’ মাহফুজুর বলেন ঐশীকে। এ কথা শুনেই থতমত খায় ঐশী। বলে, ‘না না বাবা, আমরা বন্ধুবান্ধব যাচ্ছি। তুমি কেন যাবে!’ টাকা দাও তাড়াতাড়ি। তিনি ১ হাজার টাকার একটি তোড়া থেকে ১০টি নোট তুলে দেন ঐশীর হাতে। ১০ হাজার টাকা ব্যাগে ভরেই ঐশী বলে, ‘তোমায় বলতে ভুলে গেছি বাবা। আমার বান্ধবীরা নাচ শিখছে। আমিও শিখতে চাই।’ বাবার জবাব, ‘ঠিক আছে মা। শিখবি। আমি কি তোকে কিছুতে না করেছি!’ বাবার মুখে এমন কথা শুনে নেচে ওঠে ঐশী। ‘থ্যাঙ্ক ইউ মাই ডিয়ার বাবা’ বলেই দৌড়ে বেরিয়ে যায় ঐশী। ঐশীর বন্ধু রনি। তার হাতে একটা ফয়েল পেপারের টুকরা। তার ওপর একটি গোলাপি রঙের ইয়াবা ট্যাবলেট। লাইটার জ্বালিয়ে ফয়েল পেপারের নিচে ধরে তাপ দিচ্ছে। ট্যাবলেটটি গলে ধোঁয়া বেরোচ্ছে। পাশে বসা ঐশী সেই ধোঁয়া একটি কাগজের তৈরি ছোট পাইপ দিয়ে টেনে নিচ্ছে। একবার ইয়াবার ধোঁয়া টানছে, আবার সিগারেট টানছে জোরে। চোখ বন্ধ রেখে আয়েশ করে ফুঁ দিয়ে ধোঁয়া বের করছে। রনির বাসায় সেদিন সকাল থেকেই তারা। স্কুলে যায়নি। যায়নি স্যারের বাসায়। যাওয়া হয়নি রেস্টুরেন্টে। সেখানেই সকাল গড়িয়ে দুপুর, বিকালের পর সন্ধ্যা। সেখান থেকে বেরিয়ে তারা যায় বনানীর একটি ডিজে পার্টিতে। সেখানে চলে তাদের উদ্দাম নৃত্য। রাত ১০টায় সেখান থেকে বেরিয়ে আবারও রনির বাসায়। সেখানে আবারও ইয়াবার আসর। রাত ১১টায় ঐশীকে ফোন করেন তার মা। ফোনের ডিসপ্লেতে ‘মা’ শব্দটি ভেসে উঠতেই লাইন কেটে দেয় ঐশী। আবারও ফোন। এবার সুইচ পুরোপুরি অফ রাখে। এভাবেই সময় গড়িয়ে যায়। পেরিয়ে যায় দুই বছর। আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠে ঐশী। এক আড্ডায় ঐশীকে প্রস্তাব দেয় তার বন্ধুরা। নাচের একটা প্রোগ্রামে তারা যাবে দুবাই। আর এজন্য ৩০ হাজার টাকা প্রয়োজন। বিদেশে গিয়ে তারা প্রোগ্রামে গাইবে, নাচবে আর খুব মজা করবে। এমন প্রস্তাবে দারুণ খুশি ঐশী। যে করেই হোক সে তার বাবাকে রাজি করাবেই। রাত ১টায় বাসায় ফেরে ঐশী। মেয়েকে ধরতে জেগে ছিলেন স্বপ্না রহমান। বলেন, ‘কোথায় ছিলি সারা দিন?’ জবাব দেয় না ঐশী। উচ্চকণ্ঠে মায়ের প্রশ্ন, ‘কীরে! কথা বলছিস না কেন?’ ঐশী মুখ খোলে। বলে, ‘প্রতিদিনই তোমার এই এক কথা। ঘ্যানর ঘ্যানর করো না তো! সরো।’ স্বপ্না রহমান ফুঁসতে থাকেন। শরীর কাঁপে। রাগ ধরে রাখতে পারেন না। মেয়েকে চড়-থাপড় মারতে শুরু করলেন। চুল ধরে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যান রুমে। বিছানায় ফেলে মারধর। এ নিয়ে মাহফুজুর রহমান রাগ করেন স্বপ্নার ওপর। বলেন, ‘এ রকম না করলেই পারতে।’ পরদিন সকালে বাবার কাছে ৩০ হাজার টাকা চায় ঐশী। বিদেশের কথা শুনেই চটে গেলেন বাবা। বলেন, ‘বিদেশে কোনো নাচের প্রোগ্রামে তোমাকে যেতে দেওয়া সম্ভব নয়।’ এ কথা শুনে ক্ষুব্ধ হয় ঐশী। বাবা অফিসে চলে যাওয়ার পর একটা ব্যাগে নিজের কাপড়-চোপড় ভরে বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। ওঠে তার বন্ধু রনির বাসায়। ব্যাচেলর রনির বাসায় থাকে। সেখানেই তাদের নেশার বড় আড্ডা জমে। চলে ডিজে পার্টি। কখনো রাতে ফেরে, কখনো ফেরে না। এভাবেই কাটে ১৫ দিন।

এরপর মাহফুজুর রহমান গেলেন রনির বাসায়, মেয়ের কাছে ক্ষমা চাইলেন। অনুরোধ করলেন ওকে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য। বলেন, ‘এখন থেকে তুমি যা বলবে, তা-ই করা হবে।’ আশ্বস্ত হয়ে বাসায় ফিরে যায় ঐশী। ঘরে ঢুকতেই মেয়ের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়লেন মা। মারলেন তাকে। মেয়েকে রুমে আটকে রাখলেন। বাবা তাকে বললেন, ‘এই ক বছর অনেক সয়েছি আর নয়। ঘরেই পচে মরতে হবে তোমাকে।’

বাবা-মায়ের এমন সিদ্ধান্তে ভীষণ ক্ষুব্ধ ঐশী। দুই দিন আটকে থাকার পর ঐশী চাতুরীর আশ্রয় নেয়। বাবা-মাকে জানায়, সে ভালো হয়ে গেছে। রুম থেকে ঐশীকে বের করেন বাবা-মা। ঐশী নরম ভাষায় কথা বলতে থাকে। বাবা-মার বিশ্বাস জন্মে তাদের মেয়ে ভালো হয়ে গেছে। একদিন স্কুলে যাওয়ার কথা বলে বেরিয়ে ঐশী তার সেই বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ করে। আবারও আড্ডায় বসে। সেখানে এবার পরিকল্পনা হয় ভয়ঙ্কর। খুন করে নিজের অধিকার আদায় করতে হবে। এমন পরিকল্পনা নিয়ে বাসায় ফেরে ঐশী। এর পরের ইতিহাস কলঙ্কময়। প্রতিশোধপরায়ণ এক সন্তানের দানবে রূপ নেওয়ার ইতিহাস।

২০১৩ সালের ১৩ আগস্ট। সকালে ঐশী ব্রোমাজিপাম নামে ৬০টি ঘুমের বড়ি সংগ্রহ করে। ঘটনার দিন সন্ধ্যা ৭টার দিকে বাবা-মায়ের জন্য কফি তৈরি করে তাতে ঘুমের ওষুধ মেশায়। ওই সময় গৃহকর্মী সুমি ওষুধ মেশানোর বিষয়টি দেখে ফেললে ঐশী কাউকে না জানানোর জন্য তাকে বলে। মাগরিবের নামাজের পর মা স্বপ্না রহমান ড্রয়িংরুমে সোফায় বসে টিভি দেখার সময় ঐশী তাকে সেই কফি খেতে দেয়। কিছু সময়ের মধ্যে স্বপ্না অচেতন হয়ে পড়লে তাকে সোফার ওপর একটি বালিশে শুইয়ে দেয়। রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঐশী বাবাকে বাসায় আসার জন্য ফোনে অনুরোধ করে। মেয়ের ফোন পাওয়ার পর বাবা মাহফুজুর রহমান বাসায় চলে আসেন। আসার পর স্ত্রীকে ড্রয়িংরুমে অচেতন অবস্থায় দেখে তার কী হয়েছে জিজ্ঞাসা করে স্ত্রীকে তুলে নিয়ে মাস্টার বেডরুমে শুইয়ে দেন। ঐহিও মায়ের পাশে গিয়ে ঘুমায়। এরপর মাহফুজুর রহমান রাতের খাবার খান। ভাত খাওয়ার পর ঐশী বাবাকে কফি দেয়। মেয়ের বানানো কফি খেয়ে কথা বলতে বলতে মেয়ের খাটের ওপরই অচেতন হয়ে পড়ে যান তিনি। এরপর রাত ২টার দিকে ঐশী ছোরা নিয়ে মায়ের কামরায় যায়। পাঁজরের নিচে ছোরা দিয়ে আঘাত করলে স্বপ্না রহমানের ঘুম ভেঙে যায়। মায়ের পাশে ঘুমিয়ে থাকা ভাই ঐহিও জেগে ওঠে। সে চিৎকার করে উঠলে ঐশী তাকে বাথরুমে নিয়ে আটকে রাখে। এরপর আবার মায়ের কাছে এসে ফের কয়েকবার মাকে ছোরা দিয়ে আঘাত করে। মায়ের মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য গলায়ও ছোরা দিয়ে আঘাত করে। স্বপ্না রহমান মারা যাওয়ার আগে মৃত্যুযন্ত্রণায় ছটফট করতে করতে খাট থেকে মেঝেতে পড়ে যান। মায়ের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর সে বাবাকেও ছোরা দিয়ে আঘাত করে। কিছুক্ষণের মধ্যে বাবারও মৃত্যু হয়।

পুলিশ কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমান হত্যা মামলায় তাদের মেয়ে ঐশী রহমানের মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দেয় হাই কোর্ট। আলোচিত এ মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আসামির আপিল শুনানি শেষে বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের হাই কোর্ট বেঞ্চ ২০১৬ সালের ৫ জুন এ রায় দেয়। এর আগে ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল-৩-এর বিচারক সাঈদ আহমেদ ২০১৫ সালের ১২ নভেম্বর এ মামলার রায়ে ঐশীকে মৃত্যুদণ্ড দেন। আর বাবা-মাকে খুনের পর যে বন্ধুর বাসায় ঐশী আশ্রয় নিয়েছিল, সেই মিজানুর রহমান রনিকে দেওয়া হয় দুই বছরের কারাদণ্ড। রনিকে বিচারিক আদালতের দেওয়া দুই বছরের ওই সাজার রায় হাই কোর্টেও বহাল রাখা হয়েছে। আর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সঙ্গে ঐশীকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আদালত বলেছে, মাদকাসক্তি থেকে ‘মানসিক বিচ্যুতির’ কারণে ঐশী তার বাবা-মাকে খুন করে। ওই ঘটনা ঘটানোর পেছনে তার স্পষ্ট কোনো উদ্দেশ্য ছিল বলে আদালতের মনে হয়নি। ঘটনার সময় ঐশীর বয়স ছিল ১৯ বছর। বাবা-মাকে হত্যার পর সে পালিয়ে না গিয়ে নিজেই পরে থানায় ধরা দিয়েছে। এর আগে তার আর কোনো ফৌজদারি অপরাধেরও নজির নেই। আদালত বলেছে, সন্তানদের জন্য বাবা-মা ও অভিভাবকরাই প্রাথমিক শিক্ষক। এ কারণে অভিভাবকদের উচিত সন্তানদের জন্য ভালো পরিবেশ নিশ্চিত করা এবং সন্তানদের উপযুক্ত সময় দেওয়া।

বিডি প্রতিদিন/১২ মার্চ, ২০১৮/ওয়াসিফ 

এই বিভাগের আরও খবর
প্যাথলজিক্যাল নমুনা বিদেশে পাঠাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমতি লাগবে
প্যাথলজিক্যাল নমুনা বিদেশে পাঠাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমতি লাগবে
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
ফ্যাসিবাদের পক্ষে সম্মতি উৎপাদন না করতে গণমাধ্যমের প্রতি তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান
ফ্যাসিবাদের পক্ষে সম্মতি উৎপাদন না করতে গণমাধ্যমের প্রতি তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান
৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কমান্ড সেফটি সেমিনার-২০২৫
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কমান্ড সেফটি সেমিনার-২০২৫
দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য খাতের সমস্যাগুলো বহুদিনের সমস্যা: প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্য খাতের সমস্যাগুলো বহুদিনের সমস্যা: প্রধান উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, হিথ্রোতে জড়ো হচ্ছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা
দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, হিথ্রোতে জড়ো হচ্ছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা
‘আওয়ামী লীগ আমলে লাইসেন্স পাওয়া গণমাধ্যমের বিষয়ে তদন্ত হবে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে লাইসেন্স পাওয়া গণমাধ্যমের বিষয়ে তদন্ত হবে’
স্ত্রী-সন্তানসহ বিমান বাহিনীর সাবেক প্রধান হান্নানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ বিমান বাহিনীর সাবেক প্রধান হান্নানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি জাফর আলম ৪ দিনের রিমান্ডে
সাবেক এমপি জাফর আলম ৪ দিনের রিমান্ডে
সর্বশেষ খবর
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি, আইপিএলে ফিরছেন কাগিসো রাবাদা
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি, আইপিএলে ফিরছেন কাগিসো রাবাদা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছবিতে কোহলির লাইক দেওয়া নিয়ে আলোচনা, কে এই অভিনেত্রী?
ছবিতে কোহলির লাইক দেওয়া নিয়ে আলোচনা, কে এই অভিনেত্রী?

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে সিরিজ জয়ের অপেক্ষা বাড়ল যুবাদের
শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে সিরিজ জয়ের অপেক্ষা বাড়ল যুবাদের

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিশোরগঞ্জে জমির মাটি বিক্রির দায়ে জরিমানা
কিশোরগঞ্জে জমির মাটি বিক্রির দায়ে জরিমানা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যাথলজিক্যাল নমুনা বিদেশে পাঠাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমতি লাগবে
প্যাথলজিক্যাল নমুনা বিদেশে পাঠাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমতি লাগবে

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা শিক্ষার্থীদের
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা শিক্ষার্থীদের

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জব্দ করা ৭ নৌকার নিলাম সম্পন্ন
চাঁদপুরে জব্দ করা ৭ নৌকার নিলাম সম্পন্ন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাতের গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে ১০০ জনের নামে মামলা
হাসনাতের গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে ১০০ জনের নামে মামলা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের নীতির কঠোর সমালোচনায় ফ্রান্স ও ইইউ
ট্রাম্পের নীতির কঠোর সমালোচনায় ফ্রান্স ও ইইউ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে জুলাই-আগষ্টে নিহত শহীদ পরিবারে চেক বিতরণ
সিরাজগঞ্জে জুলাই-আগষ্টে নিহত শহীদ পরিবারে চেক বিতরণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শিখতে আসিনি, জিততে এসেছি’, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সোহান
‘শিখতে আসিনি, জিততে এসেছি’, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সোহান

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে ডাকাতির মূলহোতা সাগর গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে ডাকাতির মূলহোতা সাগর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নার্সিং শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
নেত্রকোনায় নার্সিং শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নবজাতক ওয়ার্ডের উদ্বোধন
চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নবজাতক ওয়ার্ডের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বাড়ির উঠানে বৃদ্ধকে শুঁড় দিয়ে আছড়ে মারল হাতি
বাড়ির উঠানে বৃদ্ধকে শুঁড় দিয়ে আছড়ে মারল হাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার
বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ কেন কাশ্মীরের কারাগারের নিরাপত্তা বাড়াল ভারত?
হঠাৎ কেন কাশ্মীরের কারাগারের নিরাপত্তা বাড়াল ভারত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে মহাবিপন্ন বাটাগুর বাসকা কচ্ছপের ৬৫ বাচ্চার জন্ম
সুন্দরবনে মহাবিপন্ন বাটাগুর বাসকা কচ্ছপের ৬৫ বাচ্চার জন্ম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের পক্ষে সম্মতি উৎপাদন না করতে গণমাধ্যমের প্রতি তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান
ফ্যাসিবাদের পক্ষে সম্মতি উৎপাদন না করতে গণমাধ্যমের প্রতি তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৯
পাকিস্তানে জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ
গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর
বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে
আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ
১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন
এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন

শোবিজ

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে