শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩১, সোমবার, ০৭ জুন, ২০২১

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, রক্ত কখনো বৃথা যায় না : প্রধানমন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, রক্ত কখনো বৃথা যায় না : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে, রক্ত কখনো বৃথা যায়না। এটাই প্রমাণিত সত্য। আজ জাতির পিতা আমাদের মাঝে নেই কিন্তু তার আদর্শ রয়েছে। সেই আদর্শ নিয়েই বাংলাদেশ আজ মর্যাদা নিয়ে সারা বিশ্বের বুকে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে।

ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস উপলক্ষে সোমবার সন্ধ্যায় ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ও বাঙালির মুক্তির সনদ ৬ দফা’ শীর্ষক বিশেষ অনুষ্ঠানে পূর্বে ধারণকৃত ভাষণে এ কথা বলেন তিনি।

ঐতিহাসিক ৬ দফাকে ‘বাঙালির মুক্তির সনদ’ আখ্যায়িত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ৬ দফার মাধ্যমেই বাঙালির স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছিল।  তিনি এ সময় জাতির পিতার আদর্শকে ধারণ করেই বাংলাদেশকে তার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তোলায় তার অঙ্গীকারও পুনর্ব্যক্ত করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, এই ৬ দফার ভিত্তিতেই ৭০ এর নির্বাচনে আমরা বিজয়ী হই এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন করি। এই ৬ দফার ভেতরেই এক দফা নিহিত ছিল। সেটা অন্তত আমরা পরিবারের সদস্যরা জানতাম। জাতির পিতা সব সময় বলতেন, ৬ দফা মানেই এক দফা। অর্থাৎ স্বাধীনতা। আজকে আমরা সেই স্বাধীন জাতি।
 
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠান বাংলাদেশ টেলিভিশন, বিভিন্ন বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ৬ দফার ভিত্তিতেই ৭০ এর নির্বাচন হয়। সেই নির্বাচন হওয়ার পর আওয়ামী লীগ সমগ্র পাকিস্তানে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পায়। যেটা পাকিস্তানিরা কোনোদিনই আশা করেনি।

জাতির পিতা মে মাসে গ্রেফতার হওয়ার পর ৬ দফা বাস্তবায়ন এবং জাতির পিতার মুক্তির দাবিতে ৭ জুন আহুত হরতালে তার মা বেগম ফজিলাতুন নেছার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাও তুলে ধরেন বঙ্গবন্ধু কন্যা।

তিনি বলেন, এই হরতাল সফল করার জন্য আমার মা’ বিশেষ ভূমিকা নিয়েছিলেন। তিনি ইন্টালিজেন্স ব্রাঞ্চের চক্ষু বাঁচিয়ে আমাদের ছাত্রদের সঙ্গে, সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে একটা হরতাল সফল করার জন্য অনেক কাজ করেছেন।

মনু মিয়া, আবুল হোসেন, সবুজ, শামসুল হক সহ ১১জন সেই হরতালে আত্মাহুতি দেন এবং রক্তের অক্ষরে ৬ দফার নাম তাঁরা লিখে যান, বলেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, এরপর জাতির পিতা অসহযোগ আন্দোলন দেন। তারপর সেই ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ- এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম। যে ভাষণ আজ বিশ্ব ঐতিহ্যে স্থান পেয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ভাষণ বাঙালি জাতিকে মুক্তির চেতনায় উদ্বুদ্ধ করেছিল। অসহযোগ আন্দোলন থেকে সশ¯্র বিপ্লব এবং এর মধ্য দিয়ে বিজয় অর্জন আমরা করেছি।

শেখ হাসিনা বলেন, কাজেই আজকের এই দিনটা আমাদের জন্য এই জন্যই তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি এই দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি এবং জাতীয় চার নেতা, মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদ এবং সম্ভ্রমহারা ২ লাখ মা-বোনের প্রতিও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৬ দফার দাবি আদায়ের এই ৭ জুনই আত্মাহুতি দানকারিরা রক্তের অক্ষরে এই দাবির কথা লিখে গিয়েছিল বলেই ৬ দফার ভিত্তিতেই নির্বাচন, আমাদের যুদ্ধে বিজয় এবং আমরা স্বাধীনতা অর্জন করি।

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য এবং বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ আমির হোসেন আমু এবং তোফায়েল আহমেদ এবং অধ্যাপক নাজমা শাহিন অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ডা. নুজহাত চৌধুরী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকেই যে চিন্তা চেতনাগুলো তার মধ্যে (জাতির পিতা) লালিত ছিল তার পুরোটাই প্রতিফলিত হয়েছিল ৬ দফা প্রণয়নের মাধ্যমে। আরও সুযোগ এসে গেল ১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের মধ্য দিয়ে যখন দেখা গেল এই অঞ্চলের মানুষ সম্পূর্ণ নিরাপত্তাহীন। সেই সময় তিনি এই ৬ দফার দাবিটা উত্থাপন করেন।

তিনি বলেন, পাকিস্তানের সব বিরোধীদল মিলে লাহোরে একটা সম্মেলন ডেকেছিল। সেই সম্মেলনে জাতির পিতা এই ৬ দফা দাবিটা উত্থাপন করতে চেষ্টা করেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় এই দাবিটা তাকে তুলতে দেওয়া হয়নি। এমনকি জাতির পিতা দাবিটি এজেন্ডাভুক্ত করার চেষ্টা করেন। সেটাও তারা করেনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সে সময় আমাদের বঙ্গসন্তান কয়েকজন রাজনীতিবিদও এটা গ্রহণ করেনি। তখন জাতির পিতা লাহোরেই এটা প্রেসে দিয়ে দেন এবং প্রেস কনফারেন্সও করেন। এরপর জাতির পিতা ঢাকায় ফিরে এসে প্রেস কনফারেন্স করেন এবং ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেন। তখন ছিল ফ্রেব্রুয়ারি মাস।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা ৬ দফা দাবি তোলার সঙ্গে সঙ্গে পাকিস্তানী শাাসকগোষ্ঠী বলে উঠে দেশকে পুরো বিচ্ছিন্ন করার জন্যই তিনি এই দাবিটা করেছেন। কিন্তু সেটা বাস্তব নয়, তিনি মানুষের অধিকারের কথা বলেছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ৬ দফা দাবিকে জাতির পিতা নাম দিয়েছিলেন বাংলাদেশের জনগণের বাঁচার দাবি হিসেবে।
১০ বছর সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালনের পর ১৯ শে মার্চ আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে জাতির পিতাকে সভাপতি নির্বাচিত করা হয় এবং ৬ দফা গৃহীত হয়। 

সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর জাতির পিতা প্রদত্ত নীতি নির্ধারণী ভাষণের চুম্বক অংশ উদ্ধৃত করে প্রধানমন্ত্রী আরো উল্লেখ করেন যে, জাতির পিতা বলেন, ‘৬ দফা প্রশ্নে কোনো আপস নাই। রাজনীতিতেও কোনো সংক্ষিপ্ত পথ নেই। নির্দিষ্ট আদর্শ এবং সেই আদর্শ বাস্তবায়নের জন্য নিবেদিত প্রাণ কর্মীদের ঐক্যেই আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে।’

জাতির পিতা আরও বলেছিলেন,‘এদেশে আওয়ামী লীগ সব সংগ্রামেরই বাণী প্রথম বহন করেছে। সংগ্রামের পথে তারা নির্যাতন ভোগ করেছে সত্য। কিন্তু সংগ্রাম ব্যর্থ হয় নাই। ৬ দফার সংগ্রামও ব্যর্থ হবেনা। ত্যাগ-তিতীক্ষার দ্বারা এ সংগ্রামকেও আমরা স্বার্থক করে তুলবো, ইনশাল্লাহ বিজয় আমাদেরই।’

শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা ৩৫ দিনে দেশের আনাচে-কানাচে সব জায়গায় সফর করেন এই ৬ দফাকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য। জাতির পিতা একদিকে যেমন দলকে সংগঠিত করেন, তেমনি ৬ দফা দাবির প্রতি জনগণের সমর্থন আদায় করেন এবং একই সাথে ৬ দফার জন্য আন্দোলন গড়ে তোলেন।

সূত্র: বাসস

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ
  

এই বিভাগের আরও খবর
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণা, চক্রের ৯ সদস্য আটক
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণা, চক্রের ৯ সদস্য আটক
স্থিতিশীল নিরাপত্তা পরিস্থিতি বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
স্থিতিশীল নিরাপত্তা পরিস্থিতি বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
তরুণরাই নতুন বাংলাদেশ গড়ার মূল চালিকাশক্তি: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
তরুণরাই নতুন বাংলাদেশ গড়ার মূল চালিকাশক্তি: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
দুদকের তলবে হাজির হননি স্বাস্থ্য উপদেষ্টার দুই পিও
দুদকের তলবে হাজির হননি স্বাস্থ্য উপদেষ্টার দুই পিও
পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিয়ে সম্পত্তি স্থানান্তরের চেষ্টা সামিটের আজিজ খানের
পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিয়ে সম্পত্তি স্থানান্তরের চেষ্টা সামিটের আজিজ খানের
ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজ সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে: চিফ প্রসিকিউটর
ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজ সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে: চিফ প্রসিকিউটর
জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির ৮ দিনের কর্মসূচি
জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির ৮ দিনের কর্মসূচি
৪৩তম বিসিএস : বাদ পড়া ১৬২ জনের নামে নতুন গেজেট প্রকাশ
৪৩তম বিসিএস : বাদ পড়া ১৬২ জনের নামে নতুন গেজেট প্রকাশ
অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
পাসপোর্টের পরিচালক সাইদুল ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
পাসপোর্টের পরিচালক সাইদুল ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ পল্লবী থানার সাবেক ওসি অপূর্ব হাসানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ পল্লবী থানার সাবেক ওসি অপূর্ব হাসানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পরিবেশ উপদেষ্টার সাথে নরওয়ের স্টেট সেক্রেটারির বৈঠক
পরিবেশ উপদেষ্টার সাথে নরওয়ের স্টেট সেক্রেটারির বৈঠক
সর্বশেষ খবর
ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান
৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে আটক যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতাকে থানায় হস্তান্তর
বেনাপোলে আটক যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতাকে থানায় হস্তান্তর

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় ১০২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড
কুড়িগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় ১০২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে কিংসের গোল উৎসব
প্রিমিয়ার লিগে কিংসের গোল উৎসব

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লবণের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা রোধে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযান
লবণের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা রোধে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযান

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি
নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘুষ নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল, চবির নিরাপত্তা প্রধানকে বরখাস্ত
ঘুষ নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল, চবির নিরাপত্তা প্রধানকে বরখাস্ত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ক্ষমতার মসনদ থেকে কীভাবে টেনে নামাতে হয় ছাত্রদল জানে’
‘ক্ষমতার মসনদ থেকে কীভাবে টেনে নামাতে হয় ছাত্রদল জানে’

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে জামায়াত নেতা নিহত, ঘাতক আটক
কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে জামায়াত নেতা নিহত, ঘাতক আটক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা
শেরপুরে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষককে হুমকি দিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ, ৪ জনের নামে মামলা
রাবি শিক্ষককে হুমকি দিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ, ৪ জনের নামে মামলা

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণা, চক্রের ৯ সদস্য আটক
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণা, চক্রের ৯ সদস্য আটক

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বয়সভিত্তিক সাঁতার ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা শুরু কাল
জাতীয় বয়সভিত্তিক সাঁতার ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা শুরু কাল

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্থিতিশীল নিরাপত্তা পরিস্থিতি বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
স্থিতিশীল নিরাপত্তা পরিস্থিতি বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাল্যবিয়ে নিরসনের মাধ্যমে মেয়েদের জীবনমান উন্নয়ন সম্ভব
বাল্যবিয়ে নিরসনের মাধ্যমে মেয়েদের জীবনমান উন্নয়ন সম্ভব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তরুণরাই নতুন বাংলাদেশ গড়ার মূল চালিকাশক্তি: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
তরুণরাই নতুন বাংলাদেশ গড়ার মূল চালিকাশক্তি: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুম্বাইয়ে বড় দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেলেন সোনু নিগম
মুম্বাইয়ে বড় দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেলেন সোনু নিগম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুদকের তলবে হাজির হননি স্বাস্থ্য উপদেষ্টার দুই পিও
দুদকের তলবে হাজির হননি স্বাস্থ্য উপদেষ্টার দুই পিও

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'অপ-সাংবাদিকতা রোধে সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে'
'অপ-সাংবাদিকতা রোধে সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার চেষ্টা করলে বরদাশত করা হবে না: ডিএমপি
আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার চেষ্টা করলে বরদাশত করা হবে না: ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফ্রেন্ডলি ফায়ারে’ প্রাণ হারাল ইসরায়েলি সেনা
‘ফ্রেন্ডলি ফায়ারে’ প্রাণ হারাল ইসরায়েলি সেনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানক্ষেত থেকে অজ্ঞাত নবজাতকের লাশ উদ্ধার
ধানক্ষেত থেকে অজ্ঞাত নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসএল খেলতে দেশ ছাড়লেন মিরাজ
পিএসএল খেলতে দেশ ছাড়লেন মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত হলো ‘চা প্রদর্শনী’
দেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত হলো ‘চা প্রদর্শনী’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীমান্তের অতিরিক্ত সৈন্য প্রত্যাহার করছে ভারত-পাকিস্তান
সীমান্তের অতিরিক্ত সৈন্য প্রত্যাহার করছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া
জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তে তিন বিদেশিকে দলে ভেড়াল মুম্বাই
শেষ মুহূর্তে তিন বিদেশিকে দলে ভেড়াল মুম্বাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিয়ে সম্পত্তি স্থানান্তরের চেষ্টা সামিটের আজিজ খানের
পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিয়ে সম্পত্তি স্থানান্তরের চেষ্টা সামিটের আজিজ খানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন
শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক
আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক
সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার
সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন
ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন
‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল
রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস
বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু
দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প
পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা
ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার
পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির
এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন
হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?
হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে
আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী
নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত
রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে
মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!
ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে গায়ক নোবেল
কারাগারে গায়ক নোবেল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা
ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার
বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ
বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি
দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্থবির জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়
স্থবির জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকে চান কাবিলা
কাকে চান কাবিলা

শোবিজ

খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’
খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’

পেছনের পৃষ্ঠা

চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের
চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা
বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা
মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা

নগর জীবন

নতুন দল গঠনের উর্বর সময়
নতুন দল গঠনের উর্বর সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী
রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী

পেছনের পৃষ্ঠা

সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ
সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কপালে পোড়া কোনো দাগ নেই : ফেরদৌসী মজুমদার
আমার কপালে পোড়া কোনো দাগ নেই : ফেরদৌসী মজুমদার

শোবিজ

বাজারে মৌসুমি ফল
বাজারে মৌসুমি ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

সাহসিকতার স্বীকৃতি পেলেন বিমানের সেই পাইলট
সাহসিকতার স্বীকৃতি পেলেন বিমানের সেই পাইলট

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা
দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক
তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও যারা অভিনয় করেন
আরও যারা অভিনয় করেন

শোবিজ

শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা
শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার
কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার

শিল্প বাণিজ্য

নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই
নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়
উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়

শিল্প বাণিজ্য

আমিরাতের কাছে লজ্জার হার
আমিরাতের কাছে লজ্জার হার

মাঠে ময়দানে

দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে
দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়
শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়

পেছনের পৃষ্ঠা