শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৭, সোমবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

যে তত্ত্বের আলোকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে তত্ত্বের আলোকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহার

‘পর পর দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়’—সাংবিধানিক এমন সংস্কার এনে আজ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ইশতেহার ঘোষণা করছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। সোমবার রাজধানীর হোটেল পূর্বাণী ইন্টারন্যাশনালে এ ইশতেহার ঘোষণা করা হবে। ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেনের পক্ষে মুখপাত্র বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ইশতেহার ঘোষণা করতে পারেন। 

জেলে যাওয়ার আগে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ঘোষিত ভিশন ২০৩০-এর আলোকেই তৈরি করা হয়েছে এ ইশতেহার।‘জনগণ এ রাষ্ট্রের মালিক’-এ ধারণা সুপ্রতিষ্ঠিত করার নির্দেশনাসংবলিত ইশতেহারে নানা মত ও পথ নিয়ে বাংলাদেশকে একটি রেইনবো ন্যাশন বা রংধনু জাতিতে পরিণত করার বিস্তারিত ঘোষণা থাকবে।

গত বছরের ১১ মে খালেদা জিয়া ভিশন-২০৩০’র ঘোষণা কল্পিত রেইনবো নেশনের রূপরেখা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘শরতের আকাশে সাতটি রঙের বিচিত্র প্রভা নিয়ে রংধনু যেভাবে মনোরম সৌন্দর্যের বিচ্ছুরণ ঘটায়, আমরা চাই সব মত ও পথকে নিয়ে এমন একটি রাজনৈতিক সংস্কৃতি লালন ও পরিপুষ্ট করতে যে সংস্কৃতি বাংলাদেশকে একটি রেইনবো নেশনে (রংধনু জাতিতে) পরিণত করবে।’

উল্লেখ্য, এই ‘রংধনু জাতি’র তত্ত্ব নিয়ে এসেছিলেন বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের মহানায়ক আফ্রিকার অবিসংবাদিত নেলসন ম্যান্ডেলা। এই তত্ত্বের আলোকেই তিনি দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে দীর্ঘসংগ্রামের মধ্য দিয়ে বর্ণবাদ দূর করেছিলেন। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টও এমন একটি রূপরেখা আজ জাতির সামনে তুলে ধরবে।

ইশতেহারে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ক্ষমতায় গেলে বেশকিছু সাংবিধানিক সংস্কার আনার প্রতিশ্রুতি দেওয়ার কথা থাকবে। এর মধ্যে রয়েছে—রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য আনা হবে। সংসদের উচ্চ কক্ষ সৃষ্টি করা হবে। সংসদের ডেপুটি স্পিকার হবেন বিরোধী দল থেকে। বিচারপতিসহ সব সাংবিধানিক পদে নিয়োগের জন্য ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠন করা হবে। সংশোধন করা হবে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্রে জানা যায়, আগামীকাল জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রধান শরিক দল বিএনপি পৃথকভাবে আরেকটি ইশতেহার ঘোষণা করবে। তবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে বিএনপির ইশতেহারের মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই। জানা যায়, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহারে থাকবে, প্রতিহিংসা-প্রতিশোধের বিপরীতে নতুন ধারার রাজনীতির ঘোষণা। ঐক্যফ্রন্ট ক্ষমতায় গেলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে শতকরা ১১ ভাগ। এ ছাড়া ডিজিটাল অ্যাক্ট বাতিল, জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালার বিতর্কিত ধারাগুলো বাধ দেওয়ার পাশাপাশি থাকছে পুলিশ ও সামরিকবাহিনী ব্যতীত সরকারি চাকরিতে কোনো বয়সসীমা না রাখা। তরুণদের জন্য পৃথক একটি ‘তারুণ্যের ইশতেহার ভাবনা-২০১৮’ ঘোষণা করা হবে ঐক্যফ্রন্টের পক্ষ থেকে। এ প্রসঙ্গে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগামীকাল সকাল ১১টায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহার ঘোষণা করা হবে। যা বলার সেখানেই বলব।’ সূত্রে জানা যায়, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহারে বেশ কয়েকটি অনুচ্ছেদ করা হয়েছে। এগুলো হলো—ভোটের অধিকার নিশ্চিত করা, তরুণদের কর্মসংস্থান, দুর্নীতি দমন, মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ, উন্নয়নের সুফল সব মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া, ক্ষমতার ভারসাম্য নিশ্চিতকরণ, নির্বাচন কমিশন, নির্বাচনী আইন ও নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কার, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা ও বিকেন্দ্রীকরণ, বর্তমান সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, আদালত, নিরাপদ সড়ক-যাতায়াত এবং পরিবহন, ব্যাংকিং খাত-শেয়ারবাজার ও বাজেট, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, ডিজিটাল প্রযুক্তি, কৃষি ও কৃষক, খাদ্যে ভেজাল প্রতিরোধ, মাদক নিয়ন্ত্রণ, প্রবাসী কল্যাণ, বয়োবৃদ্ধ, নারীর নিরাপত্তা ও ক্ষমতায়ন, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ, গণমাধ্যম, শ্রমিক কল্যাণ, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, সামাজিক নিরাপত্তা, শিল্পায়ন, পররাষ্ট্র, প্রতিরক্ষা, ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী, জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ এবং ক্রীড়া ও সংস্কৃতি। জানা যায়, ক্ষমতার ভারসাম্য অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, সংবিধানের ১১৫ ও ১১৬ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে নিম্ন আদালতকে পুরোপুরি সুপ্রিম কোর্টের অধীনে নেওয়া হবে। সবার সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে শুধু অনাস্থা ভোট এবং অর্থবিল ছাড়া অন্য যে কোনো ক্ষেত্রে দলীয় সংসদ সদস্য দলের বিরুদ্ধে ভোট দিলেও তার সংসদ সদস্য পদ শূন্য হবে না—এমন সংশোধনী ৭০ অনুচ্ছেদে আনা হবে। সংসদের উচ্চকক্ষ সৃষ্টি করা হবে। সব অংশীদারের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে উচ্চকক্ষের গঠন প্রক্রিয়া নির্ধারণ করা হবে। সব সাংবিধানিক পদে নিয়োগের জন্য সুস্পষ্ট আইন তৈরি করা হবে। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিসহ সব সাংবিধানিক পদে নিয়োগের জন্য স্বাধীন কমিশন গঠন করা হবে। এক্ষেত্রে বিরোধী দলের মতামতও গ্রহণ করা হবে। নিয়োগের আগে তাদের নাম জনগণের মতামতের জন্যও প্রচার করা হবে। সংসদীয় স্থায়ী কমিটির উল্লেখযোগ্য পদ সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বণ্টন করা হবে। সংসদে বিরোধী দলের মর্যাদা নিশ্চিত করা হবে এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় তাদের মতকে যথাযত গুরুত্ব দেওয়া হবে। নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, সব অংশীদারের সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচনকালীন সরকারের বিধান তৈরি করা হবে। নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনকে পূর্ণাঙ্গ ক্ষমতা দেওয়া হবে। নির্বাচন কমিশন সচিবালয় তার কাজে সরকারের প্রভাবমুক্ত থাকবে। তার স্বাধীন বাজেট থাকবে। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ সংস্কার করে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন সহজ করা হবে। স্বতন্ত্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে ভোটারের সমর্থনের বিধান বাতিল করা হবে। স্বাস্থ্য খাতের সংস্কারে দেশের সব ইউনিয়নে উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলো স্বাস্থ্য ক্যাডারের একজন সরকারি কর্মকর্তার উপযোগী করে গড়ে তোলা হবে। সব জেলায় একটি করে মেডিকেল কলেজ, বিভাগীয় শহরে একটি করে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়সহ স্বাস্ব্য খাতে পর্যায়ক্রমে ৩ শতাংশ বরাদ্দ দেওয়া হবে। বর্তমান সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প সম্পর্কে বলা হয়েছে, বর্তমান সরকারের কোনো উন্নয়ন প্রকল্প বন্ধ করা হবে না। তবে বর্তমান সরকারের শেষ দুই বছরে তড়িঘড়ি করে নেওয়া প্রকল্পগুলো পুনর্বিবেচনা করার জন্য কমিটি গঠন করা হবে। খুব ভালো অর্থনৈতিক উপযোগিতা ছাড়া বৈদেশিক ঋণনির্ভর কোনো প্রকল্প গ্রহণ করা হবে না। আইনশৃঙ্খলা অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং গুম পুরোপুরি বন্ধ করা হবে। ইতিপূর্বে সংগঠিত সব গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করা হবে। মানুষের বিরুদ্ধে হয়রানি মামলা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা হবে। রিমান্ডের নামে পুলিশি হেফাজতে কোনো প্রকার শারীরিক নির্যাতন করা হবে না। হাই কোর্টের নির্দেশ মেনে সাদা পোশাকে কাউকে গ্রেফতার করা হবে না। ৩৩ ভাগ এসপি নিযুক্ত হবেন সাব ইনস্পেক্টর থেকে চাকরি শুরু করা অফিসারদের মধ্য হতে। পুলিশের ঝুঁকি ভাতা বাড়ানো হবে। আদালত প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, বিভাগীয় সদরে হাই কোর্ট বেঞ্চ থাকবে। উচ্চ আদালতের বার্ষিক ছুটি চার সপ্তাহে সীমিত হবে। হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিশু-কিশোরদের যে স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন গড়ে উঠেছিল তার প্রতি পূর্ণ সমর্থন দিয়ে তাদের ৯ দফা দাবির আলোকে সড়ক সংস্কার আইন করা হবে। ওই সময় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা দ্রুত বিচারের আওতায় আনা হবে। শহরে গণপরিবহনকে প্রাধান্য দিয়ে পরিবহন নীতি প্রণয়ন করা হবে। ঢাকায় নতুন কোনো বিমানবন্দর করা হবে না। তবে নতুন রানওয়ে ও নতুন টার্মিনাল করা হবে এবং বর্তমান বিমানবন্দরটি ভবিষ্যতের জন্য উপযোগী করা হবে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, এ ব্যাপারেও ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করা হবে। এই দুটোর বিরুদ্ধেই জাতীয় ঐকমত্য গঠন ও ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। গণমাধ্যম প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, স্বাধীন প্রেস কাউন্সিলের মাধ্যমে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হবে। সাংবাদিকদের মজুরি বোর্ড নিয়মিত করা হবে। ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজমকে ্উৎসাহিত করা হবে। প্রতিরক্ষা প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, রাজনৈতিক নেতৃত্বের অধীনে একটি জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল গঠন করা হবে। ডিজিএফ আই, এনএসআই কিংবা এসএসএফ কোনো রাজনৈতিক বিষয়ে যুক্ত হবে না কিংবা হস্তক্ষেপ করবে না। সবাই যার যার পেশাদারিত্বে থাকবে। সশন্ত্র বাহিনীর কল্যাণমূলক প্রকল্প গ্রহণ করা হবে।

বিডি-প্রতিদিন/১৭ ডিসেম্বর, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
সর্বশেষ খবর
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে