শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪০, সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

যে ৬টি কাজ করলে ৬ বছরেই পিঁয়াজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে বাংলাদেশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে ৬টি কাজ করলে ৬ বছরেই পিঁয়াজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে বাংলাদেশ

ভারত পিঁয়াজ রফতানি বন্ধ ঘোষণার পর থেকেই অস্থির হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশের পিঁয়াজের বাজার। কয়েক দিনের ব্যবধানে পিঁয়াজের দাম দ্বিগুণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। আবার সেই ভারত অল্প কিছু পিঁয়াজ রফতানি করবে, এই খবরে দাম কিছুটা কমেও যেতে দেখা গেছে।

গত বছরেও ভারত যখন পিঁয়াজ রফতানি বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছিল, বাংলাদেশে এই মসলাটির দাম রেকর্ড তিনশ’ টাকা ছাড়িয়ে গিয়েছিল।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে পিঁয়াজের মোট চাহিদার প্রায় ৫৭ শতাংশ দেশে উৎপাদিত হয়। বাকিটা বিদেশ থেকে, প্রধানত ভারত থেকে আমদানি করতে হয়। এ কারণেই পিঁয়াজের ব্যাপারে ভারত কোনও সিদ্ধান্ত নিলে তার প্রভাব পড়ে বাংলাদেশের বাজারে।

এছাড়া মিয়ানমার, মিশর, তুরস্ক, চীন থেকেও বাংলাদেশে অল্প কিছু পিঁয়াজ আমদানি হয়ে থাকে।

কিন্তু কৃষি প্রধান একটি দেশ হয়েও বাংলাদেশ কেন পিঁয়াজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়? দেশের পিঁয়াজের চাহিদা দেশেই কীভাবে মেটানো সম্ভব?

চাহিদা আর উৎপাদনের ফারাক

বাংলাদেশের কৃষি অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী, দেশে পিঁয়াজের চাহিদা রয়েছে ৩০ লাখ টনের মতো।

২০২০ সালে বাংলাদেশে পিঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে ২৫ লাখ ৫৭ হাজার টন। তবে এই উৎপাদন থেকে গড়ে ২৫-৩০ শতাংশ নষ্ট হয়ে যায়।

ফলে দেশে মোট পিঁয়াজের উৎপাদন গিয়ে দাঁড়ায় ১৮ থেকে ১৯ লাখ টনে। অথচ দেশের বাকি চাহিদা পূরণ করতে প্রায় ১১ লাখ টন পিঁয়াজ আমদানি করতে হয়।

প্রতিবেশী দেশ, সড়ক পথে দ্রুত আনা, কম দাম বিবেচনায় প্রধানত ভারত থেকেই বেশিরভাগ পিঁয়াজ আমদানি করা হয়।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের চাহিদার পুরোটা পূরণ করতে হলে দেশেই অন্তত ৩৫ লাখ টন পিঁয়াজের উৎপাদন করতে হবে। তাহলে যেটুকু নষ্ট হবে, তা বাদ দিয়ে বাকি পিঁয়াজ দিয়ে দেশের পুরো চাহিদা পূরণ সম্ভব হবে।

যে কারণে চাহিদার পুরোটা পূরণ করা যায় না

কৃষি প্রধান একটি দেশ হয়েও পিঁয়াজের চাহিদা পূরণ করতে না পারার পেছনে কয়েকটি কারণকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা।

বাংলাদেশে মসলা জাতীয় ফসলের গবেষণা জোরদারকরণ প্রকল্পের পরিচালক ড. শৈলেন্দ্রনাথ মজুমদার। মসলা গবেষণা কেন্দ্রে তিনি পিঁয়াজ চাষের বিষয়গুলো দেখেন।

তিনি বলেন, পিঁয়াজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়া আমাদের পক্ষে খুব সম্ভব। কৃষকদেরও আগ্রহ আছে। কিন্তু কিছু সমস্যা আছে। পিঁয়াজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে হলে এই সমস্যাগুলোর সমাধান আগে করতে হবে।

তিনি বাংলাদেশে পিঁয়াজের ঘাটতির পেছনে বেশ কিছু কারণ তিনি চিহ্নিত করেছেন। সেগুলো কীভাবে সমাধান করা যায়, এ নিয়ে তার কিছু পরামর্শ রয়েছে।

বীজের অভাব

বাংলাদেশের কৃষকদের জন্য পিঁয়াজের ভালো ও উন্নত বীজের অভাব রয়েছে।

ড. শৈলেন্দ্রনাথ মজুমদার বলেন, “আমাদের দেশে প্রতিবছর মোট ১১০০ টন পিঁয়াজের বীজের দরকার হয়। সরকারিভাবে পাঁচ-ছয় টন, বেসরকারিভাবে ৫০-৬০ টন পিঁয়াজ বীজ উৎপাদিত হয়। বাকিটা কৃষকরা উৎপাদন করেন।”

পিঁয়াজ উৎপাদন বাড়াতে হলে এই বীজের উৎপাদন এবং সংরক্ষণও বাড়াতে হবে।

এক কেজি পিঁয়াজের বীজে দুই বিঘা জমিতে পিঁয়াজ চাষ করা হয়। একেক বিঘায় গড়ে ৪০ মণ দেশী পিঁয়াজ উৎপাদিত হয়।

গত বছর এক কেজি পিঁয়াজের বীজের দাম আড়াই হাজার টাকা অর্থাৎ এক মণ পিঁয়াজের দাম এক লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে। কিন্তু এই বছর দুই লাখ টাকা দিয়েও এক মণ পিঁয়াজের বীজ পাওয়া যাচ্ছে না। এর প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে সামনের বছরের উৎপাদনে।

সমন্বিত চাষাবাদ

“ঘাটতি ১০ লাখ টন পূরণ করার জন্য আমাদের বাড়তি জমিরও দরকার হয় না। আমাদের যে ২ লাখ ৩৭ হাজার জমিতে পিঁয়াজ চাষ হয়, সেখানেই ভালো জাত আর উৎপাদন কলাকৌশলে পরিবর্তন আনলে, কৃষকদের একটু প্রশিক্ষণ দিতে পারলেই চার-পাঁচ লাখ টন উৎপাদন বাড়ানো যায়”, বলছেন ড. মজুমদার।

“সেই সঙ্গে আমাদের অন্যান্য ফসলের সঙ্গে, যেমন আখের ক্ষেতে, ভুট্টার ভেতর, আদা-হলুদের সঙ্গে পিঁয়াজ চাষ করা যায়। গরমের সময় কচুমুখীর ক্ষেতে চাষ করা যায়।”

তারা এখন পিঁয়াজ চাষের উপযোগী এলাকাগুলোর কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছেন, তারা যেন অন্য ফসলের সঙ্গে পিঁয়াজও চাষ করেন।

দামের ওঠানামা

ড. মজুমদার বলছেন, পিঁয়াজ চাষাবাদ বাড়ানোর ক্ষেত্রে আরেকটি বড় সমস্যা হলো এর দামের ওঠানামা। কখনও কৃষক চাষাবাদ করে লোকসানের মুখে পড়েন। আবার কখনও অতিরিক্ত দামের কারণে বীজ পিঁয়াজ বিক্রি করে দেন।

গতবছর দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে অধিকাংশ কৃষক অক্টোবর মাসে তাদের পিঁয়াজ বীজ বিক্রি করে দিয়েছেন। ফলে অনেক কৃষক এই বছর বীজ খুঁজে পাচ্ছেন না।

আবার ২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে পিঁয়াজের মন ছিল ৪০০ টাকা, যেখানে একমণ উৎপাদন করতে তাদের খরচ হয়েছে সাড়ে ৬০০ টাকা। ফলে লোকসান হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই অনেক কৃষক আর পিঁয়াজ চাষে উৎসাহিত হন না।

তিনি বলছেন, “গতবছর ডিসেম্বরে ফরিদপুর এবং পাবনার কৃষকদের সঙ্গে আমরা দুইটা কর্মশালা করেছিলাম। তারা বলেছেন, আমরা ৩৫ কেন, ৪০ লাখ টন পিঁয়াজ উৎপাদন করে দেব, আপনারা আমাদের দামটা ঠিক করে দেন।”

ড. মজুমদার মনে করেন, কৃষকের চাষাবাদের খরচ বিবেচনায় রেখে মিয়ানমারের মতোও পিঁয়াজের সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ একটি দাম নির্ধারণ করে দেওয়া উচিত, যাতে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। লাভজনক হলে প্রতিবছরই কৃষকরা পিঁয়াজ চাষে উৎসাহিত হবেন, ঘাটতিও কমে আসবে।

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট, গাজীপুরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. রুম্মান আরা বলছেন, পিঁয়াজের দামটা যাতে সহনীয় থাকে, সেজন্য দেশে একটা নীতি নেওয়া দরকার, যাতে কৃষক এই ফসল উৎপাদন করে হতাশ হয়ে না পড়েন।

সংরক্ষণ ব্যবস্থা

বাংলাদেশে শুধুমাত্র পিঁয়াজ সংরক্ষণের জন্য কোনও কোল্ড স্টোরেজ নেই। কিন্তু সারা বছরের চাহিদা মেটানোর মতো পিঁয়াজ উৎপাদিত করতে হলে সেটা সংরক্ষণের ব্যবস্থা রাখতে হবে।

বর্তমানে কৃষকরা নিজেদের বাড়িতে দেশীয় পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করে থাকেন। কিন্তু তাতে পিঁয়াজ নষ্ট হওয়ার হারটা বেশি হয়।

পিঁয়াজের জন্য ১২ থেকে ২০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের তাপমাত্রা দরকার। আর্দ্রতা থাকতে হবে ৩৫ থেকে ৪৫ এর মধ্যে। ফরিদপুর, পাবনা, রাজবাড়ীর মতো যেসব স্থানে পিঁয়াজের আবাদ বেশি হয়, সেখানে এরকম অনেকগুলো কোল্ড স্টোরেজ থাকলে কৃষকরা পিঁয়াজটা সংরক্ষণ করে রাখতে পারতেন। ফলে তারা বেশি করে উৎপাদন করতেন।

এখন যেভাবে সংরক্ষণ করা হয়, তাতে অনেক সময় পিঁয়াজে গাছ গজিয়ে যায়।

“ঠিকভাবে সংরক্ষণ করতে পারলে কৃষক দামও পেতেন, বাড়তি চাষাবাদে উৎসাহিত হতেন,” বলছেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট, গাজীপুরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. রুম্মান আরা।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আপাতত বিশেষ একটি কোল্ড স্টোরেজ এবং পরীক্ষামূলক গ্রিন হাউজ করার পরিকল্পনা করছে সরকার।

গ্রীষ্মকালীন পিঁয়াজ উৎপাদন

বাংলাদেশের কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউটের মসলা গবেষণা কেন্দ্র বর্তমানে পিঁয়াজের ছয়টি জাত অবমুক্ত করেছে। তার মধ্যে তিনটি জাত গ্রীষ্মকালীন পিঁয়াজের জাত। সেগুলোর ভেতর বারি-৫ এর ওপর গবেষণাকারীরা সবচেয়ে বেশি জোর দিচ্ছেন।

মার্চ মাসে রোপণ করে জুন-জুলাই মাসে অথবা আগস্ট মাসে রোপণ করে নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে এসব পিঁয়াজের ফসল পাওয়া যায়।

ড. রুম্মান আরা বলছেন, “এসব গ্রীষ্মকালীন পিঁয়াজ চাষাবাদ করলে সেটা চাহিদা বড় একটি অংশ যোগান দিতে পারে। কারণ এসব ফসল যখন উঠবে, তখন পিঁয়াজের দামও বেশি থাকে। ফলে কৃষকও লাভবান হবেন। আবার সারা বছর ধরেই দেশে পিঁয়াজের উৎপাদন, যোগান অব্যাহত থাকবে।”

কিন্তু সংরক্ষণ ক্ষমতা কিছুটা কম হওয়ায় এসব পিঁয়াজের জাত এখনও কৃষকদের কাছে ততটা জনপ্রিয়তা পায়নি। তবে গ্রীষ্মকালীন পিঁয়াজের চাষাবাদ আস্তে আস্তে বাড়ছে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

আরেকটা পিঁয়াজ হচ্ছে মুড়িকাটা পিঁয়াজ, যেটা অক্টোবরে লাগালে ডিসেম্বর নাগাদ ফসল পাওয়া যায়। কিন্তু এই পিঁয়াজের এখনও অনেক অভাব রয়েছে।

সরকারিভাবে এই বছর সাতশ’ কেজি গ্রীষ্মকালীন পিঁয়াজের বীজ সরবরাহ করা গেছে। কিন্তু কৃষকদের কাছে এই ধরণের বীজের চাহিদা রয়েছে এক লাখ কেজির বেশি।

গ্রীষ্মকালীন পিঁয়াজের দাম বেশি পাওয়ায় কৃষকরা সবই বিক্রি করেন দেন, বীজের জন্য সংরক্ষণ করেন না। আবার সরকারি তরফেও এতো বেশি পিঁয়াজ বীজের চাষ করা সম্ভব হয় না।

“বেসরকারি কোম্পানিগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে, সেই সঙ্গে কৃষকদেরও নিজেদের বীজ তৈরি করা শুরু করতে হবে,” কর্মকর্তারা বলছেন।

চরের জমি অন্তর্ভুক্ত করা

গবেষকরা বলছেন, বাংলাদেশে বিস্তীর্ণ চর এলাকা রয়েছে। সেসব জমি যদি পিঁয়াজ উৎপাদনে কাজে লাগানো যায়, তাহলেই পিঁয়াজের বাড়তি চাহিদার ১০ লাখ টনের পুরোটা উৎপাদন করা সম্ভব।

“তবে সেজন্য পিঁয়াজ উৎপাদনের সমস্যাগুলো সমাধান করতে হবে। তাহলেই কৃষকরা পিঁয়াজ চাষাবাদে আগ্রহী হবেন,” বলছেন ড. শৈলেন্দ্রনাথ মজুমদার।

সব সমস্যা দূর হলে ঘাটতি মেটাতে কতদিন লাগবে?

গবেষকরা বলছেন, পিঁয়াজ চাষাবাদে বীজের অভাব, সংরক্ষণ ব্যবস্থা, দাম নির্ধারণ- ইত্যাদির মাধ্যমে হয়তো একবছরেই রাতারাতি ঘাটতি পূরণ হবে না। কিন্তু সঠিক নীতি ও পরিকল্পনা আর উদ্যোগ কয়েক বছরের মধ্যেই পিঁয়াজের ঘাটতি শূন্যে নামিয়ে নিয়ে আসতে পারে।

ড. শৈলেন্দ্রনাথ মজুমদার বলছেন, “দামটা যদি স্থিতিশীল রাখা যায়, অন্তত উৎপাদন মৌসুমে ৩০ থেকে ৪০ টাকার মধ্যে রাখা যায়, সংরক্ষণ ব্যবস্থা তৈরি করা যায় আর শীতকালীন ও গ্রীষ্মকালীন বীজের পর্যাপ্ত যোগান দেওয়া যায়, তাহলে আগামী পাঁচ ছয় বছরের মধ্যে আমরা পিঁয়াজ উৎপাদনে পুরোপুরি স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে উঠতে পারব।”

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮টি দল
বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮টি দল
জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা
জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ
নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
তিন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
তিন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
ডিএমপির সাবেক কমিশনারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের সাক্ষ্য আজ
ডিএমপির সাবেক কমিশনারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের সাক্ষ্য আজ
সাবেক মুখ্যসচিব ড. কামাল সিদ্দিকীর ইন্তেকাল
সাবেক মুখ্যসচিব ড. কামাল সিদ্দিকীর ইন্তেকাল
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক কিশোরের মৃত্যু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে ৪৮৩ বোতল ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ৪৮৩ বোতল ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ধর্ষণচেষ্টার মামলা করায় গৃহবধূকে হত্যার হুমকির অভিযোগ
ধর্ষণচেষ্টার মামলা করায় গৃহবধূকে হত্যার হুমকির অভিযোগ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট থেকে নিখোঁজ ৪ শিশু রাজধানীতে উদ্ধার
সিলেট থেকে নিখোঁজ ৪ শিশু রাজধানীতে উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮টি দল
বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮টি দল

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় ঝটিকা মিছিলে অংশ নেয়া কবিরহাট উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকায় ঝটিকা মিছিলে অংশ নেয়া কবিরহাট উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা : ছেলের ৩ দিনের রিমান্ড
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা : ছেলের ৩ দিনের রিমান্ড

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা
জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেম না করে সরাসরি বিয়ে করব: দুরেফিশান
প্রেম না করে সরাসরি বিয়ে করব: দুরেফিশান

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন শুরু
অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন শুরু

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঠাকুরগাঁওয়ে মৃৎশিল্প প্রদর্শনী ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে মৃৎশিল্প প্রদর্শনী ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা দক্ষিণ সিটির নতুন প্রশাসক মাহমুদুল হাসান
ঢাকা দক্ষিণ সিটির নতুন প্রশাসক মাহমুদুল হাসান

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আবারও চোটে পড়লেন দিবালা
আবারও চোটে পড়লেন দিবালা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষিকা মোনামির ছবি বিকৃতির ঘটনায় মামলা
ঢাবি শিক্ষিকা মোনামির ছবি বিকৃতির ঘটনায় মামলা

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ২৪, আহত বহু
ভারতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ২৪, আহত বহু

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেজগাঁওয়ে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
তেজগাঁওয়ে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপি'র অনলাইন সদস্যপদ কার্যক্রমে আরব আমিরাতে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ
বিএনপি'র অনলাইন সদস্যপদ কার্যক্রমে আরব আমিরাতে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিবিদ্ধ আরো একজনের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিবিদ্ধ আরো একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটি
বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন বছরের ঘুমন্ত সন্তানের বুকে ছুরি চালিয়ে আত্মগোপনে বাবা
তিন বছরের ঘুমন্ত সন্তানের বুকে ছুরি চালিয়ে আত্মগোপনে বাবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট নগরীতে রিকশার প্রস্তাবিত ভাড়ার তালিকা প্রকাশ
সিলেট নগরীতে রিকশার প্রস্তাবিত ভাড়ার তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

লালমাটিয়া এলাকায় তীব্র পানির সংকট
লালমাটিয়া এলাকায় তীব্র পানির সংকট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কৃত্রিম নিউরন তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা
কৃত্রিম নিউরন তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ
নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গণহত্যার দাবি প্রত্যাখ্যান নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের গণহত্যার দাবি প্রত্যাখ্যান নাইজেরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইমেন অব দ্য ওয়ার্ল্ড' গ্র্যান্টস ২০২৫–২০২৬ -এর আবেদন গ্রহণ শুরু
উইমেন অব দ্য ওয়ার্ল্ড' গ্র্যান্টস ২০২৫–২০২৬ -এর আবেদন গ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা