শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪০, সোমবার, ১২ মার্চ, ২০১৮ আপডেট:

বাবা-মাকে খুন করল মেয়েটি

হঠাৎ ভয়ঙ্কর নেশায় জড়িয়েই হলো সর্বনাশ
মির্জা মেহেদী তমাল
অনলাইন ভার্সন
বাবা-মাকে খুন করল মেয়েটি

‘মা, আমাকে স্কুলে নিয়ে চলো না। সবার মা-বাবা, কেউ না কেউ তাদের ছেলেমেয়েকে স্কুলে নিয়ে যায়। শুধু আমি একাই যাই স্কুলে। রাস্তায় তো বিপদাপদও হতে পারে। আমার ভালো লাগে না।’ ঐশী তার মাকে খুব করে অনুরোধ করছিল স্কুলে নিয়ে যেতে। জবাবে তার মা বলেন, ‘আগে তো তোমাকে নিয়ে যেতাম। এখন তুমি বড় হচ্ছো। কিছু হবে না। তুমি একাই স্কুলে যাবে। তোমার কোনো বিপদাপদ হবে না। কারণ, তোমার বাবা একজন পুলিশ অফিসার।’ সাতসকালে মা-মেয়ের এমন কথাবার্তাকে পাত্তা দেন না বাবা পুলিশ অফিসার মাহফুজুর রহমান। তিনি নাস্তায় ব্যস্ত। ঐশীকে তিনি বলেন, ‘মা, তুমি নাস্তা খেয়ে স্কুলে যেও।’ কিন্তু ঐশী বাবা-মায়ের ওপর অভিমান করে। বলে, ‘আমাকে সেই কত বছর আগে স্কুলে নিয়ে গেছ, তা আমার এখন আর মনেই পড়ে না। ধুর! আমি নাস্তাই খাব না।’ কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে স্কুলের উদ্দেশে বেরিয়ে যায় চৌদ্দ বছরের ঐশী। রোজ সকালেই স্কুলে যাওয়ার আগে স্কুলে দিয়ে আসা নিয়ে মা-মেয়ে তর্কাতর্কি হয়। একপর্যায়ে নাস্তা না খেয়েই বেরিয়ে পড়ে ঐশী। পুলিশ অফিসার বাবা মাহফুজুর রহমান তার কাজ নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত। মা স্বপ্না রহমানও ব্যস্ত ঘরে-বাইরে। কখনো কখনো তাদের ছোট ছেলে ঐহিকে নিয়ে বাইরে যান। বেশির ভাগ সময় ঐহিও বাসায় থাকে। তার খেলার সাথী তাদের কাজের মেয়ে। ঐশী স্কুলে যায়, ফিরে আসে একা। বাসায় ফিরে খাবার খেয়েই মোবাইল ফোনে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। কিছুদিন পর থেকে বিকালে তার সহপাঠীদের নিয়ে আড্ডা দেয়। সেই আড্ডায় থাকে তার স্কুলের বান্ধবী। কিছুদিন পর আড্ডায় যুক্ত হয় কয়েকজন ছেলেবন্ধু। প্রতিদিনই তাদের আড্ডা চলে বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত। দিন শেষে রাত হয়। বাসায় ফিরে আসেন স্বপ্না রহমান। ফেরেন মাহফুজুর রহমানও। যে যার ঘরে। নিজেদের নিয়েই আছেন তারা। রাজধানীর চামেলীবাগের নিজ ফ্ল্যাটে এভাবেই দিন যাচ্ছিল মাহফুজুর রহমানের পরিবারের। বেশ কয়েক মাস পর একদিন স্বপ্না রহমান বাইরে থেকে একটু আগেভাগেই বাসায় ফিরে আসেন। দেখেন ঐশী আড্ডা দিচ্ছে, তার রুমের দরজা বন্ধ। ভিতরে চলছে ইংরেজি গান। স্বপ্না রহমান কাজের মেয়ের কাছে জানতে চাইলেন, ঐশীর ঘরে আর কে আছে? কাজের মেয়ে বলে, ‘আপুর বন্ধু আর বান্ধবী।’ স্বপ্না তার নিজ রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নেন। এর মধ্যেই রুম থেকে ঐশী তার বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে বাইরে বের হয়। বন্ধুরা ফ্ল্যাট থেকে বেরিয়ে দরজার সামনে গিয়ে দাঁড়ায়। ঐশী তার মায়ের কাছে কিছু টাকা চায়। স্বপ্না রহমান বলেন, ‘তোমাকে সকালে এতগুলো টাকা দেওয়া হলো, এখন আবার কী জন্য টাকা দরকার!’ ঐশী বলে, ‘সকালের টাকা স্যারকে দিয়েছি। এখন টাকা লাগবে। আমরা বন্ধুরা রেস্টুরেন্টে যাব।’ স্বপ্না রহমান তাকে ৫০০ টাকা দেন। চিৎকার করে ওঠে ঐশী, ‘৫০০ টাকা দিয়ে কী হবে! আমার আরও চাই। ৫ হাজার টাকা দাও। না দিলে সব ভেঙে ফেলব।’ মেয়ের মুখে এসব শুনে খুব ধাক্কা খেলেন স্বপ্না রহমান। মেয়ের দিকে বড় বড় চোখে তাকিয়ে থাকেন। ভাবেন, এ কেমন ব্যবহার! এমন চেহারা তো মেয়ের আগে ছিল না? নানা কিছু ভেবে ৩ হাজার টাকা দিলেন ঐশীকে। টাকা নিয়ে বন্ধুবান্ধবসমেত বেরিয়ে পড়ে ঐশী। ঐশীর ব্যবহারে স্বপ্না রহমানের মনটা খচখচ করতে থাকে। তিনি মেয়ের রুমে যান। রুমে কেমন যেন একটা গন্ধ। ভিতরটা ঘোলাটে। ধোঁয়া ধোঁয়া। তিনি ভাবেন, ঐশীর ছেলেবন্ধুর বয়স কত? সিগারেট খায় নাকি? কিন্তু সিগারেটের গন্ধটাইবা এমন কেন? কেমন যেন অপরিচিত গন্ধ। কাজের মেয়েকে জিজ্ঞাসা করলেন স্বপ্না। কোনো জবাব দেয় না সে। রুমে নিয়ে গিয়ে অনেক জেরা করলে কাজের মেয়ে জানায়, ‘যারা আসে সবাই সিগারেট খায়। আপুকেও দেখেছি খেতে। আমারে বলতে না করছে। দরজা-জানালা, ফ্যান বন্ধ করে তারা ভিতরে থাকে।’ এসব শুনে স্বপ্না কিছুই বুঝতে পারেন না। তবে তার সন্দেহ, মেয়ে অন্য কিছু খাচ্ছে। কিন্তু কী খাচ্ছে, তা ধারণা করতে পারছেন না। প্রতিদিনই কেন রাত করে ফেরে ঐশী, এমন প্রশ্ন এখন তার মাথায়। সেদিনও অনেক রাতে বাসায় ফিরল ঐশী। এলোমেলো চুল। চেহারায় ক্লান্তির ছাপ। শরীর থেকে কেমন যেন গন্ধ বেরোচ্ছে। কারও সঙ্গে কথা না বলে নিজের রুমে ঢুকে যায় ঐশী। আরও পরে বাসায় ফিরলেন ঐশীর বাবা। স্বপ্না রহমান স্বামীকে বলেন, ‘ঐশী মনে হয় নেশা শুরু করেছে। তার হাবভাব দেখে আমার তাই মনে হচ্ছে।’ শুনে আকাশ থেকে পড়েন মাহফুজুর রহমান। বলেন, ‘ধুর! তুমি কি পাগল হয়ে গেলে? এমন ফালতু কথা আমার মেয়ের সম্পর্কে তুমি বলবা না কখনো। আমার মেয়ের মতো ভালো মেয়ে আরেকটা দেখাও তো। পুলিশ অফিসার আমি। সব বুঝতে পারি। মেয়ের বিষয়টিও বুঝি।’ কিন্তু স্বপ্না রহমানের মন থেকে সন্দেহ দূর হয় না। তিনি বলেন, ‘ঐশীর এখন এত এত টাকা কেন লাগে। সপ্তাহে ১০ হাজার টাকা নিচ্ছে নানা অজুহাতে। এত টাকা কী করছে? কোথায় যাচ্ছে? কিছুই তো জানি না।’ এসব শুনে মাহফুজুর রহমানের কপালে ভাঁজ পড়ে। বলেন, ‘তা ঠিক। কিন্তু সে তো স্যারের বাসায় যায় পড়তে। স্কুলে নিয়মিত। তবে কি কোথাও খারাপ কিছু করছে? যাক এসব নিয়ে ভাবাটা বেশি হচ্ছে। পরে দেখা যাবে।’ পরদিন সকালে ঐশীর টাকা প্রয়োজন। কোনো কিছু না বলেই বাবা তার পকেট থেকে ২ হাজার টাকা বের করে দেন। এক সকালে ঐশী জানায়, আজ তার চাই ১০ হাজার টাকা। এত টাকা কেন লাগবে মা? জানতে চান মাহফুজুর। ‘আমার লাগবে। আমি কথা দিয়েছি বন্ধুবান্ধবদের দুপুরে খাওয়াব। গুলশান যাব। নতুন একটা রেস্টুরেন্ট খুলেছে। হেব্বি মজা সেখানকার খাবার।’ এক নিঃশ্বাসে কথাগুলো বলে যায় ঐশী। ‘ঠিক আছে, আমি তোকে নিয়ে যাব মা।’ মাহফুজুর বলেন ঐশীকে। এ কথা শুনেই থতমত খায় ঐশী। বলে, ‘না না বাবা, আমরা বন্ধুবান্ধব যাচ্ছি। তুমি কেন যাবে!’ টাকা দাও তাড়াতাড়ি। তিনি ১ হাজার টাকার একটি তোড়া থেকে ১০টি নোট তুলে দেন ঐশীর হাতে। ১০ হাজার টাকা ব্যাগে ভরেই ঐশী বলে, ‘তোমায় বলতে ভুলে গেছি বাবা। আমার বান্ধবীরা নাচ শিখছে। আমিও শিখতে চাই।’ বাবার জবাব, ‘ঠিক আছে মা। শিখবি। আমি কি তোকে কিছুতে না করেছি!’ বাবার মুখে এমন কথা শুনে নেচে ওঠে ঐশী। ‘থ্যাঙ্ক ইউ মাই ডিয়ার বাবা’ বলেই দৌড়ে বেরিয়ে যায় ঐশী। ঐশীর বন্ধু রনি। তার হাতে একটা ফয়েল পেপারের টুকরা। তার ওপর একটি গোলাপি রঙের ইয়াবা ট্যাবলেট। লাইটার জ্বালিয়ে ফয়েল পেপারের নিচে ধরে তাপ দিচ্ছে। ট্যাবলেটটি গলে ধোঁয়া বেরোচ্ছে। পাশে বসা ঐশী সেই ধোঁয়া একটি কাগজের তৈরি ছোট পাইপ দিয়ে টেনে নিচ্ছে। একবার ইয়াবার ধোঁয়া টানছে, আবার সিগারেট টানছে জোরে। চোখ বন্ধ রেখে আয়েশ করে ফুঁ দিয়ে ধোঁয়া বের করছে। রনির বাসায় সেদিন সকাল থেকেই তারা। স্কুলে যায়নি। যায়নি স্যারের বাসায়। যাওয়া হয়নি রেস্টুরেন্টে। সেখানেই সকাল গড়িয়ে দুপুর, বিকালের পর সন্ধ্যা। সেখান থেকে বেরিয়ে তারা যায় বনানীর একটি ডিজে পার্টিতে। সেখানে চলে তাদের উদ্দাম নৃত্য। রাত ১০টায় সেখান থেকে বেরিয়ে আবারও রনির বাসায়। সেখানে আবারও ইয়াবার আসর। রাত ১১টায় ঐশীকে ফোন করেন তার মা। ফোনের ডিসপ্লেতে ‘মা’ শব্দটি ভেসে উঠতেই লাইন কেটে দেয় ঐশী। আবারও ফোন। এবার সুইচ পুরোপুরি অফ রাখে। এভাবেই সময় গড়িয়ে যায়। পেরিয়ে যায় দুই বছর। আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠে ঐশী। এক আড্ডায় ঐশীকে প্রস্তাব দেয় তার বন্ধুরা। নাচের একটা প্রোগ্রামে তারা যাবে দুবাই। আর এজন্য ৩০ হাজার টাকা প্রয়োজন। বিদেশে গিয়ে তারা প্রোগ্রামে গাইবে, নাচবে আর খুব মজা করবে। এমন প্রস্তাবে দারুণ খুশি ঐশী। যে করেই হোক সে তার বাবাকে রাজি করাবেই। রাত ১টায় বাসায় ফেরে ঐশী। মেয়েকে ধরতে জেগে ছিলেন স্বপ্না রহমান। বলেন, ‘কোথায় ছিলি সারা দিন?’ জবাব দেয় না ঐশী। উচ্চকণ্ঠে মায়ের প্রশ্ন, ‘কীরে! কথা বলছিস না কেন?’ ঐশী মুখ খোলে। বলে, ‘প্রতিদিনই তোমার এই এক কথা। ঘ্যানর ঘ্যানর করো না তো! সরো।’ স্বপ্না রহমান ফুঁসতে থাকেন। শরীর কাঁপে। রাগ ধরে রাখতে পারেন না। মেয়েকে চড়-থাপড় মারতে শুরু করলেন। চুল ধরে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যান রুমে। বিছানায় ফেলে মারধর। এ নিয়ে মাহফুজুর রহমান রাগ করেন স্বপ্নার ওপর। বলেন, ‘এ রকম না করলেই পারতে।’ পরদিন সকালে বাবার কাছে ৩০ হাজার টাকা চায় ঐশী। বিদেশের কথা শুনেই চটে গেলেন বাবা। বলেন, ‘বিদেশে কোনো নাচের প্রোগ্রামে তোমাকে যেতে দেওয়া সম্ভব নয়।’ এ কথা শুনে ক্ষুব্ধ হয় ঐশী। বাবা অফিসে চলে যাওয়ার পর একটা ব্যাগে নিজের কাপড়-চোপড় ভরে বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। ওঠে তার বন্ধু রনির বাসায়। ব্যাচেলর রনির বাসায় থাকে। সেখানেই তাদের নেশার বড় আড্ডা জমে। চলে ডিজে পার্টি। কখনো রাতে ফেরে, কখনো ফেরে না। এভাবেই কাটে ১৫ দিন।

এরপর মাহফুজুর রহমান গেলেন রনির বাসায়, মেয়ের কাছে ক্ষমা চাইলেন। অনুরোধ করলেন ওকে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য। বলেন, ‘এখন থেকে তুমি যা বলবে, তা-ই করা হবে।’ আশ্বস্ত হয়ে বাসায় ফিরে যায় ঐশী। ঘরে ঢুকতেই মেয়ের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়লেন মা। মারলেন তাকে। মেয়েকে রুমে আটকে রাখলেন। বাবা তাকে বললেন, ‘এই ক বছর অনেক সয়েছি আর নয়। ঘরেই পচে মরতে হবে তোমাকে।’

বাবা-মায়ের এমন সিদ্ধান্তে ভীষণ ক্ষুব্ধ ঐশী। দুই দিন আটকে থাকার পর ঐশী চাতুরীর আশ্রয় নেয়। বাবা-মাকে জানায়, সে ভালো হয়ে গেছে। রুম থেকে ঐশীকে বের করেন বাবা-মা। ঐশী নরম ভাষায় কথা বলতে থাকে। বাবা-মার বিশ্বাস জন্মে তাদের মেয়ে ভালো হয়ে গেছে। একদিন স্কুলে যাওয়ার কথা বলে বেরিয়ে ঐশী তার সেই বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ করে। আবারও আড্ডায় বসে। সেখানে এবার পরিকল্পনা হয় ভয়ঙ্কর। খুন করে নিজের অধিকার আদায় করতে হবে। এমন পরিকল্পনা নিয়ে বাসায় ফেরে ঐশী। এর পরের ইতিহাস কলঙ্কময়। প্রতিশোধপরায়ণ এক সন্তানের দানবে রূপ নেওয়ার ইতিহাস।

২০১৩ সালের ১৩ আগস্ট। সকালে ঐশী ব্রোমাজিপাম নামে ৬০টি ঘুমের বড়ি সংগ্রহ করে। ঘটনার দিন সন্ধ্যা ৭টার দিকে বাবা-মায়ের জন্য কফি তৈরি করে তাতে ঘুমের ওষুধ মেশায়। ওই সময় গৃহকর্মী সুমি ওষুধ মেশানোর বিষয়টি দেখে ফেললে ঐশী কাউকে না জানানোর জন্য তাকে বলে। মাগরিবের নামাজের পর মা স্বপ্না রহমান ড্রয়িংরুমে সোফায় বসে টিভি দেখার সময় ঐশী তাকে সেই কফি খেতে দেয়। কিছু সময়ের মধ্যে স্বপ্না অচেতন হয়ে পড়লে তাকে সোফার ওপর একটি বালিশে শুইয়ে দেয়। রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঐশী বাবাকে বাসায় আসার জন্য ফোনে অনুরোধ করে। মেয়ের ফোন পাওয়ার পর বাবা মাহফুজুর রহমান বাসায় চলে আসেন। আসার পর স্ত্রীকে ড্রয়িংরুমে অচেতন অবস্থায় দেখে তার কী হয়েছে জিজ্ঞাসা করে স্ত্রীকে তুলে নিয়ে মাস্টার বেডরুমে শুইয়ে দেন। ঐহিও মায়ের পাশে গিয়ে ঘুমায়। এরপর মাহফুজুর রহমান রাতের খাবার খান। ভাত খাওয়ার পর ঐশী বাবাকে কফি দেয়। মেয়ের বানানো কফি খেয়ে কথা বলতে বলতে মেয়ের খাটের ওপরই অচেতন হয়ে পড়ে যান তিনি। এরপর রাত ২টার দিকে ঐশী ছোরা নিয়ে মায়ের কামরায় যায়। পাঁজরের নিচে ছোরা দিয়ে আঘাত করলে স্বপ্না রহমানের ঘুম ভেঙে যায়। মায়ের পাশে ঘুমিয়ে থাকা ভাই ঐহিও জেগে ওঠে। সে চিৎকার করে উঠলে ঐশী তাকে বাথরুমে নিয়ে আটকে রাখে। এরপর আবার মায়ের কাছে এসে ফের কয়েকবার মাকে ছোরা দিয়ে আঘাত করে। মায়ের মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য গলায়ও ছোরা দিয়ে আঘাত করে। স্বপ্না রহমান মারা যাওয়ার আগে মৃত্যুযন্ত্রণায় ছটফট করতে করতে খাট থেকে মেঝেতে পড়ে যান। মায়ের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর সে বাবাকেও ছোরা দিয়ে আঘাত করে। কিছুক্ষণের মধ্যে বাবারও মৃত্যু হয়।

পুলিশ কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমান হত্যা মামলায় তাদের মেয়ে ঐশী রহমানের মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দেয় হাই কোর্ট। আলোচিত এ মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আসামির আপিল শুনানি শেষে বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের হাই কোর্ট বেঞ্চ ২০১৬ সালের ৫ জুন এ রায় দেয়। এর আগে ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল-৩-এর বিচারক সাঈদ আহমেদ ২০১৫ সালের ১২ নভেম্বর এ মামলার রায়ে ঐশীকে মৃত্যুদণ্ড দেন। আর বাবা-মাকে খুনের পর যে বন্ধুর বাসায় ঐশী আশ্রয় নিয়েছিল, সেই মিজানুর রহমান রনিকে দেওয়া হয় দুই বছরের কারাদণ্ড। রনিকে বিচারিক আদালতের দেওয়া দুই বছরের ওই সাজার রায় হাই কোর্টেও বহাল রাখা হয়েছে। আর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সঙ্গে ঐশীকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আদালত বলেছে, মাদকাসক্তি থেকে ‘মানসিক বিচ্যুতির’ কারণে ঐশী তার বাবা-মাকে খুন করে। ওই ঘটনা ঘটানোর পেছনে তার স্পষ্ট কোনো উদ্দেশ্য ছিল বলে আদালতের মনে হয়নি। ঘটনার সময় ঐশীর বয়স ছিল ১৯ বছর। বাবা-মাকে হত্যার পর সে পালিয়ে না গিয়ে নিজেই পরে থানায় ধরা দিয়েছে। এর আগে তার আর কোনো ফৌজদারি অপরাধেরও নজির নেই। আদালত বলেছে, সন্তানদের জন্য বাবা-মা ও অভিভাবকরাই প্রাথমিক শিক্ষক। এ কারণে অভিভাবকদের উচিত সন্তানদের জন্য ভালো পরিবেশ নিশ্চিত করা এবং সন্তানদের উপযুক্ত সময় দেওয়া।

বিডি প্রতিদিন/১২ মার্চ, ২০১৮/ওয়াসিফ 

এই বিভাগের আরও খবর
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৪৯
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৪৯
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
মধ্যস্বত্বভোগীদের কাছ থেকে হজকে মুক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
মধ্যস্বত্বভোগীদের কাছ থেকে হজকে মুক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে গভীর সমুদ্রে যেতে মানা
মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে গভীর সমুদ্রে যেতে মানা
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
টাকা ছেপে নয়, দেশ গড়তে লাগবে বিনিয়োগ
টাকা ছেপে নয়, দেশ গড়তে লাগবে বিনিয়োগ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের শুল্কে নাজেহাল ভারতের চামড়া শিল্প, ক্রেতারা ঝুঁকছে চিন-ভিয়েতনামে
ট্রাম্পের শুল্কে নাজেহাল ভারতের চামড়া শিল্প, ক্রেতারা ঝুঁকছে চিন-ভিয়েতনামে

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে পুলিশের অভিযান, যুবলীগ-শ্রমিক লীগ-তাঁতী লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে পুলিশের অভিযান, যুবলীগ-শ্রমিক লীগ-তাঁতী লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

খাগড়াছড়িতে দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক বিতর্ক প্রতিযোগিতা
খাগড়াছড়িতে দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক বিতর্ক প্রতিযোগিতা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে ওলক্ষেত থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যশোরে ওলক্ষেত থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ মিনিট পর্যন্ত আমার খেলোয়াড়দের বিশ্বাসটা ছিল
শেষ মিনিট পর্যন্ত আমার খেলোয়াড়দের বিশ্বাসটা ছিল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে সুইফটের ‘দ্য লাইফ অব অ্য শোগার্ল’
আসছে সুইফটের ‘দ্য লাইফ অব অ্য শোগার্ল’

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৪৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৪৯ মামলা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফটিকছড়িতে ঘরে ঘরে জ্বরের প্রকোপ
ফটিকছড়িতে ঘরে ঘরে জ্বরের প্রকোপ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে নিহত ১
হবিগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে নিহত ১

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত, আতঙ্কে ৫০ হাজার মানুষ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত, আতঙ্কে ৫০ হাজার মানুষ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আইসিসিবিতে ১১তম ইয়ার্ন ফেব্রিক ও অ্যাক্সেসরিজ প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে ১১তম ইয়ার্ন ফেব্রিক ও অ্যাক্সেসরিজ প্রদর্শনী শুরু

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৪৯
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৪৯

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে ৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
মেহেরপুরে ৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র কেন্দ্রে হামলার দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র কেন্দ্রে হামলার দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নাল্লি-গোশত খেয়েই সিরাজ এমন পেশি বানিয়েছে’
‘নাল্লি-গোশত খেয়েই সিরাজ এমন পেশি বানিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক খাতে বেসরকারি বিনিয়োগের দ্বার উন্মুক্ত করছে ভারত
পারমাণবিক খাতে বেসরকারি বিনিয়োগের দ্বার উন্মুক্ত করছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই যেন নির্বাচন হয়, সতর্ক থাকতে হবে : দুদু
ফেব্রুয়ারিতেই যেন নির্বাচন হয়, সতর্ক থাকতে হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেডিকেল কলেজ বাস্তবায়ন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেডিকেল কলেজ বাস্তবায়ন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যস্বত্বভোগীদের কাছ থেকে হজকে মুক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
মধ্যস্বত্বভোগীদের কাছ থেকে হজকে মুক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটাকে কেন্দ্র করে শঙ্কায় রাকসু নির্বাচন
রাবিতে পোষ্য কোটাকে কেন্দ্র করে শঙ্কায় রাকসু নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধ অবসানে রাজি না হলে রাশিয়ার জন্য ‘গুরুতর পরিণতি’: ট্রাম্প
যুদ্ধ অবসানে রাজি না হলে রাশিয়ার জন্য ‘গুরুতর পরিণতি’: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বনানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীর বনানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্যুটকেসের নাম কেন ‘স্যুটকেস’, এখনকার ট্রলি ব্যাগটি কীভাবে এল?
স্যুটকেসের নাম কেন ‘স্যুটকেস’, এখনকার ট্রলি ব্যাগটি কীভাবে এল?

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা
'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়
জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনাকে ফেরত চেয়ে মোদি বরাবর চিঠি
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে মোদি বরাবর চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন
৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন
অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

প্রভার প্রবাস জীবন
প্রভার প্রবাস জীবন

শোবিজ

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা