পাঁচটি বিষয়কে কৌশলগত অগ্রাধিকার দিয়ে ‘জাতীয় পাটনীতি-২০১৮’ অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার তার কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই আইনের খসড়ার অনুমোদন দেওয়া হয়।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, ২০১১ সালে পাটনীতি করা হয়, সেটাকে যুগোপযোগী করে নতুন করে করা হয়েছে। “আগেরটার থেকে বেশি বড় পার্থক্য নেই। কিছু নতুন সংযোজন আছে। আগে সংজ্ঞা দেওয়া ছিল না, নতুন করে সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। আগে ভিশন অনেক বড় ছিল, প্রায় এক পৃষ্ঠা। “এখন ভিশনে বলা হয়েছে- ‘দেশে বিদেশে প্রতিযোগিতা সক্ষম শক্তিশালী পাটখাত প্রতিষ্ঠা’। মিশন হল- ‘উৎপাদশীলতা, কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব বহুমূখী পাটপণ্য সৃজন করা’।”
নতুন পাটনীতিতে মানসম্মত পাট উৎপাদন, পাটের নায্যমূল্য নিশ্চিতকরণ, পাটপণ্যের বহুমূখীকরণ, পাটকলগুলোর আধুনিকায়ন এবং পাটের বাজার সম্প্রসারণকে কৌশলগত অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
শফিউল বলেন, জাতীয় পাটখাত সমন্বয় কমিটিকে নীতিমালার মধ্যে আনা হয়েছে, এই কমিটিকে আগে পরিশিষ্টে রাখা হয়েছিল। এছাড়া পাট, পাটজাত পণ্য, বহুমূখী পাটজাত পণ্য, পাট ব্যবসায়ীসহ কয়েক বিষয়ের সংজ্ঞা নতুন করে নির্ধারণ করা হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
বিডি-প্রতিদিন/ই-জাহান