শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৪, রবিবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

সাক্ষাৎকার

পদ্মা সেতুতে সিমেন্ট সরবরাহে সক্ষমতা দেখাল বসুন্ধরা গ্রুপ

খন্দকার কিংশুক হোসেন চিফ মার্কেটিং অফিসার, সিমেন্ট সেক্টর, বসুন্ধরা গ্রুপ
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পদ্মা সেতুতে সিমেন্ট সরবরাহে সক্ষমতা দেখাল বসুন্ধরা গ্রুপ

পদ্মা সেতুসহ অন্য বড় বড় মেগাপ্রকল্পের চাহিদা অনুযায়ী ধারাবাহিকভাবে মানসম্মত সিমেন্ট সরবরাহ করে সক্ষমতার পরিচয় দিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। পদ্মা সেতুর মূল প্রকল্পে একমাত্র দেশি ব্র্যান্ড হিসেবে বসুন্ধরা সিমেন্ট বেশির ভাগ সিমেন্ট সরবরাহ করেছে বলে জানিয়েছেন বসুন্ধরা গ্রুপের সিমেন্ট সেক্টরের চিফ মার্কেটিং অফিসার খন্দকার কিংশুক হোসেন

সর্বশেষ স্প্যান বসানোর মধ্য দিয়ে পদ্মা সেতু এখন দৃশ্যমান। খন্দকার কিংশুক হোসেন বলেন, ‘পদ্মা সেতুর সাফল্যের সঙ্গে সারা দেশের মানুষের সঙ্গে আমরাও আনন্দিত। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে সাহসী উদ্যোগ সেটা সফলভাবে সম্পন্ন হচ্ছে তাতে আমরাও গর্বিত।’

পদ্মা সেতুতে কোন কোন ক্ষেত্রে বসুন্ধরা সিমেন্ট ব্যবহৃত হয়েছে জানতে চাইলে খন্দকার কিংশুক হোসেন বলেন, ‘পদ্ম সেতুতে মূল প্রকল্পে তিনটি অংশ জড়িত। এগুলো হচ্ছে, অ্যাপ্রোচ রোড যেটা করেছে আব্দুল মোনেম লিমিটেড, নদীশাসন করেছে চীনের সিনো হাইড্রো কম্পানি লিমিটেড এবং পদ্মা সেতুর মূল অবকাঠামো নির্মাণ করছে চায়না মেজর ব্রিজ কম্পানি। এতে সিমেন্টের কংক্রিটের পিলার ব্যবহার করা হয়েছে। মূল সেতুর পিলারে বসুন্ধরাই একমাত্র বাংলাদেশি কম্পানি যাদের সিমেন্ট ব্যবহৃত হয়েছে। মূল পিলারে আর কোনো দেশি ব্র্যান্ডের সিমেন্ট ব্যবহৃত হয়নি। এ ছাড়া প্রকল্পের অ্যাপ্রোচ রোডের কাজ আরো আগে শেষ হয়েছে। পুরো অ্যাপ্রোচ রোডের কাজ এককভাবে শতভাগ বসুন্ধরা সিমেন্ট দিয়ে হয়েছে। এ ছাড়া জাজিরা ও মাওয়া এই দুই প্রান্তে নদীশাসনের কাজে আমাদের ১৪টি সিমেন্ট সাইলো দেওয়া আছে। এটাও শতভাগ বসুন্ধরা সিমেন্ট দিয়ে হচ্ছে। পদ্মা রেলওয়ে লিংক প্রকল্প যার মাধ্যমে পদ্মা সেতু থেকে যশোর পর্যন্ত রেলপথ তৈরি হচ্ছে সেখানেও এককভাবে শুধু বসুন্ধরা সিমেন্ট ব্যবহৃত হবে। এভাবে দেশের সর্ববৃহৎ মেগাপ্রকল্প পদ্মা সেতুতে চার লাখ মেট্রিক টন সিমেন্ট সরবরাহ করে সক্ষমতার প্রমাণ দিয়েছে বসুন্ধরা সিমেন্ট।’

তিনি বলেন, ‘আমরা মূল পদ্মা সেতু, পদ্মা সেতুর নদীশাসন, পদ্মা সেতুর অ্যাপ্রোচ রোড, পদ্মা রেল প্রকল্প, ঢাকা মেট্রো রেল, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, মাতারবাড়ী তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা সেতু, রূপসা রেলসেতু, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ বিভিন্ন মেগাপ্রকল্পে সফলভাবে সিমেন্ট সরবরাহ করে আসছি। আমাদের কোয়ালিটি ও সার্ভিসে সন্তুষ্ট হয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা আমাদের ব্র্যান্ডকে বেছে নিয়েছেন। বসুন্ধরা সিমেন্টকে প্রজেক্টের প্রধান অংশীদার করেছেন। সেরা কাঁচামাল ও আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে সঠিক সময়ে মানসম্মত সিমেন্ট সরবরাহে সক্ষমতার কারণেই এটি সম্ভব হয়েছে।’

মেগাপ্রকল্পে বিশেষ বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন বিভিন্ন ধরনের সিমেন্ট ব্যবহার হয় বলে জানালেন খন্দকার কিংশুক হোসেন। তিনি বলেন, ‘পদ্মা সেতুর বড় মেগাপ্রকল্পে বিভিন্ন ধরনের সিমেন্ট প্রয়োজন হয়, যা সরবরাহের সক্ষমতা সব কম্পানির নেই।  সিমেন্টের দুটি প্রকার আছে, পোর্টল্যান্ড কম্পোজিট সিমেন্ট (পিসিসি) ও অর্ডিনারি পোর্টল্যান্ড সিমেন্ট (ওপিসি)। ওপিসিতে ৯৫ শতাংশ ক্লিংকার থাকে আর দেড় শতাংশের মতো জিপসাম থাকে। পিসিসি সিমেন্টে ক্লিংকার তুলনামূলক কম থাকে। যে প্রকল্পে যে ধরনের সিমেন্টের চাহিদা আছে, সেই প্রকল্পে সেই ধরনের সিমেন্ট দেওয়া হয়। প্রকল্পগুলোর প্রকৌশলীরা সিমেন্টের প্রতিটা চালান পরীক্ষা করেন। মান ঠিক থাকে বলেই তাঁরা আমাদের সিমেন্ট ব্যবহার করেন। সব ধরনের সিমেন্ট তৈরির সুবিধা বসুন্ধরা গ্রুপের প্লান্টে আছে। যেকোনো প্রকল্পের চাহিদা অনুযায়ী সিমেন্ট তৈরি করে দিতে পারি।’

তিনি বলেন, ‘দেশের মানুষের সিমেন্টের চাহিদাও বেড়েছে। একই সঙ্গে মেগাপ্রকল্পের কারণে দেশের প্রায় সব সিমেন্ট কম্পানি তাদের উৎপাদন ক্ষমতা দুই-তিন গুণ বাড়িয়েছে। এসব প্রকল্পে সিমেন্টের চাহিদা বাড়ায় বসুন্ধরা গ্রুপও এই খাতে নিজেদের সক্ষমতা অনেক বাড়িয়েছে। আগে আমাদের শুধু মেঘনা সিমেন্ট ছিল, এরপরে এসেছে বসুন্ধরা সিমেন্ট। আমাদের মাসে উৎপাদন সক্ষমতা ২১ হাজার টনের বেশি। দেশের সিমেন্ট খাত পুরোপুরি সক্ষম। দেশের বাজারে দেশীয় ব্র্যান্ডের মার্কেট শেয়ার বাড়ছে। একসময় বিদেশি ব্র্যান্ডের শেয়ার বেশি ছিল। এখন বিদেশি ব্রান্ডের বাজার কমে ৪-৫ শতাংশে নেমেছে। সিমেন্টের বাজার দেশি ব্র্যান্ডগুলোর নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে।’

বসুন্ধরা সিমেন্ট সেক্টরের প্রধান বলেন, ‘অনেকেই বলছে, পদ্মা সেতুতে সিমেন্ট সরবরাহ করেছে। অ্যাপ্রোচ রোড, নদীশাসনে এককভাবে বসুন্ধরা সিমেন্ট সরবরাহ করেছে। মূল সেতুর পিলারে দেশীয় কম্পানির মধ্যে শুধু বসুন্ধরা সিমেন্ট ব্যবহৃত হয়েছে। মূল প্রকল্পে আর কোনো সিমেন্ট কম্পানির অংশগ্রহণ নেই।’

বড় বড় মেগাপ্রকল্পে বসুন্ধরা সিমেন্ট বেছে নেওয়ার কারণ কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বড় প্রকল্পগুলোতে সিমেন্ট নেওয়ার ক্ষেত্রে কাঁচামালের মান এবং সিমেন্টের কাঁচামাল সংগ্রহের সক্ষমতা এবং কম্পানির সক্ষমতা কেমন দেখা হয়। এ ছাড়া লজিস্টিকস সক্ষমতা ও বিপণন কৌশলের ওপরও অনেক কিছু নির্ভর করে। বড় প্রকল্পে সরবরাহের ক্ষেত্রে মান একই থাকতে হবে এবং ধারাবাহিক সরবরাহের সক্ষমতা থাকতে হবে। কাঁচামাল আমদানিতে আমাদের নিজস্ব জাহাজ (মাদার ভেসেল) আছে। পরিবহনের জন্য আমাদের বাল্ক ক্যারিয়ার আছে ২০০টি, ট্রাক আছে ৪০০টি।’

তিনি বলেন, ‘ধারাবাহিকভাবে আমরা অত্যন্ত ভালো মানের সিমেন্ট উৎপাদন করছি। এটাই বসুন্ধরা সিমেন্টের মূল সক্ষমতার জায়গা। কনসিসটেন্ট কোয়ালিটি ও প্রডাকশন ক্যাপাসিটি এবং আমাদের সরবরাহ সক্ষমতাও অনেক শক্তিশালী। এ ছাড়া দেশব্যাপী আছে খুবই সুসংগঠিত ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক। বসুন্ধরা সিমেন্ট উৎপাদন সক্ষমতা বাড়িয়েছে। ভবিষ্যতে আরো বাড়বে বলে আশা করি।’

এই বিভাগের আরও খবর
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে
‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’
‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
'ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ কাজে লাগাতে হবে'
'ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ কাজে লাগাতে হবে'
গত ১৫ বছরে সাংবাদিকদের ভূমিকা মূল্যায়নে জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়া হবে : প্রেস সচিব
গত ১৫ বছরে সাংবাদিকদের ভূমিকা মূল্যায়নে জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়া হবে : প্রেস সচিব
পতিত স্বৈরাচার আবারও মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে : তারেক রহমান
পতিত স্বৈরাচার আবারও মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে : তারেক রহমান
খালেদা জিয়া দেশে ফিরতে পারেন ৫ মে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরতে পারেন ৫ মে
বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’
‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
সর্বশেষ খবর
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

১ সেকেন্ড আগে | হেলথ কর্নার

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন সুদর্শান
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন সুদর্শান

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
চাঁদপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’
‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবিপ্রবিতে গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
নোবিপ্রবিতে গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিএনপির পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান
রাজধানীতে বিএনপির পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তে ছবি তুলতে যাওয়া মামা-ভাগিনাকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
সীমান্তে ছবি তুলতে যাওয়া মামা-ভাগিনাকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহবাজ শরিফের ইউটিউব চ্যানেল ভারতে বন্ধ করল মোদি প্রশাসন
শাহবাজ শরিফের ইউটিউব চ্যানেল ভারতে বন্ধ করল মোদি প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতিকে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত করাই হবে প্রধান লক্ষ্য : মাসুদ সাঈদী
রাজনীতিকে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত করাই হবে প্রধান লক্ষ্য : মাসুদ সাঈদী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

রোহিঙ্গা নারীকে জন্মসনদ, কুমিল্লায় ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত
রোহিঙ্গা নারীকে জন্মসনদ, কুমিল্লায় ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণা গ্রন্থের জন্য ইতিহাস পরিষদ পুরস্কার লাভ
গবেষণা গ্রন্থের জন্য ইতিহাস পরিষদ পুরস্কার লাভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়াতে তরুণদের প্রস্তাবনাকে গুরুত্ব দিবে বিএনপি’
‌‘বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়াতে তরুণদের প্রস্তাবনাকে গুরুত্ব দিবে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘুরতে গিয়ে টিলার বালি চাপায় দুই শিশুর মৃত্যু
ঘুরতে গিয়ে টিলার বালি চাপায় দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে ভারতীয় মদ জব্দ
কুড়িগ্রামে ভারতীয় মদ জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁবিপ্রবিতে ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
চাঁবিপ্রবিতে ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের ৫৮ শতক সরকারি জমি উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের ৫৮ শতক সরকারি জমি উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের কড়াকড়িতে অভিবাসন সমাজে আতঙ্ক
ট্রাম্প প্রশাসনের কড়াকড়িতে অভিবাসন সমাজে আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটা-ভাঙ্গা ৬ লেন মহাসড়কের দাবিতে মানববন্ধন
কুয়াকাটা-ভাঙ্গা ৬ লেন মহাসড়কের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাহিমের জোড়া গোলে আবারও আবাহনীকে হারাল কিংস
ফাহিমের জোড়া গোলে আবারও আবাহনীকে হারাল কিংস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিআই স্বীকৃতি পেল কুমিল্লার ঐতিহ্যবাহী খাদি
জিআই স্বীকৃতি পেল কুমিল্লার ঐতিহ্যবাহী খাদি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বট পাকুড়ের বিয়ে হলো মহাধুমধামে
বট পাকুড়ের বিয়ে হলো মহাধুমধামে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা নির্বাচন পেছাতে চায়, তারা জনগণকে ভয় পায় : প্রিন্স
যারা নির্বাচন পেছাতে চায়, তারা জনগণকে ভয় পায় : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক