শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৩, বুধবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

বিএনপি এখন কার

খালেদা জিয়া জেলে, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বিদেশে, জোট ঐক্যফ্রন্টে টানাপড়েন
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বিএনপি এখন কার

বিএনপি এখন কার? একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে করুণ পরাজয়ের পর দলটি ভোট বাতিল ও পুনর্নির্বাচন দাবি করে এলেও এ প্রশ্নটি বড় হয়ে এসেছে। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে চলবে নাকি কারাবন্দী দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার পরামর্শে দলের স্থায়ী কমিটির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে? নাকি দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্ব ঘিরে দল চলবে অথবা লন্ডনে নির্বাসিত দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে চলবে বিএনপি? নেতৃত্বহীন বিএনপি নেতা-কর্মীদের সামনে এখন এটাই বড় প্রশ্ন।

প্রায় এক বছর ধরে কারাগারে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও সুদূর লন্ডনে অবস্থান করছেন। জামায়াত ইস্যুতে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের তীর্যক মন্তব্যে অস্বস্তিতে বিএনপি। এ নিয়ে ২০-দলীয় জোট ও ফ্রন্টে চলছে টানাপড়েন। গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তই এখন বিএনপির স্থায়ী কমিটি নিতে পারছে না। আটকে যায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও জোটের বৈঠকে। এ মুহূর্তে বিএনপির নেতৃত্ব এখন কার হাতে তাও স্পষ্ট নয়। দলের নেতৃত্ব কীভাবে চলছে-তা নিয়ে প্রশ্ন মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদেরও। যদিও বিএনপির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির দিকনির্দেশনার ভিত্তিতেই দল পরিচালিত হওয়ার রীতি রয়েছে। জানা যায়, প্রার্থী বাছাইয়ে পর্যাপ্ত হোমওয়ার্ক ছাড়াই সদ্য সমাপ্ত একাদশ জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে বিএনপি। ভোট নিয়ে নানা প্রশ্ন থাকলেও কেন্দ্রে এজেন্ট ধরে রাখার মতো সাংগঠনিক শক্তি বিএনপির অধিকাংশ আসনেই ছিল না। কেন্দ্র পাহারা দেওয়ার কথা বললেও নেতারা আগের দিনই ভোটের মাঠ ছেড়ে দেন। যুবদল, ছাত্রদলসহ বিএনপির কোনো অঙ্গসংগঠনকেই মাঠে দেখা যায়নি। অধিকাংশ এলাকায় প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা পর্যন্ত করা হয়নি। যেসব স্থানে যোগ্য প্রার্থী ও সংগঠন ছিল সেখানে টিকে থাকার চেষ্টা করেছে নেতা-কর্মীরা। কোনো কোনো সংসদীয় আসনে পোস্টার সাঁটানোর চেষ্টাও করেননি প্রার্থী। কোনো অর্থ ব্যয় না করার অভিযোগও আছে বেশ কিছু প্রার্থীর বিরুদ্ধে। এর মধ্যে একদিকে জামায়াতসহ ২০ দল অন্যদিকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আসন ভাগাভাগি নিয়েও ভোটের শেষ দিকে খেই হারিয়ে ফেলে বিএনপি। এ কারণে জোট ও ফ্রন্টের মন রক্ষায় অনেক অযোগ্য প্রার্থীর হাতেও ধানের শীষ তুলে দিতে হয়েছে। জানা যায়, বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটি এখন কোনো সিদ্ধান্ত নিলেই তা বাস্তবায়িত হয় না। এমনকি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কোনো পরামর্শ দিলেও তা আটকে যায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের স্টিয়ারিং কমিটির বৈঠকে। বিএনপির কোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে কখনো কখনো জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট থেকে আবার কখনো কখনো ২০ দল থেকেও বাধা আসে। সদ্য সমাপ্ত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থী ঘোষণা নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটিতে সিদ্ধান্ত হয়, জামায়াতকে স্বতন্ত্র প্রতীকে ভোটে অংশ নিতে হবে। কিন্তু জামায়াত বেঁকে বসায় শেষ পর্যন্ত ২২টি আসনে জামায়াতের হাতে ধানের শীষ তুলে দেওয়া হয়।

এ নিয়ে ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন বিএনপির ওপর চরম ক্ষুব্ধ। ভোটে ভরাডুবির পর কারাবন্দী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে বলেছেন, শপথ না নিতে, সংসদে না যেতে। দলের মাঠপর্যায়ের অধিকাংশ নেতা-কর্মীও তাই চান। কিন্তু গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনসহ ঐক্যফ্রন্টের কয়েকজন নেতা গুটিকয়েক এমপিকে নিয়েই সংসদে যাওয়ার পক্ষে। এ নিয়ে ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে বিএনপির স্নায়ু যুদ্ধ চলছে। শেষ মুহূর্তে বিএনপি ফ্রন্টের আটজন সংসদ সদস্য শপথ নিয়ে পার্লামেন্টে গেলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। জানা যায়, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভরাডুবির পর দল, জোট ও ফ্রন্টকে ঐক্যবদ্ধ রাখাই বিএনপির সামনে এখন বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে জামায়াত ইস্যুতে জোট ও ফ্রন্টে নতুন করে প্রশ্ন ওঠছে। জোটে জামায়াতকে নিয়ে ঐক্যফ্রন্টের মধ্যে প্রকাশ্যেই মতবিরোধ সৃষ্টি হয়েছে। সদ্য সমাপ্ত ভোটে জামায়াতের হাতে ধানের শীষ প্রতীক তুলে দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়েছেন ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন। তিনি গণমাধ্যমকে প্রকাশ্যেই বলেছেন, ‘জামায়াতকে ধানের শীষ তুলে দেওয়া হবে জানলে ঐক্যফ্রন্টেই থাকতাম না।’ এ নিয়ে ঐক্যফ্রন্টের মধ্যে তোলপাড় শুরু হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সামনের পাঁচ বছর আন্দোলন সংগ্রামে জামায়াতকে নিয়ে বিএনপি কীভাবে পথ চলবে তাও স্পষ্ট নয়। এ অবস্থা চলতে থাকলে যে কোনো মুহূর্তে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টও ভেঙে যেতে পারে। তবে বিএনপির একটি সূত্র জানায়, যাই হোক এ মুহূর্তে জামায়াতকে ছাড়বে না বিএনপি। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, আসলে বিএনপির নেতৃত্ব এখন কার হাতে তা স্পষ্ট নয়। কারণ, ভোটের পর দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিজের মতো করেই মাঠপর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলছেন। এরই মধ্যে ভাইস চেয়ারম্যান, সাংগঠনিক ও সহসাংগঠনিক সম্পাদক পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে স্কাইপিতে কথা বলেছেন তিনি। যুবদল ও ছাত্রদলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গেও কথা বলেন তারেক রহমান। তাদের সঙ্গে মতবিনিময়ে দেশের বর্তমান অবস্থায় করণীয় নিয়ে দীর্ঘ কথা বলেন এবং তাদের মতামত নেন। কিন্তু সেখানে কোনো সিনিয়র নেতাদের রাখা হয়নি। স্থায়ী কমিটির বৈঠকও হচ্ছে যথারীতি। গতকাল বিকালেও গুলশানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। লন্ডন থেকে স্কাইপিতে অংশ নেন তারেক রহমান। বৈঠকে অধিকাংশ নেতাই কথা বলেননি।

এ দিকে ভোটের ঠিক আগমুহূর্তে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও একজন ভাইস চেয়ারম্যানের টেলিফোন আলাপ ফাঁস হয়। এ নিয়ে নেতা-কর্মীরা বিভ্রান্তিতে পড়ে। তবে ফোনালাপেও বিএনপির নেতৃত্বের সমন্বয়হীনতা প্রকাশ পায়। শীর্ষপর্যায়ের এক নেতাকে নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করা হয়। আন্দোলন কর্মসূচি নিয়ে দুই নেতার মন্তব্য ছিল তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের বক্তব্যেরই বহিঃপ্রকাশ। কিন্তু জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মনরক্ষার স্বার্থে শেষ পর্যন্ত ভোটের আগে নির্বাচন কমিশনে অবস্থান কর্মসূচি থেকে সরে আসেন বিএনপির হাইকমান্ড। এ নিয়ে নেতারা পরস্পরকে দোষারোপ করলেও ঐক্যফ্রন্টের অনীহার কারণেই এ কর্মসূচি দেওয়া হয়নি বলে জানা গেছে। মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মতে, বিএনপি চেয়ারপারসনের অনুপস্থিতিতে দলে ‘চেইন অব কমান্ড’ ফিরিয়ে আনতে হবে। লন্ডনে অবস্থান নেওয়া ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পরামর্শ নিতে হবে। কেন্দ্রীয় কমিটিতে শুদ্ধি অভিযান চালাতে হবে। এমনকি বিএনপির জেলা কমিটি, অঙ্গসংগঠনের কেন্দ্রীয় ও তৃণমূলের সব কমিটি ঢেলে সাজাতে হবে। ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, থানা, জেলা, মহানগরসহ কেন্দ্রীয় সব কমিটি নির্বাচিত হতে হবে। এ নিয়ে দ্রুত কাউন্সিলও ডাকা যেতে পারে। নির্বাচনের মাধ্যমে দল পুনর্গঠন করে সামনে পথ চলতে হবে।

জানা যায়, তৃণমূল নেতা-কর্মীদের মতামত নিয়ে নির্বাচিত কমিটি দিয়েই দল পরিচালনা করতে চান তারেক রহমান। এ নিয়ে তিনি সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে কথা বলছেন। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গেও এ নিয়ে কথা বলবেন তিনি। বিশেষ করে ছাত্রদল, যুবদলসহ অঙ্গসংগঠনের কাউন্সিলের মাধ্যমে নির্বাচিত কমিটি গঠন করার চিন্তাভাবনা করছেন তারেক রহমান।

জোট ফ্রন্টের সঙ্গে বৈঠকের পর উপজেলা ভোট নিয়ে সিদ্ধান্ত : আসন্ন উপজেলা নির্বাচন নিয়ে দলীয় সিদ্ধান্তের আগে ২০ দল ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শরিকদের মতামত জানবে বিএনপি। এ জন্য শিগগিরই এ দুটি জোটের সঙ্গে বৈঠকের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গতকাল রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের নীতিনির্ধারকদের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। রাত ৭টায় এই বৈঠক শুরু হয়ে চলে সাড়ে ৯টা পর্যন্ত। এ ছাড়া নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ এনে শিগগিরই ধানের শীষের প্রার্থীরা মামলা করবেন। এ জন্য সব তথ্য-প্রমাণ প্রস্তুত রাখার জন্য প্রার্থীদের প্রতি নির্দেশনা দেওয়ার বিষয়েও বৈঠকে আলোচনা করেন নীতিনির্ধারকরা। সূত্র জানায়, বিএনপির নীতিনির্ধারকদের বৈঠকে আগামী ১৯ জানুয়ারি দলের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে কর্মসূচির বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। দলের প্রতিষ্ঠাতার জন্মদিন উপলক্ষে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের পক্ষ থেকে অন্তত সাত থেকে আট দিনের কর্মসূচি নেওয়ার বিষয়ে প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
সর্বশেষ খবর
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ
শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী
সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

দেশগ্রাম

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে
হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে

দেশগ্রাম

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ
এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ
সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে
হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

নগর জীবন

বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

নগর জীবন

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ

দেশগ্রাম