শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪০, সোমবার, ১২ মার্চ, ২০১৮ আপডেট:

বাবা-মাকে খুন করল মেয়েটি

হঠাৎ ভয়ঙ্কর নেশায় জড়িয়েই হলো সর্বনাশ
মির্জা মেহেদী তমাল
অনলাইন ভার্সন
বাবা-মাকে খুন করল মেয়েটি

‘মা, আমাকে স্কুলে নিয়ে চলো না। সবার মা-বাবা, কেউ না কেউ তাদের ছেলেমেয়েকে স্কুলে নিয়ে যায়। শুধু আমি একাই যাই স্কুলে। রাস্তায় তো বিপদাপদও হতে পারে। আমার ভালো লাগে না।’ ঐশী তার মাকে খুব করে অনুরোধ করছিল স্কুলে নিয়ে যেতে। জবাবে তার মা বলেন, ‘আগে তো তোমাকে নিয়ে যেতাম। এখন তুমি বড় হচ্ছো। কিছু হবে না। তুমি একাই স্কুলে যাবে। তোমার কোনো বিপদাপদ হবে না। কারণ, তোমার বাবা একজন পুলিশ অফিসার।’ সাতসকালে মা-মেয়ের এমন কথাবার্তাকে পাত্তা দেন না বাবা পুলিশ অফিসার মাহফুজুর রহমান। তিনি নাস্তায় ব্যস্ত। ঐশীকে তিনি বলেন, ‘মা, তুমি নাস্তা খেয়ে স্কুলে যেও।’ কিন্তু ঐশী বাবা-মায়ের ওপর অভিমান করে। বলে, ‘আমাকে সেই কত বছর আগে স্কুলে নিয়ে গেছ, তা আমার এখন আর মনেই পড়ে না। ধুর! আমি নাস্তাই খাব না।’ কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে স্কুলের উদ্দেশে বেরিয়ে যায় চৌদ্দ বছরের ঐশী। রোজ সকালেই স্কুলে যাওয়ার আগে স্কুলে দিয়ে আসা নিয়ে মা-মেয়ে তর্কাতর্কি হয়। একপর্যায়ে নাস্তা না খেয়েই বেরিয়ে পড়ে ঐশী। পুলিশ অফিসার বাবা মাহফুজুর রহমান তার কাজ নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত। মা স্বপ্না রহমানও ব্যস্ত ঘরে-বাইরে। কখনো কখনো তাদের ছোট ছেলে ঐহিকে নিয়ে বাইরে যান। বেশির ভাগ সময় ঐহিও বাসায় থাকে। তার খেলার সাথী তাদের কাজের মেয়ে। ঐশী স্কুলে যায়, ফিরে আসে একা। বাসায় ফিরে খাবার খেয়েই মোবাইল ফোনে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। কিছুদিন পর থেকে বিকালে তার সহপাঠীদের নিয়ে আড্ডা দেয়। সেই আড্ডায় থাকে তার স্কুলের বান্ধবী। কিছুদিন পর আড্ডায় যুক্ত হয় কয়েকজন ছেলেবন্ধু। প্রতিদিনই তাদের আড্ডা চলে বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত। দিন শেষে রাত হয়। বাসায় ফিরে আসেন স্বপ্না রহমান। ফেরেন মাহফুজুর রহমানও। যে যার ঘরে। নিজেদের নিয়েই আছেন তারা। রাজধানীর চামেলীবাগের নিজ ফ্ল্যাটে এভাবেই দিন যাচ্ছিল মাহফুজুর রহমানের পরিবারের। বেশ কয়েক মাস পর একদিন স্বপ্না রহমান বাইরে থেকে একটু আগেভাগেই বাসায় ফিরে আসেন। দেখেন ঐশী আড্ডা দিচ্ছে, তার রুমের দরজা বন্ধ। ভিতরে চলছে ইংরেজি গান। স্বপ্না রহমান কাজের মেয়ের কাছে জানতে চাইলেন, ঐশীর ঘরে আর কে আছে? কাজের মেয়ে বলে, ‘আপুর বন্ধু আর বান্ধবী।’ স্বপ্না তার নিজ রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নেন। এর মধ্যেই রুম থেকে ঐশী তার বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে বাইরে বের হয়। বন্ধুরা ফ্ল্যাট থেকে বেরিয়ে দরজার সামনে গিয়ে দাঁড়ায়। ঐশী তার মায়ের কাছে কিছু টাকা চায়। স্বপ্না রহমান বলেন, ‘তোমাকে সকালে এতগুলো টাকা দেওয়া হলো, এখন আবার কী জন্য টাকা দরকার!’ ঐশী বলে, ‘সকালের টাকা স্যারকে দিয়েছি। এখন টাকা লাগবে। আমরা বন্ধুরা রেস্টুরেন্টে যাব।’ স্বপ্না রহমান তাকে ৫০০ টাকা দেন। চিৎকার করে ওঠে ঐশী, ‘৫০০ টাকা দিয়ে কী হবে! আমার আরও চাই। ৫ হাজার টাকা দাও। না দিলে সব ভেঙে ফেলব।’ মেয়ের মুখে এসব শুনে খুব ধাক্কা খেলেন স্বপ্না রহমান। মেয়ের দিকে বড় বড় চোখে তাকিয়ে থাকেন। ভাবেন, এ কেমন ব্যবহার! এমন চেহারা তো মেয়ের আগে ছিল না? নানা কিছু ভেবে ৩ হাজার টাকা দিলেন ঐশীকে। টাকা নিয়ে বন্ধুবান্ধবসমেত বেরিয়ে পড়ে ঐশী। ঐশীর ব্যবহারে স্বপ্না রহমানের মনটা খচখচ করতে থাকে। তিনি মেয়ের রুমে যান। রুমে কেমন যেন একটা গন্ধ। ভিতরটা ঘোলাটে। ধোঁয়া ধোঁয়া। তিনি ভাবেন, ঐশীর ছেলেবন্ধুর বয়স কত? সিগারেট খায় নাকি? কিন্তু সিগারেটের গন্ধটাইবা এমন কেন? কেমন যেন অপরিচিত গন্ধ। কাজের মেয়েকে জিজ্ঞাসা করলেন স্বপ্না। কোনো জবাব দেয় না সে। রুমে নিয়ে গিয়ে অনেক জেরা করলে কাজের মেয়ে জানায়, ‘যারা আসে সবাই সিগারেট খায়। আপুকেও দেখেছি খেতে। আমারে বলতে না করছে। দরজা-জানালা, ফ্যান বন্ধ করে তারা ভিতরে থাকে।’ এসব শুনে স্বপ্না কিছুই বুঝতে পারেন না। তবে তার সন্দেহ, মেয়ে অন্য কিছু খাচ্ছে। কিন্তু কী খাচ্ছে, তা ধারণা করতে পারছেন না। প্রতিদিনই কেন রাত করে ফেরে ঐশী, এমন প্রশ্ন এখন তার মাথায়। সেদিনও অনেক রাতে বাসায় ফিরল ঐশী। এলোমেলো চুল। চেহারায় ক্লান্তির ছাপ। শরীর থেকে কেমন যেন গন্ধ বেরোচ্ছে। কারও সঙ্গে কথা না বলে নিজের রুমে ঢুকে যায় ঐশী। আরও পরে বাসায় ফিরলেন ঐশীর বাবা। স্বপ্না রহমান স্বামীকে বলেন, ‘ঐশী মনে হয় নেশা শুরু করেছে। তার হাবভাব দেখে আমার তাই মনে হচ্ছে।’ শুনে আকাশ থেকে পড়েন মাহফুজুর রহমান। বলেন, ‘ধুর! তুমি কি পাগল হয়ে গেলে? এমন ফালতু কথা আমার মেয়ের সম্পর্কে তুমি বলবা না কখনো। আমার মেয়ের মতো ভালো মেয়ে আরেকটা দেখাও তো। পুলিশ অফিসার আমি। সব বুঝতে পারি। মেয়ের বিষয়টিও বুঝি।’ কিন্তু স্বপ্না রহমানের মন থেকে সন্দেহ দূর হয় না। তিনি বলেন, ‘ঐশীর এখন এত এত টাকা কেন লাগে। সপ্তাহে ১০ হাজার টাকা নিচ্ছে নানা অজুহাতে। এত টাকা কী করছে? কোথায় যাচ্ছে? কিছুই তো জানি না।’ এসব শুনে মাহফুজুর রহমানের কপালে ভাঁজ পড়ে। বলেন, ‘তা ঠিক। কিন্তু সে তো স্যারের বাসায় যায় পড়তে। স্কুলে নিয়মিত। তবে কি কোথাও খারাপ কিছু করছে? যাক এসব নিয়ে ভাবাটা বেশি হচ্ছে। পরে দেখা যাবে।’ পরদিন সকালে ঐশীর টাকা প্রয়োজন। কোনো কিছু না বলেই বাবা তার পকেট থেকে ২ হাজার টাকা বের করে দেন। এক সকালে ঐশী জানায়, আজ তার চাই ১০ হাজার টাকা। এত টাকা কেন লাগবে মা? জানতে চান মাহফুজুর। ‘আমার লাগবে। আমি কথা দিয়েছি বন্ধুবান্ধবদের দুপুরে খাওয়াব। গুলশান যাব। নতুন একটা রেস্টুরেন্ট খুলেছে। হেব্বি মজা সেখানকার খাবার।’ এক নিঃশ্বাসে কথাগুলো বলে যায় ঐশী। ‘ঠিক আছে, আমি তোকে নিয়ে যাব মা।’ মাহফুজুর বলেন ঐশীকে। এ কথা শুনেই থতমত খায় ঐশী। বলে, ‘না না বাবা, আমরা বন্ধুবান্ধব যাচ্ছি। তুমি কেন যাবে!’ টাকা দাও তাড়াতাড়ি। তিনি ১ হাজার টাকার একটি তোড়া থেকে ১০টি নোট তুলে দেন ঐশীর হাতে। ১০ হাজার টাকা ব্যাগে ভরেই ঐশী বলে, ‘তোমায় বলতে ভুলে গেছি বাবা। আমার বান্ধবীরা নাচ শিখছে। আমিও শিখতে চাই।’ বাবার জবাব, ‘ঠিক আছে মা। শিখবি। আমি কি তোকে কিছুতে না করেছি!’ বাবার মুখে এমন কথা শুনে নেচে ওঠে ঐশী। ‘থ্যাঙ্ক ইউ মাই ডিয়ার বাবা’ বলেই দৌড়ে বেরিয়ে যায় ঐশী। ঐশীর বন্ধু রনি। তার হাতে একটা ফয়েল পেপারের টুকরা। তার ওপর একটি গোলাপি রঙের ইয়াবা ট্যাবলেট। লাইটার জ্বালিয়ে ফয়েল পেপারের নিচে ধরে তাপ দিচ্ছে। ট্যাবলেটটি গলে ধোঁয়া বেরোচ্ছে। পাশে বসা ঐশী সেই ধোঁয়া একটি কাগজের তৈরি ছোট পাইপ দিয়ে টেনে নিচ্ছে। একবার ইয়াবার ধোঁয়া টানছে, আবার সিগারেট টানছে জোরে। চোখ বন্ধ রেখে আয়েশ করে ফুঁ দিয়ে ধোঁয়া বের করছে। রনির বাসায় সেদিন সকাল থেকেই তারা। স্কুলে যায়নি। যায়নি স্যারের বাসায়। যাওয়া হয়নি রেস্টুরেন্টে। সেখানেই সকাল গড়িয়ে দুপুর, বিকালের পর সন্ধ্যা। সেখান থেকে বেরিয়ে তারা যায় বনানীর একটি ডিজে পার্টিতে। সেখানে চলে তাদের উদ্দাম নৃত্য। রাত ১০টায় সেখান থেকে বেরিয়ে আবারও রনির বাসায়। সেখানে আবারও ইয়াবার আসর। রাত ১১টায় ঐশীকে ফোন করেন তার মা। ফোনের ডিসপ্লেতে ‘মা’ শব্দটি ভেসে উঠতেই লাইন কেটে দেয় ঐশী। আবারও ফোন। এবার সুইচ পুরোপুরি অফ রাখে। এভাবেই সময় গড়িয়ে যায়। পেরিয়ে যায় দুই বছর। আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠে ঐশী। এক আড্ডায় ঐশীকে প্রস্তাব দেয় তার বন্ধুরা। নাচের একটা প্রোগ্রামে তারা যাবে দুবাই। আর এজন্য ৩০ হাজার টাকা প্রয়োজন। বিদেশে গিয়ে তারা প্রোগ্রামে গাইবে, নাচবে আর খুব মজা করবে। এমন প্রস্তাবে দারুণ খুশি ঐশী। যে করেই হোক সে তার বাবাকে রাজি করাবেই। রাত ১টায় বাসায় ফেরে ঐশী। মেয়েকে ধরতে জেগে ছিলেন স্বপ্না রহমান। বলেন, ‘কোথায় ছিলি সারা দিন?’ জবাব দেয় না ঐশী। উচ্চকণ্ঠে মায়ের প্রশ্ন, ‘কীরে! কথা বলছিস না কেন?’ ঐশী মুখ খোলে। বলে, ‘প্রতিদিনই তোমার এই এক কথা। ঘ্যানর ঘ্যানর করো না তো! সরো।’ স্বপ্না রহমান ফুঁসতে থাকেন। শরীর কাঁপে। রাগ ধরে রাখতে পারেন না। মেয়েকে চড়-থাপড় মারতে শুরু করলেন। চুল ধরে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যান রুমে। বিছানায় ফেলে মারধর। এ নিয়ে মাহফুজুর রহমান রাগ করেন স্বপ্নার ওপর। বলেন, ‘এ রকম না করলেই পারতে।’ পরদিন সকালে বাবার কাছে ৩০ হাজার টাকা চায় ঐশী। বিদেশের কথা শুনেই চটে গেলেন বাবা। বলেন, ‘বিদেশে কোনো নাচের প্রোগ্রামে তোমাকে যেতে দেওয়া সম্ভব নয়।’ এ কথা শুনে ক্ষুব্ধ হয় ঐশী। বাবা অফিসে চলে যাওয়ার পর একটা ব্যাগে নিজের কাপড়-চোপড় ভরে বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। ওঠে তার বন্ধু রনির বাসায়। ব্যাচেলর রনির বাসায় থাকে। সেখানেই তাদের নেশার বড় আড্ডা জমে। চলে ডিজে পার্টি। কখনো রাতে ফেরে, কখনো ফেরে না। এভাবেই কাটে ১৫ দিন।

এরপর মাহফুজুর রহমান গেলেন রনির বাসায়, মেয়ের কাছে ক্ষমা চাইলেন। অনুরোধ করলেন ওকে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য। বলেন, ‘এখন থেকে তুমি যা বলবে, তা-ই করা হবে।’ আশ্বস্ত হয়ে বাসায় ফিরে যায় ঐশী। ঘরে ঢুকতেই মেয়ের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়লেন মা। মারলেন তাকে। মেয়েকে রুমে আটকে রাখলেন। বাবা তাকে বললেন, ‘এই ক বছর অনেক সয়েছি আর নয়। ঘরেই পচে মরতে হবে তোমাকে।’

বাবা-মায়ের এমন সিদ্ধান্তে ভীষণ ক্ষুব্ধ ঐশী। দুই দিন আটকে থাকার পর ঐশী চাতুরীর আশ্রয় নেয়। বাবা-মাকে জানায়, সে ভালো হয়ে গেছে। রুম থেকে ঐশীকে বের করেন বাবা-মা। ঐশী নরম ভাষায় কথা বলতে থাকে। বাবা-মার বিশ্বাস জন্মে তাদের মেয়ে ভালো হয়ে গেছে। একদিন স্কুলে যাওয়ার কথা বলে বেরিয়ে ঐশী তার সেই বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ করে। আবারও আড্ডায় বসে। সেখানে এবার পরিকল্পনা হয় ভয়ঙ্কর। খুন করে নিজের অধিকার আদায় করতে হবে। এমন পরিকল্পনা নিয়ে বাসায় ফেরে ঐশী। এর পরের ইতিহাস কলঙ্কময়। প্রতিশোধপরায়ণ এক সন্তানের দানবে রূপ নেওয়ার ইতিহাস।

২০১৩ সালের ১৩ আগস্ট। সকালে ঐশী ব্রোমাজিপাম নামে ৬০টি ঘুমের বড়ি সংগ্রহ করে। ঘটনার দিন সন্ধ্যা ৭টার দিকে বাবা-মায়ের জন্য কফি তৈরি করে তাতে ঘুমের ওষুধ মেশায়। ওই সময় গৃহকর্মী সুমি ওষুধ মেশানোর বিষয়টি দেখে ফেললে ঐশী কাউকে না জানানোর জন্য তাকে বলে। মাগরিবের নামাজের পর মা স্বপ্না রহমান ড্রয়িংরুমে সোফায় বসে টিভি দেখার সময় ঐশী তাকে সেই কফি খেতে দেয়। কিছু সময়ের মধ্যে স্বপ্না অচেতন হয়ে পড়লে তাকে সোফার ওপর একটি বালিশে শুইয়ে দেয়। রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঐশী বাবাকে বাসায় আসার জন্য ফোনে অনুরোধ করে। মেয়ের ফোন পাওয়ার পর বাবা মাহফুজুর রহমান বাসায় চলে আসেন। আসার পর স্ত্রীকে ড্রয়িংরুমে অচেতন অবস্থায় দেখে তার কী হয়েছে জিজ্ঞাসা করে স্ত্রীকে তুলে নিয়ে মাস্টার বেডরুমে শুইয়ে দেন। ঐহিও মায়ের পাশে গিয়ে ঘুমায়। এরপর মাহফুজুর রহমান রাতের খাবার খান। ভাত খাওয়ার পর ঐশী বাবাকে কফি দেয়। মেয়ের বানানো কফি খেয়ে কথা বলতে বলতে মেয়ের খাটের ওপরই অচেতন হয়ে পড়ে যান তিনি। এরপর রাত ২টার দিকে ঐশী ছোরা নিয়ে মায়ের কামরায় যায়। পাঁজরের নিচে ছোরা দিয়ে আঘাত করলে স্বপ্না রহমানের ঘুম ভেঙে যায়। মায়ের পাশে ঘুমিয়ে থাকা ভাই ঐহিও জেগে ওঠে। সে চিৎকার করে উঠলে ঐশী তাকে বাথরুমে নিয়ে আটকে রাখে। এরপর আবার মায়ের কাছে এসে ফের কয়েকবার মাকে ছোরা দিয়ে আঘাত করে। মায়ের মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য গলায়ও ছোরা দিয়ে আঘাত করে। স্বপ্না রহমান মারা যাওয়ার আগে মৃত্যুযন্ত্রণায় ছটফট করতে করতে খাট থেকে মেঝেতে পড়ে যান। মায়ের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর সে বাবাকেও ছোরা দিয়ে আঘাত করে। কিছুক্ষণের মধ্যে বাবারও মৃত্যু হয়।

পুলিশ কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমান হত্যা মামলায় তাদের মেয়ে ঐশী রহমানের মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দেয় হাই কোর্ট। আলোচিত এ মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আসামির আপিল শুনানি শেষে বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের হাই কোর্ট বেঞ্চ ২০১৬ সালের ৫ জুন এ রায় দেয়। এর আগে ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল-৩-এর বিচারক সাঈদ আহমেদ ২০১৫ সালের ১২ নভেম্বর এ মামলার রায়ে ঐশীকে মৃত্যুদণ্ড দেন। আর বাবা-মাকে খুনের পর যে বন্ধুর বাসায় ঐশী আশ্রয় নিয়েছিল, সেই মিজানুর রহমান রনিকে দেওয়া হয় দুই বছরের কারাদণ্ড। রনিকে বিচারিক আদালতের দেওয়া দুই বছরের ওই সাজার রায় হাই কোর্টেও বহাল রাখা হয়েছে। আর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সঙ্গে ঐশীকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আদালত বলেছে, মাদকাসক্তি থেকে ‘মানসিক বিচ্যুতির’ কারণে ঐশী তার বাবা-মাকে খুন করে। ওই ঘটনা ঘটানোর পেছনে তার স্পষ্ট কোনো উদ্দেশ্য ছিল বলে আদালতের মনে হয়নি। ঘটনার সময় ঐশীর বয়স ছিল ১৯ বছর। বাবা-মাকে হত্যার পর সে পালিয়ে না গিয়ে নিজেই পরে থানায় ধরা দিয়েছে। এর আগে তার আর কোনো ফৌজদারি অপরাধেরও নজির নেই। আদালত বলেছে, সন্তানদের জন্য বাবা-মা ও অভিভাবকরাই প্রাথমিক শিক্ষক। এ কারণে অভিভাবকদের উচিত সন্তানদের জন্য ভালো পরিবেশ নিশ্চিত করা এবং সন্তানদের উপযুক্ত সময় দেওয়া।

বিডি প্রতিদিন/১২ মার্চ, ২০১৮/ওয়াসিফ 

এই বিভাগের আরও খবর
বঙ্গোপসাগরে বজ্রমেঘ, চার বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বঙ্গোপসাগরে বজ্রমেঘ, চার বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বাংলাদেশকে ১৫ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা ঋণ দিল এডিবি
বাংলাদেশকে ১৫ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা ঋণ দিল এডিবি
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত, ১৮টি প্রস্তাব বাছাই
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত, ১৮টি প্রস্তাব বাছাই
ছুটির দিনেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ
ছুটির দিনেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
লে. কর্নেল (অব.) গাজী সিরাজুল ইসলাম আর নেই
লে. কর্নেল (অব.) গাজী সিরাজুল ইসলাম আর নেই
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮২
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮২
দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি
রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তায় হুমকি হতে পারে : জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তায় হুমকি হতে পারে : জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুন)
সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার
সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার
দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৪ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৪ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে মালবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত
সীতাকুণ্ডে মালবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার
সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্রসহ আটক ১
চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্রসহ আটক ১

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ১৫১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ১৫১

৪৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সিলেট বিভাগে করোনায় আক্রান্ত ৭ ডেঙ্গুতে ২৪
সিলেট বিভাগে করোনায় আক্রান্ত ৭ ডেঙ্গুতে ২৪

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কলেজ ভলিবলে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার ছেলেরা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেয়েরা
কলেজ ভলিবলে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার ছেলেরা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেয়েরা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট
ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিস্টার মিডনাইট’-খোলামেলা দৃশ্য, ফের আলোচনায় রাধিকা আপ্তে
‘সিস্টার মিডনাইট’-খোলামেলা দৃশ্য, ফের আলোচনায় রাধিকা আপ্তে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বঙ্গোপসাগরে বজ্রমেঘ, চার বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বঙ্গোপসাগরে বজ্রমেঘ, চার বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিওমেটিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত, ১২০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব
জিওমেটিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত, ১২০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীকে গলা কেটে হত্যা
নারীকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা কমছেই না
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা কমছেই না

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাঘের বিপন্ন ভবিষ্যৎ বদলে দিল সাম্বার হরিণ প্রকল্প
বাঘের বিপন্ন ভবিষ্যৎ বদলে দিল সাম্বার হরিণ প্রকল্প

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৈয়দপুরে রেললাইনের মালপত্র চুরির চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার ১
সৈয়দপুরে রেললাইনের মালপত্র চুরির চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ১৫ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা ঋণ দিল এডিবি
বাংলাদেশকে ১৫ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা ঋণ দিল এডিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় মানব কঙ্কালসহ আটক ১
ভালুকায় মানব কঙ্কালসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনের কথা বললেই আপনারা গোসসা করেন: সরকারকে আলাল
নির্বাচনের কথা বললেই আপনারা গোসসা করেন: সরকারকে আলাল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত, ১৮টি প্রস্তাব বাছাই
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত, ১৮টি প্রস্তাব বাছাই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় স্বস্তির সুবাতাস বইছে সবজির বাজারে
বগুড়ায় স্বস্তির সুবাতাস বইছে সবজির বাজারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গতি ফিরল সিরাজগঞ্জ-বগুড়া রেলপথ নির্মাণের কাজ
গতি ফিরল সিরাজগঞ্জ-বগুড়া রেলপথ নির্মাণের কাজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ আর্চারিতে রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে স্বর্ণ জিতলেন আলিফ
এশিয়া কাপ আর্চারিতে রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে স্বর্ণ জিতলেন আলিফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত
হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম
নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পাকিস্তান বৈঠক: ‘কৌশলগত রোমান্স’ নাকি ‘ব্যক্তিকেন্দ্রিক কূটনীতি’
ট্রাম্প-পাকিস্তান বৈঠক: ‘কৌশলগত রোমান্স’ নাকি ‘ব্যক্তিকেন্দ্রিক কূটনীতি’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর
অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা