শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৩, রবিবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

জাতীয় নাক কান গলা ইনস্টিটিউটে অভিনব টেন্ডার জালিয়াতি

২ টাকার মাস্ক ৬৫ টাকা বালিশ-কভার ৩৪৫০!

জয়শ্রী ভাদুড়ী
অনলাইন ভার্সন
২ টাকার মাস্ক ৬৫ টাকা বালিশ-কভার ৩৪৫০!

২ টাকা দামের একটা সার্জিক্যাল মাস্কের দাম ৬৫ টাকা, ১৬ টাকা দামের এক জোড়া জুতার কভারের দাম ধরা হয়েছে ১১০ টাকা। আবার হ্যালেথেন ওষুধের দাম ১ হাজার ৩২৩ টাকা হলেও ঠিকাদার টেন্ডারে দাম ধরেছেন ১৮৯ টাকা। বেশি ব্যবহৃত পণ্য-ওষুধের কয়েকগুণ বেশি দাম আর কম প্রয়োজন হয় এমন ওষুধের অবিশ্বাস্য রকম দাম কমিয়ে চলছে টেন্ডার জালিয়াতি। তিন বছর ধরে এই জালিয়াতি পন্থায় জাতীয় নাক কান গলা ইনস্টিটিউটে টেন্ডার বাগিয়ে নিচ্ছে মিস রোকেয়া ইন্টারন্যাশনাল নামের একটি প্রতিষ্ঠান।

জাতীয় নাক কান গলা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. আবু হানিফ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা লক্ষ্য করি একটি কোম্পানি বারবার সর্বনিম্ন দরদাতা হচ্ছে। খতিয়ে দেখতে গিয়ে দরদাতার কৌশল বুঝতে পারি। নিয়ম অনুযায়ী সর্বনিম্ন দরদাতাকে টেন্ডার দেওয়া হয়। এটা বিবেচনা করা হয় লটের মোট দাম হিসেবে। অনেকগুলো আইটেম মিলিয়ে একটি লট হয়। আলাদাভাবে প্রতিটি পণ্যের দাম খেয়াল না করলে দামের হেরফেরের চালাকি বোঝা যায় না।

তিনি আরও বলেন, এই ক্রেতা বেশি ব্যবহৃত পণ্যের দাম কয়েকগুণ বাড়িয়েছেন আর কম ব্যবহৃত পণ্যের দাম কমিয়ে দরপত্র জমা দিয়েছেন। বিষয়টি বুঝতে পেরে আমরা এবার যেসব আইটেমের দাম বাজার দরের চেয়ে অনেক কম সেগুলো বেশি করে কিনেছি এবং যেগুলোর দাম অনেক বেশি ধরেছে সেগুলো বাদ দিয়েছি। এতে সরকারের অনেক অর্থের সাশ্রয় হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালে যাত্রা শুরু করে বিশেষায়িত এই হাসপাতাল। এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের জরিপে সব বিশেষায়িত হাসপাতাল এবং পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ইনস্টিটিউটের মধ্যে প্রথম হয়েছে এই হাসপাতাল।

জাতীয় নাক কান গলা ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা যায়, এখানে কানের পর্দা লাগানো, নাকের পলিপ ও হাড়ের অপারেশন, সাইনাস ক্যান্সারের আধুনিক এনডোসকপিক অপারেশন, জিহ্বা, শ্বাসনালির ক্যান্সার, থাইরয়েড গ্রেন্ডের ক্যান্সারসহ বিভিন্ন জটিল রোগের অপারেশন করা হয়। গলা না কেটে এনডোসকপির মাধ্যমে থাইরয়েড অপারেশন ব্যবস্থা এখানে আছে। যারা জন্ম থেকে বধির (কানে শোনে না) ও কথা বলতে পারে না তাদের বিনামূল্যে কক্লিয়ার সংযোজন করা হয়। রয়েছে উন্নতমানের অডিওলজি বিভাগ। এই হাসপাতালের বহির্বিভাগে ২০১৮ সালে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ২৫ হাজার ৩৪৪ জন, জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ হাজার ৯৮৬ জন। হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন ৩ হাজার ১৮৬ জন। ২০১৯ সালে বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছেন  ১ লাখ ৬০ হাজার ১৭৮ জন, জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছেন ২ হাজার ৬৭১ জন। হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন ৩ হাজার ৪৮৭ জন।

এ হাসপাতালে দরিদ্র রোগীর জন্য রয়েছে বিনামূল্যে চিকিৎসা ও অপারেশনের ব্যবস্থা। মাত্র ১০ টাকার টিকিটে রোগীরা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে এ বছরের নভেম্বর পর্যন্ত ১১২টি অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে এ হাসপাতালে। চিকিৎসাধীন বহির্বিভাগ, আন্তঃবিভাগ ও অপারেশনের রোগীদের সব ওষুধ হাসপাতাল থেকে সরবরাহ করা হয়। হাসপাতালে প্রয়োজনীয় ওষুধ ও পণ্য  কেনা হয় দরপত্রের মাধ্যমে। হাসপাতাল বিজ্ঞপ্তি আহবান করে নিয়ম অনুযায়ী সর্বনিম্ন দরদাতাকে কার্যাদেশ দিয়ে থাকে। মিস রোকেয়া ইন্টারন্যাশনাল নামের প্রতিষ্ঠানটি গত তিন বছর ধরে টানা সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে কার্যাদেশ পেয়ে আসছে। তাদের দেওয়া দামের তুলনায় দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা প্রতিষ্ঠানের পার্থক্য অনেক বেশি।

অনুসন্ধানে জানা যায়, নিলামে দেওয়া ওষুধের দামের হেরফেরে প্রতি বছর ভীষণ চতুরতার সঙ্গে টেন্ডার বাগিয়ে নিচ্ছে মিস রোকেয়া ইন্টারন্যাশনাল। বেশি ব্যবহৃত কম দামি পণ্য এবং ওষুধের দাম ধরা কয়েছে কয়েকগুণ বেশি। কিন্তু বেশি দামের খুব অল্প ব্যবহৃত হয় এমন ওষুধের দাম অবিশ্বাস্য কম রাখা হয়েছে। মোট যোগফল মিলিয়ে টেন্ডারে অর্থমূল্য কমে আসছে। কিন্তু আলাদাভাবে ওষুধ ও পণ্যের দাম খেয়াল করলেই ধরা পড়ে এ জালিয়াতি। ২ টাকা দামের একটি সার্জিক্যাল মাস্কের দাম ধরা হয়েছে ৬৫ টাকা, ১৬ টাকা দামের এক জোড়া জুতার কভারের দাম ধরা হয়েছে ১১০ টাকা। ৫৯০ টাকা দামের বালিশ ও কভারের দাম ধরা হয়েছে ৩ হাজার ৪৫০ টাকা।

এসব পণ্য প্রতিদিনই ব্যবহার হয়। তাই প্রয়োজনও হয় অনেক। হাসপাতাল এগুলো বেশি কেনায় ঠিকাদারের লাভ থাকে বেশি। কানের ড্রপ বেটামেথাসন ও নিওমাইসিনের বাজার মূল্য ৩৫ টাকা। অথচ টেন্ডারে দাম ধরা হয়েছে ৬৯ টাকা। একটা ড্রপেই ঠিকাদার লাভ রেখেছে ৩৪ টাকা। যা ওই ড্রপের দামের প্রায় সমান। গ্লাইকোপাইরোলেট ইনজেকশনের বাজার মূল্য ২০ টাকা। টেন্ডারে দাম ধরা হয়েছে ৯০ টাকা। একটা ইজকেশনে ৭০ টাকা দাম বেশি ধরা হয়েছে। ফ্লুক্সাসিলিন ৫০০ এমজি ইনজেকশনের দাম ৪৫ টাকা, টেন্ডারে দাম উল্লেখ করা হয়েছে ৫৩ টাকা। প্রতিটি ইনজেকশনে লাভ রাখা হয়েছে ৮ টাকা।

এই ওষুধ এবং ইনজেকশনগুলো নাক, কান, গলার রোগীদের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। অথচ এগুলোতে বড় অঙ্কের লাভ রেখে জমা দেওয়া হয়েছে টেন্ডার। এদিকে খুব কম ব্যবহার হয় কিন্তু দামি এমন ওষুধের দাম কমানো হয়েছে। ওষুধের গুণগত মান নিয়েও রয়েছে অভিযোগ। অজ্ঞানের কাজে ব্যবহৃত হ্যালেথেন প্রতি বোতলের পাইকারি দাম ১৩২৩ দশমিক ৬১ টাকা। ঠিকাদার দাম নির্ধারণ করেছেন ১৮৯ টাকা। গুলাটার এলডিহাইট (সাইডেক্স, যন্ত্রপাতির জীবাণুনাশক) প্রতি বোতলের পাইকারি দাম ১ হাজার ১০০ টাকা, ঠিকাদার দাম ধরেছেন ৪৫০ টাকা। কিন্তু এসব ওষুধ খুব অল্প পরিমাণে প্রয়োজন হয় হাসপাতালে।

এ বছরও টেন্ডারে এমন চতুরতা করলে বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের নজরে আসে। অন্য দরদাতাদের সঙ্গে বিশাল পার্থক্য এবং বারবার একই প্রতিষ্ঠান টেন্ডার পাওয়ায় সন্দেহ আরও দানা বাঁধে। নিলামে উল্লেখ করা প্রতিটি পণ্যের দাম মেলাতে গিয়ে ধরা পড়ে এই জালিয়াতি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হাসপাতালের এক কর্মকর্তা বলেন, সরকারি হাসপাতালে রোগীদের বিনামূল্যে ওষুধ সরবরাহ করা হয়। নিলামে ওষুধ কেনার ব্যাপারে স্বচ্ছতা বজায় রাখা হয়।

এ বছর নিলামে অন্য দরদাতাদের সঙ্গে মিস রোকেয়া ইন্টারন্যাশনালের দেওয়া দরে বিশাল ব্যবধান আমাদের নজরে আসে। এই প্রতিষ্ঠান গত তিন বছর ধরে সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে টেন্ডার পেয়ে আসছে। বিষয়টি খটকা লাগায় প্রতিটি পণ্য এবং ওষুধের দাম মেলাতে গিয়ে উঠে আসে দামের হেরফেরের এই চিত্র। দরদাতার এই চালাকি বুঝতে পেরে বেশি দাম উল্লেখ করা ওষুধ ও পণ্য না কিনে কম দামে পাওয়া ওষুধ বেশি করে কিনেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

এতে সরকারের প্রায় ১১ লাখ টাকা সাশ্রয় হয়েছে। এ ব্যাপারে জানতে মিস রোকেয়া ইন্টারন্যাশনালের ব্যবস্থাপক ফারুক ভুইয়ার দরপত্রে উল্লেখ করা মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করলে তা বন্ধ পাওয়া যায়। দরপত্রে দেওয়া রাজধানীর মগবাজারের ওয়্যারলেস রেলগেট এলাকার ঠিকানায় গিয়েও কাউকে পাওয়া যায়নি।

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে